Thread Rating:
  • 75 Vote(s) - 3.33 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
WRITER'S SPECIAL সৃষ্টি (সমাপ্ত)
(05-11-2021, 09:57 PM)Jupiter10 Wrote: অসাধারণ।দারুন ছন্দের সঙ্গে লেখা হয়েছে কবিতাটা। নির্জন ঝিলের ধারে বসে মাছ ধরলে  মনে এইরকম দৃশ্যে উদ্রেক হয় অনেক সময়। এই বুঝি কোনো অপার্থিব বস্তু না বেরিয়ে আসে জলের তলা থেকে।দাঁত বের করে কামড়ে না নিয়ে চলে যায় জলের তলে। আফসোস  কবিতাটা আর একটু বড় হলে ভালো হতো।

(05-11-2021, 10:23 PM)Jupiter10 Wrote: এই কবিতা আমার আগের কবিতা থেকে বেশি ভালো লেগেছে। পূর্ণ দক্ষতার সঙ্গে লেখা হয়েছে কবিতাটা। পড়ার পরে মনে অসমাপ্ত ভাব লাগেনি। কল্পনায় পূর্ণিমার রাতে অজয় নদীর চিকমিক জলের কথা ভাবছি। আর আপনার কবিতার লাইন মিশিয়ে শিহরিত হচ্ছি।

দু'টি কবিতার ক্ষেত্রে আপনি যেভাবে analysis করলেন, তার জন্য আমি যারপরনাই আপ্লুত।
ভালো থাকবেন  Namaskar
[+] 1 user Likes Bumba_1's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
(05-11-2021, 10:36 PM)Bumba_1 Wrote: দু'টি কবিতার ক্ষেত্রে আপনি যেভাবে analysis করলেন, তার জন্য আমি যারপরনাই আপ্লুত।
ভালো থাকবেন  Namaskar

ধন্যবাদ। আমি আপনার বাকি কবিতা গুলোও পড়বো। আপনিও ভালো থাকবেন। Heart Namaskar



Like Reply
একটি সত্য ঘটনা 


এটা আজ থেকে দশ বছর আগের কথা ( হিসাব করলে এগারো হবে আমি সিনেম্যাটিক ভঙ্গি করলাম) । সালটা 2010 । পড়ি ক্লাস সিক্সে। স্কুল ছুটি হলেই আমার একমাত্র গন্তব্যস্থান হতো মাসির বাড়ি।

প্রত্যন্ত অজপাড়া গাঁ বললে যা বোঝায় ঠিক তেমন আমার মাসির বাড়ি। দশ পা হাটলে একটা পুকুর কিংবা ডোবা চোখে পড়বে। সবার বাড়িতেই হাঁস মুরগি গরু আছে। গ্রামে দুইতলা বাড়ি কয়েকটা থাকলেও বেশিরভাগ বাড়িই মাটির তৈরি। আমার মেসো সবে তিন বছর হলো ইট দিয়ে একতলা বাড়ি বানিয়েছে ।

2010 এর শীতকাল। প্রতি বারের মতোই শীতকালে আমি গেছি মাসির বাড়ি। সারা বছর এই প্রাণহীন শহরে থাকার পর গ্রামে গিয়ে সবুজ দেখে চোখ জুড়িয়ে আসতো । সকাল হলেই পাখির কিচিরমিচির তো আছেই আর আছে হাঁস মুরগির ডাক। এসব শহরে শোনা যায় না।

তো এই গ্রামেই ঘটলো ঘটনাটা। শীতকালের রাত। চারিদিকে কাঁপুনি দিয়ে ঠান্ডা পড়েছে। অন্ধকার টা নামলো ঝুপ করে। রাতে খেয়ে দেয়ে আমার মতোই সবাই লেপের ভিতর ঢুকে গেছে। আমি ঘুমাতাম দিদির কাছে।

