Thread Rating:
  • 24 Vote(s) - 3.29 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery ঝর্ণা The Untold story ! সমাপ্ত
এটা কি হল !!!
তৃপ্তিদির মারা যাবার কি কারণ আছে !
শুধু শুধু এইরকম মানুষকে মেরে দেবার কোনোই কারণ নেই। লেখকের জেল হওয়া উচিত।
[+] 1 user Likes TumiJeAmar's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
কি আর করার, জীবন এরকমই অনিশ্চয়তায় ভরা। কার কপালে কি লেখা আছে কেউ জানে না। 
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
(12-11-2020, 10:26 PM)ddey333 Wrote: এটা কি হলো !!

ও তো মা হতে যাচ্ছিলো , দুটো প্রাণ একসঙ্গে শেষ করে দিলে ????

মা হতে চাওয়াটাই কাল হলো ! তিনদিন আগে পেটেই বাচ্ছাটি মোর গেছিলো ! সেটা কেউই বুঝতে পারেনি ! ভিতরে সেপটিক হয়ে তাই তৃপ্তিদি চলে গেলো ! নিজের বাচ্চাই তাকে নিয়ে গেলো !
Like Reply
(13-11-2020, 06:15 AM)TumiJeAmar Wrote: এটা কি হল !!!
তৃপ্তিদির মারা যাবার কি কারণ আছে !
শুধু শুধু এইরকম মানুষকে মেরে দেবার কোনোই কারণ নেই। লেখকের জেল হওয়া উচিত।

আমাকে জেলে ভরলে যদি তৃপ্তিদি ফিরে আসে তাহলে হাজার বার জেলে ঢোকাও !
Like Reply
একটা কথা সবাইকে বলতে চাই ! আমার এই গল্পে তৃপ্তিদি, মঞ্জু এবং ঝর্ণা কিন্তু কোনো কাল্পনিক চরিত্র নয় ! সেইরকম আরও অনেক চরিত্র আছে তারাও কাল্পনিক নয় ! কিঁছু স্থান কিছু পাত্র কিছু ঘটনা কাল্পনিক ! বাকিটা গল্প নয় ! একটা বাস্তব জীবনের কাহিনী !
[+] 5 users Like ddey333's post
Like Reply
(13-11-2020, 06:38 PM)dada_of_india Wrote: একটা কথা সবাইকে বলতে চাই ! আমার এই গল্পে তৃপ্তিদি, মঞ্জু এবং ঝর্ণা কিন্তু কোনো কাল্পনিক চরিত্র নয় ! সেইরকম আরও  অনেক চরিত্র আছে তারাও কাল্পনিক নয় ! কিঁছু স্থান কিছু পাত্র কিছু ঘটনা কাল্পনিক ! বাকিটা গল্প নয় ! একটা বাস্তব জীবনের কাহিনী !

ওই অবস্থায় তৃপ্তিদিকে নিয়ে বেরোনোই ভুল হয়েছিল। 
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
(14-11-2020, 08:26 AM)Mr Fantastic Wrote: ওই অবস্থায় তৃপ্তিদিকে নিয়ে বেরোনোই ভুল হয়েছিল। 

অনেকবার বলেছিলাম , কিন্তু দাদা শোনেনি

Sad
[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
(13-11-2020, 06:38 PM)dada_of_india Wrote: একটা কথা সবাইকে বলতে চাই ! আমার এই গল্পে তৃপ্তিদি, মঞ্জু এবং ঝর্ণা কিন্তু কোনো কাল্পনিক চরিত্র নয় ! সেইরকম আরও  অনেক চরিত্র আছে তারাও কাল্পনিক নয় ! কিঁছু স্থান কিছু পাত্র কিছু ঘটনা কাল্পনিক ! বাকিটা গল্প নয় ! একটা বাস্তব জীবনের কাহিনী !

আমাকে চরিত্র করে তোমার পরের গল্পটা লেখো

অনেক কিছু পাবে তাহলে

Namaskar Namaskar
[+] 2 users Like ddey333's post
Like Reply
(12-11-2020, 08:19 PM)dada_of_india Wrote: শেষ হয়ে গেলো !

এরপর কি হল ? শেষ মানেটা কি ? 
Like Reply
(15-11-2020, 03:29 PM)Mr Fantastic Wrote: এরপর কি হল ? শেষ মানেটা কি ? 

এক নতুন শুরুর সূচনা !
[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
(15-11-2020, 06:37 PM)dada_of_india Wrote: এক নতুন শুরুর সূচনা !

