Thread Rating:
  • 39 Vote(s) - 3.46 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Romance ভোদার সামনে সবাই কাদা/কামদেব

[৬২]


     দরজার নীচ দিয়ে খবর কাগজ ঢুকিয়ে দিয়ে গেছে।নীলাভ সেন তুলে টেবিলের উপর রাখলেন।পারমিতা চা নিয়ে আসে।নীলু বলেন,আটটার সময় খাবার দিয়ে যাবে।চা খেয়ে স্নান করে নেও তুমি।
পারমিতা দাঁড়িয়ে থাকে।
--কিছু বলবে?নীলু জিজ্ঞেস করেন।
--কালকের ব্যবহারে আমি দুঃখিত,তুমি আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছো।নীলদা কিছু মনে কোর না।
নীলু হাসলেন,খবরের কাগজ হাতে তুলে নিয়ে বলেন,তোমাকে মিথ্যে বলবো না।ঈশ্বর আমাদের বাঁচিয়েছেন।পারমিতা চোখ বড় করে তাকায়।নীলু বলেন,তোমার মত সুন্দরী মেয়ে যে কোন পুরুষের কাম্য।একথা আমি স্বীকার না করলে আত্মপ্রতারণা হবে।
পারমিতা এগিয়ে এসে মুখ তুলে বলে,কি বলছো তুমি নীলদা?
পারমিতার ঠোট কাপতে থাকে।পারমিতার দু-গাল ধরে নীলু বলে,মানুষ সামাজিক জীব।সমাজের কিছু রীতি নীতি আছে।নীলু নীচু হয়ে পারমিতার ঠোটে ঠোট রাখে।পারমিতা গলা জড়িয়ে ধরে।
নীলুর বাহুবন্ধন হতে মুক্ত হলে পারমিতা বলে,ধন্যবাদ নীলদা। আমার মনে আর কোনো গ্লানি অপমানবোধ নেই।তোমাকে মনে রাখবো।
পারমিতা স্নান করতে গেলে নীলু কাগজে চোখ বোলাতে থাকেন।কাগজ খুললেই রাজনীতির কচকচি। স্যার বলতেন,রাজনীতি বিষাক্ত রাসায়নিক।একটা খবরে চোখ আটকে যায়। বাড়ী ছেড়ে অন্য মাণিকচকে একটা বাড়ীতে গৃহবধুর আত্মহত্যা।বাড়ীটি স্থানীয় নেতা জনার্দন পাত্রের,সেখানে রঞ্জনা পাল কি করে গেল এই নিয়ে পুলিশী তদন্ত চলছে।  পুলিশের সন্দেহ খুন।লালমোহন নামে জনৈক যুবকের খোজ করছে পুলিশ।সব কিছুতে একটা পরিমিতিবোধ থাকা উচিত।কেউ ধরা পড়বে না নীলু জানে। ওরা লালগোলা এক্সপ্রেস উঠল তাতে সময় কম লাগে এবং রিজার্ভেশনের সুযোগ থাকে।পাশাপাশি বসে দুজনে।পারমিতা লক্ষ্য করে নীলুদা কেমন গম্ভীর। সকালে বেশ ছিল আবার কি হল?গাড়ী ছেড়ে দিয়েছে।পারমিতা জিজ্ঞেস করে,কি ভাবছো নীলুদা?
--একটি মেয়ে আমার পরিচিত হতেও পারে কিন্তু মাণিকচক নয়।কাগজে দেখলাম আত্মহত্যা করেছে,খুনও হতে পারে।যাই হোক মেয়েটি আর বেঁচে নেই।আমাদের গ্রামের এক মহিলা তার নাম লায়লি সিং সেও দুষ্কৃতিদের হাতে খুন হয়েছিল।কিছুক্ষন পরে বলে জানো পারমিতা চর্যাপদে একটি লাইন আছে"আপনা মাংসে হরিণা বৈরী" অর্থাৎ হরিণ নিরীহ প্রাণী হলেও তার সুস্বাদু মাংস তাকে মাংসাসী প্রাণির কাছে সে বৈরি ।সমাজে মেয়েরাও এই হরিণীর মত।তার রূপ যৌবন অলংকারের লোভে পুরুষ ডাকাতের দ্বারা স্বাভাবিক নিয়মে আক্রান্ত হয়।
--স্বাভাবিক নিয়মে বলছো কেন?
--চর্যাপদ লিখিত হয়েছিল আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে।তারপর সমাজে কত পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু সেই ধারার কোনো বদল হয়নি।
