Thread Rating:
  • 15 Vote(s) - 2.93 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Gay/Lesb - LGBT অন্ধকার গলির নিষিদ্ধ জগৎ
#61
মিতু আর শিউলি হাঁটুতে বসা, তাদের শরীর ঠাপের তীব্র তালে কাঁপছে, ঘামে ভিজে চকচক করছে। তৃতীয় ছেলে মিতুর সাথে তীব্র গতিতে জড়িত, প্রতিটি ঠাপ দ্রুত, জোরালো, ফচর ফচর শব্দে ঘর কাঁপছে। মিতুর ফর্সা শরীর ঘামে লেপ্টে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে, তার পাছা ঠাপের তালে জেলির মতো কাঁপছে, ঘাম আর রসে পিচ্ছিল। প্রতিটি ঠাপে তার শরীর কেঁপে উঠছে, পাছার মাংসল ভাঁজে ঘাম জমে, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। “মিতু, তোকে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা খানকি!” সে গর্জায়, মিতুর পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে লাল দাগ ফুটছে, তার হাতের তালুতে ঘাম আর রস লেগে চটচটে। তার শরীরের ঘামে ভেজা তীব্র পুরুষালি গন্ধ মিতুর নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। মিতু শীৎকার করে, “তোর গন্ধ আর ঠাপে আমি পাগল, ফাটিয়ে দে!” তার শরীর কাঁপছে, পাছা লাফাচ্ছে, ঘাম তার পিঠ বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে।
দ্বিতীয় ছেলে শিউলির সাথে গভীর, ধীর তালে, ফচর ফচর শব্দে। শিউলির শ্যামলা শরীর ঘামে চকচক, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে, তার পাছা কাঁপছে, ঘাম আর রসে পিচ্ছিল। প্রতিটি ঠাপে তার শরীর কেঁপে উঠছে, পাছার টাইট ছেদা ঘামে ভিজে, নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। “শিউলি, তোকে গলিয়ে দেবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গোঙায়, শিউলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল হয়ে উঠছে। শিউলি চিৎকার করে, “আহ্, ফাটিয়ে দে, আরো গভীরে!” তার পাছা কাঁপছে, রস গড়িয়ে তার পায়ে পড়ছে, তীব্র মিষ্টি-আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। মিতু শিউলির কাছাকাছি, তার নাকে শিউলির শরীরের গন্ধ আর রসের তীব্র মিশ্রণ ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে।
প্রথম ছেলে মিতু আর শিউলির মাঝে দাঁড়িয়ে, তার শরীর তাদের মুখে ঘষছে, তীব্র নোনতা-ঝাঁঝালো স্বাদ তাদের জিভে। মিতু তার শরীরের উপর জিভ ঘুরাচ্ছে, ঘাম আর রসের স্বাদ তার মুখে লেগে চটচটে। শিউলি তার শরীরের নিচে জিভ চালাচ্ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “তোরা চোষ, গিলে নে, নোংরা মাগো!” সে গর্জায়, তাদের চুল ধরে তীব্র তালে ঠাপাচ্ছে, গৎ গৎ শব্দে ঘর ভরে যাচ্ছে। “তোর গন্ধে আমার শরীর কাঁপছে!” মিতু গোঙায়, তার ঠোঁটে রস লেগে চটচটে। “তোর স্বাদে আমি ফাটছি!” শিউলি শীৎকার করে, তার মুখে লিপস্টিক আর রস মিশে রঙিন। তাদের শরীর ঘামে লেপ্টে, পাছা কাঁপছে, দুধ লাফাচ্ছে, তীব্র শব্দ আর গন্ধে নেশা ছড়াচ্ছে।

রিতা চিত হয়ে শুয়ে, তার শরীর ঘামে চকচক, মিলি তার উপর উপুড় হয়ে, তাদের দুধ ঘষছে, বোঁটা শক্ত হয়ে একে অপরকে ঠেলছে, তীব্র সুখে কাঁপছে। রিতার ধোন শক্ত, প্রিকামে ভিজে চকচক, মিলির ধোনের সাথে ফ্রটেজ হয়ে ঘষছে, পচ পচ শব্দে তাদের পেট আর নাভি ভিজে। মিলির ধোন মোটা, প্রিকাম গড়িয়ে রিতার পেটে পড়ছে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ ছড়াচ্ছে। “মিলি, তোর ঘষা এত গরম, ফাটিয়ে দে!” রিতা গোঙায়, তার পাছা কাঁপছে। “রিতা, তোর গন্ধ আমায় পাগল করছে, ঘষ নোংরা!” মিলি শীৎকার করে, তাদের জিভ মুখে ঘুরছে, লিপস্টিক মিশে চটচটে।
পঞ্চম ছেলে রিতার পাছায় তীব্র তালে, ফচর ফচর শব্দে, তার শরীর রিতার গভীরে। প্রতিটি ঠাপে রিতার পাছা কাঁপছে, ঘাম আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। “রিতা, তোকে ফাটিয়ে দেব!” সে গর্জায়, রিতার পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে লাল দাগ। “আহ্, ছিঁড়ে ফেল!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর কাঁপছে। চতুর্থ ছেলে মিলির পাছায় গভীর তালে, ফচর ফচর, মিলির পাছা জেলির মতো কাঁপছে। “মিলি, তোকে গলিয়ে দেব!” সে গোঙায়, মিলির পাছায় চড় মারছে। “আহ্, ফাটিয়ে দে!” মিলি চিৎকার করে।

রিতা আর মিলি ম্যাট্রেসে একে অপরের মুখোমুখি চিত হয়ে শুয়ে, তাদের পা জড়িয়ে, শরীর ঘামে লেপ্টে চটচটে, তীব্র উষ্ণতায় কাঁপছে। তাদের দুধ একে অপরের বিরুদ্ধে ঘষছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে, ঘামে ভিজে চকচক, তীব্র সুখে কাঁপছে। রিতার ৬ ইঞ্চি ধোন শক্ত, লালচে মাথা প্রিকামে পিচ্ছিল, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, তার বিচি ভারী, ঘামে ভিজে তীব্র পুরুষালি গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার পাছা গোল, মাংসল, ফ্যাদায় চটচটে, টাইট ছেদা ফাঁক হয়ে আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। মিলির ৫ ইঞ্চি ধোন মোটা, শিরা ফোলা, প্রিকাম গড়িয়ে রিতার পেটে পড়ছে, তার বিচি ঘামে ভিজে নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার পাছা নরম, জেলির মতো, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, ছেদা ফাঁক হয়ে তীব্র আঁশটে গন্ধ। রিতার ধোন মিলির ধোনের সাথে ফ্রটেজ হয়ে ঘষছে, পচ পচ শব্দ, প্রিকাম মিশে পিচ্ছিল, তাদের পেট আর নাভি ভিজে চকচক। রিতার বিচি মিলির ধোনো ঘষছে, মিলির বিচি রিতার পেটে, তীব্র নোংরা সুখে কাঁপছে। “মিলি, তোর ধোন আর বিচির ঘষা, পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা গোঙায়, তার পাছা কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে বিচিতে। “রিতা, তোর ধোনের ঘষা আর পোদের গন্ধ আমায় পাগল করছে, ঘষ নোংরা!” মিলি শীৎকার করে, তার ধোন টনটন করছে, বিচি কাঁপছে। তাদের জিভ মুখে ঘুরছে, লিপস্টিক মিশে চটচটে, তীব্র কামুক স্বাদ মুখে ছড়ায়।
পঞ্চম ছেলে রিতার পুটকিতে ঠাপাচ্ছে, দ্রুত, জোরালো, তার ধোন রিতার টাইট, গরম পুটকিতে গভীরে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দে ঘর কাঁপছে। প্রতিটি ঠাপে তার ধোনের ফোলা শিরা রিতার পুটকির দেয়ালে ঘষছে, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। রিতার পাছার মাংসল ভাঁজ কাঁপছে, ফ্যাদা ছিটকে মিলির পেটে পড়ছে। তার বিচি রিতার পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। “রিতা, তোর পোদ চুদে ফাটিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গর্জায়, রিতার পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে লাল দাগ ফুটছে। রিতার ধোন ঠাপের তালে মিলির ধোনো ঘষছে, প্রিকাম ছিটকে মিলির পেটে পড়ছে, তার বিচি কাঁপছে, পাছার ছেদা ফ্যাদায় ভিজে পিচ্ছিল। “আহ্, আমার পোদ ছিঁড়ে ফেল, গভীরে ঢোকা, নোংরা চোদ!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর ঠাপের তীব্রতায় কাঁপছে, পাছার গরম ছেদা ধোনের ঘষায় ফাঁক হয়ে আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে।
চতুর্থ ছেলে মিলির পুটকিতে ঠাপাচ্ছে, গভীর, ধীর, তার ধোন মিলির পিচ্ছিল, গরম পুটকিতে গভীরে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। প্রতিটি ঠাপে মিলির পাছা জেলির মতো কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে তার বিচিতে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। তার বিচি মিলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। “মিলি, তোর পোদ চুদে গলিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গোঙায়, মিলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। মিলির ধোন রিতার ধোনো ঘষছে, প্রিকাম রিতার পেটে ছিটকে পড়ছে, তার বিচি কাঁপছে, পাছার ছেদা ফ্যাদায় চটচটে। “আহ্, আমার পোদ ফাটিয়ে দে, গভীরে ঠাপা, নোংরা চোদনবাজ!” মিলি চিৎকার করে, তার শরীর ঠাপের তালে কাঁপছে, পাছার গরম ছেদা ধোনের ঘষায় ফাঁক হয়ে তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে।

রিতার বিচি ভারী, ঘামে ভিজে তীব্র পুরুষালি গন্ধ ছড়াচ্ছে, মিলির ধোনো ঘষার তালে কাঁপছে, প্রিকাম গড়িয়ে ম্যাট্রেস ভিজছে। মিলির বিচি রিতার পেটে ঘষছে, ঘাম আর প্রিকাম মিশে নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে, তীব্র সুখে কাঁপছে। তাদের পাছা ঠাপের তীব্রতায় লাফাচ্ছে, ফ্যাদা গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধে ঘর উন্মাদ। রিতার ধোন মিলির ধোনের ঘষায় টনটন করছে, প্রিকাম তাদের পেটে মিশে চটচটে। মিলির ধোন রিতার পেটে ঘষছে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, তীব্র গরম সুখে কাঁপছে। তাদের চুমু তীব্র, জিভ মুখে ঘুরছে, লিপস্টিক আর ঘাম মিশে মুখ চটচটে, তীব্র কামুক স্বাদে মাথা ঘুরছে। থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, থপাস শব্দে ঘর কাঁপছে। “আমার পোদ আর ধোন ফাটিয়ে দাও!” রিতা গোঙায়, তার শরীর তীব্র সুখে কাঁপছে। “আমার পোদ আর বিচি গলিয়ে দে!” মিলি চিৎকার করে, তার শরীর ঠাপ আর ঘষার উন্মাদনায় উন্মত্ত।
মিতু আর শিউলি হাঁটু থেকে উঠে, তাদের শরীর ঘাম আর ফ্যাদায় চটচটে, গুদ ও পুটকি থেকে রস আর ফ্যাদা গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। তাদের ফর্সা ও শ্যামলা পাছা ঘামে চকচক, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, প্রতিটি নড়াচড়ায় কাঁপছে। ছেলেরা পজিশন বদলায়, তাদের শরীর ঘামে ভিজে, তীব্র পুরুষালি গন্ধে ঘর ভরে।

প্রথম ছেলে মিতুকে চিত করে ম্যাট্রেসে শুইয়ে, তার পা দুদিকে ফাঁক করে ধরে, মিতুর গুদ উন্মুক্ত, ফ্যাদা আর রসে ভিজে চটচটে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ভকভক করছে। সে তার ধোন মিতুর গুদে ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, দ্রুত, জোরালো, তার ধোনের ফোলা শিরা মিতুর গরম, পিচ্ছিল গুদের দেয়ালে ঘষছে, ফচর ফচর, থপ থপ শব্দে ঘর কাঁপছে। ফ্যাদা আর রস মিশে চটচটে, প্রতিটি ঠাপে মিতুর গুদ কাঁপছে, ক্লিট ফুলে শক্ত। তার বিচি মিতুর পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। “মিতু, তোর ভোদাটা চুদে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা খানকি মাগি!” সে গর্জায়, হাত দিয়ে মিতুর পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে লাল দাগ ফুটছে। মিতুর ফর্সা পাছা কাঁপছে, তার দুধ লাফাচ্ছে, গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে, ঘামে ভিজে চকচক। “আহ্, আমার গুদ ফাটিয়ে দে, আরো জোরে চোদ, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে, তার গুদ রসে ভিজে ছিটকে পড়ছে, তীব্র সুখে শরীর কাঁপছে।
দ্বিতীয় ছেলে শিউলিকে ডগি স্টাইলে হাঁটুতে বসায়, তার পিছনে দাঁড়িয়ে, শিউলির গুদ উন্মুক্ত, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। সে তার ধোন শিউলির গুদে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গভীর, ধীর, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন শিউলির টাইট, গরম গুদে পিছলে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদা আর প্রিকাম মিশে চটচটে, শিউলির গুদের দেয়ালে ধোনের শিরা ঘষছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। “শিউলি, তোর ভোদাটা চুদে গলিয়ে দেবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গোঙায়, শিউলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। শিউলির শ্যামলা পাছা কাঁপছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার পাছায় পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। তার ভরাট দুধ দুলছে, ঘামে ভিজে চকচক। “আহ্, আমার ভোদা ফাটিয়ে দে, গভীরে ঠাপা, নোংরা চোদ!” শিউলি শীৎকার করে, তার গুদ কাঁপছে, রস ছিটকে ম্যাট্রেস ভিজছে।
তৃতীয় ছেলে রিতাকে পাশে শুইয়ে, তার এক পা উঁচু করে ধরে, রিতার পুটকি উন্মুক্ত, ফ্যাদায় চটচটে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। সে তার ধোন রিতার পুটকিতে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, জোরালো, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন রিতার গরম, পিচ্ছিল পুটকিতে গভীরে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদা পিচ্ছিল, ধোনের শিরা রিতার পুটকির দেয়ালে ঘষছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার বিচি রিতার পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে আঁশটে গন্ধ। “রিতা, তোর পোদ চুদে ফাটিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গর্জায়, রিতার ৬ ইঞ্চি ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে ভিজে পিচ্ছিল। রিতার ধোন টনটন করছে, তার পাছা কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে বিচিতে পড়ছে। “আহ্, আমার পোদ ছিঁড়ে ফেল, ধোন ঘষ, নোংরা চোদনবাজ!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর ঠাপের তীব্রতায় কাঁপছে, পাছার ছেদা ফ্যাদায় ভিজে পিচ্ছিল।

চতুর্থ ছেলে মিলিকে উপুড় করে শুইয়ে, তার পাছা উঁচু করে, মিলির পুটকি উন্মুক্ত, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। সে প্রথমে মিলির পুটকিতে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, জিভ তার টাইট ছেদায় ঘুরিয়ে, ফ্যাদার নোংরা গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। তারপর ধোন ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, গভীর, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন মিলির পিচ্ছিল পুটকিতে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। মিলির পাছা জেলির মতো কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে তার বিচিতে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। তার বিচি মিলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে আঁশটে গন্ধ। “মিলি, তোর পোদ চুদে গলিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গোঙায়, মিলির ৫ ইঞ্চি ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে ভিজে টনটন করছে। “আহ্, আমার পোদ ফাটিয়ে দে, ধোন ঘষ, নোংরা!” মিলি শীৎকার করে, তার শরীর ঠাপের তালে কাঁপছে, পাছার ছেদা ফ্যাদায় চটচটে।
পঞ্চম ছেলে শিউলির মুখে তার ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, দ্রুত, গৎ গৎ শব্দে মুখ ভরে। শিউলি তার ধোন চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে প্রিকামের নোনতা-ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে, তার মুখে প্রিকাম লেগে চটচটে। “শিউলি, আমার ধোন গিলে নে, নোংরা মাগি!” সে গর্জায়, শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপাচ্ছে, তার লিপস্টিক ধোনে লেগে রঙিন। “তোর ধোনের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার শরীর ঠাপের তালে কাঁপছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পড়ছে।

মিতু, শিউলি, রিতা, আর মিলির শরীর ঠাপের তীব্রতায় কাঁপছে। মিতুর গুদে প্রথম ছেলের ধোনের দ্রুত ঠাপ, ফচর ফচর, রস ছিটকে পড়ছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ। শিউলির গুদে দ্বিতীয় ছেলের গভীর ঠাপ, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ। রিতার পুটকিতে তৃতীয় ছেলের জোরালো ঠাপ, তার ধোন ঘষার সুখে কাঁপছে। মিলির পুটকিতে চতুর্থ ছেলের ঠাপ, ধোন ঘষায় পাছা কাঁপছে। শিউলির মুখে পঞ্চম ছেলের ধোন, গৎ গৎ শব্দ। থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, গৎ গৎ, থপাস শব্দে ঘর উন্মাদ। গুদ, পুটকি, ধোন, বিচি, দুধের তীব্র নোংরা গন্ধ ঘরকে কামোত্তেজক জঙ্গলে পরিণত করেছে। “আমার গুদ ফাটিয়ে দাও!” মিতু চিৎকার করে। “আমার ভোদা ছিঁড়ে ফেলো!” শিউলি শীৎকার করে। “আমার পোদ গলিয়ে দে!” রিতা গোঙায়। “আমার পোদ ফাটাও!” মিলি চিৎকার করে।



মিতু, শিউলি, রিতা, আর মিলির শরীর ঠাপের উন্মাদ তালে কাঁপছে, ঘাম আর ফ্যাদায় লেপ্টে, তীব্র নোংরা গন্ধে ঘর উন্মত্ত। মিতুর ফর্সা শরীর, শিউলির শ্যামলা পাছা, রিতা ও মিলির মাংসল পুটকি—সব ঠাপের তীব্রতায় লাফাচ্ছে, ফ্যাদা আর রস গড়িয়ে ম্যাট্রেস ভিজে চটচটে। থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, গৎ গৎ, থপাস শব্দে ঘর কাঁপছে, গুদ, পুটকি, ধোন, বিচি, দুধের আঁশটে গন্ধে কামোত্তেজক জঙ্গল।
মিতু চিত হয়ে ম্যাট্রেসে শুয়ে, তার পা দুদিকে ফাঁক, গুদ উন্মুক্ত, ফ্যাদা আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ভকভক করছে। প্রথম ছেলে তার ধোন মিতুর গুদে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, দ্রুত, জোরালো, প্রতিটি ঠাপে তার ৭ ইঞ্চি ধোনের ফোলা শিরা মিতুর গরম, টাইট গুদের দেয়ালে ঘষছে, ফচর ফচর, থপ থপ শব্দে ঘর গুঞ্জরিত। ফ্যাদা আর রস মিশে চটচটে, মিতুর ক্লিট ফুলে শক্ত, গুদ কাঁপছে, রস ছিটকে পড়ছে। তার বিচি মিতুর পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে তীব্র পুরুষালি গন্ধ ছড়াচ্ছে। “মিতু, তোর ভোদাটা চুদে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা খানকি মাগি!” সে গর্জায়, মিতুর ভরাট দুধ টিপছে, গোলাপি বোঁটা চিমটি কাটছে, তীব্র সুখে মিতু কাঁপছে। মিতুর ফর্সা পাছা ঠাপের তালে লাফাচ্ছে, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তার দুধ ঘামে চকচক, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। “আহ্, আমার গুদ ফাটিয়ে দে, আরো জোরে চোদ, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে, তার পা কাঁপছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পাছায় মিশছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে।


শিউলি ডগি স্টাইলে হাঁটুতে, তার শ্যামলা পাছা উঁচু, গুদ উন্মুক্ত, ফ্যাদায় চটচটে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ ভকভক করছে। দ্বিতীয় ছেলে তার ধোন শিউলির গুদে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গভীর, ধীর, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন শিউলির টাইট, গরম গুদে পিছলে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদা আর রস মিশে পিচ্ছিল, ধোনের শিরা শিউলির গুদের দেয়ালে ঘষছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার বিচি শিউলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে নোংরা গন্ধ। “শিউলি, তোর ভোদাটা চুদে গলিয়ে দেবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গোঙায়, শিউলির পাছা ধরে টানছে, চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। শিউলির পাছা কাঁপছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার পাছায় পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। তার ভরাট দুধ ঝুলছে, ঘামে চকচক, ঠাপের তালে দুলছে। “আহ্, আমার ভোদা ছিঁড়ে ফেল, গভীরে ঠাপা, নোংরা চোদ!” শিউলি শীৎকার করে, তার গুদ কাঁপছে, রস ছিটকে ম্যাট্রেস ভিজছে। পঞ্চম ছেলে শিউলির মুখে তার ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, দ্রুত, গৎ গৎ শব্দে মুখ ভরে। শিউলি ধোন চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে প্রিকামের নোনতা-ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে, তার ঠোঁটে প্রিকাম লেগে চটচটে, লিপস্টিক ধোনে মিশে রঙিন। “আমার ধোন গিলে নে, নোংরা মাগি!” সে গর্জায়, শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপেন। “তোর ধোনের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিশিউলি গোঙায়, তার মুখ থেকে প্রিকাম গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে।

রিতা পাশে শুয়ে, তার এক পা উঁচু, পুটকি উন্মুক্ত, ফ্যাদায় পিচ্খিল, তীব্র আঞ্চটে গন্ধ ভকভক করছে। তৃতীয় ছেলে তার ধোন রিতার গরম, টাইট পুটকিতে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, জোরালো, প্রতিটি ঠাপে ধোনের শিরা পুটকির দেয়ালে ঘষছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদায় চটচটে, রিতার পাছা কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে বিচিতে পড়ছে। তার বিচি রিতার পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। সে রিতার ৬ ইঞ্চি ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে ভিজে পিচ্ছিল, রিতার ধোন টনটন করছে। “রিতা, তোর পোদ আর ধোন চুদে ফাটিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গর্জায়, রিতার পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে লাল দাগ ফুটছে। রিতার মাংসল পাছা ঠাপের তালে লাফাচ্ছে, তার ধোন ঘষার সুখে কাঁপছে, বিচি ভারী, ঘামে ভিজে তীব্র গন্ধ। “আহ্, আমার পোদ ফাটিয়ে দে, ধোন ঘষ, নোংরা চোদনবাজ!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর ঠাপ আর ঘষার তীব্র সুখে কাঁপছে, পাছার ছেদা ফ্যাদায় চটচটে।


মিলি উপুড় শুয়ে, তার পাছা উঁচু, পুটকি উন্মুক্ত, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। চতুর্থ ছেলে তার ৮ ইঞ্চি ধোন মিলির পুটকিতে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গভীর, প্রতিটি ঠাপে ধোন মিলির টাইট, গরম পুটকিতে পিছলে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। মিলির পাছা জেলির মতো কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে তার বিচিতে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার বিচি মিলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে আঁশটে গন্ধ। সে মিলির ৫ ইঞ্চি ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে ভিজে টনটন করছে। “মিলি, তোর পোদ চুদে গলিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গোঙায়, মিলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। মিলির নরম পাছা ঠাপের তালে লাফাচ্ছে, তার ধোন ঘষার সুখে কাঁপছে, বিচি ঘামে ভিজে তীব্র গন্ধ। “আহ্, আমার পোদ ছিঁড়ে ফেল, ধোন ঘষ, নোংরা!” মিলি শীৎকার করে, তার শরীর ঠাপ আর ঘষার উন্মাদনায় কাঁপছে।


প্রথম ছেলে মিতুর গুদ থেকে ধোন বের করে, পঞ্চম ছেলে তার জায়গায় এসে মিতুর পুটকিতে ধোন ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, জোরালো, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন মিতুর টাইট, গরম পুটকিতে গভীরে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদায় চটচটে, মিতুর পাছা কাঁপছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “মিতু, তোর পোদ ফাটিয়ে দেবো, নোংরা মাগি!” সে গর্জায়, মিতুর পাছায় চড় মারছে, থপাস। “আহ্, আমার পোদ ছিঁড়ে ফেল, আরো জোরে!” মিতু চিৎকার করে, তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে পাছায় মিশছে। দ্বিতীয় ছেলে শিউলির গুদে ঠাপ চালায়, দ্রুত, ফচর ফচর, রস ছিটকে পড়ছে। “শিউলি, তোর ভোদা ছিঁড়ে ফেলবো!” সে গোঙায়। তৃতীয় ছেলে রিতার পুটকি থেকে বেরিয়ে, মিলির মুখে ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গৎ গৎ শব্দ। “মিলি, আমার ধোন চোষ, নোংরা!” সে গর্জায়, মিলির ঠোঁটে প্রিকাম লেগে চটচটে। চতুর্থ ছেলে মিলির পুটকি থেকে বেরিয়ে, রিতার মুখে ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গৎ গৎ। “রিতা, গিলে নে, নোংরা হিজড়া!” সে গোঙায়, রিতার মুখে প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। প্রথম ছেলে শিউলির পাছায় জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, তার জিভ শিউলির টাইট ছেদায় ঘুরছে, ফ্যাদার আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে।

মিতুর পুটকিতে পঞ্চম ছেলের জোরালো ঠাপ, শিউলির গুদে দ্বিতীয় ছেলের দ্রুত ঠাপ, রিতার মুখে চতুর্থ ছেলের ধোন, মিলির মুখে তৃতীয় ছেলের ধোন, শিউলির পাছায় প্রথম ছেলের জিভ—সবার শরীর ঠাপের তীব্রতায় কাঁপছে। মিতুর পাছা ফ্যাদায় পিচ্ছিল, শিউলির গুদ রসে ভিজে, রিতা ও মিলির মুখ প্রিকামে চটচটে। থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, গৎ গৎ, থপাস শব্দে ঘর উন্মাদ। গুদ, পুটকি, ধোন, বিচি, দুধের তীব্র নোংরা গন্ধ ঘরকে কামোত্তেজক জঙ্গলে পরিণত করেছে। “আমার পোদ ফাটিয়ে দাও!” মিতু চিৎকার করে। “আমার ভোদা ছিঁড়ে ফেলো!” শিউলি শীৎকার করে। “আমার মুখ গলিয়ে দে!” রিতা গোঙায়। “আমার মুখ ফাটাও!” মিলি চিৎকার করে।



মিতু ম্যাট্রেসে চিত হয়ে শুয়ে, তার পা দুদিকে উঁচু করে তৃতীয় ছেলের কাঁধে তুলে দেয়। তার গুদ উন্মুক্ত, ফ্যাদা আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ভকভক করছে। তৃতীয় ছেলে তার ধোন মিতুর গুদে ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, দ্রুত, জোরালো, প্রতিটি ঠাপে তার ধোনের ফোলা শিরা মিতুর গরম, পিচ্ছিল গুদের দেয়ালে ঘষছে, ফচর ফচর, থপ থপ শব্দে ঘর কাঁপছে। ফ্যাদা আর রস মিশে চটচটে, মিতুর ক্লিট ফুলে শক্ত, প্রতিটি ঠাপে কাঁপছে। তার বিচি মিতুর পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। “মিতু, তোর ভোদাটা চুদে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা খানকি!” সে গর্জায়, মিতুর দুধ টিপছে, গোলাপি বোঁটা চিমটি কাটছে, থপাস শব্দে লাল দাগ ফুটছে। মিতুর ফর্সা পাছা কাঁপছে, তার দুধ লাফাচ্ছে, ঘামে ভিজে চকচক। “আহ্, আমার গুদ ফাটিয়ে দে, আরো জোরে চোদ, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে, তার পা কাঁপছে, গুদ থেকে রস ছিটকে ম্যাট্রেস ভিজছে।


শিউলি ম্যাট্রেসে হাঁটু গেড়ে, তার শরীর সামনে ঝুঁকে, পাছা উঁচু করে। দ্বিতীয় ছেলে তার পিছনে হাঁটুতে ভর দিয়ে, শিউলির গুদে ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গভীর, ধীর, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন শিউলির টাইট, ফ্যাদায় পিচ্ছিল গুদে পিছলে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদা আর রস মিশে চটচটে, শিউলির গুদের দেয়ালে ধোনের শিরা ঘষছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। তার বিচি শিউলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে নোংরা গন্ধ। “শিউলি, তোর ভোদাটা চুদে গলিয়ে দেবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গোঙায়, শিউলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। শিউলির শ্যামলা পাছা জেলির মতো কাঁপছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার পাছায় পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার ভরাট দুধ দুলছে, ঘামে ভিজে চকচক। “আহ্, আমার ভোদা ছিঁড়ে ফেল, গভীরে ঠাপা, নোংরা চোদ!” শিউলি শীৎকার করে, তার গুদ কাঁপছে, রস ছিটকে পড়ছে।

রিতা ম্যাট্রেসে উপুড় হয়ে, তার পা ফাঁক করে, পাছা উঁচু করে। প্রথম ছেলে তার পিছনে হাঁটুতে ভর দিয়ে, রিতার পুটকিতে ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, জোরালো, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন রিতার গরম, পিচ্ছিল পুটকিতে গভীরে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদায় চটচটে, ধোনের শিরা রিতার পুটকির দেয়ালে ঘষছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। তার বিচি রিতার পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে নোংরা গন্ধ। “রিতা, তোর পোদ চুদে ফাটিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গর্জায়, রিতার ৬ ইঞ্চি ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে ভিজে পিচ্ছিল। রিতার ধোন টনটন করছে, তার পাছা কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে তার বিচিতে পড়ছে। “আহ্, আমার পোদ ছিঁড়ে ফেল, ধোন ঘষ, নোংরা চোদনবাজ!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর ঠাপের তীব্রতায় কাঁপছে, পাছার ছেদা ফ্যাদায় ভিজে পিচ্ছিল।

মিলি, শিউলি, মিতু, আর রিতার শরীর ঠাপের উন্মাদ তালে কাঁপছে, ঘাম, ফ্যাদা, আর রসে লেপ্টে, তীব্র আঁশটে গন্ধে ঘর কামোত্তেজক জঙ্গলে পরিণত। মিলির নরম পাছা, শিউলির শ্যামলা শরীর, মিতুর ফর্সা গুদ, আর রিতার মাংসল পুটকি—সব ঠাপের তীব্রতায় লাফাচ্ছে, ফ্যাদা আর বীর্য গড়িয়ে ম্যাট্রেস চটচটে। থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, গৎ গৎ, থপাস শব্দে ঘর উন্মাদ।

মিলি ম্যাট্রেসে চিত হয়ে শুয়ে, তার পা ফাঁক করে, পাছা উঁচু করতে নিচে একটা বালিশ, তার নরম, জেলির মতো পাছা উন্মুক্ত, ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। চতুর্থ ছেলে তার উপর ঝুঁকে, তার ধোন মিলির পুটকিতে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গভীর, প্রতিটি ঠাপে তার ৮ ইঞ্চি ধোন মিলির গরম, টাইট পুটকিতে পিছলে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দে ঘর কাঁপছে। ধোনের ফোলা শিরা মিলির পুটকির দেয়ালে ঘষছে, ফ্যাদায় চটচটে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। মিলির পাছা ঠাপের তালে জেলির মতো কাঁপছে, ফ্যাদা গড়িয়ে তার ভারী বিচিতে পড়ছে, ঘামে ভিজে আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। তার বিচি মিলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে তীব্র পুরুষালি গন্ধ। “মিলি, তোর পোদ চুদে গলিয়ে দেবো, নোংরা হিজড়া!” সে গোঙায়, মিলির ৫ ইঞ্চি ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে ভিজে টনটন করছে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে। মিলির ধোন ঘষার সুখে কাঁপছে, তার পাছার ছেদা ফ্যাদায় চটচটে, ঠাপের তালে ফাঁক হয়ে তীব্র গন্ধ ছড়াচ্ছে। “আহ্, আমার পোদ ফাটিয়ে দে, ধোন ঘষ, নোংরা চোদনবাজ!” মিলি শীৎকার করে, তার শরীর ঠাপের তীব্রতায় কাঁপছে, দুধ ঘামে চকচক, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে।



শিউলি ম্যাট্রেসে হাঁটুতে, তার শ্যামলা শরীর ঘামে লেপ্টে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। পঞ্চম ছেলে তার সামনে হাঁটুতে দাঁড়িয়ে, তার ধোন শিউলির মুখে ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, দ্রুত, গৎ গৎ শব্দে মুখ ভরে। শিউলি তার ধোন চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে প্রিকাখে নোনতা-ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে, তার ঠোঁটে প্রিকাখে চটচটে, লিপস্টিক ধোনে লেগে রঙিন, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “শিউলি, আমার ধোন গিলে নে, নোংরা মাগি!” সে গর্জায়, শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপাচ্ছে, তার বিচি শিউলির চিবুকে পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে নোংরা গন্ধ। শিউলির মুখ থেকে প্রিকাম গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে, তার গুদ কাঁপছে, রস ছিটকে ম্যাট্রেস ভিজছে। “তোর ধোনের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার শরীর ঠাপের তালে কাঁপছে, দুধ ঝুলছে, ঘামে চকচক।

মিতু চিত হয়ে ম্যাট্রেসে, তার পা ফাঁক, গুদ উন্মুক্ত, ফ্যাদা আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ভকভক করছে। তৃতীয় ছেলে তার গুদে ঠাপের গতি বাড়ায়, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন মিতুর গরম, টাইট গুদে গভীরে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ তীব্র। ধোনের শিরা মিতুর গুদের দেয়ালে ঘষছে, তার শরীর কাঁপছে, বিচি টাইট হয়ে মিতুর পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে তীব্র গন্ধ। “মিতু, তোর ভোদায় ফাটবো!” সে গর্জায়, এবং তীব্র শীৎকারে তার বীর্য মিতুর গুদে ছিটকে পড়ে, গরম, চটচটে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়ায়। মিতুর গুদ কাঁপছে, রস আর বীর্য মিশে গড়িয়ে তার পাছায় পড়ছে, ফ্যাদায় পিচ্ছিল। “আহ্, আমার গুদ ভরে দে, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে, তার ফর্সা শরীর সুখে কাঁপছে, দুধ লাফাচ্ছে, গোলাপি বোঁটা শক্ত।



রিতা পাশে শুয়ে, তার এক পা উঁচু, পুটকি উন্মুক্ত, ফ্যাদায় চটচটে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। প্রথম ছেলে তার পুটকিতে ঠাপের তীব্রতা বাড়ায়, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন রিতার টাইট, গরম পুটকিতে গভীরে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ধোনের শিরা পুটকির দেয়ালে ঘষছে, তার বিচি রিতার পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে তীব্র পুরুষালি গন্ধ। “রিতা, তোর পোদে ফাটবো!” সে গর্জায়, এবং তীব্র শীৎকারে তার বীর্য রিতার পুটকিতে ছিটকে পড়ে, গরম, পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়ায়। রিতার পাছা কাঁপছে, তার ৬ ইঞ্চি ধোন প্রিকামে ভিজে টনটন করছে, বিচি ভারী, ঘামে ভিজে গন্ধ ছড়াচ্ছে। “আহ্, আমার পোদ ভরে দে, নোংরা চোদ!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর তীব্র সুখে কাঁপছে, পাছার ছেদা ফ্যাদায় চটচটে।

দ্বিতীয় ছেলে শিউলির গুদে ঠাপ চালায়, গভীর, প্রতিটি ঠাপে তার ধোন শিউলির পিচ্ছিল, গরম গুদে ঢুকছে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদায় চটচটে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে, তার বিচি শিউলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে। “শিউলি, তোর ভোদা চুদে গলাবো!” সে গোঙায়, শিউলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। শিউলির পাছা কাঁপছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। “আহ্, চোদ, আমার ভোদা ফাটিয়ে দে!” শিউলি শীৎকার করে, তার শরীর ঠাপের তালে কাঁপছে।

 পঞ্চম ছেলে শিউলির মুখে তার ধোন ঢুকিয়ে ঠাপ চালিয়ে যাচ্ছে, দ্রুত, জোরালো, গৎ গৎ শব্দে শিউলির মুখ ভরে। তার ধোনের লালচে মাথা শিউলির গলায় ঢুকছে, ফোলা শিরা শিউলির জিভে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, তীব্র নোনতা-ঝাঁঝালো গন্ধ শিউলির নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। শিউলি ধোন চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে প্রিকামের নোনতা স্বাদ নিচ্ছে, তার ঠোঁট চটচটে, প্রিকাম গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে। তার গলা থেকে গোঙানির শব্দ, “উম্ম… তোর ধোনের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” সে গোঙায়, তার শরীর কাঁপছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র মিষ্টি-আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। “গিলে নে, নোংরা মাগি!” পঞ্চম ছেলে গর্জায়, শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপাচ্ছে, তার বিচি শিউলির চিবুকে পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে তীব্র পুরুষালি গন্ধ ছড়াচ্ছে। ঘরে থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, গৎ গৎ, থপাস শব্দের উন্মাদনা, গুদ, পুটকি, ধোন, বিচির তীব্র নোংরা গন্ধে বাতাস ভারী।

শিউলি হাঁটুতে ভর দিয়ে উঠে, তার শরীর ঘাম আর ফ্যাদায় চটচটে, মুখ প্রিকামে ভিজে চকচক। সে রিতার কাছে যায়, যার পুটকি ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ভকভক করছে। শিউলি রিতার পুটকির টাইট ছেদায় জিভ ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করে, প্রথম ছেলের ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, নোনতা-ঝাঁঝালো স্বাদ শিউলির জিভে লাগছে। তার জিভ রিতার পুটকির গরম, পিচ্ছিল দেয়ালে ঘুরছে, ফ্যাদা চুষে নিচ্ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। “আহ্, শিউলি, তোর জিভ আমার পোদে… ফাটিয়ে দে!” রিতা গোঙায়, তার ৬ ইঞ্চি ধোন কাঁপছে, প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। শিউলি ফ্যাদা গিলে নিচ্ছে, তার ঠোঁট চটচটে, রিতার পাছার মাংসল ভাঁজ থেকে ফ্যাদা চেটে পরিষ্কার করে। 



প্রথম ছেলে শিউলির পাশে এসে, তার ধোন শিউলির মুখে ঢুকিয়ে দেয়। শিউলি তার ধোন চুষে পরিষ্কার করে, জিভ ঘুরিয়ে ফ্যাদা আর প্রিকামের নোনতা স্বাদ নিচ্ছে, ধোনের শিরা জিভে ঘষছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে। “চোষ, নোংরা, পরিষ্কার কর!” প্রথম ছেলে গর্জায়, শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপাচ্ছে, গৎ গৎ শব্দ। শিউলি ধোন চেটে, চুষে, পরিষ্কার করে, তার মুখ প্রিকাম আর ফ্যাদায় চটচটে।

শিউলি এবার মিতুর কাছে যায়, যে চিত হয়ে শুয়ে, গুদ ফ্যাদা আর রসে ভিজে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি মিতুর গুদে হাত ঢুকিয়ে তৃতীয় ছেলের ফ্যাদা বের করে, তার আঙুল মিতুর গরম, পিচ্ছিল গুদের দেয়ালে ঘুরছে, ফচ ফচ শব্দ। ফ্যাদা তার হাতে লেগে চটচটে, সে আঙুল মুখে নিয়ে চেটে খায়, নোনতা-ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে ছড়ায়, তীব্র গন্ধ তার নাকে। মিতু কাঁহ্পছে, তার দুধ লাফাচ্ছে, গোলাপি বোঁটা শক্ত। “আহ্, শিউলি, আমার গুদে তোর হাত… ফাটিয়ে দে!” মিতু চিৎকার করে, তার গুদ রসে ভিজে ছিটকে পড়ছে। শিউলি ফ্যাদা চেটে খায়, তার জিভ মিতুর গুদের ক্লিটে ঘুরিয়ে, রসের মিষ্টি-নোনতা স্বাদ নিচ্ছে। তৃতীয় ছেলে শিউলির পাশে এসে, তার ধোন শিউলির মুখে ঢুকিয়ে দেয়। শিউলি তার ধোন চুষে পরিষ্কার করে, জিভ ঘুরিয়ে ফ্যাদা আর প্রিকাম চেটে নিচ্ছে, ধোনের লালচে মাথা জিভে ঘষছে, তীব্র নোংরা গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “চোষ, নোংরা মাগি, পরিষ্কার কর!” তৃতীয় ছেলে গোঙায়, শিউলির মুখে ধোন ঠাপাচ্ছে, গৎ গৎ শব্দ। শিউলি ধোন চেটে, চুষে, পরিষ্কার করে, তার ঠোঁট আর চিবুক ফ্যাদায় চটচটে।
[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#62
ঘরের বাতাস ভারী, তীব্র গন্ধে ভরা—ঘামের লবণাক্ত আঁশটে গন্ধ, ফ্যাদার কড়া মিশ্রণ, আর গুদের রসের মিষ্টি-তীব্র ঘ্রাণ মিলে এক উন্মাদনাময় পরিবেশ। শিউলির শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, তার ত্বক যেন আঠালো আবেশে জড়িয়ে আছে। তার মুখে লিপস্টিকের রঙ প্রিকামের সঙ্গে মিশে এক অদ্ভুত রঙিন ছায়া ফুটিয়েছে, তার চোখে কামনার তীব্র দ্যুতি। থপ থপ, পচৎ পচৎ, ফচর ফচর, আর শরীরের ঘর্ষণে গৎ গৎ শব্দের তাল। রিতার পুটকি ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তার শরীরের প্রতিটি নড়াচড়ায় এক তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়ায়। মিতুর গুদ রসে ভিজে ঝিলমিল করছে, তার থাইয়ের মাঝে আঠালো তরলের চিকচিকে রেখা। শিউলি তার জিভ দিয়ে ফ্যাদা চেটে, ধোন চুষে পরিষ্কার করছে, তার গলা থেকে ভাঙা গোঙানি ভেসে আসছে, “আহ্, তোদের গন্ধে আমার শরীর জ্বলে যাচ্ছে!” ঘরের বাতাস যেন কামনার তীব্র ঝড়ে কাঁপছে, প্রতিটি শ্বাসে শরীরের উত্তেজনা আরও তীব্র হচ্ছে। বাতাসে গুদ, পুটকি, ধোন, আর বিচির গন্ধ মিশে এক নেশাদ্র আবহ তৈরি হয়েছে। শিউলির হাত ফ্যাদায় লেপ্টে, তার শরীরের প্রতিটি নড়াচড়ায় কামনার তাণ্ডব আরও তীব্র হয়। রিতার শরীর ঘামে ভিজে, তার পুটকির পিচ্ছিলতা যেন কামনার আগুনে জ্বলছে। মিতুর গুদের রস ঝরছে, তার শরীরের তীব্র গন্ধ ঘরের বাতাসকে আরও উত্তপ্ত করে তুলেছে। প্রতিটি শ্বাসে উন্মাদনার আগুন জ্বলে ওঠে, ঘর যেন কামনার এক তীব্র তাণ্ডবে মুখরিত। সবাই যেন এই নোংরা, উত্তেজক গন্ধ আর শব্দের ঘূর্ণিতে হারিয়ে গেছে, শরীর আর আত্মা একাকার হয়ে কাঁপছে।


দুই ছেলে, তাদের বীর্যপাতের পর, ম্যাট্রেসে হাঁপাতে হাঁপাতে বসে পড়ে, তাদের পেশীবহুল শরীর ঘামে ঝকঝকে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঝাঁঝালো, আঁশটে—চারদিকে ভকভক করছে। তাদের ফোলা ধোন এখনো প্রিকামে ভিজে, বীর্যের ফোঁটা ঝুলছে, ম্যাট্রেসে দাগ পড়ছে। তারা রিতা আর মিলির দিকে তাকায়, তাদের চোখে কামনার আগুন। বাকি তিন ছেলে, তাদের শরীর ঘামে চকচকে, পেশী ফুলে, রিতা আর মিলিকে মুখোমুখি দাঁড় করায়। রিতা আর মিলির উলঙ্গ শরীর একে অপরের সাথে লেপটে, ঘামে ভেজা ত্বক পিছলে ঘষছে, তীব্র নোংরা গন্ধ—ফ্যাদা, রস, আর ঘাম মিশে—ঘরে ছড়াচ্ছে। রিতার ফর্সা, মসৃণ ত্বক আর মিলির শ্যামলা, নরম শরীর একে অপরের সাথে মিশে, তাদের পেট, পাছা, আর দুধ ঘষায় পচ পচ, চটচট শব্দ। রিতার দুধ, ভরাট, ঝুলন্ত, গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে মিলির দুধের কালচে, ফোলা বোঁটার সাথে ঘষছে, প্রতিটি ঘষায় তীব্র বিদ্যুৎ খেলে, তাদের শরীর কাঁপছে। রিতার ৬ ইঞ্চি ধোন, শক্ত, লালচে মাথা প্রিকামে চকচকে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, মিলির ৫ ইঞ্চি ধোন, মোটা, শিরা ফোলা, প্রিকামে পিচ্ছিল, একে অপরের সাথে ঘষছে, পচ পচ শব্দে। রিতার ধোন মিলির ভারী, ঘামে ভেজা বিচিতে গুতা মারছে, পচৎ পচৎ, তীব্র আঁশটে গন্ধ—ঘাম, ফ্যাদা, আর বীর্য মিশে—নাকে ঢুকছে। মিলির বিচি রিতার ফ্ল্যাট পেটে ঘষছে, প্রিকাম গড়িয়ে তাদের নাভিতে জমছে, চটচটে। “মিলি, তোর ধোন আর বিচির ঘষা, গন্ধে আমার ধোন ফাটছে, নোংরা মাগি!” রিতা গোঙায়, তার গোল, মাংসল পাছা কাঁপছে, ফ্যাদায় পিচ্ছিল। “রিতা, তোর ধোন, পোদের গন্ধ আমায় উন্মাদ করছে, ঘষ, হিজড়া খানকি!” মিলি শীৎকার করে, তার পাছা জেলির মতো দুলছে। তারা একে অপরকে শক্ত জড়িয়ে, হাত রিতার পাছায়, মিলির দুধে, ঠোঁটে ঠোঁট মিলে চুমুখাচ্ছে। তাদের জিভ মুখে ঘুরছে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, লালার নোনো-মিষ্টি স্বাদ, তীব্র কামনায় মাথা ঘুরছে। তাদের ধোন আরো শক্ত হয়ে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, তাদের পেটে, নাভিতে ছড়িয়ে, শরীরে বিদ্যুৎ খেলে, তীব্র সুখে উন্মাদ।

