09-08-2024, 03:45 PM
(This post was last modified: 15-08-2024, 09:29 AM by fantasy.world. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
তরুণ বয়স ২৫। দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপে থাকায় মন মানসিকতা একদমই ওপেন। উপরওয়ালার আশির্বাদে অত্যন্ত সুদর্শন পুরুষ এবং তাকে শারীরিক ভাবে গিফটেড বলতো সবাই। হালকা পাতলা শরীর চর্চা করেও বেশ দারুন শরীর বানিয়েছে। তাই বডিবিল্ডারদের মতো না বড়ং খেলোয়াড়দের মতো হবে। তাই নারীদের সংগ্য পেতে কখনোই বেগ পেতে হয়নি। বিবাহিত অবিবাহিত প্রায় সকল ধরনের নারীদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন। তবে ভালোবাসা তার কাছে অর্থহীন। কারণ বেলাশেষে সবকিছু মিলিয়ে যাবে অন্ধকারে।
আসল সত্য হলো স্বাভাবিক মানুষ যেভাবে দুনিয়া দেখে তার থেকে সে আলাদা, কারণ তার মধ্যে কোনো ইমোশন নেই। চামরা আর হাড় মাংসে তৈরি তার শরীরের অনুভূতি, চাহিদা ছাড়া আর কিছুই শে অনুভব করতে পারে না। কারণ সে হিউম্যানয়েড।
তবে শারীরিক চাহিদা বাদে আরো একটা চাহিদা আছে তার, তা হলো রহস্য উন্মোচন।
ইউরোপে থাকাকালীন ছাত্রজীবনে প্রোফেসর রঘুনাথ সাহারা সাথে মিলে লোকাড়ালে করেছেন অনৈতিক এই এক্সপেরিমেন্ট। তার নিজের সকল স্মৃতি তো আছে তবে নেই কোন ইমোশন। প্রোফেসারের অসময়ে মৃত্যুর পর থেমে গেল সবকিছু। তাই দেশে ফিরে এসেছে তরুণ।
এয়ার পোর্টে থেকে নেমে দেখলো একটা ছেলে বয়স আনুমানিক ২০-২১ দাঁড়িয়ে আছে। চিনতে পারলো এ তার পিসির ছেলে সৌরভ।
সৌরভ তরুণকে দেখে হাত নাড়িয়ে বললো তরুণ দা এইদিকে। তারপর গাড়ীতে করে চললো পিসির বাড়ি। তরুণের বাবা মারা জান বহুবছর আগে। তাই তার মা আবার বিবাহ করেন। আর মায়ের নতুন সংসারে গিয়ে ওঠাও উচিত হবেনা তাই পিসির বাড়ি যাচ্ছেন। তবে এই বাড়ির মালিক তরুণের বাবা ছিলেন, তিনি মারা যাওয়ার পর তরুণের হয়ে গেছে। পিসি তার পরিবার সহ এখানে থেকে আর কি।
গাড়ি চলছে । সৌরভ বললো, তরুন দা বাস্তবে তুমি কিন্তু আরো বেশি হ্যান্ডসাম। হা হা করে তরুণ হেসে বলল তুমিও কিন্তু কমনা। গার্লফ্রেন্ড কয়জন।
কি যে বলো না, একটাই হয়না আবার কয়জন।
এভাবে গল্প করতে করতে তারা বাড়ি চলে এলো। দরজা খুললেন এক ৪০-৪২ বছরের মহিলা। ভাড়ী শরীর। পড়নে লাল ছাপার কাপড়। টিপিক্যাল মধ্যবিত্ত বাঙালি গৃহিণী। নাম মৌমিতা মিত্র।
তরুণ বাবা কেমন আছিস বলে দুই হাতে জরিয়ে ধরলো। তরুণ ৬' আর মৌমিতা ৫'৪" । একদম পারফেক্ট ম্যাচ। মাথার উপর দিয়ে মৌমিতার বিশাল মাংসল পাছা দেখে অকাতরে দুই হাতে দুই পাছা ধরে টিপে দেয়। মৌমিতা অবাক, নিজের ছেলের সামনে কেউ তার পাছা টিপে দিলো ভাবা যায়। ভীরের মধ্যে অনেক দুষ্টু ছেলেরা এরকম করতো, কিন্তু তাই বলে ছেলের সামনে এসব লজ্জা লাগছে। একটু পিছিয়ে দাঁড়াতে চট করে ঠোঁটে চুমু দিয়ে দিলো। লজ্জায় কোথায় লুকাবে ভেবে পাচ্ছে না। তোর বস আমি চা নাস্তা নিয়ে আসি বলে ঝটপট দৌড়ে পালালো।
