16-04-2025, 09:58 PM
মেয়েলি কথা বলতে মায়ের খোঁপায় বাঁধা হয়ে গেল রজনীগন্ধা। জামিলা বললে---ভাবি একটু ঘুইরে বসো দিকি, টায়রাটা বাঁধতে হবে।
মা এবার ঘুরে বসার জন্য লাট্টুকে বললে---যা, এবার দাদার সাথে খেলবি যা। অনেক খেয়েছিস।
লাট্টু তবু আবদারে ছাড়তে চায় না। জামিলা ঠোঁট কামড়ে ঠাট্টা করে বললে---সব খাইয়ে দিইলে বাসর রাইতে আমার দাদাকে কি দিবে গো ভাবী?....যা যা লাট্টু তোর আব্বার জন্য কিছু রেইখে যা।
মায়ের মুখে লাজুক রাঙা হাসি। মেহেন্দি করতে থাকা মেয়েটি বললে---মরদ দুধেল মাই পাইলে সব ভুইলে যায়।
জামিলা ঠাট্টা করে বললে---তোর মরদরে দুধ দিস নাকি রে মনোয়ারা?
এতক্ষণে অংশু বুঝতে পারলে এই মহিলার নাম মনোয়ারা। মনোয়ারা ভেংচি কেটে বললে---তুমি বুধহয় ভাবি রশিদ ভাইয়াকে ম্যানা দাও না?
---সে না দিইলে মরদ বশে আইসবে ক্যামনে?
জামিলা জবাব দিয়ে মায়ের দিকে ইঙ্গিত করে বললে---কি কও ভাবি? আমার দাদাকে বশে আনতে ম্যানা দাও নাই?
সুচিত্রা দেখতে পাচ্ছে অদূরে অংশু দাঁড়িয়ে। তাই সে বললে---ধ্যাৎ! এসব আজেবাজে কথা বন্ধ করো তোমরা।
----ভাবি আমার লজ্জা পাইছে গো।
খিলখিল করে বাকি দুই মহিলা অসভ্যের মত হেসে উঠল। অংশু ওখান হতে সরে এলো। যাতে মায়ের লজ্জা না হয়।
জামিলা পুনরায় বললে---ভাবি দাদা যদি তুমার সাদা সাদা ম্যানা দুইটা খেতে চায় মানা করবেনি গো। মনোয়ারা ঠিক কইছে মেয়েছেলের ম্যানায় মরদ বশ হয়।
লাট্টুর মুখ থেকে স্তন ছাড়িয়ে নিল মা। অংশু লক্ষ্য করল মায়ের স্তনের লালচে বাদামী বৃন্ত কেমন যেন দিনের দিন পর কালচে আর তীব্র বড় হয়ে উঠছে। অথচ মায়ের শুষ্ক পেয়ারার মত ছোট স্তনে একদিন এই একখানি বৃন্ত ঢুকে চেপ্টে গিয়েছিল খানিক। আজ সেই স্তন বিশাল ঝুলন্ত দুটো পেঁপের মত, উদ্ধত কালচে বোঁটা।
জামিলা বললে---আজ তোর মার দুধে ভাগ বসাইসনি লাট্টু। দুধ খেতে হলে তোর পিসির কোলে চইলে আয়।
লাট্টুকে জামিলা কোলে টেনে আনতে চাইলো। কিন্তু লাট্টু লজ্জা পাচ্ছে কিছুতেই যেতে চায় না। ও মায়ের কাছ ছাড়া হতে চায় না একেবারে। মা বললে---কি রে পিসিমনি দুদু দেবে, খাবি?
মায়ের কোলে মুখ লুকোলো লাট্টু। মা হেসে বললে---লজ্জা পেয়েছে বড্ড।
ততক্ষনে পোয়াতি জামিলা তার সবুজ রঙা ব্লাউজটা তুলে শ্যামলা রঙা ঝুলন্ত একটা মাই বের করে ফেলেছে। অংশু লক্ষ্য করল জামিলার স্তনের এরোলা বড্ড কালো ও বিশাল। লাট্টু যেতে চায় না। কার্যত জোর করে ওকে কোলে টেনে শুইয়ে নিল জামিলা। মুখে জেঁকে দিল স্তনের বোঁটা। অংশু লক্ষ্য করল। লজ্জা ভেঙে লাট্টু তার পিসির স্তনপান করছে।
জামিলা লাট্টুকে স্তন দিতে দিতে বললে---আমার হালিম তার আমার চেয়ে পিসির দুইধ চুষতে বেশি চায়।
মনোয়ারা বললে---আমার সাকিব যখন চার মাসের জামিলা ভাবি দু বছরের হালিমরে আমার কাছে রাইখে দিছিল সাতদিন। তার কুনো চিন্তা নাই। তিনদিন ধইরে সে আমার ম্যানা খেলো। হ্যা গো, ভাবি হালিম অখুনভি আমি রলে সে তার মার কাছে যাবে নাই।
অংশু এতক্ষনে বুঝতে পারলে এই মনোয়ারা আসলে জামিলার ননদ। অর্থাৎ রশিদের বোন। তিনটি দুধেল মহিলার স্তন সংক্রান্ত গল্প যেন শেষই হয় না। অংশু টের পাচ্ছে অদ্ভুত উত্তেজনা। সে কান পেতে শুনছে যাদের কথা, তাদের মধ্যে একজন তার মা।
মা এবার ঘুরে বসার জন্য লাট্টুকে বললে---যা, এবার দাদার সাথে খেলবি যা। অনেক খেয়েছিস।
লাট্টু তবু আবদারে ছাড়তে চায় না। জামিলা ঠোঁট কামড়ে ঠাট্টা করে বললে---সব খাইয়ে দিইলে বাসর রাইতে আমার দাদাকে কি দিবে গো ভাবী?....যা যা লাট্টু তোর আব্বার জন্য কিছু রেইখে যা।
মায়ের মুখে লাজুক রাঙা হাসি। মেহেন্দি করতে থাকা মেয়েটি বললে---মরদ দুধেল মাই পাইলে সব ভুইলে যায়।
জামিলা ঠাট্টা করে বললে---তোর মরদরে দুধ দিস নাকি রে মনোয়ারা?
