Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
এতগুলো প্রেমিক আর প্রেমিকা জোড়ায় জোড়ায় , কে যে কাকে জড়াচ্ছে আর কখন চুমু টুমু ইত্যাদি চলছে আমি গুলিয়ে ফেলছি !!
যাকগে আমার কথা ছাড়ো, সবাই ভালো থাকে সুখে শান্তিতে ,কিং সাইজ বেডের বিক্রি বেড়ে যাক !!!!!
ঝর্ণার কোনো পাত্তা নেই কিন্তু যার নামে এই মহাউপন্যাস ??
Posts: 1,886
Threads: 6
Likes Received: 6,292 in 1,869 posts
Likes Given: 2,644
Joined: Jun 2019
Reputation:
734
তুমি মাঝে মাঝে মূল গল্পের ধারা থেকে সরে যাও, সেটাই বেগরবাই করে দাও !!!!!
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
(13-12-2020, 09:51 PM)ddey333 Wrote: এতগুলো প্রেমিক আর প্রেমিকা জোড়ায় জোড়ায় , কে যে কাকে জড়াচ্ছে আর কখন চুমু টুমু ইত্যাদি চলছে আমি গুলিয়ে ফেলছি !!
যাকগে আমার কথা ছাড়ো, সবাই ভালো থাকে সুখে শান্তিতে ,কিং সাইজ বেডের বিক্রি বেড়ে যাক !!!!!
ঝর্ণার কোনো পাত্তা নেই কিন্তু যার নামে এই মহাউপন্যাস ??
(14-12-2020, 01:54 AM)pinuram Wrote: তুমি মাঝে মাঝে মূল গল্পের ধারা থেকে সরে যাও, সেটাই বেগরবাই করে দাও !!!!! ঝর্ণা কে আনতে গেলে এদের দরকার! তাই এটাকে বেগোড়বাই
উচিত নয়
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
(14-12-2020, 08:02 AM)dada_of_india Wrote: ঝর্ণা কে আনতে গেলে এদের দরকার! তাই এটাকে বেগোড়বাই
উচিত নয় আচ্ছা , মানে এগুলো হলো যাকে বলে groundwork !!!
গল্প তো শেষ হতে চললো , এখনো নতুন নতুন ভুমিপুজা করে চলেছো !!
নাকি গুদপুজা ????
Posts: 1,538
Threads: 5
Likes Received: 2,622 in 909 posts
Likes Given: 1,512
Joined: Dec 2018
Reputation:
578
ও দাদা গোওওওওওওও... এবার সুনন্দকে বলো ঝরনাকে নিয়ে আসতে... অনেক তো গু... সরি, ভূমি পূজো হলো, ফুল বেল পাতা পরতে পরতে গাছ গজিয়ে যাবে ঝরনা আসার আগে... আর কবে ঝরনার জল দেখবো আমরা????
Posts: 6,494
Threads: 21
Likes Received: 6,988 in 3,700 posts
Likes Given: 12,097
Joined: Feb 2020
Reputation:
239
(14-12-2020, 12:37 PM)bourses Wrote: ও দাদা গোওওওওওওও... এবার সুনন্দকে বলো ঝরনাকে নিয়ে আসতে... অনেক তো গু... সরি, ভূমি পূজো হলো, ফুল বেল পাতা পরতে পরতে গাছ গজিয়ে যাবে ঝরনা আসার আগে... আর কবে ঝরনার জল দেখবো আমরা????
দাদা নিজেই এখনও ঝরনার জল আবিস্কার করতে পারলো না তো আমরা আর কি দেখবো !
Posts: 6,494
Threads: 21
Likes Received: 6,988 in 3,700 posts
Likes Given: 12,097
Joined: Feb 2020
Reputation:
239
(13-12-2020, 06:43 PM)dada_of_india Wrote: ওনারা তো সুনন্দকে জামাই হিসাবে মেনেই নিয়েছিলেন সুনন্দর সাথে কথা না বলেই ! সব বাবামা ই চায় তাদের মেয়ে সুখী হোক ! এতে আমি ওনাদের কোন দোষ দেখিনা !
বাহ নিজের ঢাক নিজে পেটানো !!
•
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
(14-12-2020, 12:37 PM)bourses Wrote: ও দাদা গোওওওওওওও... এবার সুনন্দকে বলো ঝরনাকে নিয়ে আসতে... অনেক তো গু... সরি, ভূমি পূজো হলো, ফুল বেল পাতা পরতে পরতে গাছ গজিয়ে যাবে ঝরনা আসার আগে... আর কবে ঝরনার জল দেখবো আমরা????
(14-12-2020, 01:02 PM)Mr Fantastic Wrote: দাদা নিজেই এখনও ঝরনার জল আবিস্কার করতে পারলো না তো আমরা আর কি দেখবো !