দুই ছেলে পিছন থেকে এগিয়ে আসে, তাদের ধোন শক্ত, শিরা ফুলে, প্রিকাম ঝরছে। প্রথম ছেলে রিতার পাছার গোল, মাংসল ভাঁজ ফাঁক করে, তার ৭ ইঞ্চি ধোন, লালচে মাথা ফ্যাদায় পিচ্ছিল, রিতার টাইট, গরম পুটকিতে ধীরে ঢুকায়, প্রথম ঠাপে রিতার পাছা কেঁপে ওঠে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদা ছড়িয়ে, তীব্র আঁশটে গন্ধ—ঘাম, ফ্যাদা, আর পুটকির গন্ধ মিশে—ভকভক করছে। প্রতিটি ঠাপ দ্রুত, জোরালো, ধোনের ফোলা শিরা রিতার পুটকির দেয়ালে ঘষছে, তীব্র সুখে রিতার শরীর কাঁপছে। তার বিচি রিতার পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ। “রিতা, তোর পোদ চুদে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা হিজড়া খানকি!” সে গর্জায়, রিতার পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে লাল দাগ ফুটছে, পাছার মাংসল ভাঁজ কাঁপছে। দ্বিতীয় ছেলে মিলির নরম, জেলির মতো পাছা ফাঁক করে, তার ৮ ইঞ্চি ধোন, মোটা, ফ্যাদায় চটচটে, মিলির পুটকিতে ঢুকায়, গভীর, ধীর ঠাপে, ফচর ফচর শব্দ। মিলির পাছা প্রতিটি ঠাপে দুলছে, ফ্যাদা গড়িয়ে তার বিচিতে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো। তার বিচি মিলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে। “মিলি, তোর পোদ চুদে গলিয়ে ফেলবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গোঙায়, মিলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। রিতা আর মিলি, পুটকিতে ঠাপ খেতে খেতে, তাদের ধোন জোরে জোরে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, তাদের পেট, নাভি, আর বিচি ভিজে চকচক। প্রতিটি ঘষায় তাদের শরীরে তীব্র সুখের ঢেউ, ধোনের মাথা টনটন করছে, বিচি কাঁপছে।

তীব্র আনন্দে রিতার ধোন থেকে ঘন, গরম বীর্য ছিটকে মিলির পেটে, নাভিতে পড়ছে, প্রিকাম আর বীর্য মিশে তীব্র মিষ্টি-আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। মিলির ধোন থেকে বীর্য ছিটকে রিতার পাছায়, পেটে গড়িয়ে পড়ছে, তাদের শরীর চটচটে, গন্ধে উন্মাদ। রিতার পাছা ঠাপের তালে লাফাচ্ছে, তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। মিলির পাছা জেলির মতো দুলছে, তার দুধ রিতার দুধে ঘষছে, তীব্র সুখে শীৎকার। “আহ্, মিলি, তোর ধোনের বীর্য আমার পোদে, ঘষা আমায় ফাটাচ্ছে!” রিতা চিৎকার করে। “রিতা, তোর বীর্য আর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” মিলি গোঙায়। তাদের পুটকিতে দুই ছেলে ঠাপ চালিয়ে যায়, প্রতিটি ঠাপ গভীর, ফচর ফচর, ফ্যাদা ছিটকে পড়ছে, পাছার ভাঁজ চটচটে। অবশেষে, প্রথম ছেলে রিতার পুটকির গভীরে বীর্যপাত করে, গরম, ঘন বীর্য রিতার পাছায় ছড়িয়ে, গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। দ্বিতীয় ছেলে মিলির পুটকিতে বীর্য ফেলে, বীর্য মিলির পাছায়, বিচিতে গড়িয়ে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “আহ্, আমার পোদ ছিঁড়ে ফেল, বীর্যে ভরে দে!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর কাঁপছে। “আমার পোদ ফাটিয়ে, বীর্য গলিয়ে দে, নোংরা!” মিলি শীৎকার করে, তার পাছা কম্পমান।

তারা শিউলিকে ডাক দেয়। শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে ঝকঝকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস ঝরছে, ম্যাট্রেসে হাঁটু গেড়ে এগিয়ে আসে। দ্বিতীয় ছেলে মিলির পুটকি থেকে ধোন বের করে, ফ্যাদা, বীর্য, আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো—তার নাকে ঢুকছে। শিউলি তার ধোনের লালচে, ফোলা মাথা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করে, জিভ ঘুরিয়ে বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে, ফ্যাদার আঁশটে গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায় ঢুকছে, বীর্য তার ঠোঁটে লেগে চটচটে। “আহ্, আমার ধোন চোষ, গিলে নে, নোংরা মাগি!” ছেলেটা গর্জায়, শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপাচ্ছে। শিউলি তার ধোনের প্রতিটি ইঞ্চি চেটে, বীর্য গিলে ফেলে, ধোন চকচক করে। তারপর প্রথম ছেলে রিতার পুটকি থেকে ধোন বের করে, বীর্য গড়িয়ে রিতার পাছায়, ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। শিউলি তার ধোন মুখে নিয়ে চুষছে, জিভ দিয়ে ফ্যাদা, বীর্য, আর পুটকির রস চেটে খাচ্ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “তোর ধোন আর বীর্যের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে, নোংরা চোদনবাজ!” শিউলি গোঙায়, ধোন চেটে পরিষ্কার করে, তার ঠোঁটে বীর্যের দাগ। রিতা আর মিলি, তাদের শরীর কাঁপছে, দুধ লাফাচ্ছে, পাছা বীর্যে ভিজে, চার ছেলের সাথে ম্যাট্রেসে শুয়ে পড়ে, তীব্র গন্ধ আর ঘামে উন্মাদ।

তৃতীয় ছেলে, যার এখনো বীর্যপাত হয়নি, তার ধোন শক্ত, ৭ ইঞ্চি, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, বিচি ভারী, ঘামে ভিজে তীব্র গন্ধ। সে মিতু আর শিউলিকে জড়াজড়ি করে শুইয়ে দেয়। মিতু চিত হয়ে শুয়ে, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচক, গুদ ফোলা, রস গড়িয়ে পাছায় পড়ছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার দুধ ভরাট, গোলাপি বোঁটা শক্ত, পাছা গোল, রসে পিচ্ছিল। শিউলি মিতুর ওপরে শুয়ে, তাদের শরীর লেপটে, শিউলির শ্যামলা দুধ মিতুর দুধে ঘষছে, কালচে বোঁটা মিতুর বোঁটায় ঘষায় তীব্র সুখে কাঁপছে। তাদের পাছা একে অপরের পেটে ঘষছে, ঘাম আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। ছেলেটা মিতুর পা ফাঁক করে, তার ধোন মিতুর গুদে ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, প্রথম ঠাপ ধীর, গভীর, মিতুর গুদের গরম, পিচ্ছিল দেয়ালে ধোন ঘষছে, ফচর ফচর শব্দ। পরের ঠাপ দ্রুত, জোরালো, ধোনের মাথা মিতুর গুদের গভীরে ঠেকছে, রস ছিটকে পড়ছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ। সে এক হাতে শিউলির গুদে তিনটে আঙুল ঢুকিয়ে খেচছে, ফচ ফচ শব্দ, শিউলির রস গড়িয়ে মিতুর পেটে, পাছায় পড়ছে, তীব্র গন্ধ। “মিতু, তোর ভোদাটা চুদে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গর্জায়, মিতুর দুধ টিপছে, বোঁটা চিমটি কাটছে। “আহ্, আমার গুদ ফাটিয়ে দে, গভীরে ঠাপা, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে, তার পাছা কাঁপছে, রস ঝরছে।

ছেলেটা মিতুর গুদ থেকে ধোন বের করে, শিউলির গুদে মুখ লাগায়, জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, শিউলির ফোলা ক্লিটে জিভ ঘুরিয়ে, রসের মিষ্টি-নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে, তীব্র গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। শিউলির গুদ থেকে রস ঝরছে, তার পাছা কাঁপছে, গুদের দেয়াল কম্পিত। “আহ্, আমার ভোদা চাট, গিলে ফেল, নোংরা চোদনবাজ!” শিউলি শীৎকার করে, তার দুধ মিতুর দুধে ঘষছে। ছেলেটা দাঁড়িয়ে শিউলির পা তুলে, তার ধোন শিউলির গুদে ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, প্রথম ঠাপ গভীর, ধোনের মাথা শিউলির গুদের দেয়ালে ঘষছে, ফচর ফচর শব্দ। পরের ঠাপ দ্রুত, জোরালো, শিউলির পাছা কাঁপছে, রস ছিটকে মিতুর পাছায়, পেটে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। মিতু আর শিউলি একে অপরকে জড়িয়ে চুমু খাচ্ছে, তাদের ঠোঁটে লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদ। “শিউলি, তোর ভোদার রস আমার পাছায়, চুমুতে আমায় ফাটাচ্ছে!” মিতু গোঙায়। “মিতু, তোর দুধ আর গুদের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি শীৎকার করে।

ছেলেটা শিউলির গুদ থেকে ধোন বের করে, মিতুর গুদে মুখ লাগায়, জিভ ঢুকিয়ে গভীরে চাটছে, মিতুর ফোলা ক্লিটে জিভ ঘুরিয়ে, রস চুষছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তার পাছা কাঁপছে। “আহ্, আমার গুদ চুষে গিলে নে, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে। সে আবার মিতুর গুদে ধোন ঢুকায়, তিনটে জোরালো ঠাপ, ফচর ফচর, ধোনের মাথা মিতুর গুদের গভীরে ঠেকছে, রস ছিটকে পড়ছে। তারপর শিউলির গুদে ঢুকিয়ে তিনটে ঠাপ, গভীর, ফচর ফচর, শিউলির রস গড়িয়ে মিতুর পাছায়। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তার শরীর কাঁপছে, তীব্র গন্ধ। শিউলির গুদও রসে ভিজে, তার দুধ মিতুর দুধে ঘষছে, বোঁটা শক্ত। এভাবে পাল্টে পাল্টে দুজনকে চুদতে চুদতে ছেলেটা অবশেষে এক কাপ ঘন, গরম বীর্য ফেলে, মিতুর গুদে বীর্য ছড়িয়ে পড়ছে, গড়িয়ে পাছায়, ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। “আহ্, আমার গুদ ছিঁড়ে, বীর্যে ভরে দে!” মিতু চিৎকার করে, তার শরীর কম্পিত। “আমার ভোদা ফাটিয়ে, বীর্য গলিয়ে দে!” শিউলি শীৎকার করে, তার গুদ কাঁপছে।

বীর্যপাতের পর ছেলেটা মিতু আর শিউলির মুখে ধোন ঢুকিয়ে দেয়, ফ্যাদা, রস, আর বীর্যে পিচ্ছিল, তীব্র নোংরা গন্ধ। শিউলি তার ধোন চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে বীর্য আর রস চেটে খাচ্ছে, গৎ গৎ শব্দ, বীর্য তার গলায় গড়িয়ে পড়ছে। মিতু তার ভারী বিচি মুখে নিয়ে চাটছে, ঘামে ভিজে তীব্র আঁশটে গন্ধ, বীর্যের নোনতা স্বাদ তার জিভে। “তোর ধোন আর বিচির গন্ধ, বীর্যে আমরা পাগল, নোংরা চোদনবাজ!” মিতু গোঙায়, বিচি চুষে চকচক করে। শিউলি আর মিতু ধোন আর বিচি চেটে পরিষ্কার করে, তাদের ঠোঁটে বীর্য আর রস লেগে চটচটে। ছেলেটা শিউলির মুখে ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গৎ গৎ, মিতুর মুখে বিচি, পচৎ পচৎ, তীব্র নোংরা সুখে কাঁপছে। থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, গৎ গৎ, থপাস শব্দে ঘর উন্মাদ, গন্ধে নেশা। ঘরের বাতাস এখনো ঘাম, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার তীব্র মিশ্রিত গন্ধে ভারী। ম্যাট্রেসে ছড়িয়ে থাকা শরীরগুলো ঘামে চকচকে, কাঁপছে তীব্র আনন্দের পরশে। শিউলি, মিতু, রিতা, আর ছেলেরা হাঁপাচ্ছে, তাদের শরীরে কামনার আগুন এখনো জ্বলছে, যদিও তীব্রতা কিছুটা কমেছে। ঘরের কোণে ছড়ানো বীর্যের দাগ, পিচ্ছিল রসের রেখা, আর ঘামের আঠালো ছাপ ম্যাট্রেসে ও বাতাসে এক উন্মাদনাময় পরিবেশ তৈরি করছে। 

তৃতীয় ছেলে, যার শরীর এখনো তীব্র পুরুষালি গন্ধে ভকভক করছে, মিতু আর শিউলির দিকে তাকায়। তার ধোন, এখনো আধশক্ত, প্রিকামে পিচ্ছিল, বিচি ভারী ও ঘামে ভেজা। সে মন্থর পায়ে এগিয়ে আসে, তার চোখে কামনার শেষ আগুন ঝিলিক দিচ্ছে। “এখনো শেষ হয়নি, মাগিরা,” সে গর্জায়, তার কণ্ঠে ক্লান্তি মিশ্রিত উত্তেজনা। 

মিতু আর শিউলি, তাদের শরীর কাঁপছে, তবু তারা একে অপরের দিকে তাকায়, তাদের ঠোঁটে বীর্য আর লালার চটচটে দাগ, চোখে কামনার দ্যুতি। শিউলি মিতুর কানে ফিসফিস করে, “তোর গুদের রস আর গন্ধে আমি পাগল, আরেকবার চাই!” মিতু হাসে, তার ফর্সা শরীর ঘামে ঝকঝকে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পাছায় পড়ছে। “তোর ভোদার গন্ধ আর বীর্যের স্বাদে আমিও ফাটছি, শিউলি!” 
তৃতীয় ছেলে মিতুকে ম্যাট্রেসে চিত করে শুইয়ে দেয়। তার পা ফাঁক করে, মিতুর গুদের ফোলা, পিচ্ছিল মুখে তার ধোনের মাথা ঘষে। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। সে ধীরে ঢুকায়, প্রথম ঠাপে মিতুর শরীর কেঁপে ওঠে, ফচর ফচর শব্দে ঘর ভরে যায়। “আহ্, তোর ধোন আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছে!” মিতু শীৎকার করে, তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। 

শিউলি পাশে হাঁটু গেড়ে বসে, তার শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, দুধ দুলছে। সে তৃতীয় ছেলের ভারী, ঘামে ভেজা বিচি হাতে নিয়ে মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। গৎ গৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “তোর বিচির গন্ধ আর নোনতা স্বাদে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ বিচির চারপাশে ঘুরছে, ঘাম আর প্রিকাম চেটে খাচ্ছে। 
রিতা, যার পাছা এখনো বীর্যে পিচ্ছিল, পাশে এসে শিউলির গুদে মুখ লাগায়। তার জিভ শিউলির ফোলা ক্লিটে ঘুরছে, রস চুষছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। “শিউলি, তোর ভোদার রস আমায় পাগল করছে!” রিতা শীৎকার করে, তার হাত শিউলির পাছার মাংসল ভাঁজে, আঙুল পুটকিতে ঢুকিয়ে খেচছে। ফচ ফচ শব্দে শিউলির পাছা কাঁপছে, রস গড়িয়ে রিতার মুখে পড়ছে। 

এদিকে, প্রথম ও দ্বিতীয় ছেলে, যারা এখনো ম্যাট্রেসে হাঁপাচ্ছিল, আবার উঠে আসে। তাদের ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে। প্রথম ছেলে রিতার পাছার পিছনে দাঁড়ায়, তার ধোন রিতার বীর্যে ভেজা পুটকিতে ঘষে। “রিতা, তোর পোদ আবার ছিঁড়বো!” সে গর্জায়, তার ৭ ইঞ্চি ধোন রিতার টাইট পুটকিতে ঢুকিয়ে ধীরে ঠাপ শুরু করে। ফচর ফচর শব্দে রিতার পাছা কাঁপছে, বীর্য আর ফ্যাদা ছিটকে পড়ছে। 
দ্বিতীয় ছেলে শিউলির পিছনে দাঁড়ায়, তার ৮ ইঞ্চি ধোন শিউলির গুদে ঘষে। শিউলি, যে এখনো মিতুর গুদে মুখ দিয়ে রস চুষছে, পাছা তুলে ধরে। ছেলেটা শিউলির গুদে ধোন ঢুকায়, গভীর ঠাপে, ফচর ফচর শব্দে শিউলির শরীর কাঁপছে। “শিউলি, তোর ভোদা চুদে গলিয়ে ফেলবো!” সে গোঙায়, শিউলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। 

মিতু প্রথমে ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছায়। তার গুদ থেকে রস ছিটকে তৃতীয় ছেলের ধোনে, পেটে, ম্যাট্রেসে পড়ছে। “আহ্, আমার গুদ ফাটছে, চুদে গলিয়ে দে!” সে চিৎকার করে, তার শরীর কাঁপছে, দুধ লাফাচ্ছে। শিউলি, রিতার জিভ আর দ্বিতীয় ছেলের ধোনের ঠাপে উন্মাদ, তার গুদ থেকে রস ঝরছে, রিতার মুখে, ম্যাট্রেসে পড়ছে। “আহ্, আমার ভোদা ছিঁড়ে ফেল, রিতা, চুষে গিলে নে!” সে শীৎকার করে। 
রিতার পুটকি থেকে বীর্য গড়িয়ে পড়ছে, তার ধোন আবার শক্ত হয়ে ম্যাট্রেসে ঘষছে। “আমার পোদ আর ধোন ফাটছে, চোদো, নোংরা!” সে গোঙায়। তৃতীয় ছেলে মিতুর গুদ থেকে ধোন বের করে শিউলির মুখে ঢুকায়, গৎ গৎ শব্দে শিউলি তার ধোন চুষছে, রস আর বীর্যের মিশ্রণ গিলছে। প্রথম ছেলে রিতার পুটকিতে বীর্য ফেলে, গরম, ঘন বীর্য রিতার পাছায় গড়িয়ে পড়ছে। দ্বিতীয় ছেলে শিউলির গুদে বীর্য ছড়ায়, তীব্র নোংরা গন্ধে ঘর ভরে যায়। 

অবশেষে, সবাই ম্যাট্রেসে পড়ে, হাঁপাচ্ছে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। ঘরের বাতাস কামনার নেশায় ভারী, শব্দ থেমে গেছে, শুধু হাঁপানোর শব্দ আর তীব্র গন্ধ রয়ে গেছে। তারা একে অপরের দিকে তাকায়, তাদের চোখে তৃপ্তি মিশ্রিত ক্লান্তি। শিউলি হাসে, “এই গন্ধ আর সুখে আমরা পাগল!” মিতু আর রিতা হাসে, তাদের শরীর এখনো কাঁপছে। ছেলেরা হাঁপাতে হাঁপাতে বলে, “এমন নোংরা রাত আর কবে হবে?” ঘরে নিস্তব্ধতা নেমে আসে, শুধু তীব্র গন্ধ আর শরীরের উত্তাপ রয়ে যায়, যেন কামনার এই তাণ্ডবের স্মৃতি চিরকাল ঘরের বাতাসে লেগে থাকবে। ঘরের বাতাস এখনো ঘাম, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার তীব্র, আঁশটে গন্ধে ভারী, যেন কামনার এক নেশাদ্র ঝড় বয়ে চলেছে। ম্যাট্রেসে ছড়িয়ে থাকা পাঁচ ছেলে, রিতা, আর মিতার শরীর ঘামে চকচকে, তাদের হাঁপানোর শব্দে ঘর কাঁপছে। তাদের শরীরে কামনার আগুন কিছুটা ম্লান হলেও, বাতাসের গন্ধ আর শরীরের উত্তাপ তাদের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা জাগিয়ে তুলছে। শিউলি আর মিতু, তাদের শ্যামলা ও ফর্সা শরীর ঘামে ভিজে ঝকঝকে, ধীরে ধীরে ম্যাট্রেসে হাঁটু গেড়ে উঠে বসে। তাদের চোখে কামনার তীব্র দ্যুতি, ঠোঁটে বীর্য আর রসের চটচটে দাগ। রিতা আর মিলি, তাদের পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, ধীরে উঠে এসে ছেলেদের দিকে এগিয়ে যায়, তাদের শরীরে কামনার তাণ্ডব আবার জাগতে শুরু করে।

শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পড়ছে, প্রথম ছেলের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে। তার ধোন, এখনো আধশক্ত, প্রিকাম আর বীর্যে পিচ্ছিল, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি তার হাতে ধোনটা ধরে, আঙুলের ফাঁকে শিরা ফোলা, গরম ত্বকের স্পর্শে তার শরীরে বিদ্যুৎ খেলে যায়। সে ধীরে ধীরে ধোনের লালচে, ফোলা মাথায় জিভ ছোঁয়ায়, বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে লাগে। “আহ্, তোর ধোনের গন্ধ আর স্বাদে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার কণ্ঠ ভাঙা, কামনায় কাঁপছে। সে জিভ ঘুরিয়ে ধোনের মাথা চাটতে শুরু করে, প্রিকাম আর বীর্যের মিশ্রণ তার ঠোঁটে লেগে চটচটে হয়। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার মুখে ঢুকছে, তার গলায় গরম, পিচ্ছিল স্পর্শ। শিউলির জিভ ধোনের শিরায় ঘষছে, প্রতিটি শিরার উঁচু-নিচু টেক্সচার তার জিভে অনুভূত হচ্ছে। সে ধোনের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত চেটে, বীর্যের আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। ছেলেটা গোঙায়, “শিউলি, তোর মুখে আমার ধোন ফাটছে, চোষ, নোংরা মাগি!” সে শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপ দেয়, গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দে ঘর কাঁপছে। শিউলির গলা থেকে ভাঙা শীৎকার, লালা আর বীর্য মিশে তার চিবুক বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে।
মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে ঝকঝকে, গুদ থেকে রসের পিচ্চিল রেখা তার থাইয়ে গড়িয়ে পড়ছে, দ্বিতীয় ছেলের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে। তার ধোন, নরম হলেও প্রিকামে ভিজে চকচকে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে। মিতু তার ধোন হাতে নিয়ে মুখের কাছে আনে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—তার নাকে ঢুকছে। “তোর ধোনের এই নোংরা গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু শীৎকার করে, তার গোলাপি ঠোঁট ধোনের মাথায় ছোঁয়ায়। সে জিভ বের করে ধীরে ধীরে চাটতে শুরু করে, ধোনের মাথায় প্রিকামের পিচ্ছিল, নোনতা স্বাদ তার জিভে লাগে। সে ধোনের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত জিভ ঘুরিয়ে চাটছে, প্রতিটি শিরার উপর দিয়ে তার জিভ ঘষছে, ধোনের গরম, পিচ্ছিল ত্বকের স্পর্শে তার শরীর কাঁপছে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার মুখে ঢুকছে, তার গলায় গরম, আঠালো স্পর্শ। মিতু ধোনের মাথা চুষে, জিভ ঘুরিয়ে প্রিকাম আর বীর্যের মিশ্রণ গিলে ফেলছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। ছেলেটা তার চুল ধরে, “মিতু, তোর মুখে আমার ধোন গলিয়ে ফেলবো, চোষ, খানকি!” সে গর্জায়, মিতুর মুখে ধীরে ধীরে ঠাপ দিচ্ছে। পচৎ পচৎ, গৎ গৎ শব্দে মিতুর গলা থেকে লালা আর বীর্য গড়িয়ে পড়ছে, তার ফর্সা চিবুকে চটচটে দাগ। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তার থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে।

 
রিতা, তার গোল, মাংসল পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, তৃতীয় ছেলের কাছে এগিয়ে যায়। তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে, ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, প্রিকামে পিচ্ছিল। সে ছেলেটার ভারী, ঘামে ভেজা বিচি হাতে নিয়ে মুখের কাছে আনে। তীব্র আঁশটে গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর পুরুষালি ঝাঁঝ—তার নাকে ঢুকছে। “তোর বিচির এই নোংরা গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা গোঙায়, তার জিভ বিচির উপর ঘুরছে, ঘাম আর বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে লাগে। সে বিচি মুখে পুরে চুষতে শুরু করে, গৎ গৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তার জিভ বিচির চারপাশে ঘুরছে, প্রতিটি ঘষায় তীব্র স্পর্শে তার শরীর কাঁপছে। ছেলেটার বিচি ভারী, গরম, ঘামে পিচ্ছিল, রিতার মুখে পচৎ পচৎ শব্দ হচ্ছে। সে তার হাত দিয়ে ছেলেটার পুটকির ফাঁকে ঘষে, আঙুল ঢুকিয়ে পুটকির টাইট, গরম দেয়ালে খেলছে। ফচ ফচ শব্দে পুটকি থেকে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো—রিতার নাকে ঢুকছে। “রিতা, তোর জিভ আমার বিচি আর পোদ গলিয়ে ফেলছে, নোংরা হিজড়া!” ছেলেটা গর্জায়, তার পেশীবহুল শরীর কাঁপছে। রিতা তার জিভ পুটকির ফাঁকে ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার পিচ্ছিল, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে মিশছে, তার ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে।

মিলি, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে, চতুর্থ ছেলের কাছে এগিয়ে যায়। তার পাছা জেলির মতো দুলছে, ধোন প্রিকামে পিচ্ছিল। সে ছেলেটার ভারী বিচি হাতে নিয়ে মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—তার নাকে ঢুকছে। “তোর বিচির গন্ধ আর নোনতা স্বাদে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি শীৎকার করে, তার জিভ বিচির চারপাশে ঘুরছে, ঘাম আর বীর্যের পিচ্চিল স্পর্শ তার মুখে লাগছে। গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তার ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ। সে তার হাত দিয়ে ছেলেটার পুটকির ফাঁকে ঘষে, আঙুল ঢুকিয়ে পুটকির গরম, টাইট দেয়ালে খেলছে। ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ মিলির মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। সে জিভ পুটকির ফাঁকে ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার ঝাঁঝালো, নোংরা স্বাদ তার জিভে মিশছে। “মিলি, তোর জিভ আমার পোদ আর বিচি ফাটিয়ে দিচ্ছে, নোংরা রেন্ডি!” ছেলেটা গোঙায়, তার ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, প্রিকাম ঝরছে। মিলির পাছা কাঁপছে, তার ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে তার থাইয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে।

পঞ্চম ছেলে, যার ধোন এখনো আধশক্ত, রিতা আর মিলির দিকে তাকায়। রিতা তার বিচি চুষতে চুষতে পুটকির দিকে এগিয়ে যায়, তার জিভ ছেলেটার পুটকির ফাঁকে ঘুরছে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ রিতার নাকে ঢুকছে। মিলি তার বিচি ছেড়ে পুটকির দিকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার পিচ্ছিল স্বাদ তার মুখে মিশছে। “তোদের জিভ আমার পোদ আর বিচি গলিয়ে ফেলছে!” ছেলেটা গর্জায়, তার শরীর কাঁপছে, ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে।
ঘরের বাতাস এখন আরও তীব্র গন্ধে ভরে গেছে—ঘাম, বীর্য, ফ্যাদা, আর রসের মিশ্রণে এক নেশাদ্র আবহ। শিউলি আর মিতুর মুখে ধোনের গরম, পিচ্ছিল স্পর্শ, প্রতিটি চোষায় গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দ, তাদের গলা থেকে লালা আর বীর্য গড়িয়ে পড়ছে। রিতা আর মিলির জিভ ছেলেদের বিচি আর পুটকির ফাঁকে ঘুরছে, ফচর ফচর, গৎ গৎ শব্দে ঘর কাঁপছে। প্রতিটি চোষায় তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো, পুরুষালি—তাদের নাকে ঢুকছে, শরীরে বিদ্যুৎ খেলিয়ে দিচ্ছে। ছেলেদের ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, প্রিকাম ঝরছে, তীব্র গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি আর মিতুর গুদ থেকে রস গড়িয়ে তাদের থাইয়ে, ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ। রিতা আর মিলির ধোন থেকে প্রিকাম ঝরছে, তাদের পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, প্রতিটি নড়াচড়ায় পচ পচ, চটচট শব্দ।
শিউলি আর মিতুর মুখে ছেলেদের ধোন শক্ত হয়ে ফুলে উঠছে। প্রথম ছেলে শিউলির মুখে বীর্য ফেলে, গরম, ঘন বীর্য শিউলির ঠোঁটে, গলায় গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। “শিউলি, তোর মুখে আমার বীর্য গলিয়ে দিচ্ছি!” সে গর্জায়। মিতুর মুখে দ্বিতীয় ছেলে বীর্য ছড়ায়, তার ঠোঁটে চটচটে দাগ, গৎ গৎ শব্দে বীর্য তার গলায়। রিতা আর মিলির জিভ ছেলেদের বিচি আর পুটকিতে ঘুরছে, তাদের ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। তৃতীয়, চতুর্থ, আর পঞ্চম ছেলে একে একে বীর্যপাত করে, তাদের বীর্য রিতা আর মিলির মুখে, পাছায়, ম্যাট্রেসে ছড়িয়ে পড়ছে। তীব্র ঝাঁঝালো, আঁশটে গন্ধে ঘর ভরে যায়।

 
পাঁচ ছেলে ম্যাট্রেসে গোল হয়ে দাঁড়ায়, তাদের ধোন আবার শক্ত হতে শুরু করেছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে। শিউলি তাদের মাঝে হাঁটু গেড়ে বসে, তার শ্যামলা শরীর ঘামে ভিজে ঝকঝকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার থাইয়ে পড়ছে। সে প্রথম ছেলের ধোন হাতে নিয়ে মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায় ঢুকছে, বীর্য আর প্রিকামের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে মিশছে। তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। “শিউলি, তোর মুখে আমার ধোন গলছে, চোষ, নোংরা মাগি!” ছেলেটা গর্জায়, তার হাত শিউলির চুলে, মুখে জোরে ঠাপ দিচ্ছে। পচৎ পচৎ শব্দে লালা আর বীর্য শিউলির চিবুকে গড়িয়ে পড়ছে।
মিতু দ্বিতীয় ছেলের সামনে হাঁটু গেড়ে, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে, গুদ থেকে রসের পিচ্ছিল রেখা তার থাইয়ে। সে ছেলেটার ভারী, ঘামে ভেজা বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে ঘাম আর বীর্যের আঁশটে স্বাদ নিচ্ছে। গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তীব্র গন্ধ তার গুদে টনটনানি জাগাচ্ছে। “তোর বিচির গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!” মিতু শীৎকার করে, তার হাত ছেলেটার পুটকির ফাঁকে, আঙুল ঢুকিয়ে ফ্যাদার পিচ্ছিলতা অনুভব করছে। ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ।

রিতা তৃতীয় ছেলের ধোনের সামনে হাঁটু গেড়ে, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর ঘামে ভিজে, ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। সে ধোনের লালচে, ফোলা মাথা মুখে নিয়ে চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে শিরার উপর ঘষছে, প্রিকামের নোনতা স্বাদ তার জিভে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায়, তীব্র পুরুষালি গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। “রিতা, তোর মুখে আমার ধোন ফাটছে!” ছেলেটা গোঙায়, তার পেশীবহুল শরীর কাঁপছে।
মিলি চতুর্থ ছেলের পুটকির ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, তার জিভ পুটকির টাইট, গরম দেয়ালে ঘুরছে, ফ্যাদার ঝাঁঝালো স্বাদ তার মুখে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “মিলি, তোর জিভ আমার পোদ গলিয়ে ফেলছে!” ছেলেটা শীৎকার করে। পঞ্চম ছেলে মিলির পাছায় হাত বোলায়, তার আঙুল মিলির পুটকিতে ঢুকিয়ে খেচছে, ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা ছড়িয়ে পড়ছে।

 তীব্র তাণ্ডবের পর পাঁচ ছেলে হাঁপাতে হাঁপাতে ম্যাট্রেসে বসে পড়ে। তাদের শরীর ঘামে ঝকঝকে, ধোন থেকে বীর্যের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ছে। তারা ধীরে ধীরে কাপড় ঠিক করে, জিন্সের জিপার তুলে, শার্ট গায়ে চড়ায়। তাদের পেশীবহুল বুক ঘামে ভিজে চকচকে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ এখনো বাতাসে ভাসছে। প্রথম ছেলে রিতার কাছে এগিয়ে যায়, তার পকেট থেকে কিছু টাকা বের করে রিতা, মিলি, মিতু, আর শিউলির হাতে গুঁজে দেয়। “তোদের এই নোংরা খেলায় আমরা পাগল হয়ে গেছি, এটা নে!” সে বলে, তার কণ্ঠে তৃপ্তি মিশ্রিত ক্লান্তি। রিতা টাকা হাতে নিয়ে হাসে, তার ফর্সা শরীর বীর্য আর ঘামে চটচটে। “আবার আসিস, নোংরা চোদনবাজ!” সে বলে, তার ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে।

ছেলেরা আরও কিছুক্ষণ নোংরামি করে। দ্বিতীয় ছেলে মিতুর গুদে আঙুল ঢুকিয়ে খেচে, ফচ ফচ শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে। তৃতীয় ছেলে মিলির পাছায় চড় মারে, থপাস শব্দে পাছা কাঁপছে। শিউলি চতুর্থ ছেলের ধোনের মাথা চুষে, গৎ গৎ শব্দে বীর্যের শেষ ফোঁটা গিলে ফেলে। পঞ্চম ছেলে রিতার দুধ টিপে, বোঁটায় চিমটি কাটে, রিতার শীৎকারে ঘর কাঁপে। অবশেষে, তারা হাসতে হাসতে কাপড় ঠিক করে চলে যায়, তাদের পায়ের শব্দ গলিতে মিলিয়ে যায়। ঘরে ফেলে যাওয়া তীব্র গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—এখনো বাতাসে ভাসছে।

Like Reply
#63
(10-06-2025, 06:15 PM)Abirkkz Wrote: ঘরের বাতাস ভারী, তীব্র গন্ধে ভরা—ঘামের লবণাক্ত আঁশটে গন্ধ, ফ্যাদার কড়া মিশ্রণ, আর গুদের রসের মিষ্টি-তীব্র ঘ্রাণ মিলে এক উন্মাদনাময় পরিবেশ। শিউলির শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, তার ত্বক যেন আঠালো আবেশে জড়িয়ে আছে। তার মুখে লিপস্টিকের রঙ প্রিকামের সঙ্গে মিশে এক অদ্ভুত রঙিন ছায়া ফুটিয়েছে, তার চোখে কামনার তীব্র দ্যুতি। থপ থপ, পচৎ পচৎ, ফচর ফচর, আর শরীরের ঘর্ষণে গৎ গৎ শব্দের তাল। রিতার পুটকি ফ্যাদায় পিচ্ছিল, তার শরীরের প্রতিটি নড়াচড়ায় এক তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়ায়। মিতুর গুদ রসে ভিজে ঝিলমিল করছে, তার থাইয়ের মাঝে আঠালো তরলের চিকচিকে রেখা। শিউলি তার জিভ দিয়ে ফ্যাদা চেটে, ধোন চুষে পরিষ্কার করছে, তার গলা থেকে ভাঙা গোঙানি ভেসে আসছে, “আহ্, তোদের গন্ধে আমার শরীর জ্বলে যাচ্ছে!” ঘরের বাতাস যেন কামনার তীব্র ঝড়ে কাঁপছে, প্রতিটি শ্বাসে শরীরের উত্তেজনা আরও তীব্র হচ্ছে। বাতাসে গুদ, পুটকি, ধোন, আর বিচির গন্ধ মিশে এক নেশাদ্র আবহ তৈরি হয়েছে। শিউলির হাত ফ্যাদায় লেপ্টে, তার শরীরের প্রতিটি নড়াচড়ায় কামনার তাণ্ডব আরও তীব্র হয়। রিতার শরীর ঘামে ভিজে, তার পুটকির পিচ্ছিলতা যেন কামনার আগুনে জ্বলছে। মিতুর গুদের রস ঝরছে, তার শরীরের তীব্র গন্ধ ঘরের বাতাসকে আরও উত্তপ্ত করে তুলেছে। প্রতিটি শ্বাসে উন্মাদনার আগুন জ্বলে ওঠে, ঘর যেন কামনার এক তীব্র তাণ্ডবে মুখরিত। সবাই যেন এই নোংরা, উত্তেজক গন্ধ আর শব্দের ঘূর্ণিতে হারিয়ে গেছে, শরীর আর আত্মা একাকার হয়ে কাঁপছে।


দুই ছেলে, তাদের বীর্যপাতের পর, ম্যাট্রেসে হাঁপাতে হাঁপাতে বসে পড়ে, তাদের পেশীবহুল শরীর ঘামে ঝকঝকে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঝাঁঝালো, আঁশটে—চারদিকে ভকভক করছে। তাদের ফোলা ধোন এখনো প্রিকামে ভিজে, বীর্যের ফোঁটা ঝুলছে, ম্যাট্রেসে দাগ পড়ছে। তারা রিতা আর মিলির দিকে তাকায়, তাদের চোখে কামনার আগুন। বাকি তিন ছেলে, তাদের শরীর ঘামে চকচকে, পেশী ফুলে, রিতা আর মিলিকে মুখোমুখি দাঁড় করায়। রিতা আর মিলির উলঙ্গ শরীর একে অপরের সাথে লেপটে, ঘামে ভেজা ত্বক পিছলে ঘষছে, তীব্র নোংরা গন্ধ—ফ্যাদা, রস, আর ঘাম মিশে—ঘরে ছড়াচ্ছে। রিতার ফর্সা, মসৃণ ত্বক আর মিলির শ্যামলা, নরম শরীর একে অপরের সাথে মিশে, তাদের পেট, পাছা, আর দুধ ঘষায় পচ পচ, চটচট শব্দ। রিতার দুধ, ভরাট, ঝুলন্ত, গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে মিলির দুধের কালচে, ফোলা বোঁটার সাথে ঘষছে, প্রতিটি ঘষায় তীব্র বিদ্যুৎ খেলে, তাদের শরীর কাঁপছে। রিতার ৬ ইঞ্চি ধোন, শক্ত, লালচে মাথা প্রিকামে চকচকে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, মিলির ৫ ইঞ্চি ধোন, মোটা, শিরা ফোলা, প্রিকামে পিচ্ছিল, একে অপরের সাথে ঘষছে, পচ পচ শব্দে। রিতার ধোন মিলির ভারী, ঘামে ভেজা বিচিতে গুতা মারছে, পচৎ পচৎ, তীব্র আঁশটে গন্ধ—ঘাম, ফ্যাদা, আর বীর্য মিশে—নাকে ঢুকছে। মিলির বিচি রিতার ফ্ল্যাট পেটে ঘষছে, প্রিকাম গড়িয়ে তাদের নাভিতে জমছে, চটচটে। “মিলি, তোর ধোন আর বিচির ঘষা, গন্ধে আমার ধোন ফাটছে, নোংরা মাগি!” রিতা গোঙায়, তার গোল, মাংসল পাছা কাঁপছে, ফ্যাদায় পিচ্ছিল। “রিতা, তোর ধোন, পোদের গন্ধ আমায় উন্মাদ করছে, ঘষ, হিজড়া খানকি!” মিলি শীৎকার করে, তার পাছা জেলির মতো দুলছে। তারা একে অপরকে শক্ত জড়িয়ে, হাত রিতার পাছায়, মিলির দুধে, ঠোঁটে ঠোঁট মিলে চুমুখাচ্ছে। তাদের জিভ মুখে ঘুরছে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, লালার নোনো-মিষ্টি স্বাদ, তীব্র কামনায় মাথা ঘুরছে। তাদের ধোন আরো শক্ত হয়ে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, তাদের পেটে, নাভিতে ছড়িয়ে, শরীরে বিদ্যুৎ খেলে, তীব্র সুখে উন্মাদ।

দুই ছেলে পিছন থেকে এগিয়ে আসে, তাদের ধোন শক্ত, শিরা ফুলে, প্রিকাম ঝরছে। প্রথম ছেলে রিতার পাছার গোল, মাংসল ভাঁজ ফাঁক করে, তার ৭ ইঞ্চি ধোন, লালচে মাথা ফ্যাদায় পিচ্ছিল, রিতার টাইট, গরম পুটকিতে ধীরে ঢুকায়, প্রথম ঠাপে রিতার পাছা কেঁপে ওঠে, ফচর ফচর শব্দ। ফ্যাদা ছড়িয়ে, তীব্র আঁশটে গন্ধ—ঘাম, ফ্যাদা, আর পুটকির গন্ধ মিশে—ভকভক করছে। প্রতিটি ঠাপ দ্রুত, জোরালো, ধোনের ফোলা শিরা রিতার পুটকির দেয়ালে ঘষছে, তীব্র সুখে রিতার শরীর কাঁপছে। তার বিচি রিতার পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ। “রিতা, তোর পোদ চুদে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা হিজড়া খানকি!” সে গর্জায়, রিতার পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে লাল দাগ ফুটছে, পাছার মাংসল ভাঁজ কাঁপছে। দ্বিতীয় ছেলে মিলির নরম, জেলির মতো পাছা ফাঁক করে, তার ৮ ইঞ্চি ধোন, মোটা, ফ্যাদায় চটচটে, মিলির পুটকিতে ঢুকায়, গভীর, ধীর ঠাপে, ফচর ফচর শব্দ। মিলির পাছা প্রতিটি ঠাপে দুলছে, ফ্যাদা গড়িয়ে তার বিচিতে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো। তার বিচি মিলির পাছায় পচৎ পচৎ ঠোক্কর খাচ্ছে, ঘামে ভিজে। “মিলি, তোর পোদ চুদে গলিয়ে ফেলবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গোঙায়, মিলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। রিতা আর মিলি, পুটকিতে ঠাপ খেতে খেতে, তাদের ধোন জোরে জোরে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, তাদের পেট, নাভি, আর বিচি ভিজে চকচক। প্রতিটি ঘষায় তাদের শরীরে তীব্র সুখের ঢেউ, ধোনের মাথা টনটন করছে, বিচি কাঁপছে।

তীব্র আনন্দে রিতার ধোন থেকে ঘন, গরম বীর্য ছিটকে মিলির পেটে, নাভিতে পড়ছে, প্রিকাম আর বীর্য মিশে তীব্র মিষ্টি-আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। মিলির ধোন থেকে বীর্য ছিটকে রিতার পাছায়, পেটে গড়িয়ে পড়ছে, তাদের শরীর চটচটে, গন্ধে উন্মাদ। রিতার পাছা ঠাপের তালে লাফাচ্ছে, তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। মিলির পাছা জেলির মতো দুলছে, তার দুধ রিতার দুধে ঘষছে, তীব্র সুখে শীৎকার। “আহ্, মিলি, তোর ধোনের বীর্য আমার পোদে, ঘষা আমায় ফাটাচ্ছে!” রিতা চিৎকার করে। “রিতা, তোর বীর্য আর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” মিলি গোঙায়। তাদের পুটকিতে দুই ছেলে ঠাপ চালিয়ে যায়, প্রতিটি ঠাপ গভীর, ফচর ফচর, ফ্যাদা ছিটকে পড়ছে, পাছার ভাঁজ চটচটে। অবশেষে, প্রথম ছেলে রিতার পুটকির গভীরে বীর্যপাত করে, গরম, ঘন বীর্য রিতার পাছায় ছড়িয়ে, গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। দ্বিতীয় ছেলে মিলির পুটকিতে বীর্য ফেলে, বীর্য মিলির পাছায়, বিচিতে গড়িয়ে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “আহ্, আমার পোদ ছিঁড়ে ফেল, বীর্যে ভরে দে!” রিতা চিৎকার করে, তার শরীর কাঁপছে। “আমার পোদ ফাটিয়ে, বীর্য গলিয়ে দে, নোংরা!” মিলি শীৎকার করে, তার পাছা কম্পমান।

