Posts: 480
Threads: 0
Likes Received: 999 in 422 posts
Likes Given: 828
Joined: Aug 2021
Reputation:
178
অসাধারণ লেখা আর
সাবলীল ভঙ্গি
মাঝে মাঝে চেয়ে দেখি
তাবু হয় লুঙ্গি
Posts: 1,591
Threads: 1
Likes Received: 1,559 in 982 posts
Likes Given: 5,332
Joined: Jan 2019
Reputation:
199
(29-08-2022, 05:19 PM)poka64 Wrote: "দাদা ইন্ডিয়ান" আসতেন
ছন্দে ছন্দে ভরিয়ে দিতেন
এলে তো ভালো হতো।
চেনা নাম আজকাল খুব কম চোখে পড়ে।
Posts: 1,591
Threads: 1
Likes Received: 1,559 in 982 posts
Likes Given: 5,332
Joined: Jan 2019
Reputation:
199
(30-08-2022, 06:09 AM)poka64 Wrote: অসাধারণ লেখা আর
সাবলীল ভঙ্গি
মাঝে মাঝে চেয়ে দেখি
তাবু হয় লুঙ্গি
রেপু দিলাম।
Posts: 1,591
Threads: 1
Likes Received: 1,559 in 982 posts
Likes Given: 5,332
Joined: Jan 2019
Reputation:
199
(29-08-2022, 03:25 PM)kumdev Wrote: দ্বাদশ অধ্যায়
সুমনা কাজে বেরিয়েছেন।বিছানায় শুয়ে লাইব্রেরী থেকে আনা বইটায় চোখ বোলাতে থাকে সুখরঞ্জন।বারট্রাণ্ড রাশেলের ইম্প্যাক্ট অফ সোশাল সায়েন্স।কাল জামা প্যাণ্ট কেচে মাড় দিয়ে রেখেছে।মা ফিরে উনুনে আগুন দিলে ওগুলো ইস্ত্রী করতে হবে। গরম বস্ত্র বলতে একটা হাফ হাতা সোয়েটার।একটা নস্যি রঙের আলোয়ান আছে সেটা গায়ে দিয়ে বিয়ে বাড়ি যাওয়া যায় না।একবার মনে হল আলোয়ানটা কাগজে মুড়ে নিয়ে যাবে।কেন না রাতের দিকে ঠাণ্ডা পড়তে পারে।আবার ভাবল এত দূরের জার্নি চাদর বয়ে নিয়ে যাওয়া এক ঝঞ্ঝাট।তাপস যা বলল তাতে মনে হয় যেতে আসতে চার ঘণ্টা আর খাওয়া দাওয়া আধ ঘণ্টা।যদি ছটায় বের হয় তাহলে ফিরতে ফিরতে এগারো সাড়ে এগারোটা বেজে যাবে।
. বিয়ে বাড়ীতে বিরিয়ানি হবেই। মালাই কোফতা সিরনি কত কি পদ হয় সব নাম জানে না।অনেককাল ভাল মন্দ খাওয়া হয়নি। বেলা হল মা এখনো ফিরল না।কখন রান্না করবে কখন খাবে কখন জামা প্যাণ্ট ইস্ত্রী করবে চিন্তা হয়। কালকের কথা মনে পড়তে এক চিলতে হাসি ফুটে উঠল।মাকে যেমন নিরীহ মনে হয় তেমন নয়।পালবাবুর বউকে ভালই জব্দ করেছে।তুমি-তুমি করছে শুনে এমন রাগ উঠেছিল মহিলা না হলে এক চড় কষিয়ে দিত।বইটা রেখে উঠে বসল।বাইরে বেরিয়ে রাস্তার এদিক ওদিক দেখতে থাকে।
ওই তো মা আসছে।বাজারের দিক থেকে কেন ভ্রু কুচকে যায়।হাতে মনে হচ্ছে কিসের একটা প্যাকেট। কাছে আসতে জিজ্ঞেস করে,এত দেরী করলে, হাতে কি?
