Thread Rating:
  • 15 Vote(s) - 3.4 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery তারিন ----- mamunshabog
#1
তারিন


ছটফট করে তারিন বেলা এগারোটা বাজে টেষ্ট পরীক্ষা হয়ে গেছে, কলেজ ছুটি তার ছোট ভাই বাবলু কলেজে, বাবা যথারীতি বাইরে, রাত দশটার পর বাড়ী ফিরবে বাড়ীতে একা তারিন মা নেই ছোটোবেলায় মারা গেছে একা বাড়ীতে থাকার অভ্যাস আছে তার, কিন্তু আজকের দিনটা অন্যরকম একটা ভয় লজ্জা সেই সথে অজানা শিহরণ তার আঠারো বছরের তম্বী কিশোরী শরীরটা কাঁপিয়ে তুলছে আকরাম আংকেল তার বাবার সবচেয়ে কাছের বন্ধু, তাদের পরিবারের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মানুষ, যাকে সেই ছোটোবেলা থেকে শ্রদ্ধা করেছে ভালোবেসেছে সেই লোকটাই তার জীবনে অন্যরকম কোনো ভুমিকায় অবতির্ন হতে চলেছে হ্যা আকরাম আংকেল তার বাবার বন্ধু, বাবার পরেই তার স্থান ছিলো তারিনের জীবনে, কিন্তু গত একটা বছরে যেন পরিবর্তীত হয়েছে সম্পর্কটা, সেই সাথে তার প্রতি আংকেলের দৃষ্টিভঙ্গীটাও, তার প্রতি আংকেলের স্নেহ একধরনের আকর্ষণ আর লোভে পরিনত হয়েছে যেন, সত্যি কথা বলতে কি আজকাল তার শরীর দেখে আকরাম আংকেল, এক মাসে কিশোরী থেকে পরিপুর্ণ যুবতী হয়ে উঠেছে তারিন, গত মাসে জিনিষটা চোখে ধরা পড়েছিলো তার, সন্ধ্যা বেলা প্রতিদিনের মত আংকেল এসেছে যথারীতি দুই বন্ধু মদের বোতোল খুলে বসেছে, রান্না করছিল তারিন, বসার ঘরে সোকেসের নিচের থাক থেকে প্লেট বের করার জন্য সোকেসের কাছে হাঁটু মুড়ে বসেছিল তারিন, বাড়ীতে সাধারণত স্কার্ট ফ্রক এসবি পরে সে, সেইদিনও সাদা রঙের একটা হাঁটুঝুল ফ্রক পরেছিল তারিন, একটু বেকায়দায় বসায় ফ্রকের ঝুলটা উঠে গিয়ে ফর্শা উরুর অনেকটা উন্মুক্ত হয়ে গেছিল তার, সামনেই সোফায় বসে মদের গ্লাসে চুমুক দিচ্ছিল আকরাম মুখ তুলেই আংকেলকে তার খোলা উরুর দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখেছিল তারিন সেই দৃষ্টিতে এমন কিছু ছিল যে বুকের মধ্যে রোমাঞ্চ আর লজ্জার মিশ্র শিহরণের একটা ঢেউ খেলে গেছিল তার পঞ্চান্ন ছাপ্পান্ন বছর বয়ষ আকরাম আংকেলের, তারিনের বাবা বাদশার সমবয়ষি, বাদশার লেট ম্যারেজের কারনে তারা ছোট ছোট হলেও ঠিক সময়ে বিয়ে করায় আকরামের একমাত্র ছেলের বয়ষ প্রায় ত্রিশ বত্রিশ না, তারিনের জীবনে কোনো স্বপ্নপুরুষ নেই সমবয়সী কোন ছেলে বা যুবকের সান্নিধ্যে যাবার কোনো সুযোগ নেই তার, ব্যাপারে