তারা শিউলিকে ডাক দেয়। শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে ঝকঝকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস ঝরছে, ম্যাট্রেসে হাঁটু গেড়ে এগিয়ে আসে। দ্বিতীয় ছেলে মিলির পুটকি থেকে ধোন বের করে, ফ্যাদা, বীর্য, আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো—তার নাকে ঢুকছে। শিউলি তার ধোনের লালচে, ফোলা মাথা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করে, জিভ ঘুরিয়ে বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে, ফ্যাদার আঁশটে গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায় ঢুকছে, বীর্য তার ঠোঁটে লেগে চটচটে। “আহ্, আমার ধোন চোষ, গিলে নে, নোংরা মাগি!” ছেলেটা গর্জায়, শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপাচ্ছে। শিউলি তার ধোনের প্রতিটি ইঞ্চি চেটে, বীর্য গিলে ফেলে, ধোন চকচক করে। তারপর প্রথম ছেলে রিতার পুটকি থেকে ধোন বের করে, বীর্য গড়িয়ে রিতার পাছায়, ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। শিউলি তার ধোন মুখে নিয়ে চুষছে, জিভ দিয়ে ফ্যাদা, বীর্য, আর পুটকির রস চেটে খাচ্ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “তোর ধোন আর বীর্যের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে, নোংরা চোদনবাজ!” শিউলি গোঙায়, ধোন চেটে পরিষ্কার করে, তার ঠোঁটে বীর্যের দাগ। রিতা আর মিলি, তাদের শরীর কাঁপছে, দুধ লাফাচ্ছে, পাছা বীর্যে ভিজে, চার ছেলের সাথে ম্যাট্রেসে শুয়ে পড়ে, তীব্র গন্ধ আর ঘামে উন্মাদ।

তৃতীয় ছেলে, যার এখনো বীর্যপাত হয়নি, তার ধোন শক্ত, ৭ ইঞ্চি, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, বিচি ভারী, ঘামে ভিজে তীব্র গন্ধ। সে মিতু আর শিউলিকে জড়াজড়ি করে শুইয়ে দেয়। মিতু চিত হয়ে শুয়ে, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচক, গুদ ফোলা, রস গড়িয়ে পাছায় পড়ছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার দুধ ভরাট, গোলাপি বোঁটা শক্ত, পাছা গোল, রসে পিচ্ছিল। শিউলি মিতুর ওপরে শুয়ে, তাদের শরীর লেপটে, শিউলির শ্যামলা দুধ মিতুর দুধে ঘষছে, কালচে বোঁটা মিতুর বোঁটায় ঘষায় তীব্র সুখে কাঁপছে। তাদের পাছা একে অপরের পেটে ঘষছে, ঘাম আর রসে পিচ্ছিল, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। ছেলেটা মিতুর পা ফাঁক করে, তার ধোন মিতুর গুদে ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, প্রথম ঠাপ ধীর, গভীর, মিতুর গুদের গরম, পিচ্ছিল দেয়ালে ধোন ঘষছে, ফচর ফচর শব্দ। পরের ঠাপ দ্রুত, জোরালো, ধোনের মাথা মিতুর গুদের গভীরে ঠেকছে, রস ছিটকে পড়ছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ। সে এক হাতে শিউলির গুদে তিনটে আঙুল ঢুকিয়ে খেচছে, ফচ ফচ শব্দ, শিউলির রস গড়িয়ে মিতুর পেটে, পাছায় পড়ছে, তীব্র গন্ধ। “মিতু, তোর ভোদাটা চুদে ছিঁড়ে ফেলবো, নোংরা রেন্ডি!” সে গর্জায়, মিতুর দুধ টিপছে, বোঁটা চিমটি কাটছে। “আহ্, আমার গুদ ফাটিয়ে দে, গভীরে ঠাপা, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে, তার পাছা কাঁপছে, রস ঝরছে।

ছেলেটা মিতুর গুদ থেকে ধোন বের করে, শিউলির গুদে মুখ লাগায়, জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, শিউলির ফোলা ক্লিটে জিভ ঘুরিয়ে, রসের মিষ্টি-নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে, তীব্র গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। শিউলির গুদ থেকে রস ঝরছে, তার পাছা কাঁপছে, গুদের দেয়াল কম্পিত। “আহ্, আমার ভোদা চাট, গিলে ফেল, নোংরা চোদনবাজ!” শিউলি শীৎকার করে, তার দুধ মিতুর দুধে ঘষছে। ছেলেটা দাঁড়িয়ে শিউলির পা তুলে, তার ধোন শিউলির গুদে ঢুকিয়ে ঠাপ শুরু করে, প্রথম ঠাপ গভীর, ধোনের মাথা শিউলির গুদের দেয়ালে ঘষছে, ফচর ফচর শব্দ। পরের ঠাপ দ্রুত, জোরালো, শিউলির পাছা কাঁপছে, রস ছিটকে মিতুর পাছায়, পেটে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। মিতু আর শিউলি একে অপরকে জড়িয়ে চুমু খাচ্ছে, তাদের ঠোঁটে লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদ। “শিউলি, তোর ভোদার রস আমার পাছায়, চুমুতে আমায় ফাটাচ্ছে!” মিতু গোঙায়। “মিতু, তোর দুধ আর গুদের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি শীৎকার করে।

ছেলেটা শিউলির গুদ থেকে ধোন বের করে, মিতুর গুদে মুখ লাগায়, জিভ ঢুকিয়ে গভীরে চাটছে, মিতুর ফোলা ক্লিটে জিভ ঘুরিয়ে, রস চুষছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তার পাছা কাঁপছে। “আহ্, আমার গুদ চুষে গিলে নে, নোংরা!” মিতু চিৎকার করে। সে আবার মিতুর গুদে ধোন ঢুকায়, তিনটে জোরালো ঠাপ, ফচর ফচর, ধোনের মাথা মিতুর গুদের গভীরে ঠেকছে, রস ছিটকে পড়ছে। তারপর শিউলির গুদে ঢুকিয়ে তিনটে ঠাপ, গভীর, ফচর ফচর, শিউলির রস গড়িয়ে মিতুর পাছায়। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তার শরীর কাঁপছে, তীব্র গন্ধ। শিউলির গুদও রসে ভিজে, তার দুধ মিতুর দুধে ঘষছে, বোঁটা শক্ত। এভাবে পাল্টে পাল্টে দুজনকে চুদতে চুদতে ছেলেটা অবশেষে এক কাপ ঘন, গরম বীর্য ফেলে, মিতুর গুদে বীর্য ছড়িয়ে পড়ছে, গড়িয়ে পাছায়, ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ভকভক করছে। “আহ্, আমার গুদ ছিঁড়ে, বীর্যে ভরে দে!” মিতু চিৎকার করে, তার শরীর কম্পিত। “আমার ভোদা ফাটিয়ে, বীর্য গলিয়ে দে!” শিউলি শীৎকার করে, তার গুদ কাঁপছে।

বীর্যপাতের পর ছেলেটা মিতু আর শিউলির মুখে ধোন ঢুকিয়ে দেয়, ফ্যাদা, রস, আর বীর্যে পিচ্ছিল, তীব্র নোংরা গন্ধ। শিউলি তার ধোন চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে বীর্য আর রস চেটে খাচ্ছে, গৎ গৎ শব্দ, বীর্য তার গলায় গড়িয়ে পড়ছে। মিতু তার ভারী বিচি মুখে নিয়ে চাটছে, ঘামে ভিজে তীব্র আঁশটে গন্ধ, বীর্যের নোনতা স্বাদ তার জিভে। “তোর ধোন আর বিচির গন্ধ, বীর্যে আমরা পাগল, নোংরা চোদনবাজ!” মিতু গোঙায়, বিচি চুষে চকচক করে। শিউলি আর মিতু ধোন আর বিচি চেটে পরিষ্কার করে, তাদের ঠোঁটে বীর্য আর রস লেগে চটচটে। ছেলেটা শিউলির মুখে ধোন ঢুকিয়ে ঠাপাচ্ছে, গৎ গৎ, মিতুর মুখে বিচি, পচৎ পচৎ, তীব্র নোংরা সুখে কাঁপছে। থপ থপ, পচ পচ, ফচর ফচর, পচৎ পচৎ, গৎ গৎ, থপাস শব্দে ঘর উন্মাদ, গন্ধে নেশা। ঘরের বাতাস এখনো ঘাম, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার তীব্র মিশ্রিত গন্ধে ভারী। ম্যাট্রেসে ছড়িয়ে থাকা শরীরগুলো ঘামে চকচকে, কাঁপছে তীব্র আনন্দের পরশে। শিউলি, মিতু, রিতা, আর ছেলেরা হাঁপাচ্ছে, তাদের শরীরে কামনার আগুন এখনো জ্বলছে, যদিও তীব্রতা কিছুটা কমেছে। ঘরের কোণে ছড়ানো বীর্যের দাগ, পিচ্ছিল রসের রেখা, আর ঘামের আঠালো ছাপ ম্যাট্রেসে ও বাতাসে এক উন্মাদনাময় পরিবেশ তৈরি করছে। 

তৃতীয় ছেলে, যার শরীর এখনো তীব্র পুরুষালি গন্ধে ভকভক করছে, মিতু আর শিউলির দিকে তাকায়। তার ধোন, এখনো আধশক্ত, প্রিকামে পিচ্ছিল, বিচি ভারী ও ঘামে ভেজা। সে মন্থর পায়ে এগিয়ে আসে, তার চোখে কামনার শেষ আগুন ঝিলিক দিচ্ছে। “এখনো শেষ হয়নি, মাগিরা,” সে গর্জায়, তার কণ্ঠে ক্লান্তি মিশ্রিত উত্তেজনা। 

মিতু আর শিউলি, তাদের শরীর কাঁপছে, তবু তারা একে অপরের দিকে তাকায়, তাদের ঠোঁটে বীর্য আর লালার চটচটে দাগ, চোখে কামনার দ্যুতি। শিউলি মিতুর কানে ফিসফিস করে, “তোর গুদের রস আর গন্ধে আমি পাগল, আরেকবার চাই!” মিতু হাসে, তার ফর্সা শরীর ঘামে ঝকঝকে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পাছায় পড়ছে। “তোর ভোদার গন্ধ আর বীর্যের স্বাদে আমিও ফাটছি, শিউলি!” 
তৃতীয় ছেলে মিতুকে ম্যাট্রেসে চিত করে শুইয়ে দেয়। তার পা ফাঁক করে, মিতুর গুদের ফোলা, পিচ্ছিল মুখে তার ধোনের মাথা ঘষে। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। সে ধীরে ঢুকায়, প্রথম ঠাপে মিতুর শরীর কেঁপে ওঠে, ফচর ফচর শব্দে ঘর ভরে যায়। “আহ্, তোর ধোন আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছে!” মিতু শীৎকার করে, তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। 

শিউলি পাশে হাঁটু গেড়ে বসে, তার শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, দুধ দুলছে। সে তৃতীয় ছেলের ভারী, ঘামে ভেজা বিচি হাতে নিয়ে মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। গৎ গৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “তোর বিচির গন্ধ আর নোনতা স্বাদে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ বিচির চারপাশে ঘুরছে, ঘাম আর প্রিকাম চেটে খাচ্ছে। 
রিতা, যার পাছা এখনো বীর্যে পিচ্ছিল, পাশে এসে শিউলির গুদে মুখ লাগায়। তার জিভ শিউলির ফোলা ক্লিটে ঘুরছে, রস চুষছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। “শিউলি, তোর ভোদার রস আমায় পাগল করছে!” রিতা শীৎকার করে, তার হাত শিউলির পাছার মাংসল ভাঁজে, আঙুল পুটকিতে ঢুকিয়ে খেচছে। ফচ ফচ শব্দে শিউলির পাছা কাঁপছে, রস গড়িয়ে রিতার মুখে পড়ছে। 

এদিকে, প্রথম ও দ্বিতীয় ছেলে, যারা এখনো ম্যাট্রেসে হাঁপাচ্ছিল, আবার উঠে আসে। তাদের ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে। প্রথম ছেলে রিতার পাছার পিছনে দাঁড়ায়, তার ধোন রিতার বীর্যে ভেজা পুটকিতে ঘষে। “রিতা, তোর পোদ আবার ছিঁড়বো!” সে গর্জায়, তার ৭ ইঞ্চি ধোন রিতার টাইট পুটকিতে ঢুকিয়ে ধীরে ঠাপ শুরু করে। ফচর ফচর শব্দে রিতার পাছা কাঁপছে, বীর্য আর ফ্যাদা ছিটকে পড়ছে। 
দ্বিতীয় ছেলে শিউলির পিছনে দাঁড়ায়, তার ৮ ইঞ্চি ধোন শিউলির গুদে ঘষে। শিউলি, যে এখনো মিতুর গুদে মুখ দিয়ে রস চুষছে, পাছা তুলে ধরে। ছেলেটা শিউলির গুদে ধোন ঢুকায়, গভীর ঠাপে, ফচর ফচর শব্দে শিউলির শরীর কাঁপছে। “শিউলি, তোর ভোদা চুদে গলিয়ে ফেলবো!” সে গোঙায়, শিউলির পাছায় চড় মারছে, থপাস শব্দে পাছা লাল। 

মিতু প্রথমে ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছায়। তার গুদ থেকে রস ছিটকে তৃতীয় ছেলের ধোনে, পেটে, ম্যাট্রেসে পড়ছে। “আহ্, আমার গুদ ফাটছে, চুদে গলিয়ে দে!” সে চিৎকার করে, তার শরীর কাঁপছে, দুধ লাফাচ্ছে। শিউলি, রিতার জিভ আর দ্বিতীয় ছেলের ধোনের ঠাপে উন্মাদ, তার গুদ থেকে রস ঝরছে, রিতার মুখে, ম্যাট্রেসে পড়ছে। “আহ্, আমার ভোদা ছিঁড়ে ফেল, রিতা, চুষে গিলে নে!” সে শীৎকার করে। 
রিতার পুটকি থেকে বীর্য গড়িয়ে পড়ছে, তার ধোন আবার শক্ত হয়ে ম্যাট্রেসে ঘষছে। “আমার পোদ আর ধোন ফাটছে, চোদো, নোংরা!” সে গোঙায়। তৃতীয় ছেলে মিতুর গুদ থেকে ধোন বের করে শিউলির মুখে ঢুকায়, গৎ গৎ শব্দে শিউলি তার ধোন চুষছে, রস আর বীর্যের মিশ্রণ গিলছে। প্রথম ছেলে রিতার পুটকিতে বীর্য ফেলে, গরম, ঘন বীর্য রিতার পাছায় গড়িয়ে পড়ছে। দ্বিতীয় ছেলে শিউলির গুদে বীর্য ছড়ায়, তীব্র নোংরা গন্ধে ঘর ভরে যায়। 

অবশেষে, সবাই ম্যাট্রেসে পড়ে, হাঁপাচ্ছে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। ঘরের বাতাস কামনার নেশায় ভারী, শব্দ থেমে গেছে, শুধু হাঁপানোর শব্দ আর তীব্র গন্ধ রয়ে গেছে। তারা একে অপরের দিকে তাকায়, তাদের চোখে তৃপ্তি মিশ্রিত ক্লান্তি। শিউলি হাসে, “এই গন্ধ আর সুখে আমরা পাগল!” মিতু আর রিতা হাসে, তাদের শরীর এখনো কাঁপছে। ছেলেরা হাঁপাতে হাঁপাতে বলে, “এমন নোংরা রাত আর কবে হবে?” ঘরে নিস্তব্ধতা নেমে আসে, শুধু তীব্র গন্ধ আর শরীরের উত্তাপ রয়ে যায়, যেন কামনার এই তাণ্ডবের স্মৃতি চিরকাল ঘরের বাতাসে লেগে থাকবে। ঘরের বাতাস এখনো ঘাম, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার তীব্র, আঁশটে গন্ধে ভারী, যেন কামনার এক নেশাদ্র ঝড় বয়ে চলেছে। ম্যাট্রেসে ছড়িয়ে থাকা পাঁচ ছেলে, রিতা, আর মিতার শরীর ঘামে চকচকে, তাদের হাঁপানোর শব্দে ঘর কাঁপছে। তাদের শরীরে কামনার আগুন কিছুটা ম্লান হলেও, বাতাসের গন্ধ আর শরীরের উত্তাপ তাদের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা জাগিয়ে তুলছে। শিউলি আর মিতু, তাদের শ্যামলা ও ফর্সা শরীর ঘামে ভিজে ঝকঝকে, ধীরে ধীরে ম্যাট্রেসে হাঁটু গেড়ে উঠে বসে। তাদের চোখে কামনার তীব্র দ্যুতি, ঠোঁটে বীর্য আর রসের চটচটে দাগ। রিতা আর মিলি, তাদের পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, ধীরে উঠে এসে ছেলেদের দিকে এগিয়ে যায়, তাদের শরীরে কামনার তাণ্ডব আবার জাগতে শুরু করে।

শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে পড়ছে, প্রথম ছেলের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে। তার ধোন, এখনো আধশক্ত, প্রিকাম আর বীর্যে পিচ্ছিল, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি তার হাতে ধোনটা ধরে, আঙুলের ফাঁকে শিরা ফোলা, গরম ত্বকের স্পর্শে তার শরীরে বিদ্যুৎ খেলে যায়। সে ধীরে ধীরে ধোনের লালচে, ফোলা মাথায় জিভ ছোঁয়ায়, বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে লাগে। “আহ্, তোর ধোনের গন্ধ আর স্বাদে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার কণ্ঠ ভাঙা, কামনায় কাঁপছে। সে জিভ ঘুরিয়ে ধোনের মাথা চাটতে শুরু করে, প্রিকাম আর বীর্যের মিশ্রণ তার ঠোঁটে লেগে চটচটে হয়। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার মুখে ঢুকছে, তার গলায় গরম, পিচ্ছিল স্পর্শ। শিউলির জিভ ধোনের শিরায় ঘষছে, প্রতিটি শিরার উঁচু-নিচু টেক্সচার তার জিভে অনুভূত হচ্ছে। সে ধোনের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত চেটে, বীর্যের আঁশটে গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। ছেলেটা গোঙায়, “শিউলি, তোর মুখে আমার ধোন ফাটছে, চোষ, নোংরা মাগি!” সে শিউলির চুল ধরে মুখে ঠাপ দেয়, গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দে ঘর কাঁপছে। শিউলির গলা থেকে ভাঙা শীৎকার, লালা আর বীর্য মিশে তার চিবুক বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে।
মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে ঝকঝকে, গুদ থেকে রসের পিচ্চিল রেখা তার থাইয়ে গড়িয়ে পড়ছে, দ্বিতীয় ছেলের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে। তার ধোন, নরম হলেও প্রিকামে ভিজে চকচকে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে। মিতু তার ধোন হাতে নিয়ে মুখের কাছে আনে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—তার নাকে ঢুকছে। “তোর ধোনের এই নোংরা গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু শীৎকার করে, তার গোলাপি ঠোঁট ধোনের মাথায় ছোঁয়ায়। সে জিভ বের করে ধীরে ধীরে চাটতে শুরু করে, ধোনের মাথায় প্রিকামের পিচ্ছিল, নোনতা স্বাদ তার জিভে লাগে। সে ধোনের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত জিভ ঘুরিয়ে চাটছে, প্রতিটি শিরার উপর দিয়ে তার জিভ ঘষছে, ধোনের গরম, পিচ্ছিল ত্বকের স্পর্শে তার শরীর কাঁপছে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার মুখে ঢুকছে, তার গলায় গরম, আঠালো স্পর্শ। মিতু ধোনের মাথা চুষে, জিভ ঘুরিয়ে প্রিকাম আর বীর্যের মিশ্রণ গিলে ফেলছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। ছেলেটা তার চুল ধরে, “মিতু, তোর মুখে আমার ধোন গলিয়ে ফেলবো, চোষ, খানকি!” সে গর্জায়, মিতুর মুখে ধীরে ধীরে ঠাপ দিচ্ছে। পচৎ পচৎ, গৎ গৎ শব্দে মিতুর গলা থেকে লালা আর বীর্য গড়িয়ে পড়ছে, তার ফর্সা চিবুকে চটচটে দাগ। মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, তার থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে।

 
রিতা, তার গোল, মাংসল পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, তৃতীয় ছেলের কাছে এগিয়ে যায়। তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে, ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, প্রিকামে পিচ্ছিল। সে ছেলেটার ভারী, ঘামে ভেজা বিচি হাতে নিয়ে মুখের কাছে আনে। তীব্র আঁশটে গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর পুরুষালি ঝাঁঝ—তার নাকে ঢুকছে। “তোর বিচির এই নোংরা গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা গোঙায়, তার জিভ বিচির উপর ঘুরছে, ঘাম আর বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে লাগে। সে বিচি মুখে পুরে চুষতে শুরু করে, গৎ গৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তার জিভ বিচির চারপাশে ঘুরছে, প্রতিটি ঘষায় তীব্র স্পর্শে তার শরীর কাঁপছে। ছেলেটার বিচি ভারী, গরম, ঘামে পিচ্ছিল, রিতার মুখে পচৎ পচৎ শব্দ হচ্ছে। সে তার হাত দিয়ে ছেলেটার পুটকির ফাঁকে ঘষে, আঙুল ঢুকিয়ে পুটকির টাইট, গরম দেয়ালে খেলছে। ফচ ফচ শব্দে পুটকি থেকে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো—রিতার নাকে ঢুকছে। “রিতা, তোর জিভ আমার বিচি আর পোদ গলিয়ে ফেলছে, নোংরা হিজড়া!” ছেলেটা গর্জায়, তার পেশীবহুল শরীর কাঁপছে। রিতা তার জিভ পুটকির ফাঁকে ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার পিচ্ছিল, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে মিশছে, তার ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে।

মিলি, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে, চতুর্থ ছেলের কাছে এগিয়ে যায়। তার পাছা জেলির মতো দুলছে, ধোন প্রিকামে পিচ্ছিল। সে ছেলেটার ভারী বিচি হাতে নিয়ে মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—তার নাকে ঢুকছে। “তোর বিচির গন্ধ আর নোনতা স্বাদে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি শীৎকার করে, তার জিভ বিচির চারপাশে ঘুরছে, ঘাম আর বীর্যের পিচ্চিল স্পর্শ তার মুখে লাগছে। গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তার ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ। সে তার হাত দিয়ে ছেলেটার পুটকির ফাঁকে ঘষে, আঙুল ঢুকিয়ে পুটকির গরম, টাইট দেয়ালে খেলছে। ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ মিলির মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। সে জিভ পুটকির ফাঁকে ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার ঝাঁঝালো, নোংরা স্বাদ তার জিভে মিশছে। “মিলি, তোর জিভ আমার পোদ আর বিচি ফাটিয়ে দিচ্ছে, নোংরা রেন্ডি!” ছেলেটা গোঙায়, তার ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, প্রিকাম ঝরছে। মিলির পাছা কাঁপছে, তার ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে তার থাইয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে।

পঞ্চম ছেলে, যার ধোন এখনো আধশক্ত, রিতা আর মিলির দিকে তাকায়। রিতা তার বিচি চুষতে চুষতে পুটকির দিকে এগিয়ে যায়, তার জিভ ছেলেটার পুটকির ফাঁকে ঘুরছে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ রিতার নাকে ঢুকছে। মিলি তার বিচি ছেড়ে পুটকির দিকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার পিচ্ছিল স্বাদ তার মুখে মিশছে। “তোদের জিভ আমার পোদ আর বিচি গলিয়ে ফেলছে!” ছেলেটা গর্জায়, তার শরীর কাঁপছে, ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে।
ঘরের বাতাস এখন আরও তীব্র গন্ধে ভরে গেছে—ঘাম, বীর্য, ফ্যাদা, আর রসের মিশ্রণে এক নেশাদ্র আবহ। শিউলি আর মিতুর মুখে ধোনের গরম, পিচ্ছিল স্পর্শ, প্রতিটি চোষায় গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দ, তাদের গলা থেকে লালা আর বীর্য গড়িয়ে পড়ছে। রিতা আর মিলির জিভ ছেলেদের বিচি আর পুটকির ফাঁকে ঘুরছে, ফচর ফচর, গৎ গৎ শব্দে ঘর কাঁপছে। প্রতিটি চোষায় তীব্র নোংরা গন্ধ—আঁশটে, ঝাঁঝালো, পুরুষালি—তাদের নাকে ঢুকছে, শরীরে বিদ্যুৎ খেলিয়ে দিচ্ছে। ছেলেদের ধোন আবার শক্ত হয়ে উঠছে, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, প্রিকাম ঝরছে, তীব্র গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি আর মিতুর গুদ থেকে রস গড়িয়ে তাদের থাইয়ে, ম্যাট্রেসে পড়ছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ। রিতা আর মিলির ধোন থেকে প্রিকাম ঝরছে, তাদের পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, প্রতিটি নড়াচড়ায় পচ পচ, চটচট শব্দ।
শিউলি আর মিতুর মুখে ছেলেদের ধোন শক্ত হয়ে ফুলে উঠছে। প্রথম ছেলে শিউলির মুখে বীর্য ফেলে, গরম, ঘন বীর্য শিউলির ঠোঁটে, গলায় গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে। “শিউলি, তোর মুখে আমার বীর্য গলিয়ে দিচ্ছি!” সে গর্জায়। মিতুর মুখে দ্বিতীয় ছেলে বীর্য ছড়ায়, তার ঠোঁটে চটচটে দাগ, গৎ গৎ শব্দে বীর্য তার গলায়। রিতা আর মিলির জিভ ছেলেদের বিচি আর পুটকিতে ঘুরছে, তাদের ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। তৃতীয়, চতুর্থ, আর পঞ্চম ছেলে একে একে বীর্যপাত করে, তাদের বীর্য রিতা আর মিলির মুখে, পাছায়, ম্যাট্রেসে ছড়িয়ে পড়ছে। তীব্র ঝাঁঝালো, আঁশটে গন্ধে ঘর ভরে যায়।

 
পাঁচ ছেলে ম্যাট্রেসে গোল হয়ে দাঁড়ায়, তাদের ধোন আবার শক্ত হতে শুরু করেছে, প্রিকামে পিচ্ছিল, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে। শিউলি তাদের মাঝে হাঁটু গেড়ে বসে, তার শ্যামলা শরীর ঘামে ভিজে ঝকঝকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে তার থাইয়ে পড়ছে। সে প্রথম ছেলের ধোন হাতে নিয়ে মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায় ঢুকছে, বীর্য আর প্রিকামের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে মিশছে। তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। “শিউলি, তোর মুখে আমার ধোন গলছে, চোষ, নোংরা মাগি!” ছেলেটা গর্জায়, তার হাত শিউলির চুলে, মুখে জোরে ঠাপ দিচ্ছে। পচৎ পচৎ শব্দে লালা আর বীর্য শিউলির চিবুকে গড়িয়ে পড়ছে।
মিতু দ্বিতীয় ছেলের সামনে হাঁটু গেড়ে, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে, গুদ থেকে রসের পিচ্ছিল রেখা তার থাইয়ে। সে ছেলেটার ভারী, ঘামে ভেজা বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে ঘাম আর বীর্যের আঁশটে স্বাদ নিচ্ছে। গৎ গৎ, পচৎ পচৎ শব্দে বিচি তার মুখে ঢুকছে, তীব্র গন্ধ তার গুদে টনটনানি জাগাচ্ছে। “তোর বিচির গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!” মিতু শীৎকার করে, তার হাত ছেলেটার পুটকির ফাঁকে, আঙুল ঢুকিয়ে ফ্যাদার পিচ্ছিলতা অনুভব করছে। ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ।

রিতা তৃতীয় ছেলের ধোনের সামনে হাঁটু গেড়ে, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর ঘামে ভিজে, ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। সে ধোনের লালচে, ফোলা মাথা মুখে নিয়ে চুষছে, জিভ ঘুরিয়ে শিরার উপর ঘষছে, প্রিকামের নোনতা স্বাদ তার জিভে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায়, তীব্র পুরুষালি গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। “রিতা, তোর মুখে আমার ধোন ফাটছে!” ছেলেটা গোঙায়, তার পেশীবহুল শরীর কাঁপছে।
মিলি চতুর্থ ছেলের পুটকির ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, তার জিভ পুটকির টাইট, গরম দেয়ালে ঘুরছে, ফ্যাদার ঝাঁঝালো স্বাদ তার মুখে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “মিলি, তোর জিভ আমার পোদ গলিয়ে ফেলছে!” ছেলেটা শীৎকার করে। পঞ্চম ছেলে মিলির পাছায় হাত বোলায়, তার আঙুল মিলির পুটকিতে ঢুকিয়ে খেচছে, ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা ছড়িয়ে পড়ছে।

 তীব্র তাণ্ডবের পর পাঁচ ছেলে হাঁপাতে হাঁপাতে ম্যাট্রেসে বসে পড়ে। তাদের শরীর ঘামে ঝকঝকে, ধোন থেকে বীর্যের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ছে। তারা ধীরে ধীরে কাপড় ঠিক করে, জিন্সের জিপার তুলে, শার্ট গায়ে চড়ায়। তাদের পেশীবহুল বুক ঘামে ভিজে চকচকে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ এখনো বাতাসে ভাসছে। প্রথম ছেলে রিতার কাছে এগিয়ে যায়, তার পকেট থেকে কিছু টাকা বের করে রিতা, মিলি, মিতু, আর শিউলির হাতে গুঁজে দেয়। “তোদের এই নোংরা খেলায় আমরা পাগল হয়ে গেছি, এটা নে!” সে বলে, তার কণ্ঠে তৃপ্তি মিশ্রিত ক্লান্তি। রিতা টাকা হাতে নিয়ে হাসে, তার ফর্সা শরীর বীর্য আর ঘামে চটচটে। “আবার আসিস, নোংরা চোদনবাজ!” সে বলে, তার ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে।

ছেলেরা আরও কিছুক্ষণ নোংরামি করে। দ্বিতীয় ছেলে মিতুর গুদে আঙুল ঢুকিয়ে খেচে, ফচ ফচ শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে। তৃতীয় ছেলে মিলির পাছায় চড় মারে, থপাস শব্দে পাছা কাঁপছে। শিউলি চতুর্থ ছেলের ধোনের মাথা চুষে, গৎ গৎ শব্দে বীর্যের শেষ ফোঁটা গিলে ফেলে। পঞ্চম ছেলে রিতার দুধ টিপে, বোঁটায় চিমটি কাটে, রিতার শীৎকারে ঘর কাঁপে। অবশেষে, তারা হাসতে হাসতে কাপড় ঠিক করে চলে যায়, তাদের পায়ের শব্দ গলিতে মিলিয়ে যায়। ঘরে ফেলে যাওয়া তীব্র গন্ধ—ঘাম, বীর্য, আর ফ্যাদার মিশ্রণ—এখনো বাতাসে ভাসছে।


দাদা অসাধারণ হচ্ছে ।  পাসে আছি আমরা । 
অপেক্ষায় আছি কখন রতন মা কে রিতা করবে ❤️
[+] 1 user Likes Shbho69's post
Like Reply
#64
ছেলেরা চলে যাওয়ার পর রিতা আর মিলি ম্যাট্রেসে চিত হয়ে শুয়ে থাকে, তাদের শরীর ঘামে ভিজে চকচকে, পাছা বীর্যে পিচ্ছিল, ধোন নরম হয়ে ঝুলছে, তবু প্রিকামের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ছে। তাদের দুধ কাঁপছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। শিউলি আর মিতু ধীরে উঠে, তাদের শ্যামলা ও ফর্সা শরীর ঘাম আর রসে ঝকঝকে। তারা রিতা আর মিলির দিকে এগিয়ে যায়, তাদের চোখে কামনার দ্যুতি।


শিউলি রিতার ধোনের কাছে হাঁটু গেড়ে বসে। রিতার ধোন, নরম হলেও প্রিকামে পিচ্ছিল, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি তার জিভ ধোনের লালচে মাথায় ছোঁয়ায়, প্রিকাম আর বীর্যের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে। “রিতা, তোর ধোনের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ ধোনের গোড়া থেকে মাথা পর্যন্ত ঘুরছে, শিরার উপর ঘষছে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার মুখে ঢুকছে, রিতার ধোন হালকা শক্ত হয়ে ফুলে উঠছে। রিতার শরীর কাঁপছে, তার পাছা থেকে বীর্য গড়িয়ে ম্যাট্রেসে পড়ছে। “শিউলি, তোর জিভে আমার ধোন ফাটছে, চোষ, নোংরা!” রিতা শীৎকার করে, তার হাত শিউলির চুলে।

মিতু মিলির ধোনের কাছে বসে, তার ফর্সা ঠোঁট মিলির ধোনের মাথায় ছোঁয়ায়। মিলির ধোন, নরম হলেও শিরা ফুলে, প্রিকামে পিচ্ছিল। মিতু জিভ ঘুরিয়ে ধোন চাটতে শুরু করে, তীব্র পুরুষালি গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। “মিলি, তোর ধোনের নোংরা গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু গোঙায়, তার জিভ ধোনের শিরায় ঘষছে, প্রিকামের পিচ্ছিল স্বাদ তার মুখে। গৎ গৎ শব্দে ধোন তার গলায়, মিলির ধোন হালকা শক্ত হয়ে লাফাচ্ছে। “মিতু, তোর মুখে আমার ধোন গলছে!” মিলি শীৎকার করে, তার জেলির মতো পাছা কাঁপছে।
শিউলি এবার রিতার বগলের দিকে মুখ নিয়ে যায়। রিতার বগল ঘামে ভিজে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। শিউলি জিভ ঢুকিয়ে বগল চাটতে শুরু করে, ঘামের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ তার জিভে। “রিতা, তোর বগলের গন্ধে আমি পাগল!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ রিতার পেটে নেমে আসে, নাভিতে ঘুরছে, ঘাম আর বীর্যের মিশ্রণ চুষছে। সে রিতার পাছার ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ পুটকির টাইট, বীর্যে পিচ্ছিল দেয়ালে ঘুরছে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ। শিউলি রিতার ভারী বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, গৎ গৎ শব্দে বিচি তার মুখে, ঘাম আর বীর্যের স্বাদ তার জিভে।

মিতু মিলির বগল চাটছে, তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে। “মিলি, তোর বগলের গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!” মিতু শীৎকার করে, তার জিভ মিলির পেটে, নাভিতে ঘুরছে, ঘাম আর রসের পিচ্ছিল স্বাদ নিচ্ছে। সে মিলির পাছার ফাঁকে মুখ নিয়ে যায়, জিভ পুটকির গরম, বীর্যে ভেজা দেয়ালে ঘষছে। ফচ ফচ শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। মিতু মিলির বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে বিচি তার মুখে, তীব্র নোনতা স্বাদ।
রিতা আর মিলি উঠে বসে, তাদের ধোন হালকা শক্ত হয়ে ঝুলছে, প্রিকাম গড়িয়ে পড়ছে। রিতা মিতুর কাছে এগিয়ে যায়, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে। সে মিতুর ভরাট দুধ হাতে নিয়ে টিপে, গোলাপি বোঁটা মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে, ঘামের নোনতা স্বাদ। “মিতু, তোর দুধের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা গোঙায়, তার জিভ মিতুর পেটে নেমে, নাভিতে ঘুরছে, রস আর ঘামের মিশ্রণ চুষছে। সে মিতুর বগল চাটছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ তার নাকে। রিতা মিতুর গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ফোলা ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো স্বাদ। ফচ ফচ শব্দে মিতুর গুদ থেকে রস ঝরছে, রিতার মুখে পড়ছে। রিতা মিতুর পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার পিচ্ছিল স্বাদ তার জিভে। “মিতু, তোর গুদ আর পোদের গন্ধে আমি পাগল!” রিতা শীৎকার করে।
মিলি শিউলির কাছে যায়, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে। সে শিউলির কালচে, ফোলা বোঁটা মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে। “শিউলি, তোর দুধের নোংরা গন্ধে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি গোঙায়, তার জিভ শিউলির পেটে, বগলে ঘুরছে, ঘামের ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে। সে শিউলির গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচর ফচর শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে। শিউলির পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার আঁশটে স্বাদ তার মুখে। “শিউলি, তোর ভোদা আর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” মিলি শীৎকার করে।

 
চারজন ম্যাট্রেসে গোল হয়ে বসে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করে। রিতার গোলাপি ঠোঁট শিউলির ঠোঁটে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, লালার নোনতা-মিষ্টি স্বাদ। মিতু আর মিলির ঠোঁট মিলে, তাদের জিভ একে অপরের মুখে, বীর্য আর রসের ঝাঁঝালো স্বাদ। পচৎ পচৎ শব্দে তাদের ঠোঁট মিলছে, লালা গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে। তারা পাল্টে পাল্টে চুমু খাচ্ছে—রিতা মিতুর ঠোঁটে, মিলি শিউলির ঠোঁটে, তারপর সবাই একসঙ্গে, তাদের জিভ একে অপরের মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদে মাথা ঘুরছে। “তোদের ঠোঁট আর লালার গন্ধে আমরা পাগল!” শিউলি গোঙায়, তার গুদ থেকে রস ঝরছে।
শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে ঝকঝকে, দুধ দুলছে, গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পড়ছে, মিতুর কাছে এগিয়ে যায়। সে মিতুর ফর্সা, ভরাট দুধ হাতে নিয়ে টিপে, গোলাপি বোঁটা মুখে পুরে চুষতে শুরু করে। পচৎ পচৎ শব্দে বোঁটা তার মুখে, ঘামের নোনতা, মিষ্টি স্বাদ তার জিভে মিশছে। “মিতু, তোর দুধের গন্ধে আমার ভোদা ফাটছে!” শিউলি গোঙায়, তার জিভ মিতুর পেটে নেমে নাভিতে ঘুরছে, রস আর ঘামের পিচ্ছিলতা চুষছে। সে মিতুর গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ফোলা ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচর ফচর শব্দে রস গড়িয়ে তার মুখে পড়ছে। তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে ঢুকছে, মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে। শিউলি মিতুর পুটকির ফাঁকে জিভ ঢুকিয়ে চাটছে, ফ্যাদার আঁশটে, পিচ্ছিল স্বাদ তার জিভে। “তোর গন্ধে আমি পাগল, মিতু!” শিউলি শীৎকার করে, তার আঙুল মিতুর পুটকিতে ঢুকিয়ে ফচ ফচ শব্দে খেচছে।

মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে চকচকে, শিউলির পাছার দিকে মুখ নিয়ে যায়। শিউলির পাছা গোল, মাংসল, বীর্যে পিচ্ছিল। মিতু জিভ ঢুকিয়ে পুটকির টাইট, গরম দেয়াল চাটছে, ফ্যাদার ঝাঁঝালো স্বাদ তার মুখে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। “শিউলি, তোর পোদের গন্ধে আমার গুদ টনটন করছে!” মিতু গোঙায়, তার জিভ শিউলির গুদে নেমে, ফোলা ক্লিটে ঘুরছে, রসের মিষ্টি-নোনতা স্বাদ চুষছে। মিতু শিউলির বগল চাটছে, ঘামের ঝাঁঝালো গন্ধ তার নাকে ঢুকছে। তার হাত শিউলির দুধে, বোঁটা চিমটি কাটছে, শিউলির শীৎকারে ঘর কাঁপছে।
রিতা, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর বীর্য আর ঘামে চটচটে, মিলির কাছে এগিয়ে যায়। সে মিলির শ্যামলা, নরম পাছা ফাঁক করে, জিভ পুটকির ফাঁকে ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করে। ফচর ফচর শব্দে ফ্যাদা গড়িয়ে পড়ছে, তীব্র নোংরা গন্ধ রিতার নাকে। “মিলি, তোর পোদের গন্ধে আমার ধোন ফাটছে!” রিতা শীৎকার করে, তার জিভ মিলির ধোনে নেমে, প্রিকামে পিচ্ছিল মাথা চুষছে। গৎ গৎ শব্দে মিলির ধোন তার মুখে, শিরা ফোলা, গরম ত্বক তার জিভে ঘষছে। রিতা মিলির ভারী বিচি মুখে নিয়ে চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দে ঘাম আর বীর্যের নোনতা স্বাদ। সে মিলির বগল চাটছে, ঘামের ঝাঁঝালো গন্ধ তার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে।
মিলি রিতার ধোন হাতে নিয়ে ঘষছে, প্রিকামে পিচ্ছিল আঙুল তার শিরায়। “রিতা, তোর ধোনের নোংরা গন্ধে আমার ধোন টনটন করছে!” মিলি গোঙায়, তার জিভ রিতার দুধে, কালচে বোঁটা চুষছে, পচৎ পচৎ শব্দ। সে রিতার পেটে, নাভিতে জিভ ঘুরিয়ে ঘাম আর বীর্য চাটছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ। মিলি রিতার গুদে মুখ নিয়ে যায়, জিভ ক্লিটে ঘুরিয়ে রস চুষছে, ফচ ফচ শব্দে রস গড়িয়ে পড়ছে।

চারজন আবার গোল হয়ে বসে, তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে। তারা একে অপরকে জড়িয়ে চুমু খায়। রিতার ঠোঁট শিউলির ঠোঁটে, লাল লিপস্টিক মিশে চটচটে, জিভ মুখে ঘুরছে, লালার নোনতা-মিষ্টি স্বাদ। মিতু আর মিলির ঠোঁট মিলে, তাদের জিভ বীর্য আর রসের ঝাঁঝালো স্বাদ নিচ্ছে। পচৎ পচৎ শব্দে তাদের ঠোঁট মিলছে, লালা গড়িয়ে চিবুকে পড়ছে। তারা পাল্টে পাল্টে চুমু খায়—রিতা মিতুর ঠোঁটে, মিলি শিউলির ঠোঁটে, তারপর সবাই একসঙ্গে। তাদের জিভ একে অপরের মুখে ঘুরছে, তীব্র কামুক স্বাদে মাথা ঘুরছে। “তোদের লালার গন্ধে আমরা উন্মাদ!” মিতু গোঙায়, তার গুদ থেকে রস ঝরছে।
তীব্র নোংরামির পর চারজন হাঁপাতে হাঁপাতে ম্যাট্রেসে পড়ে। তাদের শরীর ঘাম, বীর্য, আর রসে চটচটে, ঘরের বাতাস তীব্র নোংরা গন্ধে ভারী। রিতা, মিতু, শিউলি, আর মিলি ম্যাট্রেসে ক্লান্ত শরীরে শুয়ে থাকলেও তাদের শরীরে কামনার উত্তাপ এখনো পুরোপুরি নিভে যায়নি। ঘরের বাতাসে ঘাম, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার তীব্র, আঁশটে গন্ধ ভারী হয়ে ঝুলছে। তাদের শরীর ঘামে ভিজে চকচকে, দুধ, পাছা, গুদ, আর ধোন বীর্য ও রসে চটচটে। ধীরে ধীরে তারা উঠে বসে, একে অপরের দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসি আর ক্লান্ত চোখে তৃপ্তির ছোঁয়া। তাদের কাপড় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ম্যাট্রেসের পাশে, মেঝেতে পড়ে আছে, বীর্য আর রসের দাগে কিছুটা ভিজে। তারা ধীরে ধীরে নিজেদের কাপড় ঠিক করতে শুরু করে, প্রত্যেকের নড়াচড়ায় শরীরের পিচ্ছিলতা আর গন্ধ আরও স্পষ্ট হয়।

রিতা, তার ফর্সা, মসৃণ শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের কোণে ছড়িয়ে থাকা তার সবুজ রেশমি শাড়িটা তুলে নেয়। শাড়ির পাতলা কাপড় বীর্য আর ঘামে সামান্য ভিজে, কিছুটা চটচটে। সে তার আঙুল দিয়ে শাড়ির ভাঁজ ঠিক করে, তার নরম, গোল পাছার উপর দিয়ে শাড়ির এক প্রান্ত টেনে নিয়ে কোমরে গুঁজে দেয়। তার ৬ ইঞ্চি ধোন, এখনো নরম অবস্থায় প্রিকামে পিচ্ছিল, শাড়ির নিচে হালকা ফুটে ওঠে, যেন কাপড়ের ভাঁজে তার শরীরের বাঁকগুলো আরও উজ্জ্বল। সে তার টাইট কালো ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার বোতামগুলো আগের তাণ্ডবে খুলে গিয়েছিল। তার ভরাট, ঝুলন্ত দুধের গোলাপি বোঁটা এখনো শক্ত, ব্লাউজের নিচে স্পষ্ট। সে ধীরে ধীরে বোতাম লাগায়, প্রতিটি বোতামের সাথে তার দুধের বাঁকগুলো কাপড়ের নিচে টাইট হয়ে ওঠে। তার হাত শাড়ির আঁচল ঠিক করতে গিয়ে তার পেটে ঘষে, যেখানে বীর্য আর ঘামের পিচ্ছিল দাগ এখনো রয়ে গেছে। “আহ্, এই শাড়িটা এখনো আমার ধোনের গন্ধে ভরা,” রিতা ফিসফিস করে, তার ঠোঁটে কামুক হাসি। সে তার চুলের খোঁপা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কাঁধে লেপ্টে আছে, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধের স্মৃতি।

