Thread Rating:
  • 66 Vote(s) - 2.26 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
আড্ডা
ফোটকে দা এক তোতলা মেয়েকে বিয়ে করেছে, ফুলশয্যার পরের দিন সবাই এক সাথে বসে গল্প করছে, শুধু ফোটকে দা বউকে কি একটা বলে কাজে বেরিয়ে গেলো

 
ননদ: বৌদি কাল রাতে কি হলো?
 
বৌদি: তোমার দাদা সারা রাত আমায় চু চু চু চু...
 
ননোদ: আরে আরে থামো থামো, সবাই আছে যে?
 
বৌদি: আরে ধুর, সারা রাত ধরে চু চু চুল বেঁধে দিয়েছে
 
ননোদ: উফ্, তুমি না? ভয়ধরিয়ে দিয়েছিলেন, যাই হোক, কাজে যাওয়ার সময় দাদা কি বোলে গেলো তোমায়?
 
বৌদি: বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢো ঢো....
 
ননোদ: উফ্, থামোথামো, সবাই আছে যে?
 
বৌদি: আরে ধুর, তোমার দাদা বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢোকার কোনো ঠিক নেই, বাড়ি ফিরতে দে দে দেরি হতে পারে
 
ননদ: উফ্, তুমি না?
 
রাতে ফোটকে দা বাড়ি ফিরলো, শাশুড়ি বললেন..
বৌমা, রান্না ঘরে যাও, রান্নাটা বসিয়ে দাও
 
বৌমা: রান্না ঘরে যা আবো না, ওখানে আমায় একা পে পে পেয়ে আপনার ছে লে আমায় খুব টি টি টি টি...
 
শাশুড়ি: ইস, চুপ করো, তোমার শশুর মশাই আছে গো!
 
বৌমা: আরে ধুর, রান্না ঘরে একা পে য়ে আমায় খুব টি টি টিটকিরি দেবে, রান্না করতে পারি না বোলে
 
শাশুড়ি: উফ, তুমি না? থাক বাপু তোমায় কিছু করতে হবে না, তুমি চুপটি করে বসে থাকো মা
 
বৌমা: বসে থাকার উপায় আছে মা?
 
শাশুড়ি: কেনো? বসে থাকতে পারবে না কেনো?
 
বৌমা: ছোট দেওর বলবে, বৌদি ভালো করে মা মা মা মালিশ করে দাও আমার ধো ধো ধো....
 
শাশুড়ি: চুপ করো চুপ করো, কি সব বলছো? মাথা খারাপ হয়ে গেছে তোমার?
 
বৌমা: আরে ধুর, ধো ধো ধো ধরে থাকা মাথা মা মা মা মালিশ করার কথা বলবে ওর মা মা মাথা ধরেছে খুব
 
শাশুড়ি: উফ, থাক থাক তুমি বরং আমাদের কাজের ছেলে রতন কে ডেকে দাও, এসে রান্নাটা সেরে ফেলুক
 
বৌমা: না, আমি ওর ঘরে যাবো না গেলেই আমার গাঁ গাঁ গাঁ.....
 
শাশুড়ি: ইসস, চুপ করো গো? সবাই কি ভাববে?
 
বৌমা: আরে ধুর, রতনের ঘরে গেলে আমার গাঁ গাঁ গাঁ গাঁয়ের কথা জিজ্ঞাসা করবে আমাদের একই গাঁয়ে বা বা বা বাড়ি কি না?
 
শাশুড়ি: ক্ষমা করো বৌমা, তোমার মনে যা চায় তাই করো শুধু নীরব থাকো
 
বৌমা: ঠিক আছে মা, আমি চু চু চুপ করেই থাকবো আপনার ছেলেকে শুধু বলে দেবেন, কা কাকা কালকের মত আজকেও যেনো গু গু গু...
 
শাশুড়ি: তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে বৌমা?
 
বৌমা: আরে ধুর, আমি গু গু গুড নাইট অয়েল জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলছি আপনাদের বা বা বাড়িতে খুব মশা
 

[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
(15-11-2021, 11:31 AM)ddey333 Wrote: ফোটকে দা এক তোতলা মেয়েকে বিয়ে করেছে, ফুলশয্যার পরের দিন সবাই এক সাথে বসে গল্প করছে, শুধু ফোটকে দা বউকে কি একটা বলে কাজে বেরিয়ে গেলো

 
ননদ: বৌদি কাল রাতে কি হলো?
 
বৌদি: তোমার দাদা সারা রাত আমায় চু চু চু চু...
 
ননোদ: আরে আরে থামো থামো, সবাই আছে যে?
 
বৌদি: আরে ধুর, সারা রাত ধরে চু চু চুল বেঁধে দিয়েছে
 
ননোদ: উফ্, তুমি না? ভয়ধরিয়ে দিয়েছিলেন, যাই হোক, কাজে যাওয়ার সময় দাদা কি বোলে গেলো তোমায়?
 
বৌদি: বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢো ঢো....
 
ননোদ: উফ্, থামোথামো, সবাই আছে যে?
 
বৌদি: আরে ধুর, তোমার দাদা বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢোকার কোনো ঠিক নেই, বাড়ি ফিরতে দে দে দেরি হতে পারে
 
ননদ: উফ্, তুমি না?
 
