Thread Rating:
  • 86 Vote(s) - 3.24 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery পার্ভার্ট
[Image: 20200216-151759.png]

রাতের খাবার পরে বাবার কাছ থেকে একটা দুঃসংবাদ পেলাম.  বাবাকে নাকি ব্যাবসার জন্য কয়েকদিনের জন্য বাইরে যেতে হবে. একটা দরকারি মিটিং আছে আর তাছাড়া ব্যাবসার কিছু মালপত্র আসবে আর সেই জন্য বাবাকে বাড়িতে থাকতে হবে. অন্তত ১০ দিনের ব্যাপার. এটা শুনে আমি আর মা দুজনেই খুব দুঃখ পেলাম কিন্তু বুঝিনি আমার পাশে বসে থাকা মানুষটির মুখে হাসি খেলা করছিলো. 


বাবা : কয়েকদিনের তো ব্যাপার. দেখতে দেখতে ওই কটা দিন কেটে যাবে. 

মা : সেতো বুঝলাম কিন্তু....... 

দাদু : আহা বৌমা... ওকে যেতে দাও. ব্যাবসার দরকারি কাজ. আর তোমরা তো থাকলে আমার এখানে. বাবু.... তুই যা. ওদের নিয়ে কোনো চিন্তা করিস না. আমি আছি এখানে. তাছাড়া রোজ ফোন তো করবিই. আর হ্যা... একবার আমার ঘরে আসিস তো. 

বাবা : হ্যা বাবা আসছি. 

একটু পরে বাবা দাদুর ঘরে গেলো আর মা এদিকে বাবার জন্য ছোট একটা ব্যাগ গুছিয়ে দিতে লাগলো. আমি হল ঘরেই ছিলাম. একটু পরে বাবা আর দাদুর একটু জোরগলায় কথোপকথন শুনতে পেলাম. তাই পর্দা ফাঁক করে উঁকি মেরে দেখলাম বাবা কিছু একটা নিয়ে না না করছে কিন্তু দাদু জোর করে বাবার হাতে কিছু ধরিয়ে দিলো. আমি ভালো করে দেখলাম নোটের বান্ডিল. কত টাকা তা বুঝিনি. 

বাবা : বাবা..... এর কি দরকার ছিল? 

দাদু : হ্যা... ছিল. সেই কবে থেকে বাইরে থাকিস. আমি তো তোদের জন্য কিছুই করতে পারলাম না. এখন তোকে টাকা দেবনাতো কাকে দেবো রে পাগলা? যা....... সাবধানে. আর ভালো করে কাজ সেরে আয়. তাছাড়া যখন তখন টাকার প্রয়োজন পড়তে পারে. এটা রাখ তোর কাছে. 

বাবা মা আমায় বলেছে টাকা নিয়ে এই বয়সে আলোচণা করা উচিত নয় তাই আমি ওখান থেকে চলে এসে আবার টিভি দেখতে লাগলাম. একটু পরে বাবা দাদুর ঘর থেকে বেরিয়ে মায়ের ঘরে গেলো. আমিও বাবার সাথে গেলাম. বাবা মাকে দেখালো দাদু কি দিয়েছে. মা ওতো টাকা দেখে অবাক হলো কিন্তু খুশিও হলো. মা বাবাকে বললো কটায় ট্রেন? বাবা বললো ভোরের টা ধরতে হবে. ৫ টার অ্যালার্ম দিয়ে দি. সেদিন তাড়াতাড়ি বাবা মা আর ওদিকে আমি আর দাদু শুয়ে পড়লাম. ভরে  মায়ের ডাকে ঘুম ভাঙলো. আমি চোখ দলে উঠে বসলাম. মা আমাকে বললো : বাবা যাচ্ছে... দেখা করবিনা? আমার মনে পড়ে গেলো. আমি একতলায় এলাম মায়ের সাথে. দেখলাম দাদু বাবার সাথে কথা বলছে. পেছনে কমলা মাসি দাঁড়িয়ে. মা আমাকে নিয়ে বাবার কাছে এলো. বাবা আমাকে দেখে আমায় কোলে নিয়ে গালে চুমু খেয়ে বললো : ভালো ছেলে হয়ে থাকবে কেমন? একদম দুস্টুমি করবেনা. দাদুকে বা মাকে জ্বালাতোন করবেনা. একদম আমাকে নিয়ে চিন্তা করবেনা. আমি খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসবো.

এইবলে বাবা আমাকে মায়ের কোলে দিয়ে দিলো. দাদু বললো : তুই একদম ওদের নিয়ে ভাবিস না. সাবধানে যা আর কাজ কর. বৌমার জন্য আর দাদুভাইয়ের জন্য আমি রইলাম তো. তুই সাবধানে যা. বাবা দাদুর পা ছুঁয়ে, মাকে আর আমাকে হাসি দিয়ে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে গেলো. তখনো জানতাম না হাসিমুখে যে মানুষটা চলে যাচ্ছে...... ফিরে এসে কি পরিমান চমক পেতে চলেছে. বাবা বেরিয়ে গেলে দাদু দরজা লাগিয়ে দিলো আর আমাকে কোলে নিয়ে বললো : বৌমা তুমি যাও ওপরে গিয়ে আরেকটু ঘুমিয়ে নাও. এত সকালে উঠেছো. চলো দাদুভাই তুমিও চলো আমরা আরেকটু ঘুমিয়ে নি. মা হেসে চলে গেলো. তবে দাদু আমাকে নিয়ে যাবার সময় দেখলাম কমলা মাসি তখনো দাঁড়িয়ে আছে. আর দাদুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে. আমি দাদুর দিকে তাকালাম. দেখি দাদুও মাসিকে দেখে মুচকি মুচকি হাসছে. তারপরে আমাকে নিয়ে ওপরে এসে শুয়ে পরলো দাদু. একটু পড়ে দাদু উঠে বাইরে গেলো. হয়তো বাথরুমে গেলো.  আমার চোখে এমনিতেই ঘুম ছিল তাই শুয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম. সকালে আটটা নাগাদ উঠলাম. দেখি মা হাই তুলতে তুলতে ঘর থেকে বেরিয়ে বাথরুমে গেলো. আমি সোফায় বসে বই পড়তে লাগলাম আর দাদু কাগজ পড়তে লাগলো. একটু পরে মা এসে আমার পাশে বসলো. তবে তার সামান্য পরেই দেখি কমলা মাসি চা বানিয়ে এনেছে. চা এনে মাসি মাকে একটা কাপ দিলো. 

মা : আজ চা তুমি আনলে? 

মাসি : হ্যা গো দিদি. আমিই তো চা করি. এবারে থেকে আর তোমাকে ওতো খাটাখাটনি করতে হবেনা. আমি আছি তো. 

হঠাৎ পেছন থেকে দাদুর গলা : হ্যা... মা. কমলা ঠিকই বলেছে. তুমি আমার বৌমা হয়ে এত খাটবে কেন? ও সব কমলা সামলে নেবে. তুমি খালি আমার জন্য দুবেলা চা বানিয়ে দিলেই আমার হবে. 

মা হেসে চায়ে চুমুক দিলো. ওদিকে মাসি দাদুকে চা দেবার সময় ওদের  চোখে চোখে কি কথা হলো বুঝলাম না. দাদু কমলা মাসির হাত থেকে চা নিয়ে মায়ের দিকে তাকিয়ে দেখলো. কমলা মাসিও মায়ের দিকে তাকালো. মা তখন চা খাচ্ছে. দাদু আর মাসি এবারে একে ওপরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো. তারপরে কমলা মাসিকে কি বলবে বলে দাদু তাকে নিজের ঘরে নিয়ে গেলো. আমি মায়ের পাশে বসে বই পড়তে পড়তে লুচি খেতে লাগলাম. এই ভাবে সময় পার হয়ে গেলো. স্নানের সময় হয়ে গেলো. আমি দাদুর ঘরে ছিলাম. ঘর থেকে বেরিয়ে মায়ের কাছে যেতে লাগলাম. কারণ মা আমায় এখনও স্নান করিয়ে দেয়. ঘরে গিয়ে দেখি মা বিছানায় হেলান দিয়ে বসে কিন্তু কেমন যেন লাগছে মাকে. মা আয়নায় নিজেকে দেখছে আর নিজের গলায় আর চুলে হাত বোলাচ্ছে. একটু পরে দেখি মা নিজের ম্যাক্সিটা হাঁটু অব্দি তুলে নিজেকে আয়নায় দেখছে আর বার বার ঠোঁটে জিভ বোলাচ্ছে. আমি মায়ের কাছে যেতেই মা নিজের ম্যাক্সি নামিয়ে নিলো আর আমায় বললো : কি বাবু কি হয়েছে? আমি মাকে বললাম : স্নান করবে না? আমায় স্নান করিয়ে দেবে না?  মা ঘড়ির দিকে তাকালো আর বললো : ওমা... দেরি হয়ে গেছে. চল চল তাড়াতাড়ি. নিচেরটাতে চল. ওটা বড়ো.. ওটায় সুবিধা. এই বলে মা নিজের তোয়ালে আর আমাকে নিয়ে নীচে নেমে এলো. নীচে এসে দেখি বাথরুমে কমলা মাসি ঢুকে কলের তলায় বসে স্নান করছে. নিজের সায়াটা বুক অব্দি বেঁধে. কমলা মাসিকে দেখে মা প্রথমে অপ্রস্তুত হয়ে পরলো তারপরে বললো : ও তুমি রয়েছো? আচ্ছা ঠিক আছে আমি ওপরে যাচ্ছি. কমলা মাসি অমনি উঠে দাঁড়িয়ে বললো : আরে দিদি আসুন না. এত বড়ো বাথরুম. আর তাছাড়া আমরা দুজনই তো মেয়ে মানুষ. অসুবিধা কি? আর ও তো ছোট. এসো বাবু.... আমি আর মা মিলে তোমায় স্নান করিয়ে দি. দিদি.... দরজাটা বন্ধ করে দিন. কমলা মাসির হঠাৎ এরকম জোর জবরদস্তি দেখে মা আর কিছু বলতে পারলোনা. তাছাড়া মাকে দেখছি বার বার কমলা মাসির দিকে কেমন করে তাকাচ্ছে. একটু পরে মা আমার কাপড় খুলে আমাকে স্নান করাতে লাগলো. আমি ছোট মানুষ তাই অসুবিধা হলোনা. ওদিকে কমলা মাসি মগ দিয়ে জল তুলে মাথায় ঢালছে. কমলা মাসি সায়াটা ফাঁক করে ভেতরে জল ঢালছে. কিন্তু মাকে দেখলাম কমলা মাসির এইভাবে স্নান করাটা বার বার তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে. মাঝে মাঝে আমায় সাবান মাখাতে মাখাতে থেমে গিয়ে মাথা ঘুরিয়ে কমলা মাসির দিকে দেখছে. এইবার মাসিও মায়ের দিকে চাইলো. মা অমনি চোখ ফিরিয়ে নিলো. মাসিকে দেখলাম মায়ের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসতে আর জিভ চাটতে. এবারে হঠাৎ কমলা মাসি এগিয়ে এসে মাকে বললো : দিদি তুমিও বসে পড়ো নীচে. আমি তোমায় সাবান লাগিয়ে দি? 