অত্যান্ত কনজার্ভেটিভ বাদশা জেরিন নামে তার ক্লাসের একটা মেয়ে ছাড়া কোনো বান্ধবীর বাসায় যাওয়াও নিষিদ্ধ তার, বাবা মার একমাত্র মেয়ে জেরিন বাবা বিদেশে, বাড়ি আর কলেজ, মাঝে মাঝে কেনাকাটার জন্য আকরাম আংকেলের সাথে বাইরে যাওয়া, মেয়েকে * ছাড়া বাইরে পাঠাবার ঘোর বিরোধী ছিল বাদশা, কিন্তু আকরাম বাদ সাধায় যাত্রা *র হাত থেকে বেঁচেছে তারিন এহেন তারিনের জীবনে পুরুষ বলতে তার বাবা আর আকরাম আংকেল, তাই আজকাল নিজের অজান্তেই লম্বা চওড়া ফর্সা মাথার চুল পাতলা, মদের কারনে সামান্য ভুঁড়ি গজানো ,পুরুষালি নিষ্ঠুর চেহারার বিপত্নীক আংকেলের প্রতি এক ধরনের আকর্ষণ অনুভব করে তারিন, তাই সেদিন রান্নাঘরে তাড়াতাড়ি পালিয়ে আসলেও, সত্যি কি আংকেল তার খোলা উরু দেখছিল, নাকি মনের ভুল, একটা ঘোরের বশে কিছুক্ষণ পর আবার গেছিলো সে বসার ঘরে, প্রয়োজন না থাকলেও প্লেট বের করার ছলনায় একি ভঙ্গীতে বসেছিল সোকেসের সামনে, ইচ্ছা করেই ফ্রকের ঝুল আর একটু বেশি উঠে যেতে দিয়ে সেই সাথে থাই দুটো বেশি ফাঁক করে, যাতে মাখনের মত ফর্শা উরুর অনেকটা এমন কি উরুসন্ধিতে লেপ্টে থাকা সাদা প্যান্টিটা পর্যন্ত দেখা যায় হ্যা, এবারো তার খোলা উরুতে আংকেলের লোলুপ দৃষ্টিটা অনুভব করেছিল তারিন, শুধু তাই না ভিতরের প্যান্টিটা দেখার জন্য একটু ঝুকে বসতেও দেখেছিল তাকে, সেই রাতে আংকেলকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছিল সে, আংকেল তাকে কোলে নিয়ে আদর করতে করতে তার প্যান্টির ভিতরে হাত ঢোকাচ্ছে, চুমু খাচ্ছে, ফ্রক তুলে প্যান্টি নামিয়ে দিচ্ছে.......আহঃ এত অশ্লীল কখনো ভাবতে পারেনি সে, পরদিন ভোরবেলা ঘুম ভেঙে সপ্নদোষে প্যান্টি ভিজে থাকতে দেখেছিল তারিন,পরেরদিন সন্ধ্যায় আকরাম আংকেলের দিকে এক অজানা লজ্জায় আর চোখ তুলেই তাকাতে পর্যন্ত পারছিল না সে
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
#2
তারপর এই একটা মাসে বহুবার আংকেলকে তার দেহের গোপোন অঞ্চলে চোখ রাখতে দেখেছে তারিন, এই দিনে আংকেলকে তার প্রতি খুব বেশি মনযোগী মনে হয়েছে তার , এই কিশোরী থেকে পরিপুর্ন যুবতী হয়ে ওঠার সময়টায় পিতৃব্য নয় বরং অসম বয়ষী প্রেমিকের মত তার সাথে আচরণ করেছে আকরাম আংকেল এক সপ্তাহ আগে কলেজে যাওয়ার সময় রিক্সায় প্রথমে তার স্তন স্পর্শ করেছিলো লোকটা প্রচণ্ড ভিড় জ্যামে আটকে গেছিলো রিক্সা প্রথমে ব্রেশিয়ারের স্ট্রিপের উপর আঙুলের