18-08-2021, 04:47 PM
শিলা
ক্লাসের মধ্যেই মোবাইলটা বেজে ওঠে শিলার,তাড়াতাড়ি বেরিয়ে এসে ধরতেই ওপাশ
থেকে মিসেস তালুকদারের গলার স্বর ভেসে আসে
-হ্যালো শিলা,'মিসেস তালুকদার শিলার বস।
-ইয়েস ম্যাডাম,বলুন,'শিলা শোনো,মিঃ কাইয়ুম চৌধুরী আজ তোমাকে দেখতে চেয়েছেন।
ওহ নো,মুখ ফস্কে বেরিয়ে যায় শিলার,'কোনো অসুবিধা নাই তো,'ওপাশ থেকে মিসেস তালুকদারের উদ্বিগ্ন স্বর ভেসে আসে।
-নানা ম্যাডাম,কোনো অসুবিধা নাই,'থ্যাংকস গড,'ওপাশ থেকে স্বস্তির স্বর নিঃশ্বাস ফেলে মিসেস তালুকদার।
-শোনো, পার্লারে একবার যাবে নাকি,ব্লিচিং,পেডিকিওর..,'না ম্যাডাম লাগবেনা দুদিন আগেই করিয়েছি, নিশ্চিত করে শিলা।
-শোনো, কথাটা বলতে একটু দ্বিধায় ভোগে মিসেস তালুকদার,'একটু ভালো করে দিও,বুঝতেই পারছ,
কোন মতে হাঁসি চেপে নিশ্চিন্ত করে শিলা,চিন্তা করবেন না ম্যাডাম,ইট উইল বি ফাইন,বলে মোবাইল কেটে দেয়।ক্লাসে আর ঢোকেনা শিলা,বিকেলে এ্যপয়েনমেন্ট,এর মধ্যে তৈরি হতে হবে তাকে,বিশেষ করে দু পায়ের খাঁজে রিতিমত লোমের জঙ্গল হোয়েছে, সেটা কামিয়ে পরিষ্কার করতে হবে তার।
রিক্সা নিয়ে বাড়ী ফেরে শিলা,বাড়িতে মা ছাড়া কেউ নেই,ঘরে ঢুকতে পিছনে পিছনে মাও ঢোকে,'কিরে কোথাও বেরুবি নাকি,'
হ্যা মা,ব্যাগটা রেখে তোয়ালে,রেজার নিয়ে বাথরুমে ঢোকে শিলা।
দুপুরে খাবিতো?
না,বাইরে খেয়ে নেব,বাথরুমের দরজা বন্ধ করতে করতে জবাব দেয় শিলা। মেয়ের চাকরির বিষয় জানে মা প্রায়ই এমন ভাবে চলে যেতে হয় তাকে।
বাথরুমে ঢুকেই কাপড় ছাড়তে শুরু করে শিলা,কামিজ,লেগিস সবশেষে ব্রা প্যান্টি,সম্পুর্ণ উলঙ্গ হয়ে দাঁড়ায় আয়নার সামনে,গায়ের রঙ চাপা শিলার,তবে কালো হলেও জেল্লা আছে ত্বকের যথেষ্ট লম্বা,পাতলা ছিপছিপে গড়ন হলেও উদ্ধত স্তন দুটো বেশ বড় শিলার,বিশালবক্ষা তরুণী হিসবে ক্যাম্পাসে পরিচিত সে।বড়বড় চোখে নিজেকে দেখে চোখটা নিচের দিকে নামিয়ে আনে শিলা,সমতল তলপেট, তার নিচে ঢ়িবির মত ফুলে আছে যুবতী যৌনাঙ্গ।ত্রিকোণ বেদিটার উপর একরাশ মেয়েলী চুল,চুলের কারনে ফুলে থাকা অঙ্গের নারীত্বের ফাটলটা অদৃশ্য প্রায়।ইস,কি বাল হোয়েছে,লোমগুলো টানতে টানতে ভাবে শিলা,সেই কিশোরী বয়ষ থেকেই মসৃন উরুর খাজে জায়গাটা পরিষ্কার রাখে সে কিন্তু এবার পরীক্ষার ঝামেলায় শ্যাওলা গুলো বেড়ে উঠেছে ইচ্ছামত।কাইয়ুম চৌধুরীর কথা ভাবে শিলা,বয়ষ প্রায় ষাট, ইনকাম ট্যাক্সের ডিরেক্টর, মিসেস তালুকদারের ফাইল আটকে রেখেছেন,শিলাকে নাকি খুব পছন্দ তার,আজকের দেখা করাটা সেই জন্য জরুরী। মনে মনে হাঁসে শিলা,জরুরী না ছাই, বুড়া ভামটা শুবে তার সাথে বিনিময়ে ছেড়ে দেবে মিসেস তালুকদারের ফাইলটা। ইন্ড্রাস্টিয়ালিস্ট মিসেস তালুকদারের পার্সোনাল সেক্রেটারি শিলা প্রথম প্রথম খারাপ লাগলেও আস্তে আস্তে মেনে নিয়েছে শিলা।আর মেনে না নিয়েও উপায় ছিলোনা, বাবা হঠাৎ করে মারা যাওয়ার পর জানা যায় ব্যাবসায় অনেক লোন ছিল বাবার,বাড়ীটাও মর্টগেজ ছিল ব্যাংকে,তখন সবে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছে শিলা,একমাত্র ছেলে বাবার কোন আত্মিয় স্বজন ছিলোনা,মায়েয় দিকেও এক মামা সেও নিরুদ্দেশ, বাবার বন্দু আকরাম কাকু জোগাড় করে দিয়েছিল চাকরীটা বিনিময়ে তার কুমারীত্ব নষ্ট করে লোকটা।