রাতে ফোটকে দা বাড়ি ফিরলো, শাশুড়ি বললেন..
বৌমা, রান্না ঘরে যাও, রান্নাটা বসিয়ে দাও
 
বৌমা: রান্না ঘরে যা আবো না, ওখানে আমায় একা পে পে পেয়ে আপনার ছে লে আমায় খুব টি টি টি টি...
 
শাশুড়ি: ইস, চুপ করো, তোমার শশুর মশাই আছে গো!
 
বৌমা: আরে ধুর, রান্না ঘরে একা পে য়ে আমায় খুব টি টি টিটকিরি দেবে, রান্না করতে পারি না বোলে
 
শাশুড়ি: উফ, তুমি না? থাক বাপু তোমায় কিছু করতে হবে না, তুমি চুপটি করে বসে থাকো মা
 
বৌমা: বসে থাকার উপায় আছে মা?
 
শাশুড়ি: কেনো? বসে থাকতে পারবে না কেনো?
 
বৌমা: ছোট দেওর বলবে, বৌদি ভালো করে মা মা মা মালিশ করে দাও আমার ধো ধো ধো....
 
শাশুড়ি: চুপ করো চুপ করো, কি সব বলছো? মাথা খারাপ হয়ে গেছে তোমার?
 
বৌমা: আরে ধুর, ধো ধো ধো ধরে থাকা মাথা মা মা মা মালিশ করার কথা বলবে ওর মা মা মাথা ধরেছে খুব
 
শাশুড়ি: উফ, থাক থাক তুমি বরং আমাদের কাজের ছেলে রতন কে ডেকে দাও, এসে রান্নাটা সেরে ফেলুক
 
বৌমা: না, আমি ওর ঘরে যাবো না গেলেই আমার গাঁ গাঁ গাঁ.....
 
শাশুড়ি: ইসস, চুপ করো গো? সবাই কি ভাববে?
 
বৌমা: আরে ধুর, রতনের ঘরে গেলে আমার গাঁ গাঁ গাঁ গাঁয়ের কথা জিজ্ঞাসা করবে আমাদের একই গাঁয়ে বা বা বা বাড়ি কি না?
 
শাশুড়ি: ক্ষমা করো বৌমা, তোমার মনে যা চায় তাই করো শুধু নীরব থাকো
 
বৌমা: ঠিক আছে মা, আমি চু চু চুপ করেই থাকবো আপনার ছেলেকে শুধু বলে দেবেন, কা কাকা কালকের মত আজকেও যেনো গু গু গু...
 
শাশুড়ি: তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে বৌমা?
 
বৌমা: আরে ধুর, আমি গু গু গুড নাইট অয়েল জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলছি আপনাদের বা বা বাড়িতে খুব মশা
 


এই বৌমা নির্ঘাত কোনোদিন শশুর শাশুড়িকে হাসপাতালে পাঠিয়ে ছাড়বে.... তাও মুখের কথা দিয়েই.  Big Grin
Like Reply
আচ্ছা, সৃজিতের আসছে পুজোয় নতুন সিনেমার স্ক্রিপ্ট রেডি হয়ে গেছে কোরোনার প্রেক্ষাপটে, অদ্বিতীয় পুরুষ গল্পটা ছোট রে অনেকটা এরকম 

দেবাশীষ (যীশু সেনগুপ্ত) বিদেশে চাকরি করে অফিস থেকে ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে বলায় সে কোলকাতায় লে আসে আসার সময় সব জমানো টাকা খরচ রে বউ অনামিকার (সোহিনী সরকার) জন্য একটা হীরের আংটি কেনে এদিকে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ধুয়ে অনামিকার অনামিকায় হাজা হয়ে গেছে সে হীরের আংটি পরতে পারে না ফলে তীব্র অশান্তি হয় আর দেবাশীষ এই লক ডাউনের মধ্যেই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যায় পুরো ব্যাপারটা অনামিকার বাবা (বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী) একটা রকিং চেয়ারে সে আনন্দবাজার পত্রিকা পড়তে পড়তে লক্ষ্য রে মেয়েকে বলে যে লক ডাউন উঠে গেলেই সেলিকল এনে দেবেযাতে মেয়ের হাজা জামাইয়ের চুলকুনি দুটোই কমে রাস্তায় দেবাশীষের সঙ্গে ছোটবেলার বন্ধু পিন্টুর (রুদ্রনীল ঘোষ) দেখা হয় সে বলে, তা লে কী বন্ধু আমরা মদ খাব না, আমরা খাব না মদ? এই লে সে দেবাশীষকে নিয়ে যায় সি আর দাস আভিন্যুর একটা আন্ডারগ্রাউন্ড ঠেকে সেখানে দেবাশীষের সঙ্গে আলাপ হয় রিনা বেজ নামে এক উদ্ভিন্ন যৌবনা নার্সের (স্বস্তিকা মুখার্জী) রিনার সঙ্গে রাত কাটিয়ে দেবাশীষ বুঝতে পারে যে রিনা ভোরবেলায় তার আন্ডারপ্যান্ট চুরি রে পালিয়েছে এদিকে রিনার মাথায় তখন একটাই চিন্তা মাস্ক পাওয়া যাক বা নাই যাক, যে করেই হোক তাকে বাঁচাতে হবে কোরনায় আক্রান্ত বাঙালির শেষ জিনিয়াস, অদ্বিতীয় পুরুষ বিপ্লব সেনগুপ্তকে (অঞ্জন দত্ত) বিপ্লব সেনগুপ্ত যে কিনা একাধারে প্রাক্তন নকশাল, ক্ষ্যাপা*দা গে, সে আজ গোল ফ্রেমের কালো চশমা আর বাথরোব্পরে হাসপাতালে বেডে শুয়ে ভাট বকছে! ওদিকে দেবাশীষ আন্ডারপ্যান্টের খোঁজ করতে করতে পিন্টুর সাহায্যে রিনার হাসপাতালে এসে যখন পৌঁছয়, তখন রিনা ক্লোরোকুইনের সাথে কোকেন মিশিয়ে মৃতপ্রায় বিপ্লবকে চার্জ করতে যাচ্ছিল ঠিক সেই মুহূর্তে আন্ডারপ্যান্ট বিহীন দেবাশীষকে দেখে বিপ্লব আবার জেগে ওঠে আর তখনি দেবাশীষের নজর পরে রিনার মাস্কের ওপর এবং তাকে চোর ভেবে সে যে কত বড় ভুল করতে চলেছিল তা বুঝতে পারে 
 
