02-10-2020, 11:24 AM
(This post was last modified: 02-02-2024, 04:11 PM by rahulror.2015. Edited 2 times in total. Edited 2 times in total.)
আমি তাপস, তাপস বোস। ছেলে বেলায় বাবা মা মারা যায়। ছোট থেকে মামা মামী র কাছেই মানুষ। উচ্চমাধ্যমিকের পর চেন্নাই চলে যাই , বিটেক করার জন্য। মামা মামী নিঃসন্তান, আমাকে ই নিজের ছেলের মত মানুষ করে। বিটেক করার পর আমেরিকায় একটা কোম্পানী তে জয়েন করি। বছর পাচ চাকরি করার পর মামা মামির অনুরোধে কলকাতায় ফিরে আসি ,উদ্দেশ্য বিয়ে করা।বিয়ে করে আমার বিশেষ উৎসাহ ছিল না মূলত মেয়েদের থেকে পালিয়ে বেড়ায় তাম। কিন্তু আমেরিকায় থাকা কালীন প্রচুর ব্লু ফিল্ম আর নুড সি বিচ ঘুরে বেড়াতাম। মেয়েদের লেংটা শরীর দেখে বাড়া খেচতাম। কিন্তু কোন মেয়ের সাথে সরাসরি সেক্স করা সৌভাগ্য বা ইচ্ছা কোনটাই ছিল না. মূলত মূলত মেয়েদের শরীর দেখে হ্যান্ডেল মার তাম আর মাঝে মাঝে সি বিচে গিয়ে বিভিন্ন মেয়ে দেখে আসতাম।কিন্তু এবার মামা মামি জোর হুকুম দিলেন। আর নয় বয়সতো ৪০ ,তাই বিয়ে করতেই হবে। উনার নাকি মেয়ে দেখে দেখেছেন নাম রুপা বয়স … বয়স আমার থেকে অনেক কম তাই আমার একটু আপত্তি ছিল। কিন্ত মামা মামী নাছোড়বান্দা তাই ।বিয়েতে রাজি হতে হল আমেরিকা থেকে দুই মাসের ছুটি নিয়ে কলকাতায় ফিরলাম বিয়ে করে দুমাস এখানে থাকবো তারপর বউ নিয়ে আমেরিকা ফিরব।
যথারীতি কলকাতায় ফিরে রুপাকে দেখলাম। বয়স সত্যি খুব কম কিন্তু রুপার পরিবার খুব গরিব তাই তারা বিয়ে দিতে চায়। আরো বড় কথা রুপার বাবা-মা নেই। ও কাকা কাকির কাছে মানুষ ।তাই তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়ে দায় এড়াতে চায়। সে যাই হোক এক সপ্তাহের মধ্যে বিয়ের দিন ঠিক হল। আয়োজন খুব সামান্য দুই পরিবার ছাড়া আর কেউ নয়। আমার এখানে তেমন কেউ বন্ধু-বান্ধব নেই, সবই আমেরিকাতে।
ধুমধাম করে বিয়ে হয়ে গেল কিন্তু বিয়ের পরই ঘটে গেল দুর্ঘটনা মামা মামি আর আমরা বিয়ের পর বর্ধমানের মন্দিরে যাচ্ছিলাম ফেরার পথে রোড এক্সিডেন্ট। আমি রুপা বেঁচে গেলেও মামা মামি আর ড্রাইভার স্পট ডেড। ভগ্নহৃদয় কলকাতায় এলাম, আমি সব কাজ করলাম ।এখানে আর কেউ রইল না তাই বাড়ি আর্য সম্পত্তি ছিল সব বিক্রি করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। হঠাৎ আমার এক বন্ধু ফোন, সিমলাতে একটি কোম্পানি খুলেছে আমাকে টেকনিক্যাল দিকটি দেখার জন্য অফার দিলো, আমেরিকা থেকে অনেক বেশি। অনেক ভেবেচিন্তে পেতে নিলাম কলকাতায় বাড়ি থাক, আমেরিকাতে আর ফিরবো না ওখানে চাকরিতে রিজাইন দিলাম। সিমলা চাকরিটি নিলাম অফারটি বেশ লোভনীয়। পাহাড়ি অঞ্চল কাজে বিশেষ নয়। কোম্পানিটি নতুন আইটি ডিপার্টমেন্ট আমাকে সামলাতে হবে। আমার আন্ডারে চারটি ছেলে আর তিনটি মেয়ে কাজ করবে, সবাই বাঙ্গালী।
