Thread Rating:
  • 51 Vote(s) - 2.84 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Misc. Erotica গৃহিণীর সর্বনাশ
Awesome update. Loving it.
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
Khub sundor hoyeche.... Commissioner er bou ke kivabe korlo oitao lekhen please
[+] 1 user Likes Dushtuchele567's post
Like Reply
R tomosa r cheler bou ke ki bad diye dilen oke noshto kora hobe na?
Like Reply
(07-01-2023, 10:28 AM)Dushtuchele567 Wrote: R tomosa r cheler bou ke ki bad diye dilen oke noshto kora hobe na?

hobe. dekhoi na ki hoi........Ei poribarer 9 ta futoi hosener prapoo
Like Reply
ufffffff what an update
Like Reply
bro when will you update the next part?
Like Reply
(07-01-2023, 01:46 PM)studhussain Wrote: hobe. dekhoi na ki hoi........Ei poribarer 9 ta futoi hosener prapoo

9 ta?.... Tomosa, or meye r bouma? 

. Wow... Tomosa r bouma o jeno sotilokhki hoi please..o kei jeno jor kore noshto kora hoi
Like Reply
And thnq very much for repling me
Like Reply
darun update....
Like Reply
আপডেটটা পড়ে ভালো লাগলো......
Like Reply
জোশ আপডেট
[+] 2 users Like Maphesto's post
Like Reply
হোসেন, তমসা আর তার বৌমাকে ইচ্ছার বিরদ্ধে পোয়াতি করুক।
[+] 1 user Likes sbiswas066's post
Like Reply
Use the word word " khalamma " during there conversation it will more hot .. never mind just bollam r ki ..
Like Reply
[Image: w.png]
Like Reply
Waiting next.
Like Reply
Sooo slow vai , pls ektu rapid update din...
Like Reply
পরের দিন কলেজে একটা ঘটনা ঘটল। তমসা দেবির মেয়ে পরিণীতা কলেজে ঢুকছিল হটাৎ কলেজের গেঁটের ঠিক মুখে বাইকে হেলান দিয়ে বসে থাকা খালিদ ওকে টোন করল “উফফফফফফফফফ সোনা, তুমি তো ডানা কাটা পরি”। তমসা দেবির মেয়ে বলে কথা পরিনিতার মধ্যেও তেজ কম ছিল না, সে সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে এগিয়ে এসে বলল বজ্জাত জানোয়ার কোথাকার! মেরে মুখ ভেঙ্গে দব তোর এত বড় সাহস হয় কি করে? এটা শুনে খালিদ হো হো করে হেঁসে উঠল আর বলল, উফফফফফফফফফফ মামনি আমাদের সাহস আর তোমরা দেখলে কই, ওটা দেখানো এখনো অনেক বাকি, কি বল ভাইয়া? বলে সামনে দাঁড়িয়ে থাকা একটা বিএমডব্লিউ গাড়ির দিকে ঘুরে তাকাল আর সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির সামনের দরজা খুলে একগাল শয়তানের হাঁসি নিয়ে হোসেন নেমে এল। হোসেন বলল, এই জন্যই তোর কপালে কোন মেয়ে জোটে না। এমন ভুবনমোহিনী ডানা কাটা পরি সুন্দরীর সঙ্গে কেউ এভাবে কথা বলে। পরিণীতা হোসেন সম্পর্কে বেশি কিছু না জানলেও সেদিন পাড়ার ফান্সানে হোসেন কে দেখেছিল আর ওর মায়ের দিকে হোসেনের যে এক অন্যরকম আকর্ষণ রয়েছে তাও বুজেছিল। পরিণীতা বেশ রেগে হোসেনের উদ্দ্যেশে বলল, এটা আপনার কে শুনি? হোসেন খালিদের পিঠে হাথ চাপরাতে চাপরাতে বলল, এটা আমার নিজের ভাই। এটা শুনে পরিণীতা বেশ তাচ্ছিল্য ভরে বলল, হুম্মম্মম্মম্ম বোঝাই যাচ্ছে যেমন দাদা তার তেমনি ভাই বলে বাস্টাড বলে মুখ টা ঘুরিয়ে নিল। হোসেন বলল, উফফফফফফফফফফফফফফ এই জন্যই তোমাদের এত ভাল লাগে নারীর যদি তেজ না থাকে তা হলে মজা থাকে না। পরিণীতা কিছু বলতে যাচ্ছিল কিন্তু তখনই হোসেন বলল আর আমাদের কি দোষ বল তোমাকে আর তোমার মা কে দেখলে যে কোন প্রকৃত পুরুষেরই কেমন কেমন হবে। এনিওয়ে খালিদ আসলে তোমাকে এটা দেখানোর জন্য দাঁড় করিয়েছে, বলে হোসেন পরিনিতার দিকে মোবাইল টা এগিয়ে দিল। মোবাইলে আসলে খালিদ কায়দা করে গতকালই কলেজ বাথরুমে লং গাউন তুলে নিজের বিশাল প্রমান সাইজের গাঁড়  নিয়ে পরিনিতার মুততে বসার ভিডিও তুলেছে। হোসেনের প্লান মত আগে থেকেই লেডিস বাথরুমে ক্যামেরা ফিট করে রেখেছিল খালিদ, ব্যাস ঠিক সময় তমসা কন্যার গাঁড় দর্শন হয়ে গেছে। কাল রাতে দুই ভাই মিলে ঐ গাঁড় দেখেছে আর তরপেছে, হোসেন শুধু বীর বীর করে গেছে  উফফফফফফফফফফফ মেয়ে যদি এই হয় তাহলে মা টা কি হবে উফফফফফফফফফফ আর পারছি না রে খালিদ। ভিডিও টা দেখেই পরিণীতা স্কাউনড্রেল বলে চড় তুলে মারতে গেল হোসেন কে। হোসেন চট করে পরিনিতার হাথ টা ধরে ফেলে বলল, দেখেছ কাল থেকে মা মেয়ে সবাই আমাকে স্কাউনড্রেল বলছে। কিন্তু পরি মামনি তোমার এই ভিডিও টা যদি ভাইরাল হয়ে যায় তাহলে কি হবে মামনি? তোমার এই আবেশি সুন্দুর মখমলি খোলতাই গাঁড় যদি সব ছেলে রা দেখে তাহলে তো…….। এটা শুনেই পরিণীতা না না না বলে ছটপট করে উঠল, আর হোসেন কে বলল প্লিজ এমন কিছু করবেন না। হোসেন বলল সেই তো আমি তো তোমার সঙ্গে কোন খারাপ কিছু করতে চাই না পরি মামনি আর কেউ নিজের মেয়ের সঙ্গে খারাপ কিছু করে নাকি? পরিণীতা বেশ রাগ মিশ্রিত অবাক ভঙ্গিতে বলল মেয়ে মানে? হ্যাঁ হতে পারে আমি মাত্র উনত্রিশ বছরের ছেলে তোমার থেকে বয়স ও বেশি নয় বাট মায়ের বর কে তো বাবা বলতেই হবে তাই না মামনি? পরিণীতা ঠক ঠক করে কাঁপছিল এসব শুনে? হোসেন বলল, শোন মামনি আজ বাড়ি গিয়ে মা কে বলবে যদি তোমার, তোমার দাদার আর তোমার সত্যি সত্যি বাবার ভাল চায় তাহলে একটাই পথ আছে সেটা হল আমায় বিয়ে করা। তোমার মাকে যেদিন থেকে দেখেছি আমি ঘুমতে পারছি না সোনা তোমার মা  কে আমার চাই। না হলে তোমাদের কপালে যে কি আছে তোমরা ভাবতেও পারবে না। কথা টা বলতে বলতে হোসেনের চোখ মুখ পাল্টে যাচ্ছিল আর ওর ঐ ভয়াবহ বিশাক্ত ভাব ভঙ্গি দেখে পরিণীতা দৌরে পালাল।

