WRITER'S SPECIAL সৃষ্টি (সমাপ্ত)

[Somnaath]

সর্বগুণসম্পন্ন তোমার সম্পর্কে এই বিশেষণ আমি অনেকদিন আগেই ব্যবহার করেছিলাম। মহারাজা তোমারে সেলাম 

[ddey333]

খুব সুন্দর

লাইক এবং রেপু।

[Sanjay Sen]

রঙ যেন মোর মর্মে লাগে

আমার সকল কর্মে লাগে

---

Acrylic on paper

acrylic on canvas

acrylic on paper

acrylic on canvas

acrylic on canvas

acrylic on paper

oil pastel

এক কথায় অসাধারণ    দোল উৎসবের শুভেচ্ছা রইলো   

ওই জোৎস্নামাখা বসন্তের আঙিনায়

ফুটেছে পলাশ সুন্দরী দোল পূর্ণিমায়

ঋতুরাজ বসন্ত আনলো একরাশ খুশি

আগুন রঙা পলাশ ফুটেছে রাশি রাশি 

[মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা]

এই হইল অঙ্কন! তবে আমিও এককালে খুব আঁকিয়াছি। ইহা আলাদা বিষয় যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমি কী আঁকিয়াছি তাহা আমাকে বুঝাইয়া দিতে হইত। নচেৎ দেখা যাইত, আমি পাখি আঁকিলাম কিন্তু উহারা ছাগলের চিত্র ভাবিয়াছে।

[Bumba_1]

সর্বগুণসম্পন্ন তোমার সম্পর্কে এই বিশেষণ আমি অনেকদিন আগেই ব্যবহার করেছিলাম। মহারাজা তোমারে সেলাম 

এক কথায় অসাধারণ    দোল উৎসবের শুভেচ্ছা রইলো   

ওই জোৎস্নামাখা বসন্তের আঙিনায়

ফুটেছে পলাশ সুন্দরী দোল পূর্ণিমায়

ঋতুরাজ বসন্ত আনলো একরাশ খুশি

আগুন রঙা পলাশ ফুটেছে রাশি রাশি 

ধন্যবাদ বন্ধু .. দোলযাত্রার শুভেচ্ছা

[Bumba_1]

খুব সুন্দর

লাইক এবং রেপু।

থ্যাঙ্ক ইউ   

এই হইল অঙ্কন! তবে আমিও এককালে খুব আঁকিয়াছি। ইহা আলাদা বিষয় যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমি কী আঁকিয়াছি তাহা আমাকে বুঝাইয়া দিতে হইত। নচেৎ দেখা যাইত, আমি পাখি আঁকিলাম কিন্তু উহারা ছাগলের চিত্র ভাবিয়াছে।

হাহাহাহা 

[Baban]

রঙ যেন মোর মর্মে লাগে

আমার সকল কর্মে লাগে

---

Acrylic on paper

acrylic on canvas

acrylic on paper

acrylic on canvas

acrylic on canvas

acrylic on paper

oil pastel

প্রত্যেকটা দারুন। না ভালো বলার জন্য বলছিনা মোটেই। সত্যিই দারুন। গণপতির ওই আর্ট উফফফফফ বিশেষ করে ব্যাকগ্রাউন্ড এর কালার কম্বিনেশন চরম। আর অন্য গুলোর ক্ষেত্রে বলবো যেমন হাসিমুখের ঠোঁট ও দন্ত আঁকা সোজা নয়, তেমনি জলের প্রতিফলন সৃষ্টি করাও সোজা নয়। খুব শক্ত নয় কিন্তু কায়দা না জানলে ফুটিয়ে তোলা যায়না। এখানে দারুন ভাবে সেটা করা হয়েছে। 

এমন আরও দেখতে চাই ♥️♥️

[nextpage]

মন জুড়ানো প্রাণ ভরানো।

ইশশ এমন করে যদি আঁকতে পারতাম

[Bumba_1]

প্রত্যেকটা দারুন। না ভালো বলার জন্য বলছিনা মোটেই। সত্যিই দারুন। গণপতির ওই আর্ট উফফফফফ বিশেষ করে ব্যাকগ্রাউন্ড এর কালার কম্বিনেশন চরম। আর অন্য গুলোর ক্ষেত্রে বলবো যেমন হাসিমুখের ঠোঁট ও দন্ত আঁকা সোজা নয়, তেমনি জলের প্রতিফলন সৃষ্টি করাও সোজা নয়। খুব শক্ত নয় কিন্তু কায়দা না জানলে ফুটিয়ে তোলা যায়না। এখানে দারুন ভাবে সেটা করা হয়েছে। 

এমন আরও দেখতে চাই ♥️♥️

অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধুবর   ভবিষ্যতে অবশ্যই এরকম আরো কিছু সৃষ্টি নিয়ে আসবার চেষ্টা করবো তোমাদের সামনে। 

মন জুড়ানো প্রাণ ভরানো।

ইশশ এমন করে যদি আঁকতে পারতাম

অনেক ধন্যবাদ বন্ধু   

[Chandan]

you're a genius bro  

[ddey333]

you're a genius bro  

The real genius is that person who opens about fake100 IDs  and keep on giving negative ratings to to all the threads except him.

