Thread Rating:
  • 8 Vote(s) - 2.88 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery অন্তরজ্বালা (cuckson story)
#1
নতুন একটা cuckson টাইপ গল্প নিয়ে আসছি। এই গল্পটা সমস্ত পাঠকগণের পছন্দ হবে আশা করি। এটা খুব সুন্দর ভাবেই শেষ করবো প্রমিজ করছি। তবে তার জন্য পাঠকগণের সাপোর্টের প্রয়োজন। প্রতিনিয়ত আপডেট দেওয়ার চেষ্টা করবো। তবে কাজের ব্যাস্ততায় একটু দেরী হতে পারে। এতে পাঠকগণ একদমই হতাশ হয়ে ধৈর্য হারাবেন না আর আমার আগের গল্পগুলো ঠিকমতো শেষ না করার কারণে ক্ষমা করবেন। কালকে পরিচয় পর্বটা দিয়ে দিবো। সেখানে গল্পের চরিত্র ও প্লট সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পাবেন।
welcome
[+] 3 users Like ALIEN1's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
আমার নাম জিতেন্দ্র সেনগুপ্ত। তবে সবাই আমাকে জিতু বলে ডাকে। আমার বয়স ১৭ বছর। আমি লম্বায় ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি ও মধ্যম স্বাস্থ্যের অধিকারী আর আমি দেখতে যথেষ্ট সুন্দর চেহারার অধিকারীও। আমি এইবার সদ্য ক্লাস টেনের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ করে রেজাল্টের অপেক্ষা করছি।

[Image: images-7.jpg]

আমার বাবার নাম দেবরাজ সেনগুপ্ত। বাবার বয়স ৪২ বছর। বাবা দেখতে যথেষ্ট স্মার্ট ও লম্বায় ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি। বাবা আমাদের শহরের একজন বড়ো বিজনেসম্যান।

[Image: images-10.jpg]

এইবার আসি এই গল্পের মূল নায়িকা আমার সুন্দরী মায়ের ব্যাপারে। মায়ের নাম অঞ্জলি সেনগুপ্ত। মায়ের বয়স ৩৫ বছর ও উচ্চতা ৫ ফিট ৬ ইঞ্চি। মা দেখতে যেমন সুন্দরী, ঠিক তার থেকে বেশি আবেদনময়ী। মায়ের ৩৬ সাইজের খাঁড়া খাঁড়া দুধজোড়া, হালকা চর্বিযুক্ত কোমর ও ৪০ সাইজের লদলদে নিতম্বজোড়ায় মাকে পুরো মিল্ফ পর্ণস্টার মহিলাদের মতো লাগে।

এই বয়সেও মায়ের দুধজোড়া যথেষ্ট খাঁড়া খাঁড়া। কারণ আমি জন্মানোর পর থেকে মায়ের দুধজোড়া ঝুলতে শুরু করে। মা তার শরীরের প্রতি বেশ সচেতন হওয়ায় সেই সময় বড়ো একজন ডাক্তারের পরামর্শে মা প্রতিনিয়ত তার দুধে এক ধরণের দামী ব্রেস্ট ক্রিম ব্যাবহার করা শুরু করে। তাই এই বয়সে এসেও মায়ের দুধজোড়া যথেষ্ঠ খাঁড়া।

আমাদের এলাকার সমস্ত পুরুষ মানুষ যুবক থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সবাই মায়ের শরীরের দিকে বেশ কামুকতার সহীত চেয়ে থাকে। আমি বেশ ভালোই আন্দাজ করতে পারি যে এলাকার সমস্ত পুরুষজাতি মাকে তাদের কল্পনায় ভেবে হস্তমৈথুন করে শান্ত হয়। তবে আমার মা যথেষ্ট লাজুক, মিশুক, নিষ্পাপ ও পতিব্রতা প্রকৃতির নারী। মা সবার সাথেই খুব ভালো সম্পর্ক বজায় রেখে চলাফেরা করতে পছন্দ করে। যার কারণে এলকার সব মানুষ মায়ের দিকে কামাতুর নজর দিলেও সামনে থেকে সবাই মাকে সন্মানের দৃষ্টিতেই দেখে।

[Image: images-13.jpg]
[Image: images-12.jpg]

মা একজন ধনী ঘরের বউ হওয়া সত্ত্বেও আর দশটা হাইক্লাস মহিলাদের মতো বেহায়াপনার মতো চলাফেরা করে না। আমার মা যথেষ্ট সতী টাইপের একজন মহিলা। মা প্রতিনিয়ত আমাদের মঙ্গল কামনার জন্য পূজা-অর্চনা করে ও গরীব দুঃখীদের সাহায্য সহোযোগিতা করে।

