13-09-2023, 02:48 PM
(This post was last modified: 13-09-2023, 09:13 PM by Rupuk 8. Edited 4 times in total. Edited 4 times in total.)
Indian Private Cams | Porn Videos: Recently Featured XXXX | Most Popular Videos | Latest Videos | Indian porn sites Sex Stories: english sex stories | tamil sex stories | malayalam sex stories | telugu sex stories | hindi sex stories | punjabi sex stories | bengali sex stories
Adultery ছায়া
|
13-09-2023, 07:39 PM
Darun egochye chaya tar bor k valo base eita khub valo lagche
13-09-2023, 09:32 PM
(This post was last modified: 16-09-2023, 01:18 PM by Rupuk 8. Edited 3 times in total. Edited 3 times in total.)
প্রিয় পাঠকবৃন্দ,
ছায়া উপন্যাসটির কাহিনীর প্রেক্ষাপট অনেক বড় হবে। কাহিনী গুলো অনেক বড় হওয়ায় পাঠকদের আরও একটু অপেক্ষা করতে হবে, কাহিনী কোন দিকে মোড় নেয়, ছায়ার জীবনে কি ঘটতে চলছে আর মাহীনের জীবনের কি পরিবর্তন আসছে, তা জানতে হলে অবশ্যই ধৈর্য্য ধারণ করে আরও কিছু পর্ব আসবে সেগুলো পড়ার জন্য আহবান জানানো হলো সকল পাঠকদের ।
13-09-2023, 11:54 PM
একটু বড় আপডেট দিলে ভালো হতো
14-09-2023, 07:05 AM
(13-09-2023, 09:32 PM)Rupuk 8 Wrote: প্রিয় পাঠকবৃন্দ,Chaya r jibon e kono poriborton asbe na?
14-09-2023, 10:13 AM
(This post was last modified: 15-11-2023, 11:00 AM by Rupuk 8. Edited 8 times in total. Edited 8 times in total.)
পর্ব -১৬
নবীন বরণ অনুষ্ঠানে সেই প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত ছাত্র-ছাত্রীরাও বক্তব্য দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে একজন অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী হিসেবে মঞ্চে উঠলেন রাজিব । উপস্থিত সম্মানিত বিশেষ অতিথি, শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমন্ডলী, নবাগত শিক্ষার্থীবৃন্দ, স্নেহের ছোট ভাই-বোনেরা, সিনিয়র ও সহপাঠীরা সবাইকে নমস্কার এবং অভিনন্দন জানিয়ে আমার বক্তব্য শুরু করছি। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকের এই বিশেষ দিনে নবাগত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে কিছু বক্তব্য রাখার সুযোগ পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত। আমি এই প্রতিষ্ঠান এর একজন শিক্ষার্থী। আমার পক্ষ থেকে নবাগত শিক্ষার্থীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আজকে আমাদের এই নবীন বরণ অনুষ্ঠান এর লক্ষ্য হলো তোমাদের আন্তরিকতার সাথে বরণ করে নেয়া। আমি দীর্ঘদিন ধরে এই প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়ন করছি। এখানে আমার শিক্ষকমন্ডলী এবং সহপাঠীরা খুবই আন্তরিক ও সহযোগী। আমি প্রত্যাশা করছি যে তোমরা এই সনামধন্য প্রতিষ্ঠানে আমাদের সাথে এক হয়ে এই প্রতিষ্ঠান এর নাম আরো