মা : এমা নানা... ওকে স্নান করিয়ে আমি করছি. 

কমলা মাসি মায়ের হাতে হাত রেখে বললো : আরে দিদি..... আমরা দুই মেয়ে মানুষ. লজ্জা কিসের? এসো তো এসো.  দেখো বাবু তোমার মা লজ্জা পাচ্ছে. 

আমি হাসলাম. ওদিকে মা কেন জানেনা কমলা মাসিকে বারণ করতে পারছেনা. ওদিকে মাকে কমলা মাসি নিজের দিকে টেনে বলছে : বৌদি.... নাও নাও খোলো. আমি ততক্ষনে তোমার ছেলেকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছি. 

মা : উঃ.... তুমিও না. আচ্ছা আচ্ছা খুলছি. তুমি..... তুমি অজয়কে সাবান মাখিয়ে দাও. (আমার দিকে তাকিয়ে) বাবু ওদিকে তাকাও সোনা..... আমি কাপড় পাল্টাবো. 

আমি পেছনে ফিরে রইলাম. আর মাসি আমার মাথায় সাবান লাগিয়ে দিতে লাগলো. কিন্তু মাসি প্রায়ই থেমে যাচ্ছিলো. আমি মাসি কেন থেমে যাচ্ছে দেখার জন্য পেছনে ফিরে চাইতে দেখি মাসি আমার মায়ের দিকে চেয়ে আছে. মা তখন ম্যাক্সি খুলে ফেলেছে আর তোয়ালে গায়ে জড়াচ্ছে. আমি ভেবে পেলাম না এটা অমন করে দেখার কি আছে. মাসি আবার আমার মাথায় সাবান লাগাতে লাগলো. একটু পরে মা আবার এসে আমাকে স্নান করিয়ে দিতে লাগলো. আমার স্নান হয়ে গেলে মা আমাকে জামা প্যান্ট পরিয়ে বললো : যাও ওপরে যাও. আমি স্নান করে আসছি. আমি বেরিয়ে এলাম আর বাইরে এসে গায়ে রোদ মাখতে লাগলাম. মা রোজ স্নান সেরে বারান্দায় দাঁড়িয়ে রোদ পোহাতো. একটু পরে ওই বাথরুম থেকে দুজনের হাসাহাসির শব্দ পেলাম. আমি ভবলাম মা হঠাৎ হাসছে কেন? যাই দেখে আসি. আমি ওই দরজার পাল্লার ফাঁক দিয়ে দেখতে পেলাম. মা টুলের ওপর বসে আছে আর পেছন থেকে কমলা মাসি মায়ের পিঠে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মা তোয়ালে টা নিজের বুকের ওপর দুই হাতে চেপে ধরে আছে. ওরা কিছু বলাবলি করছে কিন্তু বুঝলাম না কি. আমার মনে পড়ে গেলো কোনো একটা হিন্দি ফিল্মে এরকম দেখেছিলাম. গাঁয়ের মেয়েরা এইভাবে একে অপরকে স্নান করিয়ে দিচ্চিলো সেই ফিল্মে. আমার মাকেও দেখে ওরকম লাগছিলো. তবে মাকে কোনোভাবেই গাঁয়ের মেয়ে লাগেনা. কিন্তু আজ এই গ্রামের বৌটির সাথে মা যেন নিজেও গাঁয়ের মেয়ে হয়ে উঠেছে. মাকে দেখে মনে হচ্ছিলো মা খুব আরাম পাচ্ছে. কারণ মাঝে মাঝেই মা চোখ বুজে একটু হেসে উঠছে. এইবারে দেখলাম কমলা মাসি মায়ের পিঠ থেকে হাত মায়ের কাঁধের কাছে নিয়ে এলো আর কাঁধে সাবান লাগাতে লাগলো, তারপরে গলায় সাবান মালিশ করতে লাগলো. এবারে হাতটা নিয়ে এলো মায়ের বুকের ঠিকই ওপরে আর সেখানে সাবান ঘষতে লাগলো. 

মা এবারে কমলা মাসিকে বললো : থাক কমলা আর করতে হবেনা. এবারে আমি করে নিচ্ছি. 

কিন্তু কমলা মাসি থামলোনা বরং দুই হাতে সাবান মায়ের গায়ে সাবান মাখাতে মাখাতে বললো : আরে বৌদি আমি করে দিচ্ছি তো. এই বলে মায়ের গায়ে সাবান ডলতে লাগলো. মা আর বাঁধা দিলোনা. কমলা মাসি একহাতে বুকের ওপরে আর অন্য হাতে মায়ের কাঁধে সাবান ডলতে লাগলো. আমি মাকে দেখলাম মা ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে, নিজের পা দুটো একে ওপরের সাথে ঘসছে, চোখ বুজে সাবানের মালিশ খেতে খেতে আরামে হঠাৎ উফফফফ করে উঠলো. তারপরে হেসে উঠলো. কমলা মাসি মায়ের কানের কাছে মুখ এনে বললো : ভালো লাগছে তো বৌদি? 

মা কিছু বল্লোনা. শুধু চোখ বুজে হুমম করে আওয়াজ করলো. 
আমি দেখলাম এবারে মাসি মায়ের চোখ বোজা মুখটা দেখে জিভ বার করে নিজের ঠোঁটে ঘষলো তারপরে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো. তারপরে মায়ের বুকের ওপরে হাত ঘষতে ঘষতে সেই সাবান মাখা হাতটা তোয়ালের ভিতর একটু একটু করে  ঢোকাতে লাগলো. তবে এবারে মা উঠেছে দাঁড়ালো আর অপ্রস্তুত ভাবে বললো : থা..... থাক কমলা. এ..... এবারে আমি করে নিচ্ছি.  এইবলে মা বালতির কাছে এগিয়ে গেলো. মাসিও হেসে উঠে দাঁড়িয়ে মায়ের পাশে এগিয়ে গেলো আর কলের নীচে বসে জল চালিয়ে স্নান করতে লাগলো. 

আমি আবার বেরিয়ে রোদ মাখতে লাগলাম. আমার কাছে এই দৃশ্যগুলি কোনোটাই অদ্ভুত লাগলোনা কারণ এগুলো বোঝার সময় তখনো হয়নি যে. কিন্তু আমি জানতাম না পরের দিন আমি এই সময়েই এমন একটা দৃশ্য দেখতে চলেছি যেটা ওই বয়সেও আমার অদ্ভুত লেগেছিলো. 

সেদিন বিকেলে আমি আর দাদু ঘুম থেকে উঠলাম তখন ৫ টা বাজে. আমি উঠে বাথরুমে গেলাম. কিন্তু আসার সময় দেখি মায়ের ঘরের দরজা বন্ধ. তাহলে মা এখনও ঘুমোচ্ছে. কি মনে করে আমি মায়ের জানলার কাছে গেলাম মাকে দেখতে. আমি দেখলাম মা কোলবালিশ টা জড়িয়ে আঁকড়ে ধরে শুয়ে আছে. একটা পা কোলবালিশের ওপর তোলা আর সেই পা টা ম্যাক্সির থেকে থাই পর্যন্ত বেরিয়ে আছে. হঠাৎ আমার পেছনে কে হাত রাখলো. আমি ফিরে দেখি দাদু. তারপরে দাদু জানলার দিকে তাকালো আর তাকাতেই দাদুর চোখ মুখের হবে ভাব কেমন পাল্টে গেলো. আমি দাদুর দৃষ্টিতে উদ্দেশ্য করে সামনে তাকালাম আর দেখলাম দাদু আমার ঘুমন্ত মায়ের দিকে চেয়ে আছে. কেন চেয়ে আছে বুঝলাম না. এবারে মাকে দেখলাম বালিশের ওপর পাটা আরও তুলে দিলো আর বালিশে ঘষা খেয়ে ম্যাক্সিটা পায়ের আরও ওপরে উঠে গেলো. এখন মায়ের ফর্সা পায়ের প্রায় পুরোটাই দেখা যাচ্ছে. দাদু আমার কাঁধ চেপে ধরে উফফফফ করে একটা আওয়াজ করলো. আমি দেখলাম দাদু আবার নিজের ঠোঁটে জিভ ঘষলো তারপরে আমার দিকে তাকিয়ে বললো : দাদুভাই চলো. তোমার মাকে ঘুমোতে দাও. দেখছোনা তোমার রূপসী সুন্দরী মা কেমন করে ঘুমোচ্ছে. উফফফফফ.... তোমার মাকে দেখে আমার............ 