স্পর্শ তারপর ঘামে ভেজা বাম বগলের কাছে পরক্ষনেই বাম স্তনের উপর আঙুলগুলোর স্পর্শ অনুভব করেছিল তারিন জীবনে প্রথম পুরুষের স্পর্ষ হোক না বাবার বয়ষী কেউ লজ্জা শিহরণ ভয় সেইসাথে অবাক করা যন্ত্রনায় সালোয়ার প্যান্টির নিচে যোনী ভিজে উঠেছিল তার না কোনো দুর্ঘটনা বা হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা নয় এরপরও তার স্তনে হাত দিয়েছেন আকরাম আংকেল না কোনো বাধা বা প্রতিবাদ করেনি তারিন আর বাধাই বা দিবে কিভাবে তার ম্যাট্রিক পাশ বাবার বড়লোক বন্ধু আকরাম, বড় হয়ে বুঝেছে তারিন আকরাম আংকেলের একপ্রকার আশ্রিত তারা যে ফ্লাটে থাকে সেটা আকরামের, সেই ছোটোবেলা থেকেই তার আর বাবলুর সব প্রয়োজন মিটিয়েছেন আকরাম আংকেল, তার কলেজের বেতন, জামাকাপড় এমনকি তার মেয়েলী জিনিষপত্র আন্ডারগার্মেন্টস ব্রা প্যান্টি পর্যন্ত সংগে করে কিনে দেন আংকেল তারিনের কি লাগবে না লাগবে প্রতিটা জিনিষের খেয়াল রাখেন তিনি, এহেন একটা মানুষ যদি তার স্তনে হাত রাখেন কামনা করেন তাকে তাহলে কেমন করে তাকে বাধা দেবে জানা ছিল না তার বরং আংকেল যদি তার কাছে কিছু চায় তা যত খারাপ আর নোংরাই হোক মনে মনে জানে দিতে বাধ্য সে অনেক দিয়েছে আংকেল তাকে, আঠারো বছরের জীবনে যা চেয়েছে তাই পেয়েছে সে লোকটার কাছে, যদিও দুবছরে জিনিসপত্র দেয়ার ধরনটা পালটেছে অনেকটা, আগে দেয়াটা নিজের মেয়ের মত ছিল, এখন দেয়াটা প্রেমিকের মত হয়েছে আকরামের তারিনের বাবা বাদশা, দেখেও না দেখার ভান করে ওসব, আজকাল বাবার সামনেই তারিনে গায়ে হাত দেন আকরাম আংকেল, অনেক সময় বাবা কিম্বা বাবলুর সামনে কোমোর জড়িয়ে ধরা কাঁধে হাত রাখা আপত্তিকর লাগে তার কাছে, অথচ নিজের যুবতী মেয়ের সাথে সমবয়সী বন্ধুর দৃষ্টিকটু আচারন দেখেও চোখ ফিরিয়ে নেয় বাদশা রাশভারী লোক আকরাম আংকেল,গম্ভীর মেজাজি লোক, কথা খুব কম বলেন, আর যা বলেন তা খুব স্পষ্ট করে বলেন, তার ব্যাক্তিত্যহীন বাবা সে কথা মানতে বাধ্য থাকে সবসময় তাই আকরাম আংকেল সে বাড়িতে একলা থাকবে জেনে যখন বলেছিল, 'আমি কাল দুপুরে আসব,' তখন বুকটা ধকধক করে উঠেছিল তারিনের, তাহলে কি আজকেই সেই দিন, ঘুম ভেঙে প্রথমেই মনে হয়েছিল তার
Like Reply
#3
বাবাকে ও সুযোগ দাও। দারুন
Like Reply
#4
বয়স্ক পুরুষেরা অনেক সময়ই অপ্রতিরোধ‍্য হয়ে উঠেন।ণ
Like Reply
#5