উজ্জ্বল করবে। তোমাদের নতুন শিক্ষাজীবনের একটি সুন্দর সূচনা হবে আশা করি। এই প্রতিষ্ঠান এর খ্যাতি ও সুনাম সম্পর্কে সবাই অবগত আছো। তোমাদের লক্ষ্য হবে এই খ্যাতি ও সুনাম আরো বৃদ্ধি করা এবং নিজেদের শিক্ষাজীবন সফল করা। আমরা সবসময় তোমাদের পাশে আছি সহযোগীতা করার জন্য। এবার মঞ্চে এসে মূল্যবান বক্তব্য রাখার জন্য অনুরোধ করবো আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধেয় ভিসি স্যারকে । উপস্থিত সম্মানিত বিশেষ অতিথিবৃন্দ, শিক্ষকমন্ডলী, স্নেহের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য নমস্কার জানিয়ে আমার বক্তব্য শুরু করছি । নবাগত শিক্ষার্থীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। এসো হে নবীন, এগিয়ে চল অবিরাম,অন্তহীন ভোরের সূর্যের প্রথম আলো, স্বপ্নডানা মেলে জয়ের অগ্নি হৃদয়ে ঢালো। সবার সাথে যে তাল মিলিয়ে কথা বলে সে মূলত ব্যক্তিত্বহীন। ভাগ্য বলে কোনো কিছুই নেই, প্রত্যেকের চেষ্টা ও তার যত্নের উপর তার ভবিষ্যৎ গড়ে উঠে। এই প্রতিষ্ঠানে তোমাদের শিক্ষাজীবন সফল-সার্থক ও গৌরবময় হোক। এখানকার শিক্ষা নিয়ে তোমরা দেশ-জাতি ও বিশ্বমানবতার কল্যাণে নিয়োজিত হও। জীবনের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্বের সফল সমাপ্তির পর তোমরা আজ সম্পূর্ণ নতুন এবং মুক্ত জ্ঞানের রাজ্যে প্রবেশ করেছ। এখানে রয়েছে জ্ঞানচর্চার উন্মুক্ত অবকাশ এবং স্বাধীন চিন্তা বিকাশের অপূর্ব সুযোগ। নিরন্তর সাধনা ও পঠন-পাঠনের মাধ্যমে বিকশিত হোক তোমাদের মেধা ও মননশীলতা— যৌবনের আলোয় আলোকিত হোক তোমাদের ভুবন— এই প্রত্যাশায় শেষ করছি। সবাইকে ধন্যবাদ, সবার জন্য শুভকামনা। নবীন বরণ অনুষ্ঠানে নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তি, করা শেষে প্রধান অতিথির বক্তব্য মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হলো। অনুষ্ঠান শেষে অডিটোরিয়াম থেকে বের হওয়ার সময়। রাজিব একটা মেয়েকে দেখতে পেলো খুবই সিম্পল ভাবে এসেছে কিন্তু দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। রাজিব তার একটা ছোট ভাইকে কাছে ডেকে বললো। মেয়ে টা কে রে দেখতে তো হেবি সুন্দর। দাদা ফ্রেসার ওদের ব্যাচেরই তো আজকে নবীন বরণ অনুষ্ঠান ছিল। ওহ্, আচ্ছা তুই একটা কাজ কর মেয়ে টার ফোন নাম্বার, নাহলে ফেসবুক আইডি আমাকে যেভাবে হোক জোগাড় করে দিবি। আচ্ছা এটা কোনো বেপার না দাদা, আমি জোগাড় করে নিবো। আমি পাওয়া মাত্র আপনাকে পাঠিয়ে দিবো। আচ্ছা থাক তাহলে আমি হলের দিকে গেলাম। আচ্ছা দাদা। অনুষ্ঠান শেষ হতে বিকাল হয়ে গেলো। বর্ষা অডিটোরিয়াম থেকে বের হয়ে একটা রিকশা নিয়ে তার হোস্টেলে চলে গেলো। ঘরের মধ্যে ঢুকে কি তন্ন তন্ন করে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছো আমাকে বললো খুঁজে দি। সেদিন যে কাজ করে এসে টাকা রেখেছিলাম এখানে। কোথায় রাখেসিস তুই খুঁজে পাচ্ছি না। মদ খাওয়ার জন্য আমি কোনো একটা দিতে