এই বলে দাদু থেকে গেলো. তারপরে আমাকে নিয়ে ঘরে চলে এলো. একটু পরে আমাকে বসতে বলে একতলায় চলে গেলো দাদু  আর সামান্য পরেই ফিরে এলো. এর ১০ মিনিট পরে মা উঠলো. দরজা খোলার শব্দ পেলাম. তারপর মাকে শুনলাম বাবার সাথে ফোনে কথা বলতে -পৌঁছে গেছো? ঠিক আছো.... এরকম কথাবার্তা আরকি. একটু পরে কমলা মাসি উপরে এলো চা নিয়ে. দাদুকে চা দিয়ে সে গেলো মায়ের ঘরে. তারপর সে চলে গেলো. একটু পরে আমি টিভি দেখতে লাগলাম আর দাদু কোথায় একটা বেরোলো. মনে হয় আড্ডা দিতে. ঘরে আমি আর মা. মা সোফায় বসে একটা ম্যাগাজিন পড়ছে. একটু পরে আমার নজর মায়ের ওপর পরলো. আমি দেখলাম মা আবার জোরে জোরে নিঃস্বাস নিচ্ছে আর ঘাড়ে গলায় হাত বোলাচ্ছে. নিজের পায়ের সাথে পা ঘসছে. ম্যাগাজিনের যে পৃষ্ঠাটা খোলা তাতে দেখতে পেলাম একটা অদ্ভুত ছবি. একটা মহিলা লাল রঙের ব্রা পড়ে দাঁড়িয়ে আছে আর একটা লোক ওই মহিলার নাভিতে চুমু দিচ্ছে আর নিচে লেখা পাগল হয়ে যাবেন আনন্দে. তখন বুঝিনি ওটা ছিল কন্ডোমের এড. তবে মা বার বার ওই ছবিটা দেখছে আর লোকটার আর মেয়েটার ওপর হাত বোলাচ্ছে. একটু পড়ে কমলা মাসি এলো. আমার জন্য লুচি তরকারি এনে আমার সামনে টেবিলে রাখলো তারপরে মায়ের সামনে গেলো. মা কমলা মাসির হাতে নিজের কাপটা তুলে দিলো. কমলা মাসিকে দেখলাম কাপটা নেবার সময় মাথা উঁচু করে মায়ের ওই ম্যাক্সির ফাঁক দিয়ে বুকের দিকে তাকালো তারপরে মায়ের হাত থেকে কাপ নেবার সময় মায়ের হাতে হাত রেখে চায়ের কাপটা নিলো. তারপরে মায়ের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হাসি দিয়ে দাদুর ঘর থেকে কাপ নিয়ে নীচে নেমে গেলো. আমি মাকে দেখলাম মা কমলা মাসির সিঁড়ি দিয়ে নেমে যাওয়া দেখছে. 

এরপরে রাত নামলো. গ্রামে তাড়াতাড়ি খাওয়া হয়ে যায়. তাই আমরাও তাড়াতাড়ি খেয়ে নিলাম কমলা মাসি খাবার নিয়ে এসেছিলো. কিন্তু দাদুর খাবারটা মা নিজেই বেড়ে দিলো. কমলা মাসি যাবার আগে দেখলাম দাদু আর মাসির চোখে চাওয়া চাই করলো. এরপরে খাবার খেয়ে কিছুক্ষনের হাটাহাটি করার পর আমরা যে যার ঘরে শুতে চলে গেলাম. আমি জানিনা কি হয়েছে কিন্তু মাঝে রাতে আমার প্রায়ই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে. এটা আগেও হয়েছে. নতুন কোথাও এলে আমার সহজে ঘুম আসেনা বা আসলেও ভেঙে যায়. এবারেও তাই হলো. রাতে ঘুম ভেঙে গেলো আর জানলা দিয়ে আসা আলোতে দেখি আমি ঘরে একা. দাদু নেই. আমি উঠে বসলাম. কিছুক্ষন অপেক্ষা করলাম তারপরে নেমে বাইরে এলাম. আমি এদিক ওদিক যেতে যেতে দেখি বাথরুমের ভেতর থেকে কেমন একটা আওয়াজ আসছে. আমি ওই দিকে এগিয়ে গেলাম. দেখি ভেতরে কেউ রয়েছে. কারণ আলো জ্বলছে তবে একি? দাদু বাইরে দাঁড়িয়ে কি করছে? আর ভেতরে কিসের আওয়াজ? ভেতরে যে রয়েছে সে আমার মা সেটা বুঝতেই পারছি কিন্তু মা এমন করে আওয়াজ করছে কেন? আমার কেমন যেন লাগলো. কারণ বাথরুমের ভেতর থেকে মায়ের আহহহহহ্হঃ.... সসসসসস উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ..... উম্মমমমমম আহ্হ্হঃ এসব শব্দ আর চুড়ির শব্দ. খুব জোরে ছুরি পড়া হাত নাড়লে এমন চুড়ির শব্দ হয়. কিন্তু দাদুকে দেখলাম আবার লুঙ্গির ভেতর হাত ঢুকিয়ে কি একটা বার করে হাতে নিয়ে নাড়ছে. ওদিকে মা তখনো আহহহহহ্হঃ উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ করে চলেছে. ওদিকে দাদু দরজাতে ওই লম্বা জিনিসটা ঘষে চলেছে. কি ওটা ওতো লম্বা? বুঝলাম না কিন্তু একটু পরেই মা তীব্র গলায় আহহহহহ্হহহহ্হঃ করে উঠলো তারপরে সব শান্ত. তারপরে কোল চালানোর শব্দ. দাদু দেখলাম এবারে ফিরে আসছে. আমিও চুপি চুপি এসে শুয়ে পড়লাম. কেন জানিনা ওই বয়সেও ব্যাপারটা কেমন ভালো লাগছিলোনা. কিন্তু জানতাম না পরের দিন থেকে আমি এমন কিছু দেখতে চলেছিলাম যা তখন অদ্ভুত লাগলেও আজ বুঝেছি কি ভয়ঙ্কর ছিল. 

চলবে..... 

রবিবারের জন্য আরেকটা আপডেট দিলাম. 
ভালো লাগলে reps দেবেন বন্ধুরা. 
[Image: 20240716-212831.jpg]
[+] 10 users Like Baban's post
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.
অসাধারন হইছে দাদা চালিয়ে জান দাদা
Like Reply
সকালেই আপডেট পেলাম। দারুন হয়েছে। লিখতে থাকুন।
Heart    lets chat    Heart
Like Reply
এক্টু বড়,দাদা,,,ছোট গল্প বেশি খন্ড করলে আগ্রহ হারিয়ে যায়,,বড় গল্প বড় পার্ট পড়া যায়,ছোট গল্প একবারেই দিয়ে দেয়ার চেষ্টা করুন,ফিল উঠার আগেই গল্প শেষ হয়ে গেলে ত সমস্যা
Like Reply
nice golpo kobe update diben
Like Reply
দাদা গল্প লম্বা করবেন।শশুর সাথে boumar, বিয়ে দিবেন।
Like Reply
দাদা ছেলে অসুস্ত হয়ে মারা যাবে।শশুর বোমার কে বিয়ে করে সংসার করবে।দাদা নতুন একটা গল্প লিখবেন দেবাশী নষ্ট কাহ্নন গল্পটা সাজিয়ে লম্বা করবেন।
Like Reply
কেঊ কি জানেন xossip কিভাবে গল্প পড়া যায়।আমি ত ডুকতে পারি না।জানলে বলবেন
Like Reply
শ্বশুরকে দিয়ে বৌমার পেট করিয়ে দিন চরম হয় আপনার আপডেট গুলা দাদা
Like Reply
গল্পের প্লট টা সুন্দর আর ভীষণ এরোটিক তাই জন্য বলছি যে, এই গল্পে নাইকার মুখে ডার্টি টক থাকলে বেশ ভাল লাগবে আর গল্পটা জমবে। এটা শুধুই আমার প্রস্তাব ডিয়ার অথোর ।
[+] 1 user Likes Shohagi's post
Like Reply
Please...please
[+] 1 user Likes shafiqmd's post
Like Reply
সানডে স্পেশাল পর্ব ৮ যাদের এখনও পড়া হয়নি তারা পড়ে ফেলুন. আগের পৃষ্ঠায় আছে.

এবং নতুন যে পাঠক বন্ধুরা আমার গল্প পড়ছেন তাদের যদি আমার গল্প ভালো লাগে তাহলে বাঁ দিকের Rate লেখা thumbs up logo তে ক্লিক করে রেপস দিয়ে আমায় আরও ভালো লেখার জন্য অনুপ্রাণিত করতে পারেন. ধন্যবাদ
[+] 10 users Like Baban's post
Like Reply
akta golpo chilo, nijer bon shunodri noy tai shundori bou k sajiye biye debe . tarpor bou er abar fulsojja hobe ki nam keu bolte parbe
Like Reply
dada kobe update deben
Like Reply
দাদা কেঊটে গল্পটা লিখবেন
Like Reply
Sunday special update is very good.
এবারে অজয়ের মায়ের সাথে কি কি ঘটবে? জানার জন্য আপডেট এর অপেক্ষায় রইলাম.
Reps added
[+] 1 user Likes Avishek's post
Like Reply
Darun update
[+] 1 user Likes chndnds's post
Like Reply
রেপু দিলাম, চালিয়ে যান দাদা
[+] 2 users Like panudey's post
Like Reply
দাদা আপনার পাসে আছি
[+] 3 users Like bappyfaisal's post
Like Reply
[Image: 20200216-151813.png]

সকালে সাধারণ ভাবেই দিনের শুরু হলো. সারা সকাল আমি দাদু ছাদে ঘুরে, গল্প করে কাটালাম. দাদু ব্যায়াম করছিলো আমি দেখে দেখে চেষ্টা করছিলাম. নীচে এসে মায়ের সাথে কথা বলছিলাম. তবে একটা ব্যাপার লক্ষ করেছিলাম দাদু মাকে সেই ভাবে কোনো কাজ করতে দিচ্ছিলো না. শুধু মা দাদুর জন্য সন্ধেবেলায় চা করতো আর বাকি সময় কমলা মাসিই সব কাজ করতো. মাকে দাদু রানীর মতো রেখেছিলো. সেদিনও কমলা মাসি মায়ের জন্য চা করে আনলো. আমি দাদুর ঘরে ছিলাম. বই পড়ছিলাম একটা. কতক্ষন সময় কেটে গেছে জানিনা. দাদু কি একটা কাজে বাইরে গেছে. বলে গেছে ফিরতে কিছু সময় লাগবে. আমি বই পড়তে পড়তে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম সাড়ে বারোটা বেজে গেছে. আমি হাঁটি হাঁটি পা পা করে মায়ের ঘরের কাছে গেলাম. কারণ মা প্রতিদিন এই সময়ে আমায় ও নিজেও স্নান করে নেয়. মায়ের ঘরের পর্দা সরিয়ে দেখি মা সেই কালকের মতন বিছানায় বসে আছে. হাতে ম্যাগাজিন কিন্তু মা সেটা পড়ছেনা. বরং একটা আঙ্গুল মুখে পুরে চুষছে আর অন্য হাতে বুকের কাছে ঘসছে. মায়ের চোখ বন্ধ কিন্তু মুখে হাসি. চোখ খুলে হঠাৎ আমাকে সামনে দেখে মা অপ্রস্তুত হয়ে পরলো. 

