Misc. Erotica রসভান্ডার

[মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা]

[Baban]

♥️ ♥️

[Baban]

যাত্রাপথে সঙ্গী আমার

তোমরা সকলে

আজকে থেকে অনেক বছর

আগের বিকালে

একটি ছেলে ঢুকে এসে

গসিপির দেশে

নেশায় পড়ে ফেললো লিখে

গল্প একটা শেষে

সেই থেকেই হাঁটা শুরু

রাস্তায় দেখা পথিক

সঙ্গ পেয়ে হেঁটে এসেছে

পথ এতটা সঠিক

নতুন রাস্তায় ঢুকেও কিনা

পেলাম অনেক সাথী

তোমাদের এই ভালোবাসা

এই বুকেতে রাখি ♥️♥️

অনেক অনেক ধন্যবাদ ২৫০০ র জন্য 

[Bumba_1]

যাত্রাপথে সঙ্গী আমার

তোমরা সকলে

আজকে থেকে অনেক বছর

আগের বিকালে

একটি ছেলে ঢুকে এসে

গসিপির দেশে

নেশায় পড়ে ফেললো লিখে

গল্প একটা শেষে

সেই থেকেই হাঁটা শুরু

রাস্তায় দেখা পথিক

সঙ্গ পেয়ে হেঁটে এসেছে

পথ এতটা সঠিক

নতুন রাস্তায় ঢুকেও কিনা

পেলাম অনেক সাথী

তোমাদের এই ভালোবাসা

এই বুকেতে রাখি ♥️♥️

অনেক অনেক ধন্যবাদ ২৫০০ র জন্য 

♥️♥️♥️♥️

[Baban]

♥️♥️♥️♥️

♥️♥️

[Baban]

৪০. এডভেঞ্চার - বাবান



বাবা একটা গল্প বলোনা?

- কি গল্প শুনবি? ভূত নাকি গোয়েন্দা নাকি...

এডভেঞ্চার!! বাবা একটা এডভেঞ্চার এর গপ্পো বলো

- এডভেঞ্চার? আচ্ছা? বেশ তবে তাই শোন। আমারই একটা অতীতের ঘটনা বলি। সে অনেক দিন আগের কথা বুঝলি। আমি একটা বেড়াল মারতে বন্দুক হাতে একাই রাতের আঁধারে বেরিয়ে পড়েছিলাম।

হেহেহেহে বাবা? বেড়াল মারতে বন্দুক?

- ওরে গাধা এ বেড়াল সে বেড়াল নয় যাকে তুই রোজ বিস্কুট দিস। এ নামে বেড়াল কিন্তু আসলে ভয়ানক জিনিস! প্রচন্ড হিংস্র এক প্রাণী। এর থেকে কোনো মানুষই সহজে বাঁচতে পারেনা। যে একবার এর সামনে চলে আসে ব্যাস! পুরো চুষে চেটে কামড়ে খেয়ে খেয়ে নেয় তার সব রস... ইয়ে রক্ত।

বাবা! তাই নাকি! আর তুমি একাই ওটাকে মারতে বিন্দুক হাতে বেরিয়ে পড়লে? তারপর তারপর?

- আমি তো রাতের আঁধারে বেরিয়ে অনেক পথ অতিক্রম করে শেষে পৌছালাম তার গুহার সামনে। সে বিশাল গুহা। কিন্তু আমি গুহার মুখ দিয়ে ঢুকিনি। যদি ওই বেড়ালের পরিবার আমার খবর পেয়ে যায় তাহলেই শেষ করে দেবে। আমার দরকার ছিল সবচেয়ে হিংস্র বেড়ালটাকে কব্জা করা। আমি কোনোরকমে উঁচুতে উঠে একটা ফাঁক ফোকর পেয়ে ঢুকে গেলাম ভেতরে। দেখি বেড়াল কুমারী নিজের মতো করে ঘুমিয়ে আছে। আমিও বুঝলাম এই সুযোগ। আস্তে আস্তে করে এগিয়ে গেলাম বন্দুকটা হাতে নিয়ে।

তোমার ভয় করলোনা বাবা?

