26-02-2020, 02:19 AM
পরের দিন বাবা আর আমি ঘরে গল্প করছি. মা সকালের খাবার করতে নীচে গেছে. দাদু কোথায় জানিনা. হয়তো নিজের ঘরে ছিল. একটু পরে মা লুচি তরকারি করে আনলো. আমাদের থালাটা ঘরে রেখে মা দাদুরটা দাদুর ঘরে নিয়ে গেলো. আমি মায়ের পেছন পেছন গেলাম. বাবা খেতে খেতে কাগজ পড়তে লাগলো. মাকে দেখলাম দাদুর ঘরে ঢুকতে. আমিও যেতে লাগলাম. পর্দার ফাঁক দিয়ে দেখলাম দাদু বিছানায় হেলান দিয়ে কাগজ পড়ছে. মাকে দেখেই হেসে উঠে বসলো. মাও হেসে বিছানার পাশে থাকা টেবিলে দাদুর লুচির প্লেটটা রাখলো. রাখার সময় সেই একি দৃশ্য দেখলাম. মা ঝুঁকে টেবিলে প্লেটটা রাখছে আর দাদু মাথা উঁচু করে মায়ের দিকে তাকাচ্ছে. মানে মায়ের বুকের কাছে. আমি তখনি দাদুর ঘরে ঢুকলাম. দাদু অমনি সোজা হয়ে বসলো আমাকে দেখে. আমি দাদুর পাশে গিয়ে বসলাম আর খেতে লাগলাম. মা চলে গেলো. আমি আর দাদু খেতে খেতে গল্প করতে লাগলাম.
আমি : দাদু কাল তুমি জল খেয়েছিলে?
দাদু : মানে?
আমি : ঐযে কাল বল্লেনা তোমার খুব জল তেষ্টা পেয়েছিলো. তোমার ঘরে জল ছিলোনা?
দাদু হেসে বললো : তা কেন থাকবেনা দাদুভাই. কিন্তু ওই জলে যে শুধু পেটের তেষ্টা মেটে. মনের তেষ্টা নয়. ওই তেষ্টা মেটাতে অন্য কিছু লাগে.
আমি : কি দাদু?
দাদু হেসে : থাক দাদুভাই. তুমি বড়ো হলে বুঝবে. তখন বুঝবে বড়ো হবার কত মজা. এখন খেয়ে নাও.
আমি আর দাদু খেতে লাগলাম. খাওয়া হয়ে গেলে আমরা গল্প করতে লাগলাম. একটু পরেই নীচে কলিং বেল বাজার ক্রিং শব্দ পেলাম. একটু পরে ভোলা এসে খবর দিলো তরুণ বাবু এসেছেন. দাদু খুশি হয়ে নিজেই নীচে নেমে গেলো আর একটু পরেই দাদুর সাথে তরুণ দাদুকে ওপরে আসতে দেখলাম. ওপরে এসে তরুণ দাদু আমাকে দেখে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বললেন : কি খোকা? কেমন আছো. আমি হেসে বললাম : ভালো আছি দাদু. দাদু ওনাকে নিয়ে ঘরে এসে আমার বাবা মাকে ডাকলেন. দাদুর আওয়াজে ওনারা বেরিয়ে এলো. দাদু বাবা মায়ের সাথে তরুণ দাদুর দেখা করিয়ে দিলেন. যদিও বাবা তরুণ দাদুকে আগে থেকেই চিনতেন. বাবা তাকে প্রণাম করলো. তারপরে মা এসে তরুণ দাদুর সামনে ঝুঁকে প্রণাম করলেন. এরফলে যা হবার আবার তাই হলো. ম্যাক্সির ফাঁক দিয়ে ধরা পরলো মায়ের ওই খাঁজটা. যদিও আমি দাদুদের মুখ দেখতে পাচ্ছিলাম না কারণ আমি তাদের পেছনে ছিলাম. প্রণাম করে ওঠার পর তরুণ দাদু মায়ের মাথায় হাত রেখে বললো : বাবা.... সুবীর.... তোর বৌমা তো পরী একদম. কি সুন্দর দেখতে হয়েছে. ভালো থাকো মা ভালো থাকো.
মা লজ্জা পেয়ে হাসলো. মা নিজেই বললো : আপনাদের জন্য একটু চা করি? দাদু বললেন : হ্যা মা.... করো. আমরা আমার ঘরে গিয়ে বসছি. মা হেসে নীচে নেমে গেলো. বাবাও দাদুর সাথে কথা বলার পর ফোনে দরকারি কথা বলতে ব্যাস্ত হয়ে গেছে. আমি দেখলাম মা নীচে যাচ্ছে আর দুই দাদু মায়ের যাওয়া দেখছে আর তারপরে নিজেদের দিকে তাকালো আর মুচকি হাসলো. এরপরে দুই দাদু নিজেদের ঘরে ঢুকে গেলো. আমি কার্টুন দেখতে লাগলাম. কিন্তু ভেতরের কথাবার্তা শুনতে পাচ্ছিলাম.
তরুণ দাদু আমার দাদুকে বলছে : উফফফফ শালা..... কি মাল রে !! ছবিতে দেখেছিলাম তোর বৌমাকে. কিন্তু আজ সামনে থেকে দেখে বুঝলাম সুন্দরী কাকে বলে. তোর বৌ তো তোর ছেলের জন্য ভালো জিনিস জুটিয়েছিলো রে.
দাদু বললো : সেই তো..... ছেলের আমার ভাগ্য বটে অমন একটা বৌ পেয়েছে.
তরুণ : উফফফ ভাই কিছু মনে করিস না. যখন নিচু হয়ে পা ছুঁলো তখন স্পষ্ট ঐদুটোর খাঁজটা দেখতে পেলাম. উফফফফফ চোখের সামনে ভাসছে দৃশ্যটা.
দাদু : আরে মনে করবো কেন? তুই আমার জিগরি দোস্ত. একসাথে কত পাপ করেছি. তুই তো আজ দেখলি.... আমি দু দিন ধরে দেখছি. আমার কি অবস্থা ভাব. উফফফফ....... আর পারা যায়না. তাইতো তোর কাছে ওইটা চাইলাম. এনেছিস?