মিতু, তার ফর্সা শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের একপাশে ছড়িয়ে থাকা তার সোনালি ব্লাউজ আর সাদা শাড়িটা তুলে নেয়। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা ফেলেছে, আর শাড়ির কাপড়ে সেই রসের আঁশটে গন্ধ লেগে আছে। সে প্রথমে তার সোনালি ব্লাউজটা হাতে নিয়ে ঝাঁকায়, যেন ধুলো আর বীর্যের দাগ ঝেড়ে ফেলতে চায়। তার ভরাট দুধ, গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে ফুটে আছে, ব্লাউজের টাইট কাপড়ে ঢাকতে গিয়ে আরও স্পষ্ট হয়। সে ব্লাউজের হুকগুলো একটা একটা করে লাগায়, তার আঙুল সামান্য কাঁপছে, ঘামে পিচ্ছিল। “এই ব্লাউজটা যেন আমার দুধের গন্ধে টইটুম্বুর,” মিতু হাসতে হাসতে বলে, তার কণ্ঠে কামুকতার ছোঁয়া। তারপর সে শাড়িটা তুলে নেয়, পাতলা সাদা কাপড় তার ফর্সা ত্বকে ঘষে, যেন তার গুদের রস আর বীর্যের দাগ শাড়ির ভাঁজে মিশে যায়। সে শাড়ির এক প্রান্ত কোমরে গুঁজে, তার পাছার গোল বাঁকগুলো শাড়ির নিচে দুলছে। তার লাল লিপস্টিকে মাখা ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ এখনো রয়ে গেছে, যা সে হাতের পিঠ দিয়ে মুছে ফেলার চেষ্টা করে, কিন্তু গন্ধটা রয়ে যায়। সে তার কাজল-আঁকা চোখে হাত বুলিয়ে, ঘামে ভেজা কপাল ঠিক করে, তার চুলের গোছা পিছনে ঠেলে দেয়।

মিলি, তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে, ম্যাট্রেসের কোণে পড়ে থাকা তার লাল ব্লাউজ আর কালো পেটিকোট তুলে নেয়। তার ৫ ইঞ্চি ধোন, এখনো প্রিকামে পিচ্ছিল, পেটিকোটের নিচে হালকা ফুটে ওঠে। সে প্রথমে পেটিকোটটা পরে, কালো কাপড় তার জেলির মতো পাছার উপর টাইট হয়ে বসে, বীর্য আর ফ্যাদার পিচ্ছিল দাগ কাপড়ে লেগে থাকে। সে পেটিকোটের দড়ি টেনে কোমরে বাঁধে, তার আঙুলে ফ্যাদার আঠালো স্পর্শ লেগে থাকে। “এই পেটিকোটটা যেন আমার পোদের গন্ধে ভরে গেছে,” মিলি হেসে বলে, তার কণ্ঠে দুষ্টুমি। তারপর সে লাল ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার কাপড় তার দুধের ভরাট বাঁকগুলো টাইট করে ধরে। তার কালচে, ফোলা বোঁটা ব্লাউজের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে ওঠে, যেন কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। সে ব্লাউজের বোতামগুলো লাগায়, প্রতিটি বোতামের সাথে তার দুধ কাঁপছে, ঘামে ভেজা ত্বক কাপড়ে ঘষছে। সে তার ঘামে ভেজা চুল হাত দিয়ে ঠিক করে, তার কাঁধে লেপ্টে থাকা চুলের গোছা খুলে দেয়, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।

শিউলি, তার শ্যামলা শরীর ঘামে চকচকে, তার নীল ব্লাউজ আর লাল পেটিকোট ম্যাট্রেসের একপাশে ছড়িয়ে আছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্ছিল রেখা ফেলেছে, আর পেটিকোটে সেই রসের মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ লেগে আছে। সে প্রথমে পেটিকোটটা তুলে নেয়, লাল কাপড় তার গোল, মাংসল পাছার উপর টেনে তোলে, যেন তার পাছার বাঁকগুলো কাপড়ের নিচে আরও স্পষ্ট হয়। সে পেটিকোটের দড়ি টেনে বাঁধে, তার আঙুলে রস আর বীর্যের চটচটে স্পর্শ লেগে থাকে। “এই পেটিকোটটা আমার গুদের রসে ভিজে গেছে, গন্ধটা যেন থামছেই না,” শিউলি ফিসফিস করে, তার চোখে কামুক দ্যুতি। তারপর সে নীল ব্লাউজটা তুলে নেয়, যার কাপড় তার ভরাট দুধের উপর টাইট হয়ে বসে। তার কালচে, শক্ত বোঁটা ব্লাউজের নিচে ফুটে ওঠে, যেন কাপড়ের সাথে ঘষা খাচ্ছে। সে ব্লাউজের হুকগুলো লাগায়, প্রতিটি হুকের সাথে তার দুধ কাঁপছে, ঘামে ভেজা ত্বক কাপড়ে লেপ্টে থাকে। সে তার চুলের খোঁপা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কপালে আর গলায় লেগে আছে, যেন তার শরীরের তীব্র গন্ধের স্মৃতি।
 
চারজন কাপড় ঠিক করে ধীরে ধীরে ঘর থেকে বেরিয়ে গলির ম্লান আলোতে ফিরে আসে। গলির বাতাস শীতল, কিন্তু তাদের শরীরের ঘাম, বীর্য, আর রসের তীব্র গন্ধ এখনো বাতাসে ভাসছে, যেন তাদের সাথে সাথে চলছে। গলির মোড়ে রাস্তার আলো মৃদু ঝিকমিক করছে, তাদের শরীরের ঘামে ভেজা ত্বক আলোতে চকচক করছে। তারা হাসি-ঠাট্টা, গল্প-গুজব করতে করতে ধীরে ধীরে হাঁটছে, তাদের পায়ের শব্দ গলির পাথরে ঠোক্কর খাচ্ছে। তাদের শরীরের পিচ্ছিলতা আর কামোত্তেজক গন্ধ তাদের হাসি আর কথার সাথে মিশে এক তীব্র, নোংরা পরিবেশ তৈরি করছে।

রিতা তার সবুজ শাড়ির আঁচল কাঁধে তুলে দিয়ে হাসতে হাসতে বলে, “এই ছেলেগুলোর ধোনের গন্ধ যেন আমার শাড়িতে লেগে আছে, মিলি, তুই কী বলিস?” তার কণ্ঠে দুষ্টুমি, চোখে কামুক দ্যুতি। সে তার শাড়ির ভাঁজে হাত বোলায়, যেন বীর্য আর ঘামের গন্ধটা আরও গভীরভাবে শুঁকতে চায়। তার ধোন শাড়ির নিচে হালকা ফুলে আছে, প্রতিটি পদক্ষেপে তার পাছা দুলছে, শাড়ির কাপড় তার ত্বকে ঘষছে।

মিলি, তার জেলির মতো পাছা পেটিকোটের নিচে দুলতে দুলতে, হেসে বলে, “রিতা, তুই তো বীর্যে ভিজে গেছিস! আমার পোদ এখনো টনটন করছে,  ঠাপের গন্ধ যেন আমার পেটিকোটে লেগে আছে!” সে তার লাল ব্লাউজের কলার ঠিক করে, তার দুধের বোঁটা কাপড়ের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে আছে। সে এক হাত দিয়ে তার পাছায় হালকা চাপড় মারে, পচৎ শব্দে তার পাছা কাঁপে, যেন আগের মিলনের স্মৃতি জাগিয়ে তুলছে।

শিউলি, তার শ্যামলা ত্বক ঘামে চকচকে, পেটিকোটের দড়ি ঠিক করতে করতে বলে, “মিতু, তোর গুদের রসের গন্ধ আমার জিভে এখনো লেগে আছে। ওই লেবার ছেলেটার ধোনের স্বাদ তো ভোলার নয়!” সে হাসতে হাসতে তার নীল ব্লাউজের হুক ঠিক করে, তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। তার পেটিকোটের লাল কাপড় তার পাছার বাঁকগুলোর উপর টাইট হয়ে বসে, রস আর বীর্যের পিচ্ছিল দাগ এখনো কাপড়ে লেগে আছে। সে গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে একটা সিগারেট ধরায়, ধোঁয়ার সাথে তার শরীরের তীব্র গন্ধ মিশে যায়।

মিতু, তার ফর্সা শরীর রাস্তার আলোতে ঝকঝকে, হাসতে হাসতে বলে, “শিউলি, তোর ভোদার রস আমার মুখে এখনো লেগে আছে। ওই হৃষ্টপুষ্ট কাস্টমারের বীর্যের গন্ধ আমার শাড়িতে মিশে গেছে!” সে তার সাদা শাড়ির আঁচল কাঁধে তুলে দেয়, তার গোলাপি লিপস্টিকে মাখা ঠোঁটে বীর্যের চটচটে দাগ এখনো রয়ে গেছে। তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পিচ্চিল রেখা ফেলেছে, শাড়ির কাপড় তার ত্বকে ঘষছে। সে তার চুলের গোছা ঠিক করে, ঘামে ভেজা চুল তার কপালে লেপ্টে আছে।

 রিতা একটা দেয়ালে হেলান দিয়ে বলে, “আজকের রাতটা যেন কামনার আগুনে পুড়ে গেছে। ওই পাঁচজনের গন্ধ এখনো আমার ধোনে লেগে আছে!” সে তার শাড়ির উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বোলায়, যেন গন্ধটা আরও শুঁকতে চায়। মিলি হেসে বলে, “তুই তো দুজনের বীর্য একসঙ্গে নিয়েছিস, রিতা! আমার পোদ এখনো আজিজের ধোনের ঠাপের স্মৃতিতে কাঁপছে!” সে তার পাছায় হাত বুলিয়ে হাসে, তার কণ্ঠে কামুক দুষ্টুমি। শিউলি সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে বলে, “আমার গুদের রস আর ওই লেবার ছেলেটার ফ্যাদার গন্ধ যেন আমার পেটিকোটে গেঁথে গেছে। আরেকবার চাই!” মিতু তার শাড়ির ভাঁজ ঠিক করতে করতে বলে, “তোরা সবাই এত নোংরা, আমার গুদ এখনো টনটন করছে। ওই ছেলেটার ধোনের গন্ধ আমার মাথা ঘুরিয়ে দিয়েছে!” তারা হাসতে হাসতে একে অপরের দিকে তাকায়, তাদের চোখে কামনার দ্যুতি এখনো জ্বলছে।

গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে তাদের কথা আর হাসি চলতে থাকে, তাদের শরীরের তীব্র গন্ধ বাতাসে ভাসছে। তাদের কণ্ঠে কামনার উত্তাপ, শব্দে নোংরা দুষ্টুমি, আর চোখে তৃপ্তি মিশ্রিত ক্লান্তি। তাদের আলাপ-আলোচনা ক্রমশ আরও তীব্র, কামোত্তেজক হয়ে ওঠে, যেন আগের মিলনের স্মৃতি তাদের শরীরে নতুন করে আগুন জ্বালাচ্ছে।

রিতা: (তার শাড়ির উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বুলিয়ে, কামুক হাসি দিয়ে) “মিলি, তুই দেখেছিস ওই প্রথম ছেলেটার ধোনের শিরা কেমন ফুলে লাফাচ্ছিল? আমার পোদে ঠাপ মারার সময় যেন আমার ধোন ফেটে যাচ্ছিল! তার বীর্যের গন্ধ এখনো আমার শাড়িতে লেগে আছে, টনটন করছে!” সে তার শাড়ির ভাঁজে নাক ঢুকিয়ে গন্ধ শোঁকে, তার চোখ বন্ধ হয়ে যায়, যেন সেই তীব্র পুরুষালি গন্ধে মাতাল হয়ে যাচ্ছে। “আমার ধোন এখনো প্রিকামে ভিজে আছে, মনে হচ্ছে আরেকবার ওই ধোন আমার পোদে ঢুকুক!”

মিলি: (তার পাছায় হাত বুলিয়ে, জেলির মতো পাছা কাঁপিয়ে) “রিতা, তুই তো  দুজনের বীর্য একসঙ্গে নিয়েছিস, আমি তো  ধোনের ঠাপে পাগল হয়ে গেছি! তার ধোনের মোটা মাথা আমার পোদের দেয়ালে ঘষার সময় যেন আমার বিচি কাঁপছিল। তার ফ্যাদার গন্ধ এখনো আমার পেটিকোটে, শুঁকলেই আমার ধোন ফুলে ওঠে!” সে তার পেটিকোটের উপর দিয়ে ধোনের উপর হাত বোলায়, তার কালচে বোঁটা ব্লাউজের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে আছে। “ওই ছেলেটার বিচির ঘষা আমার পাছায় এখনো লাগছে, পচৎ পচৎ শব্দটা যেন কানে বাজছে!”

শিউলি: (সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে, তার পেটিকোটের উপর দিয়ে গুদে হাত বুলিয়ে) “মিতু, তোর গুদের রস আমার জিভে এখনো লেগে আছে, আর ওই লেবার ছেলেটার ধোনের নোনতা, ঝাঁঝালো স্বাদ আমার গলায়! তার ধোন যখন আমার মুখে ঢুকছিল, গৎ গৎ শব্দে আমার গুদ ফেটে যাচ্ছিল। তার বীর্য আমার ঠোঁটে লেগে চটচটে হয়ে আছে, এখনো শুঁকলেই আমার ভোদা টনটন করে!” সে তার পেটিকোটের ভাঁজে হাত ঢুকিয়ে গুদের উপর আঙুল ঘষে, রসের পিচ্ছিলতা তার আঙুলে লেগে থাকে। “আমি চাই ওই ধোনটা আমার গুদে ঢুকিয়ে আরেকবার চুদুক, ফচর ফচর শব্দে আমার পাছা কাঁপুক!”

মিতু: (তার শাড়ির আঁচল ঠিক করতে করতে, তার গোলাপি ঠোঁটে বীর্যের দাগ মুছতে মুছতে) “শিউলি, তুই যখন আমার গুদ চুষছিলি, তোর জিভের ঘষায় আমার ক্লিট ফেটে যাচ্ছিল! আর ওই হৃষ্টপুষ্ট কাস্টমারের ধোনের মাথা আমার গুদের গভীরে ঠেকার সময়, ফচর ফচর শব্দে আমার শরীর কাঁপছিল। তার বীর্য আমার গুদে গড়িয়ে পড়ছে, এখনো আমার শাড়িতে সেই গন্ধ লেগে আছে!” সে তার শাড়ির উপর দিয়ে গুদের উপর হাত বোলায়, রসের পিচ্ছিলতা তার আঙুলে লেগে থাকে। “তোদের সবার গন্ধ আমার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে, আমার গুদ এখনো রসে ভিজে টনটন করছে!”


তারা গলির মোড়ে দাঁড়িয়ে একে অপরের শরীরে হাত বুলিয়ে কথা বলছে। রিতা মিলির পাছায় হালকা চাপড় মারে, পচৎ শব্দে মিলির পাছা কাঁপে। “মিলি, তোর পাছাটা এখনো জেলির মতো কাঁপছে, ঠাপের দাগ এখনো আছে!” রিতা হেসে বলে, তার আঙুল মিলির পেটিকোটের উপর দিয়ে তার ধোনের উপর ঘষে। মিলি শিউলির দুধে হাত বোলায়, তার বোঁটা ব্লাউজের উপর দিয়ে চিমটি কাটে। “শিউলি, তোর দুধের বোঁটা এখনো শক্ত, তোর গুদের রস আমার হাতে লেগে আছে!” মিলি ফিসফিস করে, তার কণ্ঠে কামুকতা। শিউলি মিতুর শাড়ির উপর দিয়ে তার গুদে হাত বোলায়, রসের পিচ্চিল গন্ধ তার আঙুলে লেগে থাকে। “মিতু, তোর গুদের রসের গন্ধ আমার নাকে ঢুকছে, আরেকবার চুষতে ইচ্ছা করছে!” শিউলি হাসতে হাসতে বলে। মিতু রিতার ধোনের উপর হাত বুলিয়ে বলে, “রিতা, তোর ধোনের প্রিকাম আমার আঙুলে লেগে চটচটে, এই গন্ধে আমার গুদ ফাটছে!” 

গলির সংকীর্ণ অন্ধকারে তাদের কণ্ঠ ভেসে আসে, যেন প্রতিটি শব্দ একটি প্রাচীন মন্ত্র, রাতের নিস্তব্ধতাকে ছিন্ন করে অভিশাপ আর প্রার্থনার মিশ্রণে জীবন্ত হয়ে ওঠে। তাদের হাসি, তীক্ষ্ণ এবং অসংযত, গলির ভাঙা দেয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়, যেন এই ম্লান আলোর পটভূমিতে তাদের উপস্থিতি চিরকাল খোদাই হয়ে থাকবে। তাদের শরীর থেকে উঠে আসা গন্ধ—ঘামে ভেজা, কামনায় উগ্র, যেন ঝড়ের পরে ভেজা মাটির সঙ্গে মিশে আছে কোনো নিষিদ্ধ জন্তুর উষ্ণ নিঃশ্বাস—গলির প্রতিটি ফাটলে ঢুকে পড়ে, ধোঁয়াটে বাতাসের সঙ্গে একাকার হয়ে এক তীব্র ঘ্রাণের মায়া জাল বোনে। প্রতিটি কথার গভীরে, প্রতিটি হাসির তালে, এক অপ্রতিরোধ্য তৃষ্ণার তাণ্ডব জেগে ওঠে, যেন তাদের শিরায়-শিরায় জ্বলছে এক চিরন্তন আগুন। এই আগুন, এই নোংরা রাতের কালো ক্যানভাসে অমর কাব্য হয়ে ধিকিধিকি জ্বলে, যেন গলির প্রতিটি ছায়া, প্রতিটি পাথর, তাদের কামনার সাক্ষী হয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবে।

[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply
#65
গলির অন্ধকারে তাদের কণ্ঠ মিশে যায়, যেন প্রতিটি শব্দ একটি অভিশাপ, আবার একটি প্রার্থনা। তাদের হাসি, তীক্ষ্ণ এবং বুনো, বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে, যেন এই গলির দেয়ালগুলো তাদের গোপন কথার সাক্ষী হয়ে চিরকাল দাঁড়িয়ে থাকবে। তাদের শরীরের গন্ধ—ঘামে ভেজা, কামনায় তীব্র, যেন পোড়া মাটির সঙ্গে মিশে আছে কোনো প্রাচীন জন্তুর উষ্ণ নিঃশ্বাস—গলির প্রতিটি ফাটলে প্রবেশ করে, ম্লান আলোর সঙ্গে মিশে এক অলৌকিক ছায়া ফেলে। প্রতিটি কথার গভীরে, প্রতিটি হাসির তালে, এক অপ্রতিরোধ্য তৃষ্ণার তাণ্ডব চলে, যেন তাদের হৃদয়ে জ্বলছে এক অমর আগুন, যা এই নোংরা রাতের গল্পকে চিরকাল জীবিৎ রাখবে।

মিতু অন্যদের থেকে বিদায় নিয়ে অন্ধকার গলির ম্লান আলো থেকে ধীরে ধীরে হেঁটে তার বাসার দিকে রওনা দেয়। মিতু গলির কাঁচা রাস্তা ধরে ধীর পায়ে তার বাসার দিকে হাঁটছে। তার ফর্সা, নরম শরীর ঘামে ভিজে চকচকে, পাতলা সাদা শাড়ি তার ভরাট দুধ আর জেলির মতো পাছার বাঁকের উপর টাইট হয়ে লেপ্টে আছে। শাড়ির ভাঁজে বীর্য, গুদের রস, আর প্রস্রাবের পিচ্ছিল দাগ স্পষ্ট, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে। তার গোলাপি লিপস্টিকে মাখা ঠোঁটে বীর্যের চটচটে সাদা দাগ শুকিয়ে রয়েছে, কাজল-আঁকা চোখে ক্লান্তি আর কামনার মিশ্র দ্যুতি। প্রতিটি পদক্ষেপে তার পাছা দোলছে, শাড়ির কাপড় তার ঘামে ভেজা ত্বকে ঘষে পচপচ শব্দ তুলছে। তার গুদ এখনো রসে ভিজে টনটন করছে, থাইয়ের ভিতরে পিচ্ছিলতা ঘষা খাচ্ছে, প্রতি পদক্ষেপে তার ক্লিটে মৃদু চাপ পড়ছে, যেন শরীরে কামনার আগুন জ্বালিয়ে রাখছে। রাস্তার শীতল বাতাস তার ঘামে ভেজা ত্বকে স্পর্শ করছে, কিন্তু তার শরীরের তীব্র গন্ধ—বীর্য, রস, আর ঘামের মিশ্রিত আঁশটে মাদকতা—তাকে ঘিরে রাখছে, যেন গলির নোংরা রাত তার ত্বকে লেপ্টে আছে।

মিতু তার বাসার মলিন কাঠের দরজায় পৌঁছে। দরজাটা ধীরে ঠেলে খোলে, কব্জার ক্যাঁচক্যাঁচ শব্দ রাতের নিস্তব্ধতায় ছড়িয়ে পড়ে। ঘরের ভিতরে একটা ম্লান টিউবলাইটের আলো দেয়ালে কাঁপছে, ছোট্ট ঘরটাকে ভুতুড়ে আলোয় ভরিয়ে দিচ্ছে। ফখরুল, তার বাবা, বিছানায় গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। তার পেশীবহুল শরীর পুরনো কাঁথার নিচে আধো-ঢাকা, পুরনো লুঙ্গি কোমরে জড়ানো। তার ঘামে ভেজা বুক আর বাহু আলোতে চকচক করছে, দাড়িওয়ালা মুখে ঘুমের শান্তি। তার শরীর থেকে তীব্র পুরুষালি গন্ধ—ঘাম, তামাক, আর পুরনো লুঙ্গির আঁশটে গন্ধ—ঘরে ভর করে আছে।

মিতু দরজা বন্ধ করে, তার শাড়ি মেঝেতে ঘষে মৃদু ফশফশ শব্দ তুলছে। সে বিছানার কাছে এগিয়ে যায়, তার চোখে কামনার আগুন জ্বলছে। ধীরে ধীরে সে শাড়ির আঁচল কাঁধ থেকে খসিয়ে ফেলে, তার সোনালি ব্লাউজে ঢাকা ভরাট দুধ উন্মুক্ত হয়। ব্লাউজের পাতলা কাপড়ে তার গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে ফুটে উঠেছে, ঘামে ভিজে কাপড় তার ত্বকে লেপ্টে আছে। সে ফখরুলের পাশে বিছানায় শুয়ে পড়ে, তার ফর্সা শরীর ফখরুলের পেশীবহুল, ঘামে ভেজা শরীরের সাথে ঘষে। তার হাত ফখরুলের বুকে বোলায়, ঘামে পিচ্ছিল ত্বকে তার আঙুল পিছলে যায়। মিতুর গরম শ্বাস ফখরুলের গলায় লাগছে, তার শরীরের তীব্র গন্ধ—বীর্য, রস, আর ঘামের মিশ্রণ—ফখরুলের নাকে ঢুকছে। সে ফখরুলের দাড়িওয়ালা মুখের কাছে নিজের ঠোঁট নিয়ে যায়, গোলাপি ঠোঁট ফখরুলের ঠোঁটে ছোঁয়ায়। প্রথম চুমুতে তার ঠোঁট ফখরুলের ঠোঁটে ঘষে, লিপস্টিকের মিষ্টি গন্ধ আর বীর্যের চটচটে দাগ মিশে যায়। তার জিভ ফখরুলের মুখে ঢুকে, লালার নোনতা-মিষ্টি স্বাদে মাখামাখি হয়। মিতুর শ্বাস তীব্র, তার গলা থেকে মৃদু গোঙানির শব্দ বেরোচ্ছে, “উম্ম… তুই এত গরম কেন?”

ফখরুলের ঘুম ভেঙে যায়। তার চোখে ঘুমের ঝাপসা ভাব, কিন্তু মিতুর শরীরের তীব্র গন্ধ আর চুমুর স্পর্শে তার চোখে কামনার আগুন জ্বলে ওঠে। “মিতু, তোর গুদের গন্ধে আমার মাথা ঘুরছে,” ফখরুল গর্জায়, তার কণ্ঠ ভাঙা, কামনায় কাঁপছে। সে মিতুকে জড়িয়ে ধরে, তার পেশীবহুল বাহু মিতুর নরম, ফর্সা শরীরকে চেপে ধরে। তার হাত মিতুর পাছায় ঘষে, শাড়ির পাতলা কাপড়ের উপর দিয়ে তার মাংসল, গোল বাঁক অনুভব করে। ফখরুলের আঙুল মিতুর পাছার ফাঁকে ঢুকে, রস আর বীর্যের পিচ্ছিলতায় পিছলে যায়। “তোর পাছা এত পিচ্ছিল কেন, নোংরা মাগি?” সে হাসে, তার দাড়িওয়ালা মুখ মিতুর গলায় ঘষে, তার জিভ মিতুর ঘামে ভেজা ত্বকে লেগে নোনতা স্বাদ নেয়।

মিতু হাসে, তার হাত ফখরুলের লুঙ্গির উপর দিয়ে তার ধোনের উপর ঘষে। ফখরুলের ৭ ইঞ্চি ধোন ইতিমধ্যে শক্ত হয়ে ফুলে উঠেছে, লুঙ্গির কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। “তোর ধোন তো আমার হাতে লাফাচ্ছে,” মিতু ফিসফিস করে, তার আঙুল ফখরুলের ধোনের শিরায় ঘষছে, প্রিকামের পিচ্ছিলতা তার হাতে লেগে চটচটে হয়। ফখরুল মিতুর শাড়ি কোমরের উপর তুলে দেয়, তার ফর্সা থাই আর গুদের ফোলা ক্লিট বাতাসে উন্মুক্ত হয়। মিতুর গুদ রসে ভিজে পিচ্ছিল, তীব্র মিষ্টি-ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়াচ্ছে। তার ক্লিট ফুলে উঠেছে, প্রতিটি স্পর্শে কাঁপছে। ফখরুল তার লুঙ্গি খুলে ফেলে, তার ধোন শক্ত, শিরা ফুলে লাফাচ্ছে, লালচে মাথায় প্রিকামের ফোঁটা ঝকঝক করছে।

ফখরুল মিতুর পা ফাঁক করে, তার ধোনের ফোলা মাথা মিতুর গুদের মুখে ঘষে। প্রথম ঘষায় মিতুর গুদের রস ফখরুলের ধোনে মিশে পিচ্ছিল হয়, ফচ ফচ শব্দ ছড়ায়। “আহ্, তোর গুদ এত গরম!” ফখরুল গর্জায়, তার ধোনের মাথা মিতুর ক্লিটে ঘষছে, রস ছিটকে পড়ছে। প্রথম ঠাপ ধীর, গভীর—ধোনের মাথা মিতুর গুদের পিচ্ছিল দেয়ালে ঢুকে, ধীরে ধীরে পুরো ধোন গুদের গভীরে হারিয়ে যায়। ফচর ফচর শব্দে রস ছিটকে ম্যাট্রেসে পড়ছে, মিতুর গুদের দেয়াল ফখরুলের ধোনকে চেপে ধরছে, প্রতিটি শিরার ঘষা মিতুর শরীরে বিদ্যুৎ পাঠাচ্ছে। “আহ্, তোর ধোন আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছে!” মিতু চিৎকার করে, তার পাছা কাঁপছে, রস গড়িয়ে ফখরুলের বিচিতে পড়ছে।

ফখরুলের দ্বিতীয় ঠাপ জোরালো, দ্রুত—তার ধোন পুরোটা বের করে আবার গুদের গভীরে ঢুকছে, ফচাৎ ফচাৎ শব্দে রস ছিটকে পড়ছে। তার বিচি মিতুর পাছায় ঠোক্কর খাচ্ছে, পচৎ পচৎ শব্দে ঘর ভরে যাচ্ছে। মিতুর দুধ ব্লাউজের নিচে লাফাচ্ছে, বোঁটা শক্ত হয়ে কাপড় ফুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায়। ফখরুল মিতুর ব্লাউজ ছিঁড়ে ফেলে, তার ফর্সা দুধ উন্মুক্ত হয়, গোলাপি বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। সে মিতুর একটা বোঁটা মুখে নিয়ে চুষে, তার জিভ বোঁটায় ঘুরছে, লালার নোনতা স্বাদ মিশে যায়। “তোর দুধের গন্ধ আমার মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছে!” ফখরুল গর্জায়, তার দাঁত মিতুর বোঁটায় হালকা কামড় দেয়। মিতু শীৎকার করে, “আহ্, চোষ, আরো জোরে চোষ!” তার হাত ফখরুলের পিঠে নখ বসাচ্ছে, লাল দাগ ফুটে উঠছে।

প্রতিটি ঠাপে ফখরুলের ধোন মিতুর গুদের গভীরে যাচ্ছে, শিরা গুদের দেয়ালে ঘষছে, তীব্র সুখে মিতুর শরীর কাঁপছে। তৃতীয় ঠাপ আরো দ্রুত, ফখরুলের পাছা তালে তালে ওঠানামা করছে, তার ধোন মিতুর গুদের রসে পিচ্ছিল হয়ে ফচর ফচর শব্দ তুলছে। মিতুর পাছা বিছানায় ঘষছে, ম্যাট্রেসে রস আর ঘামের দাগ পড়ছে। “তোর গুদ আমার ধোন চেপে ধরছে, নোংরা মাগি!” ফখরুল গর্জায়, তার হাত মিতুর পাছায় চড় মারছে, পটাস শব্দে মিতুর ফর্সা পাছায় লাল দাগ ফুটে ওঠে। মিতু চিৎকার করে, “আহ্, আরো জোরে চোদ, আমার গুদ ফাটিয়ে দে!” তার গুদের রস ফখরুলের ধোনে মিশে পিচ্ছিল হয়ে যাচ্ছে, প্রতিটি ঠাপে ফচাৎ ফচাৎ শব্দ ছড়াচ্ছে।

ফখরুল মিতুকে উল্টে দেয়, তার পাছা উঁচু করে। মিতুর পাছার ফাঁক উন্মুক্ত, বীর্য আর রসের পিচ্ছিল দাগ তার পুটকির ফুটোয় লেগে আছে। ফখরুল তার ধোন মিতুর পুটকির মুখে ঘষে, প্রিকাম আর রস মিশে পিচ্ছিল হয়। “তোর পুটকি আমার ধোন গিলবে,” ফখরুল গর্জায়, তার ধোন ধীরে ধীরে মিতুর পুটকির ফুটোয় ঢুকছে। প্রথম ঢোকায় মিতুর পুটকি চেপে ধরছে, ফখরুলের ধোনের মাথা পিচ্ছিল ফুটোয় ঢুকে পচৎ শব্দ তুলছে। মিতু শীৎকার করে, “আহ্, আমার পুটকি ছিঁড়ে যাচ্ছে!” তার হাত বিছানার চাদর চেপে ধরছে, নখ চাদরে গেঁথে যাচ্ছে। ফখরুলের দ্বিতীয় ঠাপ গভীর, তার ধোন পুরোটা পুটকির গভীরে ঢুকে, পচর পচর শব্দে বীর্য আর রস ছিটকে পড়ছে। মিতুর পাছা কাঁপছে, তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পড়ছে।

ফখরুলের তৃতীয় ঠাপ আরো জোরালো, তার ধোন মিতুর পুটকির দেয়ালে ঘষছে, তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়াচ্ছে। প্রতিটি ঠাপে তার বিচি মিতুর পাছায় ঠোক্কর খাচ্ছে, পটাস পটাস শব্দে ঘর ভরে যাচ্ছে। মিতুর শীৎকার তীব্র, “আহ্, তোর ধোন আমার পুটকি ফাটিয়ে দিচ্ছে!” তার গুদ থেকে রস ছিটকে ম্যাট্রেসে পড়ছে, ঘরে তীব্র গন্ধ ছড়াচ্ছে—বীর্য, রস, ফ্যাদা, আর ঘামের মিশ্রণ। ফখরুলের ধোন থেকে গরম, ঘন বীর্য ছিটকে মিতুর পুটকির গভীরে পড়ছে, বীর্য গড়িয়ে তার পাছায়, ম্যাট্রেসে ছড়িয়ে পড়ছে। “আহ্, তোর বীর্য আমার পুটকি ভরিয়ে দিচ্ছে!” মিতু চিৎকার করে, তার শরীর কম্পিত, গুদ থেকে রস আর পুটকি থেকে বীর্য মিশে গড়িয়ে পড়ছে।

ফখরুল হাঁপাতে হাঁপাতে মিতুর পাশে শুয়ে পড়ে, তার পেশীবহুল শরীর ঘামে চকচকে, ধোন থেকে বীর্যের ফোঁটা ঝুলছে। মিতু ধীরে উঠে বাথরুমের দিকে যায়। তার পা কাঁপছে, শাড়ি তার পাছায় লেপ্টে আছে, বীর্য আর রসের পিচ্চিল রেখা তার থাই বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে। বাথরুমের ম্লান আলোতে তার ফর্সা শরীর চকচক করছে। সে শাড়ি আর ব্লাউজ খুলে ফেলে, তার দুধ উন্মুক্ত হয়, বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। সে টয়লেটে বসে প্রস্রাব করে, ফচর ফচর শব্দে প্রস্রাব বাথরুমে প্রতিধ্বনিত হয়। তারপর পায়খানা করে, পাছার ফাঁক থেকে ফ্যাদার তীব্র আঁশটে গন্ধ ছড়ায়। সে বালতি থেকে ঠান্ডা পানি নিয়ে শরীরে ঢালে, পানির শীতল স্পর্শে তার শরীর কেঁপে ওঠে। সাবান দিয়ে তার দুধ, গুদ, আর পাছা ডলে ডলে ধোয়, ফচ ফচ শব্দে ফেনা তৈরি হয়। তার আঙুল গুদ আর পুটকির ফাঁকে ঢুকে, বীর্য, রস, আর ফ্যাদার পিচ্ছিলতা ধুয়ে ফেলে। গোসল শেষে সে একটা পাতলা নাইটি পরে, তার ফর্সা ত্বকে কাপড় লেপ্টে থাকে, বোঁটা হালকা ফুটে ওঠে।

মিতু ফখরুলের পাশে শুয়ে পড়ে, তার ভেজা চুল ফখরুলের বুকে ঘষে। ফখরুল তাকে জড়িয়ে ধরে, তার হাত মিতুর পাছায় বোলায়। “তোর শরীরের গন্ধ এখনো আমার নাকে লাগছে,” ফখরুল ফিসফিস করে। মিতু হাসে, “তোর বীর্য আমার গুদে আর পুটকিতে এখনো রয়ে গেছে।” তারা জড়াজড়ি করে ঘুমিয়ে পড়ে, ঘরে তাদের শরীরের তীব্র গন্ধ ভাসছে।



মিলি গলির মোড় থেকে ধীরে হেঁটে তার ফুপি জুলির বাসার দিকে রওনা দেয়। তার শ্যামলা, নরম শরীর ঘামে ঝকঝকে, লাল ব্লাউজ আর কালো পেটিকোট তার পাছার জেলির মতো বাঁকগুলোর উপর টাইট হয়ে লেপ্টে আছে। তার ৫ ইঞ্চি ধোন পেটিকোটের নিচে হালকা ফুটে আছে, প্রিকামে পিচ্চিল। তার পাছায় বীর্য আর ফ্যাদার চটচটে দাগ, তীব্র আঁশটে গন্ধ বাতাসে ছড়াচ্ছে। তার কালচে, ফোলা বোঁটা ব্লাউজের নিচে শক্ত হয়ে ফুটে আছে, প্রতিটি পদক্ষেপে তার দুধ কাঁপছে। রাস্তার শীতল বাতাস তার ঘামে ভেজা ত্বকে স্পর্শ করছে, কিন্তু তার শরীরের তীব্র গন্ধ তাকে ঘিরে রাখছে, যেন গলির নোংরা রাতের স্মৃতি তার সাথে চলছে।

মিলি জুলির বাসার দরজায় পৌঁছে। ছোট্ট কাঠের দরজাটা ধীরে ঠেলে খোলে, কব্জার মৃদু ক্যাঁচ শব্দ রাতের নিস্তব্ধতায় মিশে যায়। ঘরের ভিতর অন্ধকার, জুলি একটা পুরনো বিছানায় ঘুমিয়ে আছে, তার শরীর পাতলা চাদরে ঢাকা। জুলির শান্ত শ্বাসের শব্দ ঘরে ভাসছে, তার শরীর থেকে মৃদু ঘামের গন্ধ ভেসে আসছে। মিলি চুপচাপ পায়ে হেঁটে বাথরুমের দিকে যায়, তার পেটিকোট মেঝেতে ঘষে মৃদু শব্দ তুলছে।
বাথরুমে ঢুকে মিলি দরজা বন্ধ করে। ম্লান বাল্বের আলোতে তার শ্যামলা শরীর চকচক করছে। সে তার লাল ব্লাউজ খুলে ফেলে, তার ভরাট দুধ উন্মুক্ত হয়, কালচে বোঁটা শক্ত হয়ে ঠেলছে। পেটিকোটের দড়ি খুলে সে কাপড়টা মেঝেতে ফেলে, তার জেলির মতো পাছা আর ধোন বাতাসে উন্মুক্ত হয়। তার ধোন থেকে প্রিকাম গড়িয়ে থাইয়ে পড়ছে, পাছার ফাঁকে বীর্য আর ফ্যাদার পিচ্ছিল দাগ। সে টয়লেটে বসে প্রস্রাব করে, প্রস্রাবের ফচর ফচর শব্দ বাথরুমে প্রতিধ্বনিত হয়। তারপর সে পায়খানা করে, পাছার ফাঁক থেকে ফ্যাদার তীব্র, আঁশটে গন্ধ ছড়ায়।

মিলি বালতি থেকে ঠান্ডা পানি নিয়ে শরীরে ঢালে, পানির শীতল স্পর্শে তার শরীর কেঁপে ওঠে। সে সাবান হাতে নিয়ে তার দুধ, পেট, আর পাছায় ডলে ডলে ধোয়। তার আঙুল পাছার ফাঁকে ঢুকে, বীর্য আর ফ্যাদার চটচটে দাগ পরিষ্কার করে, ফচ ফচ শব্দে সাবানের ফেনা তৈরি হয়। সে তার ধোন আর বিচি সাবান দিয়ে ঘষে, প্রিকামের পিচ্ছিলতা ধুয়ে ফেলে। তার বগল, থাই, আর নাভির ঘামও সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে, তীব্র গন্ধ ধীরে ধীরে কমে আসে। গোসল শেষে সে শরীর মুছে, খালি গায়ে রুমে ফিরে আসে। তার শ্যামলা ত্বক এখনো সামান্য ভিজে, পানির ফোঁটা তার দুধ আর পাছায় ঝকঝক করছে।
মিলি জুলির পাশে বিছানায় শুয়ে পড়ে, তার নগ্ন শরীর চাদরের নিচে লুকিয়ে যায়। তার দুধ কাঁপছে, বোঁটা শক্ত হয়ে চাদরে ঘষছে। সে জুলির শান্ত শ্বাসের শব্দ শুনতে শুনতে চোখ বন্ধ করে, তার শরীরের ক্লান্তি তাকে ঘুমের দিকে টেনে নিয়ে যায়। ঘরের বাতাসে এখনো তার শরীরের মৃদু গন্ধ ভাসছে, যেন গলির তীব্র রাতের স্মৃতি তার ত্বকে লেগে আছে।
 

রিতা আর শিউলি গলির মোড়ে বিদায় নিয়ে নিজ নিজ বাসার দিকে রওনা দেয়। রিতার ফর্সা, মসৃণ শরীর সবুজ শাড়িতে ঢাকা, কিন্তু শাড়ির পাতলা কাপড় তার ধোন আর পাছার বাঁকগুলোর উপর টাইট হয়ে লেপ্টে আছে। তার শরীরে বীর্য, ঘাম, আর প্রিকামের তীব্র গন্ধ এখনো লেগে, প্রতিটি পদক্ষেপে তার পাছা দুলছে। সে তার বাসার দরজায় পৌঁছে, ছোট্ট দরজা খুলে ভিতরে ঢোকে। ঘরে একটা ম্লান লণ্ঠনের আলো জ্বলছে, তার বিছানা কোণে পড়ে আছে। সে শাড়ি আর ব্লাউজ খুলে ফেলে, তার নগ্ন শরীর ঘামে চকচকে। সে একটা পাতলা কাপড় পরে বিছানায় শুয়ে পড়ে, তার শরীরের তীব্র গন্ধ এখনো ঘরে ভাসছে।


শিউলি তার শ্যামলা শরীর নিয়ে ধীরে হেঁটে তার বাসায় পৌঁছে। তার নীল ব্লাউজ আর লাল পেটিকোটে বীর্য আর রসের দাগ লেগে, তীব্র গন্ধ ছড়াচ্ছে। সে দরজা খুলে ঘরে ঢোকে, অন্ধকার ঘরে শুধু একটা মোমবাতি জ্বলছে। সে তার কাপড় খুলে ফেলে, তার গুদ থেকে রস গড়িয়ে থাইয়ে পড়ছে। সে একটা পুরনো চাদর গায়ে জড়িয়ে বিছানায় শুয়ে পড়ে, তার শরীরের ক্লান্তি তাকে ঘুমের দিকে টেনে নিয়ে যায়। ঘরের বাতাসে তার শরীরের তীব্র, আঁশটে গন্ধ ভাসছে, যেন গলির কামোত্তেজক রাত তার ত্বকে চিরকাল লেগে থাকবে।
Like Reply
#66
[Image: VqElGs2P.jpeg?v=1702363019]
[Image: 7zMb59Sk.jpeg?v=1702357667][Image: XRqXuMn9.jpeg?v=1702357666][Image: YqV3xdr9.jpeg?v=1702363018]






[Image: ai4XDkgf.jpeg?v=1702363017][Image: svUoL6o5.jpeg?v=1702363016][Image: seHm0lUs.jpeg?v=1702357664][Image: 8ARf96wT.jpeg?v=1702363015][Image: v31Ee4jn.jpeg?v=1702357664][Image: JIbTR7Js.jpeg?v=1702363014]
Like Reply
#67
[Image: 0TtzeQYh.jpeg?v=1702357663][Image: KJnkgA0w.jpeg?v=1702357662]



[Image: 234982.jpg]
[Image: 234984.jpg][Image: 234995.jpg][Image: 235039.jpg][Image: 235041.jpg][Image: 235040.jpg][Image: 235054.jpg]

[Image: 235171.jpg]







Like Reply
#68
[Image: rXvXJr7K.png?v=1735073502][Image: HlJrC6G1.png?v=1735073405][Image: 6aHsIyZh.png?v=1735073404][Image: DMs7gS9z.png?v=1735073498][Image: KVmGhlsp.png?v=1735073403][Image: QOcCz38o.png?v=1735073493][Image: 1BYT5a3h.png?v=1735073448]
[Image: jTZpz9wi.jpeg?v=1735073413]
Like Reply
#69
[Image: ig6UVUqn.jpeg?v=1718637857]
[Image: J1VKU4eI.jpeg?v=1718638234]
[Image: RBjKaoVV.jpeg?v=1718637054][Image: IWsrmP27.jpeg?v=1718637117][Image: BesabRVX.jpeg?v=1718638035][Image: 7vffSbbH.jpeg?v=1718637900][Image: TfkiX2mT.jpeg?v=1718637899]
[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply
#70
[Image: 234977.jpg][Image: 234979.jpg]
[Image: vyRAIwvK.png?v=1722186210]





[Image: R6rWDQFS.png?v=1722186209][Image: rvB1TonW.png?v=1722185584][Image: cahSt63p.png?v=1722186207][Image: dgKZZ0Mk.png?v=1722186206][Image: zKOAbA1C.png?v=1722185705]
[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply
#71
[Image: LPvNBSu2.png?v=1722185702][Image: cCENHtt5.png?v=1722186037]
[Image: fcDB8SWq.png?v=1722186037][Image: V42vc6wk.png?v=1722186036]
[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply
#72
[Image: 9B6ZB4vV.jpeg?v=1718637829]v[Image: 2MSnofmb.jpeg?v=1735073414][Image: s9d0aWXq.jpeg?v=1718637894][Image: lyVIwpPA.jpeg?v=1718638266][Image: M4FWA3NY.jpeg?v=1718638233][Image: jvyQDpdD.png?v=1735073412][Image: mwv3FgJW.jpeg?v=1735073407][Image: 1GtHZ4Aw.png?v=1735073405][Image: tEOQhQ3t.png?v=1735073503]
[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply
#73
দুপুরবেলা, রতন তার দোকানে বসে আছে , তার শরীরে একটি ময়লা গেঞ্জি, যার বগলের নিচে ঘামের গভীর কালো দাগ, গন্ধ তীব্র ও পচা, আর একটি লুঙ্গি যা তার মোটা পা, কোমরের চর্বি, ও নাভির নিচের ঘন চুল উন্মুক্ত করছে। লুঙ্গিটি পুরনো, ফেটে গেছে কিছু জায়গায়, ত্বকে ধুলো, ঘামের ফোঁটা, ও কিছু শুকনো ময়লার দাগ লেগে আছে, পায়ের মাঝখানে ঘামের গন্ধ ভারী ও তীব্র, পায়ের ত্বকে লাল দাগ। তার মুখে হালকা দাড়ি গজিয়েছে, চুল এলোমেলো, কপালে ঘামের ফোঁটা ও ধুলোর স্তর, চোখ দুটো লাল—রাতের অন্ধকারে ক্লান্তি ও কামনার অদ্ভুত ঘোরে ডুবে আছে। তার হাতে কোনো সিগারেট নেই, শুধু আঙুলগুলো মাঝে মাঝে পকেটে ঢোকে, যেখানে তার ৭ ইঞ্চি ধোন শক্ত হয়ে ওঠার আগে নড়াচড়া করছে—ধোনটি লম্বা, শিরা ফুলে উঠা, মুণ্ডি গাঢ় লাল, ত্বক চকচকে, প্রতিটি ঘষায় একটি তীব্র, পুরুষালি গন্ধ ছড়ায়, যা লুঙ্গির ফেটে যাওয়া জায়গা দিয়ে বেরোচ্ছে। দোকানে কাস্টমার নেই, রাস্তা ফাঁকা, এবং রতন একা বসে তার নিজের চিন্তায় ডুবে—তার মন কামনায় জ্বলছে, চোখ দুটো দোকানের বাইরে ঘোরে, হাত মাঝে মাঝে লুঙ্গির নিচে যায়, ঘামের ফোঁটা হাতে লেগে আছে।