তাহলে শুভ কাজে আর দেরি কোরো না, হোক শুভারম্ভ  !!  yourock
Like Reply
(15-11-2020, 07:24 PM)Mr Fantastic Wrote: তাহলে শুভ কাজে আর দেরি কোরো না, হোক শুভারম্ভ  !!  yourock

লিখছি
Like Reply
মঞ্জু আর ঝর্ণা কে থামানো যাচ্ছিলো না ! কমলদা একেবারে চুপ ! পৃথিবীটাই যেন শেষ হয়ে গেছে ! চির হতাশ আমি ! আমার দিদিকে হারিয়ে আমি বিহবল ! একমাত্র লাহিড়ীদা আর ঘোষদা সব কিছু  সামাল দিয়ে চলেছে ! আমার কাঁধে হাত রেখে লাহিড়ীদা বললেন তুই যদি ভেঙে পড়িস তাহলে কমলকে কে সামলাবে ? ওঠ উঠে কমলকে শক্ত হতে বল ! এখনো অনেক কাজ বাকি !
আমি কমলদাকে  নিয়ে হাসপাতালের বাইরে নিয়ে এলাম ! একটা সিগারেট এগিয়ে দিলাম ! সিগারেট ধরিয়ে দুটো টান মেরে কমলদা হাউ হাউ করে কেঁদে উঠলো ! "আমার তৃপ্তি আমাকে ছেড়ে চলে গেলরে  সুনন্দ ! এবার আমি কি নিয়ে বাঁচবো !...."
- শান্ত হোয়ে যাও  কমল  ! সবাই চিরদিন থাকেনা ! লাহিড়ীদা স্বান্তনার স্বরে বললেন ! এখনো অনেক কাজ বাকি ! তোমাকে নিজেই নিজেকে সামলাতে হবে ! দেখো ছোটো  ছোটো  মেয়েগুলো কি রকম কান্নায় ভেঙে পড়েছে !
লাহিড়ীদার হাত দুটোকে জড়িয়ে আবার কান্নায় ভেঙে পড়লো কমলদা ! " ওরই  তো  ইচ্ছায় ও মা হতে চলেছিল ! সেই বাচ্চাই ওকে আমার থেকে কেড়ে নিলো লাহিড়ীদা ! আমি তো কোনো দোষ  করিনি ! বাবা হতে চাওয়া কি অন্যায় ?"
- ভুলটা আমাদের কমল  ! তৃপ্তির এই অবস্থায় ওকে নিয়ে আসা আমাদের উচিত হয়নি ! এতো জার্নি এতো ধকল ওই ফুলের শিশুটা পেটের  মধ্যেও সইতে  পারলোনা ! লাহিড়ীদা গম্ভীর গলাতে বলে উঠলেন ! হোটেলের ম্যানেজার এসে কমলদাকে  বললো "স্যার চলুন আপনাকে হসপিটালের অফিসে  ডাকছে ! অনেক ফর্মালিটিজ বাকি আছে সেগুলো শেষ করতে হবে !
আমরা সবাই অফিসে  গেলাম ! বেশ কিছু পেপারে সই করতে হলো !
-এবার আপনারা বডি  নিয়ে যেতে পারেন ! এই পেপারটা স্মশানে দিয়ে দেবেন আর এই পেপারটা আপনাদের মিউনিসিপাল বা পঞ্চায়েতে দিয়ে দেবেন তাহলে ওনার ডেথ সার্টিফিকেটে পেয়ে যাবেন ! পেপার নিয়ে আমরা অফিসের বাইরে বেরিয়ে এলাম ! এখন সকাল ছটা বাজে ! আমাদের দুপুর দুটোর ট্রেন ! হাসপাতালের বাইরেই আমরা একটা ছোট মিটিং সেরে নিলাম ! ঘোষদা আমাদের টিমের মোটামুটি সবাইকে নিয়ে ট্রেন ধরবেন ! মাহেন্দ্রা সিং এর টীম পাটনা পর্যন্ত আমাদের টিমের সাথে যাবেন ! ওদের সবাইকে পাটনায় নামিয়ে দিয়ে মাহেন্দ্রা সিং আমাদের টিমের সাথে কলকাতা যাবেন ঘোষদা আর মহেন্দ্র সিং সমস্ত মেয়েদের তাদের বাড়ি পৌঁছে দিয়ে সেখান থেকে রাতের ট্রেনে পাটনায় ফিরে আসবেন ! আমি, লাহিড়ীদা আর কমলদা সমস্ত কাজ কর্ম মিটিয়ে কোনো ফ্লাইট   নিয়ে কলকাতা ফিরে যাবো ! সমস্ত কথা হবার পর লাহিড়ীদা বললেন "এখানে একজন বাঙালি ব্রাম্ভন খুঁজতে হবে !আর ক্রিয়াকর্মের সমস্ত আয়োজন করতে হবে !"