অন্যদিনের মতই সকলে উঠেই গোসোল সারে তারিন, ভিট লাগিয়ে পরিষ্কার করে হাত পায়ের লোম, সেই সাথে বেশ অনেকদিন পর কামিয়ে পরিষ্কার করে বগল দুটো সারাদিন বাড়ীতে একলা সে এটা জেনেও আকরাম আংকেল যখন একলা ডেকে তাকে বলেন যে তিনি আসবেন তখন আঠারো বছরের যুবতী হয়ে ওঠা তারিনের জন্য সেটা অন্যরকম ইঙ্গিত বহন করে বৈকি সকাল থেকেই অস্থির লাগে তারিনের, সেই ছোট বেলা থেকে আকরাম আংকেল কে ভালোবাসে শ্রদ্ধা করে সে, সেই আকরাম আংকেল তার স্তনে হাত দেয়ার পর এই শ্রদ্ধায় কিছুটা চিঁড় ধরলেও কেন জানি লোকটাকে ঘৃনা করতে পারেনি সে বরং মনের গভিরে আংকেল আরো কিছু করুক আরো কিছু চাক তার কাছে এমন প্রত্যাশা তৈরি হওয়ায় রাগ হয়েছিল নিজের উপরেই তার, নিজের বাবার সাথে যে নৈকট্য তৈরি হয়নি কখনো আকরামের সাথে সেই নৈকট্য নিরবেই সৃষ্টি হয়েছে তার, সে কত মাপের প্যান্টি পরে তার ব্রার সাইজ কত জানেন আকরাম আংকেল, যখনি বিদেশে গেছেন তার জন্য কাপড় চোপোড় মেক আপ কিটস কসমেটিক্স এর সাথে ব্রা প্যান্টি নাইটি এসবও এনেছেন আংকেল, মেয়েলী ইন্সটিনক্ট উপলব্ধি দিয়ে বুঝেছে তারিন মেয়ের বয়ষী মেয়ের মত কারো জন্য অন্তত এসব জিনিষ আনা যায় না সেই পরম শ্রদ্ধেয় মানুষটা যদি চরম অসভ্য অশ্লীল ইঙ্গিত করে তার একলা থাকার সুযোগ নিতে চান তাহলে তার, তার বাবার, বাবলুর প্রতি এতদিনের অবদানের প্রতিদানে পিষ্ট তারিন কি করতে পারে বাবলু কে নিয়ে বাবা বেরিয়ে যায়, দরজা বন্ধ করে আয়নার সামনে যেয়ে দাঁড়ায় সে খুব ফর্সা তারিন যদিও খুব সুন্দরি বলা যাবেনা তাকে, দুই গালে বেশ কিছু ব্রন, বড় বড় চোখ নাকটা বোঁচাই গোলাপি ঠোঁট দুটো কিছুটা পুরু, গোসোল করে গোলাপি একটা ফ্রক পরেছে তারিন, ইচ্ছা করেই প্যান্টি পরেনি তলে সকাল থেকেই সারা শরীর তেতে আছে তারিনের বিশেষ করে দু উরুর খাঁজের শ্যাওলায় পরিপুর্ন তার ফোলা ত্রিভুজটা ভিজে উঠছে বার বার গালে ব্রনের উপর আঙুল বোলাতে বোলাতে ভাবে সে, আজই কি তাদের সঙ্গম হবে, ইশস মাগো, আংকেল কি তাকে সম্পুর্ন নগ্ন করবে আজ, ঠোঁট কামড়ে চোখ বোজে তারিন, কাঁদতে ইচ্ছা করছে তারিনের, মনের একটা অংশ বলছে আংকেল যেন না আসে,পরক্ষনেই আকরাম কে নিয়ে ভবিষ্যৎ এর চিন্তায় মেতে উঠছে মন আংকেল কি বিয়ে করবে তাকে, পেটে যদি বাচ্চা চলে আসে ঘনঘন পেশাব লাগছে আজ বাথরুমে যেয়ে হিসি করে তারিন, যোনী ধোয়ার সময় লতানো লোমগুলো আঙুলে জড়িয়ে যায় তার বেশ জঙ্গল হয়েছে জায়গাটা, বগল কামানোর সময় একবার মনে হয়েছিল যোনী কামানোর কথা, দুদিন