Posts: 268
Threads: 15
Likes Received: 137 in 95 posts
Likes Given: 44
Joined: Apr 2020
Reputation:
12
বলিউড অনেক মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়েকে বেশ্যা তে পরিণত করেছে। সিনেমায় চান্স না পেয়ে এই মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়েগুলো অন্ধকারের কোন জগতে যে হারিয়ে গেছে কেউ খবরও রাখেনা। খুব কম সংখ্যক মেয়েই সিনেমার নায়িকা হবার সুযোগ পায় আর তার মধ্যে আবার খুব কম সংখ্যক ভাগ্যবতী আবার টিকে থাকতে পারে। এই টিকে থাকার মধ্যে একজন হলো হলো মীনাক্ষী শেষাদ্রি। কিন্তু এই সিনেমায় টিকে থাকতে মীনাক্ষী কে কতো পাপড় ফেলতে হয়েছিল , তা মীনাক্ষী ই জানে। মীনাক্ষী শেষাদ্রী বড়ো বড়ো মুখ করে বলে তার প্রথম সিনেমায় ডিরেক্টর মনোজকুমার তার কোনো স্ক্রিন টেস্ট না নিয়েই সিনেমায় চান্স দিয়ে দেয়। স্ক্রিন টষ্টে হন সিনেমার নায়িকা হত্যা আসা নায়িকাদের প্রথম যৌন শোষণ।
•
Posts: 268
Threads: 15
Likes Received: 137 in 95 posts
Likes Given: 44
Joined: Apr 2020
Reputation:
12
এই স্ক্রিন টেস্ট হলো নতুন মেয়েদের যৌন শোষণ করার পন্থা। নতুন নতুন মেয়েদের অভিনয়ে পারদর্শী করার ছলে এবং তাদের দৈহিক সৌন্দর্য দেখার ছলে আধা ল্যাংটো বা দরকার হলে পুরো ল্যাংটো করে বিভিন্ন পোজে ছবি তোলা হয় , তাও এক গাদা লোকের সামনে , মেয়েরা , চক্ষু লজ্জার মাথা খেয়ে যেমন বলতো ,তেমন ছবি তুলতে বাধ্য হতো। কিন্তু ছবি তোলা হলেই বা স্ক্রিন টেস্ট সম্পন্ন হলেই যে সেই মেয়ে যে সিনেমার নায়িকা হয়ে গেলো ,তা নয় ,মুম্বাই তে প্রতিদিন ১০০০ মেয়ে স্ক্রিন টেস্ট দেয় , তাদের মধ্যে কতজনের ভাগ্যে আর শিকে ছেড়ে। স্ক্রিন টেস্ট দেওয়ার পর জানানো হয় পরে খবর দেওয়া হবে ,কিন্তু ৯৯ শতাংশের কাছে আর কোনো দিন ডাক আসেনা , অপেক্ষা করতে করতে মেয়েরা অধৈর্য হয়ে পরে ,তাছাড়া মুম্বাইয়ের মতো কস্টলি জায়গাতেই কতদিন থাকবে , এদিকে মনের মধ্যে একটা ভয় ও কাজ করে , স্ক্রিন টেস্টের জন্য তোলা ছবিগুলোর বা কি হল। এই সময় হঠাৎ কল আসে অমুক লোকের সঙ্গে দেখা করলে উমুক প্রোডিউসার বা ডিরেক্টরের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেব। অসহায় মেয়ে গুলো আর চিন্তা ভাবনা না করে ওই সমস্ত লোকের ফাঁদে পা দেয়। ওই লোকগুলি কিছুদিন মেয়েদের দেহগুলি ভোগ করে ছেড়ে দেয়। সর্বসান্ত মেয়েগুলার জায়গা হয় কোনো বেশ্যালয়ে , বা কোনো ডান্স বার এ। ভাগ্য একটু ভালো হলে কেউ কেউ আবার সিনেমায় এক্সট্রা হিসাবেও চান্স পায়।
•
Posts: 268
Threads: 15
Likes Received: 137 in 95 posts
Likes Given: 44
Joined: Apr 2020