হঠাৎ দোকানের দরজায় একটি ছায়া পড়ে—  পাগলী  ভিতরে ঢোকে, তার পায়ের শব্দ অস্থির, হাঁটতে হাঁটতে শরীর দুলছে, হাত আকাশের দিকে তুলে নাচার মতো নড়ছে, পায়ের তলা মেঝেতে ধুলো ও ময়লা তুলছে, পায়ের আঙুলের মাঝখানে ময়লা জমে আছে। তার শরীর শ্যামলা, একটি গভীর কাষ্ঠ রঙের ত্বক যা ঘামে চকচক করছে, শরীরে একটি ছেঁড়া, ময়লা সাদা শাড়ি, যা তার ত্বকে লেগে আছে—শাড়িটি পুরনো, ফেটে গেছে, কোমরের কাছে থেকে তার মোটা পেট ও গভীর নাভি উন্মুক্ত, নাভিতে ঘন কালো চুল, ঘামের ফোঁটা, ও কিছু শুকনো ময়লার দাগ, নাভির নিচে পানের থুথুর হলুদ ছোপ, নাভির চারপাশে চুলকানির দাগ। তার দুধ দুটি ভারী, ঝুলে পড়া, শাড়ির ভিতর দিয়ে ফুটে উঠেছে—বোঁটা গাঢ় বাদামি, শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে, ঘামে ভিজে চকচক করছে, শাড়ির ফাঁক দিয়ে দুধের ত্বকের লাল দাগ, ময়লা, ও পানের শুকনো থুথুর ছোপ দেখা যাচ্ছে, দুধের নিচে চুলকানির গভীর দাগ, কিছু জায়গায় কালো দাগ, ও শুকনো রসের দাগ, দুধের ত্বকে শুকনো লালা। তার মোটা ঊরু শাড়ির নিচে উন্মুক্ত, ত্বক চুলকানির গভীর দাগে ভরা, কিছু জায়গায় কালো দাগ ও খুঁতখুঁতের চিহ্ন, ঘন কালো চুলে ঢাকা গুদের কাছে ঘামের ফোঁটা জমে—একটি তীব্র, পচা-লবণাক্ত, মিষ্টি-তেতো গন্ধ ছড়াচ্ছে, যা দূর থেকেই পাওয়া যায়, গুদের ত্বকে কিছু শুকনো রসের দাগ, ও পানের লাল ছোপ, গুদের নিচে মাটির ময়লা লেগে আছে। তার গুদের ঠোঁট ফোলা, ঘন জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে, রসে ভিজে লাল-গোলাপি, পুরনো ময়লা, পানের দাগ, ও কিছু শুকনো মালের ছোপে মাখা—গুদের ত্বক চুলকানি ও ঘামে ফেটে গেছে, একটি পচা, কামনাময় গন্ধ বেরোচ্ছে, রস ঝরে শাড়িতে লেগে আছে, গুদের চারপাশে শুকনো লালা ও ময়লার স্তর। তার পুটকি ছোট, কুঁচকে, ঘামে ও রসে ভেজা, তীব্র নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে—পচা ময়লা, পানের থুথু, ও ঘামের মিশ্রণ, কুঁচকির মুখে কালো দাগ ও শুকনো ময়লার স্তর, পুটকির চারপাশে ঘন চুল ও ঘামের ফোঁটা, পুটকির ত্বকে লাল দাগ। তার পাছা ভারী, গোলাকার, শাড়ির নিচে দুলছে, ত্বকে লাল দাগ, ময়লার স্তর, ও পায়ের ঘামের গন্ধ মিশে একটি পচা সুবাস তৈরি করছে, পাছার ফাঁকে কিছু ঘন চুল ও ময়লা দেখা যায়, পাছার ত্বকে চুলকানির দাগ ও শুকনো রস। তার বগলের ঘন, কালো চুল ঘামে ভেজা, পুরনো ময়লা ও রসে জড়ানো—তীব্র, পুরুষালি-মেয়েলি গন্ধ ছড়াচ্ছে, বগলের ত্বকে লাল দাগ ও চুলকানি, বগলের নিচে শুকনো থুথুর দাগ ও ঘামের স্তর। তার হাতে ময়লা লেগে, নখ লম্বা ও কালো, পায়ে পুরনো চটি ভাঙা, পায়ের তলা কালো ও ময়লায় ভরা, পায়ের আঙুলের মাঝখানে ঘামের ফোঁটা ও শুকনো ময়লা, পায়ের ত্বকে লাল দাগ ও পোকার কামড়ের চিহ্ন। তার মুখে পানের লাল রস গালে গড়িয়ে, চিবুকে শুকনো থুথুর দাগ, দাঁত পান ও তামাকের দাগে হলুদ-কালো, চুল ঝাঁকড়া ও ময়লায় জড়ানো, কপালে ঘামের ফোঁটা ও ধুলোর স্তর, গালে কিছু শুকনো রসের দাগ ও পোকার কামড়। তার শরীর থেকে একটি অসহ্য তীব্র, পচা-ময়লা গন্ধ বেরোচ্ছে—ঘামের তীব্র গন্ধ যেন একটি ভারী কুয়াশা, পানের থুথুর পচা সুবাস যা নাকে লাগলে টনটন করে, পুরনো রসের লবণাক্ত গন্ধ যা মুখে একটি তেতো স্বাদ ফেলে, ও মাটির ময়লার মিশ্রণ যা পায়ের নিচে লেগে আছে, যা দোকানের বাতাসে ভর করে, গন্ধটি এমন তীব্র যে দেওয়ালে লেগে থাকে। তার চোখ লাল, অস্থির, মাঝে মাঝে হাসে, মুখ দিয়ে অদ্ভুত আওয়াজ বেরোচ্ছে—“হিহি... হুঁ... আহ!” তার হাঁটার ভঙ্গি অস্থির, শরীর দুলছে, হাত মাঝে মাঝে আকাশের দিকে তুলে নাচার মতো নড়ছে, পায়ের তলা মেঝেতে ধুলো ও ময়লা তুলছে, শরীরের প্রতিটি নড়াচড়ায় গন্ধ আরও ছড়ায়, শরীরের ত্বকে পোকার কামড়ের দাগ।
 
রতন পাগলী মেয়েটিকে দেখে চমকে ওঠে, তার চোখ দুটো লোভে ও কামনায় জ্বলে ওঠে। তার ৭ ইঞ্চি ধোন শক্ত হয়ে ওঠে, লুঙ্গির নিচে ফুলে উঠে—শিরা ফুলে উঠা, মুণ্ডি গাঢ় লাল, প্রি-কামে ভিজে, ত্বক চকচকে, একটি তীব্র, পুরুষালি গন্ধ ছড়াচ্ছে, যা লুঙ্গির ফেটে যাওয়া জায়গা দিয়ে বেরোচ্ছে, ধোনের ত্বকে ঘামের ফোঁটা লেগে আছে। তার হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, হাত কাঁপছে, মন কামনায় জ্বলছে—“ও পাগলী!” সে মনে মনে বলে, তার চোখ পাগলীর শরীরে ঘোরে—দুধের ফুলে ওঠা বোঁটা, গুদের ঘন জঙ্গল, পাছার নোংরা ত্বক, বগলের ঘন চুল, পায়ের ময়লা-ভরা আঙুল, সব কিছু তার কামনায় জ্বালিয়ে তুলছে। তার শরীর গরম হয়ে উঠছে, ঘামের ফোঁটা কপালে জমছে, গলায় লেগে গন্ধ ছড়াচ্ছে, ধোনের শক্তি বাড়ছে, প্রি-কাম লুঙ্গিতে ভিজে একটি ছোট দাগ তৈরি করে, যা ধীরে ধীরে বড় হয়ে একটি ভিজে দাগে পরিণত হয়। সে উঠে দাঁড়ায়, দোকানের দরজা লাগিয়ে দেয়, একটি পুরনো তালা ঝুলিয়ে দাঁড়ায়—তালার শব্দে তার শরীরে একটি নোংরা আনন্দ জাগে, দরজা বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দোকানের বাতাস ভারী হয়ে ওঠে, গন্ধ দেওয়ালে লেগে থাকে।
সে ধীরে ধীরে পাগলীর কাছে গিয়ে, তার পিছনে দাঁড়ায়—প্রতিটি পদক্ষেপে তার পায়ের তলা মেঝেতে ঘষে, ঘামের গন্ধ মেঝেতে মিশে যায়, পায়ের ত্বকে ময়লা লেগে আছে। পাগলীর শরীর থেকে তীব্র, পচা-ময়লা গন্ধ আসছে—ঘামের তীব্র গন্ধ যেন একটি ভারী কুয়াশা, পানের থুথুর পচা সুবাস যা নাকে লাগলে টনটন করে, পুরনো রসের লবণাক্ত গন্ধ যা মুখে একটি তেতো স্বাদ ফেলে, ও মাটির ময়লার মিশ্রণ যা পায়ের নিচে লেগে আছে, যা তার নাকে লাগে, কিন্তু তার কামনা তা উপেক্ষা করে—বরং এই গন্ধ তাকে আরও উত্তেজিত করে, নাকে লাগা গন্ধ তার ধোনকে আরও শক্ত করে। সে পাগলীকে জড়িয়ে ধরে, তার হাত দুটো পাগলীর কাঁধে রাখে, তার দুধের উপর চাপ দেয়—দুধের নরম, ঘামে ভিজে ত্বক হাতে লাগে, ত্বকের উপর ময়লার স্তর ঘষে, বোঁটা শক্ত হয়ে ওঠে, শাড়ির ফাঁক দিয়ে ময়লা ও লাল দাগ ঝরে, দুধের নিচে ঘন চুল ও ঘামের ফোঁটা হাতে লেগে আঙুল ভিজে যায়, দুধ থেকে একটি পচা-মিষ্টি গন্ধ ছড়ায়। “ও পাগলী!” সে মাঝে মাঝে বলে, তার হাত লুঙ্গির নিচে গিয়ে ধোন টিপে—ধোন শক্ত হয়ে উঠছে, প্রি-কাম লুঙ্গিতে ভিজে একটি ছোট দাগ তৈরি করে, যা ধীরে ধীরে বড় হয়ে একটি ভিজে দাগে পরিণত হয়, গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে, ধোনের ত্বকে ঘাম ও প্রি-কামের মিশ্রণ। তার আঙুল ধোনের শিরা ঘষে, মুণ্ডি চেপে ধরে, প্রতিটি টিপে তার শরীর কাঁপে, লুঙ্গির নিচে একটি তাপ উঠছে, ধোনের গন্ধ বাড়ছে। পাগলী “আহ... হুঁ...” বলে, তার শরীর দুলছে, দুধ রতনের হাতে চেপে ধরে, শাড়ি ভিজে যাচ্ছে, গন্ধ আরও তীব্র হয়ে উঠছে, শরীরের নড়াচড়ায় পায়ের ত্বকে ময়লা ঝরে।

রতন তার পুরনো, ময়লা লুঙ্গি দ্রুত তুলে ফেলে, যার ফেটে যাওয়া জায়গা থেকে একটি তীব্র ঘাম ও পুরুষালি গন্ধ বেরোচ্ছে। তার ৭ ইঞ্চি ধোন বেরিয়ে আসে—মুণ্ডি প্রি-কামে চকচকে, হালকা সাদা-লাল দাগে মাখা, শিরা ফুলে উঠেছে যেমন একটি জঙ্গলের শিকড়, ত্বক গরম ও ভিজে, ধোনের উপর ঘামের ফোঁটা লেগে আছে যা প্রতিটি নড়াচড়ায় ঝরে পড়ছে, মুণ্ডির চারপাশে লালা ও প্রি-কামের মিশ্রণ একটি চটচটে স্তর তৈরি করেছে। সে পাগলীকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে—তার হাত দুটো পাগলীর কাঁধে রাখে, তার মোটা, ঘামে ভিজে বাহু পাগলীর শরীরে ঘষে, একটি পচা-লবণাক্ত গন্ধ ছড়ায়। তার শাড়ি তুলে দেয়—শাড়িটি ছিঁড়ে যায়, ফেটে যাওয়া কাপড়ের শব্দ “চিরিচি” করে, গুদের ঘন কালো চুল ও ফোলা ঠোঁট উন্মুক্ত হয়, রস ঝরছে যেমন একটি ছোট নদী, ময়লার দাগ ও পানের হলুদ-লাল ছোপ চকচক করছে, গুদের ত্বকে চুলকানির গভীর দাগ, ঘন চুলের মধ্যে শুকনো মালের ছোপ ও পচা রসের স্তর, রসের গন্ধ তীব্র ও লবণাক্ত, যা নাকে লাগলে টনটন করে। পাগলী দাঁড়িয়ে আছে, তার শরীর দুলছে যেন একটি পড়ন্ত পাতা, হাত আকাশের দিকে তুলে নাচছে, কোনো প্রতিবাদ নেই, শরীরের প্রতিটি নড়াচড়ায় গন্ধ ছড়াচ্ছে—ঘামের তীব্র গন্ধ, পানের পচা সুবাস, ও মাটির ময়লার মিশ্রণ।
রতন তার ধোন গুদের মুখে ঘষে—মুণ্ডি রসে ভেজে যায়, রসের গন্ধ মুখে লাগে, একটি তেতো-লবণাক্ত স্বাদ, তারপর জোরে ঠেলে। তার ৭ ইঞ্চি ধোন গুদের ভেতর ঢোকে—প্রথম ঠেলায় পচৎ শব্দ তুলে, গুদের ফোলা ঠোঁট ধোনের মুণ্ডি চেপে ধরে, দ্বিতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ শব্দ, গুদের দেওয়াল ঘষে, ময়লা ও রস মিশে একটি তীব্র গন্ধ ছড়ায় যা দোকানের বাতাসে ভর করে, শব্দটি মেঝেতে প্রতিধ্বনি তৈরি করে যেন একটি অন্ধকার গান। পাগলী মুখ দিয়ে “আহ... উহ... উফফফ!” আওয়াজ করে, তার শরীর কাঁপে, গুদ ধোন চেপে ধরে, রস গড়িয়ে রতনের পায়ে লাগে, পায়ের ত্বকে রসের লালা-ধূসর দাগ ফুটে, পায়ের আঙুলের মাঝখানে রস জমে।

রতন জোরে জোরে ঠেলে চলছে, তার ধোন গুদের গভীরে ঢোকে—প্রথম ঠেলায় মুণ্ডি গুদের ত্বকে ঘষে, একটি গরম, চটচটে অনুভূতি, দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা ফুলে উঠা অংশ গুদের দেওয়ালে ঢোকে, গুদের ভেতরে একটি আঁটসাঁট চাপ অনুভব করে, তৃতীয় ঠেলায় গভীরে পৌঁছে পচৎ শব্দ বড় হয়—রস ও ময়লার মিশ্রণ তার পায়ে লাগে, গন্ধ আরও তীব্র হয়, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা নাকে টনটন করে, ধোনের ত্বকে রস লেগে চকচক করে। “ও পাগলী!” সে মাঝে মাঝে গোঙায়, তার হাত পাগলীর দুধে চলে যায়, শাড়ির ভিতর ঢোকে, বোঁটা মুচড়ে—ঘাম, ময়লা, ও পানের গন্ধ হাতে লাগে, দুধের ত্বকে লাল দাগ ফুটে, দুধের নিচে ঘন চুল ও ঘামের ফোঁটা হাতে লেগে আঙুল ভিজে যায়, দুধ থেকে একটি পচা-মিষ্টি গন্ধ ছড়ায় যা হাতে লেগে থাকে। পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” বলে, তার দুধ দুলছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ফুটছে, শাড়ি ভিজে যাচ্ছে, দুধ থেকে একটি তীব্র ঘামের গন্ধ ছড়াচ্ছে, দুধের ত্বকে লালা ও ঘামের মিশ্রণ চকচক করে।
রতনের ধোন গুদে নাচছে, প্রতিটি ঠেলায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ তুলে, রস গড়িয়ে মেঝেতে পড়ছে—মেঝেতে একটি লাল-ধূসর দাগ তৈরি হচ্ছে, যেখানে ময়লা ও রস মিশে একটি চটচটে স্তর তৈরি করে, মেঝেতে রসের ফোঁটা শুকিয়ে কালো দাগ ফেলে। তার শরীর গরম হয়ে উঠছে, ঘামের ফোঁটা কপালে জমছে, গলায় লেগে গন্ধ ছড়াচ্ছে—একটি পচা, পুরুষালি সুবাস, ধোনের শক্তি বাড়ছে, প্রি-কাম গুদে মিশে যাচ্ছে, প্রতিটি ঠেলায় গুদের দেওয়াল ফেটে যায়, রসের প্রবাহ বাড়ে যেন একটি ছোট প্রবাহ। পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” বলে, তার গুদ রতনের ধোনের সঙ্গে মিলছে, শরীর কাঁপছে, পায়ের তলা মেঝেতে ঘষছে, পায়ের আঙুল নড়ছে, গন্ধ আরও তীব্র হয়ে উঠছে—ঘামের তীব্র গন্ধ ও রসের লবণাক্ত সুবাস। প্রতিটি ঠেলায় রতনের ধোনের শিরা গুদের ত্বকে ঘষে, রতন চুড়ে চলছে, মুণ্ডি গভীরে ঢোকে, প্রতি সেকেন্ডে একটি নতুন পচৎ শব্দ, যা দোকানের দেওয়ালে প্রতিধ্বনি করে—গুদের রস ধোনের ত্বকে লেগে চকচক করে, ময়লার স্তর ধোনের সঙ্গে মিশে যায়, ধোনের ত্বকে একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ অনুভব করে।
 
প্রথম ঠেলা: রতন তার ধোনকে পিছন থেকে গুদের মুখে ঠেকায়, মুণ্ডি রসে ভেজে গুদের ফোলা ঠোঁটে ঘষে—পচৎ শব্দ তুলে, গুদের ত্বক ধোনের ত্বকে লেগে একটি গরম, চটচটে অনুভূতি দেয়। রসের গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে, নাকে লাগে, একটি লবণাক্ত স্বাদ মুখে ফেলে। পাগলী “আহ!” বলে, তার শরীর একটু সামনের দিকে ঝুঁকে পড়ে, গুদের দেওয়াল সামান্য ফুলে ওঠে।
দ্বিতীয় ঠেলা: রতন জোরে ঠেলে, ধোনের মুণ্ডি গুদের ভেতর ঢোকে—পচৎ-পচৎ শব্দ, গুদের দেওয়াল ধোনের শিরা ঘষে, একটি আঁটসাঁট, গরম চাপ অনুভব করে, রস গড়িয়ে ধোনের ত্বকে লেগে চকচক করে। ঘামের ফোঁটা তার কপালে পড়ে, গন্ধ বাড়ে, পাগলী “উহ!” বলে, তার পায়ের আঙুল নড়ে, রস পায়ে লাগে।
তৃতীয় ঠেলা: গভীরে ঢোকে, পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, ধোনের শিরা গুদের ত্বকে চেপে ধরে, একটি তীব্র আনন্দ ও চাপ অনুভব করে, মুণ্ডি গুদের গভীরে ঠেকে। রসের প্রবাহ বাড়ে, মেঝেতে পড়ে, গন্ধ একটি পচা-লবণাক্ত স্তর তৈরি করে, পাগলী “উফফফ!” চিৎকার করে, তার দুধ দুলে ওঠে।
চতুর্থ ঠেলা: রতন আরও জোরে ঠেলে, ধোন গুদের দেওয়াল ফেটে যায়, পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বড় হয়, রস ও ময়লা মিশে একটি তীব্র গন্ধ ছড়ায়, ধোনের ত্বকে একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ। পাগলী “আহ... উহ!” বলে, তার শরীর কাঁপে, গুদ ধোন চেপে ধরে।
পঞ্চম ঠেলা: গভীরে ঢোকে, পচৎ-পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, মুণ্ডি গুদের ত্বকে ঘষে, রস গড়িয়ে মেঝেতে পড়ে, গন্ধ তীব্র হয়, পাগলী “উফফফ!” চিৎকার করে, তার পায়ের ত্বক লাল হয়ে ওঠে।
 
রতন পাগলীকে টেনে দোকানের মেঝেতে শুইয়ে দেয়—মেঝেতে তার শরীরের ওজন পড়ে, একটি “থপ!” শব্দ, ময়লা ও ধুলো উড়ে যায়। তার শাড়ি সম্পূর্ণ তুলে ফেলে—শাড়িটি ছিঁড়ে যায়, “চিরিচি” শব্দ, গুদ ও পাছা উন্মুক্ত হয়, রস ঝরছে যেন একটি ছোট ঝর্ণা, ময়লার স্তর চকচক করছে, পুটকি দেখা যাচ্ছে—কুঁচকে মুখ থেকে তীব্র নোংরা গন্ধ বেরোচ্ছে, পুটকির ত্বকে কালো দাগ, ঘন চুল, ও শুকনো রসের স্তর। রতন তার হাত দিয়ে পুটকিতে জোরে জোরে থাপ্পড় দেয়—প্রথম থাপ্পড়ে “ঠাস!” শব্দ, পুটকি কাঁপে, দ্বিতীয় থাপ্পড়ে “ঠাস-ঠাস!” শব্দ, পুটকির ত্বকে লাল দাগ ফুটে, তৃতীয় থাপ্পড়ে “ঠাস-ঠাস-ঠাস!” শব্দ, গন্ধ তীব্র হয়, পাগলী “আহ... উহ!” চিৎকার করে। সে পাগলীর ওপর চেপে বসে, তার ৭ ইঞ্চি ধোন আবার গুদে ঢোকে—মুখোমুখি পজিশনে, তার চোখ পাগলীর লাল চোখের সঙ্গে লাগে, পাগলীর মুখ থেকে পানের গন্ধ ও লালা বেরোচ্ছে, লালা চকচক করে।
তার ধোন গুদের ভেতর ঢোকে, প্রথম ঠেলায় পচৎ শব্দ, মুণ্ডি গুদের ত্বকে ঢোকে, দ্বিতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা গুদের দেওয়ালে ঘষে, তৃতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ তুলে, গুদের দেওয়াল ঘষে—রস ও ময়লা মেঝেতে ছড়ায়, রসের ফোঁটা মেঝেতে পড়ে চটচটে দাগ তৈরি করে, মেঝেতে একটি ছোট পুকুর। পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” আওয়াজ করে, তার দুধ দুলছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ফুটছে, ঘামে ভিজে রতনের বুকে লাগছে, দুধের ত্বকে লালা ও ঘামের মিশ্রণ চকচক করে।
রতন তার ধোন পাগলীর বেজ নোংরা গুদের গভীরে জোরে জোরে ঠেলে চলছে, প্রথম ঠেলায় ধোনের মুণ্ডি গুদের ত্বকে ঢোকে, একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ, দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা গুদের দেওয়ালে ঘষে, গুদের ভেতরে একটি তীব্র সংকোচন, তৃতীয় ঠেলায় গভীরে পৌঁছে পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বড় হয়—রস গড়িয়ে তার লুঙ্গির নিচে লাগে, গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস। “ও পাগলী!” সে গোঙায়, তার হাত পাগলীর দুধে চলে, বোঁটা মুচড়ে—ঘাম ও ময়লা হাতে লাগে, দুধের ত্বকে লাল দাগ ফুটে, দুধ থেকে একটি পচা-মিষ্টি গন্ধ ছড়ায়, হাতে লেগে থাকে। পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” বলে, তার শরীর কাঁপছে, গুদ রতনের ধোন চেপে ধরে, রস মেঝেতে পড়ছে, রসের ফোঁটা মেঝেতে লাল দাগ তৈরি করে, মেঝেতে একটি চটচটে স্তর।
রতনের শরীর গরম হয়ে উঠছে, ঘামের ফোঁটা তার গেঞ্জিতে লেগে আছে, গেঞ্জির নিচে বগলের গন্ধ বেরোচ্ছে—একটি তীব্র, পচা গন্ধ, ধোনের শক্তি বাড়ছে, প্রতিটি ঠেলায় গুদের দেওয়াল ফেটে যায়, রসের প্রবাহ বাড়ে যেন একটি ছোট প্রবাহ। পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” বলে, তার পেট কাঁপছে, দুধ দুলছে, শরীর রতনের সঙ্গে মিলছে, পায়ের আঙুল নড়ছে, পায়ের ত্বকে রস লেগে আছে, পায়ের ত্বকে লাল দাগ ফুটে। মেঝেতে রস ও ময়লার দাগ বড় হয়ে উঠছে, দোকানের বাতাস ভারী হয়ে যাচ্ছে, গন্ধ একটি পচা-লবণাক্ত স্তর তৈরি করে, দেওয়ালে গন্ধ লেগে থাকে।

রতন পাগলীকে ধীরে ধীরে উঠিয়ে বসায়—তার শরীর থেকে ময়লা ও ধুলো উড়ে যায়, একটি হালকা “ফুঁফুঁ” শব্দ তৈরি করে যা দোকানের নীরবতায় প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করে। মেঝে থেকে উঠতে গিয়ে পাগলীর শরীরে লেগে থাকা ধুলো ও পুরনো রসের দাগ ছোট ছোট কণায় ভেঙে বাতাসে ভেসে ওঠে, যা রতনের নাকের নিচে গিয়ে একটি পচা-ধূলিসৎ গন্ধ ছড়ায়। তার মুখের কাছে ধোন নিয়ে যায়—মুণ্ডি প্রি-কামে ভিজে আছে, একটি স্বচ্ছ, চটচটে তরল যা মুণ্ডির গাঢ় লাল ত্বকে চকচক করছে, গন্ধ তীব্র ও পুরুষালি, একটি লবণাক্ত-মিষ্টি সুবাস যা দূর থেকেই পাওয়া যায়। ধোনের ত্বক গরম, প্রতিটি শিরা ফুলে উঠেছে যেন ছোট ছোট নদী, ত্বকে রস ও লালা লেগে আছে—লালা চকচক করে, একটি পাতলা স্তর তৈরি করে যা প্রতিটি নড়াচড়ায় ঝরে পড়ে। তার ৭ ইঞ্চি ধোন মুখে ঠেলে—প্রথমে মুণ্ডি পাগলীর ঠোঁটে ঠেকে, একটি নরম, গরম সংস্পর্শ, তারপর পাগলী মুখ খোলে, ধোন ভিতরে ঢোকে। পাগলীর মুখে পানের লাল রস ও শুকনো কেকের টুকরো মিশে গেছে—লাল রস গালে লেগে চকচক করছে, কেকের টুকরো দাঁতের ফাঁকে আটকে আছে, একটি তেতো-মিষ্টি স্বাদ তৈরি করে যা ধোনের ত্বকে লাগে। মুখ থেকে লালা গড়িয়ে ধনে লাগে—লালা একটি পাতলা স্রোত হয়ে ধীরে ধীরে মেঝেতে পড়ে, চটচটে দাগ তৈরি করে, লালা চকচক করে যেন একটি ছোট আলোর রেখা।
পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” আওয়াজ করে—প্রথম “আহ!” একটি দীর্ঘ, কম্পিত শব্দ, তার গলা থেকে বেরিয়ে দেওয়ালে লেগে ফিরে আসে, দ্বিতীয় “উহ!” একটি গভীর, গুরগুর শব্দ, তৃতীয় “উফফফ!” একটি তীব্র চিৎকার যা তার শরীরের কম্পনে মিশে যায়। তার মুখ ধনে চেপে ধরে—জিভ ধীরে ধীরে ধোনের ত্বকে ঘষে, মুণ্ডির চারপাশে লালা ছড়িয়ে দেয়, লালা মুখ থেকে গড়িয়ে মেজেতে পড়ে, একটি পাতলা স্রোত যা মেঝেতে ছোট ছোট দাগ ফেলে। মুখের গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে—একটি পচা-তেতো সুবাস, পানের রসের তীব্রতা ও শুকনো কেকের পচা গন্ধ মিশে একটি ভারী কুয়াশা তৈরি করে যা রতনের নাকে লাগে।

রতন জোরে জোরে ঠেলে চলছে—প্রথম ঠেলায় ধোনের মুণ্ডি মুখে ঢোকে, একটি পচৎ শব্দ তুলে, মুণ্ডি পাগলীর ঠোঁটের ভেতর ঘষে, লালা মুখে মিশে যায়। দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা গলার ত্বকে ঘষে—পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা ফুলে উঠা অংশ গলার নরম ত্বকে চাপ দেয়, একটি আঁটসাঁট অনুভূতি রতনের ধনে ছড়ায়। তৃতীয় ঠেলায় গভীরে পৌঁছে—পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ তুলে, ধোনের মুণ্ডি গলার গভীরে ঠেকে, পাগলীর দাঁত ধনে ঘষে, একটি শিরশিরে অনুভূতি তৈরি করে, গলা কাঁপে, লালা বেরোচ্ছে—লালা একটি পাতলা স্রোত হয়ে মুখ থেকে গড়িয়ে মেঝেতে পড়ে, চটচটে দাগ তৈরি করে, মেঝেতে লালা জমে একটি ছোট পুকুর।
“ও পাগলী!” সে মাঝে মাঝে গোঙায়—প্রথম গোঙানি একটি দীর্ঘ “ও”, দ্বিতীয়টি “পাগলী!” একটি তীব্র, কামনাময় শব্দ, যা তার শরীরের তাপে মিশে যায়। তার হাত পাগলীর দুধে চলে—হাত শাড়ির ভিতর ঢোকে, দুধের নরম, ঘামে ভিজে ত্বক হাতে লাগে, বোঁটা মুচড়ে, একটি শক্ত, ফুলে ওঠা অনুভূতি। ঘাম ও ময়লা হাতে লাগে—ঘাম একটি তীব্র, পচা গন্ধ ছড়ায়, ময়লা হাতের ত্বকে একটি চটচটে স্তর তৈরি করে, দুধের ত্বকে লাল দাগ ফুটে, দুধ থেকে একটি পচা-মিষ্টি গন্ধ ছড়ায়—একটি মিশ্রণ যা হাতে লেগে থাকে, আঙুলে ঘামের ফোঁটা জমে।
পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” বলে—প্রতিটি আওয়াজ তার শরীরের কম্পনে মিশে যায়, তার মুখ ধনে নাচছে, জিভ ধীরে ধীরে ধোনের ত্বকে ঘষে, লালা মেজেতে পড়ছে—লালা একটি স্রোত হয়ে মেঝেতে ছড়িয়ে পড়ে, চটচটে দাগ তৈরি করে। চোখ লাল হয়ে উঠছে—রক্তের মতো গাঢ়, অশ্রু ও ঘামের মিশ্রণ চোখে জমে, মুখ থেকে একটি তেতো-লবণাক্ত গন্ধ বেরোচ্ছে—পানের রস ও লালার মিশ্রণ। রতন পাগলীর চুলের মুঠি ধরে—চুল ঘন, ময়লায় জড়ানো, হাতে লেগে একটি পচা গন্ধ ছড়ায়, জোরে জোরে অগপছ করতে থাকে। ধোন পাগলীর গলার গভীরে গিয়ে থাকে—প্রতিটি ঠেলায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, মুখ ছড়া চালিয়ে যায়, মেজেতে লালা ও ময়লার দাগ ছড়িয়ে পড়ছে—লালা চকচক করে, ময়লা একটি কালো স্তর তৈরি করে।

রতন পাগলীকে আবার শুইয়ে দেয়—মেজেতে তার শরীরের ওজন পড়ে, একটি ভারী “থপ!” শব্দ উঠে, যা দোকানের ফাটল দেওয়ালে প্রতিধ্বনি তৈরি করে। ময়লা ও ধুলো উড়ে যায়—ছোট ছোট কণা বাতাসে ভেসে ওঠে, একটি পচা-ধূলিসৎ গন্ধ ছড়িয়ে দেয় যা নাকের পর্দায় লাগে এবং একটি তীব্র অনুভূতি সৃষ্টি করে। তার শাড়ি তুলে ফেলে—শাড়িটি ছিঁড়ে যায়, একটি শানিত “চিরিচি” শব্দ উঠে, কাপড়ের ফেটে যাওয়া অংশ থেকে ঘাম ও ময়লার গন্ধ বেরোয়। গুদ উন্মুক্ত হয়—ঘন কালো চুলে ঢাকা, রস ঝরছে যেন একটি ছোট ঝর্ণা, ময়লার স্তর চকচক করছে, লাল দাগ ও পানের ছোপ গুদের ত্বকে লেগে আছে, ত্বকে চুলকানির দাগ ও শুকনো রসের ছোপ। সে পাগলীর ওপর চেপে বসে—তার লুঙ্গির নিচ থেকে ঘামের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে, তার ৭ ইঞ্চি ধোন আবার গুদে ঢোকে। প্রথম ঠেলায় পচৎ শব্দ তুলে মুণ্ডি গুদের ত্বকে ঢোকে, একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ অনুভব করে। দ্বিতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা গুদের দেওয়ালে ঘষে, গুদের ভেতরে একটি তীব্র সংকোচন ঘটে। তৃতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বড় হয়, ধোন গুদের গভীরে পৌঁছে, দেওয়াল ঘষে, রস গড়িয়ে মেজেতে পড়ে একটি লাল-ধূসর দাগ তৈরি করে, গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে—একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা বাতাসে ভর করে।
রতন জোরে জোরে ঠেলে চলছে—প্রথম ঠেলায় ধোনের মুণ্ডি গুদে ঢোকে, একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ যা ধোনের ত্বকে একটি শিরশিরে অনুভূতি দেয়, রস মুণ্ডিতে লেগে চকচক করে। দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা গুদের দেওয়ালে ঘষে—শিরা ফুলে উঠা অংশ গুদের নরম ত্বকে চাপ দেয়, একটি তীব্র সংকোচন অনুভব করে, রসের প্রবাহ বাড়ে। তৃতীয় ঠেলায় গভীরে পৌঁছে পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বড় হয়—ধোনের মুণ্ডি গুদের গভীরে ঠেকে, রস গড়িয়ে মেজেতে পড়ে, একটি চটচটে স্তর তৈরি করে, গন্ধ আরও তীব্র হয়, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা নাকে টনটন করে। “ও পাগলী!” সে গোঙায়—প্রথম “ও” একটি দীর্ঘ, কম্পিত শব্দ, দ্বিতীয় “পাগলী!” একটি তীব্র, কামনাময় শব্দ যা তার শরীরের তাপে মিশে যায়। তার হাত পাগলীর দুধে চলে—হাত শাড়ির ভিতর ঢোকে, দুধের নরম, ঘামে ভিজে ত্বক হাতে লাগে, বোঁটা মুচড়ে, একটি শক্ত, ফুলে ওঠা অনুভূতি যা হাতের ত্বকে একটি গরম চাপ দেয়। ঘাম ও ময়লা হাতে লাগে—ঘাম একটি তীব্র, পচা গন্ধ ছড়ায়, ময়লা হাতের ত্বকে একটি চটচটে স্তর তৈরি করে, দুধের ত্বকে লাল দাগ ফুটে, দুধ থেকে একটি পচা-মিষ্টি গন্ধ ছড়ায় যা হাতে লেগে থাকে।

রতন আর পারে না—তার ধোন শক্ত হয়ে ওঠে, শিরা ফুলে ওঠে যেন ছোট ছোট নদী, মুণ্ডি গাঢ় লাল হয়ে ওঠে, প্রি-কাম বাড়ে, একটি স্বচ্ছ তরল ধোনের ত্বকে চকচক করে। “আহহ... উহহ... উফফফ!” বলে গুদে জোরে ঠেলে—প্রথম ঠেলায় মুণ্ডি গুদে চেপে ধরে, একটি আঁটসাঁট চাপ যা ধোনের ত্বকে একটি তীব্র আনন্দ দেয়, রস মুণ্ডিতে লেগে গুদের দেওয়ালে ছড়িয়ে যায়। দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা গভীরে ঢোকে—শিরা গুদের নরম ত্বকে ঘষে, গুদের দেওয়াল ফেটে যায়, একটি তীব্র সংকোচন অনুভব করে, রসের প্রবাহ বাড়ে। তৃতীয় ঠেলায় মাল বেরোয়—তার ধোন গুদে চেপে ধরে, ঘন মাল ঝড়ে, গরম, সাদা তরল যা গুদের ভেতরে ছড়িয়ে পড়ে, গন্ধ তীব্র, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা বাতাসে ভর করে। ফোঁটা ফোঁটা মাল গুদ থেকে বেরিয়ে মেজেতে পড়ে—মাল রসের সঙ্গে মিশে একটি চটচটে, লাল-সাদা দাগ তৈরি করে, মেজেতে একটি ছোট পুকুরের মতো জমে।

রতন বিশ্রাম করে পাগলী খাবার খেতে থাকে
Like Reply
#74
তার শরীরে একটি ক্লান্তি, তবে কামনা এখনও শিথিল হয়নি। পাগলী তার হাতে ধরা একটি পুরনো রুটি ও পানের পাতা চিবোচ্ছে, মুখ থেকে লাল রস গড়িয়ে গলায় লেগে চকচক করছে, একটি তীব্র পচা-মিষ্টি গন্ধ ছড়াচ্ছে। রতন কিছুক্ষণ বসে থেকে উঠে দাঁড়ায়—তার লুঙ্গি ভিজে আছে, ঘাম ও রসের মিশ্রণে একটি ভারী, নোংরা গন্ধ ছড়াচ্ছে, পায়ের ত্বকে ময়লা লেগে আছে, যা প্রতিটি পদক্ষেপে ঝরে পড়ছে। সে তার হাত পাগলীর শাড়ির নিচে নিয়ে যায়—হাত শাড়ির ছেঁড়া অংশে ঢোকে, একটি “ফটাং” শব্দ ওঠে, শাড়ির ত্বকে ঘাম ও ময়লার স্তর লেগে আছে। তার ডান হাতের তিনটি আঙ্গুল—অগ্রভাগ, মধ্যমা, ও অনামিকা—গুদের ঘন চুলের মধ্যে ঢোকে। গুদের ত্বক চুলকানি ও ঘামে ফেটে গেছে—ত্বকে গভীর লাল দাগ, ফেটে যাওয়া ত্বক থেকে একটি তীব্র, পচা গন্ধ বেরোচ্ছে, ঘন চুল আঙ্গুলে লেগে যায়, চুলগুলো ময়লায় জড়ানো, আঙ্গুলে লেগে একটি চটচটে স্তর তৈরি করে। একটি পচা-লবণাক্ত গন্ধ নাকে আসে—গন্ধটি এতটাই তীব্র যে রতনের মাথা ঘুরে ওঠে, আঙ্গুলের ডগা গুদের ফোলা ঠোঁটে ঘষে, ঠোঁটগুলো আঙ্গুলের ত্বকে লেগে একটি গরম, আঁটসাঁট অনুভূতি দেয়।

প্রথমে একটি আঙ্গুল ঢোকে—অগ্রভাগ আঙ্গুলের ডগা গুদের ভেতরে ঢুকে রসে ভিজে যায়, রস গাঢ় লাল, গাঢ় হলুদ, ও লবণাক্ত, তেতো স্বাদ যা আঙ্গুলের ত্বকে লেগে একটি চকচক করা স্তর তৈরি করে। রস আঙ্গুলের মাঝখানে জমে, প্রতিটি নড়াচড়ায় ঝরে পড়ে, একটি পচা-লবণাক্ত গন্ধ ছড়ায়। দ্বিতীয় আঙ্গুল যোগ করে—মধ্যমা আঙ্গুল গুদের দেওয়াল ঘষে, একটি পচৎ শব্দ তুলে, গুদের ভেতরে ময়লা ও রসের মিশ্রণ আঙ্গুলে লাগে, ময়লা একটি কালো, চটচটে স্তর, রস লাল-হলুদ মিশ্রণে আঙ্গুলের ত্বকে ছড়িয়ে যায়। গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে—একটি পচা, লবণাক্ত, ও মিষ্টি গন্ধ যা বাতাসে ভর করে। তৃতীয় আঙ্গুল ঢোকে—অনামিকা গুদের গভীরে পৌঁছে, আঙ্গুলগুলো খেচতে শুরু করে, আগাম-পিছম, বাম-ডান, প্রতিটি খোঁচায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ তুলে, শব্দটি মেঝেতে প্রতিধ্বনি করে। গুদের দেওয়াল ফেটে যায়—ত্বক ফুলে ওঠে, রস আঙ্গুল থেকে গড়িয়ে হাতে লাগে, হাতের ত্বকে একটি গরম, চটচটে স্তর তৈরি করে, রসের ফোঁটা মেঝেতে পড়ে, মেঝেতে লাল-ধূসর দাগ তৈরি করে যা ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে।

পাগলী “আহ... উহ... উফফফ!” চিৎকার করে—প্রথম “আহ!” একটি দীর্ঘ, কম্পিত শব্দ, গলা থেকে বেরিয়ে দেওয়ালে লেগে ফিরে আসে, দ্বিতীয় “উহ!” একটি গভীর, গুরগুর শব্দ, তৃতীয় “উফফফ!” একটি তীব্র চিৎকার যা তার শরীরের কম্পনে মিশে যায়। তার শরীর কাঁপে—পেট সংকোচন হয়, গুদ আঙ্গুল চেপে ধরে, একটি আঁটসাঁট চাপ যা আঙ্গুলের ত্বকে একটি শিরশিরে অনুভূতি দেয়। রস বেড়ে যায়—লাল-হলুদ মিশ্রণ গুদ থেকে আঙ্গুলে ঝরে, পায়ের ত্বক লাল হয়ে ওঠে, পায়ের আঙুল নড়ে, রস পায়ের ত্বকে লেগে চকচক করে। রতনের আঙ্গুল গুদের ভেতরে ঘষে—প্রতিটি খোঁচায় গুদের ত্বক ফুলে ওঠে, একটি গরম, আঁটসাঁট অনুভূতি, রসের ফোঁটা আঙ্গুল থেকে মেজেতে পড়ে, মেজেতে লাল-ধূসর দাগ বড় হয়ে ওঠে। পাগলী অনেক মজা পায়—তার মুখ থেকে “আহহ... উমম... উফফফ!” আওয়াজ বেরোচ্ছে, প্রথম “আহহ” একটি কামনাময় শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ। শরীর দুলছে—পেট কাঁপছে, দুধ নড়ছে, বোঁটা শক্ত হয়ে ফুটছে, ঘামের ফোঁটা দুধে লেগে আছে, দুধের ত্বকে লাল দাগ ফুটে, ঘাম চকচক করে।