আমাদের তিনটে বাড়ি পরে একটা মাটির বাড়ি। দুই ছেলে দুজনেরই বিয়ে গেছে। সন্তান হয়নি। বাবা মা সাথেই থাকেন। রাত ঠিক 2:00 এর পর বড়ো ছেলের ঠান্ডা লেগে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলো গায়ের কম্বলটা পায়ের কাছে পড়ে আছে। কম্বলটা টেনে নিজের গায়ে দিয়ে স্ত্রীর গায়ে দিতে গিয়ে অন্ধকারেই দেখতে পেলো স্ত্রীর চোখ জ্বলছে। ভয়ে ভিরমি খেল লোকটা। কাঁপা হাতে বালিশের পাশে রাখা টর্চলাইট জ্বালিয়ে বউয়ের মুখের উপর ফেলতেই দেখলো বউয়ের গলায় গামছা বাঁধা। এঁটে আছে পুরো। আর তার জন্য বউয়ের চোখ দুটো যেন ঠিকরে বেরিয়ে আসতে চাইছে। স্বামীর শিরদাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা একটা স্রোত বয়ে গেল। হাত থেকে টর্চলাইট পড়ে গেল। আঁতকে উঠে খাট থেকে পড়ে গিয়ে ঘরের একটা কোনায় গিয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগলো। ভয়ে কথা বন্ধ হয়ে গেছে তার। মুখ দিয়ে একটা স্বর ও বার হচ্ছে না।

কতক্ষণ পর জানি না , স্ত্রী উঠে পাশের বেড়া দিয়ে আলাদা করে রাখা রান্নাঘরে গিয়ে একটা চ্যালা কাঠ আনলো। চোখ তার এখনও সেই বাইরে বেরিয়ে আছে। গলায় গামছার ফাঁসটা এখনও বর্তমান। চুলোর ঘর থেকে কাঠটা এনে ঘরে ঢুকে স্বামীকে উদ্দোম মাদ্ধম পেটাতে শুরু করলো। এবার গায়ে প্রচন্ড জোড়ে কাঠের মার পড়তেই স্বামী চিল্লিয়ে উঠলো “ মা বাঁচাও, বাঁচাও আমায়, „

সঙ্গে সঙ্গে পাশের ঘর থেকে ছোট ভাই এলো। খাটের উপর পড়ে থাকা টর্চলাইট এর আলোয় দেখলো তার বৌদি তাঁর দাদাকে মারছে। সে ঠেকাতে গেল। বৌদি দেওরকেও মারতে শুরু করলো। দুই ভাই বাচাও বাঁচাও বলে পাড়া জাগিয়ে দিল। দুজনকে বেধড়ক পেটানোর পর বউটা খালি উঠোনে ওই শীতের মধ্যে নগ্ন পায়ে নাচতে শুরু করলো। চিৎকার চেঁচামেচি শুনে আশেপাশের সবাই গিয়ে দেখলো বউ গোবর দিয়ে লেপে দেওয়া উঠোনে নাচছে। কয়েকজন সাহস করে থামাতে গেলে তাদেরকে এলোপাতাড়ি মারতে লাগলো। ভয়ে আর কেউ যেতে সাহস পেল না। কেউ একজন পাশের ওঝার খবর দিল।

ভোর পাঁচটার দিকে আমাকে মাসির ছোট ছেলে ডেকে তুললো। আমার থেকে সাত আট বছরের বড়ো হবে। ওর সাথেই রোজ নিম ডাল দিয়ে দাতন করতে করতে খেজুর গাছের তলায় খেজুর কুড়োতে যেতাম। তা আমি মনে করি সেইজন্য ডাকছে। আমি ঘুম থেকে উঠতেই বললো, “ শিগগির দেখবি চল। „

এই কথাটাই আমার কাছে যথেষ্ট ছিল যেকোন জায়গায় যাওয়ার জন্য। আমি দৌড়লাম দাদার পিছন পিছন। তিনটে বাড়ি পরেই ওদের উঠোনে গিয়ে দেখি বউটা নাচছে। আমি ভয়ে দাদার পিছনে লুকিয়ে পড়লাম । সেই দৃশ্য দেখে এতোটাই ভয় পেয়ে কাঁপছিলাম যে দাদা আমাকে নিয়ে চলে আসতে বাধ্য হলো।

পরে সেই দাদার কাছেই শুনলাম ছটার দিকে ওঝা এলো। ওঝা এসে কয়েকবার ঝাড়ু দিয়ে মারলো। বউটা শান্ত হয়ে এলে দোয়া পড়ে কয়েকবার ফু দিলো। তারপর শুইয়ে দিতে বললো। তারপর এরকম আর কিছু আমি শুনিনি আর দেখিওনি। আর সেই নাঁচ কখনো ভুলতেও পারি নি । 
[Image: 20220401-214720.png]
[+] 3 users Like Bichitro's post
Like Reply
(09-11-2021, 08:04 PM)Bichitravirya Wrote:
একটি সত্য ঘটনা 