সুমনা প্যাকেটটা এগিয়ে দিয়ে বললেন,বরেনবাবুর সঙ্গে দেখা হল তোর কথা জিজ্ঞেস করছিল?
প্যাকেট খুলে দেখে একটা বেড কভার।মায়ের দিকে তাকাতে সুমনা বললেন,কিছু তো নিয়ে যেতে হয়।খালি হাতে যাবি?
মার সব দিকে খেয়াল তার একথা মনেই হয়নি।এই বেড কভার নিয়ে যাবার কথা ভেবে বিরক্ত হয়।ঝাড়া হাত পা যাবে বেড কভার বগল দাবা করে চলো।
সুমনা রান্না ঘরে গিয়ে উনুনে আগুন দিলেন।
বরেনদা লাইব্রেরীতে বসেন।কিছু মানুষ থাকে ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়াবার মতো।বরেনদা সেই রকম।অফিস থেকে ফিরে লাইব্রেরিতে বসেন।বলতে গেলে বরেনদার জন্যই টিকে আছে এই লাইব্রেরী।আট থেকে আশি সকলেই বলে বরেনদা।সেও বরেনদাই বলে।বরেনদা বাবার কাছে আসতেন মাকে বলতেন বৌদি।সেই হিসেবে বরেনদাকে কাকা বলার কথা।বরেনদা একদিন বলেছিলেন,হ্যারে মনু তুই কেবল প্রবন্ধের বই পড়িস কবিতা পড়তে ভালো লাগে না?
প্রবন্ধে অনেক বিষয় জানা যায়।
বরেন ভৌমিক হাসলেন।চিবুকে হাত দিয়ে কি যেন ভাবলেন তারপর বললেন,প্রবন্ধ যদি দুধ হয় কবিতা জানবি মাখন।বিভিন্ন জ্ঞানের নির্যাস কবিতায় ধরা থাকে।সুনির্মল বসুর একটা কবিতে খুব সিমপল শোন,
আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
উদার হতে ভাই রে;
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
বায়ুর পাই রে।
পাহাড় শিখায় তাহার সমান
হই যেন ভাই মৌন-মহান্,
খোলা মাঠের উপদেশে—
দিল্-খোলা হই তাই রে।
....বিশ্ব-জোড়া পাঠশালা মোর,
সবার আমি ছাত্র,
কিরে কেমন লাগল?
বরেনদা একটু আবেগ প্রবণ হয়ে পড়েছেন।সবার সঙ্গে সব কথা বলা যায় না,মনের মত শ্রোতা পেলে সকলেই আবেগ প্রবণ হয়ে পড়ে।বললাম, বাঃ দারুণ!
এই প্রকৃতি আমাদের পাঠশালা চোখ মেলে গ্রহণ করতে পারলে এখান থেকেই তুই শিখতে পারবি অনেক কিছু।
বরেনদার সঙ্গে কথা বলতে আমারও ভাল লাগছে।কিন্তু বরেনদার গল্প করার সময় কোথা।পাঠকরা আসছে ফরমাস মতো তাদের বই দিতে হচ্ছে।
হচ্ছে।বই জমা নিতে হচ্ছে।পাঠকদের বরেনদা খুব খাতির করেন।পাঠকরাই লাইব্রেরীর প্রাণ।
খাওয়া দাওয়া শেষ হতে বেলা আড়াইটে বেজে গেল।সুখ রঞ্জন প্রস্তুত হতে থাকে।একটু আগে ইস্ত্রি করা পাট ভাঙ্গা জামা প্যাণ্ট পরল।
সোয়েটারটা হাতে ঝুলিয়ে কয়েক পলক দেখে কাধে রাখল।পাচটা বাজে দেরী না করে ভাবল সকাল সকাল বেরোনোই ভাল।মায়ের কাছে গিয়ে বলল,সাবধানে থেকো।
আমার পাহারা দেবার লোক আছে।তুই সাবধানে যাস।মিনুকে আমার কথা বলিস।
সুখরঞ্জন বিহবল দৃষ্টিতে মাকে দেখে।পাহারা দেবার কাউকে দেখেছে বলে মনে পড়ল না।
তোমাকে পাহারা দেয় কে?