পারবো না । কাজের টাকা যদি তুমি সব মদ খেয়ে উড়িয়ে দাও তাহলে কিভাবে সংসার চালাবো আমি। তোমাকে মদ খাওয়ার জন্য আমি দিবো না। টাকা গুলো আমি খুকির কলেজের বেতন দেওয়ার জন্য রেখে দিয়েছি। খুব মুখে কথা ফুটেছে দেখছি তোর মাগী। আমার টাকা আমি যা খুশি তাই করবো, ভালোই ভালোই টাকা গুলো আমার হাতে দে বলছি। নাহলে কি করবে মারবে? আজকে মারো আর যাই করো মদ খাওয়ার জন্য আমি এক টাকাও তোমাকে দিবো না। তবে রে মাগী তোর সাহস দেখছি দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। আমার মুখে মুখে কথা বলার সাহস তুই কই থেকে পাস। রবীন্দ্র সুপ্রিয়ার চুলের মুঠি ধরে টানতে টানতে সুপ্রিয়াকে মেঝেতে ফেলে দিলো। নিচে ফেলে দিয়ে সুপ্রিয়ার শরীরে ইচ্ছামতো কিল ঘুষি মারতে লাগলো রবীন্দ্র। ব্যথায় চিৎকার করতে লাগলো সুপ্রিয়া। আমাকে ছেড়ে দাও দয়া করে আর মেরোও না আমি টাকা দিয়ে দিচ্ছি। এরপর থেকে আমার সাথে গলা উঁচু করে কথা বলার আগে এই মারের কথা মনে থাকে যাতে তোর মাগী। সুপ্রিয়া উঠে দাঁড়িয়ে টাকা গুলো বের করে দিলো। টাকা গুলো হাতে নিয়েই রবীন্দ্র ঘর থেকে বের হয়ে গেলো। সুপ্রিয়া মেঝেতে বসে তার এই অভিশপ্ত জীবনের জন্য কাঁদতে লাগলো। সুপ্রিয়ারা ৫ ভাইবোন সুপ্রিয়া সবার বড়। সুপ্রিয়া বাবা পেশায় একজন মুচি ছিলেন। জুতা মেরামত করে যা টাকা আসতো তা দিয়ে সংসার চলতো। হতদরিদ্র অভাবের সংসারের হওয়ায় খুব অল্প বয়সে সুপ্রিয়ার বাবা রবীন্দ্র সাথে সুপ্রিয়া বিয়ে দিয়ে দেন। বিয়ে দিলে তাও মেয়ে টা ভালোমতো খেয়ে পড়ে থাকতে পারবে এটা ভেবে বিয়ে টা দিয়েছিল সুপ্রিয়ার বাবা। বিয়ের পর থেকে সুপ্রিয়া দেখছে রবীন্দ্র মাঝে মধ্যে মদ খেতো।কিন্তু ইন্দানিং সংসার নিয়ে ওর কোনো মাথা ব্যথা নেই।দিনমজুরের কাজ করে রবীন্দ্র মন চাইলে মাঝে মধ্যে খুব সামান্য টাকা সুপ্রিয়ার হাতে দেয়, বাকী টা মদ খেয়ে উড়িয়ে দেন। যত দিন যাচ্ছে ওর মদের নেশা বেড়ে যাচ্ছে ।মদ খেয়ে এসে সুপ্রিয়ার সাথে মাতলামি করে সুপ্রিয়া কিছু বললে মারধর করে। সুপ্রিয়া তার মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বাধ্য হয়ে লোকের বাড়িতে কাজ করা শুরু করে। সুপ্রিয়া চায় না তার মেয়ের জীবন টা তার মতো হোক। মেয়েকে পড়াশোনা শিখিয়ে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়তে তুলতে চায় সুপ্রিয়া।
14-09-2023, 10:37 AM
Valo lagche
14-09-2023, 11:37 AM
বেশ ভালো লাগলো পড়ে, এর পরের অংশ পড়ার জন্যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম।
15-09-2023, 10:42 AM
Valo laglo
15-09-2023, 10:44 AM
Good going
15-09-2023, 02:27 PM
Fatafati update
16-09-2023, 02:38 PM
Good writing
16-09-2023, 08:33 PM
Promises to be a good story.
23-09-2023, 02:16 AM
(This post was last modified: 22-10-2023, 06:26 PM by Rupuk 8. Edited 5 times in total. Edited 5 times in total.)