- ভয়? তা একটু করছিলো বৈকি? ওই বেড়াল কুমারীর পরিবার যদি জেগে যায় আর জানতে পারে তাদের গুহায় আমি এসেছি তাহলেই রান্না করে খেয়ে ফেলবে। কিন্তু ভয় পেলে চলবেনা। সাহস করে এগিয়ে যেতে হবেই। এই ভেবেই তো বেরিয়েছিলাম বাড়ি থেকে। আমি বন্দুক হাতে গিয়ে দাঁড়ালাম সেই হিংস্র ঘুমন্ত বন্য প্রাণীর পাশে। বন্দুকটা ভয় কেঁপে উঠলো কয়েকবার নাকি আমার হাত? যে জানে? কোনোরকমে সাহস এনে ওটাকে তাক করলাম প্রাণীটার একটা নির্দিষ্ট স্থানে। আমি কম বয়সেই জেনে গেছিলাম কোথায় মারলে কাজ হবে। আমার দাদু আমায় শিখিয়েছিল সেই বেড়াল মারার পদ্ধতি। ওনার নাম নিয়ে হাত জোর করে কোনোরকমে সাহস করে দিলাম চালিয়ে বন্দুক।  পচ! করে একটা আওয়াজ ছড়িয়ে পড়লো সারা ঘরে।

ওমা! এ আবার কেমন আওয়াজ? বিন্দুক দিয়ে তো গুড়ুম করে আওয়াজ বেরোয় বাবা?

- ওরে গাধা এ কি আর সেসব ওসব কমজোর বন্দুক নাকি? ওসব বন্দুকে ও প্রাণীকে কব্জা করা যেতোনা। তার জন্য প্রয়োজন বিশেষ এক ধরণের বন্দুক। ওটা উত্তরাধিকার সূত্রে আমি পেয়েছিলাম। সেটা দিয়েই চালিয়ে দিলাম। ব্যাস পচ পচ পচাৎ আওয়াজে ভোরে উঠলো ঘর। অমনি ব্যাথায় ককিয়ে উঠতে গেলো প্রাণীটা। কিন্তু সে আওয়াজ করে ফেললেই তো বাকিগুলো জেগে যেতে পারে। তাই আমি তখনি ওটার মুখ চেপে ধরলাম।

তোমার দারুন সাহস তো বাবা!

তবে? হুহুবাওয়া আমি ছিলাম দাদুর পরে এলাকার সেরা বন্দুকবাজ। ওটার মুখ চেপে ধরে আরও কয়েকটা গুলি চালিয়ে দিলাম পচাৎ পচাৎ করে। এই বন্দুক যেহেতু বিশেষ রকমের তাই এর আওয়াজ বাইরে একটুও যায়না। প্রাণীটা প্রথমে নিজেকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেও পরে দেখলাম নেতিয়ে পড়লো। বুঝলাম আর ভয় নেই। ব্যাস বন্দুকে যত গুলি ছিল সব উগ্রে দিলাম প্রাণীটার ভেতর। গলগল করে সাদা রক্তে মাখামাখি হয়ে গেলো গুহার মেঝে। তোর জিজ্ঞেস করার আগেই বলেদি বিশেষ প্রাণী তো তাই অমন রক্ত। ব্যাস আমার কাজ শেষ। বেড়াল মারার পরে আমিও আর বেশিক্ষন ওখানে দাঁড়ায়নি। বন্দুক আবার লুকিয়ে ফেলে যে জায়গা দিয়ে এসেছিলাম সেখান দিয়েই বেরিয়ে পালাই। তবে যাবার আগে শেষবারের মতো পেছন ফিরে একবার প্রাণীটার দিকে তাকিয়ে দেখেছিলাম।


বাবা! ইউ আর গ্রেট! মা মা শুনে যাও বাবা কত সাহসী ছিল। আমিও আমার বাবার মতোই সাহসী হবো।

বান্টি দৌড়ে বেরিয়ে যেতেই তার বাবার ঠোঁটে একটা হাল্কা হাসি ফুটে উঠলো। তার সত্যিই মনে পরে গেলো সেদিনের সেই শেষ মুহূর্তে ফিরে তাকানো। তিনি দেখেছিলেন সেই হিংস্র প্রাণীটা তার দিকেই তাকিয়ে ছিল। ঠোঁটে ছিল একটা সন্তুষ্টির হাসি। যে গুলি দিয়ে শিকারী তাকে বিদ্ধ করেছে তা সে নিজের মধ্যে ক্ষত হিসেবে নয় উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছিল সেদিন। সেই উপহার নিজেই একটু আগে ছুটে বেরিয়ে গেলো সেই বাঘিনীর কাছে শিকারির গল্পটা বলতে।