রতন পাগলীকে উল্টিয়ে দেয়—পাছা ফাঁক করে পুটকির কুঁচকে আঙ্গুল ঢোকায়, একটি “ফুঁঁ” শব্দ ওঠে, পাছার ত্বক ফাঁক হয়ে যায়। নোংরা গন্ধ ও ময়লা চোখে পড়ে—পুটকির ত্বকে কালো দাগ, ঘন চুল, ও শুকনো রসের স্তর, গন্ধ এতটাই তীব্র যে রতনের মাথা ঝিমঝিম করে। ধোন দিয়ে পুটকিতে গুঁতো মারে—মুণ্ডি পুটকির মুখে ঘষে, একটি পচৎ শব্দ তুলে, টাইট পুটকি ধোনের প্রবেশ বাধা দেয়, ধন ভিতরে ঢোকে না, মুণ্ডি পুটকির ত্বকে ঘষে, রস লেগে যায়, একটি গরম, চটচটে অনুভূতি। গন্ধ তীব্র হয়—একটি পচা, নোংরা সুবাস যা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। রতন আবার গুদে আঙ্গুল ঢুকিয়ে খেচতে থাকে—তিনটি আঙ্গুল আবার গুদের ভেতর ঢোকে, প্রতিটি খোঁচায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, গুদের দেওয়াল ফেটে যায়, রস আঙ্গুলে লেগে হাতে ছড়ায়।
পাগলীর শরীর কাঁপতে থাকে—তার গুদ আঙ্গুলের খোঁচায় প্রতিক্রিয়া দিতে থাকে, প্রথমে একটি হালকা সংকোচন, গুদের ত্বক ফুলে ওঠে, রসের প্রবাহ বাড়ে, একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ। “আহ... উহ... উফফফ!” চিৎকার করে সে জল খসাতে শুরু করে—প্রথম ফোঁটা গুদ থেকে বেরিয়ে আঙ্গুলের উপর লাগে, গরম, পানি-রসের মিশ্রণ, লবণাক্ত গন্ধ ছড়ায়, একটি তেতো স্বাদ আঙ্গুলে লাগে। দ্বিতীয় ফোঁটা বড় হয়ে আঙ্গুল থেকে মেজেতে পড়ে—পচৎ শব্দ তুলে, মেজেতে একটি ছোট পুকুর তৈরি করে, জলের গন্ধ তীব্র ও তেতো, লাল-হলুদ রঙে মেঝে ভিজে যায়। তৃতীয় ফোঁটা প্রবল হয়—গুদ থেকে একটি ঝড়ের মতো বেরোয়, পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, জল আঙ্গুল, হাত, ও রতনের লুঙ্গিতে লেগে যায়, লুঙ্গি ভিজে গন্ধ ছড়ায়, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস। পাগলী “আহহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে—প্রথম “আহহ” একটি কামনাময় শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ। তার শরীর কাঁপছে—পেট সংকোচন হচ্ছে, দুধ দুলছে, বোঁটা ফুটছে, ঘামের ফোঁটা শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে, পায়ের ত্বক লাল হয়ে ওঠে। জলের প্রবাহ থামে না—গুদ থেকে ধারায় ধারায় বেরোচ্ছে, মেজেতে লাল-হলুদ দাগ ছড়িয়ে পড়ছে, গন্ধ দোকানে ভর করে, একটি পচা-লবণাক্ত, তেতো সুবাস যা দেওয়ালে লেগে থাকে।

রতন পাগলীর গুদের রস ভরা আঙ্গুল বের করে পাগলীর মুখে পুরে দেয়—তার আঙ্গুলগুলো ধীরে ধীরে গুদ থেকে বের হয়, প্রতিটি আঙ্গুলের ডগা রসে ভিজে গেছে, একটি গাঢ় লাল-গোলাপি রঙে চকচক করছে, যেখানে ময়লা ও রসের একটি ঘন, চটচটে মিশ্রণ লেগে আছে। আঙ্গুলের নখের নিচে ময়লার স্তর জমে আছে—কালো, শুকনো, ও পচা, যা হাতের পিছনে একটি তীব্র, নোংরা গন্ধ ছড়ায়। গন্ধটি এতটাই তীব্র যে এটি বাতাসে ভর করে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা নাকে লাগলে টনটন করে। সে আঙ্গুল পাগলীর মুখের কাছে নিয়ে যায়—হাতের ত্বক রসে ভিজে চকচক করছে, আঙ্গুলের ডগা পাগলীর ঠোঁটে ঠেকে, একটি গরম, আঁটসাঁট সংস্পর্শ তৈরি করে। প্রথম আঙ্গুল মুখে ঢোকে—পাগলী মুখ খোলে, ঠোঁট ফাঁক হয়ে যায়, আঙ্গুল ভিতরে ঢোকে, রস তার জিভে লাগে। রস একটি গাঢ় লাল তরল, লবণাক্ত ও তেতো স্বাদ যা জিভের ত্বকে ছড়িয়ে পড়ে, একটি পচা-মিষ্টি আভাস যা মুখের ভেতর ভর করে। দ্বিতীয় আঙ্গুল যোগ করে—মধ্যমা আঙ্গুল মুখের ভেতর ঢোকে, আঙ্গুলগুলো মুখের ত্বকে ঘষে, একটি পচৎ শব্দ তুলে যা মেঝেতে প্রতিধ্বনি করে। রস গালে লেগে চকচক করে, লালা মুখ থেকে গড়িয়ে পড়ে—লালা একটি পাতলা স্রোত হয়ে চিবুকে লেগে ঝরে, মেঝেতে একটি চটচটে দাগ তৈরি করে। তৃতীয় আঙ্গুল ঢোকে—অনামিকা মুখের গভীরে পৌঁছে, আঙ্গুলগুলো খোঁচায়, প্রতিটি খোঁচায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বাড়ে, মুখের ত্বক ফুলে ওঠে। পাগলী “আহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে—প্রথম “আহ” একটি দীর্ঘ, কামনাময় শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ যা তার গলা থেকে বেরিয়ে দেওয়ালে লেগে ফিরে আসে। তার জিভ আঙ্গুলে ঘষে—জিভের নরম ত্বক রস ও ময়লার সঙ্গে মিশে যায়, রস চুষে নেয়, একটি তেতো-লবণাক্ত স্বাদ জিভে ছড়ায়। মুখ থেকে লালা ও রসের মিশ্রণ বেরোচ্ছে—লালা চকচক করে, রসের গন্ধ মুখ থেকে ছড়ায়, একটি পচা-তেতো সুবাস যা বাতাসে ভর করে। রতনের আঙ্গুল মুখে নড়ছে—প্রতিটি নড়াচড়ায় পচৎ-পচৎ শব্দ, আঙ্গুলের ত্বক পাগলীর দাঁতের সঙ্গে ঘষে, একটি শিরশিরে অনুভূতি তৈরি করে, দাঁতের কিনারা আঙ্গুলে লেগে একটি তীব্র চাপ দেয়।

নিজের আধ শক্ত ধোন পাগলীর মুখে পুরে ঠেলতে থাকে—রতন তার ৭ ইঞ্চি ধোন বের করে, ধোন আধ শক্ত, মুণ্ডি হালকা লাল, শিরা ফুলে উঠছে যেন ছোট ছোট নদী, প্রি-কামের ফোঁটা লেগে আছে, একটি স্বচ্ছ, চটচটে তরল যা মুণ্ডিতে চকচক করে। গন্ধ তীব্র ও পুরুষালি—একটি লবণাক্ত-মিষ্টি সুবাস যা দূর থেকেই পাওয়া যায়, ধোনের ত্বক গরম, প্রতিটি শিরা ফুলে উঠেছে। সে ধোন পাগলীর মুখে ঢোকে—প্রথম ঠেলায় মুণ্ডি মুখে ঢোকে, একটি পচৎ শব্দ তুলে, পাগলী মুখ খোলে, ঠোঁট ফাঁক হয়ে যায়, ধোন ভিতরে ঢোকে, মুখের ত্বক মুণ্ডিতে লেগে একটি গরম, আঁটসাঁট অনুভূতি দেয়। দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা মুখের ত্বকে ঘষে—পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা ফুলে উঠা অংশ মুখের নরম ত্বকে চাপ দেয়, লালা মুখ থেকে গড়িয়ে পড়ে, একটি পাতলা স্রোত হয়ে চিবুকে লেগে ঝরে। তৃতীয় ঠেলায় গভীরে পৌঁছে—পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, মুণ্ডি গলার ত্বকে ঠেকে, একটি তীব্র আঁটসাঁট চাপ, পাগলী “আহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে, তার গলা ধনে চেপে ধরে, গলার ত্বক ধোনের শিরায় ঘষে। রতন জোরে ঠেলে চলছে—প্রতিটি ঠেলায় ধোন মুখে নড়ছে, মুণ্ডি গলার ত্বকে ঘষে, শিরা দাঁতের সঙ্গে ঘষে, প্রতিটি ঘষনে পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বাড়ে, একটি শিরশিরে অনুভূতি রতনের ধনে ছড়ায়। লালা ও রস মুখ থেকে বেরোচ্ছে—লালা চকচক করে, রস একটি গাঢ় লাল তরল, গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা বাতাসে ভর করে। পাগলী “আহহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে—প্রথম “আহহ” একটি কামনাময় শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ, তার মুখ ধনে নাচছে, জিভ ধনে ঘষে, জিভের নরম ত্বক ধোনের শিরায় লেগে একটি গরম, চটচটে অনুভূতি তৈরি করে, লালা চকচক করে যেন একটি ছোট আলোর রেখা।

ধন বের করে বিচি মুখে ভরে দেয়—রতন ধোন বের করে, মুণ্ডি লালা ও রসে ভিজে, গন্ধ তীব্র, ত্বক চকচক করছে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস ছড়ায়। সে তার বিচি—ঘন, সাদা, গরম, একটি ঘন তরল যা হাতে লেগে চকচক করে, পচা-লবণাক্ত গন্ধ ছড়ায়—হাতে নিয়ে পাগলীর মুখে ঢোকে। প্রথম ফোঁটা মুখে লাগে—সাদা, গরম তরল জিভে পড়ে, পাগলী জিভ বের করে চেটে নেয়, তেতো-মিষ্টি স্বাদ মুখে ছড়ায়, একটি পচা-লবণাক্ত আভাস। দ্বিতীয় ফোঁটা বড় হয়ে মুখে ঢোকে—পচৎ শব্দ তুলে, বিচি জিভে লেগে লালা মিশে যায়, একটি গাঢ় সাদা স্তর তৈরি করে। তৃতীয় ফোঁটা প্রবল হয়—মুখের গভীরে পৌঁছে, একটি পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, বিচি গলার ত্বকে লেগে যায়, পাগলী “আহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে, তার গলা বিচিতে ভরে যায়, গলার ত্বক ফুলে ওঠে।
পাগলী খেতে থাকে—পাগলী জিভ বের করে বিচি চেটে নেয়, প্রথম চাটায় জিভে লাগে, তেতো-লবণাক্ত স্বাদ জিভের ত্বকে ছড়ায়, মুখে একটি পচা-মিষ্টি গন্ধ ছড়ায়। দ্বিতীয় চাটায় বিচি জিভে ঘষে—জিভের নরম ত্বক বিচির ঘন তরলে ভিজে যায়, লালা মিশে যায়, পচৎ শব্দ তুলে একটি শিরশিরে অনুভূতি তৈরি করে। তৃতীয় চাটায় গভীরে ঢোকে—জিভ মুখের ভেতর বিচি খুঁজে বেড়ায়, পাগলী “আহহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে, তার গলা বিচিতে নড়ছে, মুখ থেকে লালা ও বিচির মিশ্রণ বেরোচ্ছে—লালা চকচক করে, বিচি একটি সাদা স্তর তৈরি করে। সে বিচি চুষে নেয়—জিভ ধীরে ধীরে নড়ছে, প্রতিটি চুষায় পচৎ-পচৎ শব্দ, গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা মুখ থেকে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
 তার মুখ একটি কামনাময় উত্তেজনায় ভরে ওঠে, জিভ বের করে বিচি চেটে নেয়। প্রথম চাটায় জিভে লাগে—বিচির ঘন, সাদা তরল জিভের ডগায় পড়ে, তেতো-লবণাক্ত স্বাদ জিভের ত্বকে ছড়িয়ে যায়, একটি পচা-মিষ্টি গন্ধ মুখে ভর করে যা নাকে টনটন করে। দ্বিতীয় চাটায় বিচি জিভে ঘষে—জিভের নরম ত্বক বিচির ঘন স্তরে ভিজে যায়, লালা মিশে যায়, একটি পাতলা সাদা-লাল মিশ্রণ তৈরি করে, পচৎ শব্দ তুলে যা মেঝেতে প্রতিধ্বনি করে, একটি শিরশিরে অনুভূতি জিভে ছড়ায়। তৃতীয় চাটায় গভীরে ঢোকে—জিভ মুখের ভেতর বিচি খুঁজে বেড়ায়, বিচির ঘন তরল গলার ত্বকে লেগে যায়, পাগলী “আহহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে, প্রথম “আহহ” একটি দীর্ঘ, কামনাময় শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি যা গলা থেকে বেরিয়ে দেওয়ালে লেগে ফিরে আসে, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ যা তার শরীরের কম্পনে মিশে যায়। তার গলা বিচিতে নড়ছে—গলার ত্বক ফুলে ওঠে, বিচি গলার ভেতর ছড়িয়ে পড়ে, মুখ থেকে লালা ও বিচির মিশ্রণ বেরোচ্ছে, লালা চকচক করে, বিচি একটি সাদা স্তর তৈরি করে যা চিবুকে গড়িয়ে মেঝেতে পড়ে, একটি চটচটে দাগ ছেড়ে যায়। সে বিচি চুষে নেয়—জিভ ধীরে ধীরে নড়ছে, প্রতিটি চুষায় পচৎ-পচৎ শব্দ বাড়ে, জিভের ত্বক বিচির সঙ্গে মিশে যায়, গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা মুখ থেকে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে, নাকে একটি ভারী অনুভূতি দেয়।

বিচি বের করে আবার ধোন মুখে পুরে দেয়—রতন বিচি বের করে, হাতে লেগে আছে, একটি ঘন, সাদা তরল যা হাতের ত্বকে চকচক করে, গন্ধ তীব্র, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা বাতাসে ভর করে। সে আবার ধোন মুখে ঢোকে—ধোন ৭ ইঞ্চি, শক্ত হয়ে উঠছে, মুণ্ডি হালকা লাল, শিরা ফুলে উঠেছে, প্রি-কামের ফোঁটা লেগে আছে, একটি স্বচ্ছ তরল যা মুণ্ডিতে চকচক করে। প্রথম ঠেলায় মুণ্ডি মুখে ঢোকে—পচৎ শব্দ তুলে, পাগলী মুখ খোলে, ঠোঁট ফাঁক হয়ে যায়, মুখের ত্বক মুণ্ডিতে লেগে একটি গরম, আঁটসাঁট অনুভূতি দেয়। দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা মুখে ঘষে—পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা ফুলে উঠা অংশ মুখের নরম ত্বকে চাপ দেয়, লালা বেরোচ্ছে, একটি পাতলা স্রোত হয়ে চিবুকে গড়িয়ে পড়ে। তৃতীয় ঠেলায় গভীরে পৌঁছে—পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, মুণ্ডি গলার ত্বকে ঠেকে, একটি তীব্র আঁটসাঁট চাপ, পাগলী “আহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে, প্রথম “আহ” একটি দীর্ঘ শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ। ধন শক্ত হয়ে যায়—শিরা আরও ফুলে ওঠে, যেন ছোট ছোট নদী, মুণ্ডি গাঢ় লাল হয়ে ওঠে, প্রি-কাম বাড়ে, একটি স্বচ্ছ তরল ধোনের ত্বকে ছড়িয়ে যায়, গন্ধ তীব্র হয়, একটি পুরুষালি-লবণাক্ত সুবাস যা বাতাসে ভর করে।
রতন পাগলিকে দাঁড় করিয়ে এক পা হাতে তুলে গুদে ধোন ঢুকিয়ে চুদতে থাকে—রতন পাগলীকে ধীরে ধীরে দাঁড় করায়, তার শরীরে ক্লান্তি, তবে কামনা এখনও জ্বলছে। এক পা হাতে তুলে ধরে—পায়ের ত্বক ময়লায় ভরা, ঘন কালো দাগ, ঘামের ফোঁটা পায়ের আঙুলে লেগে আছে, ঘামের গন্ধ বেরোচ্ছে, একটি পচা-ধূলিসৎ সুবাস। ধোন গুদে ঢোকে—৭ ইঞ্চি ধোন শক্ত হয়ে উঠেছে, মুণ্ডি গুদের ফোলা ঠোঁটে ঠেকে। প্রথম ঠেলায় পচৎ শব্দ তুলে মুণ্ডি গুদে ঢোকে, একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ, রস মুণ্ডিতে লেগে চকচক করে। দ্বিতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা গুদের দেওয়ালে ঘষে, গুদের ত্বক শিরাকে চেপে ধরে, রসের প্রবাহ বাড়ে। তৃতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, ধোন গুদের গভীরে পৌঁছে, দেওয়াল ঘষে, রস গড়িয়ে মেজেতে পড়ে, একটি লাল-ধূসর দাগ তৈরি করে। পাগলীর শরীরের নোংরা গন্ধ—ঘাম, পান, রস—নাকে লাগে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা রতনের কামনা আরও বাড়ায়, কিন্তু সে পাত্তা না দিয়ে চুদতে থাকে। প্রতিটি ঠেলায় ধোন গুদে নড়ছে—মুণ্ডি গভীরে ঢোকে, শিরা দেওয়ালে ঘষে, প্রতিটি ঘষনে পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বাড়ে, রস মেজেতে পড়ে, একটি চটচটে স্তর তৈরি করে।

রতন ধন বের করে পাগলীর গুদে মুখ দিয়ে চুষে—ধন বের হয়, মুণ্ডি লালা ও রসে ভিজে, একটি পচা-লবণাক্ত গন্ধ ছড়ায়। গুদে মুখ নিয়ে যায়—গুদের রস ও ময়লা মুখে লাগে, একটি গাঢ় লাল-হলুদ তরল, তেতো-লবণাক্ত স্বাদ যা জিভে ছড়িয়ে যায়। জিভ গুদে ঢোকে—প্রথম চাটায় রস জিভে লাগে, একটি গরম, চটচটে অনুভূতি, পচৎ শব্দ তুলে। দ্বিতীয় চাটায় গভীরে ঢোকে—জিভ গুদের দেওয়ালে ঘষে, রস জিভে মিশে যায়, পচৎ-পচৎ শব্দ। তৃতীয় চাটায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, জিভ গুদের গভীরে পৌঁছে, রস চুষে নেয়, গুদের গন্ধ তীব্র, একটি পচা-তেতো সুবাস যা মুখে ভর করে। রতন চুষতে থাকে—জিভ ধীরে ধীরে নড়ছে, প্রতিটি চুষায় পচৎ-পচৎ শব্দ, রসের প্রবাহ বাড়ে, মুখে একটি গরম, আঁটসাঁট অনুভূতি।
রতন তার ৭ ইঞ্চি ধোন হাতে নিয়ে পাগলীর মুখের কাছে ধরে, ধোন শক্ত হয়ে উঠেছে, মুণ্ডি গাঢ় লাল, শিরা ফুলে উঠেছে যেন ছোট ছোট নদী, প্রি-কামের ফোঁটা মুণ্ডিতে লেগে চকচক করছে, একটি তীব্র পুরুষালি-লবণাক্ত গন্ধ ছড়াচ্ছে। সে ধোন পাগলীর মুখে ঢোকে—প্রথম ঠেলায় মুণ্ডি ঠোঁটের ভেতর ঢোকে, একটি পচৎ শব্দ তুলে, পাগলী মুখ খোলে, ঠোঁট ফাঁক হয়ে যায়, মুখের ত্বক মুণ্ডিতে লেগে একটি গরম, আঁটসাঁট অনুভূতি দেয়। দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা মুখের ত্বকে ঘষে—পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা ফুলে উঠা অংশ মুখের নরম ত্বকে চাপ দেয়, লালা মুখ থেকে গড়িয়ে পড়ে, একটি পাতলা স্রোত হয়ে চিবুকে লেগে ঝরে। তৃতীয় ঠেলায় গভীরে পৌঁছে—পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, মুণ্ডি গলার ত্বকে ঠেকে, একটি তীব্র আঁটসাঁট চাপ, পাগলী “আহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে, প্রথম “আহ” একটি দীর্ঘ, কামনাময় শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ যা গলা থেকে বেরিয়ে দেওয়ালে লেগে ফিরে আসে। রতন জোরে জোরে ঠেলে চলছে—প্রতিটি ঠেলায় ধোন মুখে নড়ছে, মুণ্ডি গলার ত্বকে ঘষে, শিরা দাঁতের সঙ্গে ঘষে, প্রতিটি ঘষনে পচৎ-পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বাড়ে, একটি শিরশিরে অনুভূতি রতনের ধনে ছড়ায়। লালা ও রস মুখ থেকে বেরোচ্ছে—লালা চকচক করে, রস একটি গাঢ় লাল তরল, গন্ধ তীব্র হয়ে ওঠে, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা বাতাসে ভর করে। পাগলী “আহহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে—তার মুখ ধনে নাচছে, জিভ ধনে ঘষে, জিভের নরম ত্বক ধোনের শিরায় লেগে একটি গরম, চটচটে অনুভূতি তৈরি করে, লালা চকচক করে যেন একটি ছোট আলোর রেখা, মুখের ত্বক ফুলে ওঠে।

আবার ধোন গুদে ঢুকিয়ে দেয়—রতন ধোন বের করে পাগলীর গুদের কাছে নিয়ে যায়, গুদ ফোলা ঠোঁটে রস ঝরছে, একটি লাল-হলুদ তরল, ময়লা ও ঘন চুলে ঢাকা, একটি পচা-লবণাক্ত গন্ধ ছড়াচ্ছে। ধোন গুদে ঢোকে—প্রথম ঠেলায় পচৎ শব্দ, মুণ্ডি গুদের ত্বকে ঢোকে, একটি গরম, আঁটসাঁট চাপ, রস মুণ্ডিতে লেগে চকচক করে। দ্বিতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ শব্দ, শিরা গুদের দেওয়ালে ঘষে, গুদের ত্বক শিরাকে চেপে ধরে, রসের প্রবাহ বাড়ে, একটি তীব্র সংকোচন অনুভব করে। তৃতীয় ঠেলায় পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, ধোন গুদের গভীরে পৌঁছে, দেওয়াল ঘষে, রস গড়িয়ে মেজেতে পড়ে, একটি লাল-ধূসর দাগ তৈরি করে। রতন জোরে জোরে ঠেলে চলছে—প্রতিটি ঠেলায় ধোন গুদে নড়ছে, মুণ্ডি গভীরে ঢোকে, শিরা দেওয়ালে ঘষে, প্রতিটি ঘষনে পচৎ-পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ বাড়ে, রস মেজেতে পড়ে, একটি চটচটে স্তর তৈরি করে। গুদের ত্বক ফুলে ওঠে—রসের প্রবাহ বাড়ে, একটি গরম, আঁটসাঁট অনুভূতি ধোনের শিরায় ছড়ায়, গন্ধ তীব্র হয়, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস যা বাতাসে ভর করে।
পাগলীর আবার জল খসে—তার গুদ আঙ্গুল ও ধোনের ঠেলায় কম্পিত হয়ে ওঠে, প্রথম ফোঁটা গুদ থেকে বেরিয়ে ধনে লাগে, গরম, পানি-রসের মিশ্রণ, লবণাক্ত গন্ধ ছড়ায়, একটি তেতো স্বাদ ধনে লাগে। দ্বিতীয় ফোঁটা বড় হয়ে ধন থেকে মেজেতে পড়ে—পচৎ শব্দ তুলে, মেজেতে একটি ছোট পুকুর তৈরি করে, জলের গন্ধ তীব্র ও তেতো, লাল-হলুদ রঙে মেঝে ভিজে যায়। তৃতীয় ফোঁটা প্রবল হয়—গুদ থেকে একটি ঝড়ের মতো বেরোয়, পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, জল ধন, হাত, ও রতনের লুঙ্গিতে লেগে যায়, লুঙ্গি ভিজে গন্ধ ছড়ায়, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস। পাগলী “আহহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে—প্রথম “আহহ” একটি কামনাময় শব্দ, “উমম” একটি গভীর সন্তুষ্টি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ, তার শরীর কাঁপছে, পেট সংকোচন হচ্ছে, দুধ দুলছে, বোঁটা ফুটছে, ঘামের ফোঁটা শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। জলের প্রবাহ থামে না—গুদ থেকে ধারায় ধারায় বেরোচ্ছে, মেজেতে লাল-হলুদ দাগ ছড়িয়ে পড়ছে, গন্ধ দোকানে ভর করে, একটি পচা-লবণাক্ত, তেতো সুবাস যা দেওয়ালে লেগে থাকে।

রতন চুদতে থাকে—তার ধোন গুদে নড়ছে, প্রতিটি ঠেলায় পচৎ-পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, মুণ্ডি গুদের গভীরে ঢোকে, শিরা দেওয়ালে ঘষে, একটি তীব্র আঁটসাঁট চাপ। পাগলীর শরীর কাঁপছে—গুদ ধনে চেপে ধরে, রস ও জলের মিশ্রণ ধনে লেগে চকচক করে, গন্ধ তীব্র হয়, একটি পচা-লবণাক্ত সুবাস। রতনের হাত পাগলীর দুধে চলে—দুধের নরম, ঘামে ভিজে ত্বক হাতে লাগে, বোঁটা মুচড়ে, একটি শক্ত, ফুলে ওঠা অনুভূতি, ঘাম ও ময়লা হাতে লাগে, দুধের ত্বকে লাল দাগ ফুটে।
পাগলীর গুদের গভীরে ধোন ভরে রতন বীর্যপাত করে—রতন জোরে জোরে ঠেলে ধোন গুদের গভীরে ঢোকে, মুণ্ডি গুদের দেওয়ালে ঠেকে, একটি তীব্র আঁটসাঁট চাপ, শিরা ফুলে ওঠে। প্রথম ঠেলায় মুণ্ডি গভীরে চেপে ধরে—পচৎ-পচৎ-পচৎ শব্দ, দ্বিতীয় ঠেলায় শিরা গুদের ত্বকে ঘষে, তৃতীয় ঠেলায় বীর্যপাত হয়। বীর্য ঘন, সাদা, গরম, গুদের ভেতর ছড়িয়ে পড়ে, একটি পচা-লবণাক্ত গন্ধ ছড়ায়, ফোঁটা ফোঁটা গুদ থেকে বেরিয়ে মেজেতে পড়ে, মেজেতে একটি চটচটে, লাল-সাদা দাগ তৈরি করে। রতন “আহহ... উহহ... উফফফ!” গোঙায়—প্রথম “আহহ” একটি দীর্ঘ শব্দ, “উহহ” একটি গভীর তৃপ্তি, “উফফফ!” একটি তীব্র আনন্দ, তার শরীর কাঁপে, ধন গুদে চেপে ধরে। পাগলী “আহ... উমম... উফফফ!” চিৎকার করে—তার গুদ বীর্যে ভরে যায়, শরীর দুলছে, দুধ নড়ছে, ঘামের ফোঁটা শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে।
Like Reply
#75
পাগলী উঠে চলে যায়,  রতন পাগলির হাতে একটা ঠান্ডা কোক ধরিয়ে দেয়। 
পাগলী কিছু না বলে কোকটা খেতে চলে যায়
রতন দোকানে বসে ঝিমুতে থাকে

রতন এক ব্যবসায়ী, যার ব্যবসা শহরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছড়িয়ে। দূর-দূরান্তে ঘুরতে হয় তাকে প্রায়ই। বাস বা ট্রেনের ভিড়ে তার মন বসে না। তাই নিজের গাড়ি নিজেই চালিয়ে ছুটে চলে এক শহর থেকে আরেক শহরে। গাড়ি চালানো তার কাছে শুধু যাতায়াত নয়, একটা নেশা। বিশেষ করে রাতের নির্জন রাস্তায়, যেখানে ট্রাফিকের বালাই নেই। হাইওয়ের বদলে সে বেছে নেয় নির্জন গ্রামীণ পথ, যেখানে গাছপালার ছায়া আর নিস্তব্ধতা তার সঙ্গী হয়।
এমনই এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে ঘটল এক অদ্ভুত ঘটনা। আকাশ যেন ফেটে পড়ছে, মুষলধারে বৃষ্টি আর বিদ্যুতের ঝলকানিতে রাস্তা কখনো আলোকিত, কখনো অন্ধকার। রতনের গাড়ির হেডলাইট আর ওয়াইপার কোনোমতে পথ দেখাচ্ছিল। বাড়ি তখনও অনেক দূর। বৃষ্টির ছন্দ আর রাস্তার নিস্তব্ধতায় মনটা তার এক অদ্ভুত রোমাঞ্চে ভরে উঠেছিল। হঠাৎ, রাস্তার পাশে এক মহিলার ছায়া চোখে পড়ল। হাত তুলে সে গাড়ি থামানোর ইশারা করছে। রতনের মনে প্রথমে একটা সংশয় জাগল। এই নির্জন রাতে, ঝড়ের মধ্যে অচেনা কাউকে গাড়িতে তোলা কি ঝুঁকিপূর্ণ নয়? কিন্তু পরক্ষণেই তার মানবতা জয়ী হল। এমন দুর্যোগে কাউকে ফেলে যাওয়া তার স্বভাবের বিরুদ্ধে। সে গাড়ি থামাল।

মহিলাটির নাম রুমিন, বয়সও রতনের মতো পঁয়তাল্লিশের কাছাকাছি। লম্বা, ফর্সা, এবং এমন এক আকর্ষণীয় রূপের অধিকারী যে, ঝড়ের রাতেও তার সৌন্দর্য যেন আলো ছড়াচ্ছিল। তার পরনে ছিল একটা পাতলা সাদা শাড়ি, যা বৃষ্টিতে ভিজে তার শরীরের সঙ্গে লেপটে গিয়েছিল। শাড়ির ভেজা কাপড়ের আড়ালে তার সুগঠিত শরীরের প্রতিটি বাঁক স্পষ্ট। গাঢ় নীল ব্লাউজ আর লাল অন্তর্বাসের রেখা শাড়ির পাতলা আবরণ ভেদ করে দৃশ্যমান। তার ভিজে চুল মুখের উপর এলোমেলো হয়ে পড়েছিল, আর কাঁধে ঝুলন্ত ব্যাগটি তার শরীরের সঙ্গে আঁটসাঁট। তার চোখে ছিল ভয় মেশানো একটা আকুতি।
রতন জানলার কাচ নামিয়ে জিজ্ঞেস করল, “কী হয়েছে? কোনো সমস্যা?” রুমিন কাঁপা গলায় বলল, “দাদা, আমি ভীষণ বিপদে পড়েছি। বন্ধুদের সঙ্গে বেড়াতে এসেছিলাম। হঠাৎ দলছুট হয়ে গিয়েছি। তাদের খুঁজে পাচ্ছি না। অনেকক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে আছি, কিন্তু কোনো বাস বা গাড়ি পাইনি। কলকাতা এখান থেকে অনেক দূর। দয়া করে আমাকে একটু এগিয়ে দিন।” তার কথায় শিক্ষিত, পরিশীলিত শহুরে মানুষের ছাপ স্পষ্ট।

রতন সামনের দরজা খুলে বলল, “উঠে পড়ুন।” রুমিন ভিজে শাড়িতে গাড়িতে উঠল। গাড়ির এসি-র ঠান্ডায় তার শরীর কাঁপছিল। রতন তৎক্ষণাৎ এসি বন্ধ করে দিল। সে বলল, “আমি রতন, কলকাতায় থাকি। এখন সেখানেই ফিরছি। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমার সঙ্গে কলকাতা পর্যন্ত যেতে পারেন।” রুমিন কৃতজ্ঞতায় চোখ নত করে বলল, “আমি রুমিন। একটা কোম্পানিতে চাকরি করি। কলকাতায় একা ফ্ল্যাটে থাকি। আজ বন্ধুদের সঙ্গে বেড়াতে এসে এমন বিপদে পড়ে যাব ভাবিনি। আপনি আমার প্রাণ বাঁচিয়েছেন। কলকাতা পর্যন্ত গেলে আমার খুব উপকার হবে।”
রতন হেসে বলল, “আমি তোমার থেকে বয়সে বড় হলেও এতটা বড় নই। তুমি আমাকে বন্ধু হিসেবে ‘তুমি’ বললে খুশি হব।” রুমিন মুচকি হেসে হাত বাড়িয়ে বলল, “ঠিক আছে, রতন। তুমি এখন আমার বন্ধু।” তার ভিজে হাতের স্পর্শে রতনের শরীরে যেন একটা তড়িৎপ্রবাহ ছুটে গেল। তার হাত ছিল নরম, ঠান্ডা, আর অদ্ভুত রকমের মসৃণ। রতনের মনে রুমিনের প্রতি একটা তীব্র আকর্ষণ জাগল, কিন্তু সে নিজেকে সংযত রাখল। রুমিন বিপদে পড়ে তার সাহায্য চেয়েছে, তাকে অস্বস্তিতে ফেলা ঠিক হবে না।

গাড়ি ছুটতে শুরু করল। বাইরে ঝড় আর বৃষ্টির তাণ্ডব অব্যাহত। গিয়ার পাল্টানোর সময় রতনের হাত কয়েকবার রুমিনের শাড়ি-ঢাকা উরুর সঙ্গে ঠেকে গেল। তার শরীরের উষ্ণতা রতনের হাতে ছড়িয়ে পড়ছিল। সে অপ্রস্তুত হয়ে বলল, “রুমিন, অজান্তে আমার হাত তোমার গায়ে ঠেকে গেল। কিছু মনে কোরো না।” রুমিন হেসে তার হাতে হাত রেখে বলল, “এতে মনে করার কী আছে? তুমি আমার এত বড় উপকার করছ, এটুকু আমি গায়ে মাখি না।” তার হাসিতে একটা কামোত্তেজক ইঙ্গিত ছিল, যা রতনের মনে একটা ঢেউ তুলল।
রুমিনের শাড়ি শরীরের সঙ্গে লেপটে তার সুগঠিত স্তন, সরু কোমর, আর ভারী নিতম্বের আকৃতি স্পষ্ট করে তুলছিল। রতন লক্ষ করল, তার শরীর থেকে একটা মিষ্টি গন্ধ ভেসে আসছে, যা বৃষ্টির গন্ধের সঙ্গে মিশে একটা মাদকতা সৃষ্টি করছে। সে বলল, “রুমিন, তুমি এভাবে ভিজে থাকলে ঠান্ডা লেগে যাবে। গাড়িতে আমার একটা শার্ট আর প্যান্ট আছে। তোয়ালে দিয়ে গা মুছে আমার জামা-কাপড় পরে নাও। তবে অন্তর্বাস দিতে পারব না। বাইরে এত বৃষ্টি, গাড়ির ভিতরেই কাপড় পাল্টাতে হবে।”
রুমিন চোখে একটা দুষ্টু হাসি নিয়ে বলল, “গাড়ির ভিতর তুমি আমাকে কাপড় পাল্টাতে বলছ? আমার লজ্জা করবে না? তুমি বিয়ে করেছ?” রতন বলল, “হ্যাঁ, আমার বিয়ে হয়েছে।” রুমিন হেসে বলল, “তা হলে তুমি মেয়েদের সবকিছুই দেখেছ। আমার যা আছে, তোমার স্ত্রীরও তাই আছে। তাই লজ্জা ঝেড়ে কাপড় পাল্টে নিই।”

রতন রাস্তার ধারে গাড়ি থামাল। হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখল, যাতে আবছা আলোয় গাড়ির ভিতরটা দেখা যায়। রুমিন শাড়ির আঁচল সরিয়ে ব্লাউজের বোতাম খুলতে শুরু করল। তার ফর্সা শরীর আবছা আলোয় ঝকঝক করছিল। লাল ব্রা-এর মধ্যে তার সুগঠিত স্তন যেন বন্দি পাখি, ছটফট করছে মুক্তির জন্য। সে মুচকি হেসে বলল, “রতন, তুমি আমাকে এই অবস্থায় দেখেই ফেলেছ। আমার ব্রা-এর হুকটা খুলে দাও না।” রতনের হাত কাঁপছিল। সে রুমিনের পিঠে হাত দিয়ে ব্রা-এর হুক খুলে দিল। তার স্তন দুটি মুক্ত হয়ে বেরিয়ে এল। দুটি পূর্ণ বিকশিত ফল, যার গঠন এত নিখুঁত যে, ব্রা ছাড়াও তারা অপরূপ। রতন তোয়ালে দিয়ে তার পিঠ, গলা, বুক, আর স্তন মুছে দিল। তার স্তনের নরম স্পর্শে রতনের শরীরে আগুন জ্বলে উঠল। তার শার্ট রুমিনের গায়ে ফিট করল, তবে বুকের কাছে বোতামগুলো টানটান হয়ে গেল।
রুমিন এবার শাড়িটা পুরোপুরি খুলে ফেলল। তার ভিজে লাল প্যান্টি শরীরের সঙ্গে এমনভাবে লেপটে ছিল যে, তার যৌনাঙ্গের আকৃতি স্পষ্ট। সে বলল, “রতন, তোমার সামনে প্যান্টি খুলতে আমার লজ্জা করছে। থাক, এটা আর খুলব না।” রতন তাকে বোঝাল, “ভিজে প্যান্টি পরে থাকলে ঠান্ডা লাগবে। আমি সবই দেখেছি। এই নির্জন রাতে শুধু আমিই তোমাকে দেখব। লজ্জা না করে খুলে ফেলো।”
রুমিন ইতস্তত করে অবশেষে প্যান্টি খুলে ফেলল। তার শরীর থেকে বৃষ্টি আর যৌন রস মেশানো একটা মিষ্টি গন্ধ ভেসে এল, যা গাড়ির ভিতর ছড়িয়ে পড়ল। রতন তোয়ালে দিয়ে তার কোমর, তলপেট, যৌনাঙ্গের চারপাশ, আর পেলব নিতম্ব মুছে দিল। আবছা আলোয় রুমিনের শরীরের সৌন্দর্য তাকে মুগ্ধ করছিল। তার যৌনাঙ্গের চারপাশে হাল্কা, মসৃণ বালের আস্তরণ যেন ভেলভেটের মতো। রতনের শরীরে তীব্র কামনার ঢেউ উঠছিল, কিন্তু সে নিজেকে সংযত রাখল।

রুমিন রতনের প্যান্ট পরতে গিয়ে সমস্যায় পড়ল। প্যান্টের চেন তার বালের সঙ্গে আটকে গেল। সে ব্যথায় মুখ কুঁচকে রতনের সাহায্য চাইল। রতন সাবধানে চেনটা ঠিক করে দিল। এই সুযোগে তার যৌনাঙ্গের নরম স্পর্শ তাকে উত্তেজিত করে তুলল। রুমিন হেসে বলল, “রতন, এই ঝড়ের রাতে তুমি আমার সবই দেখে ফেললে। আমার লজ্জা করছে।” রতন হেসে বলল, “লজ্জার কিছু নেই। তুমি চাইলে আমিও আমার সব দেখাতে পারি।” রুমিন লজ্জায় তার গালে আলতো চড় মেরে বলল, “ধ্যাৎ, বাজে কথা। গাড়ি চালাও।”
গাড়ি আবার ছুটতে শুরু করল। কলকাতা পৌঁছতে এখনও অনেকটা সময়। কিছুদূর যাওয়ার পর রাস্তায় কয়েকটা গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেল। জিজ্ঞেস করে জানা গেল, ঝড়ে গাছ পড়ে রাস্তা বন্ধ। এই রাতে রাস্তা পরিষ্কার হওয়ার সম্ভাবনা নেই। রুমিন চিন্তিত হয়ে বলল, “রতন, এখন কী হবে? আমি ফ্ল্যাটে থাকি, আমার জন্য কেউ চিন্তা করবে না। কিন্তু রাতটা কীভাবে কাটাব?” রতন ঠাট্টা করে বলল, “গাড়ির পিছনের সিটে শুয়ে পড়বে। আর আমি তোমার পাশে।”
রুমিন নকল রাগ দেখিয়ে বলল, “বাজে কথা বোলো না। ওই দেখো, একটা আলো দেখা যাচ্ছে। চলো, দেখি থাকার জায়গা পাওয়া যায় কি না।” তারা গাড়ি থেকে নেমে আলোর দিকে হাঁটতে শুরু করল। কিছুদূর গিয়ে একটা ছোট্ট সরাইখানা পাওয়া গেল। সেখানে খাবার মিলবে, তবে মাত্র একটা ঘর খালি। ঝড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে, তাই পাখা চলবে না। রুমিন ইতস্তত করছিল, কিন্তু রতনের মনে আনন্দের ঢেউ। একটা ঘরে রুমিনের সঙ্গে সারারাত কাটানোর কথা ভেবে তার শরীরে উত্তেজনার শিহরণ বয়ে গেল।
অবশেষে রুমিন রাজি হল। তারা খাওয়া-দাওয়া সেরে ঘরে ঢুকল। ঘরটা ছোট, তবে বিছানাটা দুজনের জন্য যথেষ্ট। বাইরে ঝড়-বৃষ্টি, আর ঘরের ভিতর গরম। রতন দরজা বন্ধ করে শার্ট খুলে ফেলল। রুমিনকে বলল, “এই গরমে শার্ট পরে থাকতে পারবে না। গাড়িতে আমি তোমার সবই দেখেছি। লজ্জা না করে শার্টটা খুলে ফেলো।”

রুমিন মুচকি হেসে শার্ট খুলে ফেলল। তার সুগঠিত স্তন হারিকেনের টিমটিমে আলোয় ঝকঝক করছিল। সে হেসে বলল, “কী দেখছ? আমার এই জিনিস তোমার স্ত্রীরও আছে।” রতন তার হাত ধরে কাছে টেনে বলল, “রুমিন, তোমার সৌন্দর্যের সঙ্গে কারো তুলনা হয় না। তবে আমি তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করব না। তুমি বিছানায় শুয়ে পড়ো, আমি মেঝেতে শুয়ে পড়ছি।”
রুমিন তাকে জড়িয়ে ধরে বলল, “রতন, তোমার মতো মানুষ পেয়ে আমি ধন্য। তুমি আমাকে জোর করার সুযোগ ছেড়ে দিচ্ছ। তুমি মেঝেতে শোবে না। আমরা দুজনে বিছানায় শুয়ে পড়ব। তুমি আমাকে বিপদ থেকে বাঁচিয়েছ। তার বিনিময়ে আমি তোমাকে আমার শরীর দিতে চাই। আজ রাতে তুমি আমাকে যেভাবে চাও, ভোগ করতে পারো। আমি অবিবাহিত, তবে কুমারী নই। তুমি ভেবো না, আমার কৌমার্য নষ্ট করার দায় তোমার ওপর পড়বে।”
রতন তার কথায় বিভোর হয়ে গেল। রুমিন তার কোলে বসে তার ঠোঁটে ঠোঁট ঠেকিয়ে চুমু খেতে শুরু করল। তার নরম ঠোঁটের স্পর্শে রতনের শরীরে আগুন জ্বলে উঠল। সে রুমিনের স্তন স্পর্শ করতে লাগল। তার স্তনের নরম, উষ্ণ স্পর্শে রতনের কামনা দশগুণ বেড়ে গেল। রুমিন উত্তেজনায় সীৎকার দিচ্ছিল। তারা দুজনেই পোশাক খুলে সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে গেল। রুমিন রতনের শরীরের দিকে তাকিয়ে বলল, “তোমার শরীরটা দেখে মনে হচ্ছে, তুমি নিয়মিত ব্যায়াম করো। তোমার স্ত্রী নিশ্চয়ই খুব সুখী।”

তারা পরস্পরের শরীর নিয়ে খেলা শুরু করল। রুমিন রতনের কোলে বসে তীব্র গতিতে লাফিয়ে লাফিয়ে ঠাপ নিতে শুরু করল। তার নগ্ন শরীরের প্রতিটি নড়াচড়ায় হারিকেনের টিমটিমে আলোয় তার সুগঠিত স্তন দুটি নাচছিল, যেন দুটি পাকা ফল বাতাসে দুলছে। তার মসৃণ দাবনা রতনের কোমরের ওপর ঘষা খাচ্ছিল, আর তার যৌনাঙ্গের নরম বালের স্পর্শে রতনের শরীরে তীব্র কামনার আগুন জ্বলে উঠছিল। রুমিন, চোখে দুষ্টু হাসি নিয়ে, রতনের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, “রতন, তোমার বাড়াটা যেন এক নবযুবতীর কামনার জন্য তৈরি। এর ডগাটা এত তৈলাক্ত আর পিচ্ছিল যে, আমার গুদের ভেতর ঢুকতে যেন কোনো বাধাই নেই। এটা অন্তত সাত ইঞ্চি লম্বা, তাই না? আর এত মোটা যে, আমার গুদটা পুরোপুরি ফাঁক করে রাখছে।” তার কণ্ঠে ছিল কামনার মাদকতা, যা রতনের শরীরে বিদ্যুৎ সঞ্চার করছিল।
রতন, তার দাবনায় হাত বুলিয়ে, উত্তেজিত গলায় বলল, “হ্যাঁ, রুমিন, তোমার এই নরম বালে ঘেরা, উন্মত্ত যৌবনের গুদটা চোদার জন্য যেন নিখুঁত। এই ঝড়-বৃষ্টির রাতে তোমাকে চুদতে আমার শরীর-মন দুটোই পাগল হয়ে যাচ্ছে। বলা হয় না, নিজের বউয়ের গুদের চেয়ে পরের গুদ সবসময় বেশি সুস্বাদু? আর তুমি ত চোদনে অভিজ্ঞ, অবিবাহিত নবযুবতী। তোমার গুদের আকর্ষণ ত একেবারে অন্যরকম!” তার কথায় রুমিনের মুখে একটা দুষ্টু হাসি ফুটে উঠল।