পর্ব -১৭
কলিংবেলের শব্দ শুনতে পেয়ে ঘুম টা ভেঙ্গে গেলো ছায়ার। সোফা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে গেলো ছায়া। কলিংবেল বেজে চলেছে। বাসার দরজার দিকে এগিয়ে এসে দরজা খুলে দিল। ছায়া দেখলো শমিক বাবু দাঁড়িয়ে আছে। কি বেপার ছায়া অনেকক্ষণ ধরে কলিংবেল বাজাছি? আমি শুনতে পাইনি, কলেজ থেকে ফিরে ফ্রেশ হয়ে যেই একটু সোফায় উপর বসে হেলাল দিয়েছিলাম চোখ টা লেগে গেছিলো বুঝতে পারিনি। ওহ্, শরীর খারাপ নাকি তোমার এই অসময়ে ঘুমানোর অভ্যাস তো তোমার নেই। না আমি ঠিক আসি। ফ্রেশ হয়ে নাও চা দিচ্ছি তোমাকে। আচ্ছা। মাহীন এখনও ফেরেনি? না। পড়ন্ত বিকেলে মাহীনরা নদীর ধারে আড্ডা দিতে এসেছে। নদীর পাড়ে ঝিরঝির বাতাস বইছে। নদীর ধার থেকে অনেকটা পথ হেঁটে বালুচরে গিয়ে বসেছে মাহীনরা। এই বালুচরে লোকজনের আনাগোনা খুব একটা দেখা যায় না নির্জন পরিবেশ চারপাশে অসংখ্য কাশের ঝাড় বেড়ে ওঠেছে। মাহীন এক টান দিবি নাকি? না ভাই তোরা খা। আরে এক টান দিয়ে দেখ সেই ফিলিংস হারিয়ে যাবি। নারে অনেক দেরি হয়ে গেছে এমনিতেই বাসায় যাওয়া লাগবে। অভি তুই মাহীনকে খাওয়ানোর জন্য এতো জোরাজুরি করিস কেন। ওর খাইতে মন না চাইলে জোর করার দরকার কি। আমি তো শুধু বললাম খাবি নাকি, জোরাজুরি কই করলাম ওর ইচ্ছা হলে খাবে নাহলে খাবে না। বুঝলি মাহীন, যদি চাস মনে সুখ নেমে আসুক, শরীর স্থির হয়ে যাক, কিছুক্ষণের জন্য সবকিছু ভুলে গিয়ে যদি হারিয়ে যেতে চাস। এর জন্য একমাত্র উপায় মারিজুয়ানা। মারিজুয়ানা আবার কিরে অভি? মারিজুয়ানা হলো একটা উদ্ভিদ যা বিশেষ ধরনের মৃগীরোগের চিকিৎসায় ওষুধের কাজ করে। মারিজুয়ানা খেলে মন-মস্তিষ্কে অনেক কিছু ঘটে। অন্যান্য নেশা দ্রব্য ব্যবহার থেকে বাঁচতে বা মানসিক রোগের চিকিৎসাতেও মারিজুয়ানার ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। আসলে মন ও মস্তিষ্কে মারিজুয়ানা সেবনে মানুষের হ্রদস্পন্দন বেড়ে যায়, যা প্রতি মিনিটে ২০-৫০টি বাড়তে পারে। এর লক্ষণ প্রকাশ পায় চোখে। এ সময় চোখ দুটো লাল হয়ে যায়। সময় খুব দ্রুত বয়ে যায় আবার সময় কাটতেই চায় না এমন অনুভূতি হয়। এ অবস্থা ৩০ মিনিট থেকে ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। এটা মস্তিষ্কে এমন এক অংশে কাজ করে যে অংশটি সুখকর অনুভূতির সৃষ্টি করে। ওহ্, তুই তো দেখছি অনেক কিছু জানিস। সুন্দর জীবনের স্বপ্ন অন্য সব মানুষের মতো ছায়াও দেখেন। কিন্তু পরিস্থিতি কখন কী হয় বলা মুশকিল। নানা জটিলতায় কঠিন হয়ে পড়ে জীবনযাপন। কোনো কাজেই তখন আর মন বসে না। হারিয়ে যায় আনন্দ, সুখ আর এগিয়ে চলার স্পৃহা। সাংসারিক চিন্তা, কলেজ, হাসবেন্ডের অসুস্থতা, তার ব্যবসা, পারিপার্শ্বিক সব মিলিয়ে হাঁপিয়ে উঠেছে ছায়া। আনন্দ করা, খুশি হওয়া ভুলে গেছে সে। সবাই সুখী হতে চায়। পৃথিবীতে এমন কাউকে পাওয়া যাবে না যে সুখী হতে