Thread Rating:
  • 8 Vote(s) - 2.75 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery ছায়া
#21
Khub valo.. Continue
[+] 1 user Likes Papiya. S's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#22
Very good
Like Reply
#23
Khub valo
Like Reply
#24
Next part please
Like Reply
#25
পর্ব -


যেন অন্য রকম জগৎ বুঝলি মাহীন , তুই তো এর আগে কোনো দিন যাস নাই এমন জায়গায় হুম ভাই এই প্রথম যাচ্ছি তোদের সাথে জন্মদিন কিংবা যেকোনো উদযাপন উপলক্ষে পার্টিগুলোর রঙিন আকর্ষণ এখন সিসা সেবন রেস্টুরেন্টের আদলে গড়ে ওঠা এসব সিসা বার বা লাউঞ্জে নেশায় বুঁদ হওয়ার সব আয়োজন সেখানে রয়েছে বাহারি আলোর ঝলকানির সঙ্গে থাকে পশ্চিমা সঙ্গীতের সুর আয়েশ করে সোফায় বসে নেশার জন্যই তৈরি করা হয়েছে এমন চমৎকার পরিবেশ এই পরিবেশেই হুক্কার আধুনিক ভার্সন নকশা করা স্টিলের কল্কেতে লাগানো পাইপে সিসা টেনে নেশা করছে বন্ধুবান্ধবরা অভিজাত রেস্টুরেন্টের সিসা লাউঞ্জগুলো সন্ধ্যার পরই জমজমাট হয়ে ওঠে  চলে গভীর রাত পর্যন্ত অধিকমাত্রায় আসক্তি তৈরি করতে সিসায় বিভিন্ন ফলের নির্যাসের সঙ্গে মেশানো হয় ইয়াবা-গাঁজা আর আফিম নানা রকম  উপাদান এজন্য  সিসা লাউঞ্জগুলোতে একবার কেউ গেলে বার বার যেতে চায়  সিসা বারে খদ্দের ধরে রাখতে সিসার ফ্লেভারের সঙ্গে শুধু মাদকই নয়, ভায়াগ্রার মতো উত্তেজক উপাদানও ব্যবহার করা হয় সিসা ফ্যাশনেবল 'ধূমপান' হিসেবে পরিচিত কিন্তু অনেক অসাধু ব্যবসায়ী সিসা লাউঞ্জকে জনপ্রিয় করতে এবং অধিক মুনাফার জন্য সিসায় মাদকের উপাদান মেশাচ্ছে আরব দেশে জনপ্রিয় এই সিসা আসলে এক ধরনের হুক্কা স্টিলের তৈরি বিশেষ কল্কেতে একটি পানির পাইপ থাকে, যা আমাদের
হুক্কার নলের মতো তবে এর সাইজ অনেক বড় এবং একাধিক ছিদ্রযুক্ত এসব ছিদ্রে লম্বা পাইপ থাকে কল্কের নিচের অংশে বিশেষ তরল পদার্থ থাকে উপরিভাগে থাকে কল্কে কল্কেতেই সিসার উপাদান দেওয়া হয় ফলের সুগন্ধযুক্ত নির্যাস কয়লা দিয়ে পোড়ানো হয় ফলে এক ধরনের ধোঁয়া বের হয় এই ধোঁয়া কল্কের নলের মাধ্যমে নাক-মুখ দিয়ে গ্রহণ করা হয় এই সিসা বেশ কয়েক বছর ধরে এই অঞ্চলে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বাহ অভি তুই তো দেখছি অনেক কিছু জানিস এটা সম্পর্কে হুম এবার নাম বাইক থেকে মাহীন চলে এসেছি এই আবির কত নাম্বার ফ্লোরে সিসা বার ? টেন ফ্লোর ভাই   রনি তুই মাহীন সঙ্গে নিয়ে লিফটে করে টেন ফ্লোরে যা বাইক গুলো পার্কিং করে আমি আর আবির আসছি আচ্ছা তোরা আয় আমরা দুজনে যাচ্ছি লিফটের কাছে গেলো রনি আর মাহীন একদম লিফট টপ ফ্লোরে গেছে লিফট লিফটের সুইচে টিপ দিতেই আসতে আসতে নিচে নামতে লাগলো লিফট নিচে লিফট আসামাত্র ঢুকে পড়লো দুইজনে আস্তে আস্তে লিফট উপরের ফ্লোরে  উঠতে লাগলো টেন ফ্লোরে এসে লিফটের দরজা খুলে গেলো মাহীন চল আমরা ভিতরে বসে অপেক্ষা করি ওরা দুজন আসুক হুম চল বারের দরজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করে মাহীন অবাক হয়ে গেলো অদ্ভুত একটা ঝাঁঝাল গন্ধ তার নাকে ভেসে আসছে বারের মধ্যে  লাল-নীল আলোর ঝলকানি, হিন্দি গান আর ধোঁয়ার মাঝে দেখতে পাওয়া গেল ছোট ছোট টেবিলে চারজন বা ছয়জন করে বসা সবার টেবিলে সিসা, সঙ্গে কোমল পানীয় পাশেই ছোট ছোট খুপরি মাহীন আরও অবাক হলো অনেক মেয়েরাও এসেছে আর মনের সুখে সিসা টানছে কিছুক্ষণ পর অভি আর আবির এসে পড়লো কিরে দুজনে এভাবে বসে না থেকে এতোক্ষণ অডার করলেই পারি তোদের জন্য অপেক্ষা করছিলাম আয় আগে অডার দি আমাদের জন্য একটা সিসার অডার লিখুন বলুন স্যার আপনাদের জন্য সিসার কোন ফ্লেভার টা দিবো ? আপনাদের কাছে কোন কোন ফ্লেভার আছে ? স্যার আমাদের কাছে  বিভিন্ন রকম সিসার ফ্লেভার  রয়েছে,  আপেল, স্ট্রবেরি, চকোলেট, কমলা, বাবলগাম, আমসহ বিভিন্ন ফ্লেভার  স্যার কোনটার কেমন  দাম ? স্যার সাধারণত ৯০০ টাকা থেকে শুরু হয় সিসার দাম, ফ্লেভার ভেদে ১৫০০০ টাকা পর্যন্ত আপেল, স্ট্রবেরি, চকোলেট, কমলা, বাবলগাম, আমসহ বিভিন্ন ফ্লেভারের জন্য ভিন্ন ভিন্ন দাম স্যার  
সঙ্গে ভ্যাট নেওয়া হচ্ছে ১৫ শতাংশ স্যার ফ্লেভার কি আপনারা নিজেরা বানান ? না  স্যার
সিসার সঙ্গে মেশানোর জন্য বিভিন্ন ফ্লেভারড তামাক মধ্যপ্রাচ্য থেকে আসে স্যার
