Thread Rating:
  • 5 Vote(s) - 2.8 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica রোমাঞ্চকর উপসংহার ( নতুন আপডেট ২ )
#1
Wink 
নাম চরিত্র এবং সমস্ত কিছু কাল্পনিক . উপন্যাস মূল চিত্রের নাম আকাশ .
 আকাশের রোমাঞ্চকর জীবনের উপসংহার নিয়ে এই উপন্যাস .

সূচিপত্র \\

পর্ব ১ - https://xossipy.com/thread-63216.html

পর্ব ২ - https://xossipy.com/thread-63216.html
[+] 1 user Likes ibhan's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
শুরু করে দিন তারাতারি
Like Reply
#3
(21-06-2024, 11:56 PM)Jibon Ahmed Wrote: শুরু করে দিন তারাতারি

kaj cholte se  Smile
Like Reply
#4
সাল ১৯৯৮ 
নাজিমুদ্দিন খান বরিশালের এমপি তার নামটা ও সততায় বরিশাল বাসির কাছে সে একজন হিরো | নাজিমুদ্দিন খান  রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকলেও তিনি অত্যন্ত সৎ সরল মনের মানুষ | তিনি যেমন সরল মনের মানুষ আবার সময় আসলে ঠিক ততটা কঠিন হয়ে জান | 
যুবক বয়সে নাজিম উদ্দিন খান ছিলেন প্রেসিডেন্টের বুদ্ধিদাতা যদিও এই খবরটা নাজিমুদ্দিন খানের পরিবার জানে না |
তবে বর্তমানে তিনি বরিশালের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বগত আছেন | বড় ছেলে সরকারি ব্যাংকের বড় কর্মকর্তা এবং ছোট ছেলে নেভি কর্নেল পদে নিযুক্ত আছে | কিছুদিন আগে তার একমাত্র প্রিয়তমা স্ত্রী রেখা বেগম তা কিন্তু নিয়ে দেখে ওপারে চলে গিয়েছেন | এ বিষয়ে নিয়ে তার একটু মন খারাপ  | অনেক মন খারাপ নিয়ে সকালে বাসা থেকে বের হয়ে অফিসে এসেছেন |
দুপুর ১২ টায় তার ছোট ছেলে তাকে ফোন করে | ফোনটা রাখা মাত্র উচ্চস্বরে তার পিওন কে ডাকতে থাকে |  পিয়ন ভয় পেয়ে  নাজিমুদ্দিন খানের হাজির হন | দাঁড়িয়ে মাথা নিচু করে ভাবতে থাকে এই বুঝি বড় সাহেব আজকে তাকে কোন বিষয়ে ঝাড়ি দিবেন সে ভাবতে থাকে ভুলে গিয়েছে |
নাজিম উদ্দিন খান বলে ওঠে তাড়াতাড়ি মিষ্টি অর্ডার দাও পুরো অফিসে মিষ্টি বিতরণ কর সবাইকে মিষ্টি খাওয়াও | পিয়ন কোন কথা না বলে চুপচাপ বলে আমি এখনই মিষ্টি ব্যবস্থা করছি |


 নাজিম উদ্দিন খান এর যেন আজকে অনেক বড় খুশির দিন | কারণ তার বংশ আলো করে এসেছে তার একমাত্র নাতি আকাশ খান |
আকাশ হলেন নাজিমুদ্দিন এর একমাত্র নাতি সদ্য জন্ম নেওয়া |নাজিমুদ্দিনের খুশি দেখে তিনি এই নামটা যেন অনেক আগে থেকে ঠিক করে রেখেছিলেন তার কোন নাতি জন্ম নিলে তিনি এই নামটা রাখবেন |
আকাশ তার বড় ছেলের  আজকে জন্ম নেওয়া একমাত্র সন্তান | অন্যদিকে নেসার খান ও রাইসা বেগম যেন খুশিতে আত্মহারা | 
তাদের দাম্পত্য জীবনে ১০ বছর পরে যেন তাদের কল আলোকিত করে তাদের একমাত্র সন্তান আকাশ খানের আগমন ঘটলো | 
তারা একটা সন্তানের জন্য কিছু করেছে |  নেসার খান তার সন্তানের জন্য খবর পেয়ে যে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন | নেসার খান জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যেতে দেখে তার ভাই আজিম খান তাকে ধরে ফেলে এবং  নার্সদের ডাকাডাকি করতে থাকে |
এরমধ্যে অপারেশন থিয়েটার থেকে ছোট্ট জন্ম নেওয়া আকাশ খানকে নার্স মালতি বেগমের কোলে দিয়ে দেন |
 মালতি বেগম নাজিম উদ্দিন খানের ছোট ছেলের একমাত্র বউ |
মালতি  বেগম তার বড় জায়ের ছেলেকে তুলে নিয়ে তার দিকে দেখতে থাকে | এর আগে কখনো এত সুন্দর বাচ্চাকে সামনাসামনি দেখেন মালতি বেগম | মালতি বেগম যেন অবাধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে |
এত বড় খুশির সময় কোথায় যেন তার মনের মত একটা ব্যথা অনুভব করে | তার কোন পুত্র সন্তান নেই | ছয় বছরের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে এমনটা নয় যে তারা চেষ্টা করে নি  কিন্তু তারা বাচ্চা নিতে সফল হয়নি মেডিসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে তার স্বামী তার বাচ্চার বাবা হতে পারবেন না |
হঠাৎ করে মালতি দেবী এই কথাটা মনে করার কারণে চোখের কোনায় পানি চলে আসে | এর মধ্য নেসার খানের জ্ঞান ফিরে আসে জ্ঞান ফিরে আসতেই সে তার সন্তান কে করে নিতে যায় | কিন্তু সে দেখতে পায় তার ছেলে যেন আস্তে আস্তে লালচে কালারের মত হয়ে যাচ্ছে | সঙ্গে সঙ্গে সে ডাক্তার দেখা শুরু করে ডাক্তার এসে থেকে  সদ্য জন্ম নেওয়া তা খারাপ |
ডাক্তার দ্রুত বাচ্চাটিকে অক্সিজেন দেন | কিন্তু ডাক্তার আসলে বুঝতে পারে না সমস্যাটা কি হচ্ছে , তাই ডাক্তার দ্রুত কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার ব্যবস্থা করে যদিও সে সময় বরিশাল এত উন্নত হয়নি যে শিশু বাচ্চার  পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারবে | ডাক্তারও অনেকটা ঘাবড়ে চাই কারণ সে জানে এটা কার নাতি একটু এদিক-ওদিক হলেই তার অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে | 
ঢাকা তার সাধ্যমত পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে শুরু করে | নাজিম উদ্দিন খান চলে আসেন দ্রুত তার একমাত্র বংশের প্রতীক কে দেখতে | এসে যেন তার মনটা খারাপ হয়ে যায় সে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের সাথে কথা বলতে চলে যায় | ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বুঝতে পারে না ঠিক কি হয়েছে কিন্তু ডাক্তার বুঝতে পারে বাচ্চাটা অক্সিজেন গ্রহণ করতে সমস্যা হচ্ছে | ডাক্তার নাজিমুদ্দিন খান কে বলেন আপাতত যে অক্সিজেন দিয়ে রাখলেও সমস্যা বুঝতে সে ব্যক্ত হয়েছে |
নাজিম উদ্দিন খান সঙ্গে সঙ্গে ঢাকায় তার বন্ধুকে ফোন করেন এবং বিষয়টা খুলে বলেন | বিষয়টা বুঝতে পেরে তার বন্ধু ঢাকার বেস্ট শিশু ডাক্তারকে সাথে নিয়ে এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা সরঞ্জামসহ হেলিকপ্টার নিয়ে রওনা দেয় |   নাজিমুদ্দিন খানকে বলেন সে যেন হেলিকপ্টার ল্যান্ড করার ব্যবস্থা করে খুব দ্রুত | নাজিমুদ্দিন খান বিষয়টা হাসপাতালে কর্তৃপক্ষ ওকে জানালে সবাই দ্রুত কাজে লেগে পড়ে | একটু এদিক-ওদিক হলেই সবার জীবন নিয়ে টানাটানি উঠে যাবে এজন্য সবাই সাবধানতার সাথে কাজ করা শুরু করে | 
  সবাই চিন্তায় অস্থির হয়ে যাচ্ছে সবার মুখের দিকে তাকালে যেন সহজে বোঝা যায় | রাইসা বেগমের এখনো জ্ঞান ফিরিনি জ্ঞান ফিরে যদি দেখে এরকম অবস্থা তাহলে সে কি করবে তাকে কি জবাব দেবে তা ভাবতে থাকে নেশার উদ্দিন খান


