02-02-2025, 04:59 AM
(This post was last modified: 02-02-2025, 02:59 PM by বহুরূপী. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
(02-02-2025, 02:51 AM)Choton Wrote: ঠিক উল্টোটা ভাবুন। অংশুমান তার মা-র সব কুকীর্তি, ভণ্ডামি ফাঁস করে আর সবাইকে জানিয়ে নিজে আত্মহত্যা করলো, বলতে গেলে সুচিত্রার প্রায় চোখের সামনে এবং সে যখন গফুরের নীচে শুয়ে তার শরীরের সুখ পাচ্ছে ঠিক তখন। এর পর থেকে সুচিত্রা শুধু যে গফুরের যৌনদাসী হয়ে থাকবে, তা নয়। গফুরের যা স্বভাব, তাতে সে সুচিত্রাকে একদিন তার শয্যাশায়ী মায়ের বিছানায় বা বিছানার পাশেই ওই ভাবে মদ খেয়ে খিস্তি দিতে দিতে উদ্দাম ভাবে লাগবে। যেটা সহ্য করতে না পেরে সুচিত্রার মা-ও তার চোখের সামনেই মরে যাবে। এর পরে সুচিত্রা পালাতে চাইলেও আর পারবে না। তার কলেজের সহকর্মীরা, পাড়ার সবাই ঘেন্না করবে, কেউ কথা বলবে না। মাইনের টাকাও কেড়ে নিয়ে নেশা করে বাড়ি ফিরে নিজের ছেলেদের সামনেই ( কৈশোরের হারানো নাগরের ছেলে হিসেবে যাদের বাড়তি আদর করতে গিয়ে নিজের গর্ভজাত সন্তানদেরও উপেক্ষা করেছে সুচিত্রা, স্বামীকে পাত্তা দেওয়া তো দূর) উদ্দাম ভাবে খিস্তি দিতে দিতে ভোগ করবে। একটা সময় ওই দুই ছেলেও সুচিত্রাকে মারধর, খিস্তি করবে (আফটারঅল জেনেটিক বৈশিষ্ট্য), কিন্তু সুচিত্রা আর কোনও দিন প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে পারবে না। এই ভাবে তিল তিল করে মৃত্যুর দিন গুনতে হবে তাকে। এর চেয়ে বড় শাস্তি আর কী হতে পারে? তবে সবটাই পাঠক হিসেবে আমার কল্পনা। লেখক কোন সমাপ্তি টানেন, সেটাই দেখার এখন। ?এই গল্পটা NTR টাইপ গল্প, এই ধরণের গল্প সম্পর্কে যদি জানা না থাকে তবে গুগল সার্চ করে দেখে নিন।
সুতরাং সুচিত্রার অপরাধ বোধ জাগবে না কি জাগবে না অতটা ভাবতে পারবো না, আর ভাবতেও চাই না
। কারণ ছেলে চোখের সামনে মরলেও সুচিত্রা এমনি ভাবে এনজয় করবে। তাই আমি শুধুমাত্র ছেলেটার জন্যে ভালো কিছু চাই। বাবা মায়ের দোষে ছেলেটা কেন কষ্ট পাবে! আর মরার তো প্রশ্নই ওঠে না!