আবির বল কোন ফ্লেভার নিবো ?  আমার তো স্ট্রোবেরী ফ্লেভার টা ভালো লাগে ভাই  তোদের এখন কোন টা ভালো লাগে সেটাই নে রনি তোর কোনো ফ্লেভার পছন্দ আছে ? স্ট্রবেরী টা ভালোই ভাই এর আগে একবার টাই করছিলাম মাহীন তোর ? না ভাই আমার কোনো পছন্দ নাই তোরা যেটা নিবি সেটাই আমাদের স্ট্রবেরী ফ্লেভারের টা দিয়েন ঠিক আছে স্যার আর কিছু কোল্ড ড্রিংকস,চিকেন ফ্রাই, বিয়ার…. কোল্ড ড্রিংকস আর চিকেন ফ্রাই দিয়েন সাথে ওকে স্যার স্যার আপনারা সামনে গিয়ে বাম দিকের রুম টায় বসুন আমি আপনাদের অর্ডার নিয়ে আসছি ছোট রুমটাতে প্রবেশ করলো ওরা সবাই ওরা সবাই সোফায় উপর বসার কিছুক্ষণ পর  সিসা নিয়ে আসলো একজন ওয়েটার স্যার আপনাদের বাকি খাবার গুলোও নিয়ে আসছি কিছুক্ষণের মধ্যে চারদিকে লাল-নীল আলোর ছড়াছড়ি আর হৈ-হুল্লোড় এমন পরিবেশে সোফায় বসে বড় বড় হুক্কায় সিসা টানছে  অভি , আবির আর রনি  মাহীন শুধু বসে বসে দেখছে খাওয়ার মতো সাহস সে পাচ্ছে না একটু পরপরই হাতবদল হচ্ছে হুক্কা অভি, আবির আর রনির গানের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকছে হুক্কায় সিসা টানার গভীর নেশা চার দেয়ালের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে ধোঁয়া মাহীন টাই করবি নাকি একবার ? না ভাই আমার তো আবার বাসায় যাওয়া লাগবে পরে যদি নেশা ধরে যায় আরে কিছু হবে না এক টান দিয়ে দেখ সেই ফিল আরে অভি না খাইতে চাইলে জোরাজুরি করিস না ওয়েটার কোল্ড ডিংকস আর ফ্রাই চিকেন নিয়ে আসলো স্যার আপনাদের কি আর কিছু লাগবে ? না এখন আর কিছু  লাগলে না ওকে স্যার ধন্যবাদ
[Image: 378456942_images-1.jpg]
 
[+] 3 users Like Rupuk 8's post
Like Reply
#26
পর্ব -১০
 
আবির পকেট থেকে সিগারেটের প্যাকেট টা বের করে মাহীনের হাতে দিলো মাহীন তুই সিগারেট আর কোল্ড ডিংকস খা এদিকে বিকাল হয়ে গেছে শমিক বাবু  দুপুরের খাবার খেয়ে একটু ঘুম দিয়েছিলেন কি গো বিকাল তো হয়ে গেলো তোমাকে না বললাম ডাক্তারের কাছে নিয়ে  যাবো তাড়াতাড়ি উঠে রেডি হয়ে নাও শুধু শুধু ডাক্তারের কাছে যেয়ে কি হবে বলতো আমি তো ঠিকই আসি ঘোড়ার ডিম ঠিক আসো তুমি নিজের শরীরের অবস্থা দেখে বুঝতে পারছো না তুমি ঠিক নেই আর কোনো কথা না বলে রেডি হয়ে নাও আমি রেডি হয়ে গেছি শমিক বাবু বিছানা থেকে উঠে বাথরুমে ঢুকলো শমিক বাবু বাথরুম থেকে বের হওয়ার পর রেডি হতে লাগলেন এমন সময় ছায়া চা নিয়ে রুমে প্রবেশ করলেন বাহ তাড়াতাড়ি তো দেখছি  রেডি হয়ে গেলে চা টা শেষ করে চলো যাওয়া যাক হুম মাহীনকে বলছো যে আমাদের ফিরতে দেরি হবে হুম আমি বলে দিয়েছি বাপ্পিকে একটা কল দিয়ে আসার জন্য বলি তোমার আর কষ্ট করা লাগবে না , ড্রাইভারকে অনেক আগেই কল করে আমি বলে দিয়েছি আসার জন্য সে চলে এসেছে আমাকে কল দিয়েছিলো কিছুক্ষণ আগে আমার চা খাওয়া শেষ তাহলে বের হই চলো হুম চলো বাসা থেকে বের হয়ে বাসার দরজা লক করে সিড়ি বেয়ে নিচে নামতে লাগলো ছায়া আর শমিক বাবু। নিচ নেমে তারা দেখতে পেলো তাদের ড্রাইভার বাপ্পি গাড়িতে বসে তাদের জন্য অপেক্ষা করছিল তাদের দুজনকে দেখতে পেয়ে গাড়ির দরজা খুলে দিলো বাপ্পী  দুজন গাড়িতে উঠে বসলো ম্যাডাম কোথায় নিয়ে যাবো ? বাপ্পি একটু ডাক্তার ডা.সুশান্ত রায়ের  ক্লিনিকে নিয়ে চলো ওকে ম্যাডাম আমার তো কিছু হয় নাই তুমি দেখো তোমার শুধু শুধু সময় টা নষ্ট হবে তোমার কিছু না হলে তো ভালোই হয় নিশ্চিন্তে আবার বাসায় ফিরে আসবো কিছুক্ষণের মধ্যে গাড়ি টা ক্লিনিকের সামনে এসে পড়লো ম্যাডাম চলে এসেছি ছায়া আর শমিক বাবু গাড়ি থেকে নেমে দাড়ালো ক্লিনিকের গেইট দিয়ে ভিতরে ঢুকলো দুজনে ভিতরে ঢুকে ছায়া রিসেপশনিস্টের সাথে কথা বললো এক্সকিউজ মি ইয়েস ম্যাম আমার একটা এপয়েন্টমেন্ট ছিলো ডা.সুশান্ত  সাথে ম্যাম কার নামে এপয়েন্টমেন্ট ছিলো একটু বলবেন ? শমিক মুখার্জি  ম্যাম আমি একটু চেক করে নি ইয়েস ম্যাম পেয়েছি এর পরের  সিরিয়াল নাম্বার আপনাদের ওকে ধন্যবাদ একটু পর ডাক্তারের রুম থেকে আগের রোগী বের হয়ে যাওয়ার পর ছায়া আর শমিক বাবু ডাক্তারের রুমে ঢুকলেন বসুন  পেসেন্ট আপনি তাই না হুম ব্লাড প্রেশার টা চেক করি আগে প্রশার তো অনেক লো আপনাকে দেখে তো মনে হচ্ছে ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া করেন না জ্বি স্যার আপনি ঠিকই বলেছেন সারাক্ষণ খালি বিজনেস নিয়ে পড়ে থাকে, শরীরের প্রতি কোনো খেয়াল নেই ওর খালি বিজনেস নিয়ে পড়ে থাকলে হবে শরীরের প্রতি তো নজর রাখতে হবে  আমি কিছু টেস্ট দিচ্ছি এগুলো করে নিয়ে আসেন রিপোর্ট আসলে জানা যাবে তার শরীরের কন্ডিশন ঠিক আছে স্যার আমি টেস্ট গুলো করে নিয়ে আসছি ডাক্তারের রুম থেকে বের হয়ে আসলো ছায়া আর শমিক বাবু। এক এক করে টেস্ট গুলো করতে লাগলো রিপোর্টের জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে অনেকক্ষণ পর রিপোর্ট গুলো