ক্লাসের মধ্যেই মোবাইলটা বেজে ওঠে শিলার,তাড়াতাড়ি বেরিয়ে এসে ধরতেই ওপাশ
থেকে মিসেস তালুকদারের গলার স্বর ভেসে আসে
-হ্যালো শিলা,'মিসেস তালুকদার শিলার বস।
-ইয়েস ম্যাডাম,বলুন,'শিলা শোনো,মিঃ কাইয়ুম চৌধুরী আজ তোমাকে দেখতে চেয়েছেন।
ওহ নো,মুখ ফস্কে বেরিয়ে যায় শিলার,'কোনো অসুবিধা নাই তো,'ওপাশ থেকে মিসেস তালুকদারের উদ্বিগ্ন স্বর ভেসে আসে।
-নানা ম্যাডাম,কোনো অসুবিধা নাই,'থ্যাংকস গড,'ওপাশ থেকে স্বস্তির স্বর নিঃশ্বাস ফেলে মিসেস তালুকদার।
-শোনো, পার্লারে একবার যাবে নাকি,ব্লিচিং,পেডিকিওর..,'না ম্যাডাম লাগবেনা দুদিন আগেই করিয়েছি, নিশ্চিত করে শিলা।
-শোনো, কথাটা বলতে একটু দ্বিধায় ভোগে মিসেস তালুকদার,'একটু ভালো করে দিও,বুঝতেই পারছ,
কোন মতে হাঁসি চেপে নিশ্চিন্ত করে শিলা,চিন্তা করবেন না ম্যাডাম,ইট উইল বি ফাইন,বলে মোবাইল কেটে দেয়।ক্লাসে আর ঢোকেনা শিলা,বিকেলে এ্যপয়েনমেন্ট,এর মধ্যে তৈরি হতে হবে তাকে,বিশেষ করে দু পায়ের খাঁজে রিতিমত লোমের জঙ্গল হোয়েছে, সেটা কামিয়ে পরিষ্কার করতে হবে তার।
রিক্সা নিয়ে বাড়ী ফেরে শিলা,বাড়িতে মা ছাড়া কেউ নেই,ঘরে ঢুকতে পিছনে পিছনে মাও ঢোকে,'কিরে কোথাও বেরুবি নাকি,'
হ্যা মা,ব্যাগটা রেখে তোয়ালে,রেজার নিয়ে বাথরুমে ঢোকে শিলা।
দুপুরে খাবিতো?
না,বাইরে খেয়ে নেব,বাথরুমের দরজা বন্ধ করতে করতে জবাব দেয় শিলা। মেয়ের চাকরির বিষয় জানে মা প্রায়ই এমন ভাবে চলে যেতে হয় তাকে।
বাথরুমে ঢুকেই কাপড় ছাড়তে শুরু করে শিলা,কামিজ,লেগিস সবশেষে ব্রা প্যান্টি,সম্পুর্ণ উলঙ্গ হয়ে দাঁড়ায় আয়নার সামনে,গায়ের রঙ চাপা শিলার,তবে কালো হলেও জেল্লা আছে ত্বকের যথেষ্ট লম্বা,পাতলা ছিপছিপে গড়ন হলেও উদ্ধত স্তন দুটো বেশ বড় শিলার,বিশালবক্ষা তরুণী হিসবে ক্যাম্পাসে পরিচিত সে।বড়বড় চোখে নিজেকে দেখে চোখটা নিচের দিকে নামিয়ে আনে শিলা,সমতল তলপেট, তার নিচে ঢ়িবির মত ফুলে আছে যুবতী যৌনাঙ্গ।ত্রিকোণ বেদিটার উপর একরাশ মেয়েলী চুল,চুলের কারনে ফুলে থাকা অঙ্গের নারীত্বের ফাটলটা অদৃশ্য প্রায়।ইস,কি বাল হোয়েছে,লোমগুলো টানতে টানতে ভাবে শিলা,সেই কিশোরী বয়ষ থেকেই মসৃন উরুর খাজে জায়গাটা পরিষ্কার রাখে সে কিন্তু এবার পরীক্ষার ঝামেলায় শ্যাওলা গুলো বেড়ে উঠেছে ইচ্ছামত।কাইয়ুম চৌধুরীর কথা ভাবে শিলা,বয়ষ প্রায় ষাট, ইনকাম ট্যাক্সের ডিরেক্টর, মিসেস তালুকদারের ফাইল আটকে রেখেছেন,শিলাকে নাকি খুব পছন্দ তার,আজকের দেখা করাটা সেই জন্য জরুরী। মনে মনে হাঁসে শিলা,জরুরী না ছাই, বুড়া ভামটা শুবে তার সাথে বিনিময়ে ছেড়ে দেবে মিসেস তালুকদারের ফাইলটা। ইন্ড্রাস্টিয়ালিস্ট মিসেস তালুকদারের পার্সোনাল সেক্রেটারি শিলা প্রথম প্রথম খারাপ লাগলেও আস্তে আস্তে মেনে নিয়েছে শিলা।আর মেনে না নিয়েও উপায় ছিলোনা, বাবা হঠাৎ করে মারা যাওয়ার পর জানা যায় ব্যাবসায় অনেক লোন ছিল বাবার,বাড়ীটাও মর্টগেজ ছিল ব্যাংকে,তখন সবে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছে শিলা,একমাত্র ছেলে বাবার কোন আত্মিয় স্বজন ছিলোনা,মায়েয় দিকেও এক মামা সেও নিরুদ্দেশ, বাবার বন্দু আকরাম কাকু জোগাড় করে দিয়েছিল চাকরীটা বিনিময়ে তার কুমারীত্ব নষ্ট করে লোকটা।