Thread Rating:
  • 49 Vote(s) - 3.24 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
WRITER'S SPECIAL মহাবীর্য্য ভাণ্ডার (নবকাহিনী শ্যামলবাবুর আখ্যান প্রকাশিত)
চমৎকার একটা কাহিনি
[+] 1 user Likes Jibon Ahmed's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
(01-01-2023, 07:35 AM)Jibon Ahmed Wrote: চমৎকার একটা কাহিনি

অনেক ধন্যবাদ মহাশয় এই অধমের কলম আপনাকে সন্তুষ্ট করিতে পারিয়াছে। সময় করিয়া রবিবার প্রাতেঃ বা শনিবার সন্ধ্যায় আসিবেন মহাশয়। আপনাকে নিত্য নূতন কাহিনী শুনাইব।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
[Image: 20230101-154606.jpg]
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
কোথায়, আপনার তৃতীয় কাহিনী কোথায়। শনি রবিবার পেরিয়ে গেল যে?
[+] 1 user Likes ekagro's post
Like Reply
একটু সময় লাগিবে মহাশয় অচিন্ত্যের তৃতীয় পর্ব্ব আসিতে। সম্ভবত এক পক্ষকাল তো লাগিবেই। তবে তাহার অর্থ ইহা নহে যে আগামী রবিবার প্রাতেঃ বা শনিবার সান্ধ্যে মহাবীর্য্য কাহিনী আসিবে না।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
মহাবীর্য্যের শতেক পার 


[Image: 20230128-211044.png]



বিস্তর কাজকম্মো থাকিবার নিমিত্ত এ পথে কীয়ৎকাল যাবৎ আসা হয় নাই। আসিয়া দেখিলাম ১০০ রেপুটেশনে পা দিয়াছি! শেষের গুঁতাখানি মিস্ত্রি সাহেব স্বয়ং লাগাইয়াছেন! শতকে আসিয়া বুঝিলাম কালি কাগজের বোধকরি তেমন অপচয় বা অবচয় কোনোটাই হয় নাই, বাকীর খাতায় অনেক কিছু থাকিলেও প্রাপ্তির ভাঁড়ার সম্পূর্ণই পূর্ণ হইয়াছে। মহাবীর্য্যের প্রতি আপনাদিগের এমন আশীর্ব্বাদ চিরকাল থাকুক। 


[Image: Screenshot-20230128-204842-Chrome.jpg]
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
যে সৃষ্টি তুমি করিয়াছো তাহাতে এই রূপ ফলাফলই বাস্তব রূপ নেবার কথা ছিল। পুনরায় সাক্ষাৎ পাইয়া ভালো লাগিল লেখক মহাশয়। আশা করি আবারো দ্রুত কিছু লেখনী উপহার হিসেবে পাইবো মোরা ♥️
[+] 2 users Like Baban's post
Like Reply
[Image: 20230227-165634.jpg]


