11-03-2023, 12:08 AM
এরপর দুজনেই হিহি হোহো করে হাসতে লাগলাম। বাবার মনের গুমোট ভাব কাটছে দেখে মনটা খুশিতে নেচে উঠলো। এতটাই খুশি লাগলো যে সামনে ঝুঁকে তার গালের সাথে গাল চেপে ধরলাম। একটা বয়সের পরে কখনোই এমনটা করা হয়নি। আজ আমাকে আবেগ পেয়ে বসলো। আব্বুকে কিছু বুঝার অবকাশ না দিয়ে প্রথমে গালে, তারপর তার ঠোঁটের কোনায় পরপর কয়েকটা চুমা খেলাম। বিষ্মিত আব্বু আমার দিকে মাথা ঘুরিয়ে তাকাতেই এবার সরাসরি তার ঠোঁটে চুমা দিলাম। তার চোখজোড়ায় এখন চমক আর বিভ্রান্তির ছায়া!
আমার মেয়েলি বুকে তখন বাবার জন্য আবেগের, মমত্ববোধের ঝড় বইছে! এতটা ভালো মানুষ কোন বাবা হতে পারে?!
ইজি চেয়ারের সামনে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে নরম হাতে আব্বুর মাথা আমার ছোট্ট বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম। আমার স্তনের মাপ তখন ৩২ ইঞ্চি ডি-কাপ। কচি কচি দুটো স্তন। এরপর সামনে ঝুঁকে আব্বুর গালে গাল চেপে ধরলাম।
তখন দু'জনার মনে প্রচন্ড আবেগের সাথে আরো অন্যকিছু আমাদেরকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরলো! আমার চোখে জলের ধারা, আব্বুর চোখেও তাই। নিঃশব্দে দুজনেই কাঁদছি! চোখ বেয়ে গালে গড়ানো নোনা জল মুছার চেষ্টাও করলাম না।
আব্বুর মাথাটা উঠিয়ে আবার ঠোঁটে চুমা খেলাম। এবার কিছুটা হলেও আব্বু আমার চুম্বনে সাড়া দিল! বুঝলাম, কষ্টের খোলস ভেঙ্গে আব্বুর প্রেমিক পুরুষের মনটা ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে! আম্মু মারা যাবার পর গত যেই প্রেমিক অসুখী জীবন কাটাচ্ছে!
চেয়ারের সামনে থেকে সরে এসে পাশে দাঁড়াতেই আব্বু আমাকে একহাতে আলতো করে জড়িয়ে ধরলো। তীব্র খুশিতে আমিও খলবল করে উঠলাম। আব্বুর দামী ইজি চেয়ারের চওড়া হাতলে বসতে বসতে বললাম কিশোরীর মত চপলা কন্ঠে বললাম,
"আব্বু, শোনো, এতদিন যা হবার হয়েছে। সেসব দুঃখের কথা বাদ। আজ সারারাত তোমার সাথে আমি অনেক অনেক গল্প করবো। সব আনন্দের গল্প।"
"খুকিমণি, তুই যে এখনো প্রজাপতির মতোই চঞ্চল! শুনেছি তোর আম্মুও তোর মত কম বয়সে এমনটাই হরিণীর মত ছিল!"
বাসন্তি রাঙা শাড়ির আঁচল সরে গিয়ে আমার খোলা পিঠ আর উন্মুক্ত কোমরে বাবা তার ডান হাত বুলিয়ে আদর করছিল। তবে, পরক্ষণেই অস্বস্তিতে হাত গুটিয়ে নিতে চাইলে আমি হাতটা চেপে ধরলাম। তার হাতের উপর আমার ডান হাত চেপে ধরে বললাম,
"মনে পড়ে আব্বু, ছোটবেলায় তোমার কোলে চড়ে কতো হুটোপুটি করতাম? আমার তোমার পিঠে চাপিয়ে সারা ঘর হামাগুড়ি দিতে তুমি?"
"হ্যাঁরে, মামণি, কতো মজারই না ছিল সেইসব দিনগুলি?", আব্বু একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো।
"দুঃখ কোর না আব্বু। আমরা আবার সেই দিনগুলি আজ রাতে ফিরিয়ে আনবো।"
বলে, আব্বুর ডান হাতটা কোমর থেকে এবার আমার নগ্ন পেটের উপর টেনে নিলাম। তার নাকে নাক ঘষলাম। তারা পুরো মুখ নিজের এলোচুল দিয়ে ঢেকে দিলাম।
"রেবা রে, তুই অনেক বড় হয়ে গেলেও কিন্তু এখনো ছোটবেলার দুষ্টুমি ছাড়িস নি!"
বলতে বলতে আব্বু তার বাম হাতে আমার গাল টিপে দিল। নাক টেনে দিল। আমি আরো বেশি আহ্লাদী সুরে বললাম,
"উঁউঁহুঁ আমি একটুও বড় হইনি। আগের মতোই তোমার সেই ছোট্ট খুকিটি আছি!"
"বাহ, তুই এমনটা থাকলেই আমি খুশি হই!"
"আব্বু, আজ একটু তোমার কোলে বসি?"
আমুদে আব্দার করতে করতে আমি ইজি চেয়ারের হাতল থেকে পিছলে আব্বুর কোলে বসে পড়লাম। আমার পেটিকোট-শাড়ি পড়া পা দুইটা হাতলের ওপাশে ঝুলছে। দুই পা উঁচিয়ে একটু নড়েচড়ে ভালো মত বাবার কোলে বসতে গিয়ে বুকের উপর থেকে শাড়ির আঁচল সরে গেলো।
হাল ফ্যাশনের ব্লাউজে আবৃত আমার একটা স্তন বেরিয়ে আছে। আমি সেটা আড়াল করলাম না! পেটিকোট আর শাড়িও হাঁটুর উপরে উঠে এসেছে। আমি সেটাও ওভাবেই থাকতে দিলাম!
আমাদের সম্মিলিত ভরে ইজি চেয়ারটা ধীরে ধীরে দোল খাচ্ছে। আমরা বাপ-বেটি দুলতে দুলতে কতো কথাই না তখন বলছি! আব্বুর চোখদুটো মাঝেমাঝে আমার আঁচলমুক্ত স্তনে ক্ষণিকের জন্য স্থীর হয়ে পরক্ষণেই সরে যাচ্ছে। কখনো কখনো তার হাতের আঙ্গুল আমার স্তন ছুঁয়ে দিচ্ছে। এসময় আমার শরীরটাও কেমনজানি আনচান করে উঠছে।
আমি আব্বুর হাতটা নিয়ে কাপড়ের উপর দিয়ে নিজের নরম বুকের উপর চেপে ধরলাম। এবার আমার বুকের ভিতর ধুকপুকানির মাত্রা বাড়লো! কোল থেকে পিঠ উঁচিয়ে আব্বুর বুকে মাথা রেখে "আই লাভ ইউ, সুইট আব্বু" বলে তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।
একটু ইতস্তত করে আব্বুও আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আমার তরুণী শরীর, কোমল মাখনের ন্যায় বক্ষ-সম্ভার তার বুকে নিষ্পেষিত হচ্ছে। একজন ৪৬ বছরের বাবা তার ১৮ বছরের মেয়ের সাথে নিজের একাকিত্ব ভাগ করে নিচ্ছিল যেন!
আমার কচি শরীরের সুন্দর সুবাস নিশ্চয় তাকে অনেকটা প্ররোচিত করছিল। আব্বু তার হাতের বাঁধন হালকা করার আগেই আমার কচি ঠোঁটে তার ঠোঁট দুটো চেপে ধরলাম। টানা চুমু খেতে শুরু করলাম আব্বুর শক্ত, মোটা ঠোঁটে। খানিক পর, আব্বুও সাড়া দিতে শুরু করলো। তার ঠোঁট দিয়ে আমার পাতলা ঠোঁট চেপে নিয়ে হালকা চুষে দিচ্ছিল যেন!
দীর্ঘ চুমুর পরে আমরা তখন একে অপরের দিকে তাকিয়ে আছি! আমার দুচোখে আদিম আমন্ত্রণ দেখে আব্বু হয়তো বিশ্বাস করতে পারছে না যে, তার নিজের ছোট্ট মেয়ের এতো পরিবর্তন হয়েছে! শৈশব পেরিয়ে আমার তরুণী টিন-এজ মেয়ে শরীর নতুন সৌরভ বর্ষণ করছে! আমি জানি আব্বু এখন মেয়ের যৌন আকর্ষণের উত্তপ্ত আঁচ অনুভব করছে! দু'জনেই দু'জনের চোখের ভাষা পড়তে পারছি। বাবা এসময় ফিসফিস করে বলে,
"রেবা, আমরা কি এসব ঠিক করছি, বেবি?"
"আব্বু, এভরিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ এন্ড এফেকশান, ড্যাড!", আমি পাল্টা ফিসফিস করে বলি।
"কিন্তু তুই আমার মেয়ে! আমি যে তোর বাবা!"
"উঁউঁঁউঁমমম শোনো মিস্টার রেজা, ওসব আপাতত ভুলে যাও, কেমন? এখন থেকে আমরা শুধুই বন্ধু, বাবা। উই আর ফ্রেন্ডস্। থিঙ্ক দ্যাট আই এ্যাম ইয়োর ফিমেল ফ্রেন্ড! আর জানোই তো, বন্ধুর কাজ বন্ধুকে সাহায্য করা!"