তরুণ : সে আর বলতে? এই নে. সামলে রাখ. যেন তোর বৌমা আবার টের না পেয়ে যায়. আর রোজ একটু করে যা পাবি তাতে মিশিয়ে দিবি.
দাদু : আরে সে নিয়ে চিন্তা নেই. সেই জন্যে তো লোক রাখাই আছে. কমলাকে দিয়ে দেবো এটা. এমনিতেই কমলার সব খেয়াল আমি রাখি আর ও আমার এইটুকু খেয়াল রাখবেনা. ওর বরতো কোনো কম্মের নয়. বেগার খাটে. কমলার সব রকমের খেয়াল তো আমিই রাখি.
তরুণ : ব্যাস.... আর তোর চিন্তা নেই. এবারে তুই কাজ শুরু করে দে. এটা যা জিনিস না.......... একটুতেই ভয়ানক কাজ হবে. দাম অনেক. তাই একটু একটু করে খাবারে মিশিয়ে দিতে বলবি. আর তারপরে এর খেলা দেখবি.
দাদু : সে জন্যই তো অপেক্ষা করছি রে. কিন্তু কাবাব মে হাড্ডিটার কি হবে?
তরুণ : মানে?
দাদু : আরে বাচ্চাটার.....খেলাটা ভালো ভাবে খেলতে হলে মায়ের থেকে ছেলেকে আলাদা করতে হবে. মা একা হলে খেলা ভালো জমবে.
তরুণ : সেটা একদম ঠিক. মায়ের কাছ থেকে বাচ্চাকে আলাদা করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে. মা ঘরে একা থাকলে নিজেকে নিয়ে সময় কাটানোর সুযোগ পাবে. ছেলে সাথে থাকলে মা নিজেকে নিয়ে খেলতে পারবেনা. একটা কাজ করা... (এরপরে ফিস ফিস করে কি কথাবার্তা হলো শুনতে পায়নি )
দাদু : দারুন....... এতে কাজও হবে আর ঝামেলাটাও আর জ্বালাতন করবেনা. জানিস কালকেই ধরা পড়ে যাচ্ছিলাম.
তরুণ : কেন রে? বৌমা কি দেখে ফেলেছে?
দাদু : আরে নানা. রাতে তো আমি ওর পিছু নিয়ে বাথরুমে গেছি. তারপরে দরজা দিয়ে কান পেতে আওয়াজ শুনছি. কিসের আওয়াজ বুঝলি তো?
তরুণ : উফফফফ........ কতদিন মেয়েমানুষের ওই আওয়াজ শুনিনি রে ভাই. শেষ একবার আমার বৌমার শুনেছিলাম. দুপুরে স্নান করতে গিয়ে. তারপরে তো ওরা দিল্লি চলে গেলো. তা তারপরে?
দাদু : আর কি..... দেখি ঝামেলাটা আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে. আমিও অমনি বাহানা করে বেরিয়ে এলাম. কিন্তু এইভাবে রোজ বাঁধা পড়লে চলে? তাই ভাবছিলাম ওকে মায়ের থেকে আলাদা করবো. এতে আমাদের কাজও হবে আর ঝামেলাও থাকবেনা.
আমি ওদের কথাবার্তা শুনে শুধু এইটুকু বুঝলাম হয়তো কমলা মাসির শরীর খারাপ আর তাই ওষুধ এনেছে দাদু. একটু পরে মা চা করে আনলো ওদের জন্য. শুনলাম মা দাদুদের সাথে কথা বলছে. আমি আবার কার্টুন দেখতে লাগলাম. একটু পরে তরুণ দাদু দেখলাম ঘর থেকে বেরিয়ে এলো. আমার কাছে এসে মাথায় হাত বুলিয়ে বললো : আচ্ছা.... আজ আসি বাবু আবার দেখা হবে. এবার আসলে তোমার জন্য চকলেট কিনে আনবো. আজতো খালি তোমার মাকে...... ইয়ে মানে তোমাদের দেখতে এসেছিলাম. এলাম কেমন. দাদুও তরুণ দাদুর সাথে নীচে নেমে গেলো. আমিও একটু পরে বাথরুম যাবার জন্য বাথরুমের সামনে যেতে গিয়ে দেখি মা তখন বাথরুমে ঢুকে গেলো. আমার হিসু পেয়েছিলো তাই ভালবলাম নিচের তলার বাথরুমে যাই. আমি সামলে সামলে দেয়ালে এক হাত দিয়ে নীচে নামতে লাগলাম. সিঁড়িটা যেখানে বেঁকে নীচে নেমে গেছে সেই বাঁকের ঠিক ওপরেই একটা লম্বা জানলা. ওটা খোলাই ছিল . ঐখানে পৌঁছে নীচে তাকিয়ে দেখি দাদু কমলা মাসির সাথে কি কথা বলছে. তখনি দাদু কমলা মাসির হাতে দুটো ছোট ছোট প্যাকেট ধরিয়ে দিলো. প্যাকেটের ভেতর সাদা গুঁড়ো গুঁড়ো কিসব রয়েছে. যেন গুঁড়ো দুধ. ওইটা দেবার পরে দাদু আবার পকেট থেকে একশো টাকার তিনটে নোট বার করে কমলার হাতে দিলো. কমলা মাসি টাকা পেয়ে মুচকি হাসলো আর তারপরে ওই প্যাকেট দুটো নিজের মুঠোতে নিয়ে দাদুর খুব কাছে এগিয়ে এলো. দাদুও এদিক ওদিক তাকিয়ে কমলা মাসির গালে আর ঠোঁটে হাত বুলিয়ে কানে কানে কি যেন বললো. তাতে কমলা মাসিকে দেখলাম চোখ বুজে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো আর নিজের বুকের কাছে হাত বোলাতে লাগলো. তারপরে দাদুর দিকে তাকিয়ে আবার মুচকি হাসলো. আমি ওসব কিছু না বুঝেছি আবার নীচে নামতে লাগলাম. একতলার কাছে এসে দেখি দাদু উঠে আসছে.
দাদু : কি দাদুভাই? নীচে কোথায়?
আমি : খুব হিসু পেয়েছে. ওপরেরটাতে মা গেছে তাই নিচের টাতে যাচ্ছি.
দাদু : তুমি একা পারবেতো?
আমি : হ্যা দাদু. মা বলেছে এখন থেকে একা একা বাথরুমে যেতে. আমি নাকি বড়ো হচ্ছি.