--তুমি কি সেই ধারায় পড়ো না?
নীলু মৃদু হাসলেন,মুখ ঘুরিয়ে পারমিতাকে দেখে বললেন,তুমি কাল রাতের কথা বলছো?পারমিতা আমি শারীরিক সুচিতায় বিশ্বাস করিনা।তবে মনের গুরুত্ব অস্বীকার করিনা। অনুকুল পরিবেশ ব্যতিরেকে কোনো ঘটনা ঘটতে পারে না। কালকের রাতে ছিল সেই পরিবেশ।
--তুমি কি নেশার কথা বলছো?
--আমি তা মনে করিনা। আমার ধারণা একটা দুর্বলতা আমার প্রতি তোমার মনে সুপ্ত অবস্থায় ছিল। কিন্তু সামাজিক ইনহিবিশন ছিল অন্তরায়।নেশায় নিয়ন্ত্রণের বাঁধন শিথিল হয়ে যায়।
পারমিতা লজ্জা পায়।এত কথা নীলুদা জানলো কি করে?কি  সুন্দর কথা বলে নীলুদা সরকারী আমলা নয় যেন একজন বিদগ্ধ অধ্যাপক।
--ব্যাপারটা কেমন জানো?দুরন্ত গতিতে ছুটে আসা দুটো মটর গাড়ী পরস্পরের সম্মুখীন হল। ড্রাইভার ব্রেক চাপতে ,দুর্ঘটনা ঘটেনা।এই ব্রেক হচ্ছে আমাদের চেতনা আমাদের বিবেক।অনেক সময় ব্রেক ফেল করে আর তখনি ঘটে যায় অনভিপ্রেত ঘটনা। 
পারমিতা ভাবে দিদিভাই এমন মানুষকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করে?কি এমন গুণ আছে দিদিভাইয়ের যে নীলাভ সেন হারিয়ে যেতে গিয়েও হারায় না।মৃদু স্বরে পারমিতা জিজ্ঞেস করে,একটা সত্যি কথা বলবে?তুমি কি সুচিদিকে ভয় পাও?আর কেন ভয় পাও? 
--ওঃ বাবা! ব্যারিষ্টার মৃন্ময় বোসের মেয়ে--ভয় পাবো না?
--না না ইয়ার্কি না।আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে।
--সুচির নিষ্ঠা সততা বিশ্বাস ভালবাসা।আমার কেবলই ভয় ভেঙ্গে যাবে নাতো?তুমি জানো যখন ব্যারিষ্টার বোস ভয় দেখালেন আমার ক্ষতি করবেন।সুচি নিজের কথা ভুলে নীরবে বাবা-মার সব কথা মেনে নিল কেবল আমার কথা ভেবে যাতে আমার কোনো ক্ষতি না হয়।পলাশডাঙ্গা ছেড়ে লায়েক বাজার। তারপর শুরু হল তার নিঃশব্দ লড়াই,পাশে পেয়েছিল নীলা মাসীমণিকে।
পারমিতা ভাবে দিদিভাইকে নীলদা চিনতে ভুল করেনি।   
পলাশ ডাঙ্গায় এখন অটো চলে।যখন ওরা বোসবাড়ী পৌছালো,তখন সুরঞ্জনা স্বামীকে নিয়ে নার্সিং হোম যাবার তোড়জোড় করছেন।সঙ্গে পারমিতাকে দেখে অবাক।
--পারু তুই?
--আমি খবর পেয়েই নীলদাকে ধরলাম আমিও যাবো,কুট্টিটাকে দেখবো।
--শোনো নীলু আমি তাহলে যাচ্ছি না।আজ সুচিকে ছেড়ে দেবে,তোমরা  পারবে তো?
--মাসীমণি আপনি যান আমি বাড়িতে থাকছি।পারমিতা বলে। 
সুচিস্মিতার ঘুম ভেঙ্গেছে,সকালের খাবার খেয়ে উদাস নিমীলিত দৃষ্টি কি ভাবছে।পাশে ছোট্ট খাটে বাচ্চাটা গভীর ঘুমে অচেতন। নীলু ঢুকতে চোখ মেলে তাকালো,দৃষ্টিতে আহবান।নীলু কাছে যেতে গলা জড়িয়ে ধরে চুমু খায় যেন কতদিনের জমে থাকা তৃষ্ণা।
সুরঞ্জনা ঐ দৃশ্য দেখে ঢুকতে গিয়ে বেরিয়ে এসে বাইরে অপেক্ষা করেন। মেয়েটা অতি বেহায়া দুটো দিন সবুর সয় না?মৃন্ময় বোস বিল মিটিয়ে দিতে গেছেন।নার্স এসে সুরঞ্জনার হাতে প্রেসক্রিপশন  ধরিয়ে দিল।বাচ্চাটাকে কোলে তুলে নিলেন সুরঞ্জনা,মায়ের পিছনে সুচি।নীলু ক্যাশ কাউণ্টারে গিয়ে শ্বশুরের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন।
