15-11-2021, 11:31 AM
ফোটকে দা এক তোতলা মেয়েকে বিয়ে করেছে, ফুলশয্যার পরের দিন সবাই এক সাথে বসে গল্প করছে, শুধু ফোটকে দা বউকে কি একটা বলে কাজে বেরিয়ে গেলো।
ননদ: ও বৌদি কাল রাতে কি হলো?
বৌদি: তোমার দাদা সারা রাত আমায় চু চু চু চু...
ননোদ: আরে আরে থামো থামো, সবাই আছে যে?
বৌদি: আরে ধুর, সারা রাত ধরে চু চু চুল বেঁধে দিয়েছে।
ননোদ: উফ্, তুমি না? ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন, যাই হোক, কাজে যাওয়ার সময় দাদা কি বোলে গেলো তোমায়?
বৌদি: বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢো ঢো....
ননোদ: উফ্, থামো থামো, সবাই আছে যে?
বৌদি: আরে ধুর, তোমার দাদা বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢোকার কোনো ঠিক নেই, বাড়ি ফিরতে দে দে দেরি হতে পারে।
ননদ: উফ্, তুমি না?
রাতে ফোটকে দা বাড়ি ফিরলো, শাশুড়ি বললেন..
বৌমা, রান্না ঘরে যাও, রান্নাটা বসিয়ে দাও।
বৌমা: রান্না ঘরে যা আ আবো না, ওখানে আমায় একা পে পে পেয়ে আপনার ছে এ এ লে আমায় খুব টি টি টি টি...
শাশুড়ি: ইস, চুপ করো, তোমার শশুর মশাই আছে গো!
বৌমা: আরে ধুর, রান্না ঘরে একা পে এ য়ে আমায় খুব টি টি টিটকিরি দেবে, রান্না করতে পারি না বোলে।
শাশুড়ি: উফ, তুমি না? থাক বাপু তোমায় কিছু করতে হবে না, তুমি চুপটি করে বসে থাকো মা।
বৌমা: বসে থাকার উ উ উ উপায় আছে মা?
শাশুড়ি: কেনো? বসে থাকতে পারবে না কেনো?
বৌমা: ছোট দেওর বলবে, বৌদি ভালো করে মা মা মা মালিশ করে দাও আমার ধো ধো ধো....
শাশুড়ি: চুপ করো চুপ করো, কি সব বলছো? মাথা খারাপ হয়ে গেছে তোমার?
বৌমা: আরে ধুর, ধো ধো ধো ধরে থাকা মাথা মা মা মা মালিশ করার কথা বলবে। ওর মা মা মাথা ধরেছে খুব।
শাশুড়ি: উফ, থাক থাক। তুমি বরং আমাদের কাজের ছেলে রতন কে ডেকে দাও, ও এসে রান্নাটা সেরে ফেলুক।
বৌমা: না, আমি ওর ঘ ঘ ঘ ঘরে যাবো না। গেলেই আমার গাঁ গাঁ গাঁ.....
শাশুড়ি: ইসস, চুপ করো গো? সবাই কি ভাববে?
বৌমা: আরে ধুর, রতনের ঘরে গেলে আ আ আমার গাঁ গাঁ গাঁ গাঁয়ের কথা জিজ্ঞাসা করবে। আ আ আ আমাদের একই গাঁয়ে বা বা বা বাড়ি কি না?
শাশুড়ি: ক্ষমা করো বৌমা, তোমার মনে যা চায় তাই করো। শুধু নীরব থাকো।
বৌমা: ঠিক আছে মা, আ আ আমি চু চু চুপ করেই থাকবো। আপনার ছেলেকে শুধু বলে দেবেন, কা কা কা কালকের মত আজকেও যেনো গু গু গু...
শাশুড়ি: তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে বৌমা?
বৌমা: আরে ধুর, আ আ আমি গু গু গুড নাইট অয়েল জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলছি। আপনাদের বা বা বাড়িতে খুব মশা।
ননদ: ও বৌদি কাল রাতে কি হলো?
বৌদি: তোমার দাদা সারা রাত আমায় চু চু চু চু...
ননোদ: আরে আরে থামো থামো, সবাই আছে যে?
বৌদি: আরে ধুর, সারা রাত ধরে চু চু চুল বেঁধে দিয়েছে।
ননোদ: উফ্, তুমি না? ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন, যাই হোক, কাজে যাওয়ার সময় দাদা কি বোলে গেলো তোমায়?
বৌদি: বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢো ঢো....
ননোদ: উফ্, থামো থামো, সবাই আছে যে?
বৌদি: আরে ধুর, তোমার দাদা বললো, আজ রাতেও ঢো ঢো ঢোকার কোনো ঠিক নেই, বাড়ি ফিরতে দে দে দেরি হতে পারে।
ননদ: উফ্, তুমি না?
রাতে ফোটকে দা বাড়ি ফিরলো, শাশুড়ি বললেন..
বৌমা, রান্না ঘরে যাও, রান্নাটা বসিয়ে দাও।
বৌমা: রান্না ঘরে যা আ আবো না, ওখানে আমায় একা পে পে পেয়ে আপনার ছে এ এ লে আমায় খুব টি টি টি টি...
শাশুড়ি: ইস, চুপ করো, তোমার শশুর মশাই আছে গো!
বৌমা: আরে ধুর, রান্না ঘরে একা পে এ য়ে আমায় খুব টি টি টিটকিরি দেবে, রান্না করতে পারি না বোলে।
শাশুড়ি: উফ, তুমি না? থাক বাপু তোমায় কিছু করতে হবে না, তুমি চুপটি করে বসে থাকো মা।
বৌমা: বসে থাকার উ উ উ উপায় আছে মা?
শাশুড়ি: কেনো? বসে থাকতে পারবে না কেনো?
বৌমা: ছোট দেওর বলবে, বৌদি ভালো করে মা মা মা মালিশ করে দাও আমার ধো ধো ধো....
শাশুড়ি: চুপ করো চুপ করো, কি সব বলছো? মাথা খারাপ হয়ে গেছে তোমার?
বৌমা: আরে ধুর, ধো ধো ধো ধরে থাকা মাথা মা মা মা মালিশ করার কথা বলবে। ওর মা মা মাথা ধরেছে খুব।
শাশুড়ি: উফ, থাক থাক। তুমি বরং আমাদের কাজের ছেলে রতন কে ডেকে দাও, ও এসে রান্নাটা সেরে ফেলুক।
বৌমা: না, আমি ওর ঘ ঘ ঘ ঘরে যাবো না। গেলেই আমার গাঁ গাঁ গাঁ.....
শাশুড়ি: ইসস, চুপ করো গো? সবাই কি ভাববে?
বৌমা: আরে ধুর, রতনের ঘরে গেলে আ আ আমার গাঁ গাঁ গাঁ গাঁয়ের কথা জিজ্ঞাসা করবে। আ আ আ আমাদের একই গাঁয়ে বা বা বা বাড়ি কি না?
শাশুড়ি: ক্ষমা করো বৌমা, তোমার মনে যা চায় তাই করো। শুধু নীরব থাকো।
বৌমা: ঠিক আছে মা, আ আ আমি চু চু চুপ করেই থাকবো। আপনার ছেলেকে শুধু বলে দেবেন, কা কা কা কালকের মত আজকেও যেনো গু গু গু...
শাশুড়ি: তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে বৌমা?
বৌমা: আরে ধুর, আ আ আমি গু গু গুড নাইট অয়েল জ্বালিয়ে দেওয়ার কথা বলছি। আপনাদের বা বা বাড়িতে খুব মশা।