কেমন লাগলো? শুয়ে আশা করি আপনাদের মতামত প্রকাশ করবেন   Shy
[+] 2 users Like ibhan's post
Like Reply
#5
দ্বিতীয় পর্ব খুব দ্রুত চলে আসবে  Smile

সবাই কমেন্ট করে একটু সবার মতামত শেয়ার করবেন
[+] 1 user Likes ibhan's post
Like Reply
#6
পর্ব ০২ 


রাইসা বেগমকে অপারেশন থিয়েটার থেকে একটি কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয় | তার এখনো জ্ঞান ফিরে আসেনি কারণ বর্তমানে সময় শুধু নিচের অংশটা অবশ করা হয়ে থাকে কিন্তু সেই সময় এত আধুনিক ছিল না যার কারণে পুরো শরীর অবশ করা হইত | এর মধ্য ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে নাজিমুদ্দিন খান এর বন্ধু কিছু কিছু শব্দ তা নিয়ে হাজির হন | নাজিমুদ্দিনের কথায় কিছু সময়ের মধ্যেই হেলিকপ্টার ল্যান্ড এবং বাকি ব্যবস্থা করা হয় | হেলিকপ্টার ল্যান্ড হওয়ার মাত্রই নাজিম উদ্দিন খান চলে যান তার বন্ধু ও ডাক্তারের কাছে | ডক্টর নাজিম উদ্দিন খান কে দুশ্চিন্তা করতে বারণ করেন |
আমি বিষয়টা দেখছি আপনি দ্রুত অপারেশন এর যন্ত্র গুলো হেলিকপ্টার থেকে নামানোর ব্যবস্থা করুন  | নাজিম খান এখানকার ডাক্তারদের দ্রুত সব ব্যবস্থা করতে বলে | তুই থেকে তিন মিনিটের মধ্যে নতুন আনার যন্ত্রপাতি দিয়ে অপারেশন রুমপ্রস্তুত করা হলো | দ্রুত শিশু আকাশ খানকে নতুন অপারেশন থিয়েটার এ নিয়ে যাওয়া হল | সবকিছু এত দ্রুত হয়ে গেল যে কেউ কিছু বুঝতে পারলো না | শিশু আকাশ খানকে অপারেশন এর মধ্য দিয়ে সবাই এর আইসা বেগুমের কাছে গিয়ে বসে পড়লো | নেসার খান তার স্ত্রীর হাত ধরে তার পাশে বসে আছেন | প্রতিদিনের মতোই সকল ৯ঃ০০ টায় সে অফিসে চলে যায় | 