দাদু : বাহ্.... খুব ভালো. যাও যাও.
দাদু ওপরে চলে গেলো. আমি একতলায় গেলাম. নিচের তলায় কমলা মাসি আর ওর বর দূরের একটা ঘরে থাকে. বাকি ঘর বন্ধ. আমি সোজা বাথরুমে ঢুকে গেলাম. হিসু কোনো লাগলাম. উফফফ খুব জোর পেয়েছিলো. এখন শান্তি লাগছে. জল দিয়ে বেরিয়ে আসছি এমন সময় দেখি কমলা মাসি এদিকেই আসছে. আমাকে দেখে হাসলো আর জিজ্ঞেস করলো.....
মাসি : কি গো বাবুসোনা..... এদিকে কি করছো?
আমি : ওই ওপরেরটাতে মা ঢুকেছে তাই এটাতে এসেছিলাম হিসু করতে.
মাসি আমার কাছে এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বললো : ও..... তা ভালো হিসু চেপে রাখতে নেই. বাহ্.... তোমকে তো একদম তোমার মায়ের মতো দেখতে হয়েছে. সেই এক চোখ এক নাক. এক ঠোঁট. একদম তোমার মায়ের মুখ. সত্যি বাবু.... তোমার মাকে খুব সুন্দরী দেখতে. এমন একজনের সাথে বিছানায় দোলাই মলাই করার মজাই আলাদা.
আমি : কি? কি বললে? দোলাই... কি?
মাসি : ওহ তুমি বুঝবেনা বাবু. তোমার মা খুব ভালো দেখতে. সেটাই বলছিলাম. এখন যাও মায়ের কাছে.
আমি ওপরে উঠে এলাম. দেখলাম দাদু ঘরে আবার কাগজ পড়ছে. আমিও দাদুর পাশে বসে দাদুর দেওয়া একটা গল্পের বই পড়তে লাগলাম. একটু পরে মা এলো আমার কাছে. এসে বললো : বাবু...... তুমি হিসু করেছো? আমি বললাম হ্যা. তারপর মা দাদুকে বললো : বাবা.....দুপুরে আপনার জন্য রুই এর তরকারি করছি. একটু পরে চা করবো. এই বলে মা চলে যাচ্ছিলো তখন দাদু মাকে থামিয়ে ডেকে বললো : বৌমা একটা কথা শোনো. মা ঘুরে দাদুর কাছে এগিয়ে এলো.
দাদু : বৌমা একটা কথা বলবো?
মা : বলুন না বাবা.
দাদু : জানি এটা বলা ঠিক নয়. দাদুভাই এখনও ছোট তাও বলছি. দাদুভাই যদি আমার সাথে এই ঘরে শোয় তাহলে কি তোমার অসুবিধা হবে? আসলে ওই খাটে তিনজন হয় ঠিকই কিন্তু দুজন শুলে ভালো ভাবে শুতে পারবে. আর তাছাড়া যে কদিন দাদুভাই আমার এখানে আছে আমি ওর সাথে সময় কাটাতে চাই.
মা হেসে বললো : না না বাবা. কোনো সমস্যা নেই. আপনি ওকে নিয়ে ঘুমোন. আমাদের কোনো আপত্তি নেই.
দাদু আমার দিকে তাকিয়ে বললেন : কি দাদু? আমার সাথে শুতে অসুবিধা হবেনাতো? মায়ের কাছে যেতে চাইবেনা তো? তুমি কিন্তু নিজেই বলেছো তুমি বড়ো হচ্ছ.
আমি : হ্যা দাদু..... আমি পারবো. আমি তোমার সাথে শোবো.
মা আর দাদু হাসাহাসি করলো. সেদিন বুঝতে পারিনি এই ব্যাপারটা ছিল আমার কাছ থেকে আমার মায়ের দূরে সরে যাবার প্রথম পদক্ষেপ.
সারাদিন ভালোই কাটলো. দুপুরে ঘুমিয়ে আর সন্ধে বেলায় দাদুর সাথে গল্প করতে করতে আর খেলতে খেলতে কখন যে রাত নেমে এলো বুঝতেও পারিনি. রাতের খাবার খেয়ে কিছুক্ষন হাটাহাটি করলাম দাদুর সাথে. বাবার অনেক রাত অব্দি টিভি দেখার অভ্যেস. কিন্তু এখানে দেখলাম দাদুর কথাই শেষ কথা. দাদুর একবার বলতেই বাবা টিভি বন্ধ করে শুতে চলে গেলো.