এটা আজ থেকে দশ বছর আগের কথা ( হিসাব করলে এগারো হবে আমি সিনেম্যাটিক ভঙ্গি করলাম) । সালটা 2010 । পড়ি ক্লাস সিক্সে। স্কুল ছুটি হলেই আমার একমাত্র গন্তব্যস্থান হতো মাসির বাড়ি।

প্রত্যন্ত অজপাড়া গাঁ বললে যা বোঝায় ঠিক তেমন আমার মাসির বাড়ি। দশ পা হাটলে একটা পুকুর কিংবা ডোবা চোখে পড়বে। সবার বাড়িতেই হাঁস মুরগি গরু আছে। গ্রামে দুইতলা বাড়ি কয়েকটা থাকলেও বেশিরভাগ বাড়িই মাটির তৈরি। আমার মেসো সবে তিন বছর হলো ইট দিয়ে একতলা বাড়ি বানিয়েছে ।

2010 এর শীতকাল। প্রতি বারের মতোই শীতকালে আমি গেছি মাসির বাড়ি। সারা বছর এই প্রাণহীন শহরে থাকার পর গ্রামে গিয়ে সবুজ দেখে চোখ জুড়িয়ে আসতো । সকাল হলেই পাখির কিচিরমিচির তো আছেই আর আছে হাঁস মুরগির ডাক। এসব শহরে শোনা যায় না।

তো এই গ্রামেই ঘটলো ঘটনাটা। শীতকালের রাত। চারিদিকে কাঁপুনি দিয়ে ঠান্ডা পড়েছে। অন্ধকার টা নামলো ঝুপ করে। রাতে খেয়ে দেয়ে আমার মতোই সবাই লেপের ভিতর ঢুকে গেছে। আমি ঘুমাতাম দিদির কাছে।

আমাদের তিনটে বাড়ি পরে একটা মাটির বাড়ি। দুই ছেলে দুজনেরই বিয়ে গেছে। সন্তান হয়নি। বাবা মা সাথেই থাকেন। রাত ঠিক 2:00 এর পর বড়ো ছেলের ঠান্ডা লেগে ঘুম ভেঙে গেল। দেখলো গায়ের কম্বলটা পায়ের কাছে পড়ে আছে। কম্বলটা টেনে নিজের গায়ে দিয়ে স্ত্রীর গায়ে দিতে গিয়ে অন্ধকারেই দেখতে পেলো স্ত্রীর চোখ জ্বলছে। ভয়ে ভিরমি খেল লোকটা। কাঁপা হাতে বালিশের পাশে রাখা টর্চলাইট জ্বালিয়ে বউয়ের মুখের উপর ফেলতেই দেখলো বউয়ের গলায় গামছা বাঁধা। এঁটে আছে পুরো। আর তার জন্য বউয়ের চোখ দুটো যেন ঠিকরে বেরিয়ে আসতে চাইছে। স্বামীর শিরদাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা একটা স্রোত বয়ে গেল। হাত থেকে টর্চলাইট পড়ে গেল। আঁতকে উঠে খাট থেকে পড়ে গিয়ে ঘরের একটা কোনায় গিয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে লাগলো। ভয়ে কথা বন্ধ হয়ে গেছে তার। মুখ দিয়ে একটা স্বর ও বার হচ্ছে না।

কতক্ষণ পর জানি না , স্ত্রী উঠে পাশের বেড়া দিয়ে আলাদা করে রাখা রান্নাঘরে গিয়ে একটা চ্যালা কাঠ আনলো। চোখ তার এখনও সেই বাইরে বেরিয়ে আছে। গলায় গামছার ফাঁসটা এখনও বর্তমান। চুলোর ঘর থেকে কাঠটা এনে ঘরে ঢুকে স্বামীকে উদ্দোম মাদ্ধম পেটাতে শুরু করলো। এবার গায়ে প্রচন্ড জোড়ে কাঠের মার পড়তেই স্বামী চিল্লিয়ে উঠলো “ মা বাঁচাও, বাঁচাও আমায়, „