"তাই বলে এভাবে?! এমনটা নিজের মেয়ের সাথে হয় নাকি?!", আব্বুর দ্বিধা এখনো যেন যাচ্ছে না!
"কেন নয়? তুমি নিজেই বলো, আম্মু কি তার রাশেদ মামাকে হেল্প করেনি? আর তুমিও কি আম্মুকে নতুন জীবন পেতে সাহায্য করোনি? ওরা পারলে আমরা পারবো না কেন?!"
একথা বলে আব্বুর সুদর্শন মুখটা কাছে টেনে নিলাম। এবার আর কোনো বাধা পেলাম না। বাবা আর মেয়ে ম্যারাথন চুমুতে মেতে উঠলাম। চুমু শেষে চকাশ করে ঠোঁটে শব্দ তুলে বললাম,
"শোনো বাবা, সামনে অনেকগুলো বছর এই ঘরের ভেতর আমাদের একসাথে মিলেম পাড়ি দিতে হবে। তুমি দেখে নিও, তুমি আর আমি খুব ভালো বন্ধু হবো!"
আব্বুকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে আদরে আদরে তার অবাঞ্ছিত বাহ্যিক 'পিতৃত্বের' খোলসটা ভেঙ্গে চুড়মার করে দিলাম!
আমার শাড়ির আঁচল তখন কার্পেটে লুটিয়ে পড়েছে। একটা দুইটা করে বাসন্তী রঙের ব্লাউজের সব হুঁক খুলে ফেললাম। তারপর ফ্লোরাল ডিজাইনের ব্রা-এর সামনের হুঁক খুলে দুপাশে সরিয়ে দিতেই আমার বক্ষ সম্ভার বেরিয়ে পড়লো!
আব্বু তখন চোখে রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে আমার স্তনের দিকে তাকিয়ে আছে। হাত বাড়িয়ে একটা স্তন আস্তে করে চেপে ধরলো। আমি ফিসফিস করে বললাম,
"এইতো হচ্ছে, গুড বয়! এবার তোমার সুইট বেবিকে আদর করো বাবা। আম্মুর মতো করে এই দুধ দুটো একটু চোষো!"
আমার অষ্টাদশী যোনীতে ততক্ষণে নোনা জলের ক্ষরণ শুরু হয়েছে! নিতম্বের নিচে বাবার পেনিসের চাপ অনুভব করছি। সমস্ত দ্বিধা কাটিয়ে আব্বু আমার উন্মুক্ত দুধ চুষতে শুরু করলো।
"তোমার ভালোলাগছে, আব্বু? মেয়ের স্তন জোড়া পছন্দ হয়েছে তো?"
বলতে বলতে আমি নিজের পেটিকোটের ফিতা খুলে ঢিলা করে দিলাম। মাঝে মাঝে পাছা নাড়িয়ে নিতম্বের নিচে থাকা আব্বুর পেনিসটাকে উত্যক্ত করছি।
উচ্চ বংশের সম্ভ্রান্ত . ভদ্রলোকের ন্যায় বাবা ঘরে সাদা পাঞ্জাবি ও পায়জামা পড়ে থাকে। সেদিনও বাবার পরনে তাই ছিল। আমার পোশাক খুলে খোলামেলা হবার পাশাপাশি বাবার পোশাক খোলায় মনোনিবেশ করলাম। তার সাদা পাঞ্জাবি গলা উঠিয়ে খুলে কার্পেটে ফেলে দিলাম। বাবার লোমশ পেটানো মাঝবয়েসী বুক উদোম হয়ে গেল!
"কি হলো? কেমন লাগছে বলো, সুইট ডার্লিং?"
"ওহহ ইয়েস বেবি! ইউ আর সাচ এ লাভলি গার্ল! মাই লাভলি ডটার ইনডিড!"
অস্ফুটে বলে কচি স্তন থেকে ঠোঁট সরিয়ে নিলেও আব্বুর একটা হাত এখনো আমার স্তন ধরে রেখেছে। হাতের পাঞ্জায় ধরে টিপে দিচ্ছে। এবার অন্য বোঁটায় মুখ দিল বাবা।
"আহহহহহহহহহহহ উমমমমম ইয়েসসসসসসসস!"
কচি স্তনে আবার চোষণ পড়তেই আমি উত্তেজনায় ঠোঁট কামড়ে ধরলাম। আব্বুর চোখের দিকে তাকিয়ে কামুকি, ছেনালী টাইপ হাসি দিলাম। সিনেমার নায়িকাদের দেখে এসব শেখা! আব্বু সেই হাসিতে প্রগলভ হয়ে বলে,
"আহহহ তোকে আমি আরো কাছে পেতে চাই, মাই কিউট লিটল গার্ল! তোকে আমার মধ্যে চাই, রেবা!"
"উঁউঁউঁমম আমিও তোমাকে চাই আব্বু। এসো, আমার কাছে এসো ডার্লিং জান!"
আমি মাথা তুলে তার ঠোঁট চুষতে চুষতে জবাব দিলাম। দু'হাতে তাকে আরো ভালো মত জড়িয়ে ধরলাম।
"মমমমহহ ওহ বেবি, সুইট খুকি রে, আমি তোকে আরো নতুন কিছু শেখাতে চাই বেটি, আহহহহহহ!"
"বেশ তো, আমাকে শেখাও তাহলে! চুমু দাও, আরো আদর করো! যেভাবে আম্মুকে আদর করতে সেভাবে আদর করো। তোমার যা খুশি করো, বাবা!"
"উফফফফফফ তাই করছি রে খুকি! তোর সাথে আস্তে আস্তে করতে হবে রে। তোর জীবনে প্রথমবার তো, তাড়াহুড়ো করা যাবে না, মাই গার্লফ্রেন্ড!"
আব্বু আমার গালে, ঠোঁটে ছোট ছোট চুমু খেলো, তারপর আবার দুধ চুষতে শুরু করলো। এক হাতে পেটে, কোমড়ে, নাভিতে আঙুল চালিয়ে দিল।
"উমমমম ইয়েস ইয়েস! তোমার দুষ্টু মেয়ের দুধটা একটু কামড়ে দাও বাবা! ওহহহহ ইয়েস ইয়েসসস!"
আব্বুর কোলে আমার কিশোরী তুলতুলে শরীরটা মোচড় খেতে লাগলো। এমন অল্পবয়সী মেয়েকে বাবার তো আরও বেশি আদর করা উচিত, আরো বেশি শেখানো উচিৎ, তাই নয় কি!
কোলে শোয়া অবস্থায় আমার শাড়ি, ঢিলে করা পেটিকোট খুলে আব্বু আমাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ফেললো! আব্বু আমার স্তনে, পেটে নাক ঘষে আদর করলো। চুমু খেয়ে কামড়ে চেটে দিল!
আর কোনো বাধা নেই! আব্বুর সব দ্বিধা সরে গেছে! আমার শরীরের উপর আব্বুর ভালবাসা এখন উপচে পড়ছে। আমিও তাকে এর প্রতিদান দিতে চাই। বাবার কোল থেকে কার্পেটে নেমে আব্বুর পরনের সাদা পাজামার দড়ি খুলে তার বক্সারসহ নিম্নাঙ্গের অবশিষ্ট সব কাপড় খুলে নিলাম!
বস্ত্রহীন, নেংটো আব্বু তখন অনুগত রাজার মতো আমার সামনে বসে আছে। সীমাহীন কৌতুহল নিয়ে তার দুষ্ট, নগ্ন যুবতি মেয়ের সৌন্দর্য দেখছে। হাঁটুতে ভর দিয়ে আমিও তার দণ্ডায়মান পেনিসের দিকে তাকিয়ে আছি!
পরিণত পৌরুষের মুশল পুরুষাঙ্গ জীবনে প্রথমবার দেখার অভিজ্ঞতা হলো বিষ্ময়কর! মনে হচ্ছে ওটা একটা মুকুটধারী রাজদন্ড। খাড়া আর চকচক করছে। বেজায় মোটা, লম্বা আর তেল চকচকে কালো মত একটা সাপ যেন ফণা তুলে আছে!
মুঠিতে ধরে টের পেলাম জিনিসটা বেশ শক্ত আর গরম। এটা নিয়ে হয় কি করতে হয় জানি না, আমি আব্বুর রাজদন্ড গালের উপর চেপে ধরলাম। তারপর ওটার মুকুটের মত বড় মুদোটায় চুমু খেয়ে আব্বুর দিকে গর্বিত ভঙ্গিতে তাকালাম। আমার হাতে তার শরীরের সবচাইতে মূল্যবান সম্পদ।
"খুকি, তুই কি এটা চুষতে চাস? তাহলে চুষ!"