আগে আকরাম আংকেলের সামনেই ভিট রেজার এসব কিনেছিল সে, যোনি কামাতে যেতেই মনে হয়েছিল তার, কি করছে সে, কি ভাববে লোকটা, তার জন্য যোনী বগল কামিয়ে একেবারে রেডি হয়ে আছে তারিন, বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসে তারিন আয়নার সামনে যেয়ে দাঁড়ায় তারপর ফ্রকের ঝুলটা তুলে দেখে নিজেকে কালো লোমে ভরা ত্রিকোণ ফোলামত জায়গাটা ফর্সা মাখনের মত উরু আর মসৃণ তলপেটের মাঝে জ্বলজ্বল করছে যেন ইস কেন যে কামালো না, আংকেল দেখলে নিশ্চই নোংরা ভাববে তাকে, অথচ বিছানায় শুয়ে ছটফট কর তারিন, মাসিকের পর যোনী বগল সবসময় কামিয়ে পরিষ্কার করে ফেলে তারিন, এবার পরীক্ষার ঝামেলায়..., এখনো সময় আছে ঘড়ির দিকে তাকায় তারিন এগারোটা পঁচিশ, ঠিক এসময় কলিং বেল বাজে, একটা হার্টবিট মিস হয়ে যায় তাড়াতাড়ি ছুটে যায় তারিন, দরজা খুলে তাকাতে পারেনা মুখ তুলে, পা থেকে মাথা পর্যন্ত তারিন কে দেখেন আকরাম,বুকের কাছে, তলপেটে খোলা পা দুটোয় একটু বেশি সময় স্থির থাকে চোখ দুটো বুঝতে পারে তারিন গাল দুটোতে রক্ত জমে লাল হয়ে উঠেছে তার
Like Reply
#6
একটু চা করতো দরজা বন্ধ করতে করতে বলেন আকরাম মাথা নেড়ে দ্রুত রান্নাঘরে পালিয়ে বাঁচে তারিন চা বানাতে বানাতে নিজেকে একটা নোংরা অসভ্য মেয়ে মনে হয় তার, আংকেল কি সম্পুর্ন নগ্ন করবে তাকে, নিজেও কি নগ্ন হবে সম্পুর্ন, আংকেলের ওটা কতবড় ওটা, বান্ধবি জেরিনের বাসায় দেখা ব্লুফিল্ম এর নায়ক গুলোর মত হবে কি, ইসস, এত ঘামছে কেন সে আর বিচ্ছিরি ভাবে তার জায়গাটা মানে যোনীটা ভিজে যাচ্ছে কেন তার,ইস রস বেরিয়ে রিতিমত প্যাচ প্যাচ কতছে জায়গাটা, কেন যে প্যান্টি পরল না, এখন পরবে কি,ভাবতে ভাবতে চা নিয়ে কাঁপা পায়ে ড্রইং রুমে যায় তারিন চা এগিয়ে দিতেই এক হাতে চায়ের কাপ নিয়ে অন্য হাতে তার হাত ধরে টেনে কোলে বসিয়ে দেন আকরাম চোখ বন্ধ করে নেতিয়ে পড়ে তারিন, কতদিন পর আংকেলের কোলে বসেছে সে, ইস কি বিশ্রিভাবে ঘেমেছে সে, তার ঘটিহাতা ফ্রকের বগল দুটো, তারিন জানে ঘামে গোল হয়ে ভিজে আছে জায়গাটা তারিন কে পাঁজাকোলা করে তুলে নেন আকরাম বেশ লম্বা মেয়ে তারিন প্রায় পাঁচ ফুট পাঁচ, কোলে নিয়ে তারিনের বেডরুমে ঢোকেন তিনি বিছানায় শুইয়ে ছিটকানি তুলে দেন দরজার চোখ খুলে দেখে তারিন কাপড় খুলছেন আকরাম আংকেল, প্যান্ট জাঙিয়া গেঞ্জি শার্ট খুলে নগ্ন হচ্ছে লম্বা চওড়া পুরুশালি