(14-12-2020, 01:05 PM)Mr Fantastic Wrote: বাহ নিজের ঢাক নিজে পেটানো !!
ঝর্ণা চলে এলেই তো গল্প শেষ হোয়ে যাবে ! তারপর কী খেয়ে হাগবে শুনী ?
Posts: 1,538
Threads: 5
Likes Received: 2,622 in 909 posts
Likes Given: 1,512
Joined: Dec 2018
Reputation:
578
(14-12-2020, 06:26 PM)dada_of_india Wrote: ঝর্ণা চলে এলেই তো গল্প শেষ হোয়ে যাবে ! তারপর কী খেয়ে হাগবে শুনী ?
Keno keno? Jharna elei golpo sesh hobe keno????? Jharnar oi kotto untold story achhe, se gulo Sunanda bolbena??????
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
কিছুক্ষণের মধ্যেই রাজুর বাবা এসে হাজির ! আমি আগে সমিরের বাবার সাথে আলাপ করিয়ে দিলাম ! কারন উনি আমাকে আগে থেকেই চিনতেন ! একবার উনি রাজুকে দেখতে হ্যদেরাবাদে এসেছহিলেন ! তখন স্মাদের সাথে পরিচয় হয়েছিল ! উনি সুজাতাকেও আগে দেখেছেন ! তবে মনে রেখেছেন কিনা সেটাই ভাবার বিষয় ! দুই বাবা আলাপ হলেন ! দুজনেই বেশ সপ্রিতভ ! সমিরের বাবা বললেন " চলুন আগে কোনও হোটেলে উঠি ! তারপর না হয় এই গাধাগাধি গুলর কথা ভাবা যাবে ! হরপ্রিত সমিরের মায়ের সাথে লেপটে আছে ! যেহেতু রাজুর মা আসেনি তাই হয়ত সুজাতা লেপটাতে পারেনি !
আমাদের কলেজের কাছেই হোটেল হায়দেরাবাদে সবাই উঠলেন ! আমাদের গোল টেবিল বৈঠক শুরু হোল ! সমিরের বাবা সুখবিন্দার সিংহ আগেই হরপ্রিতকে নেজের বউ বলে মেনে নিয়েছেন ! সুতরাং ওদের কোনও আসুবিধা নেই ! শুধু হরপ্রিতের বাড়িতে গিয়ে ওর বাবা মাকে রাজি করানোর দেরি ! রাজুর বাবা দিপক শ্রীভাস্তব সুজাতাকে বেশ কিছুক্ষণ ধরে দেখে গেলেন ! সুজাতা হরপ্রিতের একটা হাত ধরে কুঁকড়ে বসে আছে !
দিপক বাবু সুজাতাকে বললেন "একবার উঠে দাঁরাও দেখি ! " ভয়ে ভয়ে সুজাতা উঠে দাঁড়ালো !
- একদম ঠিক আছে ! আমি চাইনা আমাদের বংশের ছহেলে মেয়ে বেঁটে হোক ! চলো তোমার বাবার সাথে কথা বলতে হবে !
সুজাতার শরির বেশ বড়সড় ! লম্বায় প্রায় ৫ ফুট আট ইঞ্চি ! রাজুও প্রায় ছ ফুটের কাছাকাছি ! দুজনের জোরি দেখতে বেশ ভালই লাগে !
- কি নাম তোমার বাবার ?
সুজাতা ধীর গলায় বলল " পি কে জে রেডডী"
- দাঁরাও দাঁরাও পি কে জে রেডডী মানে টাইকুন পাম্পের সাউথের ডিস্ট্রিবিউটর ?
- হ্যাঁ !
- তাহলে তো ঝামেলা মিটে গেলো ! বলেই উনি হোটেলের রিসেপ্সনে একটা নাম্বার মিলিয়ে দিতে বললেন ! মিনিট পাঁচের মধ্যেই রুমের ফোনের ঘণ্টি বেজে উঠল ! দিপক বাবু হ্যালো বলতেই ওপার থেকে হ্যালো শোনা গেলো ! সাথে সাথেই স্পিকার অফ করে দিয়ে দিপক বাবু বললেন রেডডী তারাতারি হোটেল হ্যদেরাবাদে চলে এসো ! আর সাথে তোমার বউকেও আনতে ভুলোনা ! ...। আরে আমি কবে এসেছি কখন এসেছি সেটা তখন বোঝা যাবে ! ......। কি বললে ? আধঘণ্টা ? ঠিক আছে ! আমার রুম নম্বর ২০৮ ! হাসি মুখে ফোন রেখে দিলেন ! সুজাতা রিতিমত ঘাব্রাতে শুরু করেছে ! " আরে তুমি কেন ঘাবড়াচ্ছ ! জাস্ট রিলাক্স ! যাও তোমরা ঘুরে এসো ! আমি আর সুখবিন্দার বাবু একটু গল্প করে নিই ! ব্যবসাদার লোক দুজনেই ! এবার হয়ত এনাদের নতুন ব্যবসা শুরু হবে !