আব্বু ফিসফিস করে চুষতে বললো। আমি মাথা নোয়ালাম। তখনও পেনিসটা মুঠিতে ধরে রেখেছি। মুখে নেয়ার আগে বেশ নার্ভাস বোধ করছি। চুষার আগে জিভ দিয়ে নিজের ঠোঁট চাটলাম। তারপর পেনিসের গায়ে চুমু খেয়ে ওটার মাথা আমার ভেজা ঠোঁটে ঘষতে লাগলাম। এরপরেই নরম দুই ঠোঁটের মাঝে পেনিসের মুকুটটা নিয়ে চুকচুক করে চুষতে লাগলাম। আমার তখন নার্ভাসনেস কমছে, কৌতুহল বাড়ছে! আগ্রহ নিয়ে এবার পেনিসের মাথা পুরোটাই মুখের মধ্যে নিয়ে জোরে চোষণ দিলাম।
"ওওওওহহহহহহহ আআআআহহহহহহহ উউউউফপফফফ"
আব্বু যেন বাতাসের অভাবে খাবি খেলো। দু'হাতে আমার মাথা ধরে তার মুশলে চেপে ধরল।
"তোমার এটা এতো মোটা কেন, বলো তো আব্বু? আমার মুখে পুরোটা আঁটছে না। ভালোমতো চুষতেই তো পারছি না!"
কিছু সময় চুষার পরে আমি অভিযোগ জানালাম। পুরো পুরুষাঙ্গ বরাবর জিভ বুলিয়ে চাটছি তখন।
"উউউমমম তুই দারুণ চুষে দিচ্ছিস রে, বেটি! আমার খুব আরাম হচ্ছে রে! তোর বাবার মত পাক্কা জোয়ান মানুষের ওটা এমন বড়সড় গোছেরই হয়। অল্প বয়সের ছেলেদের ছোট হয়।"
কিছুক্ষণ চুষার পরে পেনিসটা মুঠিতে ধরে ঝাঁকুনি দিয়ে আমি বললাম,
"উউউললললসসসস এটাকে ঘষে ঘষে চিকন করে তারপর চুষতে হবে।"
আমার কথায় মজা পেয়ে আব্বু হাসলো। মেয়ের আনাড়িপনায় হাসতে হাসতেই বলে,
"আহারে রেবা খুকি রে, উল্টো হবে ব্যাপারটা। তুই এটাকে যতটা টানাটানি করবি, ঘষবি, চুষবি; তত এটা আরো বড় হবে!"
"বলো কি বাবা? আগামীতে আরো বড় হবে?"
"হ্যাঁ রে বেটি! তুই প্রতিদিন আদর দিলে প্রতিদিন এটাও বড় হবে।"
ধোন হাতাতে গিয়ে আব্বুর দুই পায়ের মাঝে ঝুলন্ত বলগুলি যখন হাতের নাগালে পেলাম তখন আরো কৌতুহল জাগলো। পেনিসের সাথে এই পিংপং বলের সম্পর্ক কি জানিনা কিন্তু নাড়তে ভালো লাগছে। কেমন তুলোর মত নরম অনুভূতি! আমি পেনিস আর বল দুটো নিয়ে মজা করতে লাগলাম।
বীচি দুটো নাড়তে নাড়তে পেনিসে চুমা খাচ্ছি, মুন্ডি চুষছি আর মুখ তুলে আব্বুর সেক্সুয়াল হাইপ দেখছি। আব্বু চোখ বুঁজে ইজি চেয়ারে পড়ে আছে। কিন্তু তার চেহারায় ক্ষণে ক্ষণে যে পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি তাতেই তার অনাবিল সুখের মাত্রা অনুভব করতে পারলাম। আমার খুব খুশি লাগছে কারণ আমি তার মেয়ে হয়ে এটাই চেয়েছি।
ছেলেদের লিঙ্গে বীর্যপাত হয় এটা সায়েন্সে পড়েছি। কিন্তু কিভাবে হয় আর হলেইবা কি হয় - এসব বিষয়ে কোন ধারণাই ছিল না! ফলে আব্বু যখন আমার মুখের ভিতরে ফচফচ করে একগাদা থকথকে, গরম ও সাদাটে বীর্যপাত করলো, তখন ঘটনার আকস্মিকতায় একদম ভড়কে গেলাম! গলার কাছে গরম কিছু ধাক্কা মারতেই ঝট করে পেনিসটা মুখ থেকে বাহির করে দিলাম!
অবাক হয়ে দেখলাম আব্বুর পেনিস থেকে ঝলক দিয়ে দিয়ে সাদা তরল বেরিয়ে আসছে। সতর্ক হবার আগেই ঘন তরল ছিটকে এসে আমার চিবুক আর স্তনে আছড়ে পড়লো। ঘন তরল কিছুটা মুখের ভিতরেও পড়েছিল। সেটা এখন আমার ঠোঁট বেয়ে গড়িয়ে নামছে। স্বাদটা কেমন বার্লির মত। আব্বুর দিকে তাকালাম। আব্বু খুবই আগ্রহ নিয়ে তখন আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
একটু পরে, আমার অস্বস্তি কাটলে বীর্যপাতের ব্যাপারে আব্বু সবই খুলে বলে। শুনে খুবই মজা পেলাম যে, একবার শুরু হলে ছেলেরা কখনোই বীর্য্যপাত বন্ধ করতে পারে না। সবশেষে আব্বু জানালো, ওই সময় মনে হচ্ছিলো আম্মুই তার পেনিস চুষছে, এতটাই সুন্দর হচ্ছিল আমার চোষণ, তাই সাবধান হওয়ার কথা আব্বুর মনেই ছিলো না!
"তা বাবা, তোমরা কি এটা রেগুলার করতে?"
"হ্যাঁ, তোর আম্মু পেনিস চুষতে খুবই ভালো পছন্দ করতো। তাই প্রায় রাতেই লিঙ্গ চোষানো হতো।"
"হুম, আর এভাবে চুষে আম্মু তোমার ক্ষীর বের করে দিতো?"
"নাহ, ক্ষীর সবসময় না, মাঝে মাঝে বের করতো।"
"তা আম্মুর মুখের মধ্যেই তো ঢেলে দিতে, তাই না?", আমি তখনো বীর্য মাখানো পেনিস মুঠিতে ধরে আছি। আস্তে আস্তে পেনিসটা খিঁচে দিচ্ছি।
"হ্যাঁ রে বেটি, তা আর বলতে! তোর আম্মুর মুখেই ঢালতাম।"
"বেশ, তোমার যথন ভালো লাগে, তাহলে আমিও তোমার ক্ষীর এভাবে বের করে দিবো। যদিও আজ পুরোপুরি গিলতে পারলাম না বলে সরি, আব্বু।"
"আহারে, আবার সরি বলছিস কেন! তোর জীবনে প্রথমবার তো, তাই হয়তো তোর অপ্রস্তুত লেগেছে। কিছুদিন পরেই দেখবি তুই ক্ষীরের স্বাদের সাথে পরিচিত হয়ে যাবি। তখন পেনিসের ক্ষীর না খেয়ে তুই নিজেই ছাড়তে চাইবি না!"
আব্বুর বলা একথাটা যে কতবড় সত্য - সেটা আমি পরবর্তীতে নিজের যৌন জীবনে বুঝেছি! সেবারের পর থেকেই, আম্মুর মতো আমিও আব্বুর পেনিস চুষায় আসক্ত হয়ে পড়ি! এ পর্যন্ত অজস্রবার ওটা চুষে মাল বের করেছি। পেনিস নিয়ে খেলা, চুষা এবং সবশেষে মুখের ভিতর বীর্যপাত - এসব এখন বাবা মেয়ে দু'জনকেই অবিশ্বাস্য আনন্দের যোগান দেয়।
'ওরাল বা সিক্সটি-নাইন সেক্স' করার সময় আমি অনেকবার আব্বুর পেনিসের নির্যাস গিলে নিয়েছি। আব্বু বলে যে, আম্মুও নাকি সবসময় এটাই করতো! নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আম্মু বলতো - পুরুষ যত পরিণত হয়, তার বীর্য নাকি ততই পরিমাণে বেশি, ঘন ও মজাদার হয়! সে হিসেবে, আব্বুর মত মাঝবয়েসী পুরুষের লিঙ্গ চোষণেই নাকি মেয়েরা সবথেকে বেশি আনন্দ পায়!
ক্রমান্বয়ে, আমি এতটাই বীর্যের স্বাদ ভালোবাসি যে, মাঝে মাঝে আব্বু সঙ্গম শেষে আমার যোনীর গর্তে বীর্যপাত না করে আমার মুখ আর ঠোঁটে বীর্যপাত করতো! আমাকে রস খাইয়ে তৃপ্তি দিতে আব্বু-ও প্রবল আনন্দ পেতো! তো সে সব ভবিষ্যতের কথা থাক। চলমান ঘটনায় ফিরে আসা যাক।
বাথরুম থেকে মুখ ধুয়ে এসে দেখি, আব্বু চেয়ার ছেড়ে তার বিছানায় নগ্ন হয়ে শুয়ে আমার অপেক্ষা করছিল। আমি নগ্ন হয়ে দৌড়ে আব্বুর বিছানায় উঠে আব্বুকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়লাম।
আব্বু তখন হাত বাড়িয়ে রিমোট দিয়ে তার ঘরের লাইট নিভিয়ে নীল ডিম লাইট জ্বালালো ও রুমের বড় দুই টনের এসি ছেড়ে দিল। দু'জনে একটা পাতলা ব্ল্যাঙ্কেটের তলে ঢুকে গেলাম। হিমহিম ঠান্ডা ঘরে আম্মুর জায়গায় আমি আব্বুর সাথে রাত কাটাচ্ছি, একথা মনে পড়তেই আমার গায়ের লোমগুলো আবেশে কাঁটা দিয়ে উঠলো!