মা : কি..... কি...কিরে? কি হলো সোনা? 

আমি : মা.... তুমি স্নান করিয়ে দেবে না? 

মা : ওহ.. হ্যা... বাবা সাড়ে বারোটা বেজে গেলো? কি দ্রুত সময় পার হয়ে যাচ্ছে. চল চল জামা প্যান্ট পাল্টে দেবো আজকে তোর. এগুলো কেচে দেবো. চল সোনা. 

মা আমাকে আর কিছু কাপড় জামা নিয়ে নিচের তোলার বাথরুমে নেমে এলো. আমরা বাথরুমে এসে দেখি কালকের মতো আজকেও কমলা মাসি স্নান করতে এসেছে. গায়ে শুধু সায়াটা বুক অব্দি তুলে বালতি ভরছে. আমাদের দেখে মাসি হেসে বললো : ও বৌদি.... এসো এসো. 

মা : না... থাক আগে তুমি করে নাও. আমি না হয় পড়ে..... 

কমলা : আরে ধুর. এসো তো এসো. (এই বলে মায়ের হাত ধরে মাকে ভেতরে টেনে নিলো. মা বাঁধা দিলোনা কমলা মাসিকে). 

কমলা : নাও দিদি...... খুলে নাও. আমি ততক্ষনে তোমার ছেলেকে স্নান করাচ্ছি. 

মা : কিন্তু........ 

কমলা : কিন্তু কিসের দিদি? আমি তুমি দুজনেই মেয়েমানুষ. এখানে তো মরদ নেই যে তুমি লজ্জা পাবে. কি বলো? 

এবারে আমি দেখলাম মা কমলা মাসির দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো তারপরে উল্টো দিকে ফিরে খুলতে লাগলো. আমার মাথায় তখন জল ঢালছে মাসি. একটু পরে মাকে দেখলাম তোয়ালে জড়িয়ে দাঁড়িয়ে আছে. মা এসে কমলার থেকে সাবান নিয়ে আমাকে সাবান মাখিয়ে দিতে লাগলো. 

কমলা : দিদি টুলে বসো ওকে চান করাও. আমি বরং জল ঢালী গায়ে. 

এইবলে সে নিজে বালতি থেকে জল তুলে গায়ে ঢালতে লাগলো. এদিকে মায়ের আমাকে স্নান করানো হয়ে গেছে. ছোট ছিলাম তাই কত আর স্নান করবো. আমার স্নান হয়ে গেলে মা আমাকে জামা পরিয়ে দিলো আর বললো বাইরে রোদে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে. আমি বেরিয়ে এলাম. আর দালানে এসে দাঁড়ালাম. বেশ ভালোই রোদ. দালানে এদিক ওদিক হাটছি. ভেতরে মায়ের আর কমলা মাসির গলা পাচ্ছি সাথে জল পড়ার শব্দ. একটু পরে দুজনের কারোর গলার আওয়াজ পাচ্ছিলাম না, খালি জলের শব্দ পাচ্ছিলাম. একটু পরে আমি দালানে হাঁটতে হাঁটতে দরজার কাছে যাচ্ছিলাম আবার ফিরে আসছিলাম. জানিনা মায়ের বা কমলা মাসির গলা পাচ্ছিনা কেন? তাই কি মনে করে বাথরুমের কাছে গিয়ে ওই দুই পাল্লার ফাঁকটাতে নজর দিলাম. দেখলাম মা টুলে বসে আছে গায়ে তোয়ালে জড়িয়ে. মায়ের শরীর জলে ভেজা. ওদিকে কমলা মাসি মাকে পেছন থেকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মায়ের সারা পিঠে সাদা সাবান লেপ্টে দিচ্ছে কমলা মাসি. মা চোখ বুজে মাথা নিচু করে বসে আছে. যেন খুব আরাম পাচ্ছে. এবারে মাসি নিজের দুই হাত মায়ের কাঁধে নিয়ে এলো আর কাঁধে, গলায়, হাতে সাবান মাখিয়ে দিতে লাগলো. মা এবারে মাথা ওপরে তুললো. আমি দেখলাম মায়ের মুখে একটা হালকা হাসি. যেন খুব ভালো লাগছে কাজের বৌয়ের স্নান করিয়ে দেওয়া. এবারে কমলা মাসি মায়ের একদম পেছনে মায়ের পিঠের কাছে সরে এলো. কমলা মাসির হাত দুটো মায়ের কাঁধের দু পাশে দিয়ে এগিয়ে এসে মায়ের গলা, কাঁধে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. মা কমলা মাসির বুকের কাছে মাথা রেখে চোখ বুজে কমলা মাসির হাতে ম্যাসাজ খাচ্ছে. কমলা মাসি মায়ের কাঁধে দুই হাতে টিপে টিপে দিচ্ছে তাতে মা মাঝে মাঝে আরামে আহ্হ্হঃ.. হুমমম করে আরামের বহিঃপ্রকাশ করছে. এবারে কমলা মাসি সাবানটা নিয়ে সেটা মায়ের ঠিক বুকের ওপর ডলতে লাগলো আর হাত টা ধীরে ধীরে মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢোকাতে লাগলো. আমি দেখলাম কমলা মাসি খুব তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে মায়ের চোখ বন্ধ করা মুখটার দিকে চেয়ে আছে আর সাবানটা হাতে নিয়ে মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢোকাচ্ছে. একসময় কাজের বৌ কমলা মাসি নিজের হাতটা পুরো আমার মায়ের তোয়ালের ভেতর ঢুকিয়ে সাবান মাখাতে লাগলো. এরফলে মায়ের তোয়ালে টা গড়িয়ে নীচে পড়ে গেলো. মা চোখ খুলে ওটা পড়ে গেছে দেখে কমলা মাসিকে থামতে বলে ওইটা তুলতে গেলো. 

কমলা : থাকনা দিদি ওটা পড়ে. আমি আগে তোমায় সাবান মাখিয়ে দি. 

মা : না না ঠিকই আছে. তোমায় আর করতে হবে না. আমি....... 

মায়ের কথা শেষ করতে না দিয়ে কাজের মাসি আমার মায়ের দুটো দুদু নিজের দুই হাতে নিয়ে তাতে সাবান ডলতে ডলতে বললো.. 

কমলা : আরে দিদি দাড়াও না.... আমি ভালোকরে করে দিচ্ছি. লজ্জা পাচ্ছ কেন? এখানে আমরা দুজনেই মেয়ে মানুষ. আমাদের এখানে মহিলারা এইভাবেই একে অপরকে সাহায্য করে চান করবে. তুমি দেখো আমি কি করি. তোয়ালেটা  নীচে পড়ে থাক. 

মা কিছুটা বিব্রত বোধ করছিলো. কিন্তু আবার কোথাও একটা ভালো লাগা লাগা কাজ করছিলো মায়ের মধ্যে. মা আরেকবার শেষ চেষ্টা করলো কমলা মাসির হাত সরানোর কিন্তু মাসি অনুনয় করায় মা শেষমেষ কাজের মাসিকে নিজের কাজ করতে দিলো. কমলা মাসি ভালো করে সাবানটা মায়ের দুদুতে মাখিয়ে তারপরে সেটা মাটিতে রেখে দিলো তারপরে নিজের দুই হাতে মায়ের ওই দুদুতে সব জায়গায় সাবান মাখাতে লাগলো. তারপরে দেখলাম কাজের মাসি কমলা আমার মায়ের বুকের নীচে হাত রেখে সেই হাত ওপরের দিকে তুলতে লাগলো. যেন মায়ের দুদু ম্যাসাজ করে দিচ্ছে মাসি. এক হাতে মায়ের পেটে সাবান লাগাচ্ছে আর আরেক হাতে মায়ের দুদুতে ম্যাসাজ করছে সে. মা আর বাঁধা দিচ্ছেনা মাসিকে. মাকে দেখলাম চোখ বুজে নিজের ঠোঁটে জিভ বোলাচ্ছে, আবার পায়ের ওপর পা ঘসছে, ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে. কমলা মাসি p
মায়ের পেছনে বসে হাত সামনে বাড়িয়ে মাকে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুই দুদু নিজের দু হাতে নিয়ে দুটোতে হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সাবান মাখিয়ে দিতে দিতে মায়ের একদম ঘনিষ্ট হয়ে বললো..... 

কমলা : দিদি.... ছোট মুখে একটা বড়ো কথা বলবো? যদি কিছু মনে না করো? 

মা চোখ বোজা অবস্থাতেই বললো : হুমম..... বলো. 