পরিণীতা একপ্রকার প্রায় দৌরে ওদের শাড়ি বিপননীর মধ্যে ঢুকল, ও হাফাচ্ছিল। সবাই ওকে ধরে বসাল। পরিণীতা জানে দিনের এই সময় টা ওর মা দোকানেই থাকে, সেই জন্যই ও এখানে এসেছে। পরিণীতা তমসা দেবির রুমে ঢুকেই বলল, মা আমার খুব বিপদ রক্ষ্যা কর। অবশ্য বিপদ শুধু আমার না আমার থেকে বেশি তোমার, কি হবে মা? পরিণীতা এক নিঃশ্বাসে কথা গুলো বলে থামল। তমসা বলল, বস বস জল খা। কি হয়েছে টা কি? পরিণীতা একে একে সব বলল। তমসা আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারল না। বলল চল তুই আমার সঙ্গে আমাদের সোজা কোর্টে কেস করতে হবে কারন পুলিশ বা প্রসাশন সব এর হাথে আছে আমরা কিছু করতে গেলেই ও সব সাজিয়ে নেবে। কিন্তু কোর্টে গিয়ে তমসা যা জানতে পারল তাতে তার পায়ের তলা থেকে মাটি সড়ে গেল। কেস করতে গিয়ে তমসা জানতে পারল তার পুরো পরিবাবের বিরুদ্ধে সেই বিট্টু যে কিনা আজকাল একজন পলিটিক্যাল কর্মী হয়েছে সে পার্টির সন্মান হানির চেষ্টা, পার্টির এম এল এ ক্যান্ডিডেটের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও ভাবমূর্তি নষ্ট চেষ্টা সহ একাধিক মামলা করেছে। তমসা কে লইয়ার পরামর্শ দিল যে আপনি যদি এখন এই মুহূর্তে কোন অকাঠ্য প্রমান ছাড়া হোসেনের বিরুদ্ধে কিছু করেন তাহলে হিতে বিপরিত হতে পারে, অলরেডি হোসেন মিডিয়া খেপিয়ে রেখেছে আপনার বিরুদ্ধে। আপনি যে ভিডিও র কথা বললেন সেটা কি আপনি আমায় দেখাতে পারবেন যাতে আমি কেস টা সাজাতে পারি? তমসা বলল না সেটা যাতে কোন ভাবে প্রবলেম না করে তাই তো আমি কেস করতে চাইছি। লইয়ার বলল কিন্তু প্রমান ছাড়া এখন আপনি কিছু করতে গেলেই হোসেন বলবে আমার পার্টি তো আগেই বলেছিল যে ইনি আমার বিরুদ্ধে কুৎসা করতে পারেন। আপনি প্রমান জোগাড় করুন। তমসা দেবি খুব চিন্তিত ভাবে নিজের মেয়ে কে নিয়ে বাড়ির দিকে রউনা হলেন।