কেন তোর বাবা।সারাক্ষন আমি তাকে পাশে পাশে দেখি।
প্রণাম করার ছলে চোখের জল লুকায়।সুমনা ছেলের চিবুক ছুয়ে আশির্বাদ করলেন।বিচিত্র এই বাঙালী মায়েরা কি গভীর বিশ্বাস নিয়ে বেচে আছেন।
বাস স্ট্যাণ্ডে পৌছে জিজ্ঞেস করে বাসে উঠল।লোকজন তেমন নেই পছন্দ মত জানলার ধারে একটা আসন দখল করে বসল।সূর্য ঢলে পড়েছে পশ্চিমে।জানলা দিয়ে উপচে পড়ছে মিঠেল রোদ।দেখতে দেখতে বাস ভরে গেল।একটা ঝিমুনির ভাব আসছে।সুখরঞ্জন চোখ বুজে ঝিমোতে থাকে হকারের উপদ্রব এড়াতে।এক্টু পরেই বাস নড়ে উঠল।সুখরঞ্জন চোখ মেলে বাইরের দিকে তাকায়।এদেশে এসে এই প্রথম বাসে চড়ার অভিজ্ঞতা।কিছুক্ষনের মধ্যে বাস লোকালয় ছেড়ে ফাকা রাস্তা ধরে।দুধারে দিগন্ত ধান ক্ষেত।হাওয়ার আকুলি বিকুলিতে দুলছে।শীতের দিন ছোটো হয় মুহূর্তে ম্লান হয়ে এল চরাচর।বাস ছুটে চলেছে তীব্র বেগে।মাঝে মাঝে থামছে লোক নামছে উঠছে তার বেশী।নৈহাটি কতদূর বসে থেকে ক্লান্তি এসে গেছে।টিকিট কাটার সময় কণ্ডাক্টরকে বলেছিল নৈহাটি নামিয়ে দিতে।ভীড়ে কণ্ডাকটরকে দেখছে না।তার মনে আছে কিনা কে জানে।পাশে বসা ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করতে বললেন,এইতো সামনে।
বাস থামতে কণ্ডাকটর হাক পাড়ে টিশন টিশন।
সুখরঞ্জন তড়াক করে উঠে দাড়ালো।
বাস থেকে নেমে সুখরঞ্জন টের পেল বাতাসে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা ভাব।মাথা গলিয়ে সোয়েটারটা গায়ে দিল।ফুলহাতা সোয়েটার হলে ভাল হত।একজন পথচারীকে জিজ্ঞেস করে স্টেশনের রাস্তা ধরল।
রেপু দিলাম। সাথে আছি।
Posts: 1,215
Threads: 24
Likes Received: 10,145 in 1,172 posts
Likes Given: 18
Joined: Nov 2019
Reputation:
2,747
ত্রয়োদশ অধ্যায়
একটু আগে একটা ট্রেন চলে গেল।প্লাট ফর্ম প্রায় ফাকা। টিকিট কেটে প্লাট ফরমে ঢুকে দেখল একটা বেঞ্চে হাফ হাতা সোয়েটার গায়ে মধ্য বয়সী এক ভদ্রলোক বসে আছে একা।পায়ে পেয়ে সেদিকে এগিয়ে গেল।এক্টু দূরত্ব বাচিয়ে বেঞ্চে বসল।ভদ্রলোক আড়চোখে তাকে একাবার দেখলেন।কোলের উপর বেড কভারের প্যাকেট সুখরঞ্জন ভাবে ভদ্রলোককে ট্রেনের কথা জিজ্ঞেস করবে কিনা।ভদ্রলোক এমন উদাসভাবে অন্যদিকে তাকিয়ে ভরসা হচ্ছে না।
ভাইসাব আপনের কাছে ম্যাচিস আছে?
সুখরঞ্জন তাকিয়ে দেখল ভদ্রলোক তাকেই বলছেন।
আমি সিগারেট খাই না।
ভেরি গুড।টোবাকো ইজ ইঞ্জুরিয়াস টু দি হেলথ।
জ্ঞানপাপী।সব জানে তবু খাওয়া চাই।
আপনি ভাবছেন জেনে শুনে আমি খাই কেন?