আমরা হোটেলের বাইরে বসে গল্প করছি ! হরপ্রিত একটু খুসি হলেও একটু ভয়ে আছে ! ওর বাড়ি থেকে যদি কোনও আপত্তি আসে ! আর সুজাতা ভয়ে মরছে কারন ওর বাবা খুব কড়া লোক !
যাই হোক কিছুক্ষণের মধ্যেই রেডডী সাহেব স্বস্ত্রিক চলে এলেন ! সুজাতাদের বাইরে বসিয়ে ওনাদের অভ্যর্থনা করে আমি দিপক বাবুর রুমে নিয়ে গেলাম ! সেখানে তখন দিপক বাবু আর সুখবিন্দার সাহেবের জোর মিতিং চলছে ! ওনাদের সাদর সম্ভাসনে ডেকে মিসেস রেডডীকে বসতে বলে রেডডী সাহেবকে বুকে জরিয়ে ধরলেন !
- তোমার মেয়েকে আমি চাই ! মানে আমার ছেলের বউ করতে চাই ! তোমাদের কোন আপত্তি আছে ?
হটাত এইরকম সোজাসাপটা কথায় রেডডী সাহেব ঘাবরে গেলেন !
- মানে কি বলতে চাইছ তুমি ?
- তোমার মেয়ে আর আমার ছেলে একে অপরকে ভালবাসে ! তাই ওরা চাইছে পরিক্ষার আগেই রেজিস্ট্রি ম্যারেজ করে নিতে !
রেডডী সাহেব একবার বউয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন " আমার কোন আপত্তি নেই ! তোমার ছেলে বলেই আমি রাজি আছি ! তোমাকে না বলে কি আমি আমার ব্যাবসা লাটে তুলব?" দিপক বাবু হেসে উঠলেন ! আমার মুখেতেও হাসি ফুটে উঠল ! রেডডী সাহেবের সাথে সুখবিন্দার বাবুর পরিচয় করানোর মাঝেই আমাকে ইশারা করলেন সবাইকে ডাকতে ! এক ছুটে নিচে নেমে এলাম ! সবাইকে উপরে আসতে বললাম !
রাজুর সাথে রেডডী সাহেবের পরিচয় করিয়ে দিলেন দিপক বাবু ! ঠিক হোল পরিক্ষার আগেই ওদের রেজিস্ট্রি করিয়ে দেবে যাতে করে ওরা নির্ভাবনায় পরিখ্যা দিতে পারে ! কিন্তু প্রশ্ন হরপ্রিতের পরিবার কে নিয়ে !
দিপক বাবু আর সুখবিন্দার সাহেব দুজনেই বিজনেসম্যান ! কোন জিনিস ফেলে রাখতে পছন্দ করেন না ! তার উপর সাথে আছে হ্যদেরাবাদের কিং রেডডী সাহেব !
- তোমার বাবার নাম্বার দাও ! হাঁসতে হাঁসতে সুখবিন্দার বাবু হরপ্রিতকে বললেন ! কারন হরপ্রিতের ফ্যামিলি পাঞ্জাবে থাকে !
হরপ্রিত নাম্বার দিলে আবার অপারেটর কে ফোন করে সেই নাম্বারে মিলিয়ে দিতে বললেন ! হরপ্রিতের বাবার নাম দলজিত সিং ! পাঞ্জাবের একজন বিরাট কৃষক ! এ ছারাও উনি রিয়েল স্টেটের কাজ করেন ! রুমের ফোন বেজে উঠতেই সুখবিন্দার বাবু ফোন তুলে নিজের পরিচয় দিলেন ঠাট পাঞ্জাবিতে ! বেশ কিছুক্ষণ ওনাদের কথা হোল ! ফোন রেখে বললেন উনি পরশু হায়দেরাবাদে আসবেন ! আমাদের সাথে দেখা করতে !