--ঠিক আছে সব হিসেব দিচ্ছি,বাড়ী চলো।মৃন্ময় বোস অসহায় ভাবে বলেন।
সুরঞ্জনা মেয়েকে নিয়ে গাড়িতে বসে অপেক্ষা করছেন।মৃন্ময় বোস ড্রাইভারের সিটে বসেন,নীলু তার পাশে।গাড়ী স্টার্ট করার আগে মৃন্ময় বোস ধরা গলায় বলেন,আচ্ছা মা,আমি কি তোর কেউ না?
--কেন বাপি?অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে সুচি।
--নীলু বলছে নার্সিং হোমের বিল আমি দিতে পারবো না।এটা ওর ব্যক্তিগত ব্যাপার।
--ঠিক আছে তুমিই দেবে,পাগলের কথা বাদ দাও।সুচি বলে।
সুরঞ্জনা পিছন থেকে জামাইয়ের প্রতিক্রিয়া বোঝার চেষ্টা করেন।নীলু গম্ভীর ভাবখানা এইসব কথাবার্তার সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই।
বাচ্চাটি পারমিতার কোলে শুয়ে পা ছুড়ছে।স্নান সেরে ঘরে ঢুকে দরজা ভেজিয়ে দিল সুচিস্মিতা।পিঠের উপর একরাশ সিক্ত কালো চুল।জামার হাতায় হাত ঢুকিয়ে জামা পরছে ড্রেসিং টেবেলের সামনে দাড়িয়ে,ব্রা পরেনি কেননা বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে হতে পারে।কে যেন দরজায় টোকা দিল।
--কে-এ?
--আমি নীল।
--এসো।সুচি কাপড়ে কুচি দিতে দিতে বলে।
নীলু ঢুকে সুচিকে জড়িয়ে ধরে স্তনে মুখ দিয়ে চুষতে থাকে।সুচি বাধা দেয়,কি পাগলামী হচ্ছে?
--পাগল তো পাগলামী করবে।এই দুধ বের হচ্ছে।অবাক হয়ে নীলু বলেন।
সুচিস্মিতা নীলুর চুলের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে বলে,তোমায় পাগল বলেছি বলে রাগ করেছো? 
--তুমি আমায় টাকা দিতে দিলে না কেন?
--বাপি খুব কষ্ট পেতো।সেটা কি তোমার ভাল লাগতো?আচ্ছা পারমিতাকে কোথায় পেলে?
--সে অনেক ব্যাপার।
পারমিতার সব ঘটনা বিস্তারিত বলেন নীলু।সুচিকে খুব চিন্তিত মনে হল।বাচ্চার কান্না শোনা গেল। পারমিতা ঢুকে বলে,দিদিভাই দেখো তোমার ছেলেকে।উঃকি দস্যি হয়েছে,কান্না শুরু করলে কিছুতে থামানো যাবেনা।
--মনে হয় ক্ষিধে পেয়েছে।সুচি ছেলেকে কোলে নিয়ে দুধ খাওয়াতে থাকে।নীলু একগোছা টাকা দিল সুচিকে।
--কি ব্যাপার?
--যদি কাউকে কিছু দিতে থুতে হয়।নীলু ঘর ছেড়ে চলে গেলেন।
শ্বশুর টাকা দিয়েছে মানহানি হয়েছে সুচি হাসে। পারমিতাও চলে যাচ্ছিল,সুচি ডাকল,পারু তুই আমার কাছে বোস।
পারমিতা বুঝতে পারে কেন দিদিভাই তাকে বসতে বলল।হেসে বলে,দিভাই তোমাকে বেশ মা-মা লাগছে।
--তোকে কেন বসতে  বললাম বলতো?
--জানি নীলদা তোমাকে সব বলেছে।পারমিতা গম্ভীরভাবে বলে।
--তোর মাসীমণির কথা একবার মনে হল না?
পারমিতা কিছু বলেনা।উড়ুনি নিয়ে পাকাতে থাকে।একসময় বলে,আমার সঙ্গে একটা মেয়ে থাকে বাসন্তি প্রধান।মেয়েটা--।
--আসল কারণ নিঃসঙ্গতা।নাহলে বাসন্তীর সাধ্য কি আমার বোনকে প্রভাবিত করে।আমার বোনকে আমি চিনি না?