দেখিতে দেখিতে এই মহাবীর্য্য দুইশত রেপুমানের মাইলফলক পার করিয়া দিল! বিগত ১২ই কার্ত্তিক এক রবিবার দ্বিপ্রহরে, "সরলবাবুর সরলতা" শীর্ষক একটী ক্ষুদ্র রম্য কাহিনী লইয়া এই গসিপিতে মহাবীর্য্যের আগমণ! সেইদিবস হইতে আজ ১৪ই ফাল্গুন! কতদিন হইয়া গেল! কিন্তু, মনে হইতেছে এই তো সেইদিন! বুম্বা আসিয়া বলিল, "আপনার অণুগপ্পো পাঠ করিয়া যৎপরোনাস্তি আপ্লুত হইয়াছি!" বাবান ডাকিয়া কহিল, "তব লেখনীতে এমন পুরুষের সারল্যের কথা জানিয়া মনটা খুশী হইয়া গেল!" ডি দে হাঁকিয়া বলিল, "আপনি সাক্ষাৎ মহাবীর্য্য আপনারে প্রণাম!" নেক্সট পেজ বলিল, "সকলই বুঝিলাম তবে সরলবাবুর ন্যয় এমন লোক বাস্তবে থাকিলে তো বিপদ!" সোমনাথদা আবার রমার জমি কত উর্ব্বর উহা লহিয়া কৌতূহলী হইয়াছিলেন। মাটির পিঁপড়ের মতে এমন কাহিনী বিরল! রাউডি সাহেব বলিলেন, "সময়ান্তরের পথিক!" সায়রা দেবী গাল টিপিয়া নাম দিলেন "বীর্য্যজী!" কতশত পাঠকের আলিঙ্গনে আবদ্ধ হইয়াছিলাম কহা মুশকিল! তাহার পর আনিলাম রাজনন্দিনীর সলিল সমাধি! ব্যস! আর পিছু ফিরিতে হয় নাই! পাঠকদিগের কেহ এই দরিদ্রকে "মহামহোপাধ্যায়" কহিয়াছে তো কেহ "এই অধম দেবলোকের আশীষধন্য" বলিয়াছে! সেদিন হইতে এই মহাবীর্য্য গসিপিকে এমন ভালবাসিয়া ফেলিল যে আর ছাড়িল না! গসিপিও তাহাকে আর ছাড়ে নাই! যাঁহারা একদা পাঠক ছিল তাঁহাদিগের সহিত সম্পর্ক বন্ধনে বান্ধিয়া গেল! কেহ সুহৃদ হইল তো কেহ জ্যেষ্ঠ হইল! জুপিটার আসিয়া 'বন্ধুবর' বলিয়া ডাক দিল। আজ স্মৃতির পাতা যেন ভরিয়া উঠিতেছে। কাক সন প্রতিবার আসিয়া কাহিনী পাঠান্তে দক্ষিণা না দিয়া পলায়ন করে ফের তাহাকে ধরিতে ছুটিতে হয়। বাডি দা আসিয়া অভিমান করেন, "বোষ্টুমীও আসিল না অন্তরা শুনাইতে আর তুমিও আসিলে না বৌঠানের গপ্পো বলিতে! তবুও লাইক দিতেছি, তবুও রেপু দিতেছি!" ছলছল চক্ষে অভিমানের সুর ফুটিয়া উঠে, "দেবশর্ম্মাবাবুকে যে খুঁজিয়া আনিবে তাহাকে চুমু হামি… !!" পোকাদা আসিয়া চুটকি মারিয়া যায়, দুষ্টুছেলের আবার জিজ্ঞাসু মন, বৌদি সতীলক্ষ্মী থাকিবে তো!! সায়রা দেবী "অরসিকেষু মা রসস্য নিবেদনের" কথা বলিয়া যান কখনও ক্ষুব্ধ স্বরে মহাবীর্য্য "কদুমাইটিস" রোগে আক্রান্ত বলিয়া নিদান দেন। বুম্বা, "একটু বড় করিয়া লিখিও অনুজ" বলিয়া অনুযোগ করিলে সঞ্জয়দা কপালে ভ্রাতৃস্নেহের হাত রাখিয়া, "অনেক বড় করিয়া লিখিয়াছে মহাবীর্য্য!" বলিয়া উল্টা বুম্বাকেই ধমক দেন।


কতশত কথা, হোক না ডিজিটালের দুনিয়া, টাইপেই হোক, তবুও তো হইয়াছে। এতশত প্রাপ্তির ভাঁড়ারে আবার আক্ষেপও আছে, নলীন বাবু সেই যে রাগ করিয়াছিলেন আজও তাঁহার গোঁসা ভাঙ্গাইতে পারি নাই! এখনও মানভঞ্জনের চেষ্টা চালাইতেছি!

দেখিতে দেখিতে সেই ছোট্ট ছোট্ট পায়ে টলোমলো করিতে করিতে চলা মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা আজ দ্বিশতকের এক মহীরুহে পরিণত হইল! তুমি আমার লেখা পড়িতে না পার, কিন্তু, আমার নাম তুমি শুনিয়াছ! আমার নাম তুমি জানিয়াছ! আমার মন্তব্যে তুমি হাসিয়াছ! রাগিয়াছ! আবার খুশীও হইয়াছ! আমিই সেই মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা! যাহাকে তুমি পরিত্যাগ করিতে পার কিন্তু অগ্রাহ্য করিতে পার না! আর, তাহার কারণ, এই রেপুটেশন! ইহাই এই প্রতিটি রেপুটেশনের মাহাত্ম্য! যাহার একেকটিতে অজস্র পাঠকের ভালবাসা লুকাইয়া আছে, লুকাইয়া আছে বিস্তর কালির ক্ষয় আর কাগজের অপচয়! এই সেই রেপুটেশন যাহা জুপিটারের কথায় কেবল লেখক চরণেই নিবেদিত হয়। আর আমি! আমিই সেই লেখক! সেই সকল লেখকদিগের একজন এই মহাবীর্য্য! যাহার সরলবাবু পড়িয়া তোমার কপোলে হাসি আসিয়াছে, যাহার রাজনন্দিনী পড়িয়া তুমি কাঁদিয়াছ, যাহার অচিন্ত্যের গপ্পো শুনিয়া তুমি বিহ্বল হইয়াছ, যাহার বিজয়ের কাহিনী পাঠে তুমি আপ্লুত হইয়াছ, আর, আর যাহার বৌদিকাহিনী পড়িয়া তুমি আদিরসে মজিয়াছ! 
কিন্তু আমি যে কেবল লেখক তাহা নহে, আমি তো পাঠকও! বলা যাইতে পারে সবচাইতে দামী পাঠক, যে কাহিনী পাঠান্তে মতামত রাখিয়া যায়, যে লেখককে এই রেপুটেশনের স্বাদ নিত্য চাখায়! যে সদম্ভে ঘোষণা করে, চটি কাহিনী বলিয়া কিছু হয় না, কেবল কাহিনী হয়। কাম নির্ভর কাহিনী আর কাম বর্জ্জিত কাহিনী ইহাই কেবল তফাৎ নইলে সাদা আর কালোয় তেমন প্রভেদ নাই।

