19-03-2022, 07:33 PM
প্রায় তিন বছর পর আজ ঢাকায়। সন্ধ্যায় সৈয়দপুর এয়ারপোর্ট এ ফ্লাইটে চড়ে রাত ৮ঃ৩০ এ ঢাকায় নামলাম। একটা কাজের জন্যই হঠাৎ ঢাকায় আসা। যদিও কাজটা ঘন্টা দুয়েকের কিন্তু দুদিন অন্তত থাকবো ঠিক করে আসছি। এর মুল কারণ নাদিয়া।
আচ্ছা নিজের পরিচয়টা দেই। আমি পূলক। পুরো নাম ইমরান মাহতাব (পূলক)। বয়স ৩৪। বিবাহিত। বউ হুমি। হুমায়রা জান্নাত (৩১)। এক রাজকন্যা। বয়স ২ বছর। আর নাদিয়া।। কে নাদিয়া!! বলা যেতে পারে এক্স গার্লফ্রেন্ড। আমার প্রথম ভালোবাসা। আমার জীবনে বিশেষ একজন। জীবনের বিশেষ অধ্যায়। নাদিয়ার বিয়ে হওয়ার প্রায় সাত বছর। ওর একটা ছেলে চার এর উপর বয়স। এই সাত বছরে নাদিয়ার সাথে বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে বা আত্মীয়ের বাসায়। যশোরে এক রিলেটিভের বিয়েতে নাদিয়া গিয়েছিল তখন মে বি ওর বেবির বয়স ৭-৮ মাস। আমিও গিয়েছিলাম। ৪-৫ টা দিন সবাই মিলে আনন্দ করেছি। এটা আমার বিয়ের ২-৩ মাস আগের কথা। কিন্তু এবার নাদিয়ার কেনো জানি বিশেষ ভাবে দেখা করার জন্য বলেই যাচ্ছিলো বারবার। ঠিক করে বলেও না কারণ টা। কাল সকালের দিকে আসবে বলেছে দেখা করতে। আমি সাধারণত ঢাকায় আসলে রিলেটিভ বা কোনো বন্ধুর বাসায় উঠি বা বলা ভালো বাধ্য হই উঠতে। নাহলে সেই প্যানপ্যানানি আমাদের তো পর মনে করো। বন্ধুরা একটু চাটাচাটি করে। কিন্তু নাদিয়ার কথায় এবার আমি হোটেলে উঠছি। খুব অবাক হইছি। যখন সে বলছে আমার হোটেল রুমেই আসবে দেখা করতে। আবার সারাটা দিন কোনো কাজ রাখতে বারন করছে। একটু ফান করে বলতে যাচ্ছিলাম, সারাদিন লাগবে!!! তার আগে নিজেই বলে দিছে উল্টোপালটা চিন্তা যেনো না করি। নিজেই বলছে নাদিয়া এতটাও চেঞ্জ হয় নাই যে হোটেলে শোবার জন্য দেখা করতে চাইছে।
কি হলো মেয়েটার যে তাই ভাবছি রুমে শুয়েশুয়ে। রাত প্রায় একটা বাজছে। মেসেঞ্জারে মেসেজ আসলো ১১ টার মধ্যে পৌছে যাবো। ফোন যেনো সাইলেন্ট না রাখি। আর যেন এখন টেক্সট না করি আমি। হঠাৎ করেই নাদিয়ার সাথে যখন পুরোদমে প্রেম চলছে তখনকার একটা ঘটনা ভেসে উঠলো চোখের সামনে।
আচ্ছা নিজের পরিচয়টা দেই। আমি পূলক। পুরো নাম ইমরান মাহতাব (পূলক)। বয়স ৩৪। বিবাহিত। বউ হুমি। হুমায়রা জান্নাত (৩১)। এক রাজকন্যা। বয়স ২ বছর। আর নাদিয়া।। কে নাদিয়া!! বলা যেতে পারে এক্স গার্লফ্রেন্ড। আমার প্রথম ভালোবাসা। আমার জীবনে বিশেষ একজন। জীবনের বিশেষ অধ্যায়। নাদিয়ার বিয়ে হওয়ার প্রায় সাত বছর। ওর একটা ছেলে চার এর উপর বয়স। এই সাত বছরে নাদিয়ার সাথে বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে বা আত্মীয়ের বাসায়। যশোরে এক রিলেটিভের বিয়েতে নাদিয়া গিয়েছিল তখন মে বি ওর বেবির বয়স ৭-৮ মাস। আমিও গিয়েছিলাম। ৪-৫ টা দিন সবাই মিলে আনন্দ করেছি। এটা আমার বিয়ের ২-৩ মাস আগের কথা। কিন্তু এবার নাদিয়ার কেনো জানি বিশেষ ভাবে দেখা করার জন্য বলেই যাচ্ছিলো বারবার। ঠিক করে বলেও না কারণ টা। কাল সকালের দিকে আসবে বলেছে দেখা করতে। আমি সাধারণত ঢাকায় আসলে রিলেটিভ বা কোনো বন্ধুর বাসায় উঠি বা বলা ভালো বাধ্য হই উঠতে। নাহলে সেই প্যানপ্যানানি আমাদের তো পর মনে করো। বন্ধুরা একটু চাটাচাটি করে। কিন্তু নাদিয়ার কথায় এবার আমি হোটেলে উঠছি। খুব অবাক হইছি। যখন সে বলছে আমার হোটেল রুমেই আসবে দেখা করতে। আবার সারাটা দিন কোনো কাজ রাখতে বারন করছে। একটু ফান করে বলতে যাচ্ছিলাম, সারাদিন লাগবে!!! তার আগে নিজেই বলে দিছে উল্টোপালটা চিন্তা যেনো না করি। নিজেই বলছে নাদিয়া এতটাও চেঞ্জ হয় নাই যে হোটেলে শোবার জন্য দেখা করতে চাইছে।
কি হলো মেয়েটার যে তাই ভাবছি রুমে শুয়েশুয়ে। রাত প্রায় একটা বাজছে। মেসেঞ্জারে মেসেজ আসলো ১১ টার মধ্যে পৌছে যাবো। ফোন যেনো সাইলেন্ট না রাখি। আর যেন এখন টেক্সট না করি আমি। হঠাৎ করেই নাদিয়ার সাথে যখন পুরোদমে প্রেম চলছে তখনকার একটা ঘটনা ভেসে উঠলো চোখের সামনে।