Thread Rating:
  • 75 Vote(s) - 3.33 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
WRITER'S SPECIAL সৃষ্টি (সমাপ্ত)
(17-10-2022, 10:16 AM)Bumba_1 Wrote: না এদের দুজনকে আমি একসঙ্গে মিলিত করি না .. অসুখ অসুখের জায়গায় থাকবে কিন্তু আমি যতদিন এই পৃথিবীতে আছি, এগিয়ে যাবো সব ক্ষেত্রেই .. এটাই আমার জীবনে আদর্শ।  Heart 


না না আনন্দবাজারে লেখার মতো যোগ্যতা অর্জন করতে পারিনি এখনও এবং পারব বলেও মনে হয় না  Smile

একদম দাদা।  Heart

বর্তমানে বিশেষ করে ডিজিটাল মাধ্যমের সংবাদ পত্রের লেখা থেকে আপনার লেখার গুণগত মান অনেক বেশি।
আর যোগ্যতার ক্ষেত্রে বলবো এখন যোগ্যতার চেয়ে সেটিং বেশি লাগে।

গসিপের পাঠকরা সৌভাগ্যবান যে তারা একই লেখকের কাছে রগরগে যৌনতা মূলক উপন্যাসও পড়তে পাচ্ছেন এবং সামাজিক জ্ঞান মূলক প্রতিবেদনও।



[+] 2 users Like Jupiter10's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
(17-10-2022, 07:11 PM)Jupiter10 Wrote: একদম দাদা।  Heart

বর্তমানে বিশেষ করে ডিজিটাল মাধ্যমের সংবাদ পত্রের লেখা থেকে আপনার লেখার গুণগত মান অনেক বেশি।
আর যোগ্যতার ক্ষেত্রে বলবো এখন যোগ্যতার চেয়ে সেটিং বেশি লাগে।

গসিপের পাঠকরা সৌভাগ্যবান যে তারা একই লেখকের কাছে রগরগে যৌনতা মূলক উপন্যাসও পড়তে পাচ্ছেন এবং সামাজিক জ্ঞান মূলক প্রতিবেদনও।

আমার কথা বাদ দিলাম, আমি খুবই সামান্য একজন ব্যক্তি  Namaskar কিন্তু কথাটা তুমি একদম ঠিক বলেছো .. আজকাল প্রতিভার থেকে তাবেদারি করেই মানুষ কাজ পায় বেশি এবং সেটা সব ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। 
[+] 3 users Like Bumba_1's post
Like Reply
(14-10-2022, 09:04 PM)Bumba_1 Wrote: বাহ্ .. কথার ফাঁকে কি সুন্দর মহানায়ক অভিনীত বেশ কয়েকটা চলচ্চিত্রের নাম বলে দিলে। 

তবে শুধু বাঘ বন্দী খেলা নয় , শেষ অঙ্ক বলে একটি চলচ্চিত্রে উনি খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন করেছিলেন এবং সেটা নিজের ক্যারিয়ারের একদম পিক টাইমে। ছবির নায়িকা ছিলো সম্ভবত শর্মিলা ঠাকুর। ডিটেকটিভের চরিত্রে সাবিত্রী চ্যাটার্জীও অভিনয় করেছিলেন ওই ছবিতে।

আরেকটি ছবিতে খলনায়ক - বহ্নিশিখা। সুপ্রিয়া দেবীর শিশু কন্যাকে অপহরণ করে তিনি ড্রাগ স্মাগ্লিং করাতেন।
[+] 2 users Like kenaram's post
Like Reply
(21-10-2022, 08:16 PM)kenaram Wrote: আরেকটি ছবিতে খলনায়ক - বহ্নিশিখা। সুপ্রিয়া দেবীর শিশু কন্যাকে অপহরণ করে তিনি ড্রাগ স্মাগ্লিং করাতেন।