আমার বন্ধুর নাম রনিত, রনিত ব্যানার্জি ।এর সাথে চেন্নাইতে একসাথেই পড়তাম। রনিতের বাবা ভীষণ পয়সা ও পড়ার পর নিজের কোম্পানি খুললো আর বিজনেস শুরু করল এ এতদিন ওর সাথে যোগাযোগ হয়নি। আমার বিশেষ বন্ধু ছিল বড়লোকের ছেলে হলে যা হয়, রোজ নতুন মেয়ে নিয়ে খিল্লি করত। সিমলায় গিয়ে দেখলাম আমার জন্য একটা বড় কোয়াটার দেয়া হয়েছে একদম পাহাড়ের গা বেয়ে কোয়ার্টার থেকে অফিস খুব বেশি হলে কুড়ি মিনিট। জায়গাটা নির্জন আমার কোয়াটার এমপ্লয়ি কোয়ার্টার। এখানে মোট বারোটা ফ্যামিলি আছে আর আমার আন্ডারে যারা কাজ করে সব ছেলেদের রুম আছে মেয়েদের কোয়াটার আলাদা। রুপার সাথে বিয়ে হলেও এখনো প্রকৃত ফুলশয্যা হয়নি, ওর সাথে বিশেষ ঘনিষ্ঠতা হয়নি।
যথারীতি কলকাতায় ফিরে রুপাকে দেখলাম। বয়স সত্যি খুব কম কিন্তু রুপার পরিবার খুব গরিব তাই তারা বিয়ে দিতে চায়। আরো বড় কথা রুপার বাবা-মা নেই। ও কাকা কাকির কাছে মানুষ ।তাই তাড়াতাড়ি বিয়ে দিয়ে দায় এড়াতে চায়। সে যাই হোক এক সপ্তাহের মধ্যে বিয়ের দিন ঠিক হল। আয়োজন খুব সামান্য দুই পরিবার ছাড়া আর কেউ নয়। আমার এখানে তেমন কেউ বন্ধু-বান্ধব নেই, সবই আমেরিকাতে।
ধুমধাম করে বিয়ে হয়ে গেল কিন্তু বিয়ের পরই ঘটে গেল দুর্ঘটনা মামা মামি আর আমরা বিয়ের পর বর্ধমানের মন্দিরে যাচ্ছিলাম ফেরার পথে রোড এক্সিডেন্ট। আমি রুপা বেঁচে গেলেও মামা মামি আর ড্রাইভার স্পট ডেড। ভগ্নহৃদয় কলকাতায় এলাম, আমি সব কাজ করলাম ।এখানে আর কেউ রইল না তাই বাড়ি আর্য সম্পত্তি ছিল সব বিক্রি করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। হঠাৎ আমার এক বন্ধু ফোন, সিমলাতে একটি কোম্পানি খুলেছে আমাকে টেকনিক্যাল দিকটি দেখার জন্য অফার দিলো, আমেরিকা থেকে অনেক বেশি। অনেক ভেবেচিন্তে পেতে নিলাম কলকাতায় বাড়ি থাক, আমেরিকাতে আর ফিরবো না ওখানে চাকরিতে রিজাইন দিলাম। সিমলা চাকরিটি নিলাম অফারটি বেশ লোভনীয়। পাহাড়ি অঞ্চল কাজে বিশেষ নয়। কোম্পানিটি নতুন আইটি ডিপার্টমেন্ট আমাকে সামলাতে হবে। আমার আন্ডারে চারটি ছেলে আর তিনটি মেয়ে কাজ করবে, সবাই বাঙ্গালী।
আমার বন্ধুর নাম রনিত, রনিত ব্যানার্জি ।এর সাথে চেন্নাইতে একসাথেই পড়তাম। রনিতের বাবা ভীষণ পয়সা ও পড়ার পর নিজের কোম্পানি খুললো আর বিজনেস শুরু করল এ এতদিন ওর সাথে যোগাযোগ হয়নি। আমার বিশেষ বন্ধু ছিল বড়লোকের ছেলে হলে যা হয়, রোজ নতুন মেয়ে নিয়ে খিল্লি করত। সিমলায় গিয়ে দেখলাম আমার জন্য একটা বড় কোয়াটার দেয়া হয়েছে একদম পাহাড়ের গা বেয়ে কোয়ার্টার থেকে অফিস খুব বেশি হলে কুড়ি মিনিট। জায়গাটা নির্জন আমার কোয়াটার এমপ্লয়ি কোয়ার্টার। এখানে মোট বারোটা ফ্যামিলি আছে আর আমার আন্ডারে যারা কাজ করে সব ছেলেদের রুম আছে মেয়েদের কোয়াটার আলাদা। রুপার সাথে বিয়ে হলেও এখনো প্রকৃত ফুলশয্যা হয়নি, ওর সাথে বিশেষ ঘনিষ্ঠতা হয়নি।