সুখ রঞ্জন চমকে উঠল সেতো একথা বলেনি।লোকটির প্রতি কৌতূহল বাড়ে।
অনেক চেষ্টা করেছি ছাড়তে পারিনি।
বড্ড বেশি বকে ভদ্রলোক।কে তোমার কাছে ইতিহাস শুনতে চাইছে।
আপনি ভাবছেন আমি বেশী কথা বলি।
বিস্ময়ের সীমা থাকে না ।ভদ্রলোক বলতে থাকেন,সবাই এরকম বলে।আসলে কি জানেন কথা বলি নিজের স্বার্থে।যত কথা বলি তত নিজেকে হালকা মনে হয়।তা ভাই যাবেন কই?
সুখরঞ্জন উৎসাহিত হয়ে বলল,বৈদ্যবাটি।
ভদ্রলোক ভ্রু কুচকে তাকে দেখে বলল,ব্যাণ্ডেল লোকাল ধরে তারপর বৈদ্যবাটি।যাক একজন সঙ্গী পাওয়া গেল।আপনি তো আমার সহযাত্রী।
আপনি বয়োজ্যেষ্ঠ আমাকে তুমি বলতে পারেন।
বৈদ্যবাটি কার বাসায় যাবে?
সুখরঞ্জন পকেট থেকে কার্ড বের করে দেখাতে ভদ্রলোক বললেন, চাপদানী স্পন্দন?চল তোমাকে নিয়ে যাচ্ছি।
আপনার ওখানে নেমন্তন্ন আছে?
না আমি চাপদানীতে থাকি নেমন্তন্ন নেই।শকিবুল ইমাম আমার নাম বললে ওরা চিনবে।
আমার নাম সুখদারঞ্জন বসু।
কোনো চিন্তা কোরোনা একেবারে জায়গামত পৌছে দেব।এক্টু বোসো এইটা ধরিয়ে আনি।
ইমামসাহেব উঠে চলে গেলেন।ভদ্রলোক . অথচ এতক্ষন কথা বলে বুঝতেই পারি নি।কি সুন্দর অমায়িক ব্যবহার। তাহলে মানুষে মানুষে এত ভেদাভেদ হানাহানি কেন।দুটি মেয়ে সম্ভবত কলেজ পড়ুয়া পাশে এসে বসল।বেঞ্চে চারজন বসা যায়,গায়ে গা লেগে যায়।ইমাম সাহেবের বসার জায়গা নেই বিরক্ত হয় সুখদা।
যাইরে বাড়ী যাই সন্ধ্যে হয়ে এল।
আরেকটু বোস না।কাছেই তো বাড়ি।
ওদের কথা কানে যেতে বুঝতে পারে এরা ট্রেনের প্যাসেঞ্জার নয়।আড্ডা দিতে এসেছে।ইমামসাহেব সাহেব আসছেন।সুখ উঠে এগিয়ে যাবে কিনা ভাবছে।একটি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল,আসিরে কাল কলেজে দেখা হবে।ইমামসাহেব এসে বসতে অন্য মেয়েটি উঠে ওদিকে চলে গেল।ইমাম সাহেব সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে ধোয়া ছাড়তে ছাড়তে বললেন,এবার আমাদের উঠতে হবে।গাড়ী দিয়েছে তিন নম্বরে।
প্লাট ফর্ম এক আজিব জায়গা।কতরকম মানুষ আসে প্লাট ফরমে।কেউ আসে ট্রেন ধরতে কোথাও যাবার জন্য কেউ আসে বসে গল্প গুজব করতে রাতে অন্য চেহারা।এইসব বেঞ্চগুলো তখন ভবঘুরেদের দখলে।কেউ ট্রেন ধরতে না পেরে বেঞ্চে শুয়ে রাত কাটিয়ে দেয়।
চলো তিন নম্বরে।
ইমাম সাহেবের সঙ্গে চলতে শুরু করি।ভদ্রলোকের সঙ্গে আলাপ হয়ে ভালই হয়েছে।দু নম্বর তিন নম্বর জানা ছিল না।তিন নম্বরে একটা ফাকা গাড়ী দাঁড়িয়ে ছিল।ইমাম সাহেবের কথা মতো উঠে জানলার ধারে দুজনে সামনা সামনি বসলাম।মানুষ উঠছে কেঊ উঠে একটা রুমাল রেখে আবার নেমে গেল।
তুমি কোথা থেকে আসছো?