সত্যিই। তবে একটা কথা মানতেই হবে। নেগেটিভ রোল করা মোটেই সহজ ব্যাপার নয়। নিজের চরিত্র ও মানবিক চিন্তা ভাবনা ও নীতি থেকে বেরিয়ে সম্পূর্ণ এক অন্য মানুষ হয়ে উঠে কুকর্মে লিপ্ত হওয়া। তা সে যত সাধারণ বা নিকৃষ্ট মানের হোক। নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে এক পাষণ্ড হয়ে উঠে খুন করা কিংবা নারীর অসম্মান বা আরও ভয়ঙ্কর কিছু হাসিমুখে করা। এর থেকে হিরোর পার্ট অনেকটাই সহজ। চরিত্রের যতই চ্যালেঞ্জ থাকুক না কেন মনে একটা শান্তি তাকে যে সে উচিত কাজে লিপ্ত। কিন্তু ভিলেন এর রোল যে করে সে যতই ভালো মানুষ হোক না কেন পর্দায় নিজের বিপরীত রূপ তুলে ধরা মোটেই সহজ ব্যাপার নয়। আর বিশেষ করে যে অভিনেতা নায়ক হিসাবে পরিচিত দর্শকদের কাছে।  clps
Like Reply
[Image: FB-IMG-1666427101397.jpg]

|| গল্প হলেও সত্যি ||

আর কয়েকদিন পরে দীপাবলি, তারপরেই ভাইফোঁটা।
ভাইফোঁটা মানেই বাঙালির আবেগ, মধুর স্মৃতিচারণ, দুষ্টু-মিষ্টি খুনসুটি আর তার সঙ্গে মিশে থাকে ভাই-বোনের অন্তরের ভালোবাসা। ওই বিশেষ দিনটির কিছু কথা শেয়ার করবো তোমাদের সঙ্গে .. যা হয়তো অনেককেই নিজেদের নির্ভেজাল অতীতে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে।

ভাইফোঁটার দিনে আমার ছোট্ট দিদিও হঠাৎ বড় হয়ে যেত আমাকে আচমকা অবাক করে দিয়ে। ওই একটাই দিন – আগে পরে আবার দিদি ফিরে আসতো আমার নিত্য দেখা দিদিতেই।

সক্কাল সক্কাল আমার পিছনে লেগে, ঘুম ভাঙিয়ে দৌড়ে চলে যেতো স্নান করতে। সদ্য স্নান সারা দিদিকে নতুন শাড়ি পড়িয়ে মা সাজিয়ে তুলতেন .. যদিও একটু আলুথালু, একটু অপ্রস্তুত, তবু অন্যদিনের চেয়ে একদম অন্য এক দিদি উপস্থিত হতো কোন জাদুতে কে জানে। ঘরে ফ্রক পড়া,স্কুলে স্কার্ট পড়া আটপৌরে দিদিকে মায়ের মতোই রীতিমত গম্ভীর দেখাতো।

ভিজে খোলা এলোচুল থেকে টপকাতো ফোঁটা ফোঁটা জল। এ ঘর ও ঘর করতে করতে নানান কাজ সারতে সারতে আমাকে মাঝে মাঝেই শোনাত, - "বাথরুমে গরম জল করা আছে, চান করে নে। চান না করে আমাকে ছুঁয়ে ফেলিস না যেন, তোর সব বাসি আকাচা জামা কাপড়..."

পাটায় চন্দন ঘষতে ঘষতে খোলা চুল কতবার চলে আসতো মুখের ওপর, ঘাড় ঝাঁকিয়ে বার বার সরিয়ে তুলতো পিঠে। কখনো নেমে আসত শাড়ির আঁচল, চন্দনে মাখামাখি। দিদির গায়ে মৃদু চন্দনের গন্ধ ভরে উঠতো .. সে এক অন্য দিদি। আজ যে ভাইফোঁটা!

বাবা মিষ্টি কিনতে বের হচ্ছে দেখলে সেদিন দিদির মুখভার। বাবাকে কিছু বলতে পারতো না, মায়ের কাছে ঘ্যানঘ্যান করতো। "আজকের দিনে ওকে দাও না, পছন্দ করে মিষ্টি নিয়ে আসুক – রোজ তো তুমিই আনো.." মা বললেন বাবাকে। বাবার সদাগম্ভীর মুখেও প্রশ্রয়ের উচ্চ হাসি - "হাহাহাহা, তাই তো .. আমার পাগলি মা'টা বড় হয়ে গেছে কতো – বুঝতেই পারিনি!”