মতামুতি ঝামেলা মিটে গেলো ! রেডডী সাহেব সবাইকেঅনুরধ করলেন ওনাদের বাড়িতে ডিনার করতে ! সুজাতাকে নিয়ে উনি চলে গেলেন ! হরপ্রিত নিজের হস্টেলে ফিরে গেলো ! আমাদের মন ফুর্তির গড়ের মাঠ ! সেই রাতে জমিয়ে আমরা মাল খেয়ে শুয়ে পরলাম ! দিপক বাবুর কথা অনুসারে পরেরদিন সকালে সমির নিজে গিয়ে দুটো রেজিস্ট্রির ফর্ম নিয়ে এলো ! সারাদিন আমাদের বেশ ভালই কেটে গেলো ! সন্ধ্যেবেলায় আমরা সবাই হোটেলে গিয়ে ওনাদের সাথে দেখা করে ফিরে এলাম ! জানলাম হরপ্রিতের বাবা কাল সকালেই হায়দেরাবাদ পৌঁছে যাবেন ! যদি সম্ভব হয় কালই ওদের রেজিস্ট্রি হয়ে যাবে ! এখন কলেজের স্টাডি লিভ ! তাই আমাদের কোন তারা নেই ! সকাল বেলাতেই আমি হরপ্রিতকে নিয়ে এয়ারপোর্ট পৌঁছে গেলাম ! সমিরকে নিই নি ! কারন সুখবিন্দারবাবু বারন করে দিয়েছিলেন ! হরপ্রিতের বাবাকে রিসিভ করে আমরা সোজা হোটেলে ফিরে এলাম ! রাস্তায় উনি হরপ্রিতের সাথে কিছু টুকরো কথা বার্তা বলেছিলেন ! কিন্তু যেহেতু আমি পাঞ্জাবি বুঝিনা তাই কিছুই বুঝতে পারিনি !
হোটেলে আসতেই সুখবিন্দার বাবু করমরদনের জন্য নিজের হাত বারিয়ে দিয়ে বললেন " হাই ! আমি সুখবিন্দার সিংহ ! অপর প্রান্ত থেকে হাত বেরিয়ে এসে করমরদন হোল ! আমি দলজিত সিংহ !"
সাদর আপ্যায়নে সুখবিন্দার বাবু ওনার রুমে গিয়ে বসালেন ! ঠেট পাঞ্জাবি ভাসায় বেশ কিছুক্ষণ নিজেদের মধ্যে আলোচনা করলেন ! ইশারায় আমাকে সমির আর হরপ্রিতকে ডাকতে বললেন !
আমি দুজঙ্কেই নিয়ে ফিরে এলাম !
- চলুন তাহলে ! আজকেই এদের রেজিস্ট্রি সেরে দিয়ে যাই ! দলজিত সিং বলে উঠলেন ! যেখানে অভিবাবকের পারমিসন আছে সেখানে রেজিস্ট্রি হতে সময় লাগেনা ! আর লাগলও না ! প্রত্যেকে বিরিয়ানি মুখ করলেন ! (হায়দেরাবাদ এ কেউ মিষ্টি খায় নাকি ?)
সমির রাজু হরপ্রিত সুজাতা সবাই খুব খুশি ! আমাকে জরিয়ে ধরে আমাকে অনেক অনেক অভিনন্দন জানাল ! আমার জন্যই ওদের রেজিস্ট্রি সম্ভব হোল ! সন্ধ্যে বেলায় সবাই ফিরে গেলেন ! যাবার আগে উপদেশ দিয়ে গেলেন "আসল বিয়ের আগে যেন বিয়ের ফসল না আসে ! "
সুজাতাকে নিয়ে পরেরদিন আমি কোয়েলের বাড়ি গেলাম ! ওর দাদাকে বোঝালাম যে কোয়েল কেন নিজের ভবিষ্যৎ বরবাদ করতে চাইছে ? ও যেন এসে ফাইনাল পরিখ্যা দিয়ে দেয় !
সময় কোথা দিয়ে কেটে গেলো বুঝতে পারলাম না ! একে একে সব পরিখ্যা শেষ হয়ে গেলো নভেম্বরের মাঝামাঝি ! রেজাল্ট বেরুবে ডিসেম্বরের ৯ তারিখে ! হাতে অনেক সময় ! যে যার বাড়িতে ফিরে গেলো ! আমিও বাড়িতে ফিরে এলাম ! বাবা মা সবার প্রশ্নবাণে জর্জরিত হলাম ! সবাইকে বললাম যে আমার পরিক্ষা খুবই ভালো হয়েছে ! আর তাছাড়া ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্টে আমি জার্মানির একটা বিরাট কম্পানি "ম্যান রোনালদ " কম্পানিতে সিলেক্টেড হয়েছি ! সবাই খুব খুশিতে আছে ! বেশি খুশি ঝর্না ! কলকল করে কতো কথা বলে গেলো আমার মাথায় ঢুকল না ! আমার একটাই চিন্তা মঞ্জু !@
একদিন পরেই আমি মাকে বললাম যে আমি পিসির বাড়ি যেতে চাই ! মাঞ্জুর সাথে দেখা হবে আর কমলদা আর মিতালির সাথেও দেখা করব !
- যা বাবা ! ঘুরে আয় !