চায় না। ছায়াও এর ব্যতিক্রম নয়। অনেকেই ভাবেন- অর্থকড়ি, শিক্ষা-দীক্ষা, বিবাহ, সন্তান-সন্ততি, পরিবার, সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তি মানুষকে সুখী করতে পারে। এসব অর্জন আসলে সবাইকে সুখী করতে পারে না। লাখ লাখ মানুষের জন্য প্রকৃত সুখ যেন সোনার হরিণ। তারা সুখ কিনতে চায়, গাড়ি, বাড়ি, অলঙ্কার, কাপড়চোপড় বা ধন-দৌলতের মতো সুখও তাদের কাছে এক ধরনের পণ্য। এসব প্রাপ্তি মানুষকে সাময়িকভাবে কিছুটা সুখ দিতে পারলেও প্রকৃত প্রস্তাবে স্থায়ী সুখ প্রাপ্তির জন্য এসব অর্জন বড় ভূমিকা পালন করে না। সুখের বিপরীত শব্দ হলো অসুখ। যে সুখী নয়, সে সুস্থও নয়। অসুখ হতে পারে শারীরিক অথবা মানসিক। শারীরিক অসুস্থতায় ভুগলেও মানুষের জীবনে সুখ থাকে না। তবুও ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে শারীরিক অসুস্থতা বহুলাংশে সারানো যায়। কিন্তু মানুষ যদি মানসিক অসুস্থতার শিকার হয়, তখন জীবনে নেমে আসে বিপর্যয়। কারণ মানসিক রোগ পৃথিবীর সবচেয়ে জটিল রোগ। মনের অসুখই বড় অসুখ। সুখ বৈষয়িক বা জাগতিক কোনো ব্যাপার নয়। সুখ বহুলাংশে মনস্তাত্ত্বিক বা আধ্যাত্মিক ব্যাপার। শমিক বাবু ফ্রেশ হয়ে ডইং রুমের সোফায় বসলেন। ছায়া কিচেন থেকে চা করে নিয়ে এসে শমিক বাবুর সামনে দাঁড়ালেন। নাও তোমার চা। শমিক বাবু চায়ের কাপ টা হাতে নিয়ে চুমুক দিলেন। এটা কি ছায়া? কি আবার চা। এটাকে তুমি চা বলছো। চায়ে না আছে চিনি না আছে দুধ। তোমার শরীরের জন্য দুধ আর চিনি আপাতত না খাওয়া ভালো। ছায়া তুমি আমাকে আগে বলতে দুধ আর চিনি ছাড়া তুমি চা বানাবে। তাহলে তোমাকে আগেই নিষিদ্ধ করে দিতাম কষ্ট করে আমার জন্য চা বানানোর কোনো দরকার নেই। যে চায়ে দুধ আর চিনি থাকে না সেটা কোনো চা হয় নাকি। ধরো তোমার চা তুমি খাও। তুমি রাগ করছো কেনো আমি তো তোমার শরীরের ভালোর জন্য। শুনো এতো ভালোমন্দ আমি বুঝি না। আমি তোমার স্টুডেন্ট না আমাকে বোঝাতে এসো না। তুমি আর দিদি একই, সবসময় শুধু নিজে যেটা ভালো মনে কর সেটাই কর। আমার কোনো সিদ্ধান্তের দাম নেই তোমাদের কাছে। এখন তো তুমি চায়ের প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলছিলে। তাহলে চায়ের প্রসঙ্গ সাথে তুমি আবার আমেরিকায় যাওয়ার প্রসঙ্গ কিভাবে টানছো। আমি বুঝলাম না, কালকে রাতে তুমি বললে আমেরিকায় তোমার যাওয়ার কোনো ইচ্ছে নেই। তাহলে তুমি সেটা সোজাসুজি দিদিকে জানিয়ে দাও। এখানে আমাকে দোষারোপ করার কি আছে। আমি তো আর দিদিকে বলিনি যে তোমাকে জোরাজুরি করে আমেরিকায় নিয়ে যেয়ে চিকিৎসা করাতে। শুধু শুধু আমাকে তুমি কেনো দোষারোপ করছো, এর কারণ আমি খুঁজে পাচ্ছি না।
23-09-2023, 08:16 AM
অসাধারণ.
23-09-2023, 09:36 PM
Valo laglo
24-09-2023, 11:36 PM
অনেক চরিত্র গুলিয়ে যাচ্ছে
|
« Next Oldest | Next Newest »
|
Users browsing this thread: 4 Guest(s)