অদ্বিতীয় পুরুষ নিয়ে টলি পাড়ায়-
 
অঞ্জনদার রোলটা করতে পারলে অভিনেতা হিসেবে অনেকটা সমৃদ্ধ হতাম” — বুম্বাদা 
সৃজিতকে আমি ফোন রে বলেছি বিয়ের পর তোর কাজ অনেক ম্যাচিওর করেছে”— রিনাদি 
আমি তো কিছুতেই বুঝতে পারছিনা প্রোজেক্টায় আমি নেই কেন”— পরম 
বললাম তো, মানিক জেঠুর নায়কের পরে বাংলা সিনেমায় এরকম লেয়ারড ক্যারেক্টার বিল্ডাপ আমি অন্তত দেখিনি!”— অপুদা
 
Like Reply
'বাবা কেন করোনা' - একটি বাংলা ছবির কাহিনী 

*************************************** 
মধ্যবিত্ত পাল পরিবার দেওয়ালে পলেস্তারা খসে পড়েছে , পায়খানায় হেবি পেছল , লোহার বালতির খ্যাট খ্যাট শব্দ , ভাতের হাঁড়ির পেচন হেবি কালো বাবা (কালী ব্যানারজি) খুবই গরীব অসুস্থ চোখে ন্যাবা , হার্টে ফুটো , কিডনিতে পাথর , মলদ্বারে ঘা , ফুসফুসে ফুস্কুড়ি , স্পাইনাল কর্ড টাল খেয়েছে , ব্রেনের ভেতর ব্রণ কিন্তু , টনটনে চোপা , হেবি ডায়লগ ঝাড়েন রাতে ঠিক টাইমে হরলিক্স না পেলে হেবি খিস্তি করেন তিন ছেলে এক মেয়ে বড় ছেলে (রঞ্জিত) প্রাইমারি স্কুলে ক্লার্ক মেজো ছেলে (অভিষেক) বিটেক পাশ করে আইটি সেলে কাজ করে , ওয়ার্ক ফ্রম হোম ছোটো ছেলে রাজু (পোসেনজিত) কলেজে পড়ে সে কিছুদিন পরে খুবই বড় বিজ্ঞানী হবে , তাই জাস্টিস রায়ের (রিটায়ার্ড ফেলুদা সৌমিত্র) একমাত্র দস্যি মেয়ে ঝুমা (ঋতুপর্না) রাজুর প্রেমে পাগল বুড়ো বাপটার আইবুড়ো মেয়ে রিমি (চুমকি) বাবা বলে দিয়েছে , আমার একটাও পয়সা নেই তোকে বিয়ে দেবার মতন মেয়ে তাই পাড়ার গুন্ডা ভোম্বল (লোকেশ) এর সঙ্গে প্রেম করে ভোম্বল বলেছে বিয়ে আর বউভাত দুটোরই খরচ বহন করবে রাজু আর রিমি বাবার দ্বিতীয় পক্ষের বউ (অনামিকা) এর প্রোডাক্ট    
 
বড় বউ (সন্ধ্যা) বাবাকে খুবই যত্ন করেন বাবা ছলছল চোখে বলেন - 'বউমা আর এক পেগ হরলিক্স রিপিট করো' বউমা ঘোমটা টেনে বলেন - 'এখুনি দিচ্ছি বাবা চাট হিসেবে কি নেবেন লেরো বিস্কুট নাকি মুড়ি ?’ এদিকে শাশুড়ি বুড়োকে উঠতে বসতে ঝাড় দেন বুড়ো বউমার কাছে আবদার করলে বলেন - 'দুদিন পর ঘাটে যাবে , এখন অতো হরলিক্স খাবার কি দরকার ?’  এদিকে মেজো বউ , বড় বউকে দুচক্ষে দেখতে পারে না সে প্ল্যান করে বড় বৌদির বানানো হরলিক্সে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে রাখবে এতে ঝাঁট জালানো বুড়োটাও মরবে আর বড় বৌদির নামে দোষ দিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া যাবে এদিকে মেজো বউকে পাড়ার ওষুধের দোকান ঘুমের ওষুধের বদলে ভুল করে ভায়াগ্রা দিয়ে দেয় বুড়ো সেই রাতে হরলিক্স খেতে খেতে বড় বউমাকে বলে - 'আজ হরলিক্স খুব strong  বানিয়েছ তাই না খুব ভালো লাগছে বুড়োমানুষকে তো কেউ আর strong  দেয় না ' বুড়ো আর বড় বউমা কেউই জানতো না , ওই হরলিক্সে মেজো বউ চারখানা ভায়াগ্রার বড়ি মিশিয়েছে সেই রাতে বুড়ো বিশাল তাণ্ডব স্টার্ট করে বুড়ির সঙ্গে দাদুর মরা সাপ ফণা তুলে 'নাগিন নাগিন' ডান্স করতে থাকে পর্দায় দেখা যায় বুড়ো লাল চশমা , মাথায় আলো জ্বলা লাল শিং লাগিয়ে গান গাইছে -  
 