হোটেলের ম্যানেজার কে সব বলা হলো ! আমাদের এক ঘন্টা সময় দিন আমি সমস্ত ব্যবস্থা করছি !
আমাদের হোটেলের পাশেই ছিল নিউ ক্যালকাটা হোটেল ! যার মালিক এবং ম্যানেজার বোম্বের  বাঙালি ! আমাদের ম্যানেজার আমাকে সেখানে নিয়ে গেলো ! আমি তাদের সমস্ত কথা খুলে বললাম !
তারা বললো ব্রাম্ভন থেকে শুরু করে সমস্ত ব্যবস্থা তারা করে দেবে ! তবে ১২টার আগে সম্ভব নয় ! কারণ এখানে ব্রাম্ভন থেকে সবাই চাকুরীজিবি তাদেরকে এখন থেকে খবর দিয়ে তবেই আনতে হবে ! আমি ওদের সম্মতি দিলাম ! বললাম ১২ টার  সময় কি আমাকে আসতে  হবে না কি ওনারা স্মশানে পৌঁছে যাবেন ?
- না না আপনারা এখানে চলে আসবেন ! ওনাদেরকে নিয়ে যাবেন ! স্মশান যাত্রায় ওরা  আপনাদের সাথেই থাকবেন ! ওনারা বাঁশের মাচা  থেকে শুরু করে কাছা  সব নিয়ে আসবেন  ! আপনারা শুধু দাম দিয়ে দেবেন !
- ঠিক আছে ! আমি সাড়ে এগোরাটায়  চলে আসবো  !  বলে আমি হোটেল থেকে বেরিয়ে এলাম ! হোটেলের বাইরেই একটা এসটিডি পিসিও ! ওখান থেকে একটা ফোন করলাম আমার বাড়িতে ! ফোন মা তুললেন ! আমি মাকে সমস্ত কথা খুলে বললাম ! তৃপ্তিদির মৃত্যুর খবর শুনে মা কেঁদে ফেললেন ! কাঁদতে কাঁদতে বাবার হাতে ফোনটা দিয়ে দিলেন ! বাবা সব শুনে শুধু বললেন "তোদের চিন্তা নেই ! আমি নিজে হাওড়া স্টেশনে থাকবো ওনাদের নেবার জন্য ! তোরা সব কাজ মিটিয়ে ফিরে আয়  !"
বাড়ির ফোন রেখে মঞ্জুর বাড়িতে ফোন করলাম ! পিসেমশাই ফোন তুলেছিলেন ! ওনাকেও সব বললাম ! উনি সব শুনে বললেন ঠিক আছে আমি তৃপ্তি ম্যাডামের স্কুলে খবর দিয়ে দিচ্ছি ! আর আমিও স্টেশনে থাকবো মঞ্জুদের নিতে ! আমাদের কোনো যোগাযোগের নাম্বার আছে কিনা জিজ্ঞাসা করতে বললাম " সাড়ে এগোরাটায়  এই পিসিও তে ফোন করলে আমাকে পাওয়া যাবে বলে আমি পিসিওর নাম্বার নিয়ে পিশেমশাইকে দিয়ে দিলাম ! পিসেমশাই আমাদের ঠিকানা জানতে চাইলে আমি নিউ ক্যালকাটা হোটেলের ঠিকানা দিয়ে দিলাম ! বলে দিলাম ওখানে আমার খোঁজ করলেই আমাদের পেয়ে যাবে !
হসপিটালে ফিরে আমি কমলদা আর লাহিড়ীদাকে নিয়ে সামনের একটা রেস্টুরেন্টে গিয়ে কমলদাকে  জোর করে দুটো পাওভাজি খাইয়ে দিলাম নিজেরাও খেয়ে নিলাম ! আমি জানি এরপর কখন যে আমাদের কপালে কি জুটবে তার ঠিকানা নেই ! সবাইকে ঘোষদা হোটেলে নিয়ে চলে গেছে ! কথা হয়েছে ১২টার  সময় সবাই হাসপাতালে চলে আসবে ! তৃপ্তিদির শেষ যাত্রায় শ্রদ্ধা জানাতে ! লাহিড়ীদা বললেন মঞ্জুকে অনেক কষ্টে ঝর্ণা আর অঞ্জলিদি নিয়ে গেছে !
আমি বললাম তোমরা এখানে দেখো ! আমি চট  করে হোটেলে ঘুরে আসি ! কারণ সকাল থেকে হয়তো কারুর খাওয়া হয়নি ! সবাইকে কিছু খাইয়ে আসি !