সৌরভ চোখের সামনে সবকিছু দেখে হতভম্ব। তার মায়ের পাছা চেপে চুমু দিলো কেউ তাও তার চোঁখের সামনে। কি বলবে কিছুই মাথায় এলো না। হয়তো এদেশ এসব কমন। তারচেয়ে বেশি অবাক হলো নিজের প্যান্টের দিকে তাকিয়ে। পুরো দাড়িয়ে টনটন করছে। নড়ম হওয়ার নাম নেই। জীবনের প্রথম এমন কিছু ঘটালো। কোনমতে চেপে ধরলো যাতে কেউ না দেখে।
কিছুক্ষণ পর মৌমিতা জলখাবার নিয়ে এল। ঝুঁকে টেবিলে রাখছে এতে তার গভীর খাঁজ স্পষ্ট দেখলো দু'জনেই। সৌরভ পুরো বিষয়টি নিয়ে বেশ উত্তেজিত আবার অনুতপ্ত একই সময়।
দুপুরে তার ছোট বোন এলো আর তার সাথে একই ঘটনা হলো। রাতে খাওয়ার পরে তরুণ কোন ঘরে থাকবে এই নিয়ে সমস্যা।
তিনটা ঘরের মধ্যে এরকম মৌমিতার ঘাড়ের খাটে দুজন ঘুমানো যায়। তাই মৌমিতা আর সৌরভের ছোট বোন শর্না একঘেয়ে থাকবে। তবে এ কথা মানতে নারাজ শর্না। এন্য কেউ পাশে থাকলে তার ঘুম হয়না।
সৌরভও রুম শেয়ার করতে আমতা আমতা করছে। রেগে মৌমিতা বললো ঠিক আছে তাহলে আমার রুমেই থাকবে।
সৌরভ নিজের ঘরে ঢুকে বিছানায় শুয়ে পরলো। কিন্তু তার মাথায় তরুণ আর তার মায়ের ছবি ঘুরপাক খাচ্ছে। তার সামনে তার মায়ের পাছা চেপে চুমু খেলো। এখন দু'জনে একা ঘরে কি করছে ভেবেই তার বাড়া টন। ঐ রকম ষাঁড়ের মতো শরীর নিয়ে তার মাকে পিষে দিচ্ছে ভেবে হাত মারতে লাগলো। বেশিক্ষণ লাগলো না মাল ঢেলে নেতিয়ে পড়তে। মাথা ঠান্ডা হলে বিছানা থেকে উঠে গিয়ে মায়ের দরজায় আড়ি পাতলো।
আসল সত্য হলো স্বাভাবিক মানুষ যেভাবে দুনিয়া দেখে তার থেকে সে আলাদা, কারণ তার মধ্যে কোনো ইমোশন নেই। চামরা আর হাড় মাংসে তৈরি তার শরীরের অনুভূতি, চাহিদা ছাড়া আর কিছুই শে অনুভব করতে পারে না। কারণ সে হিউম্যানয়েড।
তবে শারীরিক চাহিদা বাদে আরো একটা চাহিদা আছে তার, তা হলো রহস্য উন্মোচন।
ইউরোপে থাকাকালীন ছাত্রজীবনে প্রোফেসর রঘুনাথ সাহারা সাথে মিলে লোকাড়ালে করেছেন অনৈতিক এই এক্সপেরিমেন্ট। তার নিজের সকল স্মৃতি তো আছে তবে নেই কোন ইমোশন। প্রোফেসারের অসময়ে মৃত্যুর পর থেমে গেল সবকিছু। তাই দেশে ফিরে এসেছে তরুণ।
এয়ার পোর্টে থেকে নেমে দেখলো একটা ছেলে বয়স আনুমানিক ২০-২১ দাঁড়িয়ে আছে। চিনতে পারলো এ তার পিসির ছেলে সৌরভ।
সৌরভ তরুণকে দেখে হাত নাড়িয়ে বললো তরুণ দা এইদিকে। তারপর গাড়ীতে করে চললো পিসির বাড়ি। তরুণের বাবা মারা জান বহুবছর আগে। তাই তার মা আবার বিবাহ করেন। আর মায়ের নতুন সংসারে গিয়ে ওঠাও উচিত হবেনা তাই পিসির বাড়ি যাচ্ছেন। তবে এই বাড়ির মালিক তরুণের বাবা ছিলেন, তিনি মারা যাওয়ার পর তরুণের হয়ে গেছে। পিসি তার পরিবার সহ এখানে থেকে আর কি।