সঙ্গে সঙ্গে পাশের ঘর থেকে ছোট ভাই এলো। খাটের উপর পড়ে থাকা টর্চলাইট এর আলোয় দেখলো তার বৌদি তাঁর দাদাকে মারছে। সে ঠেকাতে গেল। বৌদি দেওরকেও মারতে শুরু করলো। দুই ভাই বাচাও বাঁচাও বলে পাড়া জাগিয়ে দিল। দুজনকে বেধড়ক পেটানোর পর বউটা খালি উঠোনে ওই শীতের মধ্যে নগ্ন পায়ে নাচতে শুরু করলো। চিৎকার চেঁচামেচি শুনে আশেপাশের সবাই গিয়ে দেখলো বউ গোবর দিয়ে লেপে দেওয়া উঠোনে নাচছে। কয়েকজন সাহস করে থামাতে গেলে তাদেরকে এলোপাতাড়ি মারতে লাগলো। ভয়ে আর কেউ যেতে সাহস পেল না। কেউ একজন পাশের ওঝার খবর দিল।

ভোর পাঁচটার দিকে আমাকে মাসির ছোট ছেলে ডেকে তুললো। আমার থেকে সাত আট বছরের বড়ো হবে। ওর সাথেই রোজ নিম ডাল দিয়ে দাতন করতে করতে খেজুর গাছের তলায় খেজুর কুড়োতে যেতাম। তা আমি মনে করি সেইজন্য ডাকছে। আমি ঘুম থেকে উঠতেই বললো, “ শিগগির দেখবি চল। „

এই কথাটাই আমার কাছে যথেষ্ট ছিল যেকোন জায়গায় যাওয়ার জন্য। আমি দৌড়লাম দাদার পিছন পিছন। তিনটে বাড়ি পরেই ওদের উঠোনে গিয়ে দেখি বউটা নাচছে। আমি ভয়ে দাদার পিছনে লুকিয়ে পড়লাম । সেই দৃশ্য দেখে এতোটাই ভয় পেয়ে কাঁপছিলাম যে দাদা আমাকে নিয়ে চলে আসতে বাধ্য হলো।

পরে সেই দাদার কাছেই শুনলাম ছটার দিকে ওঝা এলো। ওঝা এসে কয়েকবার ঝাড়ু দিয়ে মারলো। বউটা শান্ত হয়ে এলে দোয়া পড়ে কয়েকবার ফু দিলো। তারপর শুইয়ে দিতে বললো। তারপর এরকম আর কিছু আমি শুনিনি আর দেখিওনি। আর সেই নাঁচ কখনো ভুলতেও পারি নি । 

সত্যি ঘটনার আলাদাই একটা ব্যাপার থাকে. কেমন করে ওঠে শরীরটা. গল্পে যতই ভয়ঙ্কর মুহুর্ত লেখা হোক - মুন্ডুহীন বা বিশাল লম্বা কেউ আমাগাছে আর বটগাছে পা রেখে দাঁড়িয়ে, বা আরও যতরকম ভয়ানক সিন্.... কিন্তু বাস্তবিক অভিজ্ঞতার আকর্ষণ ও রূপ অনেক প্রবল. তা সে সামান্যই হোক বা ভয়ানক হলে তো কথাই নেই..... বেশ ভয়ের ব্যাপার ছিল!!
[+] 1 user Likes Baban's post
Like Reply
তাই তো বলি ভাই2 ..

আর যেখানেই যাও না রে ভাই সপ্তসাগর পার
ঘনঘন মাসির বাড়ি যেও না খবরদার
[+] 2 users Like Bumba_1's post
Like Reply
বাপরে !! গায়ে কাঁটা দিলো এই সকালেও .... 
[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
(09-11-2021, 08:21 PM)Baban Wrote: সত্যি ঘটনার আলাদাই একটা ব্যাপার থাকে. কেমন করে ওঠে শরীরটা. গল্পে যতই ভয়ঙ্কর মুহুর্ত লেখা হোক - মুন্ডুহীন বা বিশাল লম্বা কেউ আমাগাছে আর বটগাছে পা রেখে দাঁড়িয়ে, বা আরও যতরকম ভয়ানক সিন্.... কিন্তু বাস্তবিক অভিজ্ঞতার আকর্ষণ ও রূপ অনেক প্রবল. তা সে সামান্যই হোক বা ভয়ানক হলে তো কথাই নেই..... বেশ ভয়ের ব্যাপার ছিল!!

আমি তো ভয় পেয়েই ছিলাম.... কিন্তু পরে যখন এর সত্যতা জানলাম তখন হেসেছিলাম  Big Grin Big Grin Big Grin আর সত্য ঘটনা বলেই বেশি রঙ মেশাইনি ইচ্ছা করে

(10-11-2021, 09:43 AM)Bumba_1 Wrote:
তাই তো বলি ভাই2 ..