'আমি জেনো বুড়ো নই , তুমি নও বুড়ি
হরলিক্স খেয়ে আজ লাগে সুড়সুড়ি
উড়ি বাবা উড়ি , উড়ি বাবা উড়ি'  
 
পরের দিন সকালে মেজো বউ অপেক্ষা করছেন কখন বুড়োর টেঁসে যাবার সুখবর আসবে কিন্তু , দেখেন শাশুড়ি হঠাৎ এমন লজ্জা পাচ্ছেন যেভাবে ফুলসজ্জার পরের দিন নতুন বউ লজ্জা পান শালা , বুড়োটা মরেনি তারমানে ! মেজো বউ হেবি খচে যান তখনই বাড়িতে হাজির হন মেজো বউ এর ভাই (নিমু) , সঙ্গে বউ ওদের বাড়ির ওখানে হেবি করোনা হচ্ছে তাই দিদির বাড়ি পালিয়ে এসেছে তারপরই পুলিশ অফিসার (সব্যসাচী) বাড়িতে আসে উনি বলেন সবসময় মাস্ক পরতে আর বাড়ির ভেতরেই থাকতে পাড়ায় নাকি করোনা হচ্ছে
 
লকডাউনের ফলে পাল পরিবারের সবাই মুখে সারাক্ষণ মাস্ক পরে আছে আইটি সেলে কর্মরত মেজো ছেলের খুবই কাজের চাপ যত ফেক ছড়াবে তত প্রমোশন ! ছোটো ছেলে রাজু প্রেমিকা ঝুমাকে প্রাইভেট টিউশন দিতো সেই থেকেই প্রেম সে এখন হোয়াটসঅ্যাপে পড়াচ্ছে ঝুমাকে ঝুমা পড়া না বুঝে হোয়াটসঅ্যাপ কলে রাজুকে সিডিউস করে তারপরই বৃষ্টি নেমে গান শুরু হয়
 
'যতই মুখে পরো মাস্ক আমার ঝুমা
তোমাকে দিয়েই যাবো হাজার হাজার চুমা
আমার ঝুমা , আমার ঝুমা'  
 
এদিকে মেজো বউয়ের ভাই যে করোনার ভয়ে সপরিবারে দিদির বাড়ি  বডি ফেলে দিয়েছে , তার কুনজর ছিল ননদ রিমির দিকে একদিন সুযোগ বুঝে ছাদে একা পেয়ে সে রিমি ভেবে নিজের বউকেই কুপ্রস্তাব দিয়ে ফেলে ! তখন বেশ অন্ধকার ছিল , মুখে মাস্ক পরে থাকায় সে   নিজের বউকে রিমি ভেবে বসে বউ উদমা ক্যালায় , তারপর বঁটি দিয়ে বরের যন্তরটি কেটে তার কিমা করে , সেই কিমা দিয়ে পরের দিন ঘুগনি বানায় বাবা খেয়ে বলেন - 'এতো ভালো ঘুগনি কোনদিন খাইনি' বাবা তারপর বড় বউমার কাছে আবদার করেন - 'আচ্ছা আজকাল বালগোলা কফি বলে কি একটা বেড়িয়েছে না একদিন খাওয়াবে আমায় ' বড় বউমা ঘোমটা টেনে বলেন - 'বাবা ওটা বালগোলা নয় , ডালগোলা' বাবা বলেন , এতো বছর পাল বংশের ঘানি টানতে টানতে বাল আর ডাল এক হয়ে গেছে মা গোটা হল হাততালিতে ফেটে পড়ে
 