আর সেই সাদা কালোর মিশেলে সবুজ রঙ্গের ২০০ সংখ্যাখানি আজ জ্বলজ্বল করিতেছে, কতবার যে দেখিলাম তাহার ইয়ত্ত্বা নাই! জানিতাম হইবে, কিন্তু কবে হইবে! ১৯০তে আসিয়া আর তর সইতেছিল না! যে কাক সনকে গরু খুঁজা খুঁজিতে গিয়া আমার দম ফুরাইয়া যায় সেই কাক সনই হাসিয়া দুইবার সজোরে ঠেলা মারিয়া দুইশতের গণ্ডিতে ঢুকাইয়া দিল। উপরন্তু ঘোষণা করিয়া দিল ইহার পর হইতে আর খুঁজিতে হইবে না আমার চারণভূমিতে আপনার ক্ষেতখানিও ঢুকাইয়া লইব! 
এতকথা কেন লিখিলাম! লিখিলাম কারণ দুইশত রেপুটেশনের পিছনে একটী সুদীর্ঘ সময়ের বৃত্ত আছে আর সেই বৃত্তের পরিধি হইতে কেন্দ্র অবধি কেহ গেলে দেখিতে পাইবে একজন লেখক যখন এই দুইশত মান অর্জ্জন করে তখন কেবল উহা তাহার একা নহে, তাহার এই দুইশত রেপুটেশনের যাত্রাকালে যুক্ত হওয়া সেই সকল পাঠক, সকল মিত্র, সকলের মিলিত প্রয়াসের যোগফল হইল এই সুবিশাল রেপুটেশন। তাহাদের ভালবাসা, আশীর্ব্বাদ, মান অভিমান সকলের সম্মিলিত রূপ এই দুইশত রেপুটেশন। আর আমি শ্রী মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা সেই যাত্রাখানি করিয়াছিলাম, সেই যাত্রার সমস্ত ক্ষণগুলি বাঁচিয়াছিলাম, সেই যাত্রার প্রতিটি মুহূর্তে নিঃশ্বাস লইয়াছিলাম! এক বিন্দু রঙ আজ রামধনুর রঙ্গে রাঙ্গিল আমায়। মহাবীর্য্য আজ সঞ্জীবিত হইল। তাহার কলম আরেকবার কাগজে বসিল আর সে লিখিয়া চলিল আরেক যাত্রার খোঁজে। আরেকটা শতেক পার করিতে। আরও নূতন কাহিনী রচিতে। আর যাইতে যাইতে বলিয়া গেল,

"লেখকের লিখিতে বড়ই কষ্ট, ভাবিতে ভাবিতে সন্ধ্যা হয়, লিখিতে লিখিতে সকাল। তবুও লেখক তো লেখে পাঠকেরই নিমিত্ত। তাই সময় করিয়া আগামী রবিবার প্রাতেঃ বা শনিবার সন্ধ্যায় ভাণ্ডারে দর্শন দিয়া যাইবেন আপনারে নিত্য নূতন কাহিনী শুনাইব।"


ভাল থাকিবেন। 

বিনীত,
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
বাবা, প্রায় সবার নাম নিয়ে  এভাবে ধন্যবাদ পত্র লেখা মনেহয় আপনাকে দিয়েই সম্ভব । আপনার এই দ্বি শতকের সঙ্গী হতে পেরে আমিও আনন্দিত । banana
[+] 2 users Like cuck son's post
Like Reply
(27-02-2023, 09:06 PM)cuck son Wrote: বাবা, প্রায় সবার নাম নিয়ে  এভাবে ধন্যবাদ পত্র লেখা মনেহয় আপনাকে দিয়েই সম্ভব । আপনার এই দ্বি শতকের সঙ্গী হতে পেরে আমিও আনন্দিত । banana

মহাবীর্য নাকি উনি

ভয়ে থাকেন ভেবে ....   কি সব করবে ওরা শুনি।  Big Grin

[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
(27-02-2023, 09:06 PM)cuck son Wrote: বাবা, প্রায় সবার নাম নিয়ে  এভাবে ধন্যবাদ পত্র লেখা মনেহয় আপনাকে দিয়েই সম্ভব । আপনার এই দ্বি শতকের সঙ্গী হতে পেরে আমিও আনন্দিত । banana