আর যেখানেই যাও না রে ভাই সপ্তসাগর পার
ঘনঘন মাসির বাড়ি যেও না খবরদার

মাসির বাড়ি আর যাই না.... কেন যাই না সেটা আজ রাতে আপনাদের তিন জন কে বলবো.... যে দাদা আমাকে নাচ দেখাতে নিয়ে গেছিল তার এই দুই সপ্তাহ হ্যাঁ দুই সপ্তাহ আগে বিয়ে হয়েছে.... আমি যাই নি  Shy

(10-11-2021, 09:51 AM)ddey333 Wrote: বাপরে !! গায়ে কাঁটা দিলো এই সকালেও .... 

সেটাও কিন্তু এরকমই এক শীতের সকালে ছিল.... Big Grin

আজ রাতে আরও একটা আসবে pm এ only for you three guys  Heart

❤❤❤
[Image: 20220401-214720.png]
Like Reply
[Image: 20211113-185202.jpg]


কাল দুপুর বেলায় আসছে আমার নতুন ছোট্ট গল্পটি.
আকারে হয়তো ছোট্ট... কিন্তু ভেতরের মানেটা বিশাল.
আশা করি ভালো লাগবে. Heart

(আমার কিছু কথা ছিল মনে থ্রেডে )
[+] 1 user Likes Baban's post
Like Reply
অপেক্ষায় রইলাম ❤️
Like Reply
(13-11-2021, 08:07 PM)Baban Wrote:
[Image: 20211113-185202.jpg]


কাল দুপুর বেলায় আসছে আমার নতুন ছোট্ট গল্পটি.
আকারে হয়তো ছোট্ট... কিন্তু ভেতরের মানেটা বিশাল.
আশা করি ভালো লাগবে. Heart

(আমার কিছু কথা ছিল মনে থ্রেডে )


দারুন খবর .. অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকবো
Like Reply
[Image: IMG-20211123-121531-778-1-1.jpg]

আজব মিছিল

- বুম্বা -

ছোট্ট বেণু ঘরের কোণে
পড়ছিল যে বই -
হঠাৎ করে শুনতে পেলো
চারদিকে হৈ চৈ।

জানলা দিয়ে চোখ মেলতেই
দেখলো কত মানুষ,
কেউ বা হাতে ঝান্ডা নিয়ে
কারো হাতে ফানুস।

কেউ বা করে নাচানাচি
কেউ জোরে গান গায়,
কেউ বা দেয় হামাগুড়ি
কেউ বা রণ-পা'য়।

বাবা, কাকা সেজো-জ্যাঠা
সবাই আছে সেখানে,
মা, কাকিমা মণি দিদু
বড়ঠাকুমার পিছনে।

এটা কিসের শোভাযাত্রা
বুঝে ফেলার আগে -
দিদি এসে জোরে জোরে
ঠ্যালা দিয়ে ডাকে।

ঘুম ভেঙে তার মনটা যে
দুঃখে হলো মলিন,
সত্যি এমন মজা কেনো
হয় না প্রতিদিন।।

|| সমাপ্ত ||

[Image: Animation-resize-gif-f3b601eb23d95beeb4e...911ac0.gif]


[+] 7 users Like Bumba_1's post
Like Reply
(23-11-2021, 12:23 PM)Bumba_1 Wrote:
[Image: IMG-20211123-121531-778.jpg]

আজব মিছিল

- বুম্বা -


ঘুম ভেঙে তার মনটা যে
দুঃখে হলো মলিন,
সত্যি এমন মজা কেনো
হয় না প্রতিদিন।।

|| সমাপ্ত ||

নিষ্পাপ মনের আজব খেয়াল থেকে পবিত্র আর কিচ্ছু নয়. দারুন লাগলো ❤
[+] 1 user Likes Baban's post
Like Reply
(23-11-2021, 12:27 PM)Baban Wrote: নিষ্পাপ মনের আজব খেয়াল থেকে পবিত্র আর কিচ্ছু নয়. দারুন লাগলো ❤

সত্যি গো .. মানুষের জীবনের সেরা সময় তার নিষ্পাপ শৈশবকাল।
Like Reply
(23-11-2021, 12:23 PM)Bumba_1 Wrote:
[Image: IMG-20211123-121531-778.jpg]