মা এসে দাদুর ঘরে আমার বালিশ, চাদর দিয়ে গেলো আর বলে গেলো যেন দাদুকে বেশি জ্বালাতন না করি. মা আমার মাথায় চুমু খেয়ে চলে গেলো. আমি আর দাদু শুয়ে পড়লাম. দাদুকে বললাম একটা ভুতের গল্প বলতে. দাদু বলতে শুরু করলো. শুনতে শুনতে কখন যে চোখ লেগে গেছে বুঝতেই পারিনি. হটাত পাশ ফিরে কোলবালিশ জড়িয়ে ধরতে গিয়ে কাছে পেলাম না. তখনি ঘুমটা কেটে গেলো. দেখি কোলবালিশ ওই দূরে পড়ে আছে আর দাদু ঘরে নেই. আমি এদিক ওদিক তাকালাম. আমি ছাড়া ঘরে কেউ নেই. আমার ভয় করতে লাগলো কারণ একা আমি ঘুমোতে পারিনা. আমি তাও কিছুক্ষন অপেক্ষা করলাম. ভাবলাম দাদু বাথরুমে গেছে একটু পরেই ফিরে আসবে. কিন্তু আরও কিছুক্ষন সময় পার করার পরেও যখন দাদু ফিরলোনা তখন ভয় বেড়ে গেলো. আমি সাহস জুগিয়ে নীচে নামলাম লাফিয়ে. তারপরে দরজা দিয়ে বেরিয়ে এলাম. দোতলার জানলা গুলো খোলা তাই সেইখান দিয়ে চাঁদের আলো ঘরে ঢুকছে তাই অন্ধকার নেই. আমি প্রথমে বাথরুমের কাছে গেলাম. কিন্তু একি? বাথরুম তো খোলা. ভেতরে কেউ নেই. আমি আবার ফিরে এলাম. রাত তখন কটা আমি দেখিনি. আমি এদিক ওদিক দাদুকে খুঁজছি হঠাৎ দেখলাম হল ঘরের ওপাশে বারান্দা দিয়ে আলো দেখা যাচ্ছে. মানে বাবা মায়ের ঘরে আলো জ্বলছে. আমি কি মনে করে ওদিকে যেতে লাগলাম. হল ঘর পেরিয়ে বারান্দার কাছে এসে দেখি সত্যি আমাদের ঘরে আলো জ্বলছে কারণ জানলার পাল্লা খোলা সেখান দিয়ে আলো বেরিয়ে আসছে. আর সেই আলোতেই দেখতে পেলাম দাদু আমাদের জানলার কাছে দাঁড়িয়ে আর দাদুর হাতে কি একটা লম্বা মতো দেখলাম. আমি সাহস করে একটু এগিয়ে গেলাম. তখনি আমার নজর পরলো জানলায়. জানলা দিয়ে ঘরের আয়নাটা স্পষ্ট দেখা যায় আগেই বলেছি. এবারে ওই আয়নায় দেখলাম বাবাকে. বাবার গায়ে কোনো জামা নেই কিন্তু বাবা নড়ছে. একটু পরে আর বাবাকে দেখতে পেলাম না. আবার দেখলাম আমি. কিন্তু এবারে বাবা নয় মাকে. মা নিজের চুলে দুই হাত বোলাচ্ছে আর আর ওপরের দিকে তাকিয়ে হাসছে. মায়ের গায়েও দেখলাম কোনো কাপড় নেই. মায়ের ফর্সা শরীরটা আয়নায় স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে. আর মায়ের দুদু দুটো পাশ থেকে দেখা যাচ্ছে. আমি ভাবলাম মা কি কাপড় বদলাচ্ছে? কিন্তু এত রাতে কেন কাপড় বদলাবে? আমি এসব ভাবছি তখন দেখি মা হঠাৎ লাফাতে শুরু করলো. মা যেন বিছানায় বসে বসেই লাফাচ্ছে. এবারে মা আর হাসছেনা বরং নিজের দুই হাত নিজের দুদুর ওপর রেখে আরও জোরে লাফাতে লাগলো. ওদিকে দাদুকে দেখলাম নিজের হাতে ধরে থাকা লম্বা জিনিসটা খুব জোরে জোরে নাড়ছে আর আয়না দিয়ে ভেতরের জিনিস দেখছে. আমি আবার আয়নায় দেখলাম. মা ওই ভাবেই নিজের দুদু দুটো একহাতে চেপে ধরে অন্য হাতে নিজের চুল নিজেই খামচে ধরে লাফাচ্ছে. তখনি দেখলাম নিচের থেকে দুটো হাত উপরে উঠে মায়ের যে হাতটা দুদু দুটো চেপে ধরে ছিল ঐখান থেকে সরিয়ে দিলো. এবারে মা নিজের দুই হাতে নিজের চুল ধরে আরও জোরে লাফাতে লাগলো. এরফলে দেখ্লাম মায়ের দুদু দুটো যেন আগের থেকেও বেশি ফুলে উঠেছে আর ওগুলো তিড়িং তিড়িং করে ওপর নীচে লাফাচ্ছে. একটু পরে মা নিজের একটা দুদু হাতে ধরে নিলো. তারফলে পাশের দুদুটা পাগলের মতো লাফাতে লাগলো. দুদুটা যেন আরও ফুলে উঠেছে. মা দেখলাম ঠোঁট কামড়ে চোখ বুজে লাফাচ্ছে. কিসের ওপর লাফাচ্ছে তা বুঝলাম না. তবে আমি আগে মাকে এইভাবে কোনোদিন দেখিনি তাই মাকে দেখে অবাক লাগছিলো. আমি দেখলাম দাদু একদৃষ্টিতে মায়ের দিকেই তাকিয়ে আছে আর দাঁত খিঁচিয়ে কিসব বলছে আপন মনে আর হাত নেড়ে চলেছে. আমিও প্রথম বার মায়ের দুদু এইভাবে দুলতে দেখলাম. এর আগে কয়েকবার দেখেছি কিন্তু মা যখন কাপড় পাল্টায় তখন কিন্তু তাও পেছন থেকে. মূলত মা আয়নার সামনে সায়াটা মুখে কামড়ে ধরে তার ভেতর হাত ঢুকিয়ে নিজের ব্রা পাল্টায়. তাও কয়েকবার চোখে পড়েছে মায়ের দুদু. কিন্তু এইভাবে আজকের মতো দুলতে কোনোদিন দেখিনি. কিন্তু মায়ের ওই দুদুর দুলুনি ঐভাবে দাদু কেন দেখছে বুঝলাম না. ঐভাবে মায়ের দিকে চেয়ে থাকার কি আছে তাও বুঝলাম না. মায়ের দুদুর দিকে ঐভাবে তাকানোর কি আছে? তখন দেখলাম মাকে আয়নায়. মা মাথা নিচু করে কাউকে কিছু বলছে আর না সূচক মাথা নাড়ছে. বোধহয় বাবাকে কিছু বলছে. কিন্তু একটু পরেই আহ্হ্হহহ্হঃ করে বাবার একটা আওয়াজ পেলাম তারপরে মাকেও দেখলাম থেমে গেলো. মা একটু রাগী রাগী ভাবে বাবাকে কিছু বলছে শুনলাম. তখনি দেখলাম দাদু ফিরে আসছে. আমি বোকা খাবার ভয় আবার ঘরে ফিরে এলাম আর বিছানায় কোনোরকমে উঠে শুয়ে পড়লাম. একটু পরে দাদু ফিরে এলো আর আমার পাশে শুয়ে পরলো. দাদু বিড়বিড় করে কিসব যেন বলছিলো. যতটুকু শুনলাম তাতে অবাক হলাম. যদিও কিছু বুঝলাম না. শুনলাম দাদু বলছে : উফফফ.... হতচ্ছাড়া কোনো কম্মের নয়. বৌটাকে একটু শান্তি দেবার ক্ষমতা নেই. অকাজের ছেলে জন্মেছে শালা আমার ঘরে. কোনো যোগ্যতা নেই ব্যাটার. উফফফফ আর কিছুক্ষন নিজেকে আটকে রাখতে পারলোনা? আমি ওই জায়গায় থাকলে ভোরের আগে থামতাম না. উফফফফ কবে যে হতচ্ছাড়াটার জায়গা আমি নেবো . আর ওকে পাবো. উফফফফ কি মাল রে.