মা পোশাকাশাকের দিক দিয়েও যতটুকু পারে ততটুকু শালীনতা বজায় রেখে চলাফেরা করে। মা বাইরে সবসময় শাড়ীর সাথে নরমাল ব্লাউজ পরে চলাফেরা করে। তবে মাঝে মাঝে পরিস্থিতি বুঝে কোনো পার্টি বা বড়ো কোনো অনুষ্ঠানে স্লিভলেস বা ব্যাকলেস ব্লাউজও পরতে দেখেছি। তবে সেটা নেহাৎই কম আর ঘরের ভিতর মা সবসময় ব্রা,প্যান্টি ছাড়া নাইটি পরে থাকে।

[Image: images-11.jpg]

আমরা তিনজন ছাড়াও আমাদের বাড়ীতে একজন কাজের ছেলে রয়েছে যার নাম নরেন ঘোষ। সে মূলত ঘর ও ঘরের বাইরে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে, ফুল গাছগুলোতে পানি দেয় ও বাজার করে। নরেনের বয়স ১৮ বছর। সেও দেখতে কালো কুচকুচে ও রোগা পাতলা আর উচ্চতা ৫ ফিট ৭ ইঞ্চি। নরেন এই এলাকারই বস্তির ছেলে। এক বছর আগে আমাদের বাড়ীর পুরোনো চাকরটা চলে যাওয়ার পর বাবার এক বন্ধু নরেনকে আমাদের বাড়ীতে কাজের জন্য পাঠায়। নরেনের কাজের দক্ষতা ও স্পিড দেখে বাবা মা দুইজনেরই বেশ পছন্দ হয়ে যায়। তারপর থেকেই নরেন আমাদের বাড়ীতে ছাঁদের রুমটাতে থাকতে শুরু করে। নরেনের মা কয়েকবছর আগে মারা গেছে আর তার বাপ সারাদিন নেশা করে এদিক ওদিক পড়ে থাকে। তাই নরেন সবসময় আমাদের বাড়ীতেই থাকে।

[Image: images-8.jpg]
url van afbeelding maken

এইবার আমাদের বাড়ীটা সম্পর্কে একটু বর্ণনা করি। আমাদের বাড়ীটা মেইন রাস্তা থেকে কিছুটা ভিতরে ও এলাকার শেষ মাথায়। বাড়ীর মেইন গেটের বাইরে এক পাশে গাড়ী রাখার জন্য পার্কিং লট রয়েছে। তারপর মেইন গেট খুলে ভিতরে ঢুকলেই বড় একটা ক্রিকেট মাঠের সমান ফাঁকা জায়গা। সেই ফাঁকা জায়গার মাঝখানে আমাদের বড় দোতলা ঘর আর মেইন গেটের সাথেই একটা ছোট্ট রুম রয়েছে দারোয়ানের থাকার জন্য। মেইন গেট থেকে ঘর পর্যন্ত চারপাশে নানারকম ফুল গাছে ভর্তি ও ঘরের ঠিক পিছনে অনেক রকমের বড় বড় ফল গাছ রয়েছে। যেগুলো উচ্চতা আমাদের ঘরের ছাঁদের উপর পর্যন্ত।

তারপর ঘরের ভিতর প্রবেশ করে নিচতলার অনেকটা অংশ জুড়ে ডাইনিং স্পেস আর মাঝখানে ডাইনিং টেবিল ও দেওয়ালে ৩২ ইঞ্চির একটা টেলিভিশন রয়েছে। তাছাড়া ডাইনিং রুমে বসার জন্য রয়েছে সোফা সেট ও টি টেবিল রাখা আছে। ডাইনিং রুমের এক কর্নারে বড়ো একটা রান্নাঘর আর তার পাশেই বড়ো একটা বাথরুম । ডাইনিং রুমের মাঝখান দিয়ে দোতলায় ওঠার সিঁড়ি। দোতলায় মোট চারটে বেডরুম ও প্রতিটা রুমের সাথে বারান্দা ও ওয়াশরুম। দোতলাতে উঠে প্রথম রুমটা মা বাবার। তার পাশেরটা আমার ও আমাদের মুখোমুখি আরো দুটো রুম রয়েছে যেগুলো অতিথিদের থাকার জন্য। অতিথিদের দুই রুমের মাঝখান দিয়ে ছাঁদে ওঠার সিঁড়ি। ছাঁদের উপর বাড়ীর কাজের লোকের জন্য একটা রুম রয়েছে ও তার পাশে ছোট্ট একটা বাথরুমও রয়েছে।

গল্পের প্রয়োজনে আরো কিছু মূল চরিত্র সময় সাপেক্ষে যুক্ত হবে ও তারাও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
welcome
[+] 8 users Like ALIEN1's post
Like Reply
#3
Golpo koi
banana :
Never Give Up banana 
[+] 1 user Likes Sayim Mahmud's post
Like Reply
#4
please continue
Like Reply
#5
গল্পের update টা এবার kindly দিয়ে দিন দাদা....
সেই কতদিন ধরে সবাই wait করছে।
Like Reply
#6
কোথায় আবার হারিয়ে গেলেন দাদা....Kindly ফিরে আসুন।
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)