এদিকে মেজো বউ এর ভাইয়ের আসার দুসপ্তাহ পর বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন বাবা সবাইকে খিস্তি করতে থাকেন ভাইরাস বয়ে আনার জন্য লকডাউন কেউই তেমন মানেনি বড় ছেলে ভিড় বাজারে গেছে কাতলা কিনতে , মেজো চা খেতে গেছে , রাজু বাড়ি ফাঁকা পেয়ে ঝুমাকে অসব্য টিউশনি দিয়ে এসেছে বাবা যদিও বলছেন , মেজো বউমার হারামি ভাইটাই ভাইরাস এনেছে মেজো বউমা মানতে রাজী নন তার আদরের ভাই কি ভাইরাস আনতে পারে ! তিনি বলেন , আরে বাবার পাইখানা পরিষ্কার হয়নি , গ্যাস থেকে হচ্ছে এসব বড় বউমা কাঁদতে কাঁদতে বলেন , বাবার শ্বাসকষ্ট কিছুতেই গ্যাস থেকে হতে পারে না এদিকে বাবার হাল আরও খারাপ হতে থাকে খরচের ভয়ে বাবা কিছুতেই হসপিটালে যাবেন না একদিন ঝুমা রাজুকে হেবি হ্যাটা দেয় - 'তুমি নাকি এতো ভালো পড়াশুনায় , সামনের দিনে বিরাট বিজ্ঞানী হবে , তাহলে করোনার একটা ওষুধ আবিষ্কার করতে পারছ না বাবার জন্য' ঝুমার হ্যাটা রাজুর হেবি গায়ে লাগে সে বাড়িতে করোনার ওষুধ বানাবে ঠিক করে স্ক্রিনে দেখা যায় , সায়া প্রকাশনীর সহায়িকা খুলে কিসব ফরমুলা হিসেব করছে তারপর একদিন সে কলেজের ল্যাব থেকে কিছু মাল ঝেড়ে বাড়িতে আনে , আর সেগুলি থেকে ওষুধ বানাবার চেষ্টা করে কিন্তু , কিছুতেই সফল হয় না একদিন বাবা মৃত্যুসজ্জায় বিশাল ভাঁট বকতে থাকে   উনি বলেন , আজ আমি বিপিএল বলে কেউ আমাকে একটুও সেবা করলো না , সবাই গ্যাস থেকে হচ্ছে বলে উড়িয়ে দিলো ওদিকে বড় বউ , মেজো বউ , শাশুড়ি , রিমি সবাই ঠাকুর ঘরে গান ধরে
'কেন করলে এরকম বলো'  
জুম অ্যাপের মাধ্যমে গানে ঝুমা , আর বাকি রিলেটিভরাও যোগ দেয়   হাফ বিজ্ঞানী রাজু কাঁদতে কাঁদতে মন্দিরে গিয়ে মাথা ঠুকতে থাকে ঠাকুর সব শুনে একটা জবা ফুল রাজুর হাতে ফেলে দেন রাজু বাড়ি ফিরে সেই ফুল বড় বৌদিকে দেয় বড় বৌদি রাজুর বানানো ওষুধ আর সেই জবা ফুল গুলে হরলিক্স বানিয়ে বাবাকে খাইয়ে দেন বাবা মরে গিয়েও আবার বেঁচে ওঠেন ডালগোলা কফি খেতে চান কিছুদিন পর টেস্ট করে দেখা যায় বাবা নেগেটিভ বাবার গ্যাস থেকেই সব প্রবলেম হচ্ছিলো আসল পজিটিভ মাল ছিল মেজো বৌদির ভাইটা ঢ্যামনাটা সিম্পটম শো করেনি তাঁকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায় পুলিশ নিয়ে এসেছিলেন জাস্টিস রায় (রিটায়ার্ড ফেলুদা সৌমিত্র) তিনি বুড়ো বাবাকে বলেন , লকডাউন উঠলেই ঝুমার সঙ্গে রাজুর বিয়ে দেবেন আর সব খরচ উনিই করবেন বুড়োর চোখে জল চলে আসে উনি বড় বউমাকে আর এক পেগ strong হরলিক্স দিতে বলেন হঠাৎ শাশুড়ি বলে ওঠেন , উনি নেগেটিভ হলেও আমার টেস্ট আজ পজিটিভ এসেছে সবাই অবাক হয়ে বলে , মানে ?? শাশুড়ি লজ্জা লজ্জা মুখ করে বলেন , আমি প্রেগন্যান্ট ! বড় বৌমা জ্ঞান হারান বড় ছেলে বেল্ট খুলে নিজেকেই ক্যালাতে থাকে মেজো ছেলে কম্পিউটার শাট ডাউন করে বোতল খুলে বসেন রাজু  কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যায়  বুড়ো ভাবেন সংসারে আবার একটা পেট বাড়লো তার মরে গেলেই ভালো  হয়বাড়ির কেউই জানে না সেদিন হরলিক্স ভায়াগ্রা ছিল সিনেমা শেষ হয়   
 

Like Reply
(15-11-2021, 11:44 AM)ddey333 Wrote: 'বাবা কেন করোনা' - একটি বাংলা ছবির কাহিনী 


 


clps clps clps clps  সেরা মুভি , তবে বউ পেটানর কোন সিন না থাকায় মনটা ষোল আনা ভরলো না ।
Like Reply
(15-11-2021, 05:46 PM)cuck son Wrote: clps clps clps clps  সেরা মুভি , তবে বউ পেটানর কোন সিন না থাকায় মনটা ষোল আনা ভরলো না ।

Mast
Like Reply
অদ্বিতীয় পুরুষ আমাদের শেখায় মাস্ক এর অপরিহার্যতা  বাহ বাহ শিক্ষণীয় মুভি । স্যলুট সৃজিত কে এমন দামী একটা মুভির জন্য । 

করোনায় আন্ডারপেন্ট না হলেও চলবে কিন্তু মাস্ক অবশ্যই লাগবে ।
Like Reply
সৃজিতের নাম শুনলেই আমার খুব হিংসা হই...
Like Reply
আড্ডা দেওয়ার কেউ নেই
Like Reply
দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম সন্ধ্যারতির সময় আসন্ন প্রার্থণাগৃহ ভক্তকূল ঋত্বিকদের আগমনে পূর্ণ 