এদিকে, আব্বু তার গোব্দা ডান পা আমার নরম রানের উপর চাপিয়ে দিয়েছে। তার ডানহাত আমার নগ্ন স্তন, পেট, নাভি, তলপেট ভ্রমণ শেষে আমার কুমারী যোনিকেশে এসে স্থির হল! হাল আমলের মেয়ে বলে প্রতি সপ্তাহে একবার নারী দেহের গোপনাঙ্গে 'ভিট' লাগিয়ে চুল সাফ-সুতরো করি। এই এক সপ্তাহেই কুসুম-গরম যোনির চারপাশে পাতলা পশম গজিয়েছে! আমার যোনি কেশগুলো হাঁসের ছানার পশমের মতোই তুলতুলে নরম!
আব্বুর মোটা আঙ্গুলে আমার যোনি ঠোঁট ছুঁয়ে দিতেই শরীরটা চনমন করে উঠছে। আমি নিজেও জায়গাটা অনেকদিন নেড়েছি, কিন্তু আজকের অনুভূতি একেবারেই ভিন্ন! একজন সক্ষম পুরুষের হাত এই প্রথম আমার গোপনাঙ্গে পড়লো! মেয়ে হিসেবে আজ আমার জীবন ধন্য হল।
একটু পরেই আব্বু আমার দুই জঙ্ঘার মাঝে চলে এলো। এবার কী ঘটে আমি তার অপেক্ষায় আছি। যা ঘটলো সেটা অভাবনীয়! বাবা তার মুখ সমেত জিভটা সটান আমার যোনিতে ঠেকিয়ে ঠোঁট দিয়ে যোনি চেপে ধরতেই আমার সমস্থ শরীর মোচড় দিয়ে উঠলো!
কে জানতো, দেহে বিদ্যুৎ প্রবাহের এটা ছিলো কেবল শুরু! পরক্ষণেই অনুভব করলাম আব্বু যেন পুরো যোনী মুখের ভিতরে টেনে নিয়েছে। চুমুক পড়তেই কুমারী যোনী মূহুর্তের মধ্যে উষ্ণ রসপ্রবাহী নদীতে পরিণত হলো! আব্বু যোনীতে চুমুক দিয়ে সেই রস খেতে শুরু করলো। সলাৎ সলাৎ করে যোনি-রস আস্বাদন করে জানালো - আমার যোনীরস নাকি আম্মুর মতোই টেস্টি ও ইয়াম্মি! আমার যোনির গোলাপী ঠোঁটদুটোও নাকি বেশ রসালো, আইসক্রিমের মত সুস্বাদু!
আমি দুই জাঙের মাঝে যোনী ঠোঁট দুটোর ফোলাভাব অনুভব করতে পারছি। আব্বুর চুষাচুষিতে আমার যোনী ঠোঁট নিশ্চয় আরো গোলাপী আভা ধারণ করেছে! আব্বু সব যোনীরস চুমুক দিয়ে চেটেপুটে টেনে নিচ্ছে। প্রতিটা চুমুকে আমার দম আটকে আসছিল! অসহ্য সুখের আবহে আমার নগ্ন নিতম্ব ফোমের নরম বিছানা ছেড়ে বারবার শূন্যে লাফিয়ে উঠছে। আমি কামের আবেশে ফুঁপিয়ে উঠলাম যেন,
"আব্বুউউউউউউ ওওওওহহহহ মাগোওওওওওও উউউউউমমমম ইশশশশশশ আআআহহহহহ"
ফোঁপাতে ফোঁপাতে স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিক্রিয়ায় হাত বাড়িয়ে আব্বুর মাথার চুল খামচে ধরলাম। তীব্র উত্তেজনায় চিৎকার করে উঠলাম,
"আহহহহহহহহহহহ ওওওওওহহহহহ উঁউঁউঁউঁউঁহুঁহুঁহুঁহুঁ আঁআঁআঁআঁআঁহহহহহহ চাটো বাবা, তোমার ইচ্ছেমত চাটো উউউউমমমমম"
তারপরেই শরীর জুড়ে এমন এক সুখ অনুভব করলাম যার সাথে ইতোপূর্বে আমার কোন পরিচয় ছিলো না! ওটা শুরুহলো আমার যোনীর ভিতর থেকে, তারপর জলোচ্ছ্বাসের মতো সারা শরীরে আছড়ে পড়লো! মনে হলো আমি ডুবছি আর ভাসছি, ডুবছি আর ভাসছি! শরীরটা একসময় পালকের মতো হালকা হয়ে গেল। যোনি দিয়ে গরগল করে রস ছেড়ে আমি ভীষণ প্রশান্তি অনুভব করলাম। বুঝলাম, এটাই হলো প্রকৃত যৌনসুখ! নারী পুরুষের মধ্যে কামলীলায় যে প্রবল সুখের উৎপত্তি!
আমরা কেউ কোনো কথা বলেছি না। শুধুই শরীরে শরীরে ভাবের আদান-প্রদান চলছে। আব্বু আমার বুকের কচি মাখনের পিন্ড দুইটা নিয়ে খেলছিল। এবার যোনী, যোনী-কেশ নিয়ে নাড়াচাড়া করতে লাগলো। আব্বুকে ডেকে কামনামদির কন্ঠে শুধোই,
"কিগো আব্বু, কিছু বলছোনা যে?"
"খুকিমণিরে, আমার বুকের মাঝে অনেক কষ্ট জমেছিলো রে, মা। সেখানে এখন শুধুই শান্তি আর শান্তি! এই সুখ প্রকাশের ভাষা জানা নেই রে!"
"আব্বু, তোমার ওই হাসিমুখ দেখে আমারও খুব ভালো লাগছে। আমি সবসময় তোমাকে এমন হাসিখুশি দেখতে চাই গো, বাবা!"
আব্বুর পোনিস আমার নরম শরীরে ঠেকে আছে। ওটা মুঠিতে শক্ত করে ধরলাম। রাজদণ্ডটা নেতিয়ে কেমন ল্যাকপ্যাক করছিল! আমি আস্তে আস্তে টিপে, কচলে সেটাকে আবার সতেজ করতে থাকলাম ও ফিসফিস করে বললাম,
"বাবা, তুমি বলেছিলে আমাকে সঙ্গম শেখাবে। তা এখন শেখাও না?"
"একদিনেই সব শিখে ফেলতে চাস, খুকি? আজকে থাক, আজ অনেক হয়েছে। আরেকদিন শেখাবো।"
"কি! মেয়ের সাথে খুব দুষ্টুমি হচ্ছে, না? ওসব ছেঁদো কথা আমি শুনছি না! আমি আজই শিখতে চাই, এখনই শিখতে চাই। ব্যস!"
তখন পৃথিবীর সবকিছুর বিনিময়ে হলেও নিজের কুমারী যোনীর ভিতর বাবার মোটা পেনিস নেয়ার জন্য আমি উদগ্রীব হয়ে আছি! আব্বুকে তাতিয়ে দিতে তাকে আরো ইনসিস্ট করতে লাগলাম,
"প্লিজ আব্বু, এবার আমাকে সঙ্গম শেখাও। একবার শিখে গেলে দেখো সারা জীবন তোমাকে কতটা সুখে রাখি আমি। আম্মুর চেয়েও বেশি সুখ দেবো তোমায়, প্রমিজ বাবা।"
আব্বু আমার আবদার আর ফেলতে পারলো না! মুখে যাই বলুক, আব্বুর নিজেরও তখন যৌন সঙ্গমের তৃপ্তি উপভোগ করা প্রয়োজন। আর কত রতি অভুক্ত থাকবে তার পৌরুষ! যথেষ্ট হয়েছে, এবার কন্যার সাথে সঙ্গমসুধা উপভোগ করার পালা!
আমি আবার লম্বা পেনিস চুষছি। আব্বু যোনী চুষতে চুষতে আমাকে সঙ্গম শেখাচ্ছে। পরে জেনেছি, এভাবে বিপরীতমুখী হয়ে একে অন্যের জননাঙ্গ চোষার এই টেকনিককে 'সিক্সটি-নাইন ওরাল সেক্স' বলে। আম্মুর খুবই ফেভারেট সেক্স ছিলো এটা! আব্বু এক্সপার্ট যৌন শিক্ষকের মতো আমাকে সঙ্গমের প্রথম ধাপ হাতে-কলমে শেখাচ্ছিল। চোষণের মাঝেই হঠাৎ জিজ্ঞেস করি,
"আব্বুউউউ আম্মুর সাথে কি তুমি প্রতিদিনই সেক্স করতে?"
"উমম, কঠিন প্রশ্ন করলি, মা! যেদিন বৃষ্টি হতো সেদিন সেক্স করতাম, আবার যেদিন বৃষ্টি হতো না সেদিনও তোর মার সাথে সেক্স করতাম!"
যোনি চুষতে চুষতে আব্বু মিচকে হাসি দিয়ে জানায়। আব্বুর এমন দুষ্টু উত্তর শুনে আমি শরীর কাঁপিয়ে খিলখিল করে হাসতে লাগলাম। আমার হাসিতে আব্বুও যোগ দিলো।
"আচ্ছা বাবা, আম্মুর সেক্স কি খুবই বেশি ছিলো?"
"হ্যাঁরে, তোর মা একটা 'সেক্স বম্ব' ছিল! একদম এই ছোট্ট দুষ্টুটার মতো! তুই একেবারে তোর আম্মুর মত হয়েছিস!"