বনগাঁ গোপাল নগর থেকে বাসে এলাম।
বাসে কেন?
আমি এখানকার কিছুই চিনি না।আমার এক বন্ধু বলল, বাসে গেলেই সুবিধে।
তুমি এখান থেকে ট্রেনে রাণাঘাট গিয়ে ওখান থেকে বনগাঁর ট্রেন ধরে গেলে কমসে কম আধ ঘণ্টার সাশ্রয় হবে।আজই তো ফিরবে?
হ্যা বাড়ীতে মা একা আছে।
বেশী রাত কোরোনা তাহলে প্লাটফরমে রাত কাটাতে হবে।
মৃদু হাসলাম।ভদ্রলোক বেশ কথা বলেন।
বিয়ে বাড়িতে খাওয়ার একটা মজা আছে।বিনি পয়সায় দামী দামী খাবার প্রতিদিনের এক ঘেয়েমী থেকে একটু আলাদা আর কি।
দুড়দাড় করে লোক ওঠা শুরু হতেই ইমামসাহেব বললেন,এবার ছাড়বে।
ঠিক ট্রেন ছেড়ে দিল।দূরত্ব বেশী নয় দুটো স্টেশন পর ব্যণ্ডেল জংশন।ট্রেন থেকে নেমেই দেখলাম একটা ট্রেন ছাড়বে ছাড়বে করছে।ইমাসাহেবের সঙ্গে ছুটে সেই ট্রেনে চেপে বসলাম।
ইমামসাহেব সঙ্গী না হলে খুব মুশকিলে পড়তাম।বৈদ্যবাটি নেমে মনে হল আলোয়ানটা নিয়ে এলেই ভালো করতাম।জাকিয়ে শীত পড়েছে।
এবার কি বাসে উঠতে হবে?
না না হাটাপথ দশ মিনিট,চলো দেখিয়ে দেবো।
দুজনে হাটতে শুরু করি কিছুক্ষন পর দূরে একটা আলো ঝলমল বাড়ি দেখিয়ে বললেন,ঐ হচ্ছে স্পন্দন।
যাবেন না?
এখন কটা বাজে।
দশটা বাজতে মিনিট পনেরো হবে।ঘড়ি দেখে বললেন।
আমার অন্য পথ।ইমাম সাহেবকে পিছনে রেখে দ্রুত পা চালাই।গিয়েই খেতে বসে যেতে হবে।মাসী ছাড়া কাউকে চিনি না।মাসীকেই বা পাবো কোথায়?এরক দ্বিধা দ্বন্দ্ব নিয়ে এগোতে থাকি।
The following 28 users Like kumdev's post:28 users Like kumdev's post
• a-man, Akash88, Ari rox, Atonu Barmon, bdbeach, Biddut Roy, Boti babu, buddy12, ddey333, Deedandwork, DEEP DEBNATH, Dodo9, Enora, Jibon Ahmed, MNHabib, nextpage, nightangle, ppbhattadt, Raj_007, ray.rowdy, S.K.P, sudipto-ray, the artist, Tiger, tuhin009, Uzzalass, Wonderkid, WrickSarkar2020
Posts: 1,591
Threads: 1
Likes Received: 1,559 in 982 posts
Likes Given: 5,332
Joined: Jan 2019
Reputation:
199
দ্রুত আপডেট দেবার জন্য
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
রেপু দিলাম ।
•
Posts: 168
Threads: 2
Likes Received: 364 in 107 posts
Likes Given: 390
Joined: Jun 2022
Reputation:
51
(29-08-2022, 05:19 PM)poka64 Wrote: "দাদা ইন্ডিয়ান" আসতেন
ছন্দে ছন্দে ভরিয়ে দিতেন
ইন্ডিয়ান দাদা এখনো আছে আপনাদের সাথে ! শুধু চিনে নিতে হবে !