This is really disgusting .

[Chandan]

The real genius is that person who opens about fake100 IDs  and keep on giving negative ratings to to all the threads except him.

This is really disgusting .

100 fake IDs  OMG  who is he/she?

[ddey333]

100 fake IDs  OMG   who is he/she?

বুম্বা আমার বন্ধু জানে , এছাড়াও অনেকেই জানে।

আসলে এই ফোরামটা খারাপ করে দিয়েছে একজন , পুরোনো forum এ এরকম বজ্জাতি চলতো না।

[Chandan]

বুম্বা আমার বন্ধু জানে , এছাড়াও অনেকেই জানে।

আসলে এই ফোরামটা খারাপ করে দিয়েছে একজন , পুরোনো forum এ এরকম বজ্জাতি চলতো না।

Bumba is my friend too, but or sange amar kokhono ei forum niye kotha hoyeni, because  none of us like these discussions, that's why ami esober kichu janina,

anyways, apnar kotha anujaji keu jodi eisob koreo thake tahole se ekdin ei eki jinish korte korte hapiye jabe, leave it

[Bumba_1]

you're a genius bro  

thank you very much

[Somnaath]

thank you very much

Holi 'র দিনে একটা হোলির গল্প হয়ে যাক, কিছুটা মজার আর কিছুটা দুষ্টুমির , কি ...... হবে তো?

[Sanjay Sen]

Holi 'র দিনে একটা হোলির গল্প হয়ে যাক, কিছুটা মজার আর কিছুটা দুষ্টুমির , কি ...... হবে তো?

একদম, হয়ে যাক হয়ে যাক 

[Chandan]

holi ki rangeen & rasbhari khahani ........ please please

[Bumba_1]

Holi 'র দিনে একটা হোলির গল্প হয়ে যাক, কিছুটা মজার আর কিছুটা দুষ্টুমির , কি ...... হবে তো?

একদম, হয়ে যাক হয়ে যাক 

holi ki rangeen & rasbhari khahani ........ please please

ঠিক আছে তোমরা যখন সবাই বলছো, তাহলে কিছু কথা অবশ্যই শেয়ার করবো। সেগুলো রসের কিনা জানিনা, তবে অবশ্যই দুষ্টুমির এবং রঙিন তো বটেই ..


বাবার কর্মসূত্রে আমার ছোটবেলা কেটেছে সম্পূর্ণ একটি অবাঙালি অধ্যুষিত এলাকায়। তাই সেখানে বাঙালির দোল সেভাবে পালন করা না হলেও অবাঙালিদের হোলি নিয়ে মাতামাতি ছিলো। যাই হোক, দোল বা হোলি মানেই সকালে উঠে বাড়ির বাক্স-প্যাটরা ঘেঁটে নিচু ক্লাসের বা বলা ভালো তখন যা বয়স, তার থেকে অল্প বয়সের পুজোর জামা আর প্যান্ট উদ্ধার করা। জামাটা অনেক কষ্ট করে পড়া, কিন্তু প্যান্ট ! ছোট হয়ে যাবার পর সেটা পাতলুন আর পিটার-কৌপিনের মধ্যবর্তী পর্যায়ে দুলতো। কিন্তু, কোনো এক অদ্ভুত যাদুতে প্যান্টটি গলিয়ে নিয়ে আমার সেই সময়কার খুব কাছের বন্ধু কৌস্তবের বাড়িতে যাওয়া। সেই বন্ধুটিও আমার মতোই মান্ধাতার আমলের ড্রেস পরে রেডি। তারপর দলে একে একে জুড়ে যেত তারকাটা, ঘাটের মরা, পাগলা বিশু, কিপটে তাপি (এগুলো সব সেই সময়কার সাংকেতিক নাম ছিলো আমাদের বন্ধুদের) এবং এছাড়াও আরো অনেকে। এরপর শুরু হতো সেই ভয়ঙ্কর রঙ খেলা। তবে আমার সব থেকে ভয়ের কারণ ছিলো দু'টো রঙ .. কালো তেল রঙ আর সিলভার কালার। এই দুটো রঙ মুখে একবার লেগে গেলে তিন থেকে চারদিনের মধ্যে আর উঠতে চাইতো না। তবুও প্রত্যেকবার ওইগুলোই আমরা একে অপরকে মাখাতাম।