আমিও ভীষণ আনন্দিত মহাশয় আপনাকে আমার এই সফরে সঙ্গী হিসাবে পাইয়া। সবাইকে লহিয়াই তো চলিতে হইবে মহাশয়, খুশীর দিনে উহাদিগকে ভুলিলে চলে যাঁহাদের নিমিত্ত এই খুশীর মুহূর্ত রচিত হইয়াছে! কুশলে মঙ্গলে থাকুন, আসিতে থাকিবেন এই দীনের কুটিরে।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
একদিন এই শর্মাও যেদিন এই পর্যায় এসে পৌঁছে ছিল, সেদিন অদ্ভুত একটা ভালোলাগার অনুভূতি অনুভব করেছিল। আজ সেই সাক্ষী তুমিও হচ্ছ। ইহাই তোমাকে আরও এগিয়ে যেতে নতুন উদ্যোম দিক। ইহাই চাইবো। yourock clps

আমার পক্ষ থেকে -

[Image: 20230227-202049.jpg]

[+] 2 users Like Baban's post
Like Reply
মহাবীর্য ভাণ্ডারের "তেইশ হাজার" পাঠক। তাদের মধ্যে নব্বই শতাংশ অতিথি পাঠক(তারা শুধু পড়েন)। বাকি দশ শতাংশ রেজিস্টার সদস্য। তাদের মধ্যে নব্বই শতাংশও শুধু মাত্র গল্প পড়েন। লাইক, মন্তব্য, রেটিং, রেপুটেশন দেন না। বাকি দশ শতাংশের নব্বই শতাংশ "রেপুটেশন" দিতে জানেন না। আরও বাকি দশ শতাংশের নব্বই শতাংশ "রেপুটেশন" দিতে জানেন। কিন্তু তারা কমপক্ষে একসঙ্গে তিনটে গল্প পড়েন। "রেপুটেশনের" লিমিট মাত্র "পাঁচ"টা। আর যদি তিনটে গল্পে ভাগ হয়ে যায় তাহলে কোন দুটো গল্প "দুটো" করে রেপুটেশন পায়। ধরে নিলাম মহাবীর্য প্রতিটা আপডেটে একটা করে রেপুটেশন পান। তাহলে নিঃসন্দেহে তার এই "২০০" রেপুটেশন বহু কষ্টে সংগ্রহ করা।তার পারিশ্রমিক এটা। তার জন্য উৎসাহ,উদযাপন অবশ্যই জরুরী।

আমার তরফ থেকেও অভিনন্দন মহাবীর্য মহাশয়কে। ২০০ রেপুটেশনের মাইলস্টোন অর্জন করার জন্য। Heart Heart



[+] 3 users Like Jupiter10's post
Like Reply
(27-02-2023, 07:22 PM)মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা Wrote:
[Image: 20230227-165634.jpg]