বলে, আব্বু সজোরে যোনীতে চুমু খেলো। চটাশ চটাশ করে আমার পাছার দাবনা দুটোয় চড়-থাপ্পড় বসালো।
"তুমি কি আম্মুকে সামলাতে পারতে?"
"এই পাঁজি, তুই আব্বুকে কী মনে করিস, আঁ?! সামলাতে পারতাম কীনা এখনি দেখাচ্ছি তোকে, দাঁড়া!"
আমার মেয়েলি বুকে তখন বাবার জন্য আবেগের, মমত্ববোধের ঝড় বইছে! এতটা ভালো মানুষ কোন বাবা হতে পারে?!
ইজি চেয়ারের সামনে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে নরম হাতে আব্বুর মাথা আমার ছোট্ট বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম। আমার স্তনের মাপ তখন ৩২ ইঞ্চি ডি-কাপ। কচি কচি দুটো স্তন। এরপর সামনে ঝুঁকে আব্বুর গালে গাল চেপে ধরলাম।
তখন দু'জনার মনে প্রচন্ড আবেগের সাথে আরো অন্যকিছু আমাদেরকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরলো! আমার চোখে জলের ধারা, আব্বুর চোখেও তাই। নিঃশব্দে দুজনেই কাঁদছি! চোখ বেয়ে গালে গড়ানো নোনা জল মুছার চেষ্টাও করলাম না।
আব্বুর মাথাটা উঠিয়ে আবার ঠোঁটে চুমা খেলাম। এবার কিছুটা হলেও আব্বু আমার চুম্বনে সাড়া দিল! বুঝলাম, কষ্টের খোলস ভেঙ্গে আব্বুর প্রেমিক পুরুষের মনটা ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসছে! আম্মু মারা যাবার পর গত যেই প্রেমিক অসুখী জীবন কাটাচ্ছে!
চেয়ারের সামনে থেকে সরে এসে পাশে দাঁড়াতেই আব্বু আমাকে একহাতে আলতো করে জড়িয়ে ধরলো। তীব্র খুশিতে আমিও খলবল করে উঠলাম। আব্বুর দামী ইজি চেয়ারের চওড়া হাতলে বসতে বসতে বললাম কিশোরীর মত চপলা কন্ঠে বললাম,
"আব্বু, শোনো, এতদিন যা হবার হয়েছে। সেসব দুঃখের কথা বাদ। আজ সারারাত তোমার সাথে আমি অনেক অনেক গল্প করবো। সব আনন্দের গল্প।"
"খুকিমণি, তুই যে এখনো প্রজাপতির মতোই চঞ্চল! শুনেছি তোর আম্মুও তোর মত কম বয়সে এমনটাই হরিণীর মত ছিল!"
বাসন্তি রাঙা শাড়ির আঁচল সরে গিয়ে আমার খোলা পিঠ আর উন্মুক্ত কোমরে বাবা তার ডান হাত বুলিয়ে আদর করছিল। তবে, পরক্ষণেই অস্বস্তিতে হাত গুটিয়ে নিতে চাইলে আমি হাতটা চেপে ধরলাম। তার হাতের উপর আমার ডান হাত চেপে ধরে বললাম,
"মনে পড়ে আব্বু, ছোটবেলায় তোমার কোলে চড়ে কতো হুটোপুটি করতাম? আমার তোমার পিঠে চাপিয়ে সারা ঘর হামাগুড়ি দিতে তুমি?"
"হ্যাঁরে, মামণি, কতো মজারই না ছিল সেইসব দিনগুলি?", আব্বু একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো।
"দুঃখ কোর না আব্বু। আমরা আবার সেই দিনগুলি আজ রাতে ফিরিয়ে আনবো।"
বলে, আব্বুর ডান হাতটা কোমর থেকে এবার আমার নগ্ন পেটের উপর টেনে নিলাম। তার নাকে নাক ঘষলাম। তারা পুরো মুখ নিজের এলোচুল দিয়ে ঢেকে দিলাম।
"রেবা রে, তুই অনেক বড় হয়ে গেলেও কিন্তু এখনো ছোটবেলার দুষ্টুমি ছাড়িস নি!"
বলতে বলতে আব্বু তার বাম হাতে আমার গাল টিপে দিল। নাক টেনে দিল। আমি আরো বেশি আহ্লাদী সুরে বললাম,
"উঁউঁহুঁ আমি একটুও বড় হইনি। আগের মতোই তোমার সেই ছোট্ট খুকিটি আছি!"
"বাহ, তুই এমনটা থাকলেই আমি খুশি হই!"
"আব্বু, আজ একটু তোমার কোলে বসি?"
আমুদে আব্দার করতে করতে আমি ইজি চেয়ারের হাতল থেকে পিছলে আব্বুর কোলে বসে পড়লাম। আমার পেটিকোট-শাড়ি পড়া পা দুইটা হাতলের ওপাশে ঝুলছে। দুই পা উঁচিয়ে একটু নড়েচড়ে ভালো মত বাবার কোলে বসতে গিয়ে বুকের উপর থেকে শাড়ির আঁচল সরে গেলো।
হাল ফ্যাশনের ব্লাউজে আবৃত আমার একটা স্তন বেরিয়ে আছে। আমি সেটা আড়াল করলাম না! পেটিকোট আর শাড়িও হাঁটুর উপরে উঠে এসেছে। আমি সেটাও ওভাবেই থাকতে দিলাম!
আমাদের সম্মিলিত ভরে ইজি চেয়ারটা ধীরে ধীরে দোল খাচ্ছে। আমরা বাপ-বেটি দুলতে দুলতে কতো কথাই না তখন বলছি! আব্বুর চোখদুটো মাঝেমাঝে আমার আঁচলমুক্ত স্তনে ক্ষণিকের জন্য স্থীর হয়ে পরক্ষণেই সরে যাচ্ছে। কখনো কখনো তার হাতের আঙ্গুল আমার স্তন ছুঁয়ে দিচ্ছে। এসময় আমার শরীরটাও কেমনজানি আনচান করে উঠছে।
আমি আব্বুর হাতটা নিয়ে কাপড়ের উপর দিয়ে নিজের নরম বুকের উপর চেপে ধরলাম। এবার আমার বুকের ভিতর ধুকপুকানির মাত্রা বাড়লো! কোল থেকে পিঠ উঁচিয়ে আব্বুর বুকে মাথা রেখে "আই লাভ ইউ, সুইট আব্বু" বলে তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।
একটু ইতস্তত করে আব্বুও আমাকে জড়িয়ে ধরলো। আমার তরুণী শরীর, কোমল মাখনের ন্যায় বক্ষ-সম্ভার তার বুকে নিষ্পেষিত হচ্ছে। একজন ৪৬ বছরের বাবা তার ১৮ বছরের মেয়ের সাথে নিজের একাকিত্ব ভাগ করে নিচ্ছিল যেন!
আমার কচি শরীরের সুন্দর সুবাস নিশ্চয় তাকে অনেকটা প্ররোচিত করছিল। আব্বু তার হাতের বাঁধন হালকা করার আগেই আমার কচি ঠোঁটে তার ঠোঁট দুটো চেপে ধরলাম। টানা চুমু খেতে শুরু করলাম আব্বুর শক্ত, মোটা ঠোঁটে। খানিক পর, আব্বুও সাড়া দিতে শুরু করলো। তার ঠোঁট দিয়ে আমার পাতলা ঠোঁট চেপে নিয়ে হালকা চুষে দিচ্ছিল যেন!
দীর্ঘ চুমুর পরে আমরা তখন একে অপরের দিকে তাকিয়ে আছি! আমার দুচোখে আদিম আমন্ত্রণ দেখে আব্বু হয়তো বিশ্বাস করতে পারছে না যে, তার নিজের ছোট্ট মেয়ের এতো পরিবর্তন হয়েছে! শৈশব পেরিয়ে আমার তরুণী টিন-এজ মেয়ে শরীর নতুন সৌরভ বর্ষণ করছে! আমি জানি আব্বু এখন মেয়ের যৌন আকর্ষণের উত্তপ্ত আঁচ অনুভব করছে! দু'জনেই দু'জনের চোখের ভাষা পড়তে পারছি। বাবা এসময় ফিসফিস করে বলে,
"রেবা, আমরা কি এসব ঠিক করছি, বেবি?"
"আব্বু, এভরিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ এন্ড এফেকশান, ড্যাড!", আমি পাল্টা ফিসফিস করে বলি।
"কিন্তু তুই আমার মেয়ে! আমি যে তোর বাবা!"
"উঁউঁঁউঁমমম শোনো মিস্টার রেজা, ওসব আপাতত ভুলে যাও, কেমন? এখন থেকে আমরা শুধুই বন্ধু, বাবা। উই আর ফ্রেন্ডস্। থিঙ্ক দ্যাট আই এ্যাম ইয়োর ফিমেল ফ্রেন্ড! আর জানোই তো, বন্ধুর কাজ বন্ধুকে সাহায্য করা!"
"তাই বলে এভাবে?! এমনটা নিজের মেয়ের সাথে হয় নাকি?!", আব্বুর দ্বিধা এখনো যেন যাচ্ছে না!
"কেন নয়? তুমি নিজেই বলো, আম্মু কি তার রাশেদ মামাকে হেল্প করেনি? আর তুমিও কি আম্মুকে নতুন জীবন পেতে সাহায্য করোনি? ওরা পারলে আমরা পারবো না কেন?!"
একথা বলে আব্বুর সুদর্শন মুখটা কাছে টেনে নিলাম। এবার আর কোনো বাধা পেলাম না। বাবা আর মেয়ে ম্যারাথন চুমুতে মেতে উঠলাম। চুমু শেষে চকাশ করে ঠোঁটে শব্দ তুলে বললাম,
"শোনো বাবা, সামনে অনেকগুলো বছর এই ঘরের ভেতর আমাদের একসাথে মিলেম পাড়ি দিতে হবে। তুমি দেখে নিও, তুমি আর আমি খুব ভালো বন্ধু হবো!"
আব্বুকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে আদরে আদরে তার অবাঞ্ছিত বাহ্যিক 'পিতৃত্বের' খোলসটা ভেঙ্গে চুড়মার করে দিলাম!
আমার শাড়ির আঁচল তখন কার্পেটে লুটিয়ে পড়েছে। একটা দুইটা করে বাসন্তী রঙের ব্লাউজের সব হুঁক খুলে ফেললাম। তারপর ফ্লোরাল ডিজাইনের ব্রা-এর সামনের হুঁক খুলে দুপাশে সরিয়ে দিতেই আমার বক্ষ সম্ভার বেরিয়ে পড়লো!
আব্বু তখন চোখে রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে আমার স্তনের দিকে তাকিয়ে আছে। হাত বাড়িয়ে একটা স্তন আস্তে করে চেপে ধরলো। আমি ফিসফিস করে বললাম,
"এইতো হচ্ছে, গুড বয়! এবার তোমার সুইট বেবিকে আদর করো বাবা। আম্মুর মতো করে এই দুধ দুটো একটু চোষো!"
আমার অষ্টাদশী যোনীতে ততক্ষণে নোনা জলের ক্ষরণ শুরু হয়েছে! নিতম্বের নিচে বাবার পেনিসের চাপ অনুভব করছি। সমস্ত দ্বিধা কাটিয়ে আব্বু আমার উন্মুক্ত দুধ চুষতে শুরু করলো।
"তোমার ভালোলাগছে, আব্বু? মেয়ের স্তন জোড়া পছন্দ হয়েছে তো?"
বলতে বলতে আমি নিজের পেটিকোটের ফিতা খুলে ঢিলা করে দিলাম। মাঝে মাঝে পাছা নাড়িয়ে নিতম্বের নিচে থাকা আব্বুর পেনিসটাকে উত্যক্ত করছি।
উচ্চ বংশের সম্ভ্রান্ত . ভদ্রলোকের ন্যায় বাবা ঘরে সাদা পাঞ্জাবি ও পায়জামা পড়ে থাকে। সেদিনও বাবার পরনে তাই ছিল। আমার পোশাক খুলে খোলামেলা হবার পাশাপাশি বাবার পোশাক খোলায় মনোনিবেশ করলাম। তার সাদা পাঞ্জাবি গলা উঠিয়ে খুলে কার্পেটে ফেলে দিলাম। বাবার লোমশ পেটানো মাঝবয়েসী বুক উদোম হয়ে গেল!
"কি হলো? কেমন লাগছে বলো, সুইট ডার্লিং?"
"ওহহ ইয়েস বেবি! ইউ আর সাচ এ লাভলি গার্ল! মাই লাভলি ডটার ইনডিড!"
অস্ফুটে বলে কচি স্তন থেকে ঠোঁট সরিয়ে নিলেও আব্বুর একটা হাত এখনো আমার স্তন ধরে রেখেছে। হাতের পাঞ্জায় ধরে টিপে দিচ্ছে। এবার অন্য বোঁটায় মুখ দিল বাবা।
"আহহহহহহহহহহহ উমমমমম ইয়েসসসসসসসস!"
কচি স্তনে আবার চোষণ পড়তেই আমি উত্তেজনায় ঠোঁট কামড়ে ধরলাম। আব্বুর চোখের দিকে তাকিয়ে কামুকি, ছেনালী টাইপ হাসি দিলাম। সিনেমার নায়িকাদের দেখে এসব শেখা! আব্বু সেই হাসিতে প্রগলভ হয়ে বলে,
"আহহহ তোকে আমি আরো কাছে পেতে চাই, মাই কিউট লিটল গার্ল! তোকে আমার মধ্যে চাই, রেবা!"
"উঁউঁউঁমম আমিও তোমাকে চাই আব্বু। এসো, আমার কাছে এসো ডার্লিং জান!"
আমি মাথা তুলে তার ঠোঁট চুষতে চুষতে জবাব দিলাম। দু'হাতে তাকে আরো ভালো মত জড়িয়ে ধরলাম।
"মমমমহহ ওহ বেবি, সুইট খুকি রে, আমি তোকে আরো নতুন কিছু শেখাতে চাই বেটি, আহহহহহহ!"
"বেশ তো, আমাকে শেখাও তাহলে! চুমু দাও, আরো আদর করো! যেভাবে আম্মুকে আদর করতে সেভাবে আদর করো। তোমার যা খুশি করো, বাবা!"
"উফফফফফফ তাই করছি রে খুকি! তোর সাথে আস্তে আস্তে করতে হবে রে। তোর জীবনে প্রথমবার তো, তাড়াহুড়ো করা যাবে না, মাই গার্লফ্রেন্ড!"
আব্বু আমার গালে, ঠোঁটে ছোট ছোট চুমু খেলো, তারপর আবার দুধ চুষতে শুরু করলো। এক হাতে পেটে, কোমড়ে, নাভিতে আঙুল চালিয়ে দিল।
"উমমমম ইয়েস ইয়েস! তোমার দুষ্টু মেয়ের দুধটা একটু কামড়ে দাও বাবা! ওহহহহ ইয়েস ইয়েসসস!"
আব্বুর কোলে আমার কিশোরী তুলতুলে শরীরটা মোচড় খেতে লাগলো। এমন অল্পবয়সী মেয়েকে বাবার তো আরও বেশি আদর করা উচিত, আরো বেশি শেখানো উচিৎ, তাই নয় কি!
কোলে শোয়া অবস্থায় আমার শাড়ি, ঢিলে করা পেটিকোট খুলে আব্বু আমাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ফেললো! আব্বু আমার স্তনে, পেটে নাক ঘষে আদর করলো। চুমু খেয়ে কামড়ে চেটে দিল!
আর কোনো বাধা নেই! আব্বুর সব দ্বিধা সরে গেছে! আমার শরীরের উপর আব্বুর ভালবাসা এখন উপচে পড়ছে। আমিও তাকে এর প্রতিদান দিতে চাই। বাবার কোল থেকে কার্পেটে নেমে আব্বুর পরনের সাদা পাজামার দড়ি খুলে তার বক্সারসহ নিম্নাঙ্গের অবশিষ্ট সব কাপড় খুলে নিলাম!
বস্ত্রহীন, নেংটো আব্বু তখন অনুগত রাজার মতো আমার সামনে বসে আছে। সীমাহীন কৌতুহল নিয়ে তার দুষ্ট, নগ্ন যুবতি মেয়ের সৌন্দর্য দেখছে। হাঁটুতে ভর দিয়ে আমিও তার দণ্ডায়মান পেনিসের দিকে তাকিয়ে আছি!
পরিণত পৌরুষের মুশল পুরুষাঙ্গ জীবনে প্রথমবার দেখার অভিজ্ঞতা হলো বিষ্ময়কর! মনে হচ্ছে ওটা একটা মুকুটধারী রাজদন্ড। খাড়া আর চকচক করছে। বেজায় মোটা, লম্বা আর তেল চকচকে কালো মত একটা সাপ যেন ফণা তুলে আছে!
মুঠিতে ধরে টের পেলাম জিনিসটা বেশ শক্ত আর গরম। এটা নিয়ে হয় কি করতে হয় জানি না, আমি আব্বুর রাজদন্ড গালের উপর চেপে ধরলাম। তারপর ওটার মুকুটের মত বড় মুদোটায় চুমু খেয়ে আব্বুর দিকে গর্বিত ভঙ্গিতে তাকালাম। আমার হাতে তার শরীরের সবচাইতে মূল্যবান সম্পদ।
"খুকি, তুই কি এটা চুষতে চাস? তাহলে চুষ!"
আব্বু ফিসফিস করে চুষতে বললো। আমি মাথা নোয়ালাম। তখনও পেনিসটা মুঠিতে ধরে রেখেছি। মুখে নেয়ার আগে বেশ নার্ভাস বোধ করছি। চুষার আগে জিভ দিয়ে নিজের ঠোঁট চাটলাম। তারপর পেনিসের গায়ে চুমু খেয়ে ওটার মাথা আমার ভেজা ঠোঁটে ঘষতে লাগলাম। এরপরেই নরম দুই ঠোঁটের মাঝে পেনিসের মুকুটটা নিয়ে চুকচুক করে চুষতে লাগলাম। আমার তখন নার্ভাসনেস কমছে, কৌতুহল বাড়ছে! আগ্রহ নিয়ে এবার পেনিসের মাথা পুরোটাই মুখের মধ্যে নিয়ে জোরে চোষণ দিলাম।
"ওওওওহহহহহহহ আআআআহহহহহহহ উউউউফপফফফ"
আব্বু যেন বাতাসের অভাবে খাবি খেলো। দু'হাতে আমার মাথা ধরে তার মুশলে চেপে ধরল।
"তোমার এটা এতো মোটা কেন, বলো তো আব্বু? আমার মুখে পুরোটা আঁটছে না। ভালোমতো চুষতেই তো পারছি না!"
কিছু সময় চুষার পরে আমি অভিযোগ জানালাম। পুরো পুরুষাঙ্গ বরাবর জিভ বুলিয়ে চাটছি তখন।
"উউউমমম তুই দারুণ চুষে দিচ্ছিস রে, বেটি! আমার খুব আরাম হচ্ছে রে! তোর বাবার মত পাক্কা জোয়ান মানুষের ওটা এমন বড়সড় গোছেরই হয়। অল্প বয়সের ছেলেদের ছোট হয়।"
কিছুক্ষণ চুষার পরে পেনিসটা মুঠিতে ধরে ঝাঁকুনি দিয়ে আমি বললাম,
"উউউললললসসসস এটাকে ঘষে ঘষে চিকন করে তারপর চুষতে হবে।"
আমার কথায় মজা পেয়ে আব্বু হাসলো। মেয়ের আনাড়িপনায় হাসতে হাসতেই বলে,
"আহারে রেবা খুকি রে, উল্টো হবে ব্যাপারটা। তুই এটাকে যতটা টানাটানি করবি, ঘষবি, চুষবি; তত এটা আরো বড় হবে!"
"বলো কি বাবা? আগামীতে আরো বড় হবে?"
"হ্যাঁ রে বেটি! তুই প্রতিদিন আদর দিলে প্রতিদিন এটাও বড় হবে।"
ধোন হাতাতে গিয়ে আব্বুর দুই পায়ের মাঝে ঝুলন্ত বলগুলি যখন হাতের নাগালে পেলাম তখন আরো কৌতুহল জাগলো। পেনিসের সাথে এই পিংপং বলের সম্পর্ক কি জানিনা কিন্তু নাড়তে ভালো লাগছে। কেমন তুলোর মত নরম অনুভূতি! আমি পেনিস আর বল দুটো নিয়ে মজা করতে লাগলাম।
বীচি দুটো নাড়তে নাড়তে পেনিসে চুমা খাচ্ছি, মুন্ডি চুষছি আর মুখ তুলে আব্বুর সেক্সুয়াল হাইপ দেখছি। আব্বু চোখ বুঁজে ইজি চেয়ারে পড়ে আছে। কিন্তু তার চেহারায় ক্ষণে ক্ষণে যে পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি তাতেই তার অনাবিল সুখের মাত্রা অনুভব করতে পারলাম। আমার খুব খুশি লাগছে কারণ আমি তার মেয়ে হয়ে এটাই চেয়েছি।
ছেলেদের লিঙ্গে বীর্যপাত হয় এটা সায়েন্সে পড়েছি। কিন্তু কিভাবে হয় আর হলেইবা কি হয় - এসব বিষয়ে কোন ধারণাই ছিল না! ফলে আব্বু যখন আমার মুখের ভিতরে ফচফচ করে একগাদা থকথকে, গরম ও সাদাটে বীর্যপাত করলো, তখন ঘটনার আকস্মিকতায় একদম ভড়কে গেলাম! গলার কাছে গরম কিছু ধাক্কা মারতেই ঝট করে পেনিসটা মুখ থেকে বাহির করে দিলাম!
অবাক হয়ে দেখলাম আব্বুর পেনিস থেকে ঝলক দিয়ে দিয়ে সাদা তরল বেরিয়ে আসছে। সতর্ক হবার আগেই ঘন তরল ছিটকে এসে আমার চিবুক আর স্তনে আছড়ে পড়লো। ঘন তরল কিছুটা মুখের ভিতরেও পড়েছিল। সেটা এখন আমার ঠোঁট বেয়ে গড়িয়ে নামছে। স্বাদটা কেমন বার্লির মত। আব্বুর দিকে তাকালাম। আব্বু খুবই আগ্রহ নিয়ে তখন আমার দিকে তাকিয়ে আছে।
একটু পরে, আমার অস্বস্তি কাটলে বীর্যপাতের ব্যাপারে আব্বু সবই খুলে বলে। শুনে খুবই মজা পেলাম যে, একবার শুরু হলে ছেলেরা কখনোই বীর্য্যপাত বন্ধ করতে পারে না। সবশেষে আব্বু জানালো, ওই সময় মনে হচ্ছিলো আম্মুই তার পেনিস চুষছে, এতটাই সুন্দর হচ্ছিল আমার চোষণ, তাই সাবধান হওয়ার কথা আব্বুর মনেই ছিলো না!
"তা বাবা, তোমরা কি এটা রেগুলার করতে?"
"হ্যাঁ, তোর আম্মু পেনিস চুষতে খুবই ভালো পছন্দ করতো। তাই প্রায় রাতেই লিঙ্গ চোষানো হতো।"
"হুম, আর এভাবে চুষে আম্মু তোমার ক্ষীর বের করে দিতো?"
"নাহ, ক্ষীর সবসময় না, মাঝে মাঝে বের করতো।"
"তা আম্মুর মুখের মধ্যেই তো ঢেলে দিতে, তাই না?", আমি তখনো বীর্য মাখানো পেনিস মুঠিতে ধরে আছি। আস্তে আস্তে পেনিসটা খিঁচে দিচ্ছি।
"হ্যাঁ রে বেটি, তা আর বলতে! তোর আম্মুর মুখেই ঢালতাম।"
"বেশ, তোমার যথন ভালো লাগে, তাহলে আমিও তোমার ক্ষীর এভাবে বের করে দিবো। যদিও আজ পুরোপুরি গিলতে পারলাম না বলে সরি, আব্বু।"
"আহারে, আবার সরি বলছিস কেন! তোর জীবনে প্রথমবার তো, তাই হয়তো তোর অপ্রস্তুত লেগেছে। কিছুদিন পরেই দেখবি তুই ক্ষীরের স্বাদের সাথে পরিচিত হয়ে যাবি। তখন পেনিসের ক্ষীর না খেয়ে তুই নিজেই ছাড়তে চাইবি না!"
আব্বুর বলা একথাটা যে কতবড় সত্য - সেটা আমি পরবর্তীতে নিজের যৌন জীবনে বুঝেছি! সেবারের পর থেকেই, আম্মুর মতো আমিও আব্বুর পেনিস চুষায় আসক্ত হয়ে পড়ি! এ পর্যন্ত অজস্রবার ওটা চুষে মাল বের করেছি। পেনিস নিয়ে খেলা, চুষা এবং সবশেষে মুখের ভিতর বীর্যপাত - এসব এখন বাবা মেয়ে দু'জনকেই অবিশ্বাস্য আনন্দের যোগান দেয়।
'ওরাল বা সিক্সটি-নাইন সেক্স' করার সময় আমি অনেকবার আব্বুর পেনিসের নির্যাস গিলে নিয়েছি। আব্বু বলে যে, আম্মুও নাকি সবসময় এটাই করতো! নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আম্মু বলতো - পুরুষ যত পরিণত হয়, তার বীর্য নাকি ততই পরিমাণে বেশি, ঘন ও মজাদার হয়! সে হিসেবে, আব্বুর মত মাঝবয়েসী পুরুষের লিঙ্গ চোষণেই নাকি মেয়েরা সবথেকে বেশি আনন্দ পায়!
ক্রমান্বয়ে, আমি এতটাই বীর্যের স্বাদ ভালোবাসি যে, মাঝে মাঝে আব্বু সঙ্গম শেষে আমার যোনীর গর্তে বীর্যপাত না করে আমার মুখ আর ঠোঁটে বীর্যপাত করতো! আমাকে রস খাইয়ে তৃপ্তি দিতে আব্বু-ও প্রবল আনন্দ পেতো! তো সে সব ভবিষ্যতের কথা থাক। চলমান ঘটনায় ফিরে আসা যাক।
বাথরুম থেকে মুখ ধুয়ে এসে দেখি, আব্বু চেয়ার ছেড়ে তার বিছানায় নগ্ন হয়ে শুয়ে আমার অপেক্ষা করছিল। আমি নগ্ন হয়ে দৌড়ে আব্বুর বিছানায় উঠে আব্বুকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়লাম।
আব্বু তখন হাত বাড়িয়ে রিমোট দিয়ে তার ঘরের লাইট নিভিয়ে নীল ডিম লাইট জ্বালালো ও রুমের বড় দুই টনের এসি ছেড়ে দিল। দু'জনে একটা পাতলা ব্ল্যাঙ্কেটের তলে ঢুকে গেলাম। হিমহিম ঠান্ডা ঘরে আম্মুর জায়গায় আমি আব্বুর সাথে রাত কাটাচ্ছি, একথা মনে পড়তেই আমার গায়ের লোমগুলো আবেশে কাঁটা দিয়ে উঠলো!
এদিকে, আব্বু তার গোব্দা ডান পা আমার নরম রানের উপর চাপিয়ে দিয়েছে। তার ডানহাত আমার নগ্ন স্তন, পেট, নাভি, তলপেট ভ্রমণ শেষে আমার কুমারী যোনিকেশে এসে স্থির হল! হাল আমলের মেয়ে বলে প্রতি সপ্তাহে একবার নারী দেহের গোপনাঙ্গে 'ভিট' লাগিয়ে চুল সাফ-সুতরো করি। এই এক সপ্তাহেই কুসুম-গরম যোনির চারপাশে পাতলা পশম গজিয়েছে! আমার যোনি কেশগুলো হাঁসের ছানার পশমের মতোই তুলতুলে নরম!