হোটেলে ফিরে এলাম ! সমস্ত হোটেল নিস্তব্ধ ! একটা রুমে সমস্ত মেয়েরা রয়েছে ! মঞ্জুকে আর চৈতালিকে স্বান্তনা দিয়ে যাচ্ছে ! অন্য রুমে ঘোষদা নিথর বসে আছে ! আমি জাভেদ সাহেবকে জিজ্ঞাসা করলাম কেউ কিছু খেয়েছে কি না ? উত্তরে জাভেদ সাহেব বললেন স্বীকার খিদে মরে  গেছে !
- সেটা বললে তো হবে না ! এখন আপনাদেরই হাল ধরতে হবে ! আসুন আমার সঙ্গে !
জাভেদ সাহেব কে সঙ্গে নিয়ে সবার জন্য পাওভাজি প্যাক  করিয়ে নিলাম ! ওনাকে বললাম সবাইকে খাওয়াতে ! দরকার পড়লে জোর করে খাওয়াতে ! হোটেলের গেটে আমি জাভেদ সাহেব কে ছেড়ে দিয়ে আবার হাসপাতালের দিকে রওনা দিলাম !
এক অদ্ভুত শক্তি আমার শরীরে কাজ করে চলেছিল ! নিজেকে ক্লান্ত হতে দিলে চলবে না ! হাসপাতালের বাইরে একটা বেঁচে লাহিড়ীদা আর কমলদা বসে আছেন ! আমি গিয়ে পাশে বসতেই কমলদা বললেন " সুনন্দ ! তৃপ্তির সমস্ত কাজ তোকেই করতে হবে  ! "
শুনে আমি তো থ  হয়ে গেলাম ! কি বলছো কমলদা ? তুমি থাকতে আমি কেন করবো?
- হয়তো তোর সাথে রক্তের কোনো সম্পর্ক ছিলোনা ! কিন্তু তৃপ্তি তোকে নিজের ভাই হিসাবে দেখতো ! তোকে ছেলের ভালোবাসায় ভালোবাসতো ! একদিন কথায়  কথায়  আমাকে বলেছিলো যদি আমাদের বাচ্ছা না হয় তাহলে আমার মৃত্যুর পর যেন আমার সমস্ত কাজ সুনন্দ করে !
- এবার আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না ! কেঁদে ফেললাম ! সত্যিই তো তৃপ্তিদি আমাকে নিজের ভাইয়ের চোখে দেখতেন ! আমাকে কত ভালোবাসতেন ! কত স্নেহ ছিল আমার জন্য ওনার বুকে ! তিনেক কষ্টে নিজেকে সামলালাম  ! ঘড়ির দিকে তাকিয়ে বললাম "তৃপ্তিদিকে তোমরা বাইরে নিয়ে এসো  ! আমি আসছি !"
নিউ ক্যালকাটা হোটেলে পৌঁছতেই পিসিওর মালিক আমাকে বললেন আপনার একটা ফোন এসেছিলো ! ওনারা নাম্বার দিয়েছেন ! একটু কথা বলে নিন ! আমি ওদের দেওয়া নাম্বারে ফোন করলাম ! ওটা তৃপ্তিদির স্কুলের নাম্বার ছিল ! অপর  প্রান্ত থেকে ফোন তুলতেই আমি আমার পরিচয় দিলাম ! সেখান থেকে একজন লেডি বললেন যে হেডমিস্ট্রেস আর তৃপ্তিদির দাদা দুজনেই এখন ফ্লাইটে  ! ১২টার  মধ্যেই হাসপাতালে পৌঁছে যাবেন ! মনে মনে হিসাব করে দেখলাম আর এক ঘন্টার মধ্যেই ওঁরা হাসপাতালে পৌঁছে যাবেন ! হোটেলের রিসেপশনে পৌঁছে দেখলাম সেখানে ৩জন লোক বসে আছেন ! হোটেলের মালিক পরিচয় করিয়ে দিলেন  একজন মানস চক্রবর্তী ব্রাম্ভন ! অন্য জন সুশীল তালুকদার সমাজসেবী এবং অপর জন জীবন দাস ! ওনারা বাংলা সমাজ সেবা সংস্থার প্রতিনিধি ! ওনারা বললেন যে একঘন্টা মধ্যেই বাঁশের মাচা আর বাকি যাবতীয় জিনিস হাসপাতালে চলে আসবে ! সেখান  থেকেই সোজা আমরা স্মশানে চলে যাবো !