Reputation:
12
19-01-2024, 06:52 PM
(This post was last modified: 20-01-2024, 05:40 PM by rambo786. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
মীনাক্ষী শেষাদ্রি মিস ইন্ডিয়া নির্বাচিত হবার পর একদিন মুম্বাই দূরদর্শনে ইন্টারভিউ দিচ্ছিলো। সেই ইন্টারভিউ টা মনোজকুমারের চোখে পরে। মনোজকুমার ভারতকুমার হিসেবে পরিচিত হলেও সিনেমাতে নায়িকাদের ল্যাংটো করতে একেবারে ওস্তাদ। এমনকি তার ক্রান্তি ছবিতে হেমা মালিনীর মতো অভিনেত্রীকেও আধা ল্যাংটো করে ছারে ,শেষে ধর্মেন্দ্র ,হেমা মালিনীর স্বামী অনেক ধমক ধামক দিয়ে , হেমা মালিনীর কিছু সিন মনোজকুমার কাটতে বাধ্য হয় কিন্তু ফলস্বরূপ ছবির অন্য নায়িকা পারভীন বাবি কে প্রায় ল্যাংটো করে দেয়.. পারভীন ববির কোনো ধর্মেন্দ্র ছিলোনা , তাই সে সব কিছু মেনে নেয়। মীনাক্ষী কে দেখে মনোজ কুমারের খুব পছন্দ হয় , মাগীর শরীরে যথেষ্ট থরে থরে মাংস আছে ,শুধু তাই নয় মুখের কাটিং ও খুব সুন্দর। একে আধা ল্যাংটো করে পর্দায় পেশ করলে বেশ ভালো পয়সা কামানো যাবে। , এমন কি সিনেমা তা হিট হয়ে তার অপদার্থ ভাই টার ও একটা গতি হয়ে যেতে পারে , ধর্মেন্দ্রর কাছে অপমানিত হবার পর মনোজ কুমার ঠিক করেছিল আর কোনোদিন নামকরা নায়িকা নিয়ে আর কাজ করবেনা , করলে নতুন মেয়েদের নিয়েই কাজ করবে , কিন্তু সেইরকম নতুন মেয়ে চোখে পড়ছিলো না ,এখন মীনাক্ষী শেষাদ্রি কে দেখতে পেয়ে হতে চাঁদ পেলো। মনোজ মীনাক্ষী কে কন্ট্যাক্ট করে তাকে তার অফিসে দেখা করতে বললো।
•
Posts: 268
Threads: 15
Likes Received: 137 in 95 posts
Likes Given: 44
Joined: Apr 2020
Reputation:
12
মীনাক্ষী শেষাদ্রী যখন মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করে তখন কর্তৃপক্ষ গ্রোমিংর জন্য একজন এক্সপার্ট কে নিয়োজিত করেছিল , বিমলা নামের এক মহিলাকে। মহিলা নিজের কাজে বেশ পারদর্শী। এর আগে তার গাইডেন্সে স্বরূপ সম্পত মিস ইন্ডিয়া হয়েছিল। স্বরূপ সম্পত বর্তমানে পরেশ রাওয়ালের বৌ। বিমলা প্রথম সাক্ষাৎতেই মীনাক্ষী কে বললো , তোমার চেহারা টা বেশ , আমার কথা শুনে চললে তোমার মিস ইন্ডিয়া হওয়া কেউ আটকাতে পারবেনা। তারপরে টু হেসে বললো আমাকে কিন্তু খুশি করতে হবে। মীনাক্ষী তখন সবে ১৭ বছরের স্কুল ছাত্রী , অত মার্ প্যাচ শেখেনি , তাই সরল ভাবে বললো আপনি যা বলবেন ম্যাডাম তাই করবো। বিমলা মুচকি হেসে বললো তাই ,মীনাক্ষী ঘাড় নাড়লো। বিমলা তখন বললো , আয়, আমার কাছে আয় , এই বোস। বিমলা একটা সোফায় বসে ছিল , একটু দূরে মীনাক্ষী দাঁড়িয়ে ছিল , মীনাক্ষী আস্তে আস্তে গিয়ে বিমলা যে সোফায় বসে ছিল , তার কাছে গিয়ে বসলো।
•