এতক্ষণে অংশু বুঝতে পারলে এই মহিলার নাম মনোয়ারা। মনোয়ারা ভেংচি কেটে বললে---তুমি বুধহয় ভাবি রশিদ ভাইয়াকে ম্যানা দাও না?
---সে না দিইলে মরদ বশে আইসবে ক্যামনে?
জামিলা জবাব দিয়ে মায়ের দিকে ইঙ্গিত করে বললে---কি কও ভাবি? আমার দাদাকে বশে আনতে ম্যানা দাও নাই?
সুচিত্রা দেখতে পাচ্ছে অদূরে অংশু দাঁড়িয়ে। তাই সে বললে---ধ্যাৎ! এসব আজেবাজে কথা বন্ধ করো তোমরা।
----ভাবি আমার লজ্জা পাইছে গো।
খিলখিল করে বাকি দুই মহিলা অসভ্যের মত হেসে উঠল। অংশু ওখান হতে সরে এলো। যাতে মায়ের লজ্জা না হয়।
জামিলা পুনরায় বললে---ভাবি দাদা যদি তুমার সাদা সাদা ম্যানা দুইটা খেতে চায় মানা করবেনি গো। মনোয়ারা ঠিক কইছে মেয়েছেলের ম্যানায় মরদ বশ হয়।
লাট্টুর মুখ থেকে স্তন ছাড়িয়ে নিল মা। অংশু লক্ষ্য করল মায়ের স্তনের লালচে বাদামী বৃন্ত কেমন যেন দিনের দিন পর কালচে আর তীব্র বড় হয়ে উঠছে। অথচ মায়ের শুষ্ক পেয়ারার মত ছোট স্তনে একদিন এই একখানি বৃন্ত ঢুকে চেপ্টে গিয়েছিল খানিক। আজ সেই স্তন বিশাল ঝুলন্ত দুটো পেঁপের মত, উদ্ধত কালচে বোঁটা।
জামিলা বললে---আজ তোর মার দুধে ভাগ বসাইসনি লাট্টু। দুধ খেতে হলে তোর পিসির কোলে চইলে আয়।
লাট্টুকে জামিলা কোলে টেনে আনতে চাইলো। কিন্তু লাট্টু লজ্জা পাচ্ছে কিছুতেই যেতে চায় না। ও মায়ের কাছ ছাড়া হতে চায় না একেবারে। মা বললে---কি রে পিসিমনি দুদু দেবে, খাবি?
মায়ের কোলে মুখ লুকোলো লাট্টু। মা হেসে বললে---লজ্জা পেয়েছে বড্ড।
ততক্ষনে পোয়াতি জামিলা তার সবুজ রঙা ব্লাউজটা তুলে শ্যামলা রঙা ঝুলন্ত একটা মাই বের করে ফেলেছে। অংশু লক্ষ্য করল জামিলার স্তনের এরোলা বড্ড কালো ও বিশাল। লাট্টু যেতে চায় না। কার্যত জোর করে ওকে কোলে টেনে শুইয়ে নিল জামিলা। মুখে জেঁকে দিল স্তনের বোঁটা। অংশু লক্ষ্য করল। লজ্জা ভেঙে লাট্টু তার পিসির স্তনপান করছে।
জামিলা লাট্টুকে স্তন দিতে দিতে বললে---আমার হালিম তার আমার চেয়ে পিসির দুইধ চুষতে বেশি চায়।
মনোয়ারা বললে---আমার সাকিব যখন চার মাসের জামিলা ভাবি দু বছরের হালিমরে আমার কাছে রাইখে দিছিল সাতদিন। তার কুনো চিন্তা নাই। তিনদিন ধইরে সে আমার ম্যানা খেলো। হ্যা গো, ভাবি হালিম অখুনভি আমি রলে সে তার মার কাছে যাবে নাই।
অংশু এতক্ষনে বুঝতে পারলে এই মনোয়ারা আসলে জামিলার ননদ। অর্থাৎ রশিদের বোন। তিনটি দুধেল মহিলার স্তন সংক্রান্ত গল্প যেন শেষই হয় না। অংশু টের পাচ্ছে অদ্ভুত উত্তেজনা। সে কান পেতে শুনছে যাদের কথা, তাদের মধ্যে একজন তার মা।