তখন ওসব কথার কিছুই বোঝার বয়স হয়নি তাই বুঝতেও পারলাম না আমার দাদু আমার পাশেই শুয়ে আমার আপন মানুষটার নামে তখন কি সব কথা বলছিলো. আর আজ যা দেখলাম তার থেকেও লক্ষ্য গুন বেশি ভয়ানক সব জিনিস আমি দেখতে চলেছি.
চলবে......
আমি : দাদু কাল তুমি জল খেয়েছিলে?
দাদু : মানে?
আমি : ঐযে কাল বল্লেনা তোমার খুব জল তেষ্টা পেয়েছিলো. তোমার ঘরে জল ছিলোনা?
দাদু হেসে বললো : তা কেন থাকবেনা দাদুভাই. কিন্তু ওই জলে যে শুধু পেটের তেষ্টা মেটে. মনের তেষ্টা নয়. ওই তেষ্টা মেটাতে অন্য কিছু লাগে.
আমি : কি দাদু?
দাদু হেসে : থাক দাদুভাই. তুমি বড়ো হলে বুঝবে. তখন বুঝবে বড়ো হবার কত মজা. এখন খেয়ে নাও.
আমি আর দাদু খেতে লাগলাম. খাওয়া হয়ে গেলে আমরা গল্প করতে লাগলাম. একটু পরেই নীচে কলিং বেল বাজার ক্রিং শব্দ পেলাম. একটু পরে ভোলা এসে খবর দিলো তরুণ বাবু এসেছেন. দাদু খুশি হয়ে নিজেই নীচে নেমে গেলো আর একটু পরেই দাদুর সাথে তরুণ দাদুকে ওপরে আসতে দেখলাম. ওপরে এসে তরুণ দাদু আমাকে দেখে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বললেন : কি খোকা? কেমন আছো. আমি হেসে বললাম : ভালো আছি দাদু. দাদু ওনাকে নিয়ে ঘরে এসে আমার বাবা মাকে ডাকলেন. দাদুর আওয়াজে ওনারা বেরিয়ে এলো. দাদু বাবা মায়ের সাথে তরুণ দাদুর দেখা করিয়ে দিলেন. যদিও বাবা তরুণ দাদুকে আগে থেকেই চিনতেন. বাবা তাকে প্রণাম করলো. তারপরে মা এসে তরুণ দাদুর সামনে ঝুঁকে প্রণাম করলেন. এরফলে যা হবার আবার তাই হলো. ম্যাক্সির ফাঁক দিয়ে ধরা পরলো মায়ের ওই খাঁজটা. যদিও আমি দাদুদের মুখ দেখতে পাচ্ছিলাম না কারণ আমি তাদের পেছনে ছিলাম. প্রণাম করে ওঠার পর তরুণ দাদু মায়ের মাথায় হাত রেখে বললো : বাবা.... সুবীর.... তোর বৌমা তো পরী একদম. কি সুন্দর দেখতে হয়েছে. ভালো থাকো মা ভালো থাকো.
মা লজ্জা পেয়ে হাসলো. মা নিজেই বললো : আপনাদের জন্য একটু চা করি? দাদু বললেন : হ্যা মা.... করো. আমরা আমার ঘরে গিয়ে বসছি. মা হেসে নীচে নেমে গেলো. বাবাও দাদুর সাথে কথা বলার পর ফোনে দরকারি কথা বলতে ব্যাস্ত হয়ে গেছে. আমি দেখলাম মা নীচে যাচ্ছে আর দুই দাদু মায়ের যাওয়া দেখছে আর তারপরে নিজেদের দিকে তাকালো আর মুচকি হাসলো. এরপরে দুই দাদু নিজেদের ঘরে ঢুকে গেলো. আমি কার্টুন দেখতে লাগলাম. কিন্তু ভেতরের কথাবার্তা শুনতে পাচ্ছিলাম.
তরুণ দাদু আমার দাদুকে বলছে : উফফফফ শালা..... কি মাল রে !! ছবিতে দেখেছিলাম তোর বৌমাকে. কিন্তু আজ সামনে থেকে দেখে বুঝলাম সুন্দরী কাকে বলে. তোর বৌ তো তোর ছেলের জন্য ভালো জিনিস জুটিয়েছিলো রে.
দাদু বললো : সেই তো..... ছেলের আমার ভাগ্য বটে অমন একটা বৌ পেয়েছে.
তরুণ : উফফফ ভাই কিছু মনে করিস না. যখন নিচু হয়ে পা ছুঁলো তখন স্পষ্ট ঐদুটোর খাঁজটা দেখতে পেলাম. উফফফফফ চোখের সামনে ভাসছে দৃশ্যটা.
দাদু : আরে মনে করবো কেন? তুই আমার জিগরি দোস্ত. একসাথে কত পাপ করেছি. তুই তো আজ দেখলি.... আমি দু দিন ধরে দেখছি. আমার কি অবস্থা ভাব. উফফফফ....... আর পারা যায়না. তাইতো তোর কাছে ওইটা চাইলাম. এনেছিস?
তরুণ : সে আর বলতে? এই নে. সামলে রাখ. যেন তোর বৌমা আবার টের না পেয়ে যায়. আর রোজ একটু করে যা পাবি তাতে মিশিয়ে দিবি.
দাদু : আরে সে নিয়ে চিন্তা নেই. সেই জন্যে তো লোক রাখাই আছে. কমলাকে দিয়ে দেবো এটা. এমনিতেই কমলার সব খেয়াল আমি রাখি আর ও আমার এইটুকু খেয়াল রাখবেনা. ওর বরতো কোনো কম্মের নয়. বেগার খাটে. কমলার সব রকমের খেয়াল তো আমিই রাখি.
তরুণ : ব্যাস.... আর তোর চিন্তা নেই. এবারে তুই কাজ শুরু করে দে. এটা যা জিনিস না.......... একটুতেই ভয়ানক কাজ হবে. দাম অনেক. তাই একটু একটু করে খাবারে মিশিয়ে দিতে বলবি. আর তারপরে এর খেলা দেখবি.