গাড়ি চলছে । সৌরভ বললো, তরুন দা বাস্তবে তুমি কিন্তু আরো বেশি হ্যান্ডসাম। হা হা করে তরুণ হেসে বলল তুমিও কিন্তু কমনা। গার্লফ্রেন্ড কয়জন।
কি যে বলো না, একটাই হয়না আবার কয়জন।
এভাবে গল্প করতে করতে তারা বাড়ি চলে এলো। দরজা খুললেন এক ৪০-৪২ বছরের মহিলা। ভাড়ী শরীর। পড়নে লাল ছাপার কাপড়। টিপিক্যাল মধ্যবিত্ত বাঙালি গৃহিণী। নাম মৌমিতা মিত্র।
তরুণ বাবা কেমন আছিস বলে দুই হাতে জরিয়ে ধরলো। তরুণ ৬' আর মৌমিতা ৫'৪" । একদম পারফেক্ট ম্যাচ। মাথার উপর দিয়ে মৌমিতার বিশাল মাংসল পাছা দেখে অকাতরে দুই হাতে দুই পাছা ধরে টিপে দেয়। মৌমিতা অবাক, নিজের ছেলের সামনে কেউ তার পাছা টিপে দিলো ভাবা যায়। ভীরের মধ্যে অনেক দুষ্টু ছেলেরা এরকম করতো, কিন্তু তাই বলে ছেলের সামনে এসব লজ্জা লাগছে। একটু পিছিয়ে দাঁড়াতে চট করে ঠোঁটে চুমু দিয়ে দিলো। লজ্জায় কোথায় লুকাবে ভেবে পাচ্ছে না। তোর বস আমি চা নাস্তা নিয়ে আসি বলে ঝটপট দৌড়ে পালালো।
সৌরভ চোখের সামনে সবকিছু দেখে হতভম্ব। তার মায়ের পাছা চেপে চুমু দিলো কেউ তাও তার চোঁখের সামনে। কি বলবে কিছুই মাথায় এলো না। হয়তো এদেশ এসব কমন। তারচেয়ে বেশি অবাক হলো নিজের প্যান্টের দিকে তাকিয়ে। পুরো দাড়িয়ে টনটন করছে। নড়ম হওয়ার নাম নেই। জীবনের প্রথম এমন কিছু ঘটালো। কোনমতে চেপে ধরলো যাতে কেউ না দেখে।
কিছুক্ষণ পর মৌমিতা জলখাবার নিয়ে এল। ঝুঁকে টেবিলে রাখছে এতে তার গভীর খাঁজ স্পষ্ট দেখলো দু'জনেই। সৌরভ পুরো বিষয়টি নিয়ে বেশ উত্তেজিত আবার অনুতপ্ত একই সময়।
দুপুরে তার ছোট বোন এলো আর তার সাথে একই ঘটনা হলো। রাতে খাওয়ার পরে তরুণ কোন ঘরে থাকবে এই নিয়ে সমস্যা।
তিনটা ঘরের মধ্যে এরকম মৌমিতার ঘাড়ের খাটে দুজন ঘুমানো যায়। তাই মৌমিতা আর সৌরভের ছোট বোন শর্না একঘেয়ে থাকবে। তবে এ কথা মানতে নারাজ শর্না। এন্য কেউ পাশে থাকলে তার ঘুম হয়না।
সৌরভও রুম শেয়ার করতে আমতা আমতা করছে। রেগে মৌমিতা বললো ঠিক আছে তাহলে আমার রুমেই থাকবে।
সৌরভ নিজের ঘরে ঢুকে বিছানায় শুয়ে পরলো। কিন্তু তার মাথায় তরুণ আর তার মায়ের ছবি ঘুরপাক খাচ্ছে। তার সামনে তার মায়ের পাছা চেপে চুমু খেলো। এখন দু'জনে একা ঘরে কি করছে ভেবেই তার বাড়া টন। ঐ রকম ষাঁড়ের মতো শরীর নিয়ে তার মাকে পিষে দিচ্ছে ভেবে হাত মারতে লাগলো। বেশিক্ষণ লাগলো না মাল ঢেলে নেতিয়ে পড়তে। মাথা ঠান্ডা হলে বিছানা থেকে উঠে গিয়ে মায়ের দরজায় আড়ি পাতলো।
কষ্ট জানায় বেঁচে আছো তুমি