- বাবান 

[ddey333]

বান্টি আরো বেশি সাহসী হোক ,

আশীর্বাদ , লাইক আর রেপু রইলো ওর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য। 

[Bumba_1]

শিকার যখন সহধর্মিণী , তখন বান্টির মা বান্টির মুখে তার বাবার এই অ্যাডভেঞ্চারের গল্প শুনলে মনে মনে খুশিই হবেন। 

[Baban]

বান্টি আরো বেশি সাহসী হোক ,

আশীর্বাদ , লাইক আর রেপু রইলো ওর উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য। 

বান্টি হবে আমাদের চিপকু স্যার এর মতন 

শিকার যখন সহধর্মিণী , তখন বান্টির মা বান্টির মুখে তার বাবার এই অ্যাডভেঞ্চারের গল্প শুনলে মনে মনে খুশিই হবেন।  

 

[Avishek]

বান্টি তার বাবার নাম উজ্জ্বল করবেই

[Papai]

Darun darun!! Bunty ekdin babakeo chapiye jak.

[মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা]

মস্তবড় বন্দুকখানা শক্ত হাতে ধরে
  শ্বেতবর্ণ গুলি চালায় বাঘিনীর পরে
  যে গুলিতে মানুষ মরে এ গুলি সে নহে
  মানুষ জন্ম দেয় যে গুলি লেখক তারই কথা কহে
  বান্টি শুনে পিতৃবচন ধন্য হয়ে নাচে
  এবার বান্টি খুঁজবে গুহা কাম আগুনের আঁচে

রসভাণ্ডারের রস অপ্রতিম অনন্য! চাখিয়া বড়ই প্রীত হইলাম।

[Baban]

মস্তবড় বন্দুকখানা শক্ত হাতে ধরে
  শ্বেতবর্ণ গুলি চালায় বাঘিনীর পরে
  যে গুলিতে মানুষ মরে এ গুলি সে নহে
  মানুষ জন্ম দেয় যে গুলি লেখক তারই কথা কহে
  বান্টি শুনে পিতৃবচন ধন্য হয়ে নাচে
  এবার বান্টি খুঁজবে গুহা কাম আগুনের আঁচে

রসভাণ্ডারের রস অপ্রতিম অনন্য! চাখিয়া বড়ই প্রীত হইলাম।

আহা ভ্রাতা কি যে দিলে মধুর এই বাণী
পুরুষ জাতি শিকার করে এমন বন্য প্রাণী
যুদ্ধ শেষে জয়লাভের হাসি খানি হেসে
প্রাণীগুলো দেখে কেমন শিকারিই শিকার শেষে 

[Baban]

বান্টি তার বাবার নাম উজ্জ্বল করবেই

একদম

Darun darun!! Bunty ekdin babakeo chapiye jak.

যাবেই যাবে  

[Baban]

৪১. বাবুসোনা - বাবান

আচ্ছা মাম্মি কালকে তুমি

কেন এতো কাঁদছিলে?

গভীর রাতের শান্তি ভেঙে

নিজের বাবাকে ডাকছিলে?

মাকেও দেখি তারপরেতে

ডাকতে করলে শুরু

তোমার অমন চিল্লানি শুনে

বুক করছিলো দুরু!

ওরে আমার দুষ্টু বাবুটা

তুই বুঝি জেগেছিলি?

ঘুমের বাহানায় চুপটি করে

সব কিছু শুনছিলি?

নাগো মাম্মি সত্যিই গো

ঘুমিয়ে আমি ছিলাম

এমন ভূমিকম্প শুরু হলো যে

আরেকটু হলেই পড়ছিলাম

হটাৎ দেখি অন্ধকারে

দাঁড়িয়ে একটা ভূত!