বাইক স্টার্ট করে সোজা পিসির বাড়ি পৌঁছে গেলাম ! পিসিমা পিসেমসাই মঞ্জু সবাই ছিল ! আমি পিসি আর পিসেমসাইকে প্রনাম করলাম ! মঞ্জুর থুতনি ধরে একটু নারিয়ে দিলাম ! ! আমার রিক্রুটমেন্টের খবর শুনে পিসেমসাই আমার পিঠ থাবড়ে আমাকে সাবাসি দিলেন ! মঞ্জুর মুখ গম্ভির !
আমি পিসিকে বললাম যে আমি মঞ্জুকে নিয়ে একটু কমলদা আর মিতালিকে দেখে আসি !
ওনারা আমাকে বললেন "যা বাবা ! ওনারা তকে খুব ভালবাসে ~! তোকে দেখলে অনেক আনন্দ পাবেন !
মঞ্জুকে পিছনে বসিয়ে সোজা পৌঁছে গেলাম বিড়লা মন্দিরের গঙ্গার তীরে ! একটা ছোট ঝোপ দেখে তার নিচে মঞ্জুকে নিয়ে বসে পরে ওকে জরিয়ে ধরলাম !
আমাকে ছাড়িয়ে দিয়ে বলল " তোমার তো খুবই ভালো হোল ! আমাকে ছেরে তুমি বিদেশে পারি দেবে ! এখন আমাকে আর কি দরকার ?"
বুঝলাম মানিনির মান হয়েছে ! বললাম "তোমাকে নিয়ে যাবার জন্যই তো এত দূরে বিদেশে চাকরি নিলাম ! আর এখন তুমিই মুখ ফুলিয়ে বসে আছো ?"
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
(14-12-2020, 07:10 PM)bourses Wrote: Keno keno? Jharna elei golpo sesh hobe keno????? Jharnar oi kotto untold story achhe, se gulo Sunanda bolbena?????? শোনাতে চাই ! কিন্তু ......
Posts: 504
Threads: 0
Likes Received: 440 in 310 posts
Likes Given: 1,393
Joined: Jul 2019
Reputation:
14
Posts: 1,886
Threads: 6
Likes Received: 6,292 in 1,869 posts
Likes Given: 2,644
Joined: Jun 2019
Reputation:
734
(14-12-2020, 08:51 PM)dada_of_india Wrote: শোনাতে চাই ! কিন্তু ......
ভীষণ ভাবেই জানতে চাই !!!!!!
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
এইতো আমাদের ঝর্নাকে আবার ফিরে দেখা গেছে ...
সবার তো হিল্লে হয়ে গেলো , মঞ্জু আর সুনন্দর ব্যাপারটা কি করে এগোবে আগে সেটাই এখন সব চেয়ে বড়ো রহস্যের ব্যাপার !!
•
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
15-12-2020, 12:18 PM
(This post was last modified: 15-12-2020, 12:25 PM by ddey333. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
আমার কথা শুনে মঞ্জুর মুখে হাসি ফুটে উঠল ! আমাকে চকাত করে একটা হামি খেয়ে নিলো ! "তাহলে আমরা কবে যাবো ?"
- এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে আমার জয়েনিং ! তার আগে মার্চের মাঝামাঝি গিয়ে ওখানের থাকার ব্যবস্থা আমাদের বিয়ে করার ব্যবস্থা সব করে এসে চুপিচুপি তোমাকে নিয়ে পালিয়ে যাবো ! কেউ জানতেও পারবে না !
মঞ্জু আনন্দে উচ্ছল হয়ে আমাকে জরিয়ে ধরল ! "উফফ ! আমাদের কতদিনের স্বপ্ন পুরন হতে চলেছে !" বলেই চুপ করে গেলো !
- কি হোল চুপ করে গেলে কেন?
-মা বাবার কি হবে ? লোকের কাছে মুখ দেখাবেন কি করে ? আমার জন্য ওনারা লোক সমাজে মুখ দেখাতে পারবেন না ! আরও যখন জানতে পারবেন যে আমি তোমার সাথে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছি তখন হয়ত ওনারা মরেই যাবেন ! বলেই মঞ্জু কেঁদে ফেলল ! মঞ্জুকে গভির ভাবে জরিয়ে আমি ওকে বোঝালাম " দেখো যদি আমরা না পালাই তাহলে তোমার আমার মিলন কোনোদিনই সম্ভব নয় ! আবার যদি পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করি তাহলে দু দুটো পরিবার খুব কষ্ট পাবে ! কিন্তু আমাদের যে কিছুই করার নেই !
কেন জানিনা সেইদিন আমি খুব স্বার্থপর হয়ে গেছিলাম ! বাবা মা পিসি পিসেমসাইএর কথা ভাবতেই চাইছিলাম না ! এখন ভাবি সতিই আমি কতো স্বার্থপর ছিলাম সেইদিন ! কিন্তু তখন আমার জীবন মানেই মঞ্জু ! ওকে ছাড়া জীবন ভাবতেই পারতাম না ! মঞ্জুকে কে জোর করে জরিয়ে ধরে ওকে বোঝালাম "এটাই আমাদের নিয়তি ! হয় আমাদের এইকুল রাখতে হবে না হলে ওইকুল ! আর এটাও ঠিক ওনারা কোনোদিন আমাদের এক হতে দেবেন না !এ ছাড়া আমাদের কোন রাস্তা নেই ! " মঞ্জু আমার মুখের দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলো ! ওর ওই চোখের গভিরতায় আমি স্বজন হারানোর বেদনা দেখতে পাচ্ছিলাম ! কিন্তু আমাদের কিছুই করার নেই ! অনেক বুঝিয়ে মঞ্জুকে নিয়ে কমলদার বাড়ি গেলাম ! ওনার সাথে সমস্ত কথা বললাম ! সব শুনে কমলদা বলল "তুই যে মঞ্জুকে নিয়ে জার্মানি যাবি মঞ্জুর কি পাসপোর্ট আছে ?" মঞ্জু বলল " না আমার পাসপোর্ট নেই ! "
-তাহলে আগে পাসপোর্ট তৈরি করতে আবেদন করে নে ! ততদিনে পাসপোর্ট এসে যাবে !
আমি আর মঞ্জু ঠিক করলাম আগামিকাল সকালে কলকাতা গিয়ে পাসপোর্টের আবেদন করে আসব ! সেই মতই মঞ্জুকে বললাম "কাল সকালবেলায় তুমি তোমার সব সার্টিফিকেট আর পাসপোর্ট সাইজের ফটো নিয়ে স্টেশনে আমার জন্য অপেখ্যা করবে ! তারপর তোমাকে নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যাবো ! " মজু ঘার নেরে সম্মতি দিল !
কমলদার থেকে বিদায় নিয়ে ঘোসদার বাড়ি গেলাম ! মিতালি একটা হুইল চেয়ারে বসে পড়াশোনা করছে ! আমাদের দেখেই উতফুল্ল হয়ে ওঠার চেষ্টা করল ! কিন্তু পারলনা ! মুখটা এক অব্যাক্ত যন্ত্রণায় বেঁকে গেলো ! মঞ্জু তারাতারি গিয়ে ওকে জরিয়ে ধরল ! আমার হাত ধরে মিতালি বলল "এইবার তোমাদের দুজনের সময় হয়ে গেছে এক হবার ! আমি খুব খুশি ! আমাকে যেন ভুলে যেওনা তোমরা ! "
মিতালির কাঁধে স্নেহের পরশের হাত রেখে বললাম "শুধু তুমি কেন ! আমি কাউকেই ভুলতে পারবোনা ! " ঘোসদার জরাজুরিতে দুটো সিঙ্গারা আর চা খেতে বাধ্য হলাম ! কিন্তু মনের কোনে একটা ব্যাথা খুব খিঁচ খিঁচ করছিল ! সত্তিই তো আমরা যদি পালিয়ে যাই তাহলে আমাদের বাড়ির লকজন, পিসির বাড়ির অবস্থা কি হবে ? সাথে আবার এই চিন্তাটাও আসছিল যদি আমরা না পালাই তাহলে আমাদের মিলন কি করে হবে !
ভাবতে ভাবতেই পিসির বাড়ি পৌঁছে গেলাম ! পিসেমসাই আর পিসিমা বসে বসে টিভি দেখছিলেন !
আমি পিসিকে বললাম "কাল সকালে মঞ্জুকে নিয়ে আমি পাসপোর্ট অফিস যাবো মঞ্জুর পাসপোর্ট করানোর জন্য ! "
- মঞ্জু পাসপোর্ট দিয়ে কি করবে ?পিসিমা জিজ্ঞাসা করলেন !
মঞ্জুর মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেলো ! কি বলতে চাইছি আমি ? মঞ্জুর মুখের দিকে তাকিয়ে আমি বললাম---
- না মানে আমি তো জার্মানি চলে যাবো ! মঞ্জুর গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট হয়ে গেলে ওখানে হাইয়ার স্টাডি করতে পারবে ! আর তাছাড়া ওখানে যখন আমি থাকব তখন ওর তো ওর চিন্তার কিছুই নেই ! ! মঞ্জু হাঁফ ছেড়ে বাঁচল !
পিসি বললেন "কি দরকার ওর পাসপোর্ট করে? গ্রাজুয়েশন হয়ে গেলেই ওর বিয়ে দিয়ে দেবো !"
- না সেটা আমি চাইনা ! আমি চাই মঞ্জু নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তবেই বিয়ে করুক !
পিসেমসাই বললেন বিয়ে টিয়ে সব পরের কথা ! সুনন্দ যখন বলছে তখন পাসপোর্ট তৈরি করে রাখাই ভালো ! যদি মঞ্জু জার্মানিতে হাইয়ার স্টাডির চান্স পায় তাহলে তো খুব ভালো কথা !