হাতে এসে পৌঁছালো ছায়ার রিপোর্ট গুলো দেখানোর জন্য আবার ডাক্তারের রুমে ঢুকলো ছায়া আর শমিক বসুন রিপোর্ট পেয়ে গেছেন সব গুলো জ্বি স্যার দিন রিপোর্ট গুলো একটা একটা করে রিপোর্ট দেখতে লাগলো ডাক্তার আমার মনে হয় তিনি অনেক দুশ্চিন্তা করেন জ্বি স্যার সারাক্ষণ বিজনেস নিয়ে দুশ্চিন্তা করে আপনি  অনেক ভালো কাজ করছেন তাকে আগে থাকতেই ডাক্তার নিয়ে এসে রিপোর্ট যা দেখলাম আপনি তাকে একটা বড় হার্টের ডাক্তার দেখান কেনো স্যার ? হার্টের রক্তনালিতে ব্লক খুবই জটিল সমস্যা সময়মতো ধরা না পড়লে বিপদ হতে পারে এটি এমন এক ধরনের রোগ, যার শুরুর দিকে কোনো লক্ষণ দেখা যায় না কিন্তু ক্রমাগত হার্টের ক্ষতি হতে থাকে এবং এক সময় রোগী হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে পড়ে হার্ট অ্যাটাক মতো তো কিছু ঘটে যেতো আপনি যদি তাকে না নিয়ে আসতেন এখন টেনশনের কিছু নাই হার্টে ব্লক যদি হয়ে থাকে তাহলে রিন পড়াতে হতে পারে এনজিওগ্রাম করলে বোঝা যাবে হার্টে কত পারসেন্ট ব্লক রয়েছে যতো দ্রুত সম্ভব হার্টের ডাক্তার দেখান আর এনজিওগ্রাম টা করে ফেলুন এটাই  আমার পরামর্শ ঠিক আছে স্যার ছায়া আর শমিক বাবু ডাক্তারের রুম থেকে বের হয়ে আসলো ছায়া পুরো মনমরা হয়ে গেলো। 
[+] 6 users Like Rupuk 8's post
Like Reply
#27
Darun golpo
Like Reply
#28
Valo laglo kintu chaya choda khane kobe?
Like Reply
#29
Khub valo
Like Reply
#30
পর্ব -১১


ছায়া আর শমিক বাবু ক্লিনিক থেকে বের হয়ে গাড়িতে উঠে বসলো দেখলে তো তুমি তো ডাক্তারের কাছেই আসতে চাচ্ছিলে না কিছুক্ষণের মধ্যে গাড়ি টা ছায়ার বাসার সামনে এসে পড়লো গাড়ি থেকে নেমে ছায়া আর শমিক সিড়ি বেয়ে উপরে উঠতে লাগলো তিন তলায় উঠে বাসার দরজার লক খুলে ভিতরে ঢুকলো তারা দুজনে কি বেপার ছায়া এতো রাত হয়ে গেছে তারপরও মাহীন এখনও ফেরেনি ? এই আর নতুন কি তো প্রায় এমন করে তুমি ফ্রেশ হয়ে নাও আমি খাবার দিচ্ছি  সিসা বার থেকে ওরা সবাই বের হয়ে আসলো আবির আর রনি যা তাহলে কালকে আবার দেখা হবে আচ্ছা ঠিক ভাই ভালোভাবে যাও তোমরা দুজন মাহীন অভির বাইকে উঠে বসলো অভি একটু তাড়াতাড়ি যা এমনিতেই অনেক লেট হয়ে গেছে প্যারা নিস না ১০ মিনিটের মধ্যে তুই তোর বাসার নিচে থাকবি খানিকক্ষণ পর মাহীন তার বিল্ডিংয়ের নিচে চলে আসলো বাসায় যা তাহলে ভাই কালকে আবার দেখা হবে সাবধানে যাস অভি আচ্ছা ঠিক আছে ভাই  বিল্ডিংয়ে ঢুকে মাহীন দ্রুত গতিতে সিড়ি বেয়ে তিন তলায় উঠে বাসার কলিংবেলে টিপ দিলো  কিছুক্ষণ পর ছায়া দরজা খুলে দিলো ছায়া ক্লিনিক থেকে বাসায় আসার অনেকক্ষণ পর মাহীন বাসায় আসলো ছায়া রাগ করে মাহীনের সাথে কোনো কথা বললো না মাহীন তার রুমে ঢুকে পড়লো মাহীনের রুমের দরজার কাছে গিয়ে ছায়া বললো মাহীন ডাইনিং টেবিলে খাবার রাখা আছে খেয়ে নিও আচ্ছা কাকিমা রুম থেকে মাহীন জবাব দিলো ছায়া তার রুমে ঢুকলো ঘুমানোর জন্য বিছানার উপর বসতেই তার ফোন অচেনা নাম্বার থেকে কল আসলো ছায়া কল টা কেটে দিলো রিসিভ না করে বার বার কল আসতে লাগলো আর ছায়া রিসিভ না করে কেটে দিতে লাগলো কি বেপার ছায়া কল টা রিসিভ না করে বার বার কেটে দিচ্ছো কেনো ? কে না কে কল করছে এই রাতের বেলা সবার কল যে রিসিভ করা লাগবে এমন তো কোনো কথা নেই তারপরও তো জরুরি কোনো কলও তো হতে পারে  কে না কে কল এটা নিয়ে মাথা ঘামানো বাদ দিয়ে এবার ঘুমাও  এবার শমিক বাবুর ফোনে কল আসলো ফোন টা হাতে নিয়ে শমিক বাবু ফোনের স্কিনে নাম দেখলো তার বড় দিদি আলিয়া কল করছে হ্যালো দিদি কেমন আছেন ? আমি তো ভালোই আসি তোর কি খবর সেটা বল আমি তো ভালো আসি দিদি  জামাইবাবু আর মিমি কেমন আছে ? ওরা ভালোই আছে বিকেলে ছায়া বললো আজকে  নাকি তোকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাবে  ডাক্তার কি বললো ? টেনশনের কোনো কিছু নাই তুই ফোন টা ছায়াকে দে হ্যালো দিদি  হ্যা ছায়া ডাক্তার কি বললো ? ডাক্তার তো বললো যতো দ্রুত সম্ভব হার্টের ডাক্তার দেখান হার্ট অ্যাটাক মতো তো কিছু ঘটে যেতো আপনি যদি তাকে না নিয়ে 
আসতেন এখন টেনশনের কিছু নাই হার্টে ব্লক যদি হয়ে থাকে তাহলে রিন পড়াতে হতে 
পারে ছায়া তুমি তাহলে শমিককে নিয়ে আমার এখানে চলে আসো , এখানে অনেক ভালো বড় বড় ডাক্তার আছে তাদের কাছে শমিককে দেখায় দিদি আপনি আপনার ভাইয়ের সাথে কথা বলে বোঝান আমার তো, ওকে নিয়ে যেতে কোনো সমস্যা নাই আচ্ছা তুমি শমিককে ফোন টা দাও হ্যা দিদি বললো শমিক তুই আমার এখানে চলে আয় এখানে অনেক ভালো বড় বড় ডাক্তার আছে,  দিদি  বিজনেস ছেড়ে এখন তোমার ওখানে যেয়ে বসে থাকবো ম্যানেজার বাবু তো আছেনই সব কিছু দেখাশোনা করার জন্য তুই আর দেরি করিস না কালকেই তোর আর ছায়ার এখানে আসার জন্য ভিসার অ্যাপ্লিকেশন  করে ফেল এতো তাড়াহুড়া করলে হবে দিদি, আমেরিকা তো আর পাশের পাড়া না যে বললা আর চলে গেলাম তুই ইমারজেন্সি ভিসার অ্যাপ্লিকেশন কর আমার তো পাসপোর্ট করা আছে তাও ছায়া তো পাসপোর্টও করা লাগবে যা করার তাড়াতাড়ি কর এসব রোগ ভালো না, তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করতে হবে ছায়াকে দে একটু হ্যা দিদি বলেন ছায়া শমিকের সাথে আমার কথা হলো আমেরিকায় আসতে রাজি হয়েছে তুমি তোমার পাসপোর্ট টা করে ফেলো দ্রুত জ্বি দিদি কালকেই আমি পাসপোর্ট জন্য অ্যাপ্লিকেশন করবো ছায়া তোমাদের ওখানে তো এখন অনেক রাত শমিকের এতো রাত জাগা ঠিক হবে না ঘুমিয়ে পড়ো তোমরা পরে আবার কথা হবে আচ্ছা ঠিক আছে দিদি  শুধু শুধু আমেরিকায় যেয়ে চিকিৎসা করানোর কোনো দরকার আছে বলতো ছায়া দেশে তো কত ভালো ডাক্তার আছে  দিদি চাচ্ছে তোমাকে নিয়ে ওখানে চিকিৎসা করানোর জন্য এখানে আমি কি বলবো বলো তুমি আর দিদি একই অনেক রাত হলো ঘুমিয়ে পড়ো তোমার জন্য বেশি রাত জাগা ঠিক না
 
[+] 4 users Like Rupuk 8's post
Like Reply
#31
পর্ব -১২

বেশ সকাল সকাল ঘুম ভেঙ্গে গেলো ছায়ার বিছানা থেকে উঠে ছায়া বাথরুমে ঢুকলো ফ্রেশ হওয়ার জন্য বাথরুম থেকে বের হয়ে ছায়া কিচেনের দিকে যাচ্ছিল এমন সময় কলিংবেলের শব্দ শুনতে পেলো ছায়া বাসার দরজা দিকে পা বাড়ালো দরজা খুলে দেখতে পেলো সুপ্রিয়া এসেছে ঘুমা ছিলে নাকি দিদিমণি, না রে আমি উঠেছি অনেকক্ষণ হলো ভাবলাম তুই আসার আগে চা টা করে নি , তাই কিচেনের দিকে যাচ্ছিলাম এমন সময় তুই আসলি তোমার আর কষ্ট করা লাগবে না দিদিমণি চা আমি করে দিচ্ছি আচ্ছা আমার জন্য গ্রীন ট্রি তোর দাদাবাবু বাড়িতে আছে তার জন্য রং চা চিনি ছাড়া কিন্তু দিদিমণি দাদাবাবু তো চিনি ছাড়া চা খায় না এখন থেকে তোর দাদা বাবুকে চা দিলে চিনি ছাড়াই দিবি বুঝলি আচ্ছা দিদিমণি, দরজা টার ছিটকানি আটকিয়ে দিয়ে সুপ্রিয়া কিচেনের দিকে গেলো ছায়া আবার তার রুমে ঢুকে শমিক বাবুকে ডাকলো ঘুম থেকে উঠার জন্য এই উঠো বেলা করে ঘুমানো তোমার শরীরের জন্য ঠিক না হুম উঠছি শমিক বাবু বিছানা থেকে উঠে বসলো ফ্রেশ হয়ে নাও তাড়াতাড়ি সুপ্রিয়াকে চা বানাতে বললাম ছায়া আবার রুম থেকে বের হয়ে আসলো সুপ্রিয়া তোর চা বানানো হলো হ্যা দিদিমণি হয়ে গেছে   নিয়ে আসছি ছায়া খবরের কাগজ টা হাতে নিয়ে সোফায় বসলো একটু পর শমিক বাবু ফ্রেশ হয়ে রুম থেকে বের হয়ে আসলো শমিক বাবু ছায়ার পাশে গিয়ে বসলো সুপ্রিয়া তোর দাদা বাবুর চা টাও আমার চায়ের সঙ্গে নিয়ে আয় আচ্ছা দিদিমণি নিয়ে আসছি ট্রেতে করে দুই কাপ চা দিয়ে গেলো সুপ্রিয়া এটা চা নাকি গরম পানি চায়ে তো একদম চিনি হয় নি সুপ্রিয়া দাদাবাবু দিদিমণি আমাকে আপনার চায়ে চিনি দিতে বারণ করেছিল চিনি ছাড়া চা খাওয়ার কোনো মানে হয় ছায়া এখন থেকে তুমি চিনি ছাড়াই চায়ের অভ্যাস গড়ে তোলো তোমার ডায়াবেটিস কনট্রোলে রাখতে হবে মিষ্টি আর চিনি একদম খাওয়া চলবে না ছায়া তোমাকে নিয়ে আর পারা গেলো না নাস্তার জন্য কি বানাবো দিদিমণি ? আমার আর তোর দাদাবাবু জন্য সবজি খিচুড়ি খুব সামান্য তেল দিবি খিচুড়িতে আর মাহীনের জন্য পরোটা আর ডিম পোচ করে দিস আচ্ছা দিদিমণি আমার জন্য তিনটে পোরটা আর ডিম পোচ করে দিতে বললো না ছায়া একদম না তৈলাক্ত খাবার তোমার জন্য ঠিক না এভাবে বেছে খেতে থাকলে আমি এমনিতেই অসুস্থ হয়ে যাবো নাস্তা করার পর আমাকে নিয়ে একটু পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে তোমার  হঠাৎ পাসপোর্ট অফিসে কেনো ? গতরাতে আলিয়া দিদি তোমাকে কি বললো সব ভুলে গেলে এতো তাড়াতাড়ি আমেরিকায় না গেলে হয় এখানে থেকেও তো আমার চিকিৎসা করা যায়, তাই না এতো দূরে  যাওয়ার কোনো দরকার আছে আমাদের আমি বিষয়ে দিদিকে কিছু বলতে পারবো না, আমি কিছু বললে দিদি তখন রাগ করবে এই বেপারে তুমি যদি দিদিকে রাজি করাতে পারো। তাহলে দেশেই চিকিৎসা করাও আমার কোনো সমস্যা নাই তোমার কি মনে হয় ছায়া আমি বলবো আর দিদি আমার কথা শুনবে এটা কোনো দিন সম্ভব ! তাহলে আমার কাছে বলে তোমার কোনো লাভ আছে  দিদিকে তো তুমি ভয়ে কিছু বলবে না হুম দিদিকে আমি ভালো করে চিনি তিনি যখন একবার বলেছেন , আমাকে আমেরিকায় নিয়ে যেয়ে চিকিৎসা করানোর কথা আমি না যাওয়া পযন্ত তিনি কোনো ভাবেই থামবে না আমি দিদিকে বোঝানোর চেষ্টা করলেও কাজ হবে না  নাস্তা টা শেষ কর তারপর চলো তোমাকে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যায় তুমি আজকে কলেজে যাবে নাকি ছায়া ? হ্যা যাবো তো পাসপোর্ট অফিসে থেকে আবার কলেজে যাবো আবার কলেজে যাওয়ার দরকার কি আজকে ছুটি নিলেই তো পারো না শুধু শুধু ছুটি কাটানোর কি দরকার আমার মাঝে মাঝে তো শরীর টাকে একটু বিশ্রাম দিতে পারো এতো পরিশ্রম করার দরকার কি তোমার তোমার তো কোনো কিছুরই অভাব নেই শিক্ষকতা করতে আমি উপভোগ করি  তুমি কি ভেবেছো আমি টাকার জন্য শিক্ষকতা করি মোটেও নয় না আমার কথার মানে এটা বুঝতে চায় নি শুধু তোমার শরীরের প্রতি একটু খেয়াল রাখতে বলেছি আমি আমার শরীরের প্রতি যথেষ্ট খেয়াল রাখি এই নিয়ে  তোমার দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন নেই তোমার যদি সমস্যা না থাকে তাহলে তো আমারও কোনো সমস্যা নাই দিদিমণি খিচুড়ি রান্না করা হয়ে গেছে  তোমাদের খেতে দিবো ? হ্যা ডাইনিং টেবিলে দে আমরা আসছি মাহীনের তো আজকে কলেজ আছে  সুপ্রিয়া মাহীনকে ডাক দে তো এখনও ঘুমায় ছেলেটা  সুপ্রিয়া মাহীনের দরজা কাছে গিয়ে নক করলো, মাহীন দাদা ভাই উঠুন আপনার না কলেজ আছে মাহীনের ঘুম ভেঙ্গে গেলো সুপ্রিয়ার ডাকে হুম দিদি আমার আমি উঠেছি ফ্রেশ হয়ে তাড়াতাড়ি বের হয়ে আসছেন দাদা আমি আপনাকে খাবার দিসছি আচ্ছা দিদি তুমি যাও আমি ফ্রেশ হয়ে আসছি মাহীন বিছানা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে বাথরুমে ঢুকে পড়লো
[+] 5 users Like Rupuk 8's post
Like Reply
#32
Khub valo
[+] 1 user Likes Mustaq's post
Like Reply
#33
Nice buildup
Like Reply
#34
Valo colce boss
Like Reply
#35
পর্ব -১৩


 কিছুক্ষণ পর মাহীন ফ্রেশ হয়ে বাথরুম থেকে বের হলো কলেজের ড্রেস পরে রেডি হয়ে গেলো তারপর নিজের রুম থেকে বের হয়ে আসলো মাহীনকে দেখে ছায়া সুপ্রিয়াকে ডাকলো সুপ্রিয়া মাহীনের খাবার টা দিয়ে যা টেবিলে নিয়ে আসছি দিদিমণি মাহীন দেখলো তার কাকু আর কাকিমা ডাইনিং টেবিলে বসে নাস্তা করছেন বস মাহীন তোর সাথে তো আজ কাল দেখা হয় না  ঠিকমতো ব্যস্তার কারণে পড়াশোনা কেমন চলছে  তোর ? মোটামুটি কাকু মোটামুটি কেনো রে খুব মন দিয়ে পড়াশোনা কর,  কোনো কিছু প্রয়োজন হলে , লজ্জা না পেয়ে সাথে সাথে আমাকে বলবি আর আমাকে না পেলে তোর কাকিমাকে জানাবি ঠিক আছে কাকু আমাদের গ্রামের রবি ছোট মেয়ে টা নাকি চান্স পেয়েছে। এখানকার একটা পাবলিক ভার্সিটিতে এখানের একটা স্টুডেন্ট হোস্টেলে আপাতত উঠেছে। হলের সিট না পাওয়া পযন্ত হোস্টেল থেকে পড়াশোনা করবে বললো ওর বাবা  অনেক ছোট বেলায় মেয়ে টাকে দেখেছিলাম, বড় হওয়ার পর আর দেখি নাই।  খুব মেধাবী ছিল ছোট বেলা থেকে মেয়ে টা। ওর বাবা আমাকে ফোন করেছিল। মাহীন তুই ওকে আমাদের বাসায় আসতে বলিস।  বর্ষা দিদির কথা বলছেন কাকু ? হ্যা রে নাম টা মনে ছিলো না আমার ওহ্, কাকু হোস্টেল টা তো আমিই ঠিক করে দিসিলাম দিদিকে। খোঁজ খবর নিস মেয়ে টার মাঝে মাঝে মধ্যে কোনো সমস্যা হয় নাকি।  এর আগে তো একা একা,  এতো বড় শহরে কোনো দিন থাকে নি মাহীন তুমি মেয়ে টাকে আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে এসে ঘুরে যেতে বলবা একা একা থাকে,  বাড়ির সবার জন্য মন হয় খারাপ হয় ওর আমাদের বাসায় এসে ঘুরে গেলে মন ভালো হয়ে যাবে ওর নতুন এই পরিবেশের সাথে অভস্ত্য হতে ওর সময় লাগবে কিছুদিন। তুমি ঠিকই বলেছো ছায়া, মাহীন তুই একদিন বর্ষাকে সঙ্গে করে বাসায় নিয়ে আয়। আচ্ছা কাকু আমি বাসায় নিয়ে আসবো নি। সুপ্রিয়া খাবার দেওয়ার পর মাহীন খাবার খাওয়া শেষ করে, ডাইনিং টেবিল থেকে উঠে দাঁড়িয়ে তারপর বাসার দরজার দিকে গেলো সুপ্রিয়া দিদি দরজা টা লাগিয়ে দাও আমি বের হচ্ছি ছায়া বললো
মাহীন আমি লাগিয়ে দিচ্ছি তুমি যাও মাহীন বের হয়ে গেলো বাসা থেকে সিড়ি বেয়ে নিচে নেমে বিল্ডিং থেকে বেরিয়ে গেলো  বিল্ডিংয়ের নিচে থেকে অভির ফোনে কল করলো বেশ কয়েক বার কল করার পর কল টা রিসিভ করলো হ্যালো কি রে শালা এখনও ঘুমা থেকে উঠিস নাই, কত বার কল করছি ধরিস না না রে মামা এখনও উঠি নাই  তুই যা কলেজে আজকে আমি যাবো না তোর তো রোজ একই  কথা আজকে যাবো না মামা ঘুমা শালা রাখছি আমি এই রিকশা যাবা মামা ? হুম মামা যাবো ,  কই যাবেন ? শান্তি  রোডের কলেজ টা চিনো ? হুম মামা চিনবো না কেন কত মামা ? ৩০ টাকা মামা ২০ টাকা দিবো মামা যাবা ? না  মামা ২০ টাকায় যাবো না আর টাকা বাড়ায়  দিলে যাবো আচ্ছা চলো আমার ক্লাস শুরু হয়ে যাবে লেট হয়ে যাচ্ছে মাহীন রিকশায় উঠে বসলো রিকশা চলতে শুরু করলো কিছুক্ষণ পর রিকশা টা কলেজের গেটের সামনে এসে থামলো মাহীন রিকশা থেকে নেমে ভাড়া মিটিয়ে কলেজের ভিতরে ঢুকে পড়লো ছায়া আর শমিক রেডি হয়ে গেলো পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার জন্য তুমি বাপ্পীকে ফোন করে  আসতে বলেছো ? হ্যা ফোন দিয়েছিলাম বাপ্পীকে , বাসার নিচে আসলে কল দিবে বলেছে কিছুক্ষণ পর বাপ্পী বাসার নিচে এসে শমিকের ফোনে কল করলো শফিক কল টা রিসিভ করলো স্যার আমি চলে এসেছি আমরা আসছি এখুনি আচ্ছা স্যার ছায়া চলো আমরা বের হই বাপ্পী চলে এসেছে এই সুপ্রিয়া জ্বি দিদিমণি ডাকছিলে আমরা বের হচ্ছি এখন তুই বাসার সব কাজ শেষ করে , যাওয়ার সময় বাসার দরজা ভালোমতো লক করে দিয়ে বের হবি আচ্ছা দিদিমণি বাসা থেকে বের হয়ে সিড়ি বেয়ে নিচে নামতে লাগলো ছায়া আর শমিক নিচে নেমে গাড়ির সামনে ছায়া আর শমিক যেতেই গাড়ির দরজা খুলে দিলো বাপ্পী স্যার কোথায় নিয়ে যাবো ? পাসপোর্ট অফিসে নিয়ে চলো আচ্ছা স্যার কিছুক্ষণের মধ্যে গাড়ি টা পাসপোর্ট অফিসের সামনে এসে পড়লো ছায়া আমরা চলে এসেছি হুম চলো ভিতরে যাওয়া যাক গাড়ি থেকে নেমে ছায়া আর শমিক পাসপোর্ট অফিসের গেইট দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করলো পাসপোর্ট অফিসে ঢুকে শমিক অফিসের একজন লোককে জিজ্ঞেস করলো পাসপোর্ট করার জন্য অ্যাপ্লিকেশন ফরম কোথায় পাওয়া যাবে ? স্যার আপনি একদম কোনায় ডেস্কে যিনি বসে আছে তার কাছে চলে  যান আচ্ছা ধন্যবাদ আপনাকে ছায়া আর শমিক কোনায় ডেস্কে যিনি বসে আছে তার কাছে গেলেন বলুন স্যার কিভাবে আপনাদের সাহায্য করতে পারি ? আমি আমার স্ত্রীর পাসপোর্ট করার জন্য এসেছি ওকে স্যার আপনি এই ফর্ম  টা আগে পূরণ করে দিন তারপর কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র  লাগবে সেগুলো জমা দিতে হবে যেগুলো ডকুমেন্টস লাগবে সঙ্গে করে নিয়ে এসেছি ওকে স্যার ফর্ম  টা পূরণ করা হলে , প্রয়োজনীয় যে কাগজপত্র গুলো লাগবে সেগুলো ফর্মের সাথে  জমা দিবেন আচ্ছা ধন্যবাদ আপনাকে মাহীনের কলেজের টাইম  বেলটা টিং টিং টিং করে বেজে উঠলো টিফিন পিরিয়ড শুরু হয়ে গেলো মাহীনের আবির বললো মাহীন তুই রনি সাথে নিয়ে ক্যান্টিনে যা আমি আসছি একটু পর কেন তুইও চল মা আসার কথা আজকে কলেজের ফি দেওয়ার জন্য মায়ের সাথে দেখা করে আসছি আমি আচ্ছা ঠিক আছে মাহীন রনিকে সঙ্গে নিয়ে কলেজের ক্যান্টিনের দিকে গেলো
[+] 2 users Like Rupuk 8's post
Like Reply
#36
Khub valo
Like Reply
#37
খুবই সুন্দর লেখনী আজকেই সব কটা আপডেট পড়লাম ... পরবর্তী মূ্ল্যবান আপডেট এর অপেক্ষায় আছি
Like Reply
#38
পর্ব -১৪


মাহীন তুই কি খাবি ? রনি তুই আমার জন্য দুই টা সিংগারা আর একটা কোক নিয়ে আয়, আচ্ছা তুই টেবিলে গিয়ে বস আমি খাবার নিয়ে আসছি ক্যান্টিনের ফাঁকা একটি টেবিলে বসে পড়লো মাহীন মাহীন রনির জন্য বসে অপেক্ষা করছিল এমন সময় মাহীন দেখতে পেলো আবির ক্যান্টিনে ঢুকছে   আবির একা নয় তার সঙ্গে একজন অরূপ সুন্দরী ভদ্র মহিলা ক্যান্টিনে প্রবেশ করলো এটা আবিরের মা মাহীনের বিশ্বাস হচ্ছে না দেখে তো মনে হচ্ছে  খুব বেশি বয়স হবে না তার মাহীন হা করে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলো আবিরের মায়ের দিকে মাহীনের চোখের পলক পড়ছে না আবির দূরে থেকে দেখতে পেলো মাহীন টেবিলে বসে আছে আবির তার মাকে সঙ্গে নিয়ে মাহীনের কাছে গেলো কিরে মাহীন একা-একা বসে আসিস কেন রনি কোথায় ? রনি একটু খাবার আনতে গেছে ওহ্, মা এটা আমার বন্ধু মাহীন হাসিমুখে আবিরের মা মাহীনের সামনে এসে দাড়ালো মাহীন দাঁড়িয়ে গেলো আবিরের মাকে দেখে  আন্টি বসুন বাবা  তুমি বসো আমি বসছি  রনি খাবার নিয়ে চলে আসলো টেবিলে  মা এটা আমার আরেকটা বন্ধু রনি ? ওহ্, বসো বাবা আমি বসছি আন্টি আপনি বসুন  মা তুমি কিছু খাবা নিয়ে আসবো ? না রে আমি কিছু খাবো না, এই টাকা টা নে আবির তুই কিছু খেলে নিয়ে আয় আর ওরা কি খাবে ওদের জন্য কিছু নিয়ে আয় আচ্ছা ঠিক আছে তুমি এখানে বসো রনি তুই আমার সঙ্গে চল খাবার নিয়ে আসি হুম চল আবির আর রনি খাবার আনতে গেলো আবিরের মা মাহীনের সামনের  চেয়ারে বসলো এখানে কি ফ্যামিলির সাথে থাকো নাকি হোস্টেলে ? এখানে আমার এক দূরসম্পর্কের কাকুর বাসায় থাকি আন্টি ওহ্, তোমার বাসার সবাই ভালো আছে ? জ্বি আন্টি ভালো আছে সবাই   তুমি কি বিরক্ত হচ্ছো বাবা তোমাকে এতো প্রশ্ন করছি ? না আন্টি একদম না সিংগারা গুলো তো ঠান্ডা হয়ে যাবে খাচ্ছো না কেনো ? আমার সামনে খেতে লজ্জা পাচ্ছো নাকি ? না আন্টি  আবির আর রনি আসুক তারপর একসাথে খাবো তাই খাচ্ছি না ওহ্, একটু পর আবির আর রনি খাবার নিয়ে চলে আসলো চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়িয়ে পড়লো আবিরের মা, আমি তাহলে উঠি এখন আবির রিতুর তো এখন কলেজ ছুটি হবে ওরে নিয়ে বাসায় ফিরবো আচ্ছা মা সাবধানে যেও তোমরা আবিরের সাথে আমাদের বাসায় যেও আচ্ছা আন্টি   ক্যান্টিন থেকে বের হয়ে গেলেন আবিরের মা  শমিক বাবু পাসপোর্ট অফিসে অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম টা পূরণ করছিল ছায়া তোমার একটা সিগনেচার লাগবে এখানে হুম দাও দি ছায়া তার সিগনেচার দিলেন ফর্ম টা এবার পূরণ করা শেষ ছায়া চলো এবার জমা দেওয়া যাক এক্সকিউজ মি ইয়েস স্যার ফর্ম টা পূরণ করা হয়েছে গেছে ওকে স্যার আপনি ফর্ম টা আর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো আমাকে দিন শমিক বাবু ফর্ম টা আর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো দিলেন ধন্যবাদ স্যার আমরা আপনার জমাকৃত কাগজপত্র গুলো যাচাই-বাছাই করে যদি কোনো সমস্যা না পাই তাহলে খুব শীঘ্রই আপনি আপনার পাসপোর্ট টি পেয়ে যাবেন আর যদি  কোনো সমস্যা পাই তাহলে আপনার দেওয়া ফোন নাম্বারে মেসেজে জানানো হবে পাসপোর্ট ঠিক কত দিনের মধ্যে হাতে পাবো বলতে পারবেন ? স্যার আপনার সকল আপডেট
আপনার দেওয়া ফোন নাম্বারে মেসেজে জানানো হবে ওকে চলো ছায়া আমরা বের হই এখানের কাজ শেষ পাসপোর্ট অফিস থেকে বের হয়ে গেলো ছায়া আর শমিক বাবু   তোমাকে কলেজে ড্রপ করে দি না আমি রিকশা নিয়ে চলে যেতে পারবো গাড়ি তো  আছে সাথে শুধু শুধু রিকশায় করে কেন যেতে হবে তোমার আমাকে ড্রপ করতে গেলে তোমার আবার উল্টো রাস্তা হবে অনেক রাস্তা ঘুরে ফিরে  আসা লাগবে তোমার তার থেকে ভালো আমি একটা রিকশা নিয়ে চলে যায় তুমি গাড়ি নিয়ে সোজা চলে যাও সমস্যা নাই তো একটু না হলে অনেক রাস্তা ঘুরে ফিরলাম তোমার জন্য পাগলামি না করে গাড়িতে গিয়ে বসো আমি গেলাম আচ্ছা ঠিক আছে রিকশা নিয়ে যাও তাহলে তুমি, সাবধানে যেও আচ্ছা ঠিক আছে, তুমি যাও আমি যেতে পারবো  পাসপোর্ট অফিসের সামনে অনেক গুলো রিকশা দাঁড়িয়ে ছিলো ছায়া একটা রিকশাওয়ালাকে জিজ্ঞেস করলো যাবে ? হ্যা যাবো ম্যাডাম কই যাবেন ম্যাডাম ? সেক্টর ১১  কলেজে যাবো কত টাকা নিবে ? ম্যাডাম ৪০ টাকা হলে যাবো ৩০ টাকায় যাবা ? ৩০ টাকা তো ম্যাডাম কম হয়ে যায় ৩০ টাকায় হলে চলো নাহলে আরও অনেক রিকশা আছে এখানে আচ্ছা ম্যাডাম উঠেন ছায়া রিকশার সিটে উঠে বসলো
[+] 4 users Like Rupuk 8's post
Like Reply
#39
পর্ব -১৫
রিকশা থেকে নেমে ভাড়া দিয়ে কলেজের গেইট দিয়ে,  ভিতরে প্রবেশ করলো ছায়া ভিতরে ঢুকে কলেজের টিচার রুমের দিকে গেলো ছায়া টিচার রুমে ঢুকেই ছায়া দেখতে পেলো  ইংরেজির সিনিয়র শিক্ষিকা চাঁদনী সেন বসে আছেন  কিরে ছায়া আজকে তোর এতো লেট হলো আসতে একটু পাসপোর্ট  অফিসে গিয়েছিলাম দিদি প্রিসিপাল স্যারকে আগেই ফোন করে বলে দিয়েছিলাম আজকে আসতে লেট হবে আমার ওহ্,  হঠাৎ পাসপোর্ট অফিসে কেনো রে বাহিরে কোথাও যাবি নাকি  ? হ্যা গো দিদি তোমাকে বলেছিলাম না আমার বড় ননাস আমেরিকায় থাকে  শমিককে দেখে  কিছু দিন যাবত ক্লান্ত আর দূর্বল মনে হচ্ছিলতাই ডাক্তারের কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম চেক আপ করার জন্য ডাক্তার কিছু টেস্ট দিয়েছিল, টেস্টের রিপোর্ট আসার পর ডাক্তার বললো হার্টে নাকি ব্লক থাকতে পারে এরজন্য  রিন পড়াতে লাগতে  পারে,  তাই একটা ভালো হার্টের ডাক্তার দেখাতে বলেছেন এটা শুনে বড় ননাস আমেরিকায় যেয়ে শমিকের চিকিৎসা করানোর কথা বলেছেন ওহ্,  এটাই ভালো হবে রে তাড়াতাড়ি গিয়ে চিকিৎসা শুরু কর হুম দিদি, তোমার ক্লাস নেই এখনএখন নেই এরপরের পিরিয়ডে আছে ওহ্ আমার তো আছে এই পিরিয়ডে ক্লাস দিদি ক্লাসে যায় দিদি আবার পরে কথা হবে আচ্ছা যা ছায়া ক্লাস রুমের দিকে গেলো ছায়া ক্লাসে ঢুকা মাত্র সব শিক্ষাথীরা দাঁড়িয়ে গেলো সিট ডাউন প্লিজ  ক্লাস রুমে পিনপতন নীরবতা ছায়াকে সব ছাত্র-ছাত্রী ভীষণ ভয় পায় ছায়ার মতো এতো রাগী আর কড়া শাসনে রাখার মতো টিচার, এই কলেজে হাতে গুনা দুই-চারজন ছাড়া আর নেই মানুষের জীবনকে এক লহমায় দেখতে গেলে দেখা যাবে এই সমগ্র জীবন কয়েকটি বিশেষ পর্যায়ে বিভক্ত প্রত্যেকটি পর্যায়ে প্রতিটি মানুষের জীবনে সুনির্দিষ্ট কর্তব্য রয়েছে সেই কর্তব্য গুলি যথাযথভাবে  পালন করতে পারলে তবেই একটি মার্জিত জীবনের অধিকারী হওয়া সম্ভব আমাদের জীবন কর্মের উপর ভিত্তি করে আবর্তিত হয় যথাসময়ে যথার্থ কর্মই মানুষের পরবর্তী জীবনকে সুখী করে তোলে জীবনের এই পর্যায়ে গুলির মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পর্যায়টি হল মানুষের ছাত্র জীবন এই ছাত্রজীবনে মানুষ শেখে চিন্তা করতে, নিজের মধ্যে লুকিয়ে থাকা অনন্ত সম্ভাবনাকে আবিষ্কার করে ভবিষ্যৎ  জীবনকে গড়ে তুলতে ছায়া  তার  ক্লাস শুরু  করার  আগে  প্রায়  শিক্ষাথীদের উদ্দেশ্যে এমন উপদেশ অনুপ্রেরনা মূলক বক্তব্য প্রদান করে থাকে