ঝাঁপিয়ে পড়লো তোমার ওপর

আমার তো বেরিয়ে যেত মুত

তুমিও দেখি ভয়টা ভুলে

জড়িয়ে ধরে তাকে

বিছানায় দাও গড়াগড়ি

আর হাসাহাসি করো ফাঁকে

শুনি দেখি বলছো তুমি

আস্তে কোরো দাদা

তুমি দেখছি তোমার ভায়ের মতোই

মস্ত একটা হাঁদা

তারপরেতে সেই ভূত বাবাজি

কোলে তুলে তোমায়

বিছানা থেকে পটাস করে

লাফিয়ে নিচে দাঁড়ায়

শুনতে পাই সে বলছে

ওগো আমার সোনামুনি

কবে যে পাবো এমন সুযোগ

সেদিনই যে আমি গুনি

ভাইটা আমার বাইরে গেলে

কয়েকদিনের জন্য

তোমার কাছে আসলে আমি

সুখ পেয়ে হই ধন্য

ওরে দুষ্টু এযে দেখি

সবটা শুনেছস তুই

বাবু তোকে চকলেট দেবো

একের পিঠে পুরো দুই

যা দেখেছিস যা শুনেছিস

ওসব যা তুই ভুলে

ঘুমের ঘোরে অন্ধকারে

কি দেখেছিস চোখ খুলে

আচ্ছা মাম্মি ভুতের গলাটা

লাগছিলো কেন চেনা?

অন্ধকারেও লাগছিলো যে

ভূতটা বড্ড চেনা

ওরে আমার সোনা মানিক

আরও বল কি খাবি?

যা বলবি তাই খাওয়াবো

খেয়ে চুপটি করে যাবি

আচ্ছা মাম্মি তুমি অমন

পা দুটোকে তুলে

কেন এমন কাঁপছিলে

কাপড় চোপড় খুলে?

ওরে আমার হীরের খনি

তোকে ঘুরতে নিয়ে যাবো

যা তুই ওরে চাইবি নিতে

কিনেই তোকে দেবো

ওসব রাতের স্বপ্ন ছিল

বুঝলি খোকা আমার 

এসব যেন আবার তোর

কানে না যায় বাবার

ওমা সেকি বলো মাম্মি

ওসব স্বপ্ন ছিল?

তোমায় ঐযে ভূত বাবাজি

কিসব যেন দিলো

বললো যে সে সোনা আমার

মুখটা একটু খোলো

আমার ডান্ডাটাকে আরও একটু

গরম করে তোলো

তোমার এমন শরীর খানা

দেখলেই যে আমার

লুঙ্গি খানা যায় যে ফুলে

কি যে আজব কারবার

ডান্ডা নেড়ে ঠান্ডা হলেই

আবার দেখলে পরে

তোমার অমন বদন খানি

কেমন কেমন করে

ওরে আমার বাবুসোনা

চুপটি কর যে এবার

আমি বরং এক্ষুনি

তোকে নিয়ে যাই বাজার

আজকে তোকে দামি দামি

খেলনা কিনে দেবো

শাড়ী পাল্টে আসছি আমি

এসেই নিয়ে যাবো

মাম্মি খোকার বেরিয়ে গেলেই

মুচকি হাসে খোকা

কি ভেবেছিলে মা আমায়

বড্ড বুঝি বোকা?

ছেলে আমি তোমার ওগো

বুঝলে প্রিয় মাতা

অংকে আমার রেজাল্ট দেখে

বলেছিলে আমি যাতা

দিয়েছিলে কানটা মুলে

চোখ রাঙিয়ে ধমক

কেমন দিলাম আজকে আমি

তোমায় দারুন চমক 

- বাবান 

[Bumba_1]

এসে দেখি এই ফোরামে সপ্তসাগর পার

বাবানের লেখা কবিতার জুড়ি মেলা ভার ‌

দুর্দান্ত হয়েছে বন্ধুবর   পুরো একঘর

[Baban]

এসে দেখি এই ফোরামে সপ্তসাগর পার

বাবানের লেখা কবিতার জুড়ি মেলা ভার ‌

দুর্দান্ত হয়েছে বন্ধুবর   পুরো একঘর

♥️♥️♥️

[Papai]

Khokababu khel gaye!!

[ddey333]

বাবুসোনার কাহিনী
বড়োই মনমোহিনী

[Baban]

Khokababu khel gaye!!

একদম। লাল জুতো না পড়েই 

বাবুসোনার কাহিনী
বড়োই মনমোহিনী