দাদু : সে জন্যই তো অপেক্ষা করছি রে. কিন্তু কাবাব মে হাড্ডিটার কি হবে?
তরুণ : মানে?
দাদু : আরে বাচ্চাটার.....খেলাটা ভালো ভাবে খেলতে হলে মায়ের থেকে ছেলেকে আলাদা করতে হবে. মা একা হলে খেলা ভালো জমবে.
তরুণ : সেটা একদম ঠিক. মায়ের কাছ থেকে বাচ্চাকে আলাদা করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে. মা ঘরে একা থাকলে নিজেকে নিয়ে সময় কাটানোর সুযোগ পাবে. ছেলে সাথে থাকলে মা নিজেকে নিয়ে খেলতে পারবেনা. একটা কাজ করা... (এরপরে ফিস ফিস করে কি কথাবার্তা হলো শুনতে পায়নি )
দাদু : দারুন....... এতে কাজও হবে আর ঝামেলাটাও আর জ্বালাতন করবেনা. জানিস কালকেই ধরা পড়ে যাচ্ছিলাম.
তরুণ : কেন রে? বৌমা কি দেখে ফেলেছে?
দাদু : আরে নানা. রাতে তো আমি ওর পিছু নিয়ে বাথরুমে গেছি. তারপরে দরজা দিয়ে কান পেতে আওয়াজ শুনছি. কিসের আওয়াজ বুঝলি তো?
তরুণ : উফফফফ........ কতদিন মেয়েমানুষের ওই আওয়াজ শুনিনি রে ভাই. শেষ একবার আমার বৌমার শুনেছিলাম. দুপুরে স্নান করতে গিয়ে. তারপরে তো ওরা দিল্লি চলে গেলো. তা তারপরে?
দাদু : আর কি..... দেখি ঝামেলাটা আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে. আমিও অমনি বাহানা করে বেরিয়ে এলাম. কিন্তু এইভাবে রোজ বাঁধা পড়লে চলে? তাই ভাবছিলাম ওকে মায়ের থেকে আলাদা করবো. এতে আমাদের কাজও হবে আর ঝামেলাও থাকবেনা.
আমি ওদের কথাবার্তা শুনে শুধু এইটুকু বুঝলাম হয়তো কমলা মাসির শরীর খারাপ আর তাই ওষুধ এনেছে দাদু. একটু পরে মা চা করে আনলো ওদের জন্য. শুনলাম মা দাদুদের সাথে কথা বলছে. আমি আবার কার্টুন দেখতে লাগলাম. একটু পরে তরুণ দাদু দেখলাম ঘর থেকে বেরিয়ে এলো. আমার কাছে এসে মাথায় হাত বুলিয়ে বললো : আচ্ছা.... আজ আসি বাবু আবার দেখা হবে. এবার আসলে তোমার জন্য চকলেট কিনে আনবো. আজতো খালি তোমার মাকে...... ইয়ে মানে তোমাদের দেখতে এসেছিলাম. এলাম কেমন. দাদুও তরুণ দাদুর সাথে নীচে নেমে গেলো. আমিও একটু পরে বাথরুম যাবার জন্য বাথরুমের সামনে যেতে গিয়ে দেখি মা তখন বাথরুমে ঢুকে গেলো. আমার হিসু পেয়েছিলো তাই ভালবলাম নিচের তলার বাথরুমে যাই. আমি সামলে সামলে দেয়ালে এক হাত দিয়ে নীচে নামতে লাগলাম. সিঁড়িটা যেখানে বেঁকে নীচে নেমে গেছে সেই বাঁকের ঠিক ওপরেই একটা লম্বা জানলা. ওটা খোলাই ছিল . ঐখানে পৌঁছে নীচে তাকিয়ে দেখি দাদু কমলা মাসির সাথে কি কথা বলছে. তখনি দাদু কমলা মাসির হাতে দুটো ছোট ছোট প্যাকেট ধরিয়ে দিলো. প্যাকেটের ভেতর সাদা গুঁড়ো গুঁড়ো কিসব রয়েছে. যেন গুঁড়ো দুধ. ওইটা দেবার পরে দাদু আবার পকেট থেকে একশো টাকার তিনটে নোট বার করে কমলার হাতে দিলো. কমলা মাসি টাকা পেয়ে মুচকি হাসলো আর তারপরে ওই প্যাকেট দুটো নিজের মুঠোতে নিয়ে দাদুর খুব কাছে এগিয়ে এলো. দাদুও এদিক ওদিক তাকিয়ে কমলা মাসির গালে আর ঠোঁটে হাত বুলিয়ে কানে কানে কি যেন বললো. তাতে কমলা মাসিকে দেখলাম চোখ বুজে নিজের ঠোঁট কামড়ে ধরলো আর নিজের বুকের কাছে হাত বোলাতে লাগলো. তারপরে দাদুর দিকে তাকিয়ে আবার মুচকি হাসলো. আমি ওসব কিছু না বুঝেছি আবার নীচে নামতে লাগলাম. একতলার কাছে এসে দেখি দাদু উঠে আসছে.
দাদু : কি দাদুভাই? নীচে কোথায়?
আমি : খুব হিসু পেয়েছে. ওপরেরটাতে মা গেছে তাই নিচের টাতে যাচ্ছি.
দাদু : তুমি একা পারবেতো?
আমি : হ্যা দাদু. মা বলেছে এখন থেকে একা একা বাথরুমে যেতে. আমি নাকি বড়ো হচ্ছি.
দাদু : বাহ্.... খুব ভালো. যাও যাও.
দাদু ওপরে চলে গেলো. আমি একতলায় গেলাম. নিচের তলায় কমলা মাসি আর ওর বর দূরের একটা ঘরে থাকে. বাকি ঘর বন্ধ. আমি সোজা বাথরুমে ঢুকে গেলাম. হিসু কোনো লাগলাম. উফফফ খুব জোর পেয়েছিলো. এখন শান্তি লাগছে. জল দিয়ে বেরিয়ে আসছি এমন সময় দেখি কমলা মাসি এদিকেই আসছে. আমাকে দেখে হাসলো আর জিজ্ঞেস করলো.....
মাসি : কি গো বাবুসোনা..... এদিকে কি করছো?