শরির, কাচাপাকা লোমে ভর চওড়া বুক সামান্য নেয়াপাতি ভুড়ি তার নিচে লোমের জঙলে খাড়া হয়ে আছে আকরামের পুরুষাঙ্গ , ব্লুফিল্ম দেখা নিগ্রো দের মতই বড় জিনিষটা বাবার বন্ধু নারী জীবনের প্রথম উলঙ্গ পুরুষ উত্থিত পুরুষাঙ্গ দেখে শিউরে উঠে চোখ বুজে ফেলে সে বিছানায় উঠে আসেন আকরাম দেহের উপর ভারী উলঙ্গ শরীর অনুভব করে গায়ে কাঁটা দেয় তারিনের আলতো করে তার কপালে চুমু খায় আকরাম চোখ মেলে দেখে তারিন, ফিসফিস করে,"আমার খুব ভয় করে,"বলতেই,"ভয় কি আমি তো আছি,"বলে আশ্বাস দিয়ে এবার ঠোঁটে চুমু খায় তারিনের বাপের পৌড় বন্ধুর কাছে জীবনে প্রথম চুম্বন প্রথম আলিঙ্গন নারীত্বের প্রথম স্বাদ পেতে চলে তারিন, গোলাপি ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে তার ফ্রকের বোতাম খোলে আকরাম, আংকেল তাকে নেংটো করছে, বোতাম খুলে উরুর মাঝে গুটিয়ে থাকা ফ্রকের ঝুলটা টেনে তার পেট বুক, তার গলা গলিয়ে বাহু তুলে সাহায্য করে তারিন নগ্ন আলিঙ্গন অসম বয়ষী নারী পুরুষ দুজন, চোখ বুজেই বুঝতে পারে তারিন আংকেল তাকে দেখছে তাকে চাঁটছে, তার ঘাড় গলা বুক, বগলের খাঁজ, বাহু তুলে তার ঘামে ভেজা কামানো বগল, ছিঃ কি করছে হেংলা লোকটা তার বগলের ঘামে ভেজা জায়গাটায় যেখানে লোম থাকে সেখানে লালা ভেজা জিভে চেটে চেটে, তার বড় হয়ে ওঠা ছত্রিশ মাপের স্তনে শক্ত কর্কশ হাতের মর্দন, উহঃ ব্যাথা লাগে তারিনের তার স্তনের গোলাপি বোটা বাচ্চা ছেলের মত চুষছে আংকেল, অসভ্য হাতটা তার উরু তলপেটে, ইসস তার ওখানে তার নারীত্বে তার গোপানাঙ্গের ভেজা উপত্যকায়, একটা উরু ভাজ করে ফাঁক করে দেয় তারিন, ভারী মুখটা এবার নেমে যাচ্ছে নিচে তার পেটে নাভির কাছে মুখ নাভি চাঁটছে তার বুঝতে পারে তারিন মুখ তুলেছেন আংকেল কিছু দেখছেন বিশেষ মনোযোগে, জানে তারিন লজ্জায়, ভয়ে সেইসাথে অজানা ভালোলাগায় ভিজে ওঠে সেই জায়গাটা তার নারীত্বের গোপোন ফাটল তার কুমারী যোনীর সংকির্ণ গিরিখাত নামিয়ে গন্ধ শোঁকেন আকরাম লোম সরিয়ে উন্মুক্ত করেন কিশোরী যোনীর মাঝের বিভাজন রেখা গোলাপি একটা আভায় পুরু কোয়া দুটো জোড়া লেগে আছে, দু আঙুলে চাপ দিতেই মেলে যায় ফাটলটা সাদা সাদা আঠালো মাখনের মত রস জমে আছে আকরাম সাহেব বন্ধু কন্যার অনাঘ্রাতা কুমারী যোনীর খালের ভিতরে ক্ষুদ্র ভগাঙ্কুর এর নিচে ইষৎ কালচে গোলাপি রঙ পাপড়ির মত যোনীদ্বার ছটফট করে তারিন কি করছে লোকটা মেয়েদের নোংরা জায়গাতে কি