দিদি আড় চোখে আমার দিকে তাকায়, ভাবখানা এমন – বাবাকে একটুও ভয় পাই না আমি, উল্টে বাবা আমার কেমন কথা শোনে দেখলি তো?

"মৃত্যুঞ্জয়" মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে খুব ভিড়। দিদির মতোই সব খদ্দের, ক্যাচর ম্যাচর, কলর বলর – হরেনকাকুর দম ফেলার অবকাশ নেই। একটু দেরী হলেই দিদিদের অভিমান।

–‘আমি অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে আছি কাকু, আমাকে ছাড়া সব্বাইকে দিচ্ছ কিন্তু, আমি সেই থেকে দেখছি..'

হরেনকাকুর চটজলদি উত্তর –‘তোমারটাই দিচ্ছি, মা..'

-‘বারে, আমি কখন বললাম আমার কি কি চাই?'

-‘বলো না মা .. বলো। আমি শুনছি – সব শুনছি..’ হরেনকাকুর হাত থেমে নেই, অবিরত বাক্স ভরে চলেছে ফরমাস অনুযায়ী।

দিদি বীরদর্পে মিষ্টি কিনে ঘরে ফিরে স্যান্ডালটা পা থেকে এলোমেলো ছেড়ে রাখলো বসার ঘরে। অন্য দিন হলে বাবা বকাবকি করতেন – আজ নয়। আজ অন্য দিদি। আজ যে ভাইফোঁটা!

আমার স্নান সারা, ফুল প্যান্ট আর প্যান্টের ভেতর গুঁজে পড়া রঙীন জামা – জামাটা দিদির পছন্দ করে কেনা(আমারও খুব – কিন্তু দিদিকে বলিনি- বরং দিদিকে মুখ বেঁকিয়ে জানিয়েছি আমার মোটেও পছন্দ হয় নি) মায়ের সঙ্গে দোকানে গিয়ে। তেল চুকচুকে নিখুঁত আঁচড়ানো পাট পাট চুল। মা আমার চিবুক আর গাল চেপে আঁচড়ে দিয়েছেন নিজের হাতে। মায়ের শাড়িতে গোবিন্দভোগ চালের গন্ধ, পায়েস রান্না হয়ে গেছে।

চটের ওপর রঙীন সুতোয় বোনা আসন। সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড। তার মধ্যে লাল, সবুজ এবং কালো  রঙের সুতোয় বোনা অসাধারণ কারুকার্য। আসনটি আমার মায়ের হাতের বানানো।

সেজেগুজে আসনে বসে আছি, লক্ষ্মী ছেলের মতো। সামনে কাঁসার রেকাবি ভরা দিদির আনা মিষ্টি। পাশে পেতলের ছোট্ট পিলসুজ, তার ওপর তেল ভরা পেতলের প্রদীপ। তেলের মধ্যে ডুবে আছে দুটো সলতে – একটা লম্বালম্বি, অন্যটা আড়াআড়ি। লম্বালম্বি সলতের মুখটা ক্যান্টিলিভার বারান্দার মতো সামান্য ঝুলে আছে প্রদীপের বাইরে।

সব যোগাড় সারা। মা দিদিকে তাড়া লাগাচ্ছেন। আশে পাশের বাড়ি থেকে শাঁখ আর উলুধ্বনি এলেই মা দিদিকে চাপে ফেলছেন বারবার। বাবা চেয়ারে বসে পা দোলাচ্ছেন আর মিটি মিটি হাসছেন দিদির কান্ডকারখানা দেখে। বাবার চোখে প্রশ্রয় আর স্নেহের হাসি চিকমিক করছে।

দিদি এলো। খোলা চুল, কোমরে শাড়ির আঁচল শক্ত করে গোঁজা। হাতে পেতলের রেকাবিতে সুন্দর করে সাজানো দুর্বা, ধান, চন্দন, চুয়া, পানসুপুরি, এক ছড়া কলা।

হাঁটু গেড়ে দিদি বসল সামনে। প্রদীপ জ্বালতে দুটো কাঠি নিভে গেল। তিনটে কাঠি ভেঙে গেলো বাক্সে ঠুকতে গিয়ে। পরেরটায় জ্বলে উঠল প্রদীপ। কাঁপা কাঁপা ছোট্ট শিখা। চারটে ধুপ জ্বালিয়ে নিল প্রদীপের শিখা থেকে। বারবার হাতের ঝাপটা দিয়েও দিদি নেভাতে পারছিল না ধুপগুলো ..

-   ‘ফুঁ দে না দিদি, নিভে যাবে..’

-   ‘এ মা, তুই কি বোকা রে? ফুঁ দিয়ে ধুপ নেভাতে নেই, এটাও জানিস না? ওতে ধুপ এঁটো হয়ে যায়।’

দিদির হাতের ঝাপটাতেই হোক বা আমার চূড়ান্ত অজ্ঞতার জন্যেই হোক ধুপগুলো নিভে গিয়ে জ্বলতে শুরু করল ধুপের মতোই। চারটে ধোঁয়ার মোটা এলোমেলো ভাঙাচোরা রেখা হয়ে।

মা এসে বসলেন দিদির ঠিক পাশে, হাতে শাঁখ। দিদি ধান আর দুব্বো নিয়ে রাখলো আমার মাথায় – দিদির আশীর্বাদ! বারবার তিনবার। দিদি ঠোঁটদুটো জড়ো করে জিভের সিম্পল হারমনিক মোশনে উলু দিচ্ছিল প্রত্যেকবার। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ছিল মায়ের শাঁখের আওয়াজ। যে শঙ্খটা রোজ সন্ধ্যেবেলা বাজে সংক্ষিপ্ত দ্রুত লয়ে – আজ সকালে সেটাই বাজল দীর্ঘ বিলম্বিতে। আজ অন্য এক দিন – আজ যে ভাইফোঁটা!

আশীর্বাদের পর্ব শেষে এবার ফোঁটা। অনামিকায় চন্দন আর চুয়া নিয়ে দিদি তিনবার টিপ লাগিয়ে দিল আমার কপালে – সঙ্গে সেই অমোঘ ছড়া –“ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা...”। টিপ পড়ানোর সময় দিদির অন্য আঙুলগুলো স্পর্শ করছিল আমার চোখে আর নাকে।

-‘দিদিকে প্রণাম কর’ মা বললেন। শুনেই দিদি দেখি চট করে বসে পড়লো পায়ের পাতা দুটো মেলে।

আমার দ্বিধা দেখে মা আবার বললেন -‘কি রে, প্রণাম কর। দিদি বড় হয় না’?

সেরেই ফেললাম প্রণামটা। ছোট্ট ছোট্ট চিমটি কেটে দিদির পায়ের পাতায়। -‘মা দেখলে, কেমন চিমটি কেটে দিল..'চেঁচিয়ে উঠলেও দিদি কিন্তু খুব খুশি। জীবনের প্রথম প্রণাম পাওয়ার আনন্দই আলাদা। আনন্দে আমার চিবুক ধরে চুমো খেয়ে শান্তি হলো না, আমার গালেও একটা চুমো খেয়ে বসলো।
বাবা সব দেখছিলেন চেয়ারে বসে। বিশাল শব্দে হেসে উঠলেন - ‘হাহাহাহা, ঠিক হয়েছে। খুব ভাল হয়েছে’

কি ঠিক হয়েছে? কোনটা খুব ভাল হয়েছে বুঝতে পারিনি সেদিন। আজও কি বুঝেছি, সবটা?

সাবান-ক্রিম-ফোম, এক-দুই-তিন ব্লেড কোনোভাবেই তোর সেই চুমুটা আজও মুছে যেতে দিইনি রে দিদি। গাল ভরা অনেকটা কাঁচা - কিছুটা পাকা দাড়ির আড়ালে ঠিকঠাক আছে – অনুভবে। পৃথুলা, হাঁটুর ব্যাথায় কাতর তুই এক প্রান্তে – আমিও বহু দূরে। আবার যদি সুযোগ পেতাম তোর সেই ছোট্ট ছোট্ট চঞ্চল পায়ের পাতা পরশ করার – নো চিমটি, আই প্রমিস, ওনলি প্রণাম...বিশ্বাস কর, দিদি।

[Image: 20200725-163454.png]

[Image: Animation-resize-gif-f3b601eb23d95beeb4e...911ac0.gif]


[+] 11 users Like Bumba_1's post
Like Reply
মন ছুঁয়ে গেল  Namaskar Namaskar

[Image: Images-2-2-1.jpg]

[+] 1 user Likes Somnaath's post
Like Reply
(22-10-2022, 04:08 PM)Somnaath Wrote:
মন ছুঁয়ে গেল  Namaskar Namaskar

thanks thanks 
Like Reply
সত্যিই ফিরে যেতে হয় সেই ছোট্টবেলার রূপে। এসব অমূল্য দিনগুলি আর আসবেনা ফিরে। স্মৃতি হয়ে থেকে যাবে মনের কোঠরে। নানান সব মিষ্টি প্লেটে সাজানো দেখে ভাবা কোনটা আগে খাই? যে দিদি বা দিদিদের সাথে কত আড্ডা দেওয়া হয় বন্ধুর মতো করে তারই বা তাদেরই পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে একটা অদ্ভুত লাগলেও পেন্নাম করার পর সেই মানুষটার মাথায় হাত রেখে চুলে হাত বুলিয়ে দেওয়াটা বড্ড ভালো লাগতো। আজও লাগে। জীবন চলার পথে অনেক কিছুর সাক্ষী হতে হতে পরিণত হবার মধ্যেও আজও সেই ছোট ভাইটা বেঁচে আছে। এইভাবেই থাকুক ♥️
[+] 1 user Likes Baban's post
Like Reply
(22-10-2022, 06:38 PM)Baban Wrote: সত্যিই ফিরে যেতে হয় সেই ছোট্টবেলার রূপে। এসব অমূল্য দিনগুলি আর আসবেনা ফিরে। স্মৃতি হয়ে থেকে যাবে মনের কোঠরে। নানান সব মিষ্টি প্লেটে সাজানো দেখে ভাবা কোনটা আগে খাই? যে দিদি বা দিদিদের সাথে কত আড্ডা দেওয়া হয় বন্ধুর মতো করে তারই বা তাদেরই পা ছুঁয়ে প্রণাম করতে একটা অদ্ভুত লাগলেও পেন্নাম করার পর সেই মানুষটার মাথায় হাত রেখে চুলে হাত বুলিয়ে দেওয়াটা বড্ড ভালো লাগতো। আজও লাগে। জীবন চলার পথে অনেক কিছুর সাক্ষী হতে হতে পরিণত হবার মধ্যেও আজও সেই ছোট ভাইটা বেঁচে আছে। এইভাবেই থাকুক ♥️

একদম তাই   Smile
Like Reply
দারুন লাগলো। বিশেষ করে দিদির ওইদিন বেড়ে ওঠার কথা গুলো। এইরকম চিন্তা আমাদের অনেকেরই হয় হয়তো। আমার কোনো দিদি নেই। তবে বহুবার মনে হতো একটা দিদি হলেই বেশ ভালোই হতো।

সত্যিই একটা বয়সের পর মনে হয়। সেই পুরোনো দিন গুলো অমূল্য ছিলো।



[+] 1 user Likes Jupiter10's post
Like Reply
(23-10-2022, 10:04 AM)Jupiter10 Wrote: দারুন লাগলো। বিশেষ করে দিদির ওইদিন বেড়ে ওঠার কথা গুলো। এইরকম চিন্তা আমাদের অনেকেরই হয় হয়তো। আমার কোনো দিদি নেই। তবে বহুবার মনে হতো একটা দিদি হলেই বেশ ভালোই হতো।

সত্যিই একটা বয়সের পর মনে হয়। সেই পুরোনো দিন গুলো অমূল্য ছিলো।

রুদ্ধশ্বাস একটা ম্যাচ দেখলাম .. এই না হলে ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ  Shy অভিনন্দন ভারত  banana happy Heart Namaskar 

আমারও কোনো দিদি নেই, বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান আমি।
[+] 4 users Like Bumba_1's post
Like Reply
রাতের দিকে একটা ছোট্ট অদ্ভুত.... অদ - ভূত গপ্পো নিয়ে আসছি।
[+] 1 user Likes Baban's post
Like Reply
(23-10-2022, 06:46 PM)Baban Wrote: রাতের দিকে একটা ছোট্ট অদ্ভুত.... অদ - ভূত গপ্পো নিয়ে আসছি।