পারমিতা কেদে ফেলে জড়িয়ে ধরে দিদিভাইকে।
সুচিস্মিতা বলে,আমরা সবাই তোকে নিয়ে কত স্বপ্ন দেখি,পারু ডাক্তার হয়ে বেরোবে,মানুষের সেবা করবে।নীলুর তোর সম্পর্কে কত উচ্চ ধারণা।সব সময় তোর প্রশংসা আমারই বিরক্ত লাগে। সেগুলো ভেঙ্গে চুরচুর হয়ে যাবে তোর খারাপ লাগবে না?
--তুমি চিন্তা কোরনা,বাসন্তীর যে চেহারা আমি দেখেছি ওকে এড়িয়ে চলতে হবে।মুস্কিল হচ্ছে আমাকে ওর সঙ্গেই থাকতে হয়।
--না তুই আর ওখানে যাবি না।একসময় গিয়ে তোর জিনিসপত্র নিয়ে আসবি দরকার বুঝলে তোর নীলদাকে সঙ্গে নিয়ে যাবি। এখন থেকে তুই আমার কাছে থাকবি।লাবণী থেকে কলেজ খুব বেশি দূর নয়।দরকার হলে নীলুর গাড়িতে তুই কলেজ যাবি।কলেজ যাবে আর আসবি কোনো আড্ডা কোনো অন্য কাজ নয়।
--ওঃ বাবা! এর মধ্যেই তুমি এতকিছু ভেবে রেখেছো?
--বাজে কথা থাক।আমি অনেক আগেই ভেবে রেখেছি।তোর ব্যাপারে এই সিদ্ধান্ত আমি করতে পারি না?সুচিস্মিতা দৃঢ় স্বরে বলে।
--আচ্ছা বাবা তুমি যা বললে তাই হবে।জানো দিদিভাই তোমাকে দিদি না মায়ের মত লাগছে।
--পাকামো করতে হবে না।আমি তো এখন মা।মনে হচ্ছে ঘুমিয়ে পড়েছে।ওকে শুইয়ে দেতো।
পারমিতা বাচ্চাকে কোলে নিয়ে চুমু খেল।বিছানার একপাশে শুইয়ে দিতে দিতে বলে,জানো ্দিদিভাই তোমার একবন্ধু আত্মহত্যা করেছে।
--আমার বন্ধু?সুচি অবাক হয়।
--হ্যা রঞ্জনা না কি নাম যেন নীলদা বলল।
--রঞ্জনা?নীলু চেনে?ঐনামে কাউকে তো মনে পড়ছে না।
--লেখাপড়ায় খুব খারাপ ছিলনা।যাকে বিয়ে করেছিল সে কি একটা ব্যাপারে জেলে গেছে।পার্টির লোকেরে সঙ্গে মেলামেশা ছিল।পুলিশের সন্দেহ খুন হতেও পারে।
ঠোট কামড়ে ধরে কি যেন ভাবে সুচিস্মিতা,জীবনকে বেহিসেবী খরচ করলে অল্প দিনেই নিঃশেষ হয়ে যায়।সুচিদি তার দিদি একসঙ্গে অনেকদিন ছিল লায়েক বাজারে।কতকথা হত দুজনে,এখন মনে হচ্ছে সুচিদিকে কিছুই চিনতে পারেনি।সহজে যে কথা বলতে পারতো এখন কেমন দ্বিধা জড়িয়ে আসছে।অনেককথা জানতে ইচ্ছে করছে।
--দিদিভাই তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করছি কিছু মনে কোর না।
সুচিস্মিতা চোখ মেলে তাকালো,মুখে স্মিতহাসি।
--নীলদাকে নিয়ে তোমার ভয় হয় না?
সুচিস্মিতা নিবিড়ভাবে পারমিতাকে লক্ষ্য করে বুঝতে চেষ্টা করে ঠিক কি জানতে চাইছে।তারপর বলে,নীলকে নিয়ে নয়,ভয় আমার নিজেকে নিয়ে।
ভ্রু কুচকে তাকায় পারমিতা।
--নীল মনে মনে আমাকে এক বিশেষ উচ্চতায় বসিয়েছে।আমার ভয় হয় আমি এমন কিছু করে না ফেলি যাতে সেই স্থান থেকে আমার পতন হয়।
তরঙ্গ একটি বছর চল্লিশের মহিলাকে নিয়ে ঢুকলো।ভদ্রমহিলা বিধবা না সধবা বোঝা যাচ্ছে না।মহিলাকে চেনা চেনা মনে হল,কোথায় যেন আগে দেখেছে।জিজ্ঞাসু দৃষ্টি মেলে তরঙ্গর দিকে তাকালো সুচি।
--দিদিমণি এ ভারতী।এর স্বোয়ামী ফেলে পলায় গেছে।মা বললেন,ভারতী তুমার সাথে কলকাতায় যাবে।খুকন সুনারে দেখাশোনা করবে।