পিসেমসাইএর কথা শুনে আমি নিশ্চিন্ত হলাম ! কথা হোল কাল সকাল বেলায় মঞ্জু সমস্ত ডকুমেন্ট নিয়ে স্টেশনে আমার জন্য অপেখ্যা করবে !
বাড়ি চলে এলাম !
দেখি মা আর পিসি ফোনে কথা বলছে ! " না না খোকা তো ঠিক কথাই বলেছে ! ওর পাসপোর্ট তৈরি করিয়ে রেখে দাও ! ততদিনে আগে ওর গ্রাজুয়েশন শেষ হোক ! তারপর না হয় দেখা যাবে ! " বুঝলাম পিসি মাকে ফোন করে মঞ্জুর পাসপোর্টের ব্যাপারে বলছেন আর মা তার নিজের মতামত বলছেন ! আমি ঘরে ঢুকে বিছানায় একটু গা এলিয়ে দিলাম ! ঝর্না এক কাপ চা নিয়ে এলো ! চা খেতে খেতেই ঝরনাকে জিজ্ঞাসা করলাম তোর ফিউচার প্লানিং কি ? আমার জিজ্ঞাসা করার কারন হোল ঝর্না এইবার বিএ সেকেন্ড ইয়ারে পরছে ! এরপর তো ওকে আর জোর করে আমাদের বাড়িতে ধরে রাখা যায়না !ও বলল "আমার স্কলারসিপ এসে গেছে ! জুন মাসে আমি আমেরিকায় চলে যাবো পরতে !
- মা বাবাকে জানিয়েছিস ?
- হ্যাঁ ! ওনারা খুব খুশি ! শুধু আমার পাসপোর্ট তৈরি করতে হবে !
আমি চেঁচিয়ে মাকে ডাকলাম ! মা আ আ আ আ
মা আমার রুমে এলে আমি বললাম "কই আমাকে তো তোমরা বলনি যে ঝর্না স্কলারসিপ পেয়ে গেছে ?"
- একদম ভুলে গেছি রে ! আর তাছারা ঝর্না আমাদের বাড়ি ছেরে চলে যাক সেটাও তো মানতে পারছিনা ! ঝর্না মাকে জরিয়ে ধরে দাঁড়িয়ে আমাকে দেখছে ! একটু রেগেই গেছিলাম "তোমাদের জন্য কি ও ওর ভবিষ্যৎ খারাপ করবে নাকি ?"
- সেটা তো বলিনি ! কিন্তু ঝরনার বাবা কিছুতেই মেয়েকে বাইরে যেতে দিতে চায় না ! তাই...।
- কাল সকালে ঝর্না আমাদের সাথেই যাবে পাসপোর্টের আবেদন করতে ! তোমাদের কোন আপত্তি নেই তো ! ওর বাবাকে আমার বাবা দেখে নেবে ! আর তাছাড়া ঝর্না এখন বড় হয়ে গেছে !
- ঠিক আছে তোর বাবা আগে আসুক তারপর কথা হবে ! ঝর্না মায়ের সাথে বেরিয়ে গেলো ! আমিও উঠে মাকে বলে ক্লাবের দিকে বেড়িয়ে গেলাম !
ক্লাবে সবার সাথে আড্ডা দিয়ে যখন ফিরলাম তখন বাবা বাড়ি এসে গেছেন ! মা আর বাবা কথা বলছেন আর ঝর্না দাঁড়িয়ে আছে ! ওর চোখে জল !
আমাকে দেখেই বাবা বললেন "খোকা কাল ঝরনাকেও নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে চলে যাস ! ওর বাবাকে আমি দেখে নেবো ! বাবাকে আমি জরিয়ে ধরলাম !
ইয়ারকি মারতে মারতেই বাবা বলে উঠলেন "তাহলে আমাদের আবার একটা ঝরনাকে খুঁজতে হবে বাড়ির কাজের জন্য ! " ঝর্না ঝরঝরিয়ে কেঁদে ফেলল মাকে জরিয়ে ধরে !
বাইরে থেকে বুধুর ডাক পেলাম !
বাইরে বেড়িয়ে দেখি কানাই নিলয় বুধু সবাই দাঁড়িয়ে ! ওদের দেখে বললাম "কি ব্যাপার রে ? তোরা এখন ?"
- বোকাচোদা ! সারাদিন কোথায় ছিলে শুনি ? কানাই খেঁকিয়ে উঠল !
- কমলদা আর মিতালিকে দেখতে গেছিলাম !
-পিসিমা কিছু বলেনি তোকে? নিলয় জিজ্ঞাসা করল !
- না তো ...
