Thread Rating:
  • 39 Vote(s) - 3.21 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
Adultery বিশুদ্ধ আরাধ্যা ( এক গৃহ বধূর কাহিনী )
#1
Heart 
আমি এই সাইটে অনেক দিন থেকে গল্প পড়েছি । এই সাইটে অনেক ভালো ভালো লেখক আছে , উনাদের গল্প অনেক বার পড়েছি তাই আমার লেখার মধ্যে উনাদের লেখার কিছু গল্পের সাথে মিল থাকতে পারে, কিছু ভাষার মিল থাকতে পারে । 

(আরাধ্যা - পার্ট ১ )


আমাদের সমাজে বিভিন্ন ধর্মের ,বিভিন্ন জাতির লোক আছে । টাকার বিচারে সমাজে তিন ধরনের লোক পাওয়া যায় উচ্চবিত্ত , মধ্যবিত্ত আর নিম্ন বিত্ত। মধ্যবিত্ত রা জীবনের এমন একটা পর্যায়ে থাকে, যেখানে তারা না পারে নিম্নবিত্তদের মত থাকতে আর না পারে উচ্চবিত্ত দের মত । তাদের সারাজীবন কেটে যায় এই ভেবেই যে কিভাবে টাকার লোন পরিশোধ করতে হবে, এমনি একটি মধ্যবিত্ত পরিবার নিয়ে গল্প আমার । গল্পটা অনেক বড়ো হবে , প্রথম দিকে সেক্স কম থাকবে , আর যখন থাকবে অনেক থাকবে  ।


মোবাইলে অ্যালার্ম বাজার আগেই  ঘুম ভাঙলো অমর মুখার্জির , ঘুম থেকে উঠে মোবাইল হাতে নিয়ে অ্যালার্ম বন্ধ করে জানালার দিকে তাকিয়ে দেখল ভোরের আলো পর্দার ফাঁক দিয়ে ঘরে ঢুকছে । অমর পাশে দেখলো তার স্ত্রী এখনো ঘুমিয়ে আছে তাকে না জাগিয়ে সে বাথরুমে চলে গেল । 
অমর মুখার্জির এখন বর্তমান বয়স ৪০, সে কোলকাতার এক প্রাইমারি স্কুলের টিচার , কলকাতাতে নিজের আদি বাড়ি আছে , তার বাবা মা কেউ নেই । 
অমর এর সকালে প্রতিদিন হাঁটার অভ্যাস আছে , সে বাথরুম থেকে বের হয়ে সে ট্রাক সুট আর ট্রাক টি শার্ট পরে তার স্ত্রীকে ডেকে বললো, আরু আমি এখুনি আসছি হেঁটে তুমি ওঠো 
আরাধ্যা ঘুম জড়ানো মুখে বলল ঠিক আছে । 
অমর ঘর থেকে বেরিয়ে দূরে একটা মাঠ আছে সেখানে সকালে অনেক লোকই হাটাহাটি করে, আসলে অমর এর হার্টের প্রবলেম আছে তাই ডাক্তার ওকে হাঁটার পরামর্শ দিয়েছে  । 
অমর বেরিয়ে যাওয়ার পর চোখ খুলে জানালার দিকে তাকিয়ে আছে আরাধ্যা সে বিছানা থেকে উঠে জানালার পর্দা খুলতেই তার চোখে পড়ল ভোরের সেই লাল আলো । 
আরাধ্যা মুখার্জি , বয়স ২৮ আজ থেকে ৬ বছর আগে অমর আর আরাধ্যার বিয়ে হয় । তাদের অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ হলেও তারা একে অপরকে অনেক ভালো বাসে আর সম্মানও করে । আরাধ্যা কে ভালো বেসে আরু বলে ডাকে । আরাধ্য মুখার্জি অনেক সুন্দরী এক মহিলা বেশি হাইট নেই ৫'২" , তার  মুখ যেনো কোনো মায়াবী অপ্সরার মত , পটল চেরা চোখ , কোমর পর্যন্ত লম্বা কালো চুল , উন্নত স্তন যুগল আর উল্টানো কলসির মত পাছা যেনো তাকে আরো সুন্দর করে তুলেছে  । 
অমর আর আরাধ্যার এক মাত্র ছেলে বিজয় , বয়স এখন মাত্র ৪ , শহরের একটা দামী প্রাইভেট স্কুলে পড়ে । প্রতিদিন ৭ টার সময় স্কুল বাস এসে নিয়ে যায় । 
আরাধ্যা জানালা টা পুরো খুলে দিয়ে সে বাথরুমে ঢুকে সে তার নাইটি , রাত্রে পরা প্যানটি আর ব্রাটা খুলে সে বালতি থেকে ঠান্ডা জল গায়ে নিয়ে যেনো আলাদা এক শিহরণ । আরাধ্যা ফ্রেশ হয়ে বের হয়ে । 
আরাধ্য :- ইশ অনেক সময় হয়ে গেল আর এখনো এলো না কথা গুলো নিজের মধ্যে মধ্যে বলতে সে বেডের পাশে বসে তার ছেলের মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে ডাকলো বাবু ওঠো সোনা স্কুলে যেতে হবে । 
বিজয় কোনোমতে চোখ খুলে বললো মা আজ স্কুলে যাবো না প্লিজ 
আরাধ্যা জানে এই কথা গুলো তার ছেলে প্রতিদিন বলে । 
আরাধ্যা:- সোনা ঘুম থেকে ওঠো বাবা একটু পরেই পৌঁছাবে , 
বিজয় ঘুম থেকে উঠলো । 
আরাধ্যা তাকে ফ্রেশ করিয়ে স্কুল ড্রেস পরিয়ে দিল । 
অমর বাবু বাড়িতে এসে আরাধ্যার হাতে বাজারের থলি টা দিয়ে হাতে দিয়ে 
    অমর :- আজ একটু লেট হয়ে গেল গো , আসলে মার্কেট এ অনেক ভিড় ছিল 
আরাধ্যা বাজারের ব্যাগ নিয়ে কিচেন এ গিয়ে ব্যাগ  থেকে পাউরুটি আর দুধ বের করে গরম করতে  
আরাধ্যা :- হম গো, ঠিক আছে বেশি লেট হয় নি , একটু হেসে বললো তোমার ছেলে বলছে স্কুলে যাবে না 
অমর তখ  ডাইনিং রুমে সোফাতে বসে পেপার পড়ছিল , সে বিজয়ের কাছে গেল  , তাকে কোলে নিয়ে ডাইনিং রুমে সোফায় বসে বললো কই খাবার দাও আমাদের 
আরাধ্যা:- সে গরম দুধ আর পাউরুটি নিয়ে তাদের কাছে বসে 
  বাবু এখন থেকে নিজের হাতে খাবে 
বিজয় কিছু না বলে তার বাবার হাত থেকে খাবার খেতে লাগলো এমন সময় স্কুল গাড়ির হর্ন , 
অমর তাকে তাড়া তাড়ি কোলে তুলে স্কুল বাসে চাপিয়ে দিল আর হাসি মুখে বাই করে ঘরে এসে দেখলো , 
আরাধ্যা আবার কিচেন রুমে , সে কিচেন এ ঢুকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলো আরাধ্যা কে , অমর এর হাত তার সুন্দরী স্ত্রীর পেটে আছে আর তার কোমর আরাধ্যার নরম পাছায় ঘষা খাচ্ছে । 
অমর :- কি গো !! এখনো রেগে আছো নাকি 
আরাধ্যা :- রেগে থাকলেই বা কি তোমার সে তাদের জন্য রুটি বানাচ্ছে 
অমর:- আরু !!  আর কিছু না বলে সে তার স্ত্রীকে ছেড়ে ডাইনিং এ চলে এলো ।
আরাধ্যা একবার পিছন দিকে তাকিয়ে রেগে তারপর হেসে খাবার টা অমর কে এনে দিল । 
অমর খাবার খেতে শুরু করলে সেই সময় আরাধ্যার ফোন বেজে উঠলো , আরাধ্যা রুমে গিয়ে ফোন তুলে কথা বলতে শুরু করলো , অমর শুনতে চেষ্টা করলেও পেলো না ।
আরাধ্যা হালকা রাগে রুম থেকে বেরিয়ে 
আরধ্যা:- অমর যে চাকরি টা আমি পেতাম সেটা অন্য কাউকে দিয়ে দিয়েছে , নাও এবার খুশি তো। 

অমর:-     কথা টা শুনে খুশি হলেও বউয়ের সুন্দর মুখের দিকে তাকিয়ে, আরু !!!  দেখলে তো তুমি তোমার জন্য আরাধনা করতে যেনো চাকরি হয়ে যায়, কিন্তু ভগবান আমার কথা শুনলো 

আরাধ্যা:- সোফা থেকে কিছু দূরে চুপ করে দাঁড়িয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে , হম বলে সে রুমে এসে চুপ করে বসে রইল 

অনেক দিন থেকেই আরাধ্যা চাকরি করতে চাইছে, স্বামীকে ফিনান্সিয়াল হেল্প করতে চাইছে , কিন্তু অমর মানা করে বলে ঘরের মেয়েদের কাজ করতে নেই তাই  নিয়ে এত রাগ আরাধ্যার 

অমর খাবার খেয়ে , প্লেট কিচেন এ রেখে রুমে এসে পাশে বসে 


অমর :- আরু, 
          অমর তার একটা হাত তার স্ত্রীর কাধে রেখে ,  
প্লিজ তুমি এভাবে থেকো না , আচ্ছা তুমি হেল্প করতে চাও তো ঠিক আছে তুমি আমাদের পাড়ার ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের পড়িয়ে দেবে আর নাচ ও শিখিয়ে দেবে 

আরাধ্যা :- একটু হ্যাপি হয়ে অমর দিকে ঘুরে 
              তাহলে ঠিক আছে আমি এটাই করবো, বাহ দারুন আইডিয়া  , 
              আরাধ্যা তার নরম গোলাপি রসালো ঠোঁট দিয়ে অমর এর গালে বসিয়ে দিল 

অমর :- সুন্দরি স্ত্রীর কাছে চুমু পেয়ে খুশি হয়ে
         তুমি হ্যাপি হলেই আমিও হ্যাপি, আচ্ছা এখন ছাড়ো স্কুলের জন্য লেট হয়ে যাবে । 
  
আরাধ্যা অমর কে ছেড়ে তাদের সবার ময়লা কাপড় বালতিতে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে রেখে দিল ভিজে অবস্থায় । 
অমর স্কুলের জন্য বেরিয়ে গেলো , ঘরে একা হয়ে গেল, বিজয় ও সেই ১১ টার সময় আসবে । 

অমর স্কুলে এসে ছোটদের সরকারি স্কুল এখানে ভালো পড়াশোনা হয় না তাই অমর স্কুলে এসে এক প্রকার টাইম পাস করতেই আসে ।
   আরাধ্যা রান্না করার সময় দেখলো হলুদ নেই ,আর এখন বাড়িতে কেউ নেই তাই সে ফোন দিল , 

আরাধ্য :- হ্যালো !! কাকু , আমি আরাধ্যা বলছি !! 
 
ফোনের ওপর থেকে ,
রাজু কাকা :- হম , আরাধ্যা বলো!!  ( রাজু কাকার বয়স ৫৫ এর বেশি, দোকানে কোনো মহিলা এলে তাদের কে নিজের নোংরা চোখ দিয়ে যেনো ''. করে )  আরাধ্যার মিষ্টি গলা শুনে রাজু কাকার ভালো লাগলো 

আরাধ্যা:- কাকু হলুদ শেষ হয়ে গেছে , কাউকে দিয়ে একটু পাঠিয়ে দাও না, খাতায় লিখে নেবে 

রাজু কাকা :-  একটু হতাশ হয়ে তাহলে এখন আসবে না এলে একটু দেখতে পেতাম অমর এর সুন্দরী বউ টাকে
      ওহ!! এখন তো দোকানে আমি একা আছি বৌমা , ছোটু এলে ওকে পাঠিয়ে দিচ্ছি , 
  বৌমা আজ কি রান্না করছ ?  
আরাধ্যা আর কোনো কথা না শুনে ফোন টা কেটে দিলো, আরাধ্যা জানে যে রাজু কাকা কেমন । 
 ফোন কেটে গেলেই রাজু কাকা মনে মনে বললো, আহহ মাগীর কি সুন্দর গলার আওয়াজ ,জানি না কবে দেখতে পাবো , উফফ যেমন দুধ তেমন পাছা , 
ছোটু পাশেই ছিল সে শুনলো , যে তাকে আরাধ্যার বাড়িতে যেতে হবে । ছোটু র বয়স ১৬ হবে । সে হলুদের একটা প্যাকেট নিয়ে আরাধ্যার বাড়ির দিকে যেতে লাগলো .......

আরাধ্যা তখন একটা সবুজ রঙের নাইটি , চুল গুলো খোলা নাইটির ভিতরে ব্রা প্যানটি পরা ছিল । ঘরের বেল এর আওয়াজ শুনে হাসি মুখে দরজা খুলে দেখল ছোটু দাড়িয়ে আছে । 


আরাধ্যা :- ছোটু , 

ছোটু তখন আরাধ্যা কে পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখে উন্নত বুক দেখছে , আরাধ্যার কথা শুনে 
 ছোটু :- হম, বৌদি এই নাও প্যাকেট টা , 
           হলুদ প্যাকেট টা হাতে দেওয়ার সময় , ইচ্ছে করে নিচে ফেলে দিল, 
    সরি সরি, বৌদি আমি ভাবলাম তুমি ধরবে । 
  ছোটু দাড়িয়ে আছে । 

আরাধ্যা:-    (একটু বিরক্ত হয়ে ) কি যে করো , ছোটু !!! 
      আরাধ্যা একটু নিচু হয়ে প্যাকেট তুলতে গেলে নাইটি টা বুকের কাছে অনেক টা দেখা যাচ্ছে, হাত দিয়ে ঢেকে প্যাকেট তুললেও , ছোটু আরাধ্যার শরীরের বাঁক , নাইটির ফাঁক দিয়ে ব্রা হালকা দেখতে পেলো । 
 প্যাকেট তুলে নিয়ে ,  
          ঠিক আছে ছোটু , বলে দরজা লাগিয়ে , কিচেন এসে মনে মনে ভাবতে লাগলো, রাজু কাকার বয়স যেমন বেশি তেমন খারাপ লোক, আর এদিকে ছোটুর বয়স ১৭ হবে সে আমার শরীর , ইশ 

একটা মধ্যবিত্ত পরিবার , সুখী পরিবার নাকি সুখে থাকার অভিনয় ,  এটা জাস্ট ইন্ট্রো 
To be continued 
Like Reply
Do not mention / post any under age /rape content. If found Please use REPORT button.


Messages In This Thread
বিশুদ্ধ আরাধ্যা ( এক গৃহ বধূর কাহিনী ) - by অন্য জগৎ - 03-03-2023, 08:28 AM
RE: আরাধ্যা - by ronylol - 03-03-2023, 10:28 AM
RE: আরাধ্যা - by Sadhasidhe - 03-03-2023, 12:28 PM
RE: আরাধ্যা - by Dushtuchele567 - 03-03-2023, 02:26 PM
RE: আরাধ্যা - by Dushtuchele567 - 03-03-2023, 03:10 PM
RE: আরাধ্যা - by chndnds - 03-03-2023, 06:59 PM
RE: আরাধ্যা - by Dushtuchele567 - 04-03-2023, 11:14 AM



Users browsing this thread: 1 Guest(s)