15-11-2021, 11:41 AM
আচ্ছা, সৃজিতের আসছে পুজোয় নতুন সিনেমার স্ক্রিপ্ট রেডি হয়ে গেছে। কোরোনার প্রেক্ষাপটে, অদ্বিতীয় পুরুষ। গল্পটা ছোট ক’রে অনেকটা এরকম।
দেবাশীষ (যীশু সেনগুপ্ত) বিদেশে চাকরি করে। অফিস থেকে ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে বলায় সে কোলকাতায় চ’লে আসে। আসার সময় সব জমানো টাকা খরচ ক’রে বউ অনামিকার (সোহিনী সরকার) জন্য একটা হীরের আংটি কেনে। এদিকে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ধুয়ে অনামিকার অনামিকায় হাজা হয়ে গেছে। সে হীরের আংটি পরতে পারে না। ফলে তীব্র অশান্তি হয় আর দেবাশীষ এই লক ডাউনের মধ্যেই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যায়। পুরো ব্যাপারটা অনামিকার বাবা (বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী) একটা রকিং চেয়ারে ব’সে আনন্দবাজার পত্রিকা পড়তে পড়তে লক্ষ্য ক’রে ও মেয়েকে বলে যে লক ডাউন উঠে গেলেই সেলিকল এনে দেবে।যাতে মেয়ের হাজা ও জামাইয়ের চুলকুনি দুটোই কমে। রাস্তায় দেবাশীষের সঙ্গে ছোটবেলার বন্ধু পিন্টুর (রুদ্রনীল ঘোষ) দেখা হয়। সে বলে, তা ব’লে কী বন্ধু আমরা মদ খাব না, আমরা খাব না মদ? এই ব’লে সে দেবাশীষকে নিয়ে যায় সি আর দাস আভিন্যুর একটা আন্ডারগ্রাউন্ড ঠেকে। সেখানে দেবাশীষের সঙ্গে আলাপ হয় রিনা বেজ নামে এক উদ্ভিন্ন যৌবনা নার্সের (স্বস্তিকা মুখার্জী)। রিনার সঙ্গে রাত কাটিয়ে দেবাশীষ বুঝতে পারে যে রিনা ভোরবেলায় তার আন্ডারপ্যান্ট চুরি ক’রে পালিয়েছে। এদিকে রিনার মাথায় তখন একটাই চিন্তা। মাস্ক পাওয়া যাক বা নাই যাক, যে করেই হোক তাকে বাঁচাতে হবে কোরনায় আক্রান্ত বাঙালির শেষ জিনিয়াস, অদ্বিতীয় পুরুষ বিপ্লব সেনগুপ্তকে (অঞ্জন দত্ত)। বিপ্লব সেনগুপ্ত যে কিনা একাধারে প্রাক্তন নকশাল, ক্ষ্যাপা*দা ও গে, সে আজ গোল ফ্রেমের কালো চশমা আর বাথরোব্ পরে হাসপাতালে বেডে শুয়ে ভাট বকছে! ওদিকে দেবাশীষ আন্ডারপ্যান্টের খোঁজ করতে করতে পিন্টুর সাহায্যে রিনার হাসপাতালে এসে যখন পৌঁছয়, তখন রিনা ক্লোরোকুইনের সাথে কোকেন মিশিয়ে মৃতপ্রায় বিপ্লবকে চার্জ করতে যাচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে আন্ডারপ্যান্ট বিহীন দেবাশীষকে দেখে বিপ্লব আবার জেগে ওঠে। আর তখনি দেবাশীষের নজর পরে রিনার মাস্কের ওপর। এবং তাকে চোর ভেবে সে যে কত বড় ভুল করতে চলেছিল তা বুঝতে পারে।
অদ্বিতীয় পুরুষ নিয়ে টলি পাড়ায়-
“অঞ্জনদার রোলটা করতে পারলে অভিনেতা হিসেবে অনেকটা সমৃদ্ধ হতাম।” — বুম্বাদা
“সৃজিতকে আমি ফোন ক’রে বলেছি। বিয়ের পর তোর কাজ অনেক ম্যাচিওর করেছে।”— রিনাদি
“আমি তো কিছুতেই বুঝতে পারছিনা প্রোজেক্টায় আমি নেই কেন।”— পরম