অবশ্যই .. অপেক্ষায় থাকবো 
[+] 1 user Likes Bumba_1's post
Like Reply
খুব ভালো লাগলো  clps

[Image: Shocked-Open-Asianpiedstarling-size-restricted.gif]

[+] 1 user Likes Sanjay Sen's post
Like Reply
(25-10-2022, 09:07 AM)Sanjay Sen Wrote:
খুব ভালো লাগলো  clps

ধন্যবাদ  Namaskar
Like Reply
(23-10-2022, 05:44 PM)Bumba_1 Wrote: রুদ্ধশ্বাস একটা ম্যাচ দেখলাম .. এই না হলে ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ  Shy অভিনন্দন ভারত  banana happy Heart Namaskar 

আমারও কোনো দিদি নেই, বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান আমি।

পাকিস্তান প্রতিবেশী হলেও চির প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ আমাদের কাছে।  সেই ম্যাচ টানটান উত্তেজনায় ভরপুর ছিল। যেমন টা আপনার গল্পে থাকে হয়তো। Tongue

তবে আজকেও একটা ভালো ম্যাচ ছিল। ওটার অভিজ্ঞতাও মন্দ ছিল না। Smile



[+] 1 user Likes Jupiter10's post
Like Reply
(02-11-2022, 07:06 PM)Jupiter10 Wrote: পাকিস্তান প্রতিবেশী হলেও চির প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ আমাদের কাছে।  সেই ম্যাচ টানটান উত্তেজনায় ভরপুর ছিল। যেমন টা আপনার গল্পে থাকে হয়তো। Tongue

তবে আজকেও একটা ভালো ম্যাচ ছিল। ওটার অভিজ্ঞতাও মন্দ ছিল না। Smile

অবশ্যই , আজকেও আমরা একটি অত্যন্ত রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের সাক্ষী হয়ে থাকলাম। “আমরা তো বিশ্বকাপ জিততে আসিনি” এই ধরনের অখেলোয়াড় সুলভ মন্তব্য করে বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান যতই বিশ্ব ক্রিকেটের মিডিয়ার কাছে নিজেকে হাসির পাত্র করে তুলুক। তার দলের ছেলেরা কিন্তু আজ লড়াই করে হেরেছে।
[+] 1 user Likes Bumba_1's post
Like Reply
(02-11-2022, 07:23 PM)Bumba_1 Wrote: অবশ্যই , আজকেও আমরা একটি অত্যন্ত রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের সাক্ষী হয়ে থাকলাম। “আমরা তো বিশ্বকাপ জিততে আসিনি” এই ধরনের অখেলোয়াড় সুলভ মন্তব্য করে বাংলাদেশের ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান যতই বিশ্ব ক্রিকেটের মিডিয়ার কাছে নিজেকে হাসির পাত্র করে তুলুক। তার দলের ছেলেরা কিন্তু আজ লড়াই করে হেরেছে।

অবশ্যই। এখন শুধু সোশ্যাল সাইটে মন্তব্য পড়ে মজা নেবার পালা। Smile



[+] 1 user Likes Jupiter10's post
Like Reply
(02-11-2022, 07:40 PM)Jupiter10 Wrote: অবশ্যই। এখন শুধু সোশ্যাল সাইটে মন্তব্য পড়ে মজা নেবার পালা। Smile

হ্যাঁ, আমি তো দুই পক্ষের মন্তব্যগুলো পড়তেই যাই ওখানে  Tongue
[+] 1 user Likes Bumba_1's post
Like Reply
আমার বড় বোন নেই তবে এক গাদা ছোট বোন আছে।

মনে ভেতর কিছুটা খামতির কষ্ট থাকলেও ছোট বোনদের নিয়ে খুনসুটিতে ও উপভোগ করি।
তোমার লেখাতে সবটা দেখতে পারছিলাম আর ভাবছিলাম এমনটাই করি প্রতিবার।

আমি একটু ঘুম কাতুরে বেলা করে উঠি কিন্তু বোন ভাই ফোঁটা দিয়ে আবার শহরে চলে যাবে ভার্সিটির ক্লাস ধরতে তাই আমাকে ভোরে তোলার কত কি কারসাজি করেছিলো ভাবলে এখনো মনটা আনন্দে ভরে উঠে।
[+] 1 user Likes nextpage's post
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)