রুমিনের স্তন দুটি তার প্রতিটি ঠাপের সঙ্গে লাফিয়ে লাফিয়ে ঝাঁকুনি খাচ্ছিল। তাদের নিখুঁত গোলাকার গঠন আর খয়েরি বৃত্তে ঘেরা ছুঁচালো বোঁটাগুলো রতনের চোখে যেন আগুন ধরিয়ে দিচ্ছিল। তার কামোদ্দীপনা দেখে রুমিন মুচকি হেসে সামনের দিকে ঝুঁকে তার একটি বোঁটা রতনের মুখে ঢুকিয়ে দিল। রতন তার মসৃণ দাবনায় হাত বুলাতে বুলাতে বোঁটাটি চুষতে শুরু করল। তার জিভ বোঁটার চারপাশে ঘুরছিল, আর রুমিনের শরীর থেকে নরম সীৎকার বেরিয়ে আসছিল। তার শরীর কাঁপছিল উত্তেজনায়, আর তার গুদের ভেতর রতনের পুরুষাঙ্গকে আরও জোরে কামড়ে ধরছিল।
প্রায় চল্লিশ মিনিট ধরে রুমিন রতনের কোলে লাফিয়ে ঠাপ নিয়ে চলল। তার প্রতিটি নড়াচড়ায় গাড়ির ভেতরটা যেন কামনার তীব্রতায় কাঁপছিল। অবশেষে, চরম উত্তেজনার মুহূর্তে রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল। তার গুদ থেকে গরম কামরস বেরিয়ে রতনের পুরুষাঙ্গের ডগাটা ভিজিয়ে দিল। রতন আরও কয়েকটা জোরালো ঠাপ মেরে তার গুদের গভীরে প্রচুর পরিমাণে গাঢ় বীর্য ঢেলে দিল। তার বীর্য এত প্রবল ছিল যে, রুমিনের গুদ ভরে উঠে উপচে পড়তে লাগল।
রুমিন, ঘামে ভেজা শরীরে হাঁপাতে হাঁপাতে হেসে বলল, “আচ্ছা, রতন, তুমি কি কয়েকদিন তোমার বউকে ঠাপাওনি? তোমার বিচিতে এত বীর্য কী করে জমল? আমার গুদটা তুমি দু’বারেই ভরিয়ে দিয়েছ। তোমার বীর্য এত গাঢ় আর গরম! আর তোমার চোদার ধরনটা আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। তুমি প্রথমে আস্তে আস্তে ঠাপাও, তারপর জোরে, আর চরম মুহূর্তে তো যেন কুড়ি বছরের ছেলের মতো তাণ্ডব চালিয়েছ!” তার কথায় কামনা আর কৃতজ্ঞতার মিশ্রণ ছিল।

রতন হেসে বলল, “না, সোনা, আমি গতকাল রাতেও আমার বউকে চুদেছি। আমার কামনা একটু বেশি, তাই চোদার সময় আমার বাড়া থেকে প্রচুর বীর্য বেরোয়। আমার বউ বলে, ‘এবার পায়েসের হাঁড়িটা উল্টে দাও!’” তার কথায় রুমিন খিলখিল করে হেসে উঠল।
রুমিনের শরীর এখনও গরম, ঘামে ভেজা। তারা দুজনে বিছানায় জড়াজড়ি করে শুয়ে আছে, তাদের নগ্ন শরীর একে অপরের সঙ্গে মিশে গেছে। রতনের হাত রুমিনের নরম, গোলাকার স্তনের উপর দিয়ে বুলছে, তার আঙুলগুলো আলতো করে তার স্তনবৃন্তের চারপাশে ঘুরছে, যেন সে প্রতিটি স্পর্শে রুমিনের শরীরে আগুন জ্বালিয়ে দিতে চায়। রুমিনও পিছিয়ে নেই; তার হাত রতনের শক্ত, উত্তেজিত পুরুষাঙ্গের উপর দিয়ে ধীরে ধীরে ওঠানামা করছে, যেন সে রতনের শরীরের প্রতিটি স্পন্দন অনুভব করতে চায়। তাদের শ্বাস-প্রশ্বাস একে অপরের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে, ঘরের বাতাসে কামনার একটা ভারী গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। কখন যে তারা এই উত্তপ্ত মুহূর্তে ঘুমিয়ে পড়ল, তা তারা নিজেরাও জানে না।
পরদিন সকালে, রতনের ঘুম ভাঙল যখন সূর্যের আলো সরাইখানার জানালা দিয়ে ঢুকে পড়ল। আকাশ পরিষ্কার, ঝড়ের কোনো চিহ্ন নেই। সরাইখানার কেয়ারটেকার চা নিয়ে এলো এবং জানাল যে রাস্তা থেকে গাছ সরানোর কাজ প্রায় শেষ, এবং তারা প্রাতঃরাশের পর রওনা দিতে পারবে।

রতন ও রুমিন তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নিল। রুমিনের ব্রা ও প্যান্টি এখনও ভেজা, পরার উপায় নেই। রতন তাকে দেখে হেসে বলল, “রুমিন, তুমি এখন আমার শার্ট আর প্যান্ট পরে নাও, অন্তর্বাস ছাড়াই চলবে। রাস্তায় কোনো দোকান থেকে আমি তোমার জন্য নতুন ব্রা আর প্যান্টি কিনে দেব। আমার গাড়ির জানালায় কালো কাচ লাগানো, তুমি গাড়িতেই পোশাক পাল্টে নিতে পারবে।”
রুমিন চোখ টিপে হাসল, তার কণ্ঠে দুষ্টুমি ফিরে এল। “ওহো, শয়তান লোক, তুমি তো আবার আমার শরীর দেখার সুযোগ খুঁজছ! সারারাত ধরে আমার স্তন টিপে, চুষে, আর আমাকে ভোগ করেও তোমার মন ভরেনি? আচ্ছা, বলো তো, তুমি দোকানে গিয়ে আমার কত সাইজের ব্রা কিনবে?” তার হাসিতে একটা চ্যালেঞ্জ ছিল, যেন সে রতনের অভিজ্ঞতা পরীক্ষা করতে চায়।
রতন তার দিকে তাকিয়ে, একটা আত্মবিশ্বাসী হাসি দিয়ে বলল, “রুমিন, তোমার স্তন, তোমার নিতম্ব, তোমার শরীরের প্রতিটি অংশ এত মনোরম যে এক বছর ধরে দেখলেও আমার তৃপ্তি হবে না। আর সারারাত তো তোমার স্তন নিয়ে খেলেছি, সাইজ বুঝতে আর কী বাকি আছে? তুমি ৩৪বি সাইজের ব্রা পরো, তাই না?”
রুমিন হেসে রতনের গালে একটা মিষ্টি চুমু দিল। “ঠিক ধরেছ, তুমি তো দেখছি স্তন আর শরীরের ব্যাপারে পাকা খেলোয়াড়। ঠিক আছে, গাড়িতে তুমি নিজের হাতে আমাকে ব্রা আর প্যান্টি পরিয়ে দিও। তবে এবার আর আমাকে ভোগ করতে যেও না!” তার কথায় দুজনেই হেসে উঠল, ঘরের বাতাসে তাদের মধ্যে একটা খোলামেলা, কামোত্তেজক বন্ধনের আভাস ছড়িয়ে পড়ল।
সকাল দশটা নাগাদ তারা রাশিয়ার দিকে রওনা দিল। রাস্তায় একটা দোকান থেকে রতন রুমিনের জন্য একটা কালো লেসের ব্রা আর প্যান্টি কিনল। গাড়িতে উঠে সে নিজের হাতে রুমিনকে সেগুলো পরিয়ে দিল। তার আঙুলগুলো রুমিনের নরম, উষ্ণ ত্বকের উপর দিয়ে বুলল, যেন সে প্রতিটি স্পর্শে রুমিনের শরীরের উত্তাপ অনুভব করতে চায়। রুমিনও হাসতে হাসতে তার স্পর্শ উপভোগ করল, তার চোখে একটা কৌতুকপূর্ণ তৃপ্তি। এরপর রুমিন নিজের জামা ও প্যান্ট পরে নিল, কিন্তু গাড়ির সিটে বসে তার শরীরে এখনও রতনের স্পর্শের উষ্ণতা লেগে ছিল।

শহরে ফিরে তারা আরও কয়েকবার একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়েছিল, তাদের শরীরের ক্ষুধা যেন কোনোদিনই মিটছিল না। কিন্তু কাজের ব্যস্ততা আর জীবনের ঝড় তাদের আবার আলাদা করে দিল। তবু, সেই রাতের স্মৃতি, সেই উত্তপ্ত মুহূর্তগুলো রতন ও রুমিনের মনে চিরকালের জন্য খোদাই হয়ে রইল।
শহরে ফিরে রতন ও রুমিনের মধ্যে সেই আগুনের সম্পর্ক আরও তীব্র হয়ে উঠেছিল। এক সন্ধ্যায়, রতন রুমিনকে ফোন করে বলল, “আজ রাতে আমরা একটু অন্যরকম কিছু করব। আমি শহরের সবচেয়ে বড় হোটেলে একটা সুইট বুক করেছি। তৈরি থেকো, রুমিন। আজ তোমাকে আমি এমন ভালোবাসব যে তুমি ভুলে যাবে পৃথিবীর সবকিছু।” তার কণ্ঠে একটা গভীর, কামনাময় প্রতিশ্রুতি ছিল, যা রুমিনের শরীরে শিহরণ জাগিয়ে দিল।
রুমিন হাসল, তার গলায় দুষ্টুমি মিশে গেল। “ওরে শয়তান, তুই কি আবার আমাকে নিয়ে উৎসব করতে চাস? ঠিক আছে, আমিও তৈরি। দেখি তুই আজ কতদূর যেতে পারিস।” সে একটা গাঢ় লাল শিফনের শাড়ি পরল, যা তার গোলাপি ত্বকের সঙ্গে মিশে তাকে দেবীসম করে তুলেছিল। তার নিচে একটা কালো লেসের ব্রা ও প্যান্টি, যেন রতনের জন্য একটা গোপন উপহার।
রাত আটটায় রতন তাকে হোটেলের লবিতে নিয়ে গেল। হোটেলের সুইটটা ছিল বিলাসবহুল—বড় জানালা দিয়ে শহরের আলো ঝলমল করছে, নরম বিছানায় সাদা সিল্কের চাদর, আর ঘরে একটা হালকা গোলাপের সুগন্ধ। রতন দরজা বন্ধ করতেই রুমিন তার দিকে এগিয়ে এল। তার চোখে কামনার আগুন জ্বলছে। “কী, এত বড় ব্যবস্থা করেছিস, এখন আমাকে কীভাবে নিংড়ে নিবি, বল?” রুমিনের কথায় একটা চ্যালেঞ্জ ছিল, যেন সে রতনকে উস্কে দিচ্ছে।

রতন হাসল, তার হাসিতে একটা শিকারীর আত্মবিশ্বাস। সে রুমিনের কাছে এগিয়ে গিয়ে তার কোমর জড়িয়ে ধরল। তার হাত রুমিনের শাড়ির আঁচলের উপর দিয়ে বুলতে শুরু করল, ধীরে ধীরে সেটা খুলে ফেলল। শাড়িটা মেঝেতে পড়ে গেল, আর রুমিনের শরীরটা কালো অন্তর্বাসে যেন আরও উন্মোচিত হয়ে উঠল। রতনের চোখ তার স্তনের উপর দিয়ে, তার নাভির নিচে, তার নিতম্বের বাঁকে ঘুরে বেড়াল। “রুমিন, তুমি যেন আগুনের গোলা। আজ আমি তোমাকে এমন ভাবে ভোগ করব যে তোমার শরীর আমার নাম ধরে কাঁপবে।”
সে রুমিনকে বিছানায় শুইয়ে দিল। তার হাত রুমিনের স্তনের উপর দিয়ে বুলতে শুরু করল, লেসের ব্রা-টাকে আস্তে আস্তে খুলে ফেলল। রুমিনের নরম, গোলাকার স্তন তার হাতে যেন গলে গেল। সে তার স্তনবৃন্তে জিভ বোলাতে শুরু করল, আলতো করে চুষতে লাগল, আর রুমিনের মুখ থেকে একটা গভীর শীৎকার বেরিয়ে এল। তার শরীর কেঁপে উঠল, যেন রতনের প্রতিটি স্পর্শে তার শিরায় বিদ্যুৎ ছুটছে।
রতনের হাত নিচে নামল, রুমিনের প্যান্টির উপর দিয়ে তার উষ্ণ, স্পন্দিত অঙ্গে। সে আস্তে আস্তে প্যান্টিটা খুলে ফেলল, আর রুমিনের নগ্ন শরীর তার সামনে উন্মুক্ত হয়ে গেল। রতন তার জিহ্বা দিয়ে রুমিনের নাভি থেকে নিচে নামতে শুরু করল, তার উরুতে চুমু দিল, আর অবশেষে তার সবচেয়ে গোপন অঙ্গে পৌঁছে গেল। রুমিনের শরীর তখন আর নিজের নিয়ন্ত্রণে নেই; সে রতনের চুল ধরে টেনে ধরল, তার শীৎকার ঘরের দেওয়ালে প্রতিধ্বনিত হতে লাগল।

রতন নিজের পোশাক খুলে ফেলল। তার শক্ত, উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ রুমিনের শরীরের দিকে এগিয়ে গেল। সে প্রথমে ধীরে ধীরে রুমিনের ভেতরে প্রবেশ করল, যেন তাকে টিজ করতে চায়। রুমিনের শরীর তার স্পর্শে কেঁপে উঠল, তার চোখ বন্ধ হয়ে গেল। “রতন... আর পারছি না... জোরে কর,” সে ফিসফিস করে বলল।
রতনের ঠোঁটে একটা দুষ্টু হাসি ফুটে উঠল। সে তার গতি বাড়িয়ে দিল, তার ঠাপের তীব্রতা যেন রুমিনের শরীরকে দোলাচ্ছে। রুমিনের নখ তার পিঠে গেঁথে গেল, তার শীৎকার আরও উচ্চ হয়ে উঠল। “রতন... ওহ... তুই আমাকে পাগল করে দিচ্ছিস!” তার কথাগুলো কামনায় ভেজা, যেন সে রতনের প্রতিটি ঠাপে নিজেকে সম্পূর্ণরূপে হারিয়ে দিচ্ছে।
রতনের গতি আরও তীব্র হল। তার শরীর ঘামে ভিজে গেছে, তার পেশীগুলো রুমিনের শরীরের সঙ্গে এক লয়ে চলছে। ঘরের বাতাসে তাদের শ্বাস, তাদের শীৎকার, আর বিছানার ক্রিচক্রিচ শব্দ মিশে একটা উন্মাদনাময় সিমফনি তৈরি করেছে। রুমিনের শরীর হঠাৎ কেঁপে উঠল, তার একটা তীব্র কম্পনের সঙ্গে সে চরম তৃপ্তিতে পৌঁছে গেল। রতনও আর নিজেকে ধরে রাখতে পারল না; তার শরীর থেকে গরম, ঘন বীর্য রুমিনের ভেতরে ঝরে পড়ল।

তারা দুজনে বিছানায় হাঁপাতে হাঁপাতে শুয়ে রইল, তাদের শরীর এখনও একে অপরের সঙ্গে জড়ানো। রুমিন হাসল, তার চোখে একটা তৃপ্তির আলো। “রতন, তুই যেন একটা জন্তু। আমার শরীরে এখনও তোর স্পর্শের আগুন জ্বলছে।” রতন হাসল, তার হাত রুমিনের নরম চুলে বিলি কাটতে লাগল। “রুমিন, তুমি যতবার আমার সামনে আসবে, আমি ততবার তোমাকে এভাবে ভালোবাসব।”
হোটেলের সুইটে তাদের তীব্র মিলনের পর রতন ও রুমিন এখনও বিছানায় জড়াজড়ি করে শুয়ে ছিল। ঘরের বাতাসে তাদের শরীরের উত্তাপ আর কামনার গন্ধ মিশে একটা ভারী পরিবেশ তৈরি করেছিল। রুমিনের শরীর ঘামে ভেজা, তার চোখে তৃপ্তির একটা আলস্য। রতন তার পাশে শুয়ে, তার নগ্ন শরীরের দিকে তাকিয়ে একটা দুষ্টু হাসি হাসল। তার মনে একটা নতুন, উন্মাদনাময় ইচ্ছা জেগে উঠল।
রতন আস্তে করে রুমিনের কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বলল, “রুমিন, তুমি কি আমার সঙ্গে আরেকটু বেপরোয়া খেলা খেলতে চাও?” তার কণ্ঠে একটা গভীর, কামুক আহ্বান ছিল। রুমিন চোখ তুলে তাকাল, তার চোখে কৌতূহল আর দুষ্টুমির মিশ্রণ। “কী শয়তানি মাথায় এসেছে তোর, বল?” সে হেসে বলল, তার শরীর এখনও রতনের স্পর্শে সাড়া দিচ্ছে।
রতন তাকে হাত ধরে টেনে বিছানা থেকে উঠিয়ে বাথরুমের দিকে নিয়ে গেল। হোটেলের বাথরুমটা ছিল বিলাসবহুল—মার্বেলের মেঝে, বড় একটা শাওয়ার, আর নরম আলো যা তাদের শরীরে একটা সোনালি আভা ফেলছিল। রতন রুমিনকে দেওয়ালের সঙ্গে ঠেস দিয়ে দাঁড় করাল। তার চোখে একটা জান্তব উত্তেজনা। “রুমিন, তুমি আমার। আজ আমি তোমাকে আমার আরেকটা দিক দেখাব,” সে বলল, তার কণ্ঠে একটা আদেশের সুর।

রুমিনের শরীরে একটা শিহরণ খেলে গেল। সে জানত রতনের এই উন্মাদনা তাকে নতুন একটা অভিজ্ঞতার দিকে নিয়ে যাবে। সে হাসল, তার চোখে একটা সম্মতির ইঙ্গিত। “ঠিক আছে, রতন। তুই যা চাস, কর। আমি তোর জন্য তৈরি।”
রতন তার শক্ত, নগ্ন শরীর রুমিনের কাছে নিয়ে এল। সে তার পুরুষাঙ্গ ধরে, রুমিনের মুখের দিকে তাকিয়ে একটা গভীর নিশ্বাস ফেলল। তারপর, ধীরে ধীরে, সে রুমিনের মুখের উপর প্রস্রাব করতে শুরু করল। উষ্ণ, সোনালি ধারা রুমিনের ঠোঁট, তার গাল, তার গলা বেয়ে নিচে গড়িয়ে পড়ল। রুমিনের চোখ বন্ধ হয়ে গেল, তার শরীরে একটা অদ্ভুত, কামুক অনুভূতি জেগে উঠল। সে মুখ খুলল, যেন রতনের এই কাজকে পুরোপুরি গ্রহণ করতে চায়। তার শীৎকার মৃদু, কিন্তু তাতে একটা গভীর তৃপ্তি মিশে ছিল।
রতনের চোখে একটা জয়ের আনন্দ। সে রুমিনের ভেজা মুখের দিকে তাকিয়ে বলল, “রুমিন, তুমি যেন আমার জন্য তৈরি। তোমার এই আত্মসমর্পণ আমাকে পাগল করে দেয়।” তার হাত রুমিনের ভেজা চুলে বুলল, তারপর তাকে টেনে শাওয়ারের নিচে নিয়ে গেল। গরম জল তাদের শরীরে পড়তে শুরু করল, তাদের শরীরের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে দিল।
রুমিন হাসল, তার চোখে একটা দুষ্টু তৃপ্তি। “তুই একটা পাগল, রতন। কিন্তু এই পাগলামি আমার ভালো লাগে।” সে রতনের বুকে হাত রাখল, তারপর তাকে জড়িয়ে ধরল। তাদের শরীর একে অপরের সঙ্গে মিশে গেল, শাওয়ারের জল তাদের কামনার আগুনকে আরও উস্কে দিল।

শাওয়ারের গরম জল তাদের নগ্ন শরীরে ঝরে পড়ছিল, তাদের ঘাম, কামনা, আর উত্তেজনার মিশ্র গন্ধ ধুয়ে দিচ্ছিল। রুমিনের ভেজা চুল তার কাঁধে লেপটে ছিল, আর তার ফর্সা ত্বকে জলের ফোঁটাগুলো মুক্তোর মতো ঝকঝক করছিল। রতনের হাত তার পিঠে, তার নরম নিতম্বে বুলছিল, যেন সে রুমিনের শরীরের প্রতিটি বাঁকের মানচিত্র তৈরি করতে চায়। রুমিনের চোখে এখনও সেই দুষ্টু, কামুক হাসি ছিল, যা রতনের মনে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছিল। তাদের শ্বাস-প্রশ্বাস একে অপরের সঙ্গে মিশে যাচ্ছিল, আর বাথরুমের কুয়াশাচ্ছন্ন বাতাসে তাদের কামনার তীব্রতা যেন ঘনীভূত হয়ে উঠছিল
রতন রুমিনের মুখের কাছে মুখ নিয়ে, তার ঠোঁটে একটা গভীর, দীর্ঘ চুমু দিল। তার জিভ রুমিনের ঠোঁটের উপর দিয়ে ঘুরে বেড়াল, তার নরম, উষ্ণ মুখের স্বাদ গ্রহণ করল। রুমিন তার বুকে হাত রেখে, তার শক্ত পেশীগুলোর উপর আঙুল বোলাতে লাগল। তার নখ রতনের ত্বকে হালকা আঁচড় কাটছিল, যেন সে রতনের শরীরে তার নিজের দাবি জানান দিতে চায়। “রতন, তুই একটা জাদুকর,” রুমিন ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠে একটা মাদকতা মিশে ছিল। “তোর প্রতিটি স্পর্শে আমার শরীরে আগুন লাগছে। তুই কী আমাকে এভাবেই পুড়িয়ে মারবি?”

রতন হাসল, তার চোখে একটা শিকারীর তৃপ্তি। “রুমিন, তুমি যে আগুন, আমি তাতে পুড়তে চাই। তুমি আমার জন্য একটা নেশা হয়ে গেছ।” সে রুমিনের ভেজা শরীরকে দেওয়ালের সঙ্গে আরও জোরে ঠেস দিয়ে ধরল। তার হাত রুমিনের স্তনের উপর দিয়ে নেমে গেল, তার নাভির কাছে থামল, তারপর আরও নিচে। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল যখন রতনের আঙুল তার যৌনাঙ্গের নরম, মসৃণ বালের উপর দিয়ে বুলতে শুরু করল। তার আঙুলগুলো আস্তে আস্তে রুমিনের ভেতরে প্রবেশ করল, আর রুমিনের মুখ থেকে একটা গভীর শীৎকার বেরিয়ে এল।
“রতন... তুই... তুই আমাকে পাগল করে দিচ্ছিস,” রুমিন হাঁপাতে হাঁপাতে বলল। তার শরীর রতনের স্পর্শে কাঁপছিল, তার চোখ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। রতন তার আঙুলের গতি বাড়িয়ে দিল, তার প্রতিটি স্পর্শে রুমিনের শরীরে একটা নতুন ঢেউ তুলছিল। রুমিনের হাত রতনের কাঁধে গেঁথে গেল, তার নখ তার ত্বকে গভীরভাবে আঁকড়ে ধরল। “রতন... আর পারছি না... আমাকে... আমাকে এখনই চাই,” সে কাতর গলায় বলল।
রতনের ঠোঁটে একটা দুষ্টু হাসি ফুটে উঠল। সে রুমিনের পা দুটো সামান্য উঁচু করে তাকে দেওয়ালের সঙ্গে ঠেকিয়ে ধরল। তার শক্ত, উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ রুমিনের ভেতরে ধীরে ধীরে প্রবেশ করল। রুমিনের শরীর একটা তীব্র কম্পনের সঙ্গে সাড়া দিল, তার শীৎকার বাথরুমের দেওয়ালে প্রতিধ্বনিত হতে লাগল। রতন তার গতি বাড়িয়ে দিল, তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর দোলছিল, যেন সে তাকে সম্পূর্ণরূপে নিজের করে নিতে চায়।

শাওয়ারের গরম জল তাদের শরীরে পড়ছিল, তাদের ঘাম আর কামনার মিশ্রণ ধুয়ে দিচ্ছিল। রুমিনের শরীর রতনের প্রতিটি ঠাপে কাঁপছিল, তার স্তন দুটি তার গতির তালে তালে নাচছিল। তার চোখে একটা উন্মাদনার আলো, যেন সে রতনের সঙ্গে এই মুহূর্তে পুরোপুরি হারিয়ে গেছে। “রতন... তুই... তুই আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছিস... আরও জোরে... আমাকে আরও জোরে চাই,” সে চিৎকার করে বলল।
রতনের শরীরেও একটা জান্তব উত্তেজনা জেগে উঠেছিল। সে রুমিনের কোমর ধরে তাকে আরও কাছে টেনে নিল, তার ঠাপের গতি আরও তীব্র হয়ে উঠল। বাথরুমের কুয়াশাচ্ছন্ন বাতাসে তাদের শীৎকার, তাদের শ্বাস, আর শাওয়ারের জলের শব্দ মিশে একটা কামোত্তেজক সিমফনি তৈরি করছিল। রুমিনের শরীর হঠাৎ একটা তীব্র কম্পনের সঙ্গে থেমে গেল, তার মুখ থেকে একটা গভীর, দীর্ঘ শীৎকার বেরিয়ে এল। তার যৌনাঙ্গ থেকে গরম কামরস ঝরে পড়ল, রতনের পুরুষাঙ্গকে ভিজিয়ে দিল। রতনও আর নিজেকে ধরে রাখতে পারল না; তার শরীর থেকে গরম, ঘন বীর্য রুমিনের ভেতরে ঝরে পড়ল, তাদের শরীরের মিলনকে পূর্ণতা দিল। তারা দুজনে দেওয়ালের সঙ্গে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল, তাদের শরীর এখনও একে অপরের সঙ্গে জড়ানো। শাওয়ারের জল তাদের উপর দিয়ে ঝরে পড়ছিল, তাদের শরীরের উত্তাপকে শান্ত করছিল। রুমিন হাঁপাতে হাঁপাতে হাসল, তার চোখে একটা তৃপ্তির আলো। “রতন, তুই একটা পশু। কিন্তু এই পশুত্ব আমার ভীষণ ভালো লাগে। তুই আমাকে যে সুখ দিচ্ছিস, তা আমি কখনো ভুলব না।”
রতন তার ভেজা চুলে হাত বুলিয়ে বলল, “রুমিন, তুমি আমার জন্য একটা স্বপ্ন। তোমার শরীর, তোমার হাসি, তোমার এই দুষ্টুমি—সবকিছু আমাকে পাগল করে দেয়।” সে রুমিনের ঠোঁটে আরেকটা গভীর চুমু দিল, তারপর তাকে কোলে তুলে বিছানায় নিয়ে গেল। তারা দুজনে বিছানায় শুয়ে পড়ল, তাদের শরীর এখনও ভেজা, তাদের হৃদস্পন্দন এখনও তীব্র।
Like Reply
#76
রাত গভীর হয়ে এল। হোটেলের সুইটের বড় জানালা দিয়ে শহরের আলো ঝলমল করছিল, কিন্তু তাদের জগৎ শুধু একে অপরের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। রুমিন রতনের বুকে মাথা রেখে শুয়ে ছিল, তার হাত রতনের শরীরের উপর দিয়ে বুলছিল। “রতন, আমি কখনো ভাবিনি একটা অপরিচিত মানুষ আমার জীবনে এমন ঝড় তুলবে। তুই আমাকে শুধু শরীরের সুখই দিসনি, তুই আমার মনে একটা জায়গা করে নিয়েছিস,” সে মৃদু গলায় বলল। রতন তার চুলে আঙুল বোলাতে বোলাতে বলল, “রুমিন, আমারও তাই। তুমি আমার জীবনে একটা আলোড়ন তৈরি করেছ। আমি জানি আমার বিয়ে হয়েছে, আমার একটা জীবন আছে, কিন্তু তোমার সঙ্গে কাটানো এই মুহূর্তগুলো আমার জন্য অমূল্য।” তার কথায় একটা গভীর আবেগ মিশে ছিল, যেন সে তার নিজের দ্বন্দ্বের মধ্যে হারিয়ে গেছে।
রুমিন হাসল, তার চোখে একটা মিষ্টি দুষ্টুমি ফিরে এল। “তাহলে আমাদের এই ঝড়টা আরেকটু চালিয়ে নিই, কী বলিস?” সে রতনের উপর উঠে বসল, তার নগ্ন শরীর আবার রতনের শরীরের সঙ্গে মিশে গেল। তার স্তন রতনের বুকের উপর ঘষা খাচ্ছিল, তার নিতম্ব তার কোমরের উপর দোলছিল। রতনের শরীর আবার জেগে উঠল, তার হাত রুমিনের নরম দাবনায় গেঁথে গেল

তারা আবার একে অপরের শরীর নিয়ে খেলা শুরু করল। রুমিন রতনের উপর লাফিয়ে লাফিয়ে ঠাপ নিতে শুরু করল, তার প্রতিটি নড়াচড়ায় তার স্তন দুটি দোলছিল, যেন তারা রতনকে আরও উত্তেজিত করতে চায়। রতন তার কোমর ধরে তাকে আরও জোরে টেনে নিল, তার ঠাপের গতি রুমিনের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলল। তাদের শরীরের মিলন একটা নিখুঁত লয়ে চলছিল, তাদের শীৎকার আর শ্বাসের শব্দ ঘরের বাতাসে মিশে যাচ্ছিল
এবার তাদের মিলন আরও তীব্র, আরও উন্মাদনাময় ছিল। রুমিনের শরীর রতনের প্রতিটি ঠাপে কাঁপছিল, তার চোখে একটা চরম তৃপ্তির আলো। “রতন... তুই... তুই আমাকে স্বর্গ দেখাচ্ছিস,” সে হাঁপাতে হাঁপাতে বলল। রতনের শরীরও তখন চরম উত্তেজনায় পৌঁছে গিয়েছিল। তারা একসঙ্গে চরম তৃপ্তিতে পৌঁছে গেল, তাদের শরীর থেকে কামরস আর বীর্য একে অপরের সঙ্গে মিশে গেল।
রতন ও রুমিন বিছানায় শুয়ে হাঁপাচ্ছিল, তাদের শরীর ঘামে ভেজা, কামনার তীব্রতায় এখনও কাঁপছে। হোটেলের সুইটের নরম আলো তাদের নগ্ন শরীরে পড়ে একটা সোনালি আভা ছড়াচ্ছিল। রুমিনের ফর্সা ত্বক, তার সুগঠিত স্তন, আর নরম নিতম্ব রতনের চোখে যেন একটা মাদকতাময় চিত্রকল্প। রতনের মনে আবার একটা জান্তব উত্তেজনা জেগে উঠল। তার শরীর এখনও রুমিনের জন্য তৃষ্ণার্ত, যেন তার কামনার কোনো শেষ নেই।

রতন রুমিনের কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বলল, “রুমিন, তুমি কি আরেকটু বেপরোয়া, নোংরা খেলা খেলতে চাও? আমি তোমাকে এমন একটা রাত দেব যা তুমি জীবনে ভুলতে পারবে না।” তার কণ্ঠে একটা গভীর, কামুক আহ্বান ছিল, যেন সে রুমিনকে তার নিজের অন্ধকার কল্পনার জগতে টেনে নিতে চায়। রুমিনের চোখে একটা দুষ্টু, উত্তেজিত চমক খেলে গেল। সে তার নরম ঠোঁটে একটা হাসি ঝুলিয়ে বলল, “রতন, তুই যেন আমার শরীরের প্রতিটি ইঞ্চি জানিস। দেখি, তুই আমাকে আর কী দিতে পারিস। আমি তোর জন্য তৈরি।”
রতন তাকে হাত ধরে টেনে বিছানা থেকে উঠিয়ে আবার বাথরুমের দিকে নিয়ে গেল। বাথরুমের মার্বেলের মেঝে এখনও তাদের পূর্বের মিলনের ভেজা চিহ্ন ধরে রেখেছিল। শাওয়ারের নরম আলো তাদের শরীরে পড়ে তাদের নগ্নতাকে আরও উন্মোচিত করে তুলছিল। রতন রুমিনকে দেওয়ালের সঙ্গে ঠেস দিয়ে দাঁড় করাল। তার চোখে একটা জান্তব উত্তেজনা, যেন সে তার শিকারকে পুরোপুরি নিজের করে নিতে প্রস্তুত।
রতন তার শক্ত, উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ ধরে রুমিনের দিকে তাকাল। তারপর, ধীরে ধীরে, সে তার প্রস্রাব শুরু করল। উষ্ণ, সোনালি ধারা রুমিনের পেটের উপর পড়তে শুরু করল, তার নাভি বেয়ে নিচে গড়িয়ে তার যৌনাঙ্গের নরম বালের উপর দিয়ে প্রবাহিত হল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল, তার চোখে একটা অদ্ভুত, কামুক তৃপ্তি। সে মুখ খুলল, তার ঠোঁটে একটা দুষ্টু হাসি। “রতন, তুই একটা পাগল। কিন্তু এই নোংরা খেলা আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছে,” সে ফিসফিস করে বলল।
রুমিনও এবার তার পা সামান্য ফাঁক করে প্রস্রাব শুরু করল। তার উষ্ণ ধারা মেঝেতে পড়ে শাওয়ারের জলের সঙ্গে মিশে গেল। রতনের চোখে একটা জয়ের আনন্দ। সে রুমিনের কাছে এগিয়ে গেল, তার পুরুষাঙ্গ ধরে তার মুখের কাছে নিয়ে গেল। “রুমিন, তুমি আমার সব নিতে পারবে, তাই না?” সে বলল, তার কণ্ঠে একটা আদেশের সুর। রুমিন মুচকি হেসে তার মুখ খুলল, তার চোখে একটা আত্মসমর্পণের ইঙ্গিত। রতন তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের মুখে প্রবেশ করাল, এবং আবার প্রস্রাব শুরু করল। উষ্ণ ধারা রুমিনের মুখে, তার গলায় প্রবাহিত হল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল, তার শীৎকার মৃদু কিন্তু তীব্র। সে রতনের পুরুষাঙ্গ চুষতে শুরু করল, তার জিভ তার ডগার চারপাশে ঘুরতে লাগল, যেন সে রতনের প্রতিটি ফোঁটা গ্রহণ করতে চায়।

রতনের হাত রুমিনের স্তনের উপর গেল। তার আঙুলগুলো রুমিনের নরম, গোলাকার স্তন দুটো খামচে ধরল, তার নখ তার ত্বকে গেঁথে গেল। সে রুমিনের খয়েরি বৃত্তে ঘেরা বোঁটাগুলো টিপতে শুরু করল, তারপর তার মুখ নামিয়ে সেগুলো চুষতে লাগল। তার জিভ রুমিনের বোঁটার চারপাশে ঘুরছিল, তার দাঁত হালকা কামড় দিচ্ছিল। রুমিনের শরীর কাঁপছিল, তার শীৎকার আরও উচ্চ হয়ে উঠল। “রতন... তুই... তুই আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়ে দিচ্ছিস... আরও জোরে... আমাকে আরও জোরে খা,” সে কাতর গলায় বলল।
রতনের উত্তেজনা এখন চরমে। সে রুমিনকে ঘুরিয়ে দেওয়ালের দিকে মুখ করে দাঁড় করাল। তার হাত রুমিনের নরম, গোলাকার নিতম্বে বুলতে শুরু করল। তার আঙুল রুমিনের টাইট, আচোদা পুটকির চারপাশে ঘুরল, তারপর আস্তে আস্তে ভেতরে প্রবেশ করল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল, তার মুখ থেকে একটা তীব্র শীৎকার বেরিয়ে এল। “রতন... ওটা... ওটা খুব টাইট... আমার ব্যথা হবে,” সে কাঁপা গলায় বলল।
রতন তার কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বলল, “রুমিন, আমি তোকে ব্যথা দেব না। তুই শুধু আমার উপর ভরসা কর।” সে তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকির কাছে নিয়ে গেল, তার ডগাটা আস্তে আস্তে ভেতরে ঢুকিয়ে দিল। রুমিনের শরীর একটা তীব্র কম্পনের সঙ্গে সাড়া দিল, তার মুখ থেকে ব্যথা আর উত্তেজনার মিশ্র শীৎকার বেরিয়ে এল। “রতন... ওহ... খুব ব্যথা... কিন্তু থামিস না... আমাকে চুদে ফেল,” সে চিৎকার করে বলল।
রতন তার গতি ধীরে ধীরে বাড়িয়ে দিল। তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের টাইট পুটকির ভেতরে প্রবেশ করছিল, তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর কাঁপছিল। বাথরুমের মেঝে শাওয়ারের জলে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল। রতনের পা হঠাৎ পিছলে গেল, তার শরীর রুমিনের উপর পড়ে গেল। রুমিনের পুটকিতে তার পুরুষাঙ্গ আরও গভীরে প্রবেশ করল, আর রুমিনের মুখ থেকে একটা তীব্র, ব্যথাভরা চিৎকার বেরিয়ে এল। তার পুটকি যেন ফেটে যাচ্ছিল, তার শরীর কাঁপছিল তীব্র ব্যথায়। “রতন... আমার পাছা... ওহ... ফেটে যাচ্ছে... থাম... না, থামিস না...” সে হাঁপাতে হাঁপাতে বলল, তার কণ্ঠে ব্যথা আর কামনার এক অদ্ভুত মিশ্রণ।

রতন নিজেকে সামলে নিয়ে আবার ঠাপ শুরু করল। তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর দোলছিল, তার শীৎকার বাথরুমের দেওয়ালে প্রতিধ্বনিত হচ্ছিল। রুমিনের পুটকি তার পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল, যেন সে তাকে পুরোপুরি নিজের করে নিতে চায়। রতনের হাত রুমিনের স্তন দুটো খামচে ধরল, তার নখ তার ত্বকে গভীরভাবে গেঁথে গেল। রুমিনের শরীর তখন আর নিজের নিয়ন্ত্রণে ছিল না; তার শীৎকার, তার কম্পন, তার কামনা সবকিছু রতনের সঙ্গে এক হয়ে গিয়েছিল। রতন রুমিনকে জোর করে দেওয়ালের সঙ্গে চেপে ধরল। তার শক্ত হাত রুমিনের কোমরে গেঁথে গেল, তার নখ তার নরম ত্বকে আঁচড় কাটল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল, তার মুখ থেকে একটা মৃদু শীৎকার বেরিয়ে এল। রতন তার হাত দিয়ে রুমিনের নরম, গোলাকার নিতম্ব খামচে ধরল, তার আঙুল তার টাইট, আচোদা পুটকির চারপাশে ঘুরতে লাগল। “রুমিন, তোমার এই পাছাটা যেন আমার জন্য তৈরি। আমি এটাকে আজ ফাটিয়ে দেব,” সে দাঁতে দাঁত চেপে বলল।
রুমিন কাঁপা গলায় বলল, “রতন... ওটা খুব টাইট... আমার ব্যথা হবে... আস্তে কর।” কিন্তু রতনের চোখে এখন কোনো দয়া নেই। সে তার উত্তেজিত, শক্ত পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকির কাছে নিয়ে গেল। তার ডগাটা আস্তে আস্তে ভেতরে ঢুকিয়ে দিল। রুমিনের শরীর একটা তীব্র কম্পনের সঙ্গে সাড়া দিল, তার মুখ থেকে ব্যথাভরা চিৎকার বেরিয়ে এল। “রতন... ওহ... খুব ব্যথা... আমার পাছা ছিঁড়ে যাচ্ছে!” সে কান্নার সুরে বলল।

রতন তার কথা উপেক্ষা করে ঠাপ শুরু করল। তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর কাঁপছিল, তার পুটকি তার পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল। বাথরুমের মেঝে শাওয়ারের জলে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল। রতনের পা হঠাৎ পিছলে গেল, তার শরীর রুমিনের উপর পড়ে গেল। তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকিতে আরও গভীরে প্রবেশ করল, আর রুমিনের মুখ থেকে একটা তীব্র, ব্যথাভরা চিৎকার বেরিয়ে এল। “রতন... আমার পাছা ফেটে গেল... ওহ... আমি আর পারছি না!” সে কাঁদতে কাঁদতে বলল।
রতনের শরীরে এখন একটা জান্তব উন্মাদনা। সে নিজেকে সামলে নিয়ে আরও জোরে ঠাপ চালিয়ে যেতে লাগল। রুমিনের পুটকি থেকে হঠাৎ একটা গন্ধ বেরিয়ে এল, তার শরীর থেকে মল বেরিয়ে পড়ল। রুমিন লজ্জায়, ব্যথায় কাঁদতে শুরু করল। “রতন... আমার শরীর... আমি পারছি না... আমার লজ্জা করছে,” সে কান্নার সুরে বলল। কিন্তু রতনের উত্তেজনা এখন চরমে। সে রুমিনের কান্না উপেক্ষা করে তার ঠাপের গতি বাড়িয়ে দিল। তার হাত রুমিনের স্তন দুটো খামচে ধরল, তার নখ তার ত্বকে গভীরভাবে গেঁথে গেল। “রুমিন, তোমার এই নোংরা শরীর আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। আমি তোমাকে ছাড়ব না,” সে দাঁতে দাঁত চেপে বলল।

রুমিনের শরীর তখন ব্যথা আর উত্তেজনার মাঝে দোলাচ্ছিল। তার পুটকি থেকে মল আর রক্তের মিশ্রণ গড়িয়ে পড়ছিল, শাওয়ারের জলের সঙ্গে মিশে মেঝেতে ছড়িয়ে যাচ্ছিল। তার চিৎকার কান্নায় মিশে গিয়েছিল, কিন্তু তার শরীরে এখনও একটা অদ্ভুত কামনা জেগে ছিল। “রতন... তুই আমাকে ভেঙে ফেলছিস... কিন্তু আমি তোকে থামাতে চাই না... আমাকে আরও চোদ,” সে কাঁপা গলায় বলল। রতনের ঠাপ এখন আরও উগ্র, আরও তীব্র। তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকির গভীরে প্রবেশ করছিল, তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর কাঁপছিল। বাথরুমের দেওয়ালে তাদের শীৎকার, কান্না, আর শাওয়ারের জলের শব্দ মিশে একটা উন্মাদনাময় পরিবেশ তৈরি করছিল। রতনের হাত রুমিনের নরম স্তন দুটো চটকে ধরছিল, তার বোঁটাগুলো টিপে মুচড়ে দিচ্ছিল। রুমিনের শরীর ব্যথায়, লজ্জায়, আর কামনায় কাঁপছিল।
হঠাৎ, রতনের শরীরে একটা তীব্র কম্পন হল। তার পুরুষাঙ্গ থেকে গরম, ঘন বীর্য রুমিনের পুটকির গভীরে ঝরে পড়ল, তার মল আর রক্তের সঙ্গে মিশে গেল। রুমিনের শরীরও একটা তীব্র কম্পনের সঙ্গে থেমে গেল, তার যৌনাঙ্গ থেকে কামরস ঝরে পড়ল, শাওয়ারের জলের সঙ্গে মিশে মেঝেতে ছড়িয়ে গেল। রুমিন কান্নায় ভেঙে পড়ল, তার শরীর ব্যথায় আর লজ্জায় কুঁকড়ে গিয়েছিল। “রতন... তুই আমাকে শেষ করে দিয়েছিস... আমার শরীর... আমি আর পারছি না,” সে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে বলল।
রতন রুমিনকে হাই কমোডের দিকে ঠেলে দিল। “ঝুঁকে পড়ো,” সে গম্ভীর কণ্ঠে বলল। রুমিনের শরীর কাঁপছিল, তার মনে আগের ব্যথার স্মৃতি ফিরে এল। “রতন... আবার ওখানে না... আমার এখনও ব্যথা,” সে কাঁপা গলায় বলল। কিন্তু রতনের মুখে কোনো দয়া ছিল না। সে রুমিনের কোমর ধরে জোর করে তাকে কমোডের উপর মুখ করে উপুড় করে ঝুঁকিয়ে দিল। রুমিনের হাত কমোডের ঠান্ডা পৃষ্ঠে আঁকড়ে ধরল, তার শরীর ভয়ে আর উত্তেজনায় কাঁপছিল।
রতন তার পিছনে দাঁড়িয়ে তার শক্ত, উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকির কাছে নিয়ে গেল। রুমিনের শরীর টানটান হয়ে গেল, তার মুখ থেকে একটা ভয়ার্ত শ্বাস বেরিয়ে এল। রতন কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের টাইট পুটকিতে ভরে দিল। রুমিনের মুখ থেকে তীব্র, ব্যথাভরা চিৎকার বেরিয়ে এল। “রতন... না... ওহ... আমার পাছা ছিঁড়ে যাচ্ছে!” সে কান্নার সুরে চিৎকার করে উঠল। তার শরীর কম্পনে কাঁপছিল, তার পুটকি রতনের পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল।