                                                              ।।সমাপ্ত।।


[+] 10 users Like kumdev's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
অসাধারণ সুন্দর একটি উপন্যাস, মন ভরে গেল। সমাপ্তিটা অনবদ্য, পারমিতা নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে আর চিন্তা নেই। সুচি আর নীলের মধ্যে বিশ্বাসের বন্ধনটা মারাত্মক, চিরন্তন বন্ধন।
[+] 3 users Like Mr Fantastic's post
Like Reply
ভারতীর কথা কি আগে বলা হয়েছে ? 
কে খুন করলো রঞ্জনাকে ? আশীষ ?
প্রশ্নগুলো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। 
সুন্দর গল্পটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। 

Namaskar Namaskar Namaskar Namaskar
[+] 1 user Likes buddy12's post
Like Reply
(11-05-2020, 08:12 AM)buddy12 Wrote: ভারতীর কথা কি আগে বলা হয়েছে ? 
কে খুন করলো রঞ্জনাকে ? আশীষ ?
প্রশ্নগুলো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। 
সুন্দর গল্পটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। 

Namaskar Namaskar Namaskar Namaskar

সবাইকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল। 
[+] 1 user Likes kumdev's post
Like Reply
(10-05-2020, 11:48 PM)Mr Fantastic Wrote: অসাধারণ সুন্দর একটি উপন্যাস, মন ভরে গেল। সমাপ্তিটা অনবদ্য, পারমিতা নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে আর চিন্তা নেই। সুচি আর নীলের মধ্যে বিশ্বাসের বন্ধনটা মারাত্মক, চিরন্তন বন্ধন।

নিয়মিত মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ।
[+] 2 users Like kumdev's post
Like Reply
(10-05-2020, 11:48 PM)Mr Fantastic Wrote: অসাধারণ সুন্দর একটি উপন্যাস, মন ভরে গেল। সমাপ্তিটা অনবদ্য, পারমিতা নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে আর চিন্তা নেই। সুচি আর নীলের মধ্যে বিশ্বাসের বন্ধনটা মারাত্মক, চিরন্তন বন্ধন।

Kintu Paromita ke Neel er lip kiss korar kono darkar chilo ki ??


happy 

Jai hok. A very good and satisfying ending.....


clps
[+] 3 users Like ddey333's post
Like Reply
তরঙ্গ একটি বছর চল্লিশের মহিলাকে নিয়ে ঢুকলো।ভদ্রমহিলা বিধবা না সধবা বোঝা যাচ্ছে না।মহিলাকে চেনা চেনা মনে হল,কোথায় যেন আগে দেখেছে।জিজ্ঞাসু দৃষ্টি মেলে তরঙ্গর দিকে তাকালো সুচি।
--দিদিমণি এ ভারতী।এর স্বোয়ামী ফেলে পলায় গেছে।মা বললেন,ভারতী তুমার সাথে কলকাতায় যাবে।খুকন সুনারে দেখাশোনা করবে।

Bharoti ki golpe kothao chilo age ? Mone to porche na......

Kintu tar cheo onek baro ekta proshno. What happened to Konika. This story was originally a sequel of Ahoto Nagin.