কাজলাবাবা তার প্রিয় পালঙ্কে চিরাচরিত ভঙ্গিতে চোখ বুজে, দুদু বার করে শয়ন করে আছেন বড়োমার কোলে মাথা রেখে ছোটোমা তার পায়ের সামনে বসে পদসেবা করছেন আহা.. যেন সাক্ষাৎ নারায়ণ ক্ষীর সাগরে যোগনিদ্রায় শায়িত প্রানাধিক প্রিয় সুপ্রভা মা পালঙ্কে জায়গা না পেয়ে মেঝেতে গুরুদেবের পদতলে বসে আছেন
তার সতীনদ্বয় যে তাকে হিংসা করে সেটা তিনি ভালোই বোঝেন কারন, কাজলাবাবা তাকেই বেশি ভালোবাসেন সুযোগ পেলেই তারা সুপ্রভা'মা কে হেয় করত ছাড়েনা ইতিমধ্যেই প্রার্থনা আরম্ভ হলো ভক্তকূল কাজলাভক্তি প্রেমে আপ্লুত 
কিন্তু, অল্পবয়সী একটি ঋত্বিক কেমন যেনো অমনোযোগী কাজলাঠাকুর অন্তর্যামী তার চোখ এড়ালোনা ইতিমধ্যে প্রার্থনা শেষ হয়েছে ইশারা করে ঠাকুর তাকে কাছে ডাকলেন
বৎস, প্রার্থনার সময় দেখলাম তুমি যেন কেমন উৎকণ্ঠিত তোমার কি হয়েছে?
>গুরুদেব, আমার মনের মধ্যে একটি প্রশ্ন এসে আমাকে প্রতি মুহুর্তে বিচলিত করছে
যদি অভয় দেন তাহলে আপনার কাছে নিবেদন করি..
গুরুদেব প্রমাদ গুনলেন 
এই অল্পবয়সী ছেলে-ছোকরাগুলোর মধ্যে শুধুই সন্দেহ আর ভক্তির অভাব নিশ্চয় আমাকেই প্যাচে ফেলার প্যায়তারা করছে আবার না কিছু বলতে দিলেও নয়একটু সমঝে চলতে হবে
>বৎস, তুমি নির্ভয়ে বলতে পারো
এবার গুরুদেবের উৎকন্ঠার পালা
>গুরুদেব, যদি কোনো মহিলা একাধিক পুরুষের সাথে সম্পর্ক রাখে তাহলে সমাজ তাকে পতিতা বলে
কিন্তু, যদি কোনো পুরুষ দুইয়ের অধিক মহিলার সাথে সম্পর্ক রাখে তাহলে কেনো তাকে নষ্ট পুরুষ বলা হয়না?
কাজের মাসীখোর কাজলাঠাকুরের ভ্রু কুঞ্চিত হলো তার বুঝতে বাকি রইলোনা যে  ইঙ্গিতের তীর তার দিকেই তাক করা
একিরে শালা আমারই ইষ্টভৃতির পয়সা থেকে কমিশন পেয়ে সাদা ধুতি, সাদা পাঞ্জাবি পরিস খেয়ে দেয়ে চেকনাই চেহারা করেছিস আবার কিনা আমারই বুকের লোম ছেঁড়ার চেষ্টা করছিস বড়োমা আর ছোটোমার মুখে স্মিত হাসি মিনসে বুড়ো আমরা দুই বোন থাকতেও কিনা ওই সুপ্রভাকে আবার বিয়ে করলো এবার বোঝ ঠ্যালা 
খানিক ভেবে কাজলা ঠাকুর মাথা থেকে আইডিয়া বার করলেন
> বৎস, যদি একটি তালা অনেকগুলি আলাদা আলাদা কাঠি দিয়ে খোলে তবে তাকে বলা হয় বাজে তালা
কিন্তু, যদি একটি কাঠি দিয়ে অনেকগুলি আলাদা আলাদা তালা খোলে তবে তাকে বলে master key..
আশাকরি তুমি তোমার উত্তর পেয়ে গেছো
মুহুর্তে সারা প্রার্থনাগৃহ কাজলাঠাকুরের জয়ধ্বনিতে গমগম করতে লাগলো
সুপ্রভামার মুখে হাসি ফুটলো বড়োমা-ছোটোমার মুখ গোমড়া হয়ে গেলো বুড়ো মিনসে এবারেও কিস্তিমাত করলো
জয় কাজলাবাবার জয়
পোন্দে পুরো সিস্টেম
(সংগৃহীত)

[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
(21-11-2021, 10:30 AM)ddey333 Wrote: দেওঘর সৎসঙ্গ আশ্রম সন্ধ্যারতির সময় আসন্ন প্রার্থণাগৃহ ভক্তকূল ঋত্বিকদের আগমনে পূর্ণ 