বর্ষার বাবা তার জন্য  একটা স্মার্ট ফোন কিনে দিয়ে গেছে গ্রামের ফিরে যাওয়ার আগে ছোট বেলা থেকে বর্ষা অনেক মেধাবী ছিল কলেজ কলেজে থাকতে  ক্লাসে সব সময় ফাস্ট নাহলে সেকেন্ড হয়েছে বর্ষা  অভাবের সংসারে মুখ ফুটে আজ পযন্ত বর্ষা কোনো দিন কিছু চায় নি তার মা- বাবার কাছে  কলেজ পযন্ত নিজের বৃত্তির টাকা দিয়ে পড়াশোনা করছে বর্ষা কলেজে উঠে বর্ষা টিউশনি করে কলেজের পড়াশোনা কমপ্লিট করছে  তাই তার বাবা নিজে থেকে বাড়িতে পোষা একটা ছাগল বিক্রি করে সে টাকা দিয়ে মেয়ের জন্য একটা স্মার্ট ফোন কিনে দিয়ে গেছে গ্রামের সহজ সরল বর্ষা  এতো বড় শহরে একদম নতুন ইট পাথরের এই শহরের নিয়মকানুন কিছুই জানা নেই বর্ষার  মাঝে মধ্যে বর্ষার দমবন্ধ হয়ে আসছে হোস্টেলের ছোট রুমে এরকম বদ্ধ পরিবেশে সে কোনো দিনই থাকে নি তার গ্রামের বাড়ির রুমের বাহিরে পা দিলেই খোলা আকাশ চারপাশে মাইলের পর মাইল সবুজ রঙের ধান ক্ষেত আর ফসলের মাঠ কত পাখির কিচিরমিচির আর রাতের বেলা মনোমুগ্ধকর জোছনা রাত ঝিঁঝি পোকা ডাক আজকে বর্ষার ভার্সিটিতে ওর ব্যাচের নবীন বরণ অনুষ্ঠান রয়েছে  নবীন বরণ অনুষ্ঠানকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বড় ধরনের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে ভার্সিটির প্রথম দিনে  বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে রাজিব  দত্ত  বয়স  ৩৫ বছর  হলেও গত ১২ বছর ধরে এখনও অনার্স শেষ করে নি সে ছাত্রত্ব ধরে রাখার জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতা হিসেবে রয়েছে রাজিব সময়ের সাথে সাথে রাজিবের ছাত্র জীবনের মূল চরিত্র যেমন বদলেছে তেমনি বদল ঘটেছে তার রাজনীতির সার্বিক চরিত্রেও আধুনিক যুগে মানুষের জীবন থেকে নৈতিকতা ধীরে ধীরে লোপ পাওয়ার ফলে, রাজিবের রাজনীতিও নৈতিকতাহীন এবং অন্তঃসার শূন্য হয়ে পড়েছে নৈতিকতাহীন অজস্র মানুষ আঞ্চলিকতথা রাজনীতির চালক হয়ে আজ সমগ্র রাজনৈতিক জগতকে চালিত করছেন
তাই অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই বর্তমানকালে রাজনীতি জটিল থেকে জটিলতর হয়ে দুর্নীতির পঙ্কিলশয্যায় পতিত হয়েছে সেই পঙ্কিল শয্যায় পা ডুবিয়ে পদ্ম ফুলের বীজ রোপন করতে আজ আর কেউই আগ্রহী নয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে রাজিবের প্রচন্ড  দাপট,  বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই তাকে ভয় পায় সবাই বেশ সাজুগুজু করে আসলেও বর্ষা  খুব সিম্পল ভাবে এসেছে নবীন বরণ অনুষ্ঠানে প্রথমেই একজন সহকারী অধ্যাপক মঞ্চে উঠে সবাইকে নমস্কার এবং অভিনন্দন দেয়ার মাধ্যমে বক্তব্য শুরু করলেন আপনাদের সবার মঙ্গল কামনা করছি আমি এই সনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের  এর একজন  সহকারী অধ্যাপক দীর্ঘদিন ধরে আমি এই প্রতিষ্ঠানে আসি আজকের এই নবীন বরণ অনুষ্ঠানে নবাগত শিক্ষার্থীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আমাদের এই প্রতিষ্ঠান এর খ্যাতি সুনাম সম্পর্কে সবাই অবগত আমাদের প্রতিষ্ঠান এর শিক্ষার্থীরা বরাবরই ভালো ফলাফল করে নিজেদের ভবিষ্যত এবং আমাদের প্রতিষ্ঠান এর খ্যাতি অনেক বৃদ্ধি করেছে
আমি আশা করছি আমাদের শুশৃন্খল নিয়ম-নীতি এবং আমাদের প্রতিষ্ঠানের আন্তরিক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সাথে তোমাদের পথচলা শুভ হক তোমাদের নতুন শিক্ষাজীবনের সূচনা এইখান থেকে হয়েছে এবং এখান থেকেই তোমরা সফল হয়ে বের হও তোমাদের কঠোর পরিশ্রম এবং সফলতার মাধ্যমে আমাদের এই প্রতিষ্ঠান এর নাম আরও উজ্জ্বল কর এই আমার প্রত্যাশা
আমাদের এই প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি এবং সুনাম সবসময় এইভাবেই ধরে রাখার জন্য তোমাদের অনুরোধ জানাচ্ছি তোমাদের জীবনের লক্ষ্যে যাতে তোমরা সফল হও এবং আমাদের প্রতিষ্ঠান এর নাম আরও উজ্জ্বল করতে পার সেই প্রত্যাশা নিয়ে আমার আজকের বক্তব্য এখানেই শেষ করছি
 
 
[+] 5 users Like Rupuk 8's post
Like Reply
#40
আচ্ছা @Rupuk 8 দাদা

গল্পটার মূল
নায়ক আর নায়িকা কে যদি বলতেন
Like Reply




Users browsing this thread: 2 Guest(s)