পাড়ায় ঢোকার মুখে দেখলেন বিট্টু ওর দলবল নিয়ে দাঁড়িয়ে কি সব জটলা করছে। তমসা দেবির মাথা বিট্টু কে দেখে গরম হয়ে গেল। বিট্টু পিছন ফিরে কাকে যেন কি বোঝাচ্ছিল তমসা দেবি ওর সামনে গিয়ে গাড়ির কাঁচ টা নামিয়ে বললেন তুমি যে জানোয়ার সেটা আমি আগেও জানতাম বাট তুমি যে এত টা নিচ প্রানি তা আগে বুঝতে পারি নি। তোমার আমাদের উপর যতই রাগ থাকুক আমারা তোমার পাড়ার লোক, এই শয়তান খেলা টার পার্ট হওয়ার আগে তোমার একটা নুন্যতম একটা বিবেক কাজ করল না। বিট্টু খি খি করে হেঁসে বলল, করেছিল ম্যাডাম করেছিল খুব লজ্জা করেছিল আমার বিশ্বাস করুন বাট ভেবে দেখলাম আপনার মত মহীয়সী নারীর সঙ্গে একজন প্রকৃত পুরুষ কেই মানায়। তমসা রাগে লাল হয়ে গেল, বলল বেজন্মা কোথাকার, তুই বলবি কে আমার প্রকৃত পুরুষ! আর কে তোর প্রকৃত পুরুষ ঐ পশু বেজন্মা হোসেন জানোয়ার টা হ্যাঁ! বিট্টু বলল ম্যাডাম আমি তো কিছুই বলিনি সব তো আপনিই বলছেন, এনিওয়ে ম্যাডাম একটা কথা ব্লুন আপনার ওয়েট কত? তমসা একটু অবাক মিশ্রিত রাগ নিয়ে জিজ্ঞেস করল মানে? আমার ওয়েট এ তোমার কি দরকার? বিট্টু বলল, না আসলে ঐ ভাই জিজ্ঞেস করতে বলেছিল। বলছিল আপনাকে কোলে তুলে ঐ ……………… করতে মানে বুঝতেই তো পারছেন মানে কেমন লাগবে সেটা বোঝার জন্য। তমসা রাগে গর গর করতে করতে সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি থেকে নামল আর ঠাস করে একটা চড় কসিয়ে দিল বিট্টুর গালে। বিট্টু গাল টা ধরে হাথ বোলাতে বোলাতে বলল এর জবাব আমি দব না এর জবাব আপনাকে যে দেওয়ার সেই দেবে আপনি শুধু তৈরি হন, তাকে সামলান সোজা কাজ না। তমসা বিট্টুর গায়ে থুতু ছিটিয়ে দিল ঘেন্যায় আর গাড়িতে গিয়ে বসল। বিট্টু পেছন থেকে বলতে লাগল, এর জবাব আমি দিতেই পারতাম, আপনি আমাকে থুতুতে ভিজিয়ে দিলেন। বাট আপনি যার রাজ রানি সে বলছে আপনার গায়ে যেন এক ফোঁটা আচড় না লাগে, তাই আপনাকে তিনিই ভেজাবেন ।
[+] 12 users Like studhussain's post
Like Reply
ভালো লাগলো আপডেট, লাইক আর রেপু দিলাম  clps

[Image: Images-2-2-1.jpg]

[+] 1 user Likes Somnaath's post
Like Reply
Mind blowing update.
Like Reply
বড় আপডেট চাই বস!!!অসাধারণ লিখেছেন
Like Reply




Users browsing this thread: 5 Guest(s)