কমলা মাসি মায়ের কানের কাছে মুখ এনে বললো : তোমার দুধ গুলো কিন্তু বেশ বড়ো. বেশ ফোলা ফোলা. খুব যত্ন নাও না এগুলোর? 

মা চোখ বুজেই শুনছিলো সব. মা মাসির হাতে দুদু তে সাবান মাখতে মাখতে বার বার ঠোঁট কামড়ে ধরছিল আর জিভ ঘষছিলো. কাজের মাসির এই কথাটা শুনে একটু মুচকি হাসলো কিন্তু তারপরেই আবার ওই হাতের ছোঁয়া অনুভব করতে করতে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো. 

কমলা মাসি : সত্যি দিদি. এই গ্রামের মহিলাদের কারোর এরকম মাই নেয় গো. সত্যি বলছি. 

এই বলে কাজের মাসি মায়ের দুই দুদু হাতে নিয়ে দুটোকে একে ওপরের সাথে ধাক্কা খাওয়াতে লাগলো. দুই দুদু একে ওপরের সাথে ধাক্কা খেয়ে কেঁপে উঠতে লাগলো. 

মা মুচকি হেসে : তুমি কিকরে জানলে এই গ্রামে আমার মতো ইয়ে কারোর নেই. তুমি কি সবার ইয়ে দেখেছো নাকি? 

কমলা মাসি মায়ের কাঁধের ওপর নিজের মুখ রেখে মায়ের দুদু দুটো দুই হাতে নিয়ে সাবান ঘষতে ঘষতে বললো : হ্যা গো. অনেকেরই দেখেছি. ঐযে আমরা পুকুর পারে আগে স্নান করতে যেতাম তখন একে অপরকে সাবান মাখিয়ে দিতাম. তখন দেখেছি. সত্যি বলছি বৌদি.... এমন মাই এই গ্রামে কোনো মাগীর নেই. 

মা : ইশ.... মুখের কি ভাষা... 

কমলা হেসে : কেন দিদি খাড়াপ লাগলো শুনতে? তবে যাই বলো এমন জিনিস এই গ্রামের কোনো মাগীর নেই. 

মা হেসে উঠলো. মায়ের যেন একজন কাজের মহিলার সাথে এইসব নিচু মানের গল্প করতে ভালো লাগছিলো. 

মা : আহহহহহ্হঃ..... কি করছো কমলা? 

কমলা : দিদি...... এইভাবে বোঁটা টানলে মাই ভালো থাকে. 

আমি কমলা মাসির দিকে তাকালাম. কমলা মাসি মায়ের দুদুর বোঁটা দুটো দুই আঙুলে চিপে টানছে. আর তারপর ছেড়ে দিচ্ছে. এইভাবে বার বার করছে. 

মা : উমমমম.... লাগছে তো. 

কমলা মাসি মায়ের কাঁধে মুখ রেখে আরও জোরে বোঁটা দুটো আঙুলে নিয়ে টানতে লাগলো. 

এরপরে মা আর বারণ করলোনা কাজের মাসিকে. কমলা মাসি ওই ভাবে বোঁটা দুটোতে নখ দিয়ে হালকা আঁচড় দিতে লাগলো, আঙ্গুল ঘষতে লাগলো. কিন্তু মা ওকে আটকালোনা. বরং কমলা মাসির তার দুদু নিয়ে নোংরামি দেখতে দেখতে জোরে জোরে নিঃস্বাস নিতে লাগলো. এবারে দেখলাম কমলা মাসি মায়ের ঘাড়ে নিজের মুখ ঘসছে. মায়ের কাঁধে চুমু খাচ্ছে আর মা চোখ বুজে মুখ খুলে রয়েছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুদু দুটো জোরে জোরে টিপতে লাগলো আর মায়ের গালে চুমু খেতে লাগলো. মা শুধু বসে পায়ে পা ঘষতে লাগলো. কমলা মাসি এবারে মায়ের কানের লতি দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরলো. তাতে মা সসসহ আহ করে শিৎকার দিলো হালকা করে. ওদিকে কাজের মাসি নিজের একটা হাত মায়ের ফর্সা থাইয়ের ওপর ঘষতে লাগলো আর এক হাতে মায়ের দুদু চিপ্তে লাগলো. মা নিজের হাত নিজের গলায় ঘষতে লাগলো. আমি এসবের কিছুই বুজছিলাম না. আমি ভাবছিলাম এই ভাবে আবার কে স্নান করে?  তাই জানার জন্য তাকিয়ে রইলাম. ওদিকে কমলা মাসি মায়ের মুখ হাতে নিয়ে নিজের দিকে পেছনে ঘোরালো. মা মাথা ঘুরিয়ে কমলা মাসির দিকে তাকিয়ে রইলো. দুই মহিলা একে ওপরের দিকে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন. তারপর কমলা মাসি মায়ের মুখের কাছে নিজের মুখ এনে ঠোঁট ফাঁক করে জিভ বার করে আমার মায়ের ঠোঁটের ওপর বোলাতে লাগলো. মা আবার চোখ বুজে মুখ খুললো আর আমি দেখলাম আমাদের কাজের মাসি নিজের জিভটা মায়ের মুখে ঢুকিয়ে দিলো. শুরু হলো চুমু খাওয়া. মা আর মাসি একে অপরকে চুমু খেতে লাগলো. ওদিকে মাসি একহাতে মায়ের মাই টিপছে আর অন্য হাতে মায়ের থাইয়ে হাত বোলাচ্ছে. 

মা যেন পাথরের মতো বসে আছে আর কাজের মাসি মাকে যা করার করছে. যদিও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে মায়ের এতে অমত নেই.  চুমু খেতে খেতে কমলা মাসি মায়ের মুখ থেকে জিভ বার করে জিভটা মায়ের ঠোঁটে ঘষতে লাগলো আর এবারে দেখলাম আমার মা ও নিজের জিভ বার করে কমলা মাসির জিভে ঘষতে লাগলো. দুই জিভ একে ওপরের সাথে ঘষা ঘসি করছে. কাজের মাসির সঙ্গে আমার মা এসব কি করছে বুঝলাম না কিন্তু মা নিজের ইচ্ছায় এসব করছে সেটা বুঝলাম. এবারে হঠাৎ দেখলাম মা মুখ সরিয়ে আহহহহহ্হঃ করে আওয়াজ করে উঠলো আর নিজের পেটের দিকে তাকালো. আমিও সেই দিকে তাকালাম. দেখি কমলা মাসি মায়ের দুই পায়ের ফাঁকে নিজের হাতটা জোরে জোরে ঘসছে. মা কমলা মাসির হাত সরানোর চেষ্টা করলো কিন্তু মাসি অন্য হাত দিয়ে মায়ের হাত চেপে ধরলো আর ওই হাত দিয়ে আরও জোরে হাত ঘষতে লাগলো. মা আর বাঁধা দিলোনা বরং একটু পরেই মায়ের মুখে হালকা হাসি ফুটে উঠলো আর মা নিজের কোমর তুলে নিজের দুই পায়ের ফাঁকে কাজের মাসির হাত ঘষতে লাগলো. ওদিকে কমলা মাসি আবার মায়ের ঠোঁটে চুমু খেতে শুরু করেছে. এবারে দেখলাম মাসি নিজের সায়াটার ফিতে একহাতে টেনে খুলে ফেললো. সায়াটা মাসির পেটের কাছে নেমে গেলো আর মাসি নিজের দুদু টিপতে টিপতে মাকে চুমু খেতে লাগলো. এবারে মায়ের কাঁধে মুখ ঘষতে ঘষতে মাসি মায়ের দুটো দুদু নিজের দুই হাতে নিয়ে বেশ জোরে টিপতে লাগলো. মা উমমমমম উমমমমম আহ্হ্হঃ করে আওয়াজ করতে লাগলো. এবারে মাসি হাত বাড়িয়ে মায়ের পা দুটো ফাঁক করে ধরলো তারপরে নিজের বাঁ হাত মায়ের ওই পায়ের ফাঁকে নিয়ে গেলো তারপরে বেশ জোরে জোরে মায়ের পায়ের ফাঁকে হাত ঘষতে লাগল. আমার ওই বয়সে মনে হয়েছিল মাসি মায়ের ওখানে সাবান মাখিয়ে দিচ্ছে. কিন্তু মাকে দেখছিলাম কমলা মাসির ওই কাজে বেশ ছটফট করছে আর একহাতে কাজের মাসির কাঁধ খামচে ধরে আছে. একটু পড়ে আমার মা আহহহহহ্হঃ.... আহহহহহ্হঃ আহ্হ্হঃ মাগো. . আহ্হ্হঃ এরম করতে লাগলো.  তাতে দেখলাম কমলা মাসি খুব জোরে দাঁত খিঁচিয়ে মায়ের ওখানে হাত ঘষতে লাগলো. মা মাসির হাত সরানোর চেষ্টা করলো কিন্তু মাসি থামলোনা. এর ২ মিনিট পরেই এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখলাম. মা হঠাৎ খুব জোরে চেঁচিয়ে উঠলো আর পা দুটো আরও ফাঁক করে দিলো আর মায়ের পায়ের ফাঁক দিয়ে ছিটকে জল বেরিয়ে আসতে লাগলো. এত গতিতে যে সেই জল সোজা ওপাশের দেয়ালে গিয়ে পড়তে লাগলো. মাসি হাত সরিয়ে হাসিমুখে মায়ের হিসু করা দেখছে. মা ওই ভাবেই কমলা মাসির গায়ে মাথা রেখে ছিটকে ছিটকে আরও ৩ বার জল বার করলো. তারপরে কমলা মাসির বুকে মাথা রেখে হাপাতে লাগলো. কমলা মাসি এবারে মায়ের মুখ নিজের দিকে করে মায়ের দিকে চেয়ে রইলো. মাকেও দেখলাম কাজের মাসির চোখে চেয়ে থাকতে. তারপরে মা আর মাসি একে ওপরের গালে গাল ঘষতে লাগলো. এর পড়ে মাসি নিজে একটু উঠে নিজের দুদু দুটো মায়ের মুখের কাছে নিয়ে এলো আর মায়ের মুখের সামনে ঘষতে লাগলো. মাকে দেখলাম জিভ বার করলো আর মাসির দুদুর বোঁটা যুব দিয়ে চাটতে লাগলো. এরপর কমলা মাসি মায়ের পেছন থেকে সামনে এসে মায়ের পায়ের ফাঁকে বসলো আর মায়ের গলায় চুমু খেতে লাগলো. মাকেও দেখলাম মাসির পিঠে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে আর কমলা মাসির কাঁধে চুমু খাচ্ছে. 