আব্বুর মোটা আঙ্গুলে আমার যোনি ঠোঁট ছুঁয়ে দিতেই শরীরটা চনমন করে উঠছে। আমি নিজেও জায়গাটা অনেকদিন নেড়েছি, কিন্তু আজকের অনুভূতি একেবারেই ভিন্ন! একজন সক্ষম পুরুষের হাত এই প্রথম আমার গোপনাঙ্গে পড়লো! মেয়ে হিসেবে আজ আমার জীবন ধন্য হল।
একটু পরেই আব্বু আমার দুই জঙ্ঘার মাঝে চলে এলো। এবার কী ঘটে আমি তার অপেক্ষায় আছি। যা ঘটলো সেটা অভাবনীয়! বাবা তার মুখ সমেত জিভটা সটান আমার যোনিতে ঠেকিয়ে ঠোঁট দিয়ে যোনি চেপে ধরতেই আমার সমস্থ শরীর মোচড় দিয়ে উঠলো!
কে জানতো, দেহে বিদ্যুৎ প্রবাহের এটা ছিলো কেবল শুরু! পরক্ষণেই অনুভব করলাম আব্বু যেন পুরো যোনী মুখের ভিতরে টেনে নিয়েছে। চুমুক পড়তেই কুমারী যোনী মূহুর্তের মধ্যে উষ্ণ রসপ্রবাহী নদীতে পরিণত হলো! আব্বু যোনীতে চুমুক দিয়ে সেই রস খেতে শুরু করলো। সলাৎ সলাৎ করে যোনি-রস আস্বাদন করে জানালো - আমার যোনীরস নাকি আম্মুর মতোই টেস্টি ও ইয়াম্মি! আমার যোনির গোলাপী ঠোঁটদুটোও নাকি বেশ রসালো, আইসক্রিমের মত সুস্বাদু!
আমি দুই জাঙের মাঝে যোনী ঠোঁট দুটোর ফোলাভাব অনুভব করতে পারছি। আব্বুর চুষাচুষিতে আমার যোনী ঠোঁট নিশ্চয় আরো গোলাপী আভা ধারণ করেছে! আব্বু সব যোনীরস চুমুক দিয়ে চেটেপুটে টেনে নিচ্ছে। প্রতিটা চুমুকে আমার দম আটকে আসছিল! অসহ্য সুখের আবহে আমার নগ্ন নিতম্ব ফোমের নরম বিছানা ছেড়ে বারবার শূন্যে লাফিয়ে উঠছে। আমি কামের আবেশে ফুঁপিয়ে উঠলাম যেন,
"আব্বুউউউউউউ ওওওওহহহহ মাগোওওওওওও উউউউউমমমম ইশশশশশশ আআআহহহহহ"
ফোঁপাতে ফোঁপাতে স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিক্রিয়ায় হাত বাড়িয়ে আব্বুর মাথার চুল খামচে ধরলাম। তীব্র উত্তেজনায় চিৎকার করে উঠলাম,
"আহহহহহহহহহহহ ওওওওওহহহহহ উঁউঁউঁউঁউঁহুঁহুঁহুঁহুঁ আঁআঁআঁআঁআঁহহহহহহ চাটো বাবা, তোমার ইচ্ছেমত চাটো উউউউমমমমম"
তারপরেই শরীর জুড়ে এমন এক সুখ অনুভব করলাম যার সাথে ইতোপূর্বে আমার কোন পরিচয় ছিলো না! ওটা শুরুহলো আমার যোনীর ভিতর থেকে, তারপর জলোচ্ছ্বাসের মতো সারা শরীরে আছড়ে পড়লো! মনে হলো আমি ডুবছি আর ভাসছি, ডুবছি আর ভাসছি! শরীরটা একসময় পালকের মতো হালকা হয়ে গেল। যোনি দিয়ে গরগল করে রস ছেড়ে আমি ভীষণ প্রশান্তি অনুভব করলাম। বুঝলাম, এটাই হলো প্রকৃত যৌনসুখ! নারী পুরুষের মধ্যে কামলীলায় যে প্রবল সুখের উৎপত্তি!
আমরা কেউ কোনো কথা বলেছি না। শুধুই শরীরে শরীরে ভাবের আদান-প্রদান চলছে। আব্বু আমার বুকের কচি মাখনের পিন্ড দুইটা নিয়ে খেলছিল। এবার যোনী, যোনী-কেশ নিয়ে নাড়াচাড়া করতে লাগলো। আব্বুকে ডেকে কামনামদির কন্ঠে শুধোই,
"কিগো আব্বু, কিছু বলছোনা যে?"
"খুকিমণিরে, আমার বুকের মাঝে অনেক কষ্ট জমেছিলো রে, মা। সেখানে এখন শুধুই শান্তি আর শান্তি! এই সুখ প্রকাশের ভাষা জানা নেই রে!"
"আব্বু, তোমার ওই হাসিমুখ দেখে আমারও খুব ভালো লাগছে। আমি সবসময় তোমাকে এমন হাসিখুশি দেখতে চাই গো, বাবা!"
আব্বুর পোনিস আমার নরম শরীরে ঠেকে আছে। ওটা মুঠিতে শক্ত করে ধরলাম। রাজদণ্ডটা নেতিয়ে কেমন ল্যাকপ্যাক করছিল! আমি আস্তে আস্তে টিপে, কচলে সেটাকে আবার সতেজ করতে থাকলাম ও ফিসফিস করে বললাম,
"বাবা, তুমি বলেছিলে আমাকে সঙ্গম শেখাবে। তা এখন শেখাও না?"
"একদিনেই সব শিখে ফেলতে চাস, খুকি? আজকে থাক, আজ অনেক হয়েছে। আরেকদিন শেখাবো।"
"কি! মেয়ের সাথে খুব দুষ্টুমি হচ্ছে, না? ওসব ছেঁদো কথা আমি শুনছি না! আমি আজই শিখতে চাই, এখনই শিখতে চাই। ব্যস!"
তখন পৃথিবীর সবকিছুর বিনিময়ে হলেও নিজের কুমারী যোনীর ভিতর বাবার মোটা পেনিস নেয়ার জন্য আমি উদগ্রীব হয়ে আছি! আব্বুকে তাতিয়ে দিতে তাকে আরো ইনসিস্ট করতে লাগলাম,
"প্লিজ আব্বু, এবার আমাকে সঙ্গম শেখাও। একবার শিখে গেলে দেখো সারা জীবন তোমাকে কতটা সুখে রাখি আমি। আম্মুর চেয়েও বেশি সুখ দেবো তোমায়, প্রমিজ বাবা।"
আব্বু আমার আবদার আর ফেলতে পারলো না! মুখে যাই বলুক, আব্বুর নিজেরও তখন যৌন সঙ্গমের তৃপ্তি উপভোগ করা প্রয়োজন। আর কত রতি অভুক্ত থাকবে তার পৌরুষ! যথেষ্ট হয়েছে, এবার কন্যার সাথে সঙ্গমসুধা উপভোগ করার পালা!
আমি আবার লম্বা পেনিস চুষছি। আব্বু যোনী চুষতে চুষতে আমাকে সঙ্গম শেখাচ্ছে। পরে জেনেছি, এভাবে বিপরীতমুখী হয়ে একে অন্যের জননাঙ্গ চোষার এই টেকনিককে 'সিক্সটি-নাইন ওরাল সেক্স' বলে। আম্মুর খুবই ফেভারেট সেক্স ছিলো এটা! আব্বু এক্সপার্ট যৌন শিক্ষকের মতো আমাকে সঙ্গমের প্রথম ধাপ হাতে-কলমে শেখাচ্ছিল। চোষণের মাঝেই হঠাৎ জিজ্ঞেস করি,
"আব্বুউউউ আম্মুর সাথে কি তুমি প্রতিদিনই সেক্স করতে?"
"উমম, কঠিন প্রশ্ন করলি, মা! যেদিন বৃষ্টি হতো সেদিন সেক্স করতাম, আবার যেদিন বৃষ্টি হতো না সেদিনও তোর মার সাথে সেক্স করতাম!"
যোনি চুষতে চুষতে আব্বু মিচকে হাসি দিয়ে জানায়। আব্বুর এমন দুষ্টু উত্তর শুনে আমি শরীর কাঁপিয়ে খিলখিল করে হাসতে লাগলাম। আমার হাসিতে আব্বুও যোগ দিলো।
"আচ্ছা বাবা, আম্মুর সেক্স কি খুবই বেশি ছিলো?"
"হ্যাঁরে, তোর মা একটা 'সেক্স বম্ব' ছিল! একদম এই ছোট্ট দুষ্টুটার মতো! তুই একেবারে তোর আম্মুর মত হয়েছিস!"
বলে, আব্বু সজোরে যোনীতে চুমু খেলো। চটাশ চটাশ করে আমার পাছার দাবনা দুটোয় চড়-থাপ্পড় বসালো।
"তুমি কি আম্মুকে সামলাতে পারতে?"
"এই পাঁজি, তুই আব্বুকে কী মনে করিস, আঁ?! সামলাতে পারতাম কীনা এখনি দেখাচ্ছি তোকে, দাঁড়া!"
বাংলা চটি পড়ুন, ঠাকুরদা'র সেরা চটির সাথেই থাকুন