Kothai ache Konika , kibhabe ache jante boro ichhe hoy.
[+] 3 users Like ddey333's post
Like Reply
হ্যাঁ একটা খটকা থেকে যাচ্ছে, ভারতী আসলে কে? গল্পে আগে এসেছে বলে তো মনে পড়ছে না।
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
(11-05-2020, 10:10 AM)kumdev Wrote: নিয়মিত মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ।

না না, ধন্যবাদ তো আমাদের দেওয়া উচিত আপনাকে এতো সুন্দর একটি গল্প উপহার দেওয়ার জন্য  Namaskar 
এরপর একটা অনুরোধ " নিষিদ্ধ সেতু " গল্পটা যদি পোস্ট করেন তাহলে বড় ভালো হয়।  yourock
[+] 3 users Like Mr Fantastic's post
Like Reply
(11-05-2020, 08:12 AM)buddy12 Wrote: ভারতীর কথা কি আগে বলা হয়েছে ? 
কে খুন করলো রঞ্জনাকে ? আশীষ ?
প্রশ্নগুলো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। 
সুন্দর গল্পটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। 

Namaskar Namaskar Namaskar Namaskar

রঞ্জনার ভেতর মানসিক অন্তর্দ্বন্দ্ব চলছিল। যার জন্য এতো sacrifice করলো সেই আশীষ ছাড়া পাওয়ার পর তার কাছে যেতে পারছে না, কারণ জনার্দন পাত্র ওকে আটকে রেখেছে। আর জনার্দন একা রঞ্জনাকে ভোগ করে ক্ষান্ত থাকে নি বোধ হয়। তাই জাগতিক দুঃখ কষ্ট থেকে মুক্তি পাবার জন্য রঞ্জনার ওই একটা পথই ছিল। লায়লি আর রঞ্জনার কেসটা খুবই pathetic, আসলে কর্মফল পিছু ছাড়ে না কখনো।
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
excellent .a great story comes to end.
[+] 2 users Like rambo786's post
Like Reply
কে খুন করলো রঞ্জনাকে ? আশীষ ?প্রশ্নগুলো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। সুন্দর গল্পটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।

প্রশ্নটা আমারো থেকে গেল।
[+] 2 users Like ঝালমুড়িওয়ালা's post
Like Reply
শেষ হইয়াও হইলো না শেষ...
কি আর করা যাইবো.. লেখক তো শেষ বলি দিছেন
[+] 2 users Like Sonabondhu69's post
Like Reply
Thanks dada. It was a lovely story
[+] 2 users Like bustylover89's post
Like Reply
(11-05-2020, 11:55 PM)Sonabondhu69 Wrote: শেষ হইয়াও হইলো না শেষ...
কি আর করা যাইবো.. লেখক তো শেষ বলি দিছেন

এরপর নীল স্ত্রী-পুত্র নিয়ে সংসার করবে আর পারমিতা ওদের বাড়িতে থেকে কলেজে পড়বে, perfect happy ending.  Smile
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
(11-05-2020, 09:18 PM)ঝালমুড়িওয়ালা Wrote: কে খুন করলো রঞ্জনাকে ? আশীষ ?প্রশ্নগুলো মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। সুন্দর গল্পটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।

প্রশ্নটা আমারো থেকে গেল।

রঞ্জনা নিজের ভুল বুঝতে পেরে অনুতপ্ত ছিল কিন্তু স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাবার উপায় ছিল না। তাই বাধ্য হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। লায়লি আর রঞ্জনার পরিণতিটা সমাজের কাছে একপ্রকার সতর্কতামূলক বার্তা। আর নীল-সুচির পরিণতিটা কল্যাণজনক  বার্তা বা শিক্ষামূলক উদাহরণ।
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
Darun
[+] 1 user Likes suman333's post
Like Reply
(23-06-2020, 03:40 PM)suman333 Wrote: Darun

এরপর ওঁনার লেখা জীবনের অপর পৃষ্ঠা গল্পটা পড়বেন  Shy
[+] 1 user Likes Mr Fantastic's post
Like Reply
Golpo ta khub sundar but faltu anek character diye suchi nil r Prem r kichui dilen na......aro anek bhalo hoto if oder prem aro bhalo bhabe likhten
Like Reply
Comment
Like Reply




Users browsing this thread: 4 Guest(s)