দেখার আছে ভেবে পায়না সেউঠে বসেন আকরাম, এর মধ্যেই তৈরি হয়ে গেছে মেয়ে, ফর্সা নরম উরু সরিয়ে যুৎ হয়ে বসেন তিনি, মুখ থেকে একদলা থুতু নিয়ে লিঙ্গের মাথাটা ভিজিয়ে নিয়ে দুবার বোলান তারিনের সামান্য মেলে থাকা যোনীর ফাটলে তার কুমারী জীবনের শেষ মুহূর্ত উপস্থিত বুঝতে পারে তারিন আংকেলের পুরুষাঙ্গের ডগা এরমধ্যে ঢুকে গেছে তার যোনীতে, কোথায় যেন আঁটকে আছে জিনিষটা, আংকেলের প্রবল চাপ, কি যেন ছিঁডে যাচ্ছে ভিতরে হঠাৎ করেই একটা তিবে ব্যাথা অনুভব করে তারিন, সেই সাথে যোনীর ভিতরে অনুভব করে আকরাম আংকেলের পুরুষাঙ্গের পরিপুর্ণ উপস্থিতি, দুচোখ বেয়ে জল গড়ায় তার, নিজের নারী হয়ে ওঠার আনন্দে, ব্যাথাটা হারিয়ে যেতে থাকে আস্তে আস্তে, আহ কি আনন্দ কিতৃপ্তি হোক না বাবার বয়ষী তার উরুর মাঝে দ্রুত কোমোর দোলানো পুরুষটা এতদিন অনেক দিয়েছে তাকে, সেই ছোটবেলা থেকে, ছোট বড় অনেক কিছু, আজ তার দেয়ার পালা, বিপত্নীক একা মানুষ টার জন্য নিজের কিশোরী দেহটা উজাড় করে দিবে সে, হাত বাড়ায় তারিন, চোখে জল অথচ মিষ্টি হাঁসিতে উদ্ভাসিত মুখ বিষ্মিত হন আকরাম পরক্ষনে তারিনের খোলা বুকে উদ্ধত নরম স্তনের উপত্যকায় লোমোশ বুক চাপিয়ে চুমু খান তারিনকে, ভালো লাগছে,"ফিসফিস করে তারিন, জোরে জোরে যেন তারিনের ওটা ফাটিয়ে ফেলবে এভাবে নিজের পাথরের মত দৃড় পুরুষাঙ্গ একটু আগেই কুমারী থাকা যোনী তে চালনা করে আকরাম উত্তাপটা গলে গলে পড়ে তারিনের শরীর থেকে তিব্র রাগমোচোনের গলিত রস সতিচ্ছেদ ছেড়ার রক্তের ধারার সাথে তার ভরাট নিতম্বের খাজ বেয়ে গড়িয়ে বিছানার চাদরে পড়ে একসময় পশুর মত গোঙায় আকরাম তার পৌড় পৌরষ ঘন লাভার মত বির্যস্রোত তিব্র বেগে তারিনের যোনীগর্তে উৎক্ষেপিত হয়,কিশোরী তারিন কুমারী তারিন দুই উরু মেলে প্রথম বির্যরস গ্রহন করে প্রথমবার লজ্জা ভুলে চুমু খায় আকরামকে

*************************
[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
#7
গল্প পড়ে খুবই ভালো লাগলো, কিন্তু বড়ই ছোট, আরেকটু বড় করা কি যেতনা।
[+] 1 user Likes pradip lahiri's post
Like Reply
#8
(06-04-2023, 11:26 AM)pradip lahiri Wrote: গল্প পড়ে খুবই ভালো লাগলো,  কিন্তু বড়ই ছোট,  আরেকটু বড় করা কি যেতনা।

এই গল্পের লেখক অন্য নাম দিয়ে এই ফোরামে আছেন , Ahsrair

তিনি যদি চান তাহলেই এটা হতে পারে। 
Like Reply




Users browsing this thread: