01-03-2020, 01:24 AM
রাতের খাবার পরে বাবার কাছ থেকে একটা দুঃসংবাদ পেলাম. বাবাকে নাকি ব্যাবসার জন্য কয়েকদিনের জন্য বাইরে যেতে হবে. একটা দরকারি মিটিং আছে আর তাছাড়া ব্যাবসার কিছু মালপত্র আসবে আর সেই জন্য বাবাকে বাড়িতে থাকতে হবে. অন্তত ১০ দিনের ব্যাপার. এটা শুনে আমি আর মা দুজনেই খুব দুঃখ পেলাম কিন্তু বুঝিনি আমার পাশে বসে থাকা মানুষটির মুখে হাসি খেলা করছিলো.
বাবা : কয়েকদিনের তো ব্যাপার. দেখতে দেখতে ওই কটা দিন কেটে যাবে.
মা : সেতো বুঝলাম কিন্তু.......
দাদু : আহা বৌমা... ওকে যেতে দাও. ব্যাবসার দরকারি কাজ. আর তোমরা তো থাকলে আমার এখানে. বাবু.... তুই যা. ওদের নিয়ে কোনো চিন্তা করিস না. আমি আছি এখানে. তাছাড়া রোজ ফোন তো করবিই. আর হ্যা... একবার আমার ঘরে আসিস তো.
বাবা : হ্যা বাবা আসছি.
একটু পরে বাবা দাদুর ঘরে গেলো আর মা এদিকে বাবার জন্য ছোট একটা ব্যাগ গুছিয়ে দিতে লাগলো. আমি হল ঘরেই ছিলাম. একটু পরে বাবা আর দাদুর একটু জোরগলায় কথোপকথন শুনতে পেলাম. তাই পর্দা ফাঁক করে উঁকি মেরে দেখলাম বাবা কিছু একটা নিয়ে না না করছে কিন্তু দাদু জোর করে বাবার হাতে কিছু ধরিয়ে দিলো. আমি ভালো করে দেখলাম নোটের বান্ডিল. কত টাকা তা বুঝিনি.
বাবা : বাবা..... এর কি দরকার ছিল?
দাদু : হ্যা... ছিল. সেই কবে থেকে বাইরে থাকিস. আমি তো তোদের জন্য কিছুই করতে পারলাম না. এখন তোকে টাকা দেবনাতো কাকে দেবো রে পাগলা? যা....... সাবধানে. আর ভালো করে কাজ সেরে আয়. তাছাড়া যখন তখন টাকার প্রয়োজন পড়তে পারে. এটা রাখ তোর কাছে.
বাবা মা আমায় বলেছে টাকা নিয়ে এই বয়সে আলোচণা করা উচিত নয় তাই আমি ওখান থেকে চলে এসে আবার টিভি দেখতে লাগলাম. একটু পরে বাবা দাদুর ঘর থেকে বেরিয়ে মায়ের ঘরে গেলো. আমিও বাবার সাথে গেলাম. বাবা মাকে দেখালো দাদু কি দিয়েছে. মা ওতো টাকা দেখে অবাক হলো কিন্তু খুশিও হলো. মা বাবাকে বললো কটায় ট্রেন? বাবা বললো ভোরের টা ধরতে হবে. ৫ টার অ্যালার্ম দিয়ে দি. সেদিন তাড়াতাড়ি বাবা মা আর ওদিকে আমি আর দাদু শুয়ে পড়লাম. ভরে মায়ের ডাকে ঘুম ভাঙলো. আমি চোখ দলে উঠে বসলাম. মা আমাকে বললো : বাবা যাচ্ছে... দেখা করবিনা? আমার মনে পড়ে গেলো. আমি একতলায় এলাম মায়ের সাথে. দেখলাম দাদু বাবার সাথে কথা বলছে. পেছনে কমলা মাসি দাঁড়িয়ে. মা আমাকে নিয়ে বাবার কাছে এলো. বাবা আমাকে দেখে আমায় কোলে নিয়ে গালে চুমু খেয়ে বললো : ভালো ছেলে হয়ে থাকবে কেমন? একদম দুস্টুমি করবেনা. দাদুকে বা মাকে জ্বালাতোন করবেনা. একদম আমাকে নিয়ে চিন্তা করবেনা. আমি খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো.
এইবলে বাবা আমাকে মায়ের কোলে দিয়ে দিলো. দাদু বললো : তুই একদম ওদের নিয়ে ভাবিস না. সাবধানে যা আর কাজ কর. বৌমার জন্য আর দাদুভাইয়ের জন্য আমি রইলাম তো. তুই সাবধানে যা. বাবা দাদুর পা ছুঁয়ে, মাকে আর আমাকে হাসি দিয়ে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে গেলো. তখনো জানতাম না হাসিমুখে যে মানুষটা চলে যাচ্ছে...... ফিরে এসে কি পরিমান চমক পেতে চলেছে. বাবা বেরিয়ে গেলে দাদু দরজা লাগিয়ে দিলো আর আমাকে কোলে নিয়ে বললো : বৌমা তুমি যাও ওপরে গিয়ে আরেকটু ঘুমিয়ে নাও. এত সকালে উঠেছো. চলো দাদুভাই তুমিও চলো আমরা আরেকটু ঘুমিয়ে নি. মা হেসে চলে গেলো. তবে দাদু আমাকে নিয়ে যাবার সময় দেখলাম কমলা মাসি তখনো দাঁড়িয়ে আছে. আর দাদুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে. আমি দাদুর দিকে তাকালাম. দেখি দাদুও মাসিকে দেখে মুচকি মুচকি হাসছে. তারপরে আমাকে নিয়ে ওপরে এসে শুয়ে পরলো দাদু. একটু পড়ে দাদু উঠে বাইরে গেলো. হয়তো বাথরুমে গেলো. আমার চোখে এমনিতেই ঘুম ছিল তাই শুয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম. সকালে আটটা নাগাদ উঠলাম. দেখি মা হাই তুলতে তুলতে ঘর থেকে বেরিয়ে বাথরুমে গেলো. আমি সোফায় বসে বই পড়তে লাগলাম আর দাদু কাগজ পড়তে লাগলো. একটু পরে মা এসে আমার পাশে বসলো. তবে তার সামান্য পরেই দেখি কমলা মাসি চা বানিয়ে এনেছে. চা এনে মাসি মাকে একটা কাপ দিলো.
মা : আজ চা তুমি আনলে?
মাসি : হ্যা গো দিদি. আমিই তো চা করি. এবারে থেকে আর তোমাকে ওতো খাটাখাটনি করতে হবেনা. আমি আছি তো.
হঠাৎ পেছন থেকে দাদুর গলা : হ্যা... মা. কমলা ঠিকই বলেছে. তুমি আমার বৌমা হয়ে এত খাটবে কেন? ও সব কমলা সামলে নেবে. তুমি খালি আমার জন্য দুবেলা চা বানিয়ে দিলেই আমার হবে.
মা হেসে চায়ে চুমুক দিলো. ওদিকে মাসি দাদুকে চা দেবার সময় ওদের চোখে চোখে কি কথা হলো বুঝলাম না. দাদু কমলা মাসির হাত থেকে চা নিয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখলো. কমলা মাসিও মায়ের দিকে তাকালো. মা তখন চা খাচ্ছে. দাদু আর মাসি এবারে একে ওপরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো. তারপরে কমলা মাসিকে কি বলবে বলে দাদু তাকে নিজের ঘরে নিয়ে গেলো. আমি মায়ের পাশে বসে বই পড়তে পড়তে লুচি খেতে লাগলাম. এই ভাবে সময় পার হয়ে গেলো. স্নানের সময় হয়ে গেলো. আমি দাদুর ঘরে ছিলাম. ঘর থেকে বেরিয়ে মায়ের কাছে যেতে লাগলাম. কারণ মা আমায় এখনও স্নান করিয়ে দেয়. ঘরে গিয়ে দেখি মা বিছানায় হেলান দিয়ে বসে কিন্তু কেমন যেন লাগছে মাকে. মা আয়নায় নিজেকে দেখছে আর নিজের গলায় আর চুলে হাত বোলাচ্ছে. একটু পরে দেখি মা নিজের ম্যাক্সিটা হাঁটু অব্দি তুলে নিজেকে আয়নায় দেখছে আর বার বার ঠোঁটে জিভ বোলাচ্ছে. আমি মায়ের কাছে যেতেই মা নিজের ম্যাক্সি নামিয়ে নিলো আর আমায় বললো : কি বাবু কি হয়েছে? আমি মাকে বললাম : স্নান করবে না? আমায় স্নান করিয়ে দেবে না? মা ঘড়ির দিকে তাকালো আর বললো : ওমা... দেরি হয়ে গেছে. চল চল তাড়াতাড়ি. নিচেরটাতে চল. ওটা বড়ো.. ওটায় সুবিধা. এই বলে মা নিজের তোয়ালে আর আমাকে নিয়ে নীচে নেমে এলো. নীচে এসে দেখি বাথরুমে কমলা মাসি ঢুকে কলের তলায় বসে স্নান করছে. নিজের সায়াটা বুক অব্দি বেঁধে. কমলা মাসিকে দেখে মা প্রথমে অপ্রস্তুত হয়ে পরলো তারপরে বললো : ও তুমি রয়েছো? আচ্ছা ঠিক আছে আমি ওপরে যাচ্ছি. কমলা মাসি অমনি উঠে দাঁড়িয়ে বললো : আরে দিদি আসুন না. এত বড়ো বাথরুম. আর তাছাড়া আমরা দুজনই তো মেয়ে মানুষ. অসুবিধা কি? আর ও তো ছোট. এসো বাবু.... আমি আর মা মিলে তোমায় স্নান করিয়ে দি. দিদি.... দরজাটা বন্ধ করে দিন. কমলা মাসির হঠাৎ এরকম জোর জবরদস্তি দেখে মা আর কিছু বলতে পারলোনা. তাছাড়া মাকে দেখছি বার বার কমলা মাসির দিকে কেমন করে তাকাচ্ছে. একটু পরে মা আমার কাপড় খুলে আমাকে স্নান করাতে লাগলো. আমি ছোট মানুষ তাই অসুবিধা হলোনা. ওদিকে কমলা মাসি মগ দিয়ে জল তুলে মাথায় ঢালছে. কমলা মাসি সায়াটা ফাঁক করে ভেতরে জল ঢালছে. কিন্তু মাকে দেখলাম কমলা মাসির এইভাবে স্নান করাটা বার বার তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে. মাঝে মাঝে আমায় সাবান মাখাতে মাখাতে থেমে গিয়ে মাথা ঘুরিয়ে কমলা মাসির দিকে দেখছে. এইবার মাসিও মায়ের দিকে চাইলো. মা অমনি চোখ ফিরিয়ে নিলো. মাসিকে দেখলাম মায়ের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসতে আর জিভ চাটতে. এবারে হঠাৎ কমলা মাসি এগিয়ে এসে মাকে বললো : দিদি তুমিও বসে পড়ো নীচে. আমি তোমায় সাবান লাগিয়ে দি?
মা : এমা নানা... ওকে স্নান করিয়ে আমি করছি.
কমলা মাসি মায়ের হাতে হাত রেখে বললো : আরে দিদি..... আমরা দুই মেয়ে মানুষ. লজ্জা কিসের? এসো তো এসো. দেখো বাবু তোমার মা লজ্জা পাচ্ছে.
আমি হাসলাম. ওদিকে মা কেন জানেনা কমলা মাসিকে বারণ করতে পারছেনা. ওদিকে মাকে কমলা মাসি নিজের দিকে টেনে বলছে : বৌদি.... নাও নাও খোলো. আমি ততক্ষনে তোমার ছেলেকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছি.
মা : উঃ.... তুমিও না. আচ্ছা আচ্ছা খুলছি. তুমি..... তুমি অজয়কে সাবান মাখিয়ে দাও. (আমার দিকে তাকিয়ে) বাবু ওদিকে তাকাও সোনা..... আমি কাপড় পাল্টাবো.
আমি পেছনে ফিরে রইলাম. আর মাসি আমার মাথায় সাবান লাগিয়ে দিতে লাগলো. কিন্তু মাসি প্রায়ই থেমে যাচ্ছিলো. আমি মাসি কেন থেমে যাচ্ছে দেখার জন্য পেছনে ফিরে চাইতে দেখি মাসি আমার মায়ের দিকে চেয়ে আছে. মা তখন ম্যাক্সি খুলে ফেলেছে আর তোয়ালে গায়ে জড়াচ্ছে. আমি ভেবে পেলাম না এটা অমন করে দেখার কি আছে. মাসি আবার আমার মাথায় সাবান লাগাতে লাগলো. একটু পরে মা আবার এসে আমাকে স্নান করিয়ে দিতে লাগলো. আমার স্নান হয়ে গেলে মা আমাকে জামা প্যান্ট পরিয়ে বললো : যাও ওপরে যাও. আমি স্নান করে আসছি. আমি বেরিয়ে এলাম আর বাইরে এসে গায়ে রোদ মাখতে লাগলাম. মা রোজ স্নান সেরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে রোদ পোহাতো. একটু পরে ওই বাথরুম থেকে দুজনের হাসাহাসির শব্দ পেলাম. আমি ভবলাম মা হঠাৎ হাসছে কেন? যাই দেখে আসি. আমি ওই দরজার পাল্লার ফাঁক দিয়ে দেখতে পেলাম. মা টুলের ওপর বসে আছে আর পেছন থেকে কমলা মাসি মায়ের পিঠে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মা তোয়ালে টা নিজের বুকের ওপর দুই হাতে চেপে ধরে আছে. ওরা কিছু বলাবলি করছে কিন্তু বুঝলাম না কি. আমার মনে পড়ে গেলো কোনো একটা হিন্দি ফিল্মে এরকম দেখেছিলাম. গাঁয়ের মেয়েরা এইভাবে একে অপরকে স্নান করিয়ে দিচ্চিলো সেই ফিল্মে. আমার মাকেও দেখে ওরকম লাগছিলো. তবে মাকে কোনোভাবেই গাঁয়ের মেয়ে লাগেনা. কিন্তু আজ এই গ্রামের বৌটির সাথে মা যেন নিজেও গাঁয়ের মেয়ে হয়ে উঠেছে. মাকে দেখে মনে হচ্ছিলো মা খুব আরাম পাচ্ছে. কারণ মাঝে মাঝেই মা চোখ বুজে একটু হেসে উঠছে. এইবারে দেখলাম কমলা মাসি মায়ের পিঠ থেকে হাত মায়ের কাঁধের কাছে নিয়ে এলো আর কাঁধে সাবান লাগাতে লাগলো, তারপরে গলায় সাবান মালিশ করতে লাগলো. এবারে হাতটা নিয়ে এলো মায়ের বুকের ঠিকই ওপরে আর সেখানে সাবান ঘষতে লাগলো.
মা এবারে কমলা মাসিকে বললো : থাক কমলা আর করতে হবেনা. এবারে আমি করে নিচ্ছি.
কিন্তু কমলা মাসি থামলোনা বরং দুই হাতে সাবান মায়ের গায়ে সাবান মাখাতে মাখাতে বললো : আরে বৌদি আমি করে দিচ্ছি তো. এই বলে মায়ের গায়ে সাবান ডলতে লাগলো. মা আর বাঁধা দিলোনা. কমলা মাসি একহাতে বুকের ওপরে আর অন্য হাতে মায়ের কাঁধে সাবান ডলতে লাগলো. আমি মাকে দেখলাম মা ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে, নিজের পা দুটো একে ওপরের সাথে ঘসছে, চোখ বুজে সাবানের মালিশ খেতে খেতে আরামে হঠাৎ উফফফফ করে উঠলো. তারপরে হেসে উঠলো. কমলা মাসি মায়ের কানের কাছে মুখ এনে বললো : ভালো লাগছে তো বৌদি?
মা কিছু বল্লোনা. শুধু চোখ বুজে হুমম করে আওয়াজ করলো.
আমি দেখলাম এবারে মাসি মায়ের চোখ বোজা মুখটা দেখে জিভ বার করে নিজের ঠোঁটে ঘষলো তারপরে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো. তারপরে মায়ের বুকের ওপরে হাত ঘষতে ঘষতে সেই সাবান মাখা হাতটা তোয়ালের ভিতর একটু একটু করে ঢোকাতে লাগলো. তবে এবারে মা উঠেছে দাঁড়ালো আর অপ্রস্তুত ভাবে বললো : থা..... থাক কমলা. এ..... এবারে আমি করে নিচ্ছি. এইবলে মা বালতির কাছে এগিয়ে গেলো. মাসিও হেসে উঠে দাঁড়িয়ে মায়ের পাশে এগিয়ে গেলো আর কলের নীচে বসে জল চালিয়ে স্নান করতে লাগলো.
আমি আবার বেরিয়ে রোদ মাখতে লাগলাম. আমার কাছে এই দৃশ্যগুলি কোনোটাই অদ্ভুত লাগলোনা কারণ এগুলো বোঝার সময় তখনো হয়নি যে. কিন্তু আমি জানতাম না পরের দিন আমি এই সময়েই এমন একটা দৃশ্য দেখতে চলেছি যেটা ওই বয়সেও আমার অদ্ভুত লেগেছিলো.
বাবা : কয়েকদিনের তো ব্যাপার. দেখতে দেখতে ওই কটা দিন কেটে যাবে.
মা : সেতো বুঝলাম কিন্তু.......
দাদু : আহা বৌমা... ওকে যেতে দাও. ব্যাবসার দরকারি কাজ. আর তোমরা তো থাকলে আমার এখানে. বাবু.... তুই যা. ওদের নিয়ে কোনো চিন্তা করিস না. আমি আছি এখানে. তাছাড়া রোজ ফোন তো করবিই. আর হ্যা... একবার আমার ঘরে আসিস তো.
বাবা : হ্যা বাবা আসছি.
একটু পরে বাবা দাদুর ঘরে গেলো আর মা এদিকে বাবার জন্য ছোট একটা ব্যাগ গুছিয়ে দিতে লাগলো. আমি হল ঘরেই ছিলাম. একটু পরে বাবা আর দাদুর একটু জোরগলায় কথোপকথন শুনতে পেলাম. তাই পর্দা ফাঁক করে উঁকি মেরে দেখলাম বাবা কিছু একটা নিয়ে না না করছে কিন্তু দাদু জোর করে বাবার হাতে কিছু ধরিয়ে দিলো. আমি ভালো করে দেখলাম নোটের বান্ডিল. কত টাকা তা বুঝিনি.
বাবা : বাবা..... এর কি দরকার ছিল?
দাদু : হ্যা... ছিল. সেই কবে থেকে বাইরে থাকিস. আমি তো তোদের জন্য কিছুই করতে পারলাম না. এখন তোকে টাকা দেবনাতো কাকে দেবো রে পাগলা? যা....... সাবধানে. আর ভালো করে কাজ সেরে আয়. তাছাড়া যখন তখন টাকার প্রয়োজন পড়তে পারে. এটা রাখ তোর কাছে.
বাবা মা আমায় বলেছে টাকা নিয়ে এই বয়সে আলোচণা করা উচিত নয় তাই আমি ওখান থেকে চলে এসে আবার টিভি দেখতে লাগলাম. একটু পরে বাবা দাদুর ঘর থেকে বেরিয়ে মায়ের ঘরে গেলো. আমিও বাবার সাথে গেলাম. বাবা মাকে দেখালো দাদু কি দিয়েছে. মা ওতো টাকা দেখে অবাক হলো কিন্তু খুশিও হলো. মা বাবাকে বললো কটায় ট্রেন? বাবা বললো ভোরের টা ধরতে হবে. ৫ টার অ্যালার্ম দিয়ে দি. সেদিন তাড়াতাড়ি বাবা মা আর ওদিকে আমি আর দাদু শুয়ে পড়লাম. ভরে মায়ের ডাকে ঘুম ভাঙলো. আমি চোখ দলে উঠে বসলাম. মা আমাকে বললো : বাবা যাচ্ছে... দেখা করবিনা? আমার মনে পড়ে গেলো. আমি একতলায় এলাম মায়ের সাথে. দেখলাম দাদু বাবার সাথে কথা বলছে. পেছনে কমলা মাসি দাঁড়িয়ে. মা আমাকে নিয়ে বাবার কাছে এলো. বাবা আমাকে দেখে আমায় কোলে নিয়ে গালে চুমু খেয়ে বললো : ভালো ছেলে হয়ে থাকবে কেমন? একদম দুস্টুমি করবেনা. দাদুকে বা মাকে জ্বালাতোন করবেনা. একদম আমাকে নিয়ে চিন্তা করবেনা. আমি খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো.
এইবলে বাবা আমাকে মায়ের কোলে দিয়ে দিলো. দাদু বললো : তুই একদম ওদের নিয়ে ভাবিস না. সাবধানে যা আর কাজ কর. বৌমার জন্য আর দাদুভাইয়ের জন্য আমি রইলাম তো. তুই সাবধানে যা. বাবা দাদুর পা ছুঁয়ে, মাকে আর আমাকে হাসি দিয়ে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে গেলো. তখনো জানতাম না হাসিমুখে যে মানুষটা চলে যাচ্ছে...... ফিরে এসে কি পরিমান চমক পেতে চলেছে. বাবা বেরিয়ে গেলে দাদু দরজা লাগিয়ে দিলো আর আমাকে কোলে নিয়ে বললো : বৌমা তুমি যাও ওপরে গিয়ে আরেকটু ঘুমিয়ে নাও. এত সকালে উঠেছো. চলো দাদুভাই তুমিও চলো আমরা আরেকটু ঘুমিয়ে নি. মা হেসে চলে গেলো. তবে দাদু আমাকে নিয়ে যাবার সময় দেখলাম কমলা মাসি তখনো দাঁড়িয়ে আছে. আর দাদুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে. আমি দাদুর দিকে তাকালাম. দেখি দাদুও মাসিকে দেখে মুচকি মুচকি হাসছে. তারপরে আমাকে নিয়ে ওপরে এসে শুয়ে পরলো দাদু. একটু পড়ে দাদু উঠে বাইরে গেলো. হয়তো বাথরুমে গেলো. আমার চোখে এমনিতেই ঘুম ছিল তাই শুয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম. সকালে আটটা নাগাদ উঠলাম. দেখি মা হাই তুলতে তুলতে ঘর থেকে বেরিয়ে বাথরুমে গেলো. আমি সোফায় বসে বই পড়তে লাগলাম আর দাদু কাগজ পড়তে লাগলো. একটু পরে মা এসে আমার পাশে বসলো. তবে তার সামান্য পরেই দেখি কমলা মাসি চা বানিয়ে এনেছে. চা এনে মাসি মাকে একটা কাপ দিলো.
মা : আজ চা তুমি আনলে?
মাসি : হ্যা গো দিদি. আমিই তো চা করি. এবারে থেকে আর তোমাকে ওতো খাটাখাটনি করতে হবেনা. আমি আছি তো.
হঠাৎ পেছন থেকে দাদুর গলা : হ্যা... মা. কমলা ঠিকই বলেছে. তুমি আমার বৌমা হয়ে এত খাটবে কেন? ও সব কমলা সামলে নেবে. তুমি খালি আমার জন্য দুবেলা চা বানিয়ে দিলেই আমার হবে.
মা হেসে চায়ে চুমুক দিলো. ওদিকে মাসি দাদুকে চা দেবার সময় ওদের চোখে চোখে কি কথা হলো বুঝলাম না. দাদু কমলা মাসির হাত থেকে চা নিয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখলো. কমলা মাসিও মায়ের দিকে তাকালো. মা তখন চা খাচ্ছে. দাদু আর মাসি এবারে একে ওপরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো. তারপরে কমলা মাসিকে কি বলবে বলে দাদু তাকে নিজের ঘরে নিয়ে গেলো. আমি মায়ের পাশে বসে বই পড়তে পড়তে লুচি খেতে লাগলাম. এই ভাবে সময় পার হয়ে গেলো. স্নানের সময় হয়ে গেলো. আমি দাদুর ঘরে ছিলাম. ঘর থেকে বেরিয়ে মায়ের কাছে যেতে লাগলাম. কারণ মা আমায় এখনও স্নান করিয়ে দেয়. ঘরে গিয়ে দেখি মা বিছানায় হেলান দিয়ে বসে কিন্তু কেমন যেন লাগছে মাকে. মা আয়নায় নিজেকে দেখছে আর নিজের গলায় আর চুলে হাত বোলাচ্ছে. একটু পরে দেখি মা নিজের ম্যাক্সিটা হাঁটু অব্দি তুলে নিজেকে আয়নায় দেখছে আর বার বার ঠোঁটে জিভ বোলাচ্ছে. আমি মায়ের কাছে যেতেই মা নিজের ম্যাক্সি নামিয়ে নিলো আর আমায় বললো : কি বাবু কি হয়েছে? আমি মাকে বললাম : স্নান করবে না? আমায় স্নান করিয়ে দেবে না? মা ঘড়ির দিকে তাকালো আর বললো : ওমা... দেরি হয়ে গেছে. চল চল তাড়াতাড়ি. নিচেরটাতে চল. ওটা বড়ো.. ওটায় সুবিধা. এই বলে মা নিজের তোয়ালে আর আমাকে নিয়ে নীচে নেমে এলো. নীচে এসে দেখি বাথরুমে কমলা মাসি ঢুকে কলের তলায় বসে স্নান করছে. নিজের সায়াটা বুক অব্দি বেঁধে. কমলা মাসিকে দেখে মা প্রথমে অপ্রস্তুত হয়ে পরলো তারপরে বললো : ও তুমি রয়েছো? আচ্ছা ঠিক আছে আমি ওপরে যাচ্ছি. কমলা মাসি অমনি উঠে দাঁড়িয়ে বললো : আরে দিদি আসুন না. এত বড়ো বাথরুম. আর তাছাড়া আমরা দুজনই তো মেয়ে মানুষ. অসুবিধা কি? আর ও তো ছোট. এসো বাবু.... আমি আর মা মিলে তোমায় স্নান করিয়ে দি. দিদি.... দরজাটা বন্ধ করে দিন. কমলা মাসির হঠাৎ এরকম জোর জবরদস্তি দেখে মা আর কিছু বলতে পারলোনা. তাছাড়া মাকে দেখছি বার বার কমলা মাসির দিকে কেমন করে তাকাচ্ছে. একটু পরে মা আমার কাপড় খুলে আমাকে স্নান করাতে লাগলো. আমি ছোট মানুষ তাই অসুবিধা হলোনা. ওদিকে কমলা মাসি মগ দিয়ে জল তুলে মাথায় ঢালছে. কমলা মাসি সায়াটা ফাঁক করে ভেতরে জল ঢালছে. কিন্তু মাকে দেখলাম কমলা মাসির এইভাবে স্নান করাটা বার বার তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে. মাঝে মাঝে আমায় সাবান মাখাতে মাখাতে থেমে গিয়ে মাথা ঘুরিয়ে কমলা মাসির দিকে দেখছে. এইবার মাসিও মায়ের দিকে চাইলো. মা অমনি চোখ ফিরিয়ে নিলো. মাসিকে দেখলাম মায়ের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসতে আর জিভ চাটতে. এবারে হঠাৎ কমলা মাসি এগিয়ে এসে মাকে বললো : দিদি তুমিও বসে পড়ো নীচে. আমি তোমায় সাবান লাগিয়ে দি?
মা : এমা নানা... ওকে স্নান করিয়ে আমি করছি.
কমলা মাসি মায়ের হাতে হাত রেখে বললো : আরে দিদি..... আমরা দুই মেয়ে মানুষ. লজ্জা কিসের? এসো তো এসো. দেখো বাবু তোমার মা লজ্জা পাচ্ছে.
আমি হাসলাম. ওদিকে মা কেন জানেনা কমলা মাসিকে বারণ করতে পারছেনা. ওদিকে মাকে কমলা মাসি নিজের দিকে টেনে বলছে : বৌদি.... নাও নাও খোলো. আমি ততক্ষনে তোমার ছেলেকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছি.
মা : উঃ.... তুমিও না. আচ্ছা আচ্ছা খুলছি. তুমি..... তুমি অজয়কে সাবান মাখিয়ে দাও. (আমার দিকে তাকিয়ে) বাবু ওদিকে তাকাও সোনা..... আমি কাপড় পাল্টাবো.