Posts: 1,591
Threads: 1
Likes Received: 1,559 in 982 posts
Likes Given: 5,332
Joined: Jan 2019
Reputation:
199
(30-08-2022, 07:49 PM)আমিও_মানুষ Wrote: ইন্ডিয়ান দাদা এখনো আছে আপনাদের সাথে ! শুধু চিনে নিতে হবে !
কি নামে আছেন ?
Posts: 224
Threads: 0
Likes Received: 185 in 141 posts
Likes Given: 1,965
Joined: Nov 2021
Reputation:
9
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুত আপডেটের জন্য ধন্যবাদ।
Posts: 1,175
Threads: 3
Likes Received: 1,400 in 937 posts
Likes Given: 3,665
Joined: Apr 2022
Reputation:
150
এই না হলে আপডেট ধন্যবাদ দাদা এত তাড়াতাড়ি আপডেট দেওয়ার জন্য।
আমাকে আমার মত থাকতে দাও
Posts: 145
Threads: 0
Likes Received: 81 in 62 posts
Likes Given: 203
Joined: Nov 2021
Reputation:
4
ধন্যবাদ ভাই আপডেট দেওয়ার জন্য
Posts: 168
Threads: 2
Likes Received: 364 in 107 posts
Likes Given: 390
Joined: Jun 2022
Reputation:
51
(30-08-2022, 08:54 PM)buddy12 Wrote: কি নামে আছেন ?
আমিও_মানুষ
Posts: 1,591
Threads: 1
Likes Received: 1,559 in 982 posts
Likes Given: 5,332
Joined: Jan 2019
Reputation:
199
(31-08-2022, 07:21 PM)আমিও_মানুষ Wrote: আমিও_মানুষ
জানা থাকলো। ভালো থাকবেন ।
পোকাদার কথামতো মাঝে মাঝে
দু চার লাইন লিখবেন আশা করি ।
রেপু দিলাম ।
Posts: 110
Threads: 0
Likes Received: 75 in 61 posts
Likes Given: 1
Joined: Jan 2019
Reputation:
1
আমার মনে হচ্ছে এখানে কোন ঘটনা ঘটবে।।
Posts: 1,591
Threads: 1
Likes Received: 1,559 in 982 posts
Likes Given: 5,332
Joined: Jan 2019
Reputation:
199
(01-09-2022, 03:38 AM)DevilBlood Wrote: আমার মনে হচ্ছে এখানে কোন ঘটনা ঘটবে।।
আমারো তাই মনে হচ্ছে ।
•
Posts: 263
Threads: 0
Likes Received: 203 in 177 posts
Likes Given: 354
Joined: May 2022
Reputation:
11
•
Posts: 480
Threads: 0
Likes Received: 999 in 422 posts
Likes Given: 828
Joined: Aug 2021
Reputation:
178
(31-08-2022, 07:21 PM)আমিও_মানুষ Wrote: আমিও_মানুষ
নতুুুন নামেে এলে তুুুুমি
আমিও_মানুষ
তোমায় পেয়ে লাগছে ভাল
হয়ে গেল দিল খুস
Posts: 480
Threads: 0
Likes Received: 999 in 422 posts
Likes Given: 828
Joined: Aug 2021
Reputation:
178
সুখরন্জন গুড বয়
আমি না সবায় কয়
Posts: 14
Threads: 1
Likes Received: 47 in 11 posts
Likes Given: 0
Joined: Dec 2021
Reputation:
3
01-09-2022, 04:05 PM
(This post was last modified: 01-09-2022, 04:12 PM by adoniscal. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
•
Posts: 62
Threads: 0
Likes Received: 36 in 33 posts
Likes Given: 457
Joined: May 2021
Reputation:
1
•
|