দেখিতে দেখিতে এই মহাবীর্য্য দুইশত রেপুমানের মাইলফলক পার করিয়া দিল! বিগত ১২ই কার্ত্তিক এক রবিবার দ্বিপ্রহরে, "সরলবাবুর সরলতা" শীর্ষক একটী ক্ষুদ্র রম্য কাহিনী লইয়া এই গসিপিতে মহাবীর্য্যের আগমণ! সেইদিবস হইতে আজ ১৪ই ফাল্গুন! কতদিন হইয়া গেল! কিন্তু, মনে হইতেছে এই তো সেইদিন! বুম্বা আসিয়া বলিল, "আপনার অণুগপ্পো পাঠ করিয়া যৎপরোনাস্তি আপ্লুত হইয়াছি!" বাবান ডাকিয়া কহিল, "তব লেখনীতে এমন পুরুষের সারল্যের কথা জানিয়া মনটা খুশী হইয়া গেল!" ডি দে হাঁকিয়া বলিল, "আপনি সাক্ষাৎ মহাবীর্য্য আপনারে প্রণাম!" নেক্সট পেজ বলিল, "সকলই বুঝিলাম তবে সরলবাবুর ন্যয় এমন লোক বাস্তবে থাকিলে তো বিপদ!" সোমনাথদা আবার রমার জমি কত উর্ব্বর উহা লহিয়া কৌতূহলী হইয়াছিলেন। মাটির পিঁপড়ের মতে এমন কাহিনী বিরল! রাউডি সাহেব বলিলেন, "সময়ান্তরের পথিক!" সায়রা দেবী গাল টিপিয়া নাম দিলেন "বীর্য্যজী!" কতশত পাঠকের আলিঙ্গনে আবদ্ধ হইয়াছিলাম কহা মুশকিল! তাহার পর আনিলাম রাজনন্দিনীর সলিল সমাধি! ব্যস! আর পিছু ফিরিতে হয় নাই! পাঠকদিগের কেহ এই দরিদ্রকে "মহামহোপাধ্যায়" কহিয়াছে তো কেহ "এই অধম দেবলোকের আশীষধন্য" বলিয়াছে! সেদিন হইতে এই মহাবীর্য্য গসিপিকে এমন ভালবাসিয়া ফেলিল যে আর ছাড়িল না! গসিপিও তাহাকে আর ছাড়ে নাই! যাঁহারা একদা পাঠক ছিল তাঁহাদিগের সহিত সম্পর্ক বন্ধনে বান্ধিয়া গেল! কেহ সুহৃদ হইল তো কেহ জ্যেষ্ঠ হইল! জুপিটার আসিয়া 'বন্ধুবর' বলিয়া ডাক দিল। আজ স্মৃতির পাতা যেন ভরিয়া উঠিতেছে। কাক সন প্রতিবার আসিয়া কাহিনী পাঠান্তে দক্ষিণা না দিয়া পলায়ন করে ফের তাহাকে ধরিতে ছুটিতে হয়। বাডি দা আসিয়া অভিমান করেন, "বোষ্টুমীও আসিল না অন্তরা শুনাইতে আর তুমিও আসিলে না বৌঠানের গপ্পো বলিতে! তবুও লাইক দিতেছি, তবুও রেপু দিতেছি!" ছলছল চক্ষে অভিমানের সুর ফুটিয়া উঠে, "দেবশর্ম্মাবাবুকে যে খুঁজিয়া আনিবে তাহাকে চুমু হামি… !!" পোকাদা আসিয়া চুটকি মারিয়া যায়, দুষ্টুছেলের আবার জিজ্ঞাসু মন, বৌদি সতীলক্ষ্মী থাকিবে তো!! সায়রা দেবী "অরসিকেষু মা রসস্য নিবেদনের" কথা বলিয়া যান কখনও ক্ষুব্ধ স্বরে মহাবীর্য্য "কদুমাইটিস" রোগে আক্রান্ত বলিয়া নিদান দেন। বুম্বা, "একটু বড় করিয়া লিখিও অনুজ" বলিয়া অনুযোগ করিলে সঞ্জয়দা কপালে ভ্রাতৃস্নেহের হাত রাখিয়া, "অনেক বড় করিয়া লিখিয়াছে মহাবীর্য্য!" বলিয়া উল্টা বুম্বাকেই ধমক দেন।


কতশত কথা, হোক না ডিজিটালের দুনিয়া, টাইপেই হোক, তবুও তো হইয়াছে। এতশত প্রাপ্তির ভাঁড়ারে আবার আক্ষেপও আছে, নলীন বাবু সেই যে রাগ করিয়াছিলেন আজও তাঁহার গোঁসা ভাঙ্গাইতে পারি নাই! এখনও মানভঞ্জনের চেষ্টা চালাইতেছি!

দেখিতে দেখিতে সেই ছোট্ট ছোট্ট পায়ে টলোমলো করিতে করিতে চলা মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা আজ দ্বিশতকের এক মহীরুহে পরিণত হইল! তুমি আমার লেখা পড়িতে না পার, কিন্তু, আমার নাম তুমি শুনিয়াছ! আমার নাম তুমি জানিয়াছ! আমার মন্তব্যে তুমি হাসিয়াছ! রাগিয়াছ! আবার খুশীও হইয়াছ! আমিই সেই মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা! যাহাকে তুমি পরিত্যাগ করিতে পার কিন্তু অগ্রাহ্য করিতে পার না! আর, তাহার কারণ, এই রেপুটেশন! ইহাই এই প্রতিটি রেপুটেশনের মাহাত্ম্য! যাহার একেকটিতে অজস্র পাঠকের ভালবাসা লুকাইয়া আছে, লুকাইয়া আছে বিস্তর কালির ক্ষয় আর কাগজের অপচয়! এই সেই রেপুটেশন যাহা জুপিটারের কথায় কেবল লেখক চরণেই নিবেদিত হয়। আর আমি! আমিই সেই লেখক! সেই সকল লেখকদিগের একজন এই মহাবীর্য্য! যাহার সরলবাবু পড়িয়া তোমার কপোলে হাসি আসিয়াছে, যাহার রাজনন্দিনী পড়িয়া তুমি কাঁদিয়াছ, যাহার অচিন্ত্যের গপ্পো শুনিয়া তুমি বিহ্বল হইয়াছ, যাহার বিজয়ের কাহিনী পাঠে তুমি আপ্লুত হইয়াছ, আর, আর যাহার বৌদিকাহিনী পড়িয়া তুমি আদিরসে মজিয়াছ! 
কিন্তু আমি যে কেবল লেখক তাহা নহে, আমি তো পাঠকও! বলা যাইতে পারে সবচাইতে দামী পাঠক, যে কাহিনী পাঠান্তে মতামত রাখিয়া যায়, যে লেখককে এই রেপুটেশনের স্বাদ নিত্য চাখায়! যে সদম্ভে ঘোষণা করে, চটি কাহিনী বলিয়া কিছু হয় না, কেবল কাহিনী হয়। কাম নির্ভর কাহিনী আর কাম বর্জ্জিত কাহিনী ইহাই কেবল তফাৎ নইলে সাদা আর কালোয় তেমন প্রভেদ নাই।