মোটামুটি একঘন্টার মধ্যেই সব কিছু চলে এলো ! ফুলের বিছানায় তৃপ্তিদিকে শোয়ানো হলো ! মুখে এক অকৃতিম হাসি নিয়ে তৃপ্তি শুয়ে আছে আর যেন আমাকে বলছে "কেমন জব্দ করলাম তোকে বল ?" আমার চোখদুটো ফেটে যেতে চাইছে ! নিজেকে সামলাতে পারছিনা !
একটু দূরে সরে এসে একটা সিগারেট খেলাম ! চোখের এবং মনের জ্বালা কমাবার চেষ্টা করার বৃথা চেষ্টা ! ততক্ষনে তৃপ্তিদির স্কুলের হেডমিস্ট্রেস এবং তৃপ্তিদির দাদা এসে পৌঁছেছেন ! লাহিড়ীদা ওনাদের সাথে কথা বলছেন ! কমলদা চুপচাপ বসে আছেন ! ..
আমরা সাতজন মিলে  বললাম "বলো  হরি ! হরিবোল !" মাচার একটায় লাহিড়ীদা একটায় তৃপ্তিদির দাদা একটায় আমি আর একটায় দাসবাবু !
১৫ মিনিটের রাস্তায় বলো  হরি হরিবোলের সাথে আমরা শ্মশানে পৌঁছে গেলাম ! " তৃপ্তিদির ইচ্ছা মতোই আমি তৃপ্তিদির মুখাগ্নি করলাম ! দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলো তৃপ্তিদির চিতা ! একসাথে আমার আর কমলদার কান্না সেই আগুনের লেলিহান শিখার সাথে আকাশে মিলিয়ে যেতে থাকলো !
[+] 5 users Like ddey333's post
Like Reply
খুবই দুঃখের ঘটনা। খুব নিপুন ভাবে বর্ণনা দিয়েছো। ভালো লাগলো সুনন্দকে দেখে। ও রাষ্পুটিনের চরিত্র থেকে বেরিয়ে এসে মানুষের কাজ করছে দেখার পর মনটা ভালো হলো।
[+] 2 users Like TumiJeAmar's post
Like Reply
বেদনাদায়ক মুহূর্ত। দিদিরা সত্যিই মায়ের মতো। স্নেহ-মমতা, শাসন দিয়ে আগলে রাখে। কিন্তু জীবন যে এরকমই, হাসি কান্নার খেলাঘর। 
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
আর লেখার সময় পেলে ? 
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
কোথায় চলে গেলে ভাই !!!
Like Reply
(17-11-2020, 11:26 PM)Mr Fantastic Wrote: আর লেখার সময় পেলে ? 

এখন আমি কলকাতায়! তাই লেখার সময়ে পাচ্ছি না
[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
তৃপ্তিদির চিতার আগুনে যেন ওনার নশ্বর শরীরের সাথে সাথে জ্বলে যায় সুনন্দ আর মঞ্জুর জীবনের পুরোনো মালিনতাগুলো , অপেখ্যায় আছি দাদা এক নতুন শুরুর !!

Namaskar
[+] 1 user Likes ddey333's post
Like Reply
(15-11-2020, 08:33 PM)dada_of_india Wrote: তৃপ্তিদির ইচ্ছা মতোই আমি তৃপ্তিদির মুখাগ্নি করলাম ! দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলো তৃপ্তিদির চিতা ! একসাথে আমার আর কমলদার কান্না সেই আগুনের লেলিহান শিখার  সাথে আকাশে মিলিয়ে যেতে থাকলো !

নারী কি নদীর মতো
নারী কি পুতুল,
নারী কি নীড়ের নাম
টবে ভুল ফুল।

নারী কি বৃক্ষ কোনো
না কোমল শিলা,
নারী কি চৈত্রের চিতা
নিমীলিত নীলা।
[+] 4 users Like bourses's post
Like Reply




Users browsing this thread: 10 Guest(s)