আজব মিছিল


- বুম্বা -


ছোট্ট বেণু ঘরের কোণে
পড়ছিল যে বই -
হঠাৎ করে শুনতে পেলো
চারদিকে হৈ চৈ।
জানলা দিয়ে চোখ মেলতেই
দেখলো কত মানুষ,
কেউ বা হাতে ঝান্ডা নিয়ে
কারো হাতে ফানুস।
কেউ বা করে নাচানাচি
কেউ জোরে গান গায়,
কেউ বা দেয় হামাগুড়ি
কেউ বা রণ-পা'য়্।
বাবা, কাকা সেজো-জ্যাঠা
সবাই আছে সেখানে,
মা, কাকিমা মণি দিদু
বড়ঠাকুমার পিছনে।
এটা কিসের শোভাযাত্রা
বুঝে ফেলার আগে -
দিদি এসে জোরে জোরে
ঠ্যালা দিয়ে ডাকে।
ঘুম ভেঙে তার মনটা যে
দুঃখে হলো মলিন,
সত্যি এমন মজা কেনো
হয় না প্রতিদিন।।
|| সমাপ্ত ||

কয়েক বছর হলো ছোটবেলা হারিয়ে এখন যুবকে উত্তীর্ণ হলাম। তাই আমার তো আরও বেশি সেন্টি করে তুললো ..... ছোটবেলা, স্কুল জীবন, বন্ধুদের সাথে পাশাপাশি বসে ক্লাস করা তার উপর এই দিবাস্বপ্ন তো আছেই  Tongue

ছন্দমিল  কিন্তু খুব সুন্দর লাগলো  Heart yourock

❤❤❤
[Image: 20220401-214720.png]
[+] 1 user Likes Bichitro's post
Like Reply
(23-11-2021, 01:59 PM)Bichitravirya Wrote: কয়েক বছর হলো ছোটবেলা হারিয়ে এখন যুবকে উত্তীর্ণ হলাম। তাই আমার তো আরও বেশি সেন্টি করে তুললো ..... ছোটবেলা, স্কুল জীবন, বন্ধুদের সাথে পাশাপাশি বসে ক্লাস করা তার উপর এই দিবাস্বপ্ন তো আছেই  Tongue

ছন্দমিল  কিন্তু খুব সুন্দর লাগলো  Heart yourock

❤❤❤

অসংখ্য ধন্যবাদ  thanks এই ভাবেই পাশে থেকো 
Like Reply
বিরল প্রতিভা এই ব্যক্তিটির। একাধারে কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য গল্প লিখে যাচ্ছে আবার পরমুহুর্তেই একেবারে শিশুদের জন্য পদ্য লিখছে। 

লেখা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই - বলার আছে ছবি নিয়ে - তোমার আঁকা ছবিগুলো সত্যিই ভীষণ unique & beautiful - পদ্যের সঙ্গে একেবারে মানানসই।

[Image: Shocked-Open-Asianpiedstarling-size-restricted.gif]

[+] 1 user Likes Sanjay Sen's post
Like Reply
(23-11-2021, 05:19 PM)Sanjay Sen Wrote: বিরল প্রতিভা এই ব্যক্তিটির। একাধারে কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য গল্প লিখে যাচ্ছে আবার পরমুহুর্তেই একেবারে শিশুদের জন্য পদ্য লিখছে। 

লেখা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই - বলার আছে ছবি নিয়ে - তোমার আঁকা ছবিগুলো সত্যিই ভীষণ unique & beautiful - পদ্যের সঙ্গে একেবারে মানানসই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার অঙ্কন শৈলীকে সম্মান জানানোর জন্য। আসলে কি জানো তো দাদা "যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে" তাই সব ধরনের গল্প লেখার ক্ষেত্রে যদি সাবলীল না হই .. তাহলে প্রকৃত লেখক হয়ে ওঠার সার্থকতা নেই বলেই আমি মনে করি।
Like Reply
দাদা, এটা কি আপনার ছবি আর সাথে কাকিমা নাকি?
Like Reply
(22-12-2021, 11:28 AM)ambrox33 Wrote: দাদা, এটা কি আপনার ছবি আর সাথে কাকিমা নাকি?

হ্যাঁ 
Like Reply
[Image: IMG-20211223-113509-834.jpg]


২৪ তারিখ বিকালে আসছে 
[+] 4 users Like Bumba_1's post
Like Reply




Users browsing this thread: 3 Guest(s)