আমি : ওই ওপরেরটাতে মা ঢুকেছে তাই এটাতে এসেছিলাম হিসু করতে.
মাসি আমার কাছে এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বললো : ও..... তা ভালো হিসু চেপে রাখতে নেই. বাহ্.... তোমকে তো একদম তোমার মায়ের মতো দেখতে হয়েছে. সেই এক চোখ এক নাক. এক ঠোঁট. একদম তোমার মায়ের মুখ. সত্যি বাবু.... তোমার মাকে খুব সুন্দরী দেখতে. এমন একজনের সাথে বিছানায় দোলাই মলাই করার মজাই আলাদা.
আমি : কি? কি বললে? দোলাই... কি?
মাসি : ওহ তুমি বুঝবেনা বাবু. তোমার মা খুব ভালো দেখতে. সেটাই বলছিলাম. এখন যাও মায়ের কাছে.
আমি ওপরে উঠে এলাম. দেখলাম দাদু ঘরে আবার কাগজ পড়ছে. আমিও দাদুর পাশে বসে দাদুর দেওয়া একটা গল্পের বই পড়তে লাগলাম. একটু পরে মা এলো আমার কাছে. এসে বললো : বাবু...... তুমি হিসু করেছো? আমি বললাম হ্যা. তারপর মা দাদুকে বললো : বাবা.....দুপুরে আপনার জন্য রুই এর তরকারি করছি. একটু পরে চা করবো. এই বলে মা চলে যাচ্ছিলো তখন দাদু মাকে থামিয়ে ডেকে বললো : বৌমা একটা কথা শোনো. মা ঘুরে দাদুর কাছে এগিয়ে এলো.
দাদু : বৌমা একটা কথা বলবো?
মা : বলুন না বাবা.
দাদু : জানি এটা বলা ঠিক নয়. দাদুভাই এখনও ছোট তাও বলছি. দাদুভাই যদি আমার সাথে এই ঘরে শোয় তাহলে কি তোমার অসুবিধা হবে? আসলে ওই খাটে তিনজন হয় ঠিকই কিন্তু দুজন শুলে ভালো ভাবে শুতে পারবে. আর তাছাড়া যে কদিন দাদুভাই আমার এখানে আছে আমি ওর সাথে সময় কাটাতে চাই.
মা হেসে বললো : না না বাবা. কোনো সমস্যা নেই. আপনি ওকে নিয়ে ঘুমোন. আমাদের কোনো আপত্তি নেই.
দাদু আমার দিকে তাকিয়ে বললেন : কি দাদু? আমার সাথে শুতে অসুবিধা হবেনাতো? মায়ের কাছে যেতে চাইবেনা তো? তুমি কিন্তু নিজেই বলেছো তুমি বড়ো হচ্ছ.
আমি : হ্যা দাদু..... আমি পারবো. আমি তোমার সাথে শোবো.
মা আর দাদু হাসাহাসি করলো. সেদিন বুঝতে পারিনি এই ব্যাপারটা ছিল আমার কাছ থেকে আমার মায়ের দূরে সরে যাবার প্রথম পদক্ষেপ.
সারাদিন ভালোই কাটলো. দুপুরে ঘুমিয়ে আর সন্ধে বেলায় দাদুর সাথে গল্প করতে করতে আর খেলতে খেলতে কখন যে রাত নেমে এলো বুঝতেও পারিনি. রাতের খাবার খেয়ে কিছুক্ষন হাটাহাটি করলাম দাদুর সাথে. বাবার অনেক রাত অব্দি টিভি দেখার অভ্যেস. কিন্তু এখানে দেখলাম দাদুর কথাই শেষ কথা. দাদুর একবার বলতেই বাবা টিভি বন্ধ করে শুতে চলে গেলো.
মা এসে দাদুর ঘরে আমার বালিশ, চাদর দিয়ে গেলো আর বলে গেলো যেন দাদুকে বেশি জ্বালাতন না করি. মা আমার মাথায় চুমু খেয়ে চলে গেলো. আমি আর দাদু শুয়ে পড়লাম. দাদুকে বললাম একটা ভুতের গল্প বলতে. দাদু বলতে শুরু করলো. শুনতে শুনতে কখন যে চোখ লেগে গেছে বুঝতেই পারিনি. হটাত পাশ ফিরে কোলবালিশ জড়িয়ে ধরতে গিয়ে কাছে পেলাম না. তখনি ঘুমটা কেটে গেলো. দেখি কোলবালিশ ওই দূরে পড়ে আছে আর দাদু ঘরে নেই. আমি এদিক ওদিক তাকালাম. আমি ছাড়া ঘরে কেউ নেই. আমার ভয় করতে লাগলো কারণ একা আমি ঘুমোতে পারিনা. আমি তাও কিছুক্ষন অপেক্ষা করলাম. ভাবলাম দাদু বাথরুমে গেছে একটু পরেই ফিরে আসবে. কিন্তু আরও কিছুক্ষন সময় পার করার পরেও যখন দাদু ফিরলোনা তখন ভয় বেড়ে গেলো. আমি সাহস জুগিয়ে নীচে নামলাম লাফিয়ে. তারপরে দরজা দিয়ে বেরিয়ে এলাম. দোতলার জানলা গুলো খোলা তাই সেইখান দিয়ে চাঁদের আলো ঘরে ঢুকছে তাই অন্ধকার নেই. আমি প্রথমে বাথরুমের কাছে গেলাম. কিন্তু একি? বাথরুম তো খোলা. ভেতরে কেউ নেই. আমি আবার ফিরে এলাম. রাত তখন কটা আমি দেখিনি. আমি এদিক ওদিক দাদুকে খুঁজছি হঠাৎ দেখলাম হল ঘরের ওপাশে বারান্দা দিয়ে আলো দেখা যাচ্ছে. মানে বাবা মায়ের ঘরে আলো জ্বলছে. আমি কি মনে করে ওদিকে যেতে লাগলাম. হল ঘর পেরিয়ে বারান্দার কাছে এসে দেখি সত্যি আমাদের ঘরে আলো জ্বলছে কারণ জানলার পাল্লা খোলা সেখান দিয়ে আলো বেরিয়ে আসছে. আর সেই আলোতেই দেখতে পেলাম দাদু আমাদের জানলার কাছে