- যা আগে গিয়ে জিজ্ঞাসা করে আয় !
আমি ভিতরে ঢুকে মাকে বললাম "সকালে কি নিলয় বা কানাই এসেছিলো !
একটা বিরাট জিভ কেটে মা বলল "একদম ভুলে গেছিলাম ! আজ নিলয়ের আশীর্বাদ হয়েছে তোর নেমন্তন্ন আজ রাতে ওদের বাড়িতে ! "
- তুমি একেবারে বুড়ি হয়ে গেছ মা ! কোন জিনিস মনে রাখতে পারনা ! ঝর্না চলে গেলে কি করবে সেটাই ভাবছি !
- হ্যাঁ আমিও ভাবছি এবার তোর একটা বিয়ে দিয়ে একটা নতুন ঝর্না নিয়ে আসব বাড়িতে ! তাহলেই হবে ! আমি ভুললেও কিছু এসে যাবে না !
- ধ্যাত ! কি যে বলনা ! । চলো ওরা বাইরে দাঁড়িয়ে আছে ! আমি যাচ্ছি !
- বেশি রাত করিস না !
টালিখোলার মাঠে বসে সবাই জমিয়ে মদ খেলাম ! একটু একটু ঠাণ্ডা পরে গেছে ! খোলা মাঠে বেশ শীত শীত করছে ! তারাতারি শেষ করে সবাই নিলয়ের বাড়িতে গিয়ে খেতে বসলাম ! কচুর লতি দিয়ে কুঁচ মাছের তরকারি ! খাসির মাংস ভাত ! বেশ জমিয়ে খেলাম ! কচুরলতি যে এইরকম স্বুস্বাদু হতে পারে সেটা আমার কল্পনায় কোনোদিনই ছিলোনা ! একটু বেশি করেই কচুরলতি ছেয়ে খেয়ে নিলাম !
সকাল বেলাতেই ঝর্না রেডি হয়ে বসে আছে ! আমি ঝরনাকে নিয়ে একটা রিক্সায় বসে স্টেশনের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পরলাম ! এখন আমি বড় হয়ে গেছি ! বাবা বা মা আমাকে আর বকাবকি করেনা বা কোন উপদেশ দেয়না ! আর কদিন পরেই আমি জার্মানি চলে যাবো ! বাবা মায়ের গর্বে বুক ফুলে আছে ! সবাইকে ডেকে ডেকে বোলে বেরায় "আমার ছেলের জার্মানিতে চাকরি হয়েছে ! ও জার্মানি চলে যাবে ! বাবা মায়ের এই শিশু সুলভ আচরণ আমাকে খুব ভাবিয়ে তোলে ! যেদিন ওনারা জানতে পারবেন আমি মঞ্জুকে নিয়ে জার্মানি পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছি সেদিন ওনাদের কি অবস্থা হবে !
Posts: 1,886
Threads: 6
Likes Received: 6,292 in 1,869 posts
Likes Given: 2,644
Joined: Jun 2019
Reputation:
734
আহা, কি আনন্দ, ঝর্না স্কলারশিপ পেল, সুনন্দ জার্মানি যাচ্ছে মঞ্জুর পাসপোর্ট করা হচ্ছে! শেষের লাইনটা পড়ে মন গদগদ হয়ে গেল! অবশেষে তাহলে সুনন্দ আর মঞ্জুর বিয়েটা তাহলে দেখতে পাবো !!!!!!
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
(15-12-2020, 09:33 AM)ddey333 Wrote: এইতো আমাদের ঝর্নাকে আবার ফিরে দেখা গেছে ...
সবার তো হিল্লে হয়ে গেলো , মঞ্জু আর সুনন্দর ব্যাপারটা কি করে এগোবে আগে সেটাই এখন সব চেয়ে বড়ো রহস্যের ব্যাপার !!
সময় এসে গেছে ! আর একটু অপেখ্যা করো !
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
(14-12-2020, 10:18 PM)pinuram Wrote: ভীষণ ভাবেই জানতে চাই !!!!!!
জানাতেই তো এখানে এসেছি !
Posts: 18,205
Threads: 471
Likes Received: 65,276 in 27,660 posts
Likes Given: 23,696
Joined: Feb 2019
Reputation:
3,261
(14-12-2020, 09:47 PM)kunalabc Wrote: সুন্দরতম,,
রেপস
ধন্যবাদ !সাথে থাকুন !
Posts: 1,886
Threads: 6
Likes Received: 6,292 in 1,869 posts
Likes Given: 2,644
Joined: Jun 2019
Reputation:
734
(15-12-2020, 12:27 PM)dada_of_india Wrote: সময় এসে গেছে ! আর একটু অপেখ্যা করো !
কিলবিল করছে মনের ভেতরটা, মঞ্জু আর সুনন্দ একসাথে জার্মানি !!!!!
|