“বললাম তো, মানিক জেঠুর নায়কের পরে বাংলা সিনেমায় এরকম লেয়ারড ক্যারেক্টার বিল্ডাপ আমি অন্তত দেখিনি!”— অপুদা
দেবাশীষ (যীশু সেনগুপ্ত) বিদেশে চাকরি করে। অফিস থেকে ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে বলায় সে কোলকাতায় চ’লে আসে। আসার সময় সব জমানো টাকা খরচ ক’রে বউ অনামিকার (সোহিনী সরকার) জন্য একটা হীরের আংটি কেনে। এদিকে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ধুয়ে অনামিকার অনামিকায় হাজা হয়ে গেছে। সে হীরের আংটি পরতে পারে না। ফলে তীব্র অশান্তি হয় আর দেবাশীষ এই লক ডাউনের মধ্যেই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যায়। পুরো ব্যাপারটা অনামিকার বাবা (বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী) একটা রকিং চেয়ারে ব’সে আনন্দবাজার পত্রিকা পড়তে পড়তে লক্ষ্য ক’রে ও মেয়েকে বলে যে লক ডাউন উঠে গেলেই সেলিকল এনে দেবে।যাতে মেয়ের হাজা ও জামাইয়ের চুলকুনি দুটোই কমে। রাস্তায় দেবাশীষের সঙ্গে ছোটবেলার বন্ধু পিন্টুর (রুদ্রনীল ঘোষ) দেখা হয়। সে বলে, তা ব’লে কী বন্ধু আমরা মদ খাব না, আমরা খাব না মদ? এই ব’লে সে দেবাশীষকে নিয়ে যায় সি আর দাস আভিন্যুর একটা আন্ডারগ্রাউন্ড ঠেকে। সেখানে দেবাশীষের সঙ্গে আলাপ হয় রিনা বেজ নামে এক উদ্ভিন্ন যৌবনা নার্সের (স্বস্তিকা মুখার্জী)। রিনার সঙ্গে রাত কাটিয়ে দেবাশীষ বুঝতে পারে যে রিনা ভোরবেলায় তার আন্ডারপ্যান্ট চুরি ক’রে পালিয়েছে। এদিকে রিনার মাথায় তখন একটাই চিন্তা। মাস্ক পাওয়া যাক বা নাই যাক, যে করেই হোক তাকে বাঁচাতে হবে কোরনায় আক্রান্ত বাঙালির শেষ জিনিয়াস, অদ্বিতীয় পুরুষ বিপ্লব সেনগুপ্তকে (অঞ্জন দত্ত)। বিপ্লব সেনগুপ্ত যে কিনা একাধারে প্রাক্তন নকশাল, ক্ষ্যাপা*দা ও গে, সে আজ গোল ফ্রেমের কালো চশমা আর বাথরোব্ পরে হাসপাতালে বেডে শুয়ে ভাট বকছে! ওদিকে দেবাশীষ আন্ডারপ্যান্টের খোঁজ করতে করতে পিন্টুর সাহায্যে রিনার হাসপাতালে এসে যখন পৌঁছয়, তখন রিনা ক্লোরোকুইনের সাথে কোকেন মিশিয়ে মৃতপ্রায় বিপ্লবকে চার্জ করতে যাচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে আন্ডারপ্যান্ট বিহীন দেবাশীষকে দেখে বিপ্লব আবার জেগে ওঠে। আর তখনি দেবাশীষের নজর পরে রিনার মাস্কের ওপর। এবং তাকে চোর ভেবে সে যে কত বড় ভুল করতে চলেছিল তা বুঝতে পারে।
অদ্বিতীয় পুরুষ নিয়ে টলি পাড়ায়-
“অঞ্জনদার রোলটা করতে পারলে অভিনেতা হিসেবে অনেকটা সমৃদ্ধ হতাম।” — বুম্বাদা
“সৃজিতকে আমি ফোন ক’রে বলেছি। বিয়ের পর তোর কাজ অনেক ম্যাচিওর করেছে।”— রিনাদি
“আমি তো কিছুতেই বুঝতে পারছিনা প্রোজেক্টায় আমি নেই কেন।”— পরম
“বললাম তো, মানিক জেঠুর নায়কের পরে বাংলা সিনেমায় এরকম লেয়ারড ক্যারেক্টার বিল্ডাপ আমি অন্তত দেখিনি!”— অপুদা