এরপর আমি বাইরে আবার রোদ পোহাতে চলে এসেছিলাম. আমি জানিনা এরপরে কি হয়েছিল. কিন্তু মা আর মাসি আরও ১৫ মিনিট পর বেরিয়েছিল বাথরুম থেকে. আমি দালানে দাঁড়িয়ে ছিলাম. দেখি মা আর কমলা মাসি মুখে চাপা হাসি নিয়ে বেরিয়ে আসছে. দুজন দুজনের দিকে একবার তাকিয়ে লজ্জা পেয়ে আবার চোখ নামিয়ে নিচ্ছে. মা বাইরে এসে আমাকে দেখে এক মুহূর্ত ঘাবড়ে গিয়ে নিজেকে সামলে নিলো আর বললো : তুই কি তখন থেকে রোদে দাঁড়িয়ে আছিস? আমি বললাম হ্যা. মা হেসে বললো : না সোনা.... ওতো বেশি রোদ মাখাও ভালো নয়. যাও ওপরে আমি আসছি. এরপরে আমি ওপরে চলে যাই.

 কিন্তু হায়.... জানতেই পারলাম না সেদিন থেকে আমার আর বাবার দুঃখের দিনের শুরু হয়ে গেছিলো. আর এই সবের পেছনে ছিল বাবার নিজের পিতা. 

সেদিন থেকেই মা আর কমলা মাসির মধ্যে কেমন যেন সম্পর্ক তৈরী হয়েছিল. বিকেলে চা দিতে এসে কমলা মাসি মায়ের হাতে চা দিয়ে মায়ের দিকে কেমন করে হাসি মুখে তাকিয়ে ছিল. মাকেও দেখেছিলাম কাজের মাসির দিকে হাসি মুখে তাকিয়ে থাকতে. কমলা মাসি দাদুকে চা দিয়ে যাবার সময় আবার মায়ের কাছে এসে মায়ের কাঁধে হাত রেখে বললো : দিদি.......এখন কি রান্না করবো? একটু নীচে এসে দেখিয়ে দেবে গো. মা বলেছিলো : হ্যা.... তুমি যাও.... আমি আসছি. 

এই বলে কমলা মাসি মায়ের কাঁধে একটু চাপ দিয়ে মুচকি হেসে চলে গেছিলো আর মা সেই কমলা মাসির চলে যাওয়া দেখছিলো. 
একটু পরে দাদু আর আমি ছাদে হাঁটতে গেলাম. ছাদে বেশ হাওয়া দিচ্ছিলো. কিন্তু আমার একটু পরেই হিসু পেতে আমি নীচে এসে দেখি মা সব চায়ের কাপ ট্রেতে নিয়ে নীচে নামছে. 

আমি : মা.... নীচে যাচ্ছ? 

মা : হ্যা... এখনকার জন্য লুচি তরকারি করতে. তুমি এখানে দাদুর সাথে থাকো কেমন? 

আমি আচ্ছা বলে বাথরুমে ঢুকে গেলাম. একটু পরে আবার ছাদে চলে গেলাম. দাদুর সঙ্গে হাটাহাটি করতে লাগলাম. একটু পরে দাদু আমাকে নিয়ে নীচে নেমে এলো. দাদু আমায় জিজ্ঞেস করলো মা কোথায়? আমি বললাম মা নীচে রান্না করতে গেছে. দাদু সেটা শুনে কি যেন মনে মনে ভাবলো তারপরে আমায় বললো : দাদুভাই.... তুমি একটু বসো. আমি নীচে থেকে একটা কাজ সেরে আসছি. আমি সোফায় বসে কার্টুন দেখতে লাগলাম. কিন্তু কিছুক্ষন পর দাদু আসছেনা দেখে আমি নীচে দাদুকে দেখতে গেলাম. কিন্তু সিঁড়ির জানলার সামনে দিয়ে যেতে যেতে দেখি দাদু দালানে একটা থামের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে আর সামনের দিকে কি যেন দেখছে. কিন্তু দাদুর যে জিনিসটা আমার আশ্চর্য লেগেছিলো সেটা হলো দাদুর লুঙ্গিটা পেটের ঠিক নিচে বিশাল ভাবে ফুলে উঁচু হয়ে ছিল আর দাদু সেটা হাতে নিয়ে নাড়ছিলো. আমি ভাবলাম এ আবার কি? আমি সামলে সামলে নীচে নামলাম. কারণ আমি ছোট তাই দেয়াল ধরে নীচে নামছিলাম. নীচে এসে দেখি দাদু তখনো ওই ভাবেই দাঁড়িয়ে. আমি দাদুর পেছনে ছুঁলাম তাই দাদু আমায় দেখতে পায়নি. কিন্তু আমি আরেকটু এগিয়ে দাদু যেদিকে দেখছে সেদিকে তাকালাম. সেদিকে রান্না ঘর আর রান্না ঘরের দরজা খোলা. কিন্তু দরজা দিয়ে আমি যেটা দেখতে পেলাম সেটা অদ্ভুত. মা রান্না ঘরে দাঁড়িয়ে ময়দা মাখছে আর আমাদের কাজের বৌ কমলা মাসি মায়ের পেছনে দাঁড়িয়ে মাকে জড়িয়ে মায়ের কাঁধে মুখ ঘসছে. মা তাকে বারণ করছেনা বরং মাঝে মাঝে চোখ বুজে হাসছে. এবারে কমলা মাসি মায়ের দুদু দুটো ম্যাক্সির ওপর দিয়েই দুই হাতে টিপতে শুরু করলো. আর মায়ের কানে কানে মাসি কি বললো তা শুনে মা হেসে উঠলো. মা এবারে নিজের থেকেই মুখ পেছনে ঘুরিয়ে কমলা মাসির ঠোঁটে চুমু খেলো আর নাকে নাক ঘষলো. ওদিকে দাদুকে দেখলাম ওই থামের পেছন থেকে এসব দেখছে আর ওই ফুলে থাকা লুঙ্গির জায়গাটা থামের গায়ে ঘসছে. ওদিকে কমলা মাসি মায়ের ম্যাক্সির বোতাম খুলতে লাগলো. মা মাথা নেড়ে বারণ করলো দেখলাম. কিন্তু মাসি হেসে একটা একটা করে বোতাম খুলে দিলো. মা ময়দা মাখতে মাখতে মাথা নিচু করে দেখছিলো কেমন করে এক কাজের বৌ তার ম্যাক্সির বোতাম খুলছে. এবারে কমলা মাসি ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দিলো আর মায়ের দুদু টিপতে লাগলো. মা ময়দা মাখা থামিয়ে ঠোঁট কামড়ে সেটা দেখতে লাগলো. এবারে কমলা মাসি মায়ের ম্যাক্সিটা ওপরের দিকে তুলতে লাগলো. কিন্তু মা এবারে ওকে থামিয়ে দিয়ে ওকে সরিয়ে দিলো. দুজনে হেসে কিসব বললো. কিন্তু দেখলাম দুজন দুজনকে কেমন করে দেখছে. কমলা মাসি আর মায়ের হাইট প্রায় সমান কিন্তু কমলা মাসি মায়ের থেকে একটু বেশি মোটা. আমার মা নিজের শরীরের খুব যত্ন নেয়. ওদিকে দাদুকে দেখলাম ওই থামে নিজের উঁচু হয়ে থাকা লুঙ্গির জায়গাটা জোরে জোরে ঘসছে. এসবের মানে আমি কিচ্ছু বুঝতেই পারছিলাম না. দাদু, কমলা মাসি এদের কাউকে আমি আগে থেকে চিনিনা তাই এদের এইসব ব্যাবহারে আমি অতটা অবাক হয়নি কিন্তু যখন নিজের মাকে রোজকার দিনের বদলে অন্যরকম ব্যবহার করতে দেখছিলাম ব্যাপারটা কেমন আমার কাছে অস্থির লাগছিলো. মা যেন এখানে এসে আগের মতো ছিলোনা...... পাল্টে যাচ্ছিলো. সেটা পুরোপুরি বুঝলাম পরের দিন ভোর বেলায়. নিজের মাকে একেবারে অন্য রূপে দেখেছিলাম সেদিন. 

রাতে খাবার খেতে খেতে দাদু বার বার মায়ের দিকে তাকাচ্ছিলো. আমি সেটা লক্ষ করছিলাম. মা আমাকে খাইয়ে দিচ্ছিলো. আর নিজেও খাচ্ছিলো. হঠাৎ দাদু মাকে জিজ্ঞেস করলো... 

দাদু : বৌমা...এখানে কোনো প্রবলেম হচ্ছে নাতো? 

মা : না বাবা. একটুও নয়. 

দাদু : না মানে তোমরা শহরে থেকে অভ্যস্ত তাই আরকি. 

মা : না বাবা. এখানে আমি খুব ভালো আছি. আমি আপনার ছেলেকে আগেই বলেছিলাম আমাদের এখানে নিয়ে আসতে কিন্তু আসা হয়ে ওঠেনি. 