কাজলাবাবা তার প্রিয় পালঙ্কে চিরাচরিত ভঙ্গিতে চোখ বুজে, দুদু বার করে শয়ন করে আছেন বড়োমার কোলে মাথা রেখে ছোটোমা তার পায়ের সামনে বসে পদসেবা করছেন আহা.. যেন সাক্ষাৎ নারায়ণ ক্ষীর সাগরে যোগনিদ্রায় শায়িত প্রানাধিক প্রিয় সুপ্রভা মা পালঙ্কে জায়গা না পেয়ে মেঝেতে গুরুদেবের পদতলে বসে আছেন
তার সতীনদ্বয় যে তাকে হিংসা করে সেটা তিনি ভালোই বোঝেন কারন, কাজলাবাবা তাকেই বেশি ভালোবাসেন সুযোগ পেলেই তারা সুপ্রভা'মা কে হেয় করত ছাড়েনা ইতিমধ্যেই প্রার্থনা আরম্ভ হলো ভক্তকূল কাজলাভক্তি প্রেমে আপ্লুত 
কিন্তু, অল্পবয়সী একটি ঋত্বিক কেমন যেনো অমনোযোগী কাজলাঠাকুর অন্তর্যামী তার চোখ এড়ালোনা ইতিমধ্যে প্রার্থনা শেষ হয়েছে ইশারা করে ঠাকুর তাকে কাছে ডাকলেন
বৎস, প্রার্থনার সময় দেখলাম তুমি যেন কেমন উৎকণ্ঠিত তোমার কি হয়েছে?
>গুরুদেব, আমার মনের মধ্যে একটি প্রশ্ন এসে আমাকে প্রতি মুহুর্তে বিচলিত করছে
যদি অভয় দেন তাহলে আপনার কাছে নিবেদন করি..
গুরুদেব প্রমাদ গুনলেন 
এই অল্পবয়সী ছেলে-ছোকরাগুলোর মধ্যে শুধুই সন্দেহ আর ভক্তির অভাব নিশ্চয় আমাকেই প্যাচে ফেলার প্যায়তারা করছে আবার না কিছু বলতে দিলেও নয়একটু সমঝে চলতে হবে
>বৎস, তুমি নির্ভয়ে বলতে পারো
এবার গুরুদেবের উৎকন্ঠার পালা
>গুরুদেব, যদি কোনো মহিলা একাধিক পুরুষের সাথে সম্পর্ক রাখে তাহলে সমাজ তাকে পতিতা বলে
কিন্তু, যদি কোনো পুরুষ দুইয়ের অধিক মহিলার সাথে সম্পর্ক রাখে তাহলে কেনো তাকে নষ্ট পুরুষ বলা হয়না?
কাজের মাসীখোর কাজলাঠাকুরের ভ্রু কুঞ্চিত হলো তার বুঝতে বাকি রইলোনা যে  ইঙ্গিতের তীর তার দিকেই তাক করা
একিরে শালা আমারই ইষ্টভৃতির পয়সা থেকে কমিশন পেয়ে সাদা ধুতি, সাদা পাঞ্জাবি পরিস খেয়ে দেয়ে চেকনাই চেহারা করেছিস আবার কিনা আমারই বুকের লোম ছেঁড়ার চেষ্টা করছিস বড়োমা আর ছোটোমার মুখে স্মিত হাসি মিনসে বুড়ো আমরা দুই বোন থাকতেও কিনা ওই সুপ্রভাকে আবার বিয়ে করলো এবার বোঝ ঠ্যালা 
খানিক ভেবে কাজলা ঠাকুর মাথা থেকে আইডিয়া বার করলেন
> বৎস, যদি একটি তালা অনেকগুলি আলাদা আলাদা কাঠি দিয়ে খোলে তবে তাকে বলা হয় বাজে তালা
কিন্তু, যদি একটি কাঠি দিয়ে অনেকগুলি আলাদা আলাদা তালা খোলে তবে তাকে বলে master key..
আশাক
সুপ্রভামার মুখে হাসি ফুটলো 

Lotpot Lotpot Lotpot Lotpot Lotpot
[Image: 20220401-214720.png]
Like Reply
মদ খেয়ে বাসায় ঢোকার পর কারও সাথে কথা বলার রিস্ক নিলাম না সরাসরি রুমে ঢুকে একটা কড়া স্নান করে ভাত খেতে বসলাম প্ল্যান ছিলো খাওয়া শেষ করেই রুমে ঢুকে দরজা লক করে দিবো খাওয়ার সময় বাবা কিছু একটা বলতে এসেছিলেন, কিন্তু আমি এমন একটা ভাব নিলাম যে তাকে দেখিনাই পকেট থেকে ফোন বের করে কথা বলার অভিনয় শুরু করলাম

 
কইতে থাকলাম, জ্বি বস... না বস! সব কাজ তো গুছায় দিসি... সরি... হুম হুম... আচ্ছা... !
 
খাওয়া শেষ করসি বাবা জিজ্ঞেস করলেন, অফিসে খুব কাজের প্রেসার?
 
কইলাম, খুব
 
বাবা বললেন, তোমার অফিসে কি কেউ মদ্যপান করে?
 
কইলাম, নাতো! সবাই খুব ভালো সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান
 
বাবা বললেন, দেইখো আবার মদ টদ খাওয়া শুরু কইরো না কিন্তু এসব ভালো না
 
কইলাম, ঠিক আছে বাবা
 
বাবা আবার বললেন, মদ-সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস তো তোমার নাই তাই না?
 
কইলাম, না না ভগবান সাক্ষী এসব খাওয়া পাপ
 
এরপর হঠাৎ করে বাবা স্যান্ডেল দিয়ে পিডান শুরু করলেন সে এক ব্যাপক মাইর আমি তো বুঝতেই পারলাম না যে বাবা বুঝলো ক্যামনে! একটু পর পিডাইতে পিডাইতে উনি নিজেই উত্তর দিয়ে দিলেন বললেন, কুত্তার বাচ্চা মদ সিগারেট খাস না... তাই না? তাইলে আমারে এবার বুঝা যে এমন কোন প্রযুক্তি আবিষ্কার হইসে যেইটা দিয়া সিগারেটের প্যাকেট কানে লাগাইলে বসের সাথে কথা কওয়া যায়?
 