আর সেই সাদা কালোর মিশেলে সবুজ রঙ্গের ২০০ সংখ্যাখানি আজ জ্বলজ্বল করিতেছে, কতবার যে দেখিলাম তাহার ইয়ত্ত্বা নাই! জানিতাম হইবে, কিন্তু কবে হইবে! ১৯০তে আসিয়া আর তর সইতেছিল না! যে কাক সনকে গরু খুঁজা খুঁজিতে গিয়া আমার দম ফুরাইয়া যায় সেই কাক সনই হাসিয়া দুইবার সজোরে ঠেলা মারিয়া দুইশতের গণ্ডিতে ঢুকাইয়া দিল। উপরন্তু ঘোষণা করিয়া দিল ইহার পর হইতে আর খুঁজিতে হইবে না আমার চারণভূমিতে আপনার ক্ষেতখানিও ঢুকাইয়া লইব! 
এতকথা কেন লিখিলাম! লিখিলাম কারণ দুইশত রেপুটেশনের পিছনে একটী সুদীর্ঘ সময়ের বৃত্ত আছে আর সেই বৃত্তের পরিধি হইতে কেন্দ্র অবধি কেহ গেলে দেখিতে পাইবে একজন লেখক যখন এই দুইশত মান অর্জ্জন করে তখন কেবল উহা তাহার একা নহে, তাহার এই দুইশত রেপুটেশনের যাত্রাকালে যুক্ত হওয়া সেই সকল পাঠক, সকল মিত্র, সকলের মিলিত প্রয়াসের যোগফল হইল এই সুবিশাল রেপুটেশন। তাহাদের ভালবাসা, আশীর্ব্বাদ, মান অভিমান সকলের সম্মিলিত রূপ এই দুইশত রেপুটেশন। আর আমি শ্রী মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা সেই যাত্রাখানি করিয়াছিলাম, সেই যাত্রার সমস্ত ক্ষণগুলি বাঁচিয়াছিলাম, সেই যাত্রার প্রতিটি মুহূর্তে নিঃশ্বাস লইয়াছিলাম! এক বিন্দু রঙ আজ রামধনুর রঙ্গে রাঙ্গিল আমায়। মহাবীর্য্য আজ সঞ্জীবিত হইল। তাহার কলম আরেকবার কাগজে বসিল আর সে লিখিয়া চলিল আরেক যাত্রার খোঁজে। আরেকটা শতেক পার করিতে। আরও নূতন কাহিনী রচিতে। আর যাইতে যাইতে বলিয়া গেল,

"লেখকের লিখিতে বড়ই কষ্ট, ভাবিতে ভাবিতে সন্ধ্যা হয়, লিখিতে লিখিতে সকাল। তবুও লেখক তো লেখে পাঠকেরই নিমিত্ত। তাই সময় করিয়া আগামী রবিবার প্রাতেঃ বা শনিবার সন্ধ্যায় ভাণ্ডারে দর্শন দিয়া যাইবেন আপনারে নিত্য নূতন কাহিনী শুনাইব।"


ভাল থাকিবেন। 

বিনীত,

এই দু'শো থেকে একদিন দুই হাজার তারপর দুই হাজার থেকে দুই লক্ষ রেপুটেশন অর্জনকারীদের মধ্যে তোমার নাম থাকুক, এই প্রার্থনাই করি। তোমার এই চলার পথে আমার মতো কিছু পাবলিক আসবে যাবে, কিন্তু একটাই অনুরোধ .. সর্বদা সৎ থেকো নিজের লক্ষ্যে .. তবেই তোমার সফলতাকে সবাই কৃতিত্ব দিতে বাধ্য হবে। keep it up ..
[+] 3 users Like Bumba_1's post
Like Reply
(28-02-2023, 11:11 AM)Jupiter10 Wrote: মহাবীর্য ভাণ্ডারের "তেইশ হাজার" পাঠক। তাদের মধ্যে নব্বই শতাংশ অতিথি পাঠক(তারা শুধু পড়েন)। বাকি দশ শতাংশ রেজিস্টার সদস্য। তাদের মধ্যে নব্বই শতাংশও শুধু মাত্র গল্প পড়েন। লাইক, মন্তব্য, রেটিং, রেপুটেশন দেন না। বাকি দশ শতাংশের নব্বই শতাংশ "রেপুটেশন" দিতে জানেন না। আরও বাকি দশ শতাংশের নব্বই শতাংশ "রেপুটেশন" দিতে জানেন। কিন্তু তারা কমপক্ষে একসঙ্গে তিনটে গল্প পড়েন। "রেপুটেশনের" লিমিট মাত্র "পাঁচ"টা। আর যদি তিনটে গল্পে ভাগ হয়ে যায় তাহলে কোন দুটো গল্প "দুটো" করে রেপুটেশন পায়। ধরে নিলাম মহাবীর্য প্রতিটা আপডেটে একটা করে রেপুটেশন পান। তাহলে নিঃসন্দেহে তার এই "২০০" রেপুটেশন বহু কষ্টে সংগ্রহ করা।তার পারিশ্রমিক এটা। তার জন্য উৎসাহ,উদযাপন অবশ্যই জরুরী।