দাঁড়িয়ে আর দাদুর হাতে কি একটা লম্বা মতো দেখলাম. আমি সাহস করে একটু এগিয়ে গেলাম. তখনি আমার নজর পরলো জানলায়. জানলা দিয়ে ঘরের আয়নাটা স্পষ্ট দেখা যায় আগেই বলেছি. এবারে ওই আয়নায় দেখলাম বাবাকে. বাবার গায়ে কোনো জামা নেই কিন্তু বাবা নড়ছে. একটু পরে আর বাবাকে দেখতে পেলাম না. আবার দেখলাম আমি. কিন্তু এবারে বাবা নয় মাকে. মা নিজের চুলে দুই হাত বোলাচ্ছে আর আর ওপরের দিকে তাকিয়ে হাসছে. মায়ের গায়েও দেখলাম কোনো কাপড় নেই. মায়ের ফর্সা শরীরটা আয়নায় স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে. আর মায়ের দুদু দুটো পাশ থেকে দেখা যাচ্ছে. আমি ভাবলাম মা কি কাপড় বদলাচ্ছে? কিন্তু এত রাতে কেন কাপড় বদলাবে? আমি এসব ভাবছি তখন দেখি মা হঠাৎ লাফাতে শুরু করলো. মা যেন বিছানায় বসে বসেই লাফাচ্ছে. এবারে মা আর হাসছেনা বরং নিজের দুই হাত নিজের দুদুর ওপর রেখে আরও জোরে লাফাতে লাগলো. ওদিকে দাদুকে দেখলাম নিজের হাতে ধরে থাকা লম্বা জিনিসটা খুব জোরে জোরে নাড়ছে আর আয়না দিয়ে ভেতরের জিনিস দেখছে. আমি আবার আয়নায় দেখলাম. মা ওই ভাবেই নিজের দুদু দুটো একহাতে চেপে ধরে অন্য হাতে নিজের চুল নিজেই খামচে ধরে লাফাচ্ছে. তখনি দেখলাম নিচের থেকে দুটো হাত উপরে উঠে মায়ের যে হাতটা দুদু দুটো চেপে ধরে ছিল ঐখান থেকে সরিয়ে দিলো. এবারে মা নিজের দুই হাতে নিজের চুল ধরে আরও জোরে লাফাতে লাগলো. এরফলে দেখ্লাম মায়ের দুদু দুটো যেন আগের থেকেও বেশি ফুলে উঠেছে আর ওগুলো তিড়িং তিড়িং করে ওপর নীচে লাফাচ্ছে. একটু পরে মা নিজের একটা দুদু হাতে ধরে নিলো. তারফলে পাশের দুদুটা পাগলের মতো লাফাতে লাগলো. দুদুটা যেন আরও ফুলে উঠেছে. মা দেখলাম ঠোঁট কামড়ে চোখ বুজে লাফাচ্ছে. কিসের ওপর লাফাচ্ছে তা বুঝলাম না. তবে আমি আগে মাকে এইভাবে কোনোদিন দেখিনি তাই মাকে দেখে অবাক লাগছিলো. আমি দেখলাম দাদু একদৃষ্টিতে মায়ের দিকেই তাকিয়ে আছে আর দাঁত খিঁচিয়ে কিসব বলছে আপন মনে আর হাত নেড়ে চলেছে. আমিও প্রথম বার মায়ের দুদু এইভাবে দুলতে দেখলাম. এর আগে কয়েকবার দেখেছি কিন্তু মা যখন কাপড় পাল্টায় তখন কিন্তু তাও পেছন থেকে. মূলত মা আয়নার সামনে সায়াটা মুখে কামড়ে ধরে তার ভেতর হাত ঢুকিয়ে নিজের ব্রা পাল্টায়. তাও কয়েকবার চোখে পড়েছে মায়ের দুদু. কিন্তু এইভাবে আজকের মতো দুলতে কোনোদিন দেখিনি. কিন্তু মায়ের ওই দুদুর দুলুনি ঐভাবে দাদু কেন দেখছে বুঝলাম না. ঐভাবে মায়ের দিকে চেয়ে থাকার কি আছে তাও বুঝলাম না. মায়ের দুদুর দিকে ঐভাবে তাকানোর কি আছে? তখন দেখলাম মাকে আয়নায়. মা মাথা নিচু করে কাউকে কিছু বলছে আর না সূচক মাথা নাড়ছে. বোধহয় বাবাকে কিছু বলছে. কিন্তু একটু পরেই আহ্হ্হহহ্হঃ করে বাবার একটা আওয়াজ পেলাম তারপরে মাকেও দেখলাম থেমে গেলো. মা একটু রাগী রাগী ভাবে বাবাকে কিছু বলছে শুনলাম. তখনি দেখলাম দাদু ফিরে আসছে. আমি বোকা খাবার ভয় আবার ঘরে ফিরে এলাম আর বিছানায় কোনোরকমে উঠে শুয়ে পড়লাম. একটু পরে দাদু ফিরে এলো আর আমার পাশে শুয়ে পরলো. দাদু বিড়বিড় করে কিসব যেন বলছিলো. যতটুকু শুনলাম তাতে অবাক হলাম. যদিও কিছু বুঝলাম না. শুনলাম দাদু বলছে : উফফফ.... হতচ্ছাড়া কোনো কম্মের নয়. বৌটাকে একটু শান্তি দেবার ক্ষমতা নেই. অকাজের ছেলে জন্মেছে শালা আমার ঘরে. কোনো যোগ্যতা নেই ব্যাটার. উফফফফ আর কিছুক্ষন নিজেকে আটকে রাখতে পারলোনা? আমি ওই জায়গায় থাকলে ভোরের আগে থামতাম না. উফফফফ কবে যে হতচ্ছাড়াটার জায়গা আমি নেবো . আর ওকে পাবো. উফফফফ কি মাল রে.
তখন ওসব কথার কিছুই বোঝার বয়স হয়নি তাই বুঝতেও পারলাম না আমার দাদু আমার পাশেই শুয়ে আমার আপন মানুষটার নামে তখন কি সব কথা বলছিলো. আর আজ যা দেখলাম তার থেকেও লক্ষ্য গুন বেশি ভয়ানক সব জিনিস আমি দেখতে চলেছি.
চলবে......
ভালো লাগলে Reps দেবেন বন্ধুরা