পরবর্তীতে আমি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় দুই বছর হোস্টেলে ছিলাম। পরে আমার মাসতুতো দাদা সন্তোষপুরে ফ্ল্যাট কেনার পর ওদের সঙ্গে থাকতাম। তো যাই হোক,  হস্টেলের দোল খেলা ছিলো আরও ভয়ঙ্কর। কেউ যদি বলে দোল খেলবে না তাহলে তার কপালে দুঃখ ছিলো। আমাদের এক সহপাঠী ছিলো, তার নাম ছিলো দেবাশীষ। মাথায় বুদ্ধি বরাবরই কম তার উপর short tempered .. যাকে বলে গোঁয়ার-গোবিন্দ ছিলো ওই বন্ধুটি। ওর সাংকেতিক নাম ছিলো ট্যামড়া। সে কিছুতেই রঙ মাখবে না, দরজা বন্ধ করে বসে আছে। আমাদের ঘরের একটা জানলার কাজ ভাঙ্গা ছিলো। সারানো হয়নি .. এটাই ঐতিহ্য! তো যাই হোক, এবার কেউ একজন সেই ফাঁক দিয়ে পিচকিরি ঢুকিয়ে ঘুমন্ত ট্যামড়ার সর্বাঙ্গে রঙ দিয়েছে । ব্যাস আর যায় কোথায়.. জেগে উঠেছে ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি । সে বাথরুম থেকে কমোডের জল পিচকিরিতে ভরে লোকজনের গায়ে পাগলের মতন দিয়ে চলেছে। ওদিকে কিছু পাবলিক অদ্ভুত কিছু জিনিস খেয়ে তার প্রভাবে একজন খাটে উঠে বলছে .. "আমি নামতে পারছিনা , এতো উঁচু ছাদ , হেল্প মি।" তাকে একজন হেল্প করতে আসছে। তার দাবী সে দমকল থেকে আসছে কিন্তু দমকলের গাড়িটা কোথায় পার্ক করেছে খুঁজে পাচ্ছে না। এরমধ্যে একজন নিজের দুটো ছেঁড়া চপ্পল হাতে নিয়ে ফেরি করছে - "আইসক্রিম  আইসক্রিম .."  অর্থনীতির ছাত্র অনুপমকে জাপটে ধরে সুপ্রিয় বলছিলো - ''তুই যে এবার ইকোনোমিক্স এ নোবেল পেলি, কবে খাওয়াবি ?'' অনুপম বলেছিলো - ''আরে ওরা এখনো টাকাটা পাঠায়নি .." সুপ্রিয় আবার বলছিলো , "ধুর, তোর নোবেলটা ওই ইন্টারনেটের কোটি টাকা জিতেছেন ইমেলের মতন।  

এসব চলছে .. এরই মাঝে, সবচেয়ে চাপের দৃশ্য হতো আমাদের বিল্ডিং এর বাইরে। আমাদের বন্ধু চাটনি টেনশন করছে খুব । আর পাশে রয়েছে ছাগল সেন । চাটনি ভুলে গেছে তার বাড়ি কোথায় । তাই সে বাড়ি ফিরতে পারছে না । সে ছাগল সেনকে জিজ্ঞাসা করেছে - 

- আমার বাড়ি কোথায় ? 
- জিপি এস দেখে নে । 
- আজ দোলের জন্য জি পি এস এর অফিসে  ছুটি ।
- আচ্ছা , তোর বাড়ি নিয়ে কি কি মনে পড়ছে । 
- কিছু না .. আমি বাড়ি যাবো ।
- বাদ দে ..  তুই আমার বাড়ি চল । 
- ওকে .. তোর বাড়ি কোথায় ? 
- আমার বাড়ি ? আরে , এইতো একটু আগেই ছিলাম ওখানে । কিন্তু  এখন ভুলে যাচ্ছি ...

[ddey333]

আমার বাড়ি কাঁকুড়গাছিতে ছিল তাই বাসেই যাতায়াত করতাম রোজ কিন্তু মাঝে মাঝে প্রজেক্টের কাজে হোস্টেলে রাত কাটিয়েছি।

জীবনে ব্যাস তিনবার শুধু গাঁজায় দম দিয়েছি সে ওই যাদবপুরের হোস্টেলেই শুধু।

হোস্টেলের পাঁচিলের লাগোয়া ছিল পুলিশদের থাকার কোয়ার্টার।  একবার কালীপুজোর দিন একটা ছেলে কাগজের রকেট বানিয়ে ছোড়ে ঐদিকে আর ওটা কোনো পুলিশের বৌয়ের ব্লাউসের ওপরে গিয়ে ল্যান্ড করে। তুমুল হুজ্জুতি হয়েছিল , পরের দুই দিন ভয়ের চোটে কেউ হোস্টেল ছেড়ে বেরোয়নি।
কলেজ অবশ্য ছুটি ছিল ওই সময়।