অফিসে যাবার ২০ মিনিটের মধ্যে তার ভাবি মালতি বেগমের ফোন চলে আসো তার কাছে | মালতি ফোন করে তাকে জানায় তার স্ত্রীর ব্যথা  শুরু হয়ে গেছে | সে সঙ্গে সঙ্গে হসপিটালে কল করে অ্যাম্বুলেন্সে ব্যবস্থা করে এ্যাম্বুলেন্সকে সরাসরি তার বাসায় যেতে বলে | সে দ্রুত অফিস থেকে বের হয়ে বাসায় চলে আসে বাসায় এসে দেখেন তার স্ত্রী ব্যথায় যা তা অবস্থা | এর মধ্যেই এম্বুলেন্স তার বাসার সামনে চলে আসে | মালতি খান ও নিসার সাহেব দুজনে তার স্ত্রীকে অ্যাম্বুলেন্সে উঠিয়ে সরাসরি হসপিটালে রওনা দেন | এম্বুলেন্স এ ওঠার পর মালতি খেয়াল করেন সে বাসার কাপড়েই চলে এসেছে | 
সে খেয়াল করলো তার দুধের স্পষ্ট বোঁটা গুলো  বোঝা যাচ্ছে | এটা দেখে সে লজ্জায় পড়ে গেল সে নেসার খানকে বললেন তার ঠান্ডা লাগতেছে সে যেন তার জ্যাকেটটা মালতি কে দিয়ে দেন | যে কোন কথা না ভেবে তার জ্যাকেটটি তার ভাবিকে দিয়ে দিলেন | মালতি যেন লজ্জার হাত থেকে বেঁচে গেল যদিও এখানে সে তার ভাবি,নেসার খান এবং নার্স ছাড়া অন্য কেউ নেই | নার্স এর মধ্য রাইসা বেগমকে অক্সিজেন মাক্স পড়িয়ে দিলেন | হসপিটাল তার বাসার কাছে হওয়ার কারণে তারা দ্রুত পৌঁছে গেলেন | খুব দ্রুত রাইসা বেগমকে অপারেশন থিয়েটার এর মধ্য নিয়ে যাওয়া হল | মালতি বেগম এবং নেসার খান একটু দূরে বসার জায়গায় দুইজন বসে পড়লেন |


মালতি বেগম বলে উঠলেন তারা তো এখনো কাউকে এ বিষয়ে জানাননি | নেসার খান মালতি বেগমের কথা শুনে পকেটে হাত দিলেন হাত দিয়ে দেখেন সে তো তাড়াতাড়ি দে তার ফোন বাসায় ফেলে রেখে এসেছেন | মালতি বেগমকে বললেন আমি তো আমার ফোন হয়তো বাসায় ফেলে এসেছি আপনার ফোনটা একটু আমাকে দেন | নেসার খান সবাইকে সম্মান দিয়ে কথা বলেন এটা তার একটি মহৎ গুণ | মালতি বেগম খেয়াল করলেন সেও তো তার ফোন বাসায় ফেলে এসেছেন |  নেসার খানকে বললেন আমিও হয়তো   আমার ফোনটা বাসায় ফেলে এসেছি আপনি না হয়  হসপিটালে ফোন  থেকে আপনার ভাই ও আব্বুকে ফোন করে জানান | 
এ কথা শুনে নেসার খান উঠে হসপিটালের রিসিপশন এরিয়াতে যেতে লাগলেন গিয়ে দেখেন নার্স অন্য কারো সাথে ফোনে কথা বলতেছেন | এজন্য তিনি ওয়াশরুমে চলে গেলেন নিজেকে একটু হালকা করে নিয়ে ফিরে আসতেই দেখেন তার ভাই চলে এসেছে | আজিম খান বলেন দারোয়ান তাকে ফোন করে সবটা জানিয়েছে | এরমধ্য খবর চলে আসে আজিম খান চাচা হয়েছেন | আর দেরি না করে সে তার বাবা নাজিমউদ্দিন খানকে ফোন করে ব্যাপারটা জানান | এদিকে নেসার খান খবরটা শুনে খুশিতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন | তারপর কি হয়েছে তার তা মনে নেই যখন সে চোখ খুলেছে সে দেখতে পায় তার ভাবি মালতি বেগমের কোলে তার পুত্র সন্তান | তার একটু পর যেন সবার দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে গেল |
রাইসা বেগমের জ্ঞান ফিরলে তাকে কি বলবেন এটা ভাবতে থাকেন | নাজিমুদ্দিন খান বলে ওঠেন চিন্তার কোন কারণ নেই দেশের সবথেকে বড় শিশু ডাক্তার তার নাতির জন্য নিয়ে এসেছেন | মালতি বেগম বলে ওঠেন তার এখন বাসায় যাওয়া উচিত কারণ তার মেয়ে কলেজে তাকে নিয়ে আসতে হবে এবং রাইসা বেগম ও শিশুর জন্য জামা কাপড় ও খাবার নিয়ে আসতে হবে | আজিম খান বলে ওঠেন চলো আমিও তোমার সাথে চাই সবকিছু একা করতে পারবে না | আজিম খান চার মাস পরে ছুটিতে বাড়ি এসেছেন ২০ দিন থেকে আবার চলে যাবে যতদিন বাসায় থাকে স্ত্রীকে যেন চোখের আড়াল হতে দেন না | সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করে বন্ধুদের সাথে দেখা করতে বের হয়েছিলেন সেখান থেকে খবর পেয়ে এখানে চলে এসেছেন |