আমি পেছনে ফিরে রইলাম. আর মাসি আমার মাথায় সাবান লাগিয়ে দিতে লাগলো. কিন্তু মাসি প্রায়ই থেমে যাচ্ছিলো. আমি মাসি কেন থেমে যাচ্ছে দেখার জন্য পেছনে ফিরে চাইতে দেখি মাসি আমার মায়ের দিকে চেয়ে আছে. মা তখন ম্যাক্সি খুলে ফেলেছে আর তোয়ালে গায়ে জড়াচ্ছে. আমি ভেবে পেলাম না এটা অমন করে দেখার কি আছে. মাসি আবার আমার মাথায় সাবান লাগাতে লাগলো. একটু পরে মা আবার এসে আমাকে স্নান করিয়ে দিতে লাগলো. আমার স্নান হয়ে গেলে মা আমাকে জামা প্যান্ট পরিয়ে বললো : যাও ওপরে যাও. আমি স্নান করে আসছি. আমি বেরিয়ে এলাম আর বাইরে এসে গায়ে রোদ মাখতে লাগলাম. মা রোজ স্নান সেরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে রোদ পোহাতো. একটু পরে ওই বাথরুম থেকে দুজনের হাসাহাসির শব্দ পেলাম. আমি ভবলাম মা হঠাৎ হাসছে কেন? যাই দেখে আসি. আমি ওই দরজার পাল্লার ফাঁক দিয়ে দেখতে পেলাম. মা টুলের ওপর বসে আছে আর পেছন থেকে কমলা মাসি মায়ের পিঠে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মা তোয়ালে টা নিজের বুকের ওপর দুই হাতে চেপে ধরে আছে. ওরা কিছু বলাবলি করছে কিন্তু বুঝলাম না কি. আমার মনে পড়ে গেলো কোনো একটা হিন্দি ফিল্মে এরকম দেখেছিলাম. গাঁয়ের মেয়েরা এইভাবে একে অপরকে স্নান করিয়ে দিচ্চিলো সেই ফিল্মে. আমার মাকেও দেখে ওরকম লাগছিলো. তবে মাকে কোনোভাবেই গাঁয়ের মেয়ে লাগেনা. কিন্তু আজ এই গ্রামের বৌটির সাথে মা যেন নিজেও গাঁয়ের মেয়ে হয়ে উঠেছে. মাকে দেখে মনে হচ্ছিলো মা খুব আরাম পাচ্ছে. কারণ মাঝে মাঝেই মা চোখ বুজে একটু হেসে উঠছে. এইবারে দেখলাম কমলা মাসি মায়ের পিঠ থেকে হাত মায়ের কাঁধের কাছে নিয়ে এলো আর কাঁধে সাবান লাগাতে লাগলো, তারপরে গলায় সাবান মালিশ করতে লাগলো. এবারে হাতটা নিয়ে এলো মায়ের বুকের ঠিকই ওপরে আর সেখানে সাবান ঘষতে লাগলো.
মা এবারে কমলা মাসিকে বললো : থাক কমলা আর করতে হবেনা. এবারে আমি করে নিচ্ছি.
কিন্তু কমলা মাসি থামলোনা বরং দুই হাতে সাবান মায়ের গায়ে সাবান মাখাতে মাখাতে বললো : আরে বৌদি আমি করে দিচ্ছি তো. এই বলে মায়ের গায়ে সাবান ডলতে লাগলো. মা আর বাঁধা দিলোনা. কমলা মাসি একহাতে বুকের ওপরে আর অন্য হাতে মায়ের কাঁধে সাবান ডলতে লাগলো. আমি মাকে দেখলাম মা ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে, নিজের পা দুটো একে ওপরের সাথে ঘসছে, চোখ বুজে সাবানের মালিশ খেতে খেতে আরামে হঠাৎ উফফফফ করে উঠলো. তারপরে হেসে উঠলো. কমলা মাসি মায়ের কানের কাছে মুখ এনে বললো : ভালো লাগছে তো বৌদি?
মা কিছু বল্লোনা. শুধু চোখ বুজে হুমম করে আওয়াজ করলো.
আমি দেখলাম এবারে মাসি মায়ের চোখ বোজা মুখটা দেখে জিভ বার করে নিজের ঠোঁটে ঘষলো তারপরে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো. তারপরে মায়ের বুকের ওপরে হাত ঘষতে ঘষতে সেই সাবান মাখা হাতটা তোয়ালের ভিতর একটু একটু করে ঢোকাতে লাগলো. তবে এবারে মা উঠেছে দাঁড়ালো আর অপ্রস্তুত ভাবে বললো : থা..... থাক কমলা. এ..... এবারে আমি করে নিচ্ছি. এইবলে মা বালতির কাছে এগিয়ে গেলো. মাসিও হেসে উঠে দাঁড়িয়ে মায়ের পাশে এগিয়ে গেলো আর কলের নীচে বসে জল চালিয়ে স্নান করতে লাগলো.
আমি আবার বেরিয়ে রোদ মাখতে লাগলাম. আমার কাছে এই দৃশ্যগুলি কোনোটাই অদ্ভুত লাগলোনা কারণ এগুলো বোঝার সময় তখনো হয়নি যে. কিন্তু আমি জানতাম না পরের দিন আমি এই সময়েই এমন একটা দৃশ্য দেখতে চলেছি যেটা ওই বয়সেও আমার অদ্ভুত লেগেছিলো.
সেদিন বিকেলে আমি আর দাদু ঘুম থেকে উঠলাম তখন ৫ টা বাজে. আমি উঠে বাথরুমে গেলাম. কিন্তু আসার সময় দেখি মায়ের ঘরের দরজা বন্ধ. তাহলে মা এখনও ঘুমোচ্ছে. কি মনে করে আমি মায়ের জানলার কাছে গেলাম মাকে দেখতে. আমি দেখলাম মা কোলবালিশ টা জড়িয়ে আঁকড়ে ধরে শুয়ে আছে. একটা পা কোলবালিশের ওপর তোলা আর সেই পা টা ম্যাক্সির থেকে থাই পর্যন্ত বেরিয়ে আছে. হঠাৎ আমার পেছনে কে হাত রাখলো. আমি ফিরে দেখি দাদু. তারপরে দাদু জানলার দিকে তাকালো আর তাকাতেই দাদুর চোখ মুখের হবে ভাব কেমন পাল্টে গেলো. আমি দাদুর দৃষ্টিতে উদ্দেশ্য করে সামনে তাকালাম আর দেখলাম দাদু আমার ঘুমন্ত মায়ের দিকে চেয়ে আছে. কেন চেয়ে আছে বুঝলাম না. এবারে মাকে দেখলাম বালিশের ওপর পাটা আরও তুলে দিলো আর বালিশে ঘষা খেয়ে ম্যাক্সিটা পায়ের আরও ওপরে উঠে গেলো. এখন মায়ের ফর্সা পায়ের প্রায় পুরোটাই দেখা যাচ্ছে. দাদু আমার কাঁধ চেপে ধরে উফফফফ করে একটা আওয়াজ করলো. আমি দেখলাম দাদু আবার নিজের ঠোঁটে জিভ ঘষলো তারপরে আমার দিকে তাকিয়ে বললো : দাদুভাই চলো. তোমার মাকে ঘুমোতে দাও. দেখছোনা তোমার রূপসী সুন্দরী মা কেমন করে ঘুমোচ্ছে. উফফফফফ.... তোমার মাকে দেখে আমার............
এই বলে দাদু থেকে গেলো. তারপরে আমাকে নিয়ে ঘরে চলে এলো. একটু পরে আমাকে বসতে বলে একতলায় চলে গেলো দাদু আর সামান্য পরেই ফিরে এলো. এর ১০ মিনিট পরে মা উঠলো. দরজা খোলার শব্দ পেলাম. তারপর মাকে শুনলাম বাবার সাথে ফোনে কথা বলতে -পৌঁছে গেছো? ঠিক আছো.... এরকম কথাবার্তা আরকি. একটু পরে কমলা মাসি উপরে এলো চা নিয়ে. দাদুকে চা দিয়ে সে গেলো মায়ের ঘরে. তারপর সে চলে গেলো. একটু পরে আমি টিভি দেখতে লাগলাম আর দাদু কোথায় একটা বেরোলো. মনে হয় আড্ডা দিতে. ঘরে আমি আর মা. মা সোফায় বসে একটা ম্যাগাজিন পড়ছে. একটু পরে আমার নজর মায়ের ওপর পরলো. আমি দেখলাম মা আবার জোরে জোরে নিঃস্বাস নিচ্ছে আর ঘাড়ে গলায় হাত বোলাচ্ছে. নিজের পায়ের সাথে পা ঘসছে. ম্যাগাজিনের যে পৃষ্ঠাটা খোলা তাতে দেখতে পেলাম একটা অদ্ভুত ছবি. একটা মহিলা লাল রঙের ব্রা পড়ে দাঁড়িয়ে আছে আর একটা লোক ওই মহিলার নাভিতে চুমু দিচ্ছে আর নিচে লেখা পাগল হয়ে যাবেন আনন্দে. তখন বুঝিনি ওটা ছিল কন্ডোমের এড. তবে মা বার বার ওই ছবিটা দেখছে আর লোকটার আর মেয়েটার ওপর হাত বোলাচ্ছে. একটু পড়ে কমলা মাসি এলো. আমার জন্য লুচি তরকারি এনে আমার সামনে টেবিলে রাখলো তারপরে মায়ের সামনে গেলো. মা কমলা মাসির হাতে নিজের কাপটা তুলে দিলো. কমলা মাসিকে দেখলাম কাপটা নেবার সময় মাথা উঁচু করে মায়ের ওই ম্যাক্সির ফাঁক দিয়ে বুকের দিকে তাকালো তারপরে মায়ের হাত থেকে কাপ নেবার সময় মায়ের হাতে হাত রেখে চায়ের কাপটা নিলো. তারপরে মায়ের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হাসি দিয়ে দাদুর ঘর থেকে কাপ নিয়ে নীচে নেমে গেলো. আমি মাকে দেখলাম মা কমলা মাসির সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাওয়া দেখছে.
এরপরে রাত নামলো. গ্রামে তাড়াতাড়ি খাওয়া হয়ে যায়. তাই আমরাও তাড়াতাড়ি খেয়ে নিলাম কমলা মাসি খাবার নিয়ে এসেছিলো. কিন্তু দাদুর খাবারটা মা নিজেই বেড়ে দিলো. কমলা মাসি যাবার আগে দেখলাম দাদু আর মাসির চোখে চাওয়া চাই করলো. এরপরে খাবার খেয়ে কিছুক্ষনের হাটাহাটি করার পর আমরা যে যার ঘরে শুতে চলে গেলাম. আমি জানিনা কি হয়েছে কিন্তু মাঝে রাতে আমার প্রায়ই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে. এটা আগেও হয়েছে. নতুন কোথাও এলে আমার সহজে ঘুম আসেনা বা আসলেও ভেঙে যায়. এবারেও তাই হলো. রাতে ঘুম ভেঙে গেলো আর জানলা দিয়ে আসা আলোতে দেখি আমি ঘরে একা. দাদু নেই. আমি উঠে বসলাম. কিছুক্ষন অপেক্ষা করলাম তারপরে নেমে বাইরে এলাম. আমি এদিক ওদিক যেতে যেতে দেখি বাথরুমের ভেতর থেকে কেমন একটা আওয়াজ আসছে. আমি ওই দিকে এগিয়ে গেলাম. দেখি ভেতরে কেউ রয়েছে. কারণ আলো জ্বলছে তবে একি? দাদু বাইরে দাঁড়িয়ে কি করছে? আর ভেতরে কিসের আওয়াজ? ভেতরে যে রয়েছে সে আমার মা সেটা বুঝতেই পারছি কিন্তু মা এমন করে আওয়াজ করছে কেন? আমার কেমন যেন লাগলো. কারণ বাথরুমের ভেতর থেকে মায়ের আহহহহহ্হঃ.... সসসসসস উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ..... উম্মমমমমম আহ্হ্হঃ এসব শব্দ আর চুড়ির শব্দ. খুব জোরে ছুরি পড়া হাত নাড়লে এমন চুড়ির শব্দ হয়. কিন্তু দাদুকে দেখলাম আবার লুঙ্গির ভেতর হাত ঢুকিয়ে কি একটা বার করে হাতে নিয়ে নাড়ছে. ওদিকে মা তখনো আহহহহহ্হঃ উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ করে চলেছে. ওদিকে দাদু দরজাতে ওই লম্বা জিনিসটা ঘষে চলেছে. কি ওটা ওতো লম্বা? বুঝলাম না কিন্তু একটু পরেই মা তীব্র গলায় আহহহহহ্হহহহ্হঃ করে উঠলো তারপরে সব শান্ত. তারপরে কোল চালানোর শব্দ. দাদু দেখলাম এবারে ফিরে আসছে. আমিও চুপি চুপি এসে শুয়ে পড়লাম. কেন জানিনা ওই বয়সেও ব্যাপারটা কেমন ভালো লাগছিলোনা. কিন্তু জানতাম না পরের দিন থেকে আমি এমন কিছু দেখতে চলেছিলাম যা তখন অদ্ভুত লাগলেও আজ বুঝেছি কি ভয়ঙ্কর ছিল.
চলবে.....
এই বলে দাদু থেকে গেলো. তারপরে আমাকে নিয়ে ঘরে চলে এলো. একটু পরে আমাকে বসতে বলে একতলায় চলে গেলো দাদু আর সামান্য পরেই ফিরে এলো. এর ১০ মিনিট পরে মা উঠলো. দরজা খোলার শব্দ পেলাম. তারপর মাকে শুনলাম বাবার সাথে ফোনে কথা বলতে -পৌঁছে গেছো? ঠিক আছো.... এরকম কথাবার্তা আরকি. একটু পরে কমলা মাসি উপরে এলো চা নিয়ে. দাদুকে চা দিয়ে সে গেলো মায়ের ঘরে. তারপর সে চলে গেলো. একটু পরে আমি টিভি দেখতে লাগলাম আর দাদু কোথায় একটা বেরোলো. মনে হয় আড্ডা দিতে. ঘরে আমি আর মা. মা সোফায় বসে একটা ম্যাগাজিন পড়ছে. একটু পরে আমার নজর মায়ের ওপর পরলো. আমি দেখলাম মা আবার জোরে জোরে নিঃস্বাস নিচ্ছে আর ঘাড়ে গলায় হাত বোলাচ্ছে. নিজের পায়ের সাথে পা ঘসছে. ম্যাগাজিনের যে পৃষ্ঠাটা খোলা তাতে দেখতে পেলাম একটা অদ্ভুত ছবি. একটা মহিলা লাল রঙের ব্রা পড়ে দাঁড়িয়ে আছে আর একটা লোক ওই মহিলার নাভিতে চুমু দিচ্ছে আর নিচে লেখা পাগল হয়ে যাবেন আনন্দে. তখন বুঝিনি ওটা ছিল কন্ডোমের এড. তবে মা বার বার ওই ছবিটা দেখছে আর লোকটার আর মেয়েটার ওপর হাত বোলাচ্ছে. একটু পড়ে কমলা মাসি এলো. আমার জন্য লুচি তরকারি এনে আমার সামনে টেবিলে রাখলো তারপরে মায়ের সামনে গেলো. মা কমলা মাসির হাতে নিজের কাপটা তুলে দিলো. কমলা মাসিকে দেখলাম কাপটা নেবার সময় মাথা উঁচু করে মায়ের ওই ম্যাক্সির ফাঁক দিয়ে বুকের দিকে তাকালো তারপরে মায়ের হাত থেকে কাপ নেবার সময় মায়ের হাতে হাত রেখে চায়ের কাপটা নিলো. তারপরে মায়ের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হাসি দিয়ে দাদুর ঘর থেকে কাপ নিয়ে নীচে নেমে গেলো. আমি মাকে দেখলাম মা কমলা মাসির সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাওয়া দেখছে.
এরপরে রাত নামলো. গ্রামে তাড়াতাড়ি খাওয়া হয়ে যায়. তাই আমরাও তাড়াতাড়ি খেয়ে নিলাম কমলা মাসি খাবার নিয়ে এসেছিলো. কিন্তু দাদুর খাবারটা মা নিজেই বেড়ে দিলো. কমলা মাসি যাবার আগে দেখলাম দাদু আর মাসির চোখে চাওয়া চাই করলো. এরপরে খাবার খেয়ে কিছুক্ষনের হাটাহাটি করার পর আমরা যে যার ঘরে শুতে চলে গেলাম. আমি জানিনা কি হয়েছে কিন্তু মাঝে রাতে আমার প্রায়ই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে. এটা আগেও হয়েছে. নতুন কোথাও এলে আমার সহজে ঘুম আসেনা বা আসলেও ভেঙে যায়. এবারেও তাই হলো. রাতে ঘুম ভেঙে গেলো আর জানলা দিয়ে আসা আলোতে দেখি আমি ঘরে একা. দাদু নেই. আমি উঠে বসলাম. কিছুক্ষন অপেক্ষা করলাম তারপরে নেমে বাইরে এলাম. আমি এদিক ওদিক যেতে যেতে দেখি বাথরুমের ভেতর থেকে কেমন একটা আওয়াজ আসছে. আমি ওই দিকে এগিয়ে গেলাম. দেখি ভেতরে কেউ রয়েছে. কারণ আলো জ্বলছে তবে একি? দাদু বাইরে দাঁড়িয়ে কি করছে? আর ভেতরে কিসের আওয়াজ? ভেতরে যে রয়েছে সে আমার মা সেটা বুঝতেই পারছি কিন্তু মা এমন করে আওয়াজ করছে কেন? আমার কেমন যেন লাগলো. কারণ বাথরুমের ভেতর থেকে মায়ের আহহহহহ্হঃ.... সসসসসস উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ..... উম্মমমমমম আহ্হ্হঃ এসব শব্দ আর চুড়ির শব্দ. খুব জোরে ছুরি পড়া হাত নাড়লে এমন চুড়ির শব্দ হয়. কিন্তু দাদুকে দেখলাম আবার লুঙ্গির ভেতর হাত ঢুকিয়ে কি একটা বার করে হাতে নিয়ে নাড়ছে. ওদিকে মা তখনো আহহহহহ্হঃ উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ করে চলেছে. ওদিকে দাদু দরজাতে ওই লম্বা জিনিসটা ঘষে চলেছে. কি ওটা ওতো লম্বা? বুঝলাম না কিন্তু একটু পরেই মা তীব্র গলায় আহহহহহ্হহহহ্হঃ করে উঠলো তারপরে সব শান্ত. তারপরে কোল চালানোর শব্দ. দাদু দেখলাম এবারে ফিরে আসছে. আমিও চুপি চুপি এসে শুয়ে পড়লাম. কেন জানিনা ওই বয়সেও ব্যাপারটা কেমন ভালো লাগছিলোনা. কিন্তু জানতাম না পরের দিন থেকে আমি এমন কিছু দেখতে চলেছিলাম যা তখন অদ্ভুত লাগলেও আজ বুঝেছি কি ভয়ঙ্কর ছিল.
চলবে.....
রবিবারের জন্য আরেকটা আপডেট দিলাম.
ভালো লাগলে reps দেবেন বন্ধুরা.