রতন তার চিৎকার উপেক্ষা করে জোরে জোরে ঠাপ শুরু করল। তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর কমোডের উপর ধাক্কা খাচ্ছিল, তার হাত পিচ্ছিল পৃষ্ঠে স্থির থাকতে পারছিল না। রতন হঠাৎ তার হাত তুলে রুমিনের নরম, গোলাকার নিতম্বে জোরে একটা থাপ্পড় মারল। চটাস শব্দে বাথরুমের দেওয়ালে প্রতিধ্বনি হল, আর রুমিনের ত্বকে লাল দাগ ফুটে উঠল। “রুমি, তোর এই পাছাটা আমার জন্য তৈরি,” রতন দাঁতে দাঁত চেপে বলল। সে আরও জোরে থাপ্পড় মারতে লাগল, তার হাত রুমিনের ত্বকে একের পর এক দাগ ফেলছিল। রুমিন ব্যথায় কাঁদতে শুরু করল, তার চোখ থেকে অশ্রু গড়িয়ে কমোডের পৃষ্ঠে পড়ছিল। “রতন... থাম... আমি আর পারছি না... আমার ব্যথা হচ্ছে,” সে ফুঁপিয়ে বলল।
কিন্তু রতনের উন্মাদনা এখন চরমে। সে রুমিনের কান্না উপেক্ষা করে তার মুখ কমোডের ঠান্ডা পৃষ্ঠে চেপে ধরল। রুমিনের শ্বাস আটকে যাচ্ছিল, তার মুখ কমোডের ভেতরে প্রায় ডুবে গিয়েছিল। “রুমি, তুই আমার। তুই শুধু আমার কথা ভাববি,” রতন গর্জন করে বলল। তার ঠাপের গতি আরও বাড়ল, তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকির গভীরে প্রবেশ করছিল। রুমিনের শরীর ব্যথায় আর দমবন্ধ অবস্থায় কাঁপছিল, তার হাত কমোডের প্রান্ত ধরে ছটফট করছিল। তার চিৎকার এখন মৃদু, কান্নায় ভেজা শীৎকারে পরিণত হয়েছিল।
রতনের শরীরে হঠাৎ একটা তীব্র কম্পন হল। তার পুরুষাঙ্গ থেকে গরম, ঘন বীর্য রুমিনের পুটকির গভীরে ঝরে পড়ল। সে একটা গভীর শ্বাস ছেড়ে রুমিনের মুখ থেকে হাত সরিয়ে নিল। রুমিন হাঁপাতে হাঁপাতে কমোডের উপর লুটিয়ে পড়ল, তার শরীর ব্যথায় আর ক্লান্তিতে অবশ। তার পুটকি থেকে রতনের বীর্য, রক্ত, আর মলের মিশ্রণ গড়িয়ে পড়ছিল, মেঝেতে একটা নোংরা দাগ তৈরি করছিল। “রতন... তুই আমাকে শেষ করে দিলি... আমার শরীর আর কিছু সহ্য করতে পারছে না,” সে কাঁদতে কাঁদতে বলল।

বাথরুমের মেঝেতে কিছুক্ষণের নীরবতার পর রতনের মুখে আবার সেই অন্ধকার, জান্তব দৃষ্টি ফিরে এল। তার মনে যেন একটা অস্থির, ধ্বংসাত্মক ইচ্ছা জেগে উঠছিল। সে রুমিনের হাত ধরে টেনে তুলল, তার কণ্ঠে একটা ভয়ংকর শীতলতা। “রুমি, চল, আমরা এখন ছাদে যাব। আমি তোমারে আরেকটা নতুন জায়গায় নেব।” রুমিনের শরীর ক্লান্ত, ব্যথায় ভারী, তার চোখে ভয় আর বিভ্রান্তি। “রতন... ছাদে? এত রাতে? আমার শরীর আর পারছে না,” সে কাঁপা গলায় বলল। কিন্তু রতনের দৃষ্টিতে এমন একটা তীব্রতা ছিল যে রুমিন প্রতিবাদ করতে পারল না।
রতন তাকে প্রায় জোর করেই টেনে নিয়ে বাড়ির সিঁড়ি বেয়ে ছাদে উঠল। বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে, ছাদের মেঝে ভিজে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল। আকাশে মেঘের আড়ালে চাঁদের ম্লান আলো, যা তাদের শরীরে একটা ভৌতিক ছায়া ফেলছিল। রুমিনের শরীর কাঁপছিল, ঠান্ডায় আর ভয়ে। “রতন... এখানে কেন? আমার ভয় করছে,” সে ফিসফিস করে বলল। রতন তার কথার উত্তর না দিয়ে তাকে ছাদের কিনারায় ঠেলে নিয়ে গেল।

“ঝুঁকে পড়, রুমি,” রতনের কণ্ঠে একটা অমানুষিক আদেশ। রুমিনের হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছিল, তার শরীর অসাড় হয়ে আসছিল। “রতন... দোহাই তোর, এটা করিস না... আমি আর পারব না,” সে কান্নার সুরে বলল। কিন্তু রতন তার কোমর ধরে জোর করে তাকে ছাদের রেলিংয়ের উপর ঝুঁকিয়ে দিল। রুমিনের হাত রেলিংয়ে আঁকড়ে ধরল, তার শরীর বৃষ্টির জলে ভিজে গিয়েছিল।
রতন তার পিছনে দাঁড়িয়ে তার পুরুষাঙ্গ, যা আবার উত্তেজনায় শক্ত হয়ে উঠেছিল, রুমিনের পুটকির কাছে নিয়ে গেল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল, তার মনে আগের ব্যথার স্মৃতি ফিরে এল। “রতন... না... আমার পাছায় এখনও রক্ত পড়ছে... দয়া কর,” সে চিৎকার করে বলল। কিন্তু রতনের মনে যেন কোনো দয়া বা মানবতা অবশিষ্ট ছিল না। সে এক ঝটকায় তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকিতে প্রবেশ করাল। রুমিনের মুখ থেকে একটা তীব্র, হৃদয়বিদারক চিৎকার বেরিয়ে এল। “রতন... আমি মরে যাব... আমার শরীর ছিঁড়ে যাচ্ছে!” তার কান্না বৃষ্টির শব্দে মিশে যাচ্ছিল।
রতন তার চিৎকার উপেক্ষা করে উগ্র গতিতে ঠাপ শুরু করল। তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর রেলিংয়ের উপর ধাক্কা খাচ্ছিল, তার হাত পিচ্ছিল রেলিং থেকে সরে যাচ্ছিল। রুমিনের পুটকি থেকে রক্ত আর মল গড়িয়ে পড়ছিল, বৃষ্টির জলের সঙ্গে মিশে ছাদের মেঝেতে ছড়িয়ে যাচ্ছিল। তার চিৎকার ক্রমশ দুর্বল হয়ে আসছিল, তার শরীর ব্যথায় আর ক্লান্তিতে অবশ হয়ে যাচ্ছিল।
হঠাৎ রতনের মনে একটা অন্ধকার, ধ্বংসাত্মক উন্মাদনা জেগে উঠল। তার চোখে যেন কোনো মানবিকতা অবশিষ্ট ছিল না। সে রুমিনের কোমর ছেড়ে দিয়ে তার শরীরে একটা শক্ত ধাক্কা দিল। রুমিনের হাত রেলিং থেকে ছুটে গেল, তার শরীর ছাদের কিনারা পেরিয়ে নিচে পড়তে শুরু করল। “রতন!” তার শেষ চিৎকার বৃষ্টির শব্দে মিলিয়ে গেল। তার শরীর বাড়ির নিচের শক্ত মাটিতে আছড়ে পড়ল, একটা ভয়ংকর শব্দের সঙ্গে তার জীবনের শেষ নিশ্বাস বেরিয়ে গেল।


রতন ছাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে নিচের দিকে তাকিয়ে রইল। তার শরীর কাঁপছিল, বৃষ্টির জল তার মুখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ছিল। তার মনে একটা শূন্যতা, একটা অপরাধবোধ, আর একটা অদ্ভুত তৃপ্তি মিশে গিয়েছিল। “রুমি... তুই আমার ছিলি... কিন্তু তুই আমারে ছাড়া বাঁচতে পারতি না,” সে ফিসফিস করে বলল। বৃষ্টির শব্দে তার কথা হারিয়ে গেল। বৃষ্টির শব্দ ক্রমশ মিশে যাচ্ছিল রতনের হৃৎপিণ্ডের দ্রুত লয়ে। ছাদ থেকে নেমে সে হোটেলের সিঁড়ি বেয়ে দ্রুত তার রুমের দিকে ছুটল। তার শরীর ঠান্ডায় কাঁপছিল, তার পোশাক বৃষ্টিতে ভিজে চুপসে গিয়েছিল। তার মাথায় শুধু রুমিনের শেষ চিৎকার ঘুরছিল, তার শরীরের রক্তাক্ত ছবি। দরজাটা খুলে সে রুমে ঢুকতেই তার চোখ স্থির হয়ে গেল। ঘরের মৃদু হলুদ আলোয় একটা নারীর ছায়া, তার শাড়ির আঁচল মেঝেতে পড়ে আছে। রিতা।
রতনের শ্বাস আটকে গেল। রিতা ধীরে ধীরে শাড়ির আঁচল সরাল, তার শরীর আলোর নিচে উন্মুক্ত হল। তার ফর্সা ত্বক যেন মুক্তোর মতো ঝকঝক করছিল। তার ভরাট বক্ষ শক্ত, স্তনবৃন্ত গাঢ় বাদামী, উঁচু হয়ে দাঁড়িয়ে। তার কোমর সরু, পেট মসৃণ, নাভির নিচে একটা হালকা লোমের রেখা নেমে গেছে। তার নিতম্ব গোলাকার, টানটান, যেন কোনো ভাস্কর্য। রতনের চোখ নিচে নামতেই তার শরীরে একটা শিহরণ বয়ে গেল। রিতার দুই পায়ের মাঝে একটা ছয় ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ, শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে, মাথাটা রসে ভিজে চকচক করছে, হালকা কম্পনে কাঁপছে।
রতনের মুখ শুকিয়ে গেল। তার চোখ বিস্ফারিত। “রি… রিতা?” সে কোনোমতে ফিসফিস করল। রিতা তার দিকে তাকিয়ে একটা কামুক হাসি হাসল, তার চোখে একটা জান্তব উত্তেজনা। “আমি একসময় পুরুষ ছিলাম, রতন,” সে গভীর, কামুক কণ্ঠে বলল। “সেক্স চেঞ্জ অপারেশন করে নারী হয়েছি। আমার বুক, আমার শরীর মেয়ের, কিন্তু আমার ধোন এখনো আছে। আমি রুমিনকে চুদতে চেয়েছিলাম, কিন্তু তুই তাকে মেরে ফেলেছিস। তাই আজ আমি তোকে চুদব।”

রতনের মুখ দিয়ে কোনো শব্দ বেরোল না। তার শরীরে ভয়, বিস্ময়, আর একটা অদ্ভুত উত্তেজনা মিশে গেল। সে কিছু বলতে গেল, “কিন্তু আমি…” কিন্তু রিতা দ্রুত তার কাছে এগিয়ে এল, তার নরম আঙুল রতনের ঠোঁটে রাখল। তার স্পর্শে রতনের শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল। “চুপ থাক, খানকির ছেলে,” রিতা ফিসফিস করে বলল, তার কণ্ঠে একটা শীতল আদেশ। “আমি তোর পুটকি ফাটাব।”
রিতা রতনের কাঁধে হাত রেখে তাকে জোর করে মেঝেতে বসিয়ে দিল। তার শক্ত পুরুষাঙ্গ রতনের মুখের সামনে। রতনের চোখে ভয়, তার শ্বাস ভারী। রিতা তার মাথার চুল খামচে ধরে তার পুরুষাঙ্গ রতনের মুখে গুঁজে দিল। রতনের মুখ ভরে গেল, তার গলায় একটা গুতো লাগল। তার চোখ দিয়ে পানি ঝরতে লাগল, তার গলা ভরাট হয়ে গেল রিতার পুরুষাঙ্গের নোনতা, মিষ্টি স্বাদে। “চোষ, রতন,” রিতা গর্জন করে বলল। “তোর মুখ আমার ধোনের জন্য তৈরি।”
রতনের হাত কাঁপছিল, তার মন প্রতিবাদ করতে চাইছিল, কিন্তু তার শরীর যেন তার নিয়ন্ত্রণে ছিল না। সে রিতার পুরুষাঙ্গ চুষতে শুরু করল, তার জিভ তার মাথার চারপাশে ঘুরতে লাগল। রিতা তার মাথা ধরে জোরে জোরে ঠাপ দিতে শুরু করল, তার পুরুষাঙ্গ রতনের গলার গভীরে প্রবেশ করছিল। রতনের গলা থেকে গোঙানির শব্দ বেরোচ্ছিল, তার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছিল। রিতার শরীর কাঁপছিল, তার মুখে একটা তীব্র উত্তেজনার হাসি। “হ্যাঁ, রতন… এভাবেই… তুই আমার দাস,” সে দাঁতে দাঁত চেপে বলল।
কিছুক্ষণ পর রিতা তার পুরুষাঙ্গ রতনের মুখ থেকে বের করে নিল। রতন হাঁপাচ্ছিল, তার মুখ লালায় আর রিতার রসে ভিজে গিয়েছিল। রিতা তাকে টেনে তুলে বিছানায় উপুড় করে ফেলল। “ঝুঁকে পড়, খানকি,” সে আদেশ করল। রতনের শরীর কাঁপছিল, তার মনে ভয় আর উত্তেজনার একটা অদ্ভুত মিশ্রণ। সে বিছানায় হাঁটু গেড়ে ঝুঁকে পড়ল। রিতা তার পিছনে দাঁড়িয়ে তার প্যান্ট খুলে ফেলল। রতনের নিতম্ব উন্মুক্ত হতেই রিতা তার পুটকির দিকে তাকিয়ে একটা দুষ্টু হাসি হাসল। “তোর পাছাটা টাইট, রতন। আজ আমি এটাকে ফাটিয়ে দেব।”

রিতা তার মুখ থেকে এক গোছা থুতু রতনের পুটকিতে ফেলল, তার আঙুল দিয়ে সেটা ছড়িয়ে দিল। রতনের শরীর কেঁপে উঠল, তার পুটকি ঠান্ডা, পিচ্ছিল স্পর্শে সংকুচিত হয়ে গেল। রিতা তার পুরুষাঙ্গ রতনের পুটকির কাছে নিয়ে গেল, তার মাথাটা আস্তে আস্তে ভেতরে ঢুকিয়ে দিল। রতনের মুখ থেকে একটা তীব্র চিৎকার বেরিয়ে এল। “রিতা… ওহ… ব্যথা… আমার পাছা ছিঁড়ে যাচ্ছে!” তার শরীর কাঁপছিল, তার হাত বিছানার চাদর খামচে ধরছিল।
রিতা তার চিৎকার উপেক্ষা করে ঠাপ শুরু করল। তার প্রতিটি ঠাপে রতনের শরীর কাঁপছিল, তার পুটকি রিতার পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল। রতনের শরীরে ব্যথা আর একটা অদ্ভুত আনন্দ মিশে গিয়েছিল। তার পুরুষাঙ্গ নিজে থেকেই শক্ত হয়ে উঠেছিল, তার মাথা থেকে রস ঝরছিল। “রিতা… ওহ… আরো… আমাকে চোদ,” সে কাঁপা গলায় বলল। রিতা তার কোমর ধরে আরো জোরে ঠাপ দিতে লাগল, তার হাত রতনের নিতম্বে থাপ্পড় মারছিল। “তুই আমার জন্য তৈরি, রতন। তোর পাছা আমার ধোনের জন্য জন্মেছে,” সে গর্জন করে বলল।

হঠাৎ, বাথরুম থেকে একটা মৃদু আওয়াজ এল। রিতা থেমে গেল, তার চোখ সরু হয়ে গেল। “এটা কীসের শব্দ?” সে গম্ভীর কণ্ঠে বলল। “যা, দেখে আয়।” রতনের শরীর কাঁপছিল, তার পুটকি থেকে রিতার পুরুষাঙ্গ বেরিয়ে যেতেই সে একটা শূন্যতা অনুভব করল। সে কোনোমতে উঠে বাথরুমের দিকে গেল। দরজাটা খুলতেই তার শরীর হিম হয়ে গেল। রুমিন। সে মেঝেতে শুয়ে কাঁদছে, তার শরীরে রক্ত আর মলের দাগ। “রুমি?” রতনের কণ্ঠে ভয়। সে পিছিয়ে গেল, তার মুখ ফ্যাকাশে। “রিতা! এখানে আয়!” সে চিৎকার করল।
রিতা দ্রুত বাথরুমে এল। রুমিনকে দেখে তার মুখে কোনো বিস্ময় নেই। সে রতনের দিকে তাকিয়ে একটা অন্ধকার হাসি হাসল। “তুই ভেবেছিলি সে মরে গেছে, তাই না? রুমি আমার। আর তুইও আমার।” রিতা রতনকে টেনে আবার বিছানায় ফেলল। রতনের শরীর কাঁপছিল, তার চোখ রুমিনের দিকে। রিতা তার পুটকিতে আবার থুতু ফেলে তার পুরুষাঙ্গ ঢুকিয়ে দিল। রতনের মুখ থেকে আবার চিৎকার বেরিয়ে এল, তার শরীর ব্যথায় আর উত্তেজনায় কাঁপছিল। রুমিনের কান্নার শব্দ পাশ থেকে ভেসে আসছিল, তার চোখে ভয় আর বেদনা।
রিতা দ্রুত বাথরুমের দরজায় এসে দাঁড়াল। তার ফর্সা শরীর এখনও ঘামে চকচক করছে, তার ছয় ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে, রসে ভিজে কাঁপছে। রুমিনকে মেঝেতে শুয়ে থাকতে দেখে তার মুখে কোনো বিস্ময় নেই, শুধু একটা অন্ধকার, কামুক হাসি। তার চোখে জান্তব উত্তেজনা, যেন সে এই দৃশ্যের জন্যই অপেক্ষা করছিল। সে রতনের দিকে তাকাল, তার কণ্ঠে একটা শীতল আদেশ। “তুই ভেবেছিলি রুমি মরে গেছে, তাই না? রুমি আমার, রতন। আর তুইও আমার।”
রিতা রতনের বাহু খামচে ধরে তাকে টেনে বিছানায় ফেলল। রতনের শরীর কাঁপছিল, তার চোখ রুমিনের দিকে স্থির। রুমিনের শরীরে রক্ত আর মলের দাগ, তার চোখ ভয়ে আর বেদনায় ভরা। তার কান্নার শব্দ বাথরুমের মেঝে থেকে ভেসে আসছিল। রিতা রতনের প্যান্ট টেনে খুলে ফেলল, তার নিতম্ব উন্মুক্ত হতেই সে তার পুটকির দিকে তাকিয়ে জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটল। “তোর পাছাটা এখনো টাইট, রতন,” সে ফিসফিস করে বলল। সে তার মুখ থেকে এক গোছা থুতু রতনের পুটকিতে ফেলল, তার আঙুল দিয়ে সেটা ছড়িয়ে দিল। রতনের শরীর কেঁপে উঠল, তার পুটকি পিচ্ছিল স্পর্শে সংকুচিত হয়ে গেল।

রিতা তার পুরুষাঙ্গ রতনের পুটকির কাছে নিয়ে গেল, তার মাথাটা আস্তে ঢুকিয়ে দিল। রতনের মুখ থেকে একটা তীব্র চিৎকার বেরিয়ে এল। “রিতা… ওহ… আমার পাছা ফেটে যাচ্ছে!” তার শরীর ব্যথায় কাঁপছিল, তার হাত বিছানার চাদর খামচে ধরছিল। রিতা তার কোমর ধরে এক ঝটকায় পুরো পুরুষাঙ্গ ভেতরে ঢুকিয়ে দিল। রতনের চিৎকার আরো তীব্র হল, তার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ল। “রিতা… থাম… আমি পারছি না!” সে কান্নার সুরে বলল। কিন্তু রিতার মুখে কোনো দয়া নেই। সে জোরে জোরে ঠাপ শুরু করল, তার প্রতিটি ঠাপে রতনের শরীর কাঁপছিল।
রতনের পুটকি রিতার পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল, প্রতিটি ঠাপে একটা পচাৎ শব্দ হচ্ছিল। রিতা তার নিতম্বে জোরে থাপ্পড় মারল, তার ত্বকে লাল দাগ ফুটে উঠল। “তোর পাছা আমার জন্য তৈরি, রতন,” সে দাঁতে দাঁত চেপে বলল। রতনের শরীরে ব্যথার সঙ্গে একটা অদ্ভুত উত্তেজনা জেগে উঠছিল। তার পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে উঠেছিল, তার মাথা থেকে রস ঝরছিল। “রিতা… আরো জোরে… আমাকে ফাটিয়ে দে,” সে কাঁপা গলায় বলল। রিতা তার কথায় হেসে উঠল, তার ঠাপের গতি আরো বাড়িয়ে দিল।
রুমিনের কান্নার শব্দ পাশ থেকে ভেসে আসছিল, তার চোখে ভয় আর অসহায়তা। রিতা হঠাৎ রতনের পুটকি থেকে তার পুরুষাঙ্গ বের করে নিল। রতন একটা শূন্যতা অনুভব করল, তার শরীর কাঁপছিল। রিতা দ্রুত বাথরুমে গিয়ে রুমিনের চুল খামচে ধরে তাকে টেনে বিছানায় নিয়ে এল। রুমিনের শরীর কাঁপছিল, তার মুখে রক্ত আর অশ্রুর দাগ। রিতা তার মুখের কাছে তার পুরুষাঙ্গ নিয়ে গেল, তার রসে ভেজা মাথাটা রুমিনের ঠোঁটে ঘষল। “চোষ, রুমি,” সে গর্জন করে বলল। রুমিন কাঁপা হাতে তার পুরুষাঙ্গ ধরল, তার জিভ দিয়ে মাথাটা চাটতে শুরু করল। তার চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছিল, তার গলা থেকে গোঙানির শব্দ বেরোচ্ছিল।

রিতা রুমিনের মাথা ধরে তার পুরুষাঙ্গ তার গলার গভীরে ঢুকিয়ে দিল। রুমিনের গলা ভরাট হয়ে গেল, তার শ্বাস আটকে যাচ্ছিল। “হ্যাঁ, রুমি… তুই আমার ধোনের জন্য জন্মেছিস,” রিতা দাঁতে দাঁত চেপে বলল। রতন বিছানায় বসে এই দৃশ্য দেখছিল, তার শরীরে ভয় আর উত্তেজনার একটা অদ্ভুত মিশ্রণ। তার পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে কাঁপছিল, তার হাত নিজে থেকেই তার পুরুষাঙ্গে চলে গেল। সে নিজেকে স্পর্শ করতে শুরু করল, তার চোখ রিতা আর রুমিনের উপর স্থির।
হঠাৎ রতনের মনে একটা তীব্র ভয় জেগে উঠল। রুমিনের কান্না, রিতার উন্মাদনা—সবকিছু যেন তার মনের উপর চেপে বসছিল। সে দ্রুত উঠে দৌড়ে রুম থেকে বেরিয়ে গেল। তার পা তাকে হোটেলের সিঁড়ি বেয়ে ছাদের দিকে নিয়ে গেল। বৃষ্টি তখনো পড়ছে, ছাদের মেঝে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছে। তার শরীর ঠান্ডায় কাঁপছিল, তার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছিল।
ছাদে পৌঁছে রতন হতভম্ব হয়ে গেল। রুমিন রেলিংয়ের পাশে দাঁড়িয়ে, তার শরীর বৃষ্টিতে ভিজে গেছে। তার পিছনে রিতা, তার শক্ত পুরুষাঙ্গ রুমিনের যৌনাঙ্গে প্রবেশ করিয়ে উগ্র গতিতে ঠাপাচ্ছে। রুমিনের মুখ থেকে শীৎকার আর কান্না মিশে বেরোচ্ছিল, তার হাত রেলিংয়ে আঁকড়ে ধরছিল। রিতা রতনকে দেখে একটা কামুক হাসি হাসল। “আয়, রতন। আমরা একসঙ্গে রুমিকে চুদব।”
Like Reply
#77
রতনের শরীর কাঁপছিল, তার মন প্রতিবাদ করতে চাইছিল, কিন্তু তার পুরুষাঙ্গ আবার শক্ত হয়ে উঠেছিল। তার শরীর যেন তার নিয়ন্ত্রণে ছিল না। সে ধীরে ধীরে রুমিনের কাছে গেল। রিতা রুমিনের কোমর ধরে ঠাপাতে ঠাপাতে রতনকে বলল, “তোর ধোন রুমির পাছায় ঢোকা।” রতন কাঁপা হাতে তার প্যান্ট খুলল, তার শক্ত পুরুষাঙ্গ বৃষ্টির জলে ভিজে চকচক করছিল। সে রুমিনের পুটকির কাছে তার পুরুষাঙ্গ নিয়ে গেল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল। “রতন… না… আমার ব্যথা… দয়া কর,” সে কান্নার সুরে বলল।
কিন্তু রতন তার কথা উপেক্ষা করে তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের টাইট পুটকিতে ঢুকিয়ে দিল। রুমিনের মুখ থেকে একটা তীব্র, হৃদয়বিদারক চিৎকার বেরিয়ে এল। “রতন… ওহ… আমার পাছা ছিঁড়ে যাচ্ছে!” তার শরীর কাঁপছিল, তার পুটকি রতনের পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল। রতন আর রিতা একসঙ্গে ঠাপাতে শুরু করল। রুমিনের শরীর তাদের মাঝে কাঁপছিল, তার চিৎকার বৃষ্টির শব্দে মিশে যাচ্ছিল। রিতার ঠাপ প্রতিটি বার রুমিনের যৌনাঙ্গে গভীরে প্রবেশ করছিল, আর রতনের ঠাপ তার পুটকিকে ফাটিয়ে দিচ্ছিল।
রুমিনের পুটকি থেকে রক্ত আর মলের মিশ্রণ গড়িয়ে পড়ছিল, বৃষ্টির জলে মিশে ছাদের মেঝেতে ছড়িয়ে যাচ্ছিল। তার চিৎকার ক্রমশ দুর্বল হয়ে আসছিল, তার শরীর ব্যথায় আর ক্লান্তিতে অবশ হয়ে যাচ্ছিল। রিতা তার স্তন খামচে ধরছিল, তার নখ রুমিনের ত্বকে গভীর দাগ ফেলছিল। “রুমি… তুই আমাদের জন্য তৈরি,” রিতা গর্জন করে বলল। রতনের শরীরে একটা জান্তব উন্মাদনা জেগে উঠছিল। সে রুমিনের কোমর ধরে আরো জোরে ঠাপ দিতে লাগল, তার পুরুষাঙ্গ তার পুটকির গভীরে প্রবেশ করছিল।

বৃষ্টির তীব্র গর্জন ছাদের নীরবতাকে ভেঙে দিচ্ছিল, পানি তাদের শরীরের উপর দিয়ে গড়িয়ে পড়ছিল, ত্বকের প্রতিটি ছিদ্রে ঠান্ডা কাঁটা ফুটিয়ে তুলছিল। রুমিনের শরীর পাইপের সঙ্গে বাঁধা, তার হাত কব্জিতে গিঁটের চাপে লাল হয়ে গিয়েছিল। তার ফর্সা ত্বক বৃষ্টিতে ভিজে চকচক করছিল, কিন্তু তার পুটকি থেকে গড়িয়ে পড়া রক্ত, মল, আর বীর্যের মিশ্রণ ছাদের মেঝেতে একটা নোংরা, পিচ্ছিল দাগ তৈরি করেছিল। তার স্তন ঠান্ডায় শক্ত হয়ে উঠেছিল, স্তনবৃন্ত গাঢ় বাদামী, উঁচু হয়ে দাঁড়িয়ে, যেন তার শরীরের বেদনা আর উত্তেজনার নিঃশব্দ সাক্ষী। তার চোখ অশ্রুতে ঝাপসা, ঠোঁট কাঁপছে, তার কণ্ঠ থেকে ক্ষীণ, ভাঙা ফিসফিস বেরোচ্ছিল। “রতন… রিতা… আমি আর পারছি না… আমাকে ছেড়ে দাও…” কিন্তু তার কথা বৃষ্টির শব্দে আর তাদের জান্তব উন্মাদনায় মিলিয়ে যাচ্ছিল।
রিতা তার পিছনে দাঁড়িয়ে ছিল, তার ফর্সা, ভাস্কর্যের মতো শরীর বৃষ্টিতে ভিজে ঝকঝক করছিল। তার ছয় ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে কাঁপছিল, রুমিনের পুটকি থেকে বেরিয়ে আসা রক্ত আর বীর্যে লেপ্টে চকচক করছিল। তার চোখে একটা অন্ধকার, কামুক আগুন জ্বলছিল, তার ঠোঁটে একটা দুষ্টু, জান্তব হাসি। সে রুমিনের নিতম্বে হাত বুলিয়ে দিল, তার নখ তার ত্বকে গভীর, রক্তাক্ত দাগ ফেলছিল। “রুমি, তোর পাছা আমার ধোনের জন্য তৈরি,” সে দাঁতে দাঁত চেপে বলল, তার কণ্ঠে একটা ধ্বংসাত্মক আনন্দ। সে তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকির কাছে আবার নিয়ে গেল, তার মাথাটা তার রক্তাক্ত, ছিন্নভিন্ন প্রবেশপথে ঘষল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল, তার মুখ থেকে একটা তীব্র, ব্যথাভরা চিৎকার বেরিয়ে এল। “রিতা… না… আমার পাছা ফেটে গেছে… দয়া কর!” তার কান্না বৃষ্টির শব্দে মিশে যাচ্ছিল।
রিতা তার চিৎকার উপেক্ষা করে এক ঝটকায় তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকিতে গভীরে ঢুকিয়ে দিল। রুমিনের শরীর টানটান হয়ে গেল, তার হাত পাইপে আঁকড়ে ধরে ছটফট করছিল। তার পুটকি রিতার পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল, প্রতিটি ঠাপে একটা পচাৎ শব্দ তৈরি হচ্ছিল। রক্ত আর মলের মিশ্রণ তার পায়ের মাঝ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছিল, বৃষ্টির জলে মিশে ছড়িয়ে যাচ্ছিল। রিতা তার কোমর ধরে উগ্র গতিতে ঠাপ শুরু করল, তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর পাইপের সঙ্গে ধাক্কা খাচ্ছিল। “হ্যাঁ, রুমি… তোর পাছা আমার ধোনের জন্য জন্মেছে!” রিতা গর্জন করে বলল, তার হাত রুমিনের নিতম্বে জোরে জোরে থাপ্পড় মারছিল। প্রতিটি থাপ্পড়ে চটাস শব্দে ছাদের নীরবতা ভেঙে যাচ্ছিল, রুমিনের ত্বকে লাল, রক্তাক্ত দাগ ফুটে উঠছিল।

রতন পাশে দাঁড়িয়ে এই দৃশ্য দেখছিল, তার শরীরে একটা তীব্র উত্তেজনা জেগে উঠছিল। তার পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে কাঁপছিল, বৃষ্টির জলে ভিজে তার মাথা থেকে রস ঝরছিল। সে রুমিনের মুখের কাছে এগিয়ে গেল, তার শক্ত পুরুষাঙ্গ তার কাঁপা ঠোঁটে ঘষল। রুমিনের চোখে অশ্রু আর ভয়, তার মুখ বৃষ্টির জলে আর অশ্রুতে ভিজে গিয়েছিল। “চোষ, রুমি,” রতন গম্ভীর কণ্ঠে আদেশ করল। রুমিন কোনো প্রতিবাদ করতে পারল না, তার কাঁপা ঠোঁট রতনের পুরুষাঙ্গের মাথায় স্পর্শ করল। তার জিভ আস্তে আস্তে তার মাথার চারপাশে ঘুরতে লাগল, তার নোনতা, মিষ্টি রসের স্বাদ তার মুখে ছড়িয়ে পড়ল। রতন তার চুল খামচে ধরে তার পুরুষাঙ্গ তার গলার গভীরে ঢুকিয়ে দিল। রুমিনের গলা ভরে গেল, তার শ্বাস আটকে যাচ্ছিল। তার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছিল, তার গলা থেকে গোঙানির শব্দ বেরোচ্ছিল।
রিতা রুমিনের পুটকিতে ঠাপানোর গতি আরো বাড়িয়ে দিল। তার প্রতিটি ঠাপে রুমিনের শরীর কাঁপছিল, তার পুটকি থেকে রক্ত আর মল গড়িয়ে পড়ছিল। সে রুমিনের স্তন খামচে ধরল, তার নখ তার নরম ত্বকে গভীর দাগ ফেলছিল। রুমিনের স্তনবৃন্তে রিতা জোরে চিমটি কাটল, তার শরীর ব্যথায় কেঁপে উঠল। “রুমি, তোর এই শরীর আমাদের জন্য তৈরি,” রিতা দাঁতে দাঁত চেপে বলল। তার হাত রুমিনের পেটে নেমে এল, তার নাভির নিচে ভিজে লোমের রেখা বেয়ে তার যৌনাঙ্গে পৌঁছাল। রিতার আঙুল রুমিনের ক্লিটোরিসে ঘষতে শুরু করল, তার পিচ্ছিল, রক্তাক্ত যৌনাঙ্গে আঙুল ঢুকিয়ে দিল। রুমিনের শরীর একটা তীব্র কম্পনে কেঁপে উঠল, তার মুখ থেকে একটা মিশ্র শীৎকার আর চিৎকার বেরিয়ে এল।

রতন রুমিনের মুখে ঠাপাচ্ছিল, তার পুরুষাঙ্গ তার গলার গভীরে প্রবেশ করছিল। তার হাত রুমিনের চুলে শক্ত করে ধরা, তার মাথা পিছনে টেনে ধরছিল। রুমিনের গলা থেকে লালা আর রতনের রস গড়িয়ে পড়ছিল, তার মুখ বৃষ্টির জলে আর অশ্রুতে ভিজে গিয়েছিল। “রুমি, তুই আমার ধোনের জন্য জন্মেছিস,” রতন গর্জন করে বলল। তার ঠাপের গতি আরো বাড়ল, তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের গলায় গুতো মারছিল। রুমিনের শ্বাস আটকে যাচ্ছিল, তার চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ছিল।
হঠাৎ রিতার শরীরে একটা তীব্র কম্পন হল। তার পুরুষাঙ্গ থেকে গরম, ঘন বীর্য রুমিনের পুটকির গভীরে ঝরে পড়ল। রিতা একটা তীব্র শীৎকার ছেড়ে রুমিনের কোমর ছেড়ে দিল। রুমিনের শরীর পাইপের সঙ্গে ঝুলে পড়ল, তার পুটকি থেকে রিতার বীর্য, রক্ত, আর মল গড়িয়ে পড়ছিল। রিতা তার পুরুষাঙ্গ বের করে নিল, তার মাথা রক্তে আর বীর্যে লেপ্টে চকচক করছিল। সে রুমিনের মুখের কাছে গেল, তার পুরুষাঙ্গ তার ঠোঁটে ঘষল। “চোষ, রুমি। আমার ধোন পরিষ্কার কর,” সে আদেশ করল। রুমিনের চোখে শূন্যতা, তার কাঁপা ঠোঁট রিতার পুরুষাঙ্গের মাথায় স্পর্শ করল। তার জিভ আস্তে আস্তে তার রক্ত আর বীর্যে লেপ্টে থাকা মাথাটা চাটতে শুরু করল, তার গলা থেকে গোঙানির শব্দ বেরোচ্ছিল।
রতন তার পুরুষাঙ্গ রুমিনের মুখ থেকে বের করে নিল, তার শরীর কাঁপছিল। সে রিতার দিকে তাকাল, তার চোখে একটা অদ্ভুত উত্তেজনা। রিতা তার দিকে ফিরে একটা কামুক হাসি হাসল। “রতন, এবার তুই আমার পাছায় ঢোক,” সে বলল, তার কণ্ঠে একটা প্রলোভনসঙ্কুল আদেশ। রিতা পাইপের দিকে ঝুঁকে পড়ল, তার নিতম্ব উন্মুক্ত হল। তার ফর্সা, গোলাকার নিতম্ব বৃষ্টির জলে ভিজে চকচক করছিল, তার টাইট পুটকি রতনের দিকে যেন আমন্ত্রণ জানাচ্ছিল। রতনের শরীর কাঁপছিল, তার পুরুষাঙ্গ আবার শক্ত হয়ে উঠেছিল। সে রিতার পিছনে গিয়ে তার পুরুষাঙ্গ তার পুটকির কাছে নিয়ে গেল। রিতা তার দিকে ফিরে একটা দুষ্টু হাসি হাসল। “ঢোকা, রতন। আমার পাছা তোর জন্য অপেক্ষা করছে।”

রতন তার মুখ থেকে এক গোছা থুতু রিতার পুটকিতে ফেলল, তার আঙুল দিয়ে সেটা ছড়িয়ে দিল। রিতার পুটকি পিচ্ছিল স্পর্শে সংকুচিত হয়ে গেল। রতন তার পুরুষাঙ্গ রিতার টাইট পুটকিতে আস্তে ঢুকিয়ে দিল। রিতার মুখ থেকে একটা মৃদু শীৎকার বেরিয়ে এল, তার শরীর কাঁপছিল। “হ্যাঁ… রতন… আরো গভীরে…” সে ফিসফিস করে বলল। রতন তার কোমর ধরে ঠাপ শুরু করল, তার প্রতিটি ঠাপে রিতার শরীর কাঁপছিল। তার পুটকি রতনের পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরছিল, প্রতিটি ঠাপে একটা পচাৎ শব্দ হচ্ছিল। রিতার হাত পাইপে আঁকড়ে ধরছিল, তার শরীর বৃষ্টির জলে পিচ্ছিল হয়ে গিয়েছিল।
রুমিন পাইপের সঙ্গে ঝুলে ছিল, তার শরীর অবশ, তার চোখ বন্ধ। তার পুটকি থেকে রক্ত আর বীর্য গড়িয়ে পড়ছিল, তার শ্বাস ক্ষীণ। রিতা রুমিনের মুখ থেকে তার পুরুষাঙ্গ বের করে নিল, তার মুখ লালা, রক্ত, আর বীর্যে ভিজে গিয়েছিল। সে রতনের দিকে তাকাল, তার চোখে একটা নতুন পরিকল্পনা। “রতন, এবার আমরা রুমিকে দুজনে একসঙ্গে চুদব,” সে বলল। সে রুমিনের বাঁধন খুলে দিল, তার শরীর মেঝেতে লুটিয়ে পড়ল। রিতা তাকে টেনে হাঁটু গেড়ে বসাল, তার পুটকি উন্মুক্ত হল।
রতন রুমিনের পিছনে গিয়ে তার পুরুষাঙ্গ তার পুটকির কাছে নিয়ে গেল। রুমিনের শরীর কেঁপে উঠল, তার মুখ থেকে একটা মৃদু শীৎকার বেরিয়ে এল। রতন তার পুরুষাঙ্গ ঢুকিয়ে দিল, রুমিনের পুটকি তার পুরুষাঙ্গকে কামড়ে ধরল। রুমিনের মুখ থেকে একটা দুর্বল চিৎকার বেরিয়ে এল, তার শরীর কাঁপছিল। রিতা রুমিনের মুখের কাছে তার পুরুষাঙ্গ নিয়ে গেল, তার মাথা ধরে তাকে চুষতে বাধ্য করল। রুমিনের গলা ভরে গেল, তার চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ছিল।

রতন আর রিতা একসঙ্গে ঠাপ শুরু করল, তাদের ঠাপের তালে তালে রুমিনের শরীর কাঁপছিল। রতনের পুরুষাঙ্গ রুমিনের পুটকির গভীরে প্রবেশ করছিল, রক্ত আর মলের মিশ্রণ তার পায়ের মাঝ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছিল। রিতার পুরুষাঙ্গ রুমিনের গলায় গুতো মারছিল, তার গলা থেকে লালা আর রস গড়িয়ে পড়ছিল। রুমিনের শরীর তাদের মাঝে একটা যন্ত্রের মতো কাজ করছিল, তার চিৎকার ক্রমশ দুর্বল হয়ে ফিসফিসে পরিণত হয়েছিল।
হঠাৎ রিতা রুমিনের মুখ থেকে তার পুরুষাঙ্গ বের করে নিল। সে রতনের পিছনে গিয়ে তার পুরুষাঙ্গ তার পুটকির কাছে নিয়ে গেল। “এবার আমি তোকে আবার চুদব, রতন,” সে ফিসফিস করে বলল। রতনের শরীর কেঁপে উঠল, তার মুখ থেকে একটা মৃদু শীৎকার বেরিয়ে এল। রিতা তার পুরুষাঙ্গ রতনের পুটকিতে ঢুকিয়ে দিল, তার প্রতিটি ঠাপে রতনের শরীর কাঁপছিল। রতন একই সঙ্গে রুমিনের পুটকিতে ঠাপাচ্ছিল, তার শরীরে ব্যথা আর উত্তেজনার একটা তীব্র মিশ্রণ।

তিনজনের শরীর একটা জান্তব ছন্দে কাঁপতে শুরু করল। রুমিনের শরীর আর সহ্য করতে পারছিল না, তার চোখ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, তার শ্বাস ক্ষীণ। রতন আর রিতার ঠাপের গতি আরো বাড়ল, তাদের শরীরে একটা তীব্র কম্পন জমে উঠছিল। হঠাৎ রতনের পুরুষাঙ্গ থেকে গরম বীর্য রুমিনের পুটকির গভীরে ঝরে পড়ল। রুমিনের শরীর একটা মৃদু কম্পনে কেঁপে উঠল, তার শরীর মেঝেতে লুটিয়ে পড়ল। রিতার পুরুষাঙ্গ রতনের পুটকিতে গভীরে প্রবেশ করছিল, তার ঠাপের গতি আরো বাড়ল। হঠাৎ তার শরীরে একটা তীব্র কম্পন হল, তার পুরুষাঙ্গ থেকে গরম বীর্য রতনের পুটকির গভীরে ঝরে পড়ল। রিতা একটা তীব্র শীৎকার ছেড়ে রতনের কোমর ছেড়ে দিল। রতন রুমিনের উপর লুটিয়ে পড়ল, তার শরীর বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডায় কাঁপছিল। রুমিনের শরীর অবশ, তার শ্বাস ক্ষীণ। তার পুটকি থেকে রক্ত, মল, আর তাদের বীর্যের মিশ্রণ গড়িয়ে পড়ছিল, বৃষ্টির জলে মিশে ছড়িয়ে যাচ্ছিল। 


হঠাৎ রিতা, তার চোখে একটা অন্ধকার, ধ্বংসাত্মক উত্তেজনা। সে রতনের দিকে তাকিয়ে হাসল। “তুই খুব মজা পাচ্ছিস, তাই না?” সে ফিসফিস করে বলল। রতন কিছু বলতে যাচ্ছিল, কিন্তু রিতা দ্রুত তার কাঁধে হাত রেখে তাকে একটা জোরে ধাক্কা দিল। রতনের শরীর রেলিং পেরিয়ে ছাদ থেকে নিচে পড়তে শুরু করল। “রিতা!” তার শেষ চিৎকার বৃষ্টির শব্দে মিলিয়ে গেল। তার শরীর বাতাসে ঘুরতে ঘুরতে নিচের শক্ত মাটির দিকে ধেয়ে গেল।
একটা তীব্র ঝাঁকুনি দিয়ে রতনের চোখ খুলে গেল। সে তার দোকানের কাউন্টারে বসে আছে। তার সামনে একটা ঠান্ডা কোকের বোতল, তার প্যান্টের সামনে একটা ভেজা দাগ। তার শরীর ঘামে ভিজে গেছে, তার হৃৎপিণ্ড দ্রুত লাফাচ্ছিল। সে হাঁপাতে হাঁপাতে চারপাশে তাকাল। দোকানের পাখা ধীরে ঘুরছে, কেউ নেই। রতন দীর্ঘশ্বাস ফেলল। সবকিছু ছিল একটা তীব্র, কামোত্তেজক, অশ্লীল স্বপ্ন। রুমিন, রিতা, তাদের উন্মাদনাময় মিলন—সবকিছু তার কল্পনার সৃষ্টি।   কিন্তু তার শরীরে সেই উত্তেজনার আগুন এখনো জ্বলছে।  তার হৃৎপিণ্ড এখনও দ্রুত লাফাচ্ছিল, তার শ্বাস ভারী, যেন সে এখনো সেই ছাদের উপর, বৃষ্টির জলে ভিজে, রুমিন আর রিতার মাঝে আটকা পড়ে আছে। দোকানের পাখা ধীরে ঘুরছে, মৃদু শব্দে তার মনের অস্থিরতাকে আরো তীব্র করে তুলছিল। বাইরে বৃষ্টির শব্দ, আর দূরে যেন পাগলীর হাতে কোকের বোতল দুলছে—সবকিছু যেন তার স্বপ্নের জগতের একটা প্রতিধ্বনি।
[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply
#78
[Image: images-3.jpg]
[Image: images-2.jpg]
[Image: images-4.jpg]
[Image: desi-shemale-sex-photos-0.jpg]
[+] 1 user Likes laluvhi's post
Like Reply
#79
(20-06-2025, 04:48 PM)laluvhi Wrote: [Image: images-4.jpg]


ওর নাম কি ?
Like Reply
#80
[Image: 613931437_screenshot_20191206-165812.png]
[Image: 613931474_screenshot-238.png][Image: 613931469_screenshot-402.png][Image: 613931440_screenshot_2016-12-21-01-39-42.png][Image: 613931448_screenshot_2016-10-12-01-03-01.png][Image: 613931464_screenshot-300.png][Image: 613931472_screenshot-239.png][Image: 613931443_screenshot_2016-12-19-02-32-57.png][Image: 613931461_screenshot_2016-06-16-01-50-26.png][Image: 613931454_screenshot_2016-08-29-03-22-58.png]
[+] 1 user Likes Abirkkz's post
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)