[+] 2 users Like ddey333's post
Like Reply
(21-11-2021, 11:51 AM)ddey333 Wrote:
 
এরপর হঠাৎ করে বাবা স্যান্ডেল দিয়ে পিডান শুরু করলেন সে এক ব্যাপক মাইর আমি তো বুঝতেই পারলাম না যে বাবা বুঝলো ক্যামনে! একটু পর পিডাইতে পিডাইতে উনি নিজেই উত্তর দিয়ে দিলেন বললেন, কুত্তার বাচ্চা মদ সিগারেট খাস না... তাই না? তাইলে আমারে এবার বুঝা যে এমন কোন প্রযুক্তি আবিষ্কার হইসে যেইটা দিয়া সিগারেটের প্যাকেট কানে লাগাইলে বসের সাথে কথা কওয়া যায়?
 


ইশ... একটু ভুল হয়ে গেলো... Galti se mistake  Big Grin
দারুন..... নাও দাদা পুরো 600 করে দিলুম
[+] 1 user Likes Baban's post
Like Reply
Music 
(21-11-2021, 11:51 AM)ddey333 Wrote: মদ খেয়ে বাসায় ঢোকার পর কারও সাথে কথা বলার রিস্ক নিলাম না সরাসরি রুমে ঢুকে একটা কড়া স্নান করে ভাত খেতে বসলাম প্ল্যান ছিলো খাওয়া শেষ করেই রুমে ঢুকে দরজা লক করে দিবো খাওয়ার সময় বাবা কিছু একটা বলতে এসেছিলেন, কিন্তু আমি এমন একটা ভাব নিলাম যে তাকে দেখিনাই পকেট থেকে ফোন বের করে কথা বলার অভিনয় শুরু করলাম
কইতে থাকলাম, জ্বি বস... না বস! সব কাজ তো গুছায় দিসি... সরি... হুম হুম... আচ্ছা...
খাওয়া শেষ করসি বাবা জিজ্ঞেস করলেন, অফিসে খুব কাজের প্রেসার
কইলাম, খুব 
বাবা বললেন, তোমার অফিসে কি কেউ মদ্যপান করে?
কইলাম, নাতো! সবাই খুব ভালো সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তান 
বাবা বললেন, দেইখো আবার মদ টদ খাওয়া শুরু কইরো না কিন্তু এসব ভালো না 
কইলাম, ঠিক আছে বাবা
বাবা আবার বললেন, মদ-সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস তো তোমার নাই তাই না?
কইলাম, না না ভগবান সাক্ষী এসব খাওয়া পাপ 
এরপর হঠাৎ করে বাবা স্যান্ডেল দিয়ে পিডান শুরু করলেন সে এক ব্যাপক মাইর আমি তো বুঝতেই পারলাম না যে বাবা বুঝলো ক্যামনে! একটু পর পিডাইতে পিডাইতে উনি নিজেই উত্তর দিয়ে দিলেন বললেন, কুত্তার বাচ্চা মদ সিগারেট খাস না... তাই না? তাইলে আমারে এবার বুঝা যে এমন কোন প্রযুক্তি আবিষ্কার হইসে যেইটা দিয়া সিগারেটের প্যাকেট কানে লাগাইলে বসের সাথে কথা কওয়া যায়?

পেটে ফিক লাগার জোগাড়  Lotpot Lotpot Lotpot Lotpot Lotpot Lotpot

❤❤❤
[Image: 20220401-214720.png]
Like Reply
বিচিত্রদা, আমাদের দেশে তোমাদের আসার নিমন্ত্রণ রইল.তুমি, বুম্বা, আর বাবানদা
Like Reply
আমি ঋতাভরীর উপর ক্রাশ খাইছি
Like Reply
(21-11-2021, 02:26 PM)ambrox33 Wrote: আমি ঋতাভরীর উপর ক্রাশ খাইছি

এই যে বলো তুমি তোমার মা কে ভালোবাসো.... এখন ঋতাভরী? এ কেমন ভালোবাসা?
[Image: 20220401-214720.png]
Like Reply
ঋতাভরীকে ভালো  লাগে অভিনেত্রী হিসাবে.  
আর মায়ের কথা,  মায়ের সাথে কারো তুলনা হয় না। মা আমার ক্রাশ নয়,  মা হলো আমার স্বপ্নের রানী.
মাকে আমার ভালো লাগা নয় ভালোবাসা.
Like Reply
(21-11-2021, 12:05 PM)Baban Wrote: ইশ... একটু ভুল হয়ে গেলো... Galti se mistake  Big Grin
দারুন..... নাও দাদা পুরো 600 করে দিলুম

ধন্যবাদ , কিন্তু আমি রেপুর জন্য কখনো বলিনা তার একটা কারণ আছে ...

রেপু লিমিটেড , দিনে শুধু পাঁচটাই দেওয়া যায় ... তাই ওগুলো নতুন ভালো লেখক দের অথবা পুরোনো লেখকদের নতুন লেখার উৎসাহ দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা উচিত ...
আমি শুধু একটু লাইক আশা করি আমার সময়ের খরচ আর পরিশ্রমের জন্য !! Namaskar Smile
Like Reply
(21-11-2021, 02:29 PM)Bichitravirya Wrote: এই যে বলো তুমি তোমার মা কে ভালোবাসো.... এখন ঋতাভরী? এ কেমন ভালোবাসা?

মার গাড়িযেছে !! Lotpot
Like Reply




Users browsing this thread: 1 Guest(s)