আমার তরফ থেকেও অভিনন্দন মহাবীর্য মহাশয়কে। ২০০ রেপুটেশনের মাইলস্টোন অর্জন করার জন্য। Heart Heart

সত্যি কথা। এ ফলক অর্জিত।
[+] 2 users Like jumasen's post
Like Reply
(27-02-2023, 10:49 PM)Baban Wrote: একদিন এই শর্মাও যেদিন এই পর্যায় এসে পৌঁছে ছিল, সেদিন অদ্ভুত একটা ভালোলাগার অনুভূতি অনুভব করেছিল। আজ সেই সাক্ষী তুমিও হচ্ছ। ইহাই তোমাকে আরও এগিয়ে যেতে নতুন উদ্যোম দিক। ইহাই চাইবো। yourock clps

আমার পক্ষ থেকে -

[Image: 20230227-202049.jpg]



ধন্যবাদ হে সুহৃদ আমার! যে বাঁধনবিহীন বাঁধনে আমায় বুকে টানিয়া লহিয়াছ তাহা আমার পরম সৌভাগ্য। এই ফোরামে তোমাদের সকলকে পাইয়াছি। উহাই আমার সবচাইতে বড় পাওনা। আসিয়াছিলাম স্রেফ গল্পের ঝুলি লইয়া কিন্তু আজ আমার চাইতে ধনী কেহ নাই। আমার কাছে জগতের শ্রেষ্ঠ ধন বন্ধু আছে। সুখে দুঃখে যাহারা সাথে থাকে। তাই ধন্যবাদ। এই অধমস্য অধম মহাবীর্য্যের ধন্যবাদ তোমাকে হে মিত্র!
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
(28-02-2023, 11:11 AM)Jupiter10 Wrote: মহাবীর্য ভাণ্ডারের "তেইশ হাজার" পাঠক। তাদের মধ্যে নব্বই শতাংশ অতিথি পাঠক(তারা শুধু পড়েন)। বাকি দশ শতাংশ রেজিস্টার সদস্য। তাদের মধ্যে নব্বই শতাংশও শুধু মাত্র গল্প পড়েন। লাইক, মন্তব্য, রেটিং, রেপুটেশন দেন না। বাকি দশ শতাংশের নব্বই শতাংশ "রেপুটেশন" দিতে জানেন না। আরও বাকি দশ শতাংশের নব্বই শতাংশ "রেপুটেশন" দিতে জানেন। কিন্তু তারা কমপক্ষে একসঙ্গে তিনটে গল্প পড়েন। "রেপুটেশনের" লিমিট মাত্র "পাঁচ"টা। আর যদি তিনটে গল্পে ভাগ হয়ে যায় তাহলে কোন দুটো গল্প "দুটো" করে রেপুটেশন পায়। ধরে নিলাম মহাবীর্য প্রতিটা আপডেটে একটা করে রেপুটেশন পান। তাহলে নিঃসন্দেহে তার এই "২০০" রেপুটেশন বহু কষ্টে সংগ্রহ করা।তার পারিশ্রমিক এটা। তার জন্য উৎসাহ,উদযাপন অবশ্যই জরুরী।

আমার তরফ থেকেও অভিনন্দন মহাবীর্য মহাশয়কে। ২০০ রেপুটেশনের মাইলস্টোন অর্জন করার জন্য। Heart Heart