এটা শুনে আমি দেখলাম দাদু অন্যমনস্ক হয়ে দাঁত খিঁচিয়ে রেগে  ফিসফিস করে কাকে যেন কি বললো. মনে হলো দাদু বাবার নাম নিয়ে কিছু বললো. এরপর খাওয়া হয়ে গেলে মা আর আমি বাবার সাথে কথা বললাম. এরপর কিছুক্ষন হাটলাম আমি দাদু. মা রোজ আমাদের সাথে হাঁটে কিন্তু আজ দেখলাম মায়ের হাঁটার সেরকম ইচ্ছে নেই. একটু পরে দেখলাম কমলা মাসি আসলো খাবারের প্লেট নিয়ে যেতে. তখন মাকে দেখলাম কমলা মাসির দিকে হাসি মুখে এগিয়ে গেলো. মা যেন কমলা মাসির আসতে খুব খুশি হয়েছে. মা কমলা মাসিকে হাতে হাতে সাহায্য করতে লাগলো. মাসি আর মা একে ওপরের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে আর কাজ করছে. দেখলাম মাসি মাকে দরজার দিকে তাকিয়ে কি একটা ইশারা করলো. তাতে মা আমার দিকে তাকিয়ে আবার মাসির দিকে তাকিয়ে ইশারায় কি বললো. কমলা মাসি নীচে নামতে লাগলো. মা বাকি প্লেট হাতে নিয়ে আমাকে বললো : সোনা.... আমি প্লেট গুলো রেখে আসছি. তুমি হাঁটো. এটা খুব ভালো অভ্যেস. করো. এই বলে মা নীচে নেমে গেলো. আমি আর দাদু হাঁটতে লাগলাম. কিন্তু দাদুকে দেখলাম দরজায় তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে আর নিজের গোঁফে আঙ্গুল বোলাচ্ছে. আমি হাটাহাটি করতে লাগলাম. 

সেই রাত ছিল আমার কাছে ভয়ের প্রথম রাত. কারণ সেদিন থেকেই ধ্বংসের শুরু হয়ে গেছিলো.  রাতে যে যার ঘরে শুতে চলে এলাম. দাদু আমাকে ঘুম পাড়াতে লাগলো. একসময় কখন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম মনে নেই. হঠাৎ পাশে ফিরে মাকে জড়িয়ে ধরছি ভেবে হাত বাড়ালাম কিন্তু পাশে কেউ নেই অনুভব করে ঘুম ভেঙে গেলো. উঠে বসলাম. মনে পরলো আমি তো এখন দাদুর সাথে ঘুমাই. কিন্তু...... দাদুই বা কোথায়? ঘরের দরজা খোলা. বাতাসে পর্দা উড়ছে. টেবিলের থেকে অ্যালার্ম ঘড়িটা হাতে নিয়ে দেখলাম ভোর ৪ টে বেজে ১০ মিনিট. এত ভরে দাদু কি বাথরুমে গেলো? কিছুক্ষন শুয়ে রইলাম. কিন্তু আরও ১০ মিনিট কেটে গেলো দাদু ফিরলোনা. এবারে আবার আমার ভয় লাগতে লাগলো কারণ একা একা আমার ভয় লাগে. তারওপর এটা আমার কাছে অচেনা জায়গা. লাফিয়ে বিছানা থেকে নামলাম. কারণ ওই বয়সে আমার পা বিছানায় থেকে মাটিতে ঠেকেনা, সেটা অনেক অনেক দেরি. আমি নেমে ঘর থেকে বেরোলাম. সব অন্ধকার. একদম নিস্তব্ধ. আমি বাথরুমে গেলাম কিন্তু সেখানেও অন্ধকার. মানে ভেতরে কেউ নেই. আমি ফিরে আসছি. হঠাৎ চুড়ির শব্দ পেলাম. আবার চুড়ির শব্দ আর তার সাথে উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ করে একটা আওয়াজ. এটা মায়ের গলা আমি চিনতে পারলাম. তাহলে কি মা জেগে আছে এখনও? এটা ভেবে হল ঘর পেরিয়ে বারান্দাতে এসে মায়ের ঘরের কাছে আসতেই দেখি জানলা দিয়ে লাইটের আলো আসছে. ঘরে আলো জ্বলছে. মানে মা জেগে. আর একি !! দাদু ঠিকই জানলার পাশেই দাঁড়িয়ে জানলার পাল্লাতে মুখ লাগিয়ে কি দেখছে? আমি বারান্দার ওপাশ দিয়ে হেঁটে আরেকটু এগিয়ে আসতেই সেই অদ্ভুত জিনিসটা দেখতে পেলাম. জানলা দিয়ে আয়নাটা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে. আর আয়নায় প্রতিফলনও স্পষ্ট. আমি দেখলাম মা বসে আছে. মায়ের গায়ে কোনো কাপড় নেই. শুধু একহাতে নিজের চুল খামচে ধরে চোখ বুজে কেমন যেন নড়ছে. যেন মা কিছুর ওপর বসে আছে. তখনি দেখলাম মায়ের নীচে থেকে দুটো হাত উঠে মায়ের দুদুর কাছে এলো. সেই দুটো যে মেয়ে মানুষের হাত সেটা বুঝাই যাচ্ছিলো. কারণ হাতে চুরি পড়া. সেই হাতের একটা মায়ের দুদু টিপতে লাগলো আর অন্যটা মায়ের মুখের ভেতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলো. মা ওই আঙ্গুলটা চুষতে লাগলো. একটু পরে মা আয়নার কাছ থেকে সরে গেলো. মাকে আর আয়নায় দেখতে পাচ্ছিনা. কিন্তু সামান্য পরেই দেখতে পেলাম. কিন্তু সেটা মা নয়. আমাদের কাজের মাসি কমলা. সেও উলঙ্গ. তার দুদুও দেখা যাচ্ছে. সে বিছানায় বসে আছে দেখতে পাচ্ছি. আর তার পরের মুহূর্তেই আয়নায় মাকেও দেখতে পেলাম. আয়নায় এখন দুজন মহিলাকেই দেখা যাচ্ছে. দুজন দুজনকে দেখছে. হঠাৎ কমলা মাসি জিভ বার করে মায়ের মুখের সামনে দোলাতে লাগলো. মা একটু হেসে নিজেও নিজের জিভ বার করে ওই জিভে ঠেকালো. মা আর মাসি দুজন দুজনের জিভ নিয়ে খেলতে লাগলো. আমি ভাবলাম এসব আবার কি খেলা? কিন্তু জানতাম না খেলার অনেক কিছু বাকি ছিল. 

দাদু কে দেখলাম আয়নায় তাকিয়ে একদৃষ্টিতে. ওদিকে আমার নিজের মা বাড়ির কাজের বৌয়ের জিভ নিয়ে খেলতে ব্যাস্ত. এবারে কমলা মাসি মায়ের মুখের সামনে নিজের দুদু দুটো নিয়ে এলো. মা ঐগুলো মুখের সামনে দেখে কেমন করে বড়ো বড়ো চোখ করে হাসলো. তারপরে  একটা দুদু মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলো. আর পাশেরটা টিপতে লাগলো. কমলা মাসি চোখ বুজে মুখ হা করে রয়েছে. এবারে মা পাশের দুদুটা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো. কিছু পরে কমলা মাসি মায়ের চুল খামচে ধরে মাকে সরিয়ে দিলো. এক সামান্য কাজের বৌ আমার মায়ের চুল টেনে ধরে আছে দেখে আমার রাগ হলো কিন্তু মাকে দেখলাম একটু রাগেনি বরং মুখে মুচকি হাসি. এবারে মা হাত বাড়িয়ে কমলা মাসির চুল খামচে ধরলো আর কমলা মাসির মুখের সামনে নিজের  দুদু দুটো নিয়ে এলো. মায়ের দুদু দুটো এত বড়ো জানতাম না. যদিও ওই বয়সে সেসব কিছুই বুঝিনা. কিন্তু নিষ্পাপ দৃষ্টিতে নিজের মায়ের দুদু দুটো পালা করে চুষতে দেখলাম আমাদের কাজের মাসিকে. কি জোরে টেনে টেনে চুষছিলো কমলা মাসি. আর মা হাসিমুখে ওপরের দিকে তাকিয়ে কমলা মাসির চুলে হাত বোলাচ্ছিলো. এবারে দাদুকে দেখলাম আবার ওই লম্বা জিনিসটা বার করে আনলো লুঙ্গি থেকে আর হাতে নিয়ে কচলাতে লাগলো. আজ প্রথমবার ওই জিনিসটা আলোয় ভালো করে দেখতে পেলাম. ওটা কোনো লম্বা ডান্ডা নয়, ওটা দাদুর নুনু !! আমি অবাক হয়ে গেলাম. কারোর নুনু ওই ভয়ানক আকৃতির হয় আমি ভাবতেই পারিনি. আমার পুরো কব্জির থেকেও মোটা আর লম্বা. কিন্তু ওইটা ওরকম সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কি ভাবে? আমার নুনু তো ওরকম নয়. দাদুকে দেখলাম নুনুর চামড়া টেনে ভেতর থেকে লাল মুন্ডিটা বার করে ওটাতে হাত বোলাতে লাগলো. 