আজিম খান ও মালতি বেগম বের হয়ে গেলেন বাসার উদ্দেশ্যে | এরমধ্য নার্স এসে কিছু ওষুধের নাম দিয়ে গেলেন এবং বললেন এগুলোর ব্যবস্থা করতে রাইসা বেগম স্যালাইন দিতে হবে | এটা বলতেই সে লক্ষ্য করলে তার সামনে নাজিমুদ্দিন খান ও তার পরিবার সঙ্গে সঙ্গে এসে বলল দুঃখিত আমি সবকিছুর ব্যবস্থা করতেছি আপনারা একটা অপেক্ষা করেন |  নাজিমুদ্দিন খান তার ছেলেকে বললেন তার স্ত্রী পাশে থেকে তার খেয়াল রাখতে সে অধিকটা দেখতে  যাচ্ছে | এ কথা বলে সে রুম থেকে বের হয়ে অপারেশন থিয়েটার এর দিকে চলে গেলেন | গিয়ে দেখেন তার বন্ধু এইখানে বসে আছে | এত কিছুর মাঝে সে যেন তার বন্ধুর কথা ভুলেই গিয়েছিলেন | বন্ধুর কাছে গিয়ে ক্ষমা চেয়ে বন্ধু পরিবারের খবর নিলেন এবং বর্তমানে ঢাকার কি অবস্থা এ বিষয় নিয়ে কথা বলতে শুরু করলেন |
এর মত নার্স এসে রাইসা বেগম কে স্যালাইন দিয়ে গেলেন |  রাইসা বেগমের জ্ঞান ফিরে এসেছে জ্ঞান ফিরে পেতেই  সে জিজ্ঞাসা করলেন তার সন্তান কোথায় ? নার্স উত্তর দিলেন তার সন্তান সুস্থ আছে ও অন্য রুমে রাখা হয়েছে | কিছুক্ষণের মধ্যেই তার কাছে তার সন্তান নিয়ে আসা হবে | নার্সের একথা শুনে সে যেন চিন্তামুক্ত হলেন না তার স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলেন তার সন্তান ঠিক আছে তো | নেসার খান তাকে আশ্বাস দিলেন হ্যাঁ সব ঠিক আছে একটু পরেই তার সন্তানকে তার কাছে নিয়ে আসা হবে সে যেন কোন চিন্তা না করে | কিন্তু তবুও যেন সে মনের মত শান্তি পাচ্ছে না তার মনে হচ্ছে একটা হয়েছে | নেসার খান তার কপালে একটি চুমু দিয়ে তাকে বললেন এত সুন্দর একটি পুত্র সন্তান তাকে উপহার দেওয়ার জন্য সে তার কাছে চির কৃতজ্ঞ | স্বামীর ভালোবাসা পেয়ে রাইসা বেগম খুশি হয়ে গেলেও তার মনের মত থেকে |


এদিকে অপারেশন থিয়েটার থেকে শিশু ডাক্তার ইমরুল হোসেন বের হয়ে আসলেন | বের হয়ে আসতেই নাজিম উদ্দিন খান ছুটে গেলেন তার কাছে কে বললেন তার নাতি কেমন আছে |
ইমরুল হোসেন জানালেন তার জন্য একটি ভালো খবর ও একটি কিছুটা খারাপ খবর আছে কোনটা আগে শুনতে চান ?



কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন . আপনাদের মতামত লেখকের অনুপ্রেরণা | 
এটি কোন চটি গল্প নয় একটি উপন্যাস সো একটু ধৈর্য রাখুন আশা করি কেউ হতাশ হবেন না |
[+] 2 users Like ibhan's post
Like Reply
#7
যদি কোন মন্তব্য প্রকাশ না করেন তাহলে কিভাবে লেখালেখি করব ? Sad
Like Reply
#8
Keble to suru korlen. Aro update din manush comment korbe tarpor.
Like Reply
#9
দারুণ হচ্ছে
Like Reply
#10
পরের আপডেট কবে আসবে।
Like Reply
#11
(05-07-2024, 01:36 AM)Shuhasini22 Wrote: পরের আপডেট কবে আসবে।

লেখা চলতেছে বাংলা টাইপিং এর অভ্যাস নেই বললেই চলে যার কারণে একটু সময় লাগে আবার বেশি লিখতেও পারি না
Like Reply
#12
(05-07-2024, 12:27 AM)Ari rox Wrote: দারুণ হচ্ছে

ধন্যবাদ সাথে থাকবেন
Like Reply
#13
(05-07-2024, 12:22 AM)Saj890 Wrote: Keble to suru korlen. Aro update din manush comment korbe tarpor.

খেলায় যাইতে অনেক সময় লেগে যাবে এটা উপন্যাস আস্তে ধীরে এইভাবে তবে আশা করি সবার ভালো লাগবে
Like Reply
#14
(05-07-2024, 10:48 AM)ibhan Wrote: লেখা চলতেছে বাংলা টাইপিং এর অভ্যাস নেই বললেই চলে যার কারণে একটু সময় লাগে আবার বেশি লিখতেও পারি না

কাদের ভাইকো অনুসরণ করুন উনার লেখা পরে দেখুন। আপডেট এমন ছোট হলে ওই ভাবে মানুষের কমেন্ট পাবেন না। কাদের ভাইয়ের মতন বড় আপডেট দিলে আপনার গল্পের কমেন্ট বক্স ভরে যাবে। আর যত দেরিতে আপডেট দিবেন ততো গল্পের পাঠক হারাবেন যতোক্ষণ না গল্প একটা ভালো পর্যায়ে যায়।
[+] 1 user Likes Shuhasini22's post
Like Reply
#15
(05-07-2024, 11:28 AM)Shuhasini22 Wrote: কাদের ভাইকো অনুসরণ করুন উনার লেখা পরে দেখুন। আপডেট এমন ছোট হলে ওই ভাবে মানুষের কমেন্ট পাবেন না। কাদের ভাইয়ের মতন বড় আপডেট দিলে আপনার গল্পের কমেন্ট বক্স ভরে যাবে। আর যত দেরিতে আপডেট দিবেন ততো গল্পের পাঠক হারাবেন যতোক্ষণ না গল্প একটা ভালো পর্যায়ে যায়।

কাদের ভাইয়ের লেখাটা অনেক বড় ভক্ত আমি
Like Reply
#16
(05-07-2024, 11:28 AM)Shuhasini22 Wrote: কাদের ভাইকো অনুসরণ করুন উনার লেখা পরে দেখুন। আপডেট এমন ছোট হলে ওই ভাবে মানুষের কমেন্ট পাবেন না। কাদের ভাইয়ের মতন বড় আপডেট দিলে আপনার গল্পের কমেন্ট বক্স ভরে যাবে। আর যত দেরিতে আপডেট দিবেন ততো গল্পের পাঠক হারাবেন যতোক্ষণ না গল্প একটা ভালো পর্যায়ে যায়।

কাদের ভাইয়ের লেখার অনেক বড় ভক্ত আমি
Like Reply
#17
Valo laglo
Like Reply
#18
(21-06-2024, 09:32 PM)ibhan Wrote: নাম চরিত্র এবং সমস্ত কিছু কাল্পনিক . উপন্যাস মূল চিত্রের নাম আকাশ .
 আকাশের রোমাঞ্চকর জীবনের উপসংহার নিয়ে এই উপন্যাস .

সূচিপত্র \\

পর্ব  ১  - https://xossipy.com/thread-63216.html

পর্ব  ২ - https://xossipy.com/thread-63216.html

(06-07-2024, 12:48 PM)chndnds Wrote: Valo laglo

ধন্যবাদ আপনাকে
Like Reply
#19
খুব দুঃখিত কিছু কারণে আমার বেশ কিছু লেখা হারিয়ে ফেলেছি যার কারণে আপডেট দিতে লেট হবে
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)