হে বৃহস্পতি! মৃত তারার গল্পেরা বিচ্ছেদের সায়াহ্নে আজও প্রশ্ন করে, কালদিগন্তের ভরা তমসায় যখন রিক্ত আকাশের শেষের সে সুর বাজিয়াছিল, যখন প্রবল প্রাব্বৃটের তীব্র দাপটে ওই রক্তিম বাতাসের ক্লিষ্ট লহরীতে এক ম্লান বৃদ্ধ তাহার জ্বরাগ্রস্ত কম্পিত হস্তে অন্তিমের শঙ্খধ্বনি বাজাইয়াছিল, যখন নিঃস্ব জঠরে কোন এক জননীর স্তনদুগ্ধে এক সর্বহারার অভুক্ত বিষাদে বৃষ্টির ছায়ায় স্নেহকণারা বিন্দু বিন্দু স্বেদের ন্যয় বকুল হইয়া ঝরিয়া গিয়াছিল তখন, হে বৃহস্পতি! তখন আদি-অনাদিহীন ওই মহাবৃক্ষের একটি বাকল মহাবীর্য্য হইয়া জুপিটারের গান গাহিয়াছিল। সে গান কি তুমি শুনিয়াছিলে? যে গানের নিশীথে ওই তারাগুলি মরিয়াছিল তাহাদের অন্তিম জ্যোতিতে এক দেবশর্ম্মার শেষ হাহাকার কি তুমি শুনিয়াছিলে? হে বৃহস্পতি! তুমি কি ওই জুপিটারের কান্নায় মিশিয়াছিলে!



একটু কাব্য করিলাম আর কী! ধন্যবাদ বন্ধুবর। আজ এই খুশীর দিনে তোমারে আমার ভাণ্ডারে দেখিয়া আমি যারপরনাই আপ্লুত। প্রণাম লহিও।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
(28-02-2023, 11:33 AM)Bumba_1 Wrote: এই দু'শো থেকে একদিন দুই হাজার তারপর দুই হাজার থেকে দুই লক্ষ রেপুটেশন অর্জনকারীদের মধ্যে তোমার নাম থাকুক, এই প্রার্থনাই করি। তোমার এই চলার পথে আমার মতো কিছু পাবলিক আসবে যাবে, কিন্তু একটাই অনুরোধ .. সর্বদা সৎ থেকো নিজের লক্ষ্যে .. তবেই তোমার সফলতাকে সবাই কৃতিত্ব দিতে বাধ্য হবে। keep it up ..

প্রণাম জ্যেষ্ঠ! এই আশীর্ব্বাদ আমি পরমাদরে শীষে লইলাম। আমার এই খুশীর দিনে তোমার পদার্পণ না ঘটিলে এ খুশীর বৃত্ত সম্পূর্ণ হইত না। আমি চেষ্টা করিব তোমার এই আশীষের সর্ব্বদা মান রাখার।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
(28-02-2023, 11:48 AM)jumasen Wrote: সত্যি কথা। এ ফলক অর্জিত।

আপনার নাম পড়িয়া আপনাকে দেবী বলিয়াই সম্বোধন করিতেছি। আমার ভাণ্ডারে আপনাকে প্রথমবার দেখিয়া আমি যারপরনাই আপ্লুত। আপনার পাঁচটি রেপুমানের চারটিই আপনি এই অধম মহাবীর্য্যকে দিলেন! আমি জানি নাই কী প্রকারে আপনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপণ করিব দেবী! আমার এই খুশীর দিনে আপনাকে সাদরে অভ্যর্থনা জানাইতেছি। আবার আসিবেন, আপনার দর্শনে এই কুটীর ঝুমিয়া উঠুক বারবার ঝুমিয়া উঠুক।
                            Namaskar
[Image: 20230923-133529.png]
Like Reply
(27-02-2023, 07:22 PM)মহাবীর্য্য দেবশর্ম্মা Wrote:
[Image: 20230227-165634.jpg]


দেখিতে দেখিতে এই মহাবীর্য্য দুইশত রেপুমানের মাইলফলক পার করিয়া দিল! বিগত ১২ই কার্ত্তিক এক রবিবার দ্বিপ্রহরে, "সরলবাবুর সরলতা" শীর্ষক একটী ক্ষুদ্র রম্য কাহিনী লইয়া এই গসিপিতে মহাবীর্য্যের আগমণ!

"লেখকের লিখিতে বড়ই কষ্ট, ভাবিতে ভাবিতে সন্ধ্যা হয়, লিখিতে লিখিতে সকাল। তবুও লেখক তো লেখে পাঠকেরই নিমিত্ত। তাই সময় করিয়া আগামী রবিবার প্রাতেঃ বা শনিবার সন্ধ্যায় ভাণ্ডারে দর্শন দিয়া যাইবেন আপনারে নিত্য নূতন কাহিনী শুনাইব।"


ভাল থাকিবেন। 

বিনীত,

হৃদয়ের গভীর অতল হইতে উৎসারিত আপনার এই ক্ষুদ্র রম্যরচনা খানি পাঠ করিয়া আপ্লুতা হইলাম। ইচ্ছা করিব আপনি থামিবেন না। চালাইয়া যাউন।
[+] 1 user Likes ajrabanu's post
Like Reply




Users browsing this thread: 81 Guest(s)