এতক্ষন আমি দাদুর দিকে তাকিয়ে ছিলাম. এইবারে আমার নজর পরলো ভেতরে আয়নায়. আমি দেখলাম মায়ের হাতে একটা শসা. হ্যা খাবার শসা. কিন্তু সেটা সে হাতে নিয়ে কমলা মাসির মুখে ঢুকিয়ে দিলো. আর কমলা মাসি ওটা চুষতে শুরু করলো. শসা আবার চোষার কি আছে? ওটাতো কামড়ে খেতে হয় আমি জানি. কিন্তু একি? মাকেও দেখলাম শশাটার অন্য প্রান্তটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলো. এখন শশাটা দুজনে মুখে নিয়ে চুষছে. আমি কিচ্ছু বুঝতেই পারছিনা. কেমন যেন ভয় লাগছে. নিজের মাকে এই ভাবে আগে কখনো দেখিনি. ওদিকে দাদুর নুনুটা যেন আরও বড়ো হয়ে গেলো. বাব্বা..... ওটা এখন তরাং তরাং করে লাফিয়ে উঠছে. এদিকে ভেতরে মা এবারে কমলা মাসির চুল খামচে ধরে ওকে বিছানায় হামাগুড়ি দিয়ে বসালো. আমি আয়নায় স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি কমলা মাসি চার হাত পায়ে হামাগুড়ি দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে. এবারে মা কমলা মাসির পেছনে এলো আর মাসির পায়ের ফাঁকে এসে হাত বোলাতে লাগলো ঠিকই পায়ের ফাঁকে. আর তারপর মাকে যেটা করতে দেখলাম সেটা দেখে ঘাবড়ে গেছিলাম.  মা ওই শশাটা হাতে নিলো আর কমলা মাসির পায়ের ফাঁকে ঘষতে লাগলো. কমলা মাসি কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো. এরপর মা ওই শশাটা কমলা মাসির ফুটোর ভেতর আস্তে আস্তে ঢোকাতে লাগলো. আমি অবাক হয়ে গেলাম এটা দেখে যে ওই শশাটা ফুটোর ভেতর ঢুকে যাচ্ছে. কমলা মাসির আহহহহহহহঃ দিদি গো.... আওয়াজ শুনতে পেলাম. কিন্তু মা থামলোনা. ঢোকাতে লাগলো ওটা. একসময় আমায় অবাক করে মা কমলা মাসির ফুটোর ভেতর পুরো শশাটা ঢুকিয়ে দিলো. খালি ফুটো দিয়ে সবুজ একটু অংশ বেরিয়ে রইলো. ওই অবস্থাতেই কমলা মাসি উঠে মাকে চুমু খেতে শুরু করলো. এবারে সে আমার মাকে বিছানায় চার হাত পায়ে হামাগুড়ি দিয়ে বসালো. মায়ের পেছনে এসে কমলা মাসি মায়ের পাছায় হাত বোলাতে লাগলো. মায়ের ফর্সা পাছায় নিজের হাত দিয়ে মায়ের দাবনা দুটো ফাঁক করে ধরলো. আর তারপর যেটা করলো সেটা দেখে আমার কেমন যেন গা ঘিন ঘিন করে উঠলো. কমলা মাসি মায়ের ওই পাছার কাছে নিজের মুখ এনে জিভ বার করলো আর জিভটা মায়ের পাছার ফুটোতে ঘষতে লাগলো. এতে মা কেঁপে উঠলো. কিন্তু কাজের মাসি নিজের জিভ অনবরত ঘষে চলেছে ফুটোতে. তারপরে মায়ের পাছার ফুটোর নীচে গোলাপি চেড়া জায়গাটায় জিভ বোলাতে শুরু করলো মাসি. এতে মা নিজের কোমর জোরে জোরে দোলাতে লাগলো. আমি হতবাক হয়ে দেখছি. এসব মাসি কি করছে? মা কেন ওকে এসব করতে দিচ্ছে? ওরা উলঙ্গ কেন? কিচ্ছু বুঝতেই পারছিলাম না. কিন্তু দাদু হা করে আয়নায় ওসব দেখছে আর নিজের নুনুতে হাত বোলাচ্ছে. ওদিকে কমলা মাসি পাগলের মতো আমার মায়ের পেছনের ফুটোতে জিভ বুলিয়ে চলেছে. হঠাৎ একটা আঙ্গুল নিজের মুখের লালায় মাখিয়ে সোজা মায়ের গোলাপি চেঁরার ভেতরে ঢুকিয়ে দিলো. আঙ্গুলটা পচ পরে ঢুকে গেলো. তারপরে মাসি খুব জোরে জোরে আঙ্গুলটা ভেতর বাইরে করতে লাগলো. ওদিকে চারিদিক শান্ত থাকায় আমি মায়ের আহহহহহ্হঃ কমলা আস্তে.... উম্মম্মম্ম... এসব আওয়াজ পাচ্ছিলাম. আঙ্গুলটা মায়ের ভেতর থেকে বার করে সোজা নিজের মুখে পুরে চুষে নিলো কাজের মাসি. এবারে সে মায়ের পেছনে উঠে দাঁড়ালো. ঠিক মায়ের পাছার দুপাশে পা রেখে ঝুঁকে দাঁড়ালো. আর নিজের হাত নিজের পায়ের ফাঁকে নিয়ে আসলো. তারপরে দেখলাম কমলা মাসির ফুটো থেকে ওই শশাটা একটু একটু করে বেরিয়ে আসছে. ঠিক যেভাবে পোঁদ দিয়ে হাগু বেরিয়ে আসে সেইভাবে. ইশ..... আমার কেমন লাগছিলো. মাসি আরেকটু ঝুঁকে পেটে চাপ দিতেই পচাৎ করে শশাটা ফুটো থেকে বেরিয়ে বিছানায় পড়ে গেলো. মাসি সেটা তুলে নিয়ে মায়ের মুখের কাছে নিয়ে এসে মায়ের মুখে ঢুকিয়ে দিলো. মাকেও দেখলাম চুক চুক চুষছে ওই শশাটা. আমি যেন নিজের মায়ের অন্নরকম রূপ দেখছি. আমি মাকে এই রূপে আগে কখনো দেখিনি. এবারে কমলা মাসি শশাটা মায়ের মুখ থেকে সরিয়ে মায়ের পায়ের মাঝখানে গোলাপি ফুটোর কাছে নিয়ে এলো আর ওই লালা মেশানো শশাটা এবারে মায়ের ভেতরে ঢোকাতে লাগলো. মায়ের ওপর ঝুঁকে দাঁড়িয়ে ছিল মাসি. এবারে কমলা মাসি মায়ের চুল মুঠো করে ধরে অন্য হাতে ওই শশাটা মায়ের ফুটোয় ঠেলে চাপ দিয়ে ঢোকাতে লাগলো. এবারে মাকে আহ্হ্হঃ আহহহহহ্হঃ কমলা আহহহহহ্হঃ থামিসনা... আহ্হ্হঃ কর কর আহ্হ্হঃ এসব বলতে শুনলাম. একটু একটু করে ওই খাবার জিনিসটা মায়ের ভেতরে হারিয়ে যেতে থাকলো. একসময় ওই লম্বা শশাটা পুরো মায়ের ফুটোর ভেতর ঢুকিয়ে দিলো কমলা মাসি. একেবারে ভেতরে. শশাটা আর দেখতে পাচ্ছিলাম না. এবারে মাসি মায়ের ওপর থেকে নেমে পায়ের কাছে এসে বসলো আর মায়ের পাছার দাবনা দুটো ফাঁক করে পাছার ফুটোয় জিভ বোলাতে লাগলো. এক সময় দেখলাম মায়ের ঐখান দিয়ে একটু একটু করে শশাটা বেরিয়ে আসছে. একসময় অনেকটা শশার অংশ বেরিয়ে আসতে মাসি শশাটা বার করে নিলো আর মুখে নিয়ে চুষতে লাগলো.

ওদিকে দাদুকে দেখলাম দুই হাতে নিজের নুনুটা ধরে কচলাচ্ছে. দাদুর নুনুটা এতোই বড়ো যে দুই হাতে ওটা ধরার পরেও অনেকটা হাত থেকে বেরিয়ে আছে. ভেতরে এবারে দেখলাম মা আর কমলা মাসি উঠে বসেছে. কিন্তু মা এবারে কমলা মাসির পা ফাঁক করে নিজের পা করলো আর কমলা মাসিকে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে নিজে কমলা মাসির পায়ের ফাঁকে নিজের পাছাটা নিয়ে এলো আর এমন কমলা মাসির ওপর বসলো. কমলা মাসের একটা পা নিজের কাঁধে তুলে নিলো মা আর নিজের কোমর নাড়াতে শুরু করলো. মাসিও নিচ থেকে শরীর দোলাতে শুরু করলো. এবারে দুজনেই আঃহ্হ্হহ্হঃ আঃহ্হ্হঃ কি সুখ..... উফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ্ফ..... দিদিগো...... আহহহহহ্হঃ.... কমলা রে..... আহহহহহহঃ.. দুজনের এইসব আওয়াজে ঘর ভরে উঠলো. মায়ের মুখে কি হাসি. যেন মা খুব আরাম পাচ্ছে. ওদিকে দাদু নুনু কচলানো ছেড়ে নিজের লোমশ বুকে হাত ঘষতে ঘষতে মাকে দেখছে. একটু পরে মা আর মাসি দুজনেই তীক্ষ্ণ চিৎকার দিয়ে উঠলো. দেখলাম মায়ের খানিকটা হিসু বেরিয়ে এলো আর মাসির পেটের ওপর পরলো. মা হাপাচ্ছে. উফফফফফ করে একটা আওয়াজ বেরিয়ে এলো মায়ের মুখ দিয়ে. তারপরে মা কমলা মাসির দিকে তাকালো আর হাসলো. মাসিও এবারে উঠে বসে মাকে জড়িয়ে ধরলো. দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেকি আদর সোহাগ. একটু পরে দুজনে একে অপরকে জড়িয়ে বিছানায় শুয়ে পরলো. আর নড়ছেনা ওরা. এবারে দাদু জানলার সামনে এগিয়ে গেলো. আর কি দেখে হেসে উঠলো আর জিভ চাটলো. তারপর নিজের ডান হাত মুঠো করে ওপরে তুলে নামিয়ে আনলো. যেমন খুব খুশি হলে মানুষ হাত ওপরে তুলে নিজের জয়ের প্রকাশ করে তেমনি দাদু খুব খুশি মনে হলো. 

আমি বুঝলাম না দাদু কি কারণে খুশি. আমার কাছে সব একটা বিরাট ধাঁধা ছিল যার উত্তর ছিল ভয়ানক. 

চলবে..... 


বড়ো আপডেট দিলাম. 
ভালো লাগলে Reps দেবেন বন্ধুরা 
[Image: 20240716-212831.jpg]
Like Reply




Users browsing this thread: 12 Guest(s)