29-11-2024, 12:33 PM
সুচিত্রা ফিরল সাড়ে ছ'টা নাগাদ। জয়ন্ত তখন টিভির সামনে। ছবি রেঁধে চলে গেছে। সুচি ঢুকেই বলল---অংশুর স্যার এসেছেন নাকি?
জয়ন্ত বললে---হ্যা।
---ছবি চা দিয়েছে স্যারকে।
জয়ন্ত ঠিক খেয়াল করতে পারলো না। তবে ছবি ইতিমধ্যে তাকে যখন এক কাপ চা খাইয়েছে, তারমানে অংশুর হোম টিউটরকেও চা দিয়েছে। সুচিকে দেখেই বিট্টু-লাট্টুর আনন্দ ধরে না। লাট্টু আধো আধো শব্দে কত কিছু বলতে লাগলো সুচিকে। বিট্টু বলল---মা, দাদা না লাট্টুকে বকেছে...
সুচি তখন শাড়িটা গা থেকে খুলে সায়া ব্লাউজ পরে দাঁড়িয়ে। বলল---কেন? আমি দাদাকে বকে দেব।
জয়ন্ত লক্ষ্য করল আচমকা লাট্টু আনন্দে লাফিয়ে উঠে বলতে লাগলো---মা...দু..দু....মা...দু..দু
জয়ন্তে সুচির দিকে তাকাতেই বুঝতে পারলো লাট্টুর অমন আনন্দের কারণ। সুচি সবে গায়ের ব্লাউজটা খুলে বদল করতে। ও' এই মুহূর্তে শুধু কালো সায়াটা পরে রয়েছে। ফর্সা গায়ে ঘামে ভিজে রয়েছে ওর গা। তাতেই জয়ন্ত দেখলে এক ঝলক তার বাইশ বছরের দাম্পত্য সঙ্গিনীর পরিচিত স্তনজোড়ার এক অপরিচিত রূপ। জয়ন্ত বিস্মিত হয়ে দেখল দুগ্ধবতী হওয়ায় সুচিত্রার স্তনজোড়া বেশ ভারী ও বড় হয়ে নুয়ে আছে। মোটেই তার বহু পরিচিত সেই ছোট ছোট স্তন দুটি নেই। বরং সুচির পাতলা চেহারায় ঐ দুটো যেন অত্যধিক বৈসাদৃশ্য সম্পন্ন ঠাসা দুটি পেঁপে। সুচি ওভাবে এদিক ওদিক গেলে পরে দুলছে ঐ দুটো ক্রমাগত।
সুচি একটা সুতির ঘরোয়া নাইটি চাপিয়ে নেওয়ার মুহূর্তে জয়ন্ত দেখল সুচির যেন স্তনের বোঁটাটি চেপে ঢুকে গেছিল সেটিও বেরিয়ে আছে খাড়া হয়ে। শুধু স্তন নয়, দুটো স্তনবৃন্ত তার যেন বাচ্চাদুটির চোষনে বেশ ছাগলীর মত বেড়ে উঠেছে। যেন এখুনি দুটো বাচ্চা মিলে ব্যাপক চোষাচুষি করে এখন উদ্ধত করে দিয়েছে লালচে বাদামী বোঁটা দু'খানি।
নিজের স্ত্রীকে এভাবে জয়ন্ত দেখেনি এর আগে। সুচির স্তনের আকার বেড়েছে আগেও টের পেয়েছিল সে। ব্রাহীন নাইটি পরলে বোঝাই যায় কাজের তালে দুলতে থাকা তার বুক দুটির সৌজন্যে। কিন্তু এখন যেন মনে হচ্ছে আরো বড় হচ্ছে বুক দুটি। রোগা পাতলা চেহারার মহিলাদের যা সমস্যা, এক্ষেত্রে সুচিত্রারও তাই; পাতলা দেহে স্তন বড় হলে মনে হয় যেন বুক উঁচিয়ে হাঁটছে রমণী। কিংবা পাতলা রমণীর বৃহৎ স্তন নজরেও আসে বেশি।
জয়ন্ত সুচিকে পর্যবেক্ষণ করছিল ড্রয়িং রুম হতেই বেডরুমের দরজা দিয়ে। নাইটিটা পরেই সুচিত্রা দরজাটা ভেজিয়ে দিল। জয়ন্ত বুঝতে পারছে সুচি এখন বিট্টু-লাট্টুকে বুকের দুধ খাওয়াবে। এমনিতে সে এমন দরজায় খিল দিয়ে বাচ্চা দুটোকে দুধ খাওয়ায় না, আসলে পাশের ঘরে অংশুর হোম টিউটর রয়েছেন। ছুটি করে বার হলে এদিক দিয়েই তিনি সিঁড়ি পথে যাবেন।
***
জয়ন্ত বললে---হ্যা।
---ছবি চা দিয়েছে স্যারকে।
জয়ন্ত ঠিক খেয়াল করতে পারলো না। তবে ছবি ইতিমধ্যে তাকে যখন এক কাপ চা খাইয়েছে, তারমানে অংশুর হোম টিউটরকেও চা দিয়েছে। সুচিকে দেখেই বিট্টু-লাট্টুর আনন্দ ধরে না। লাট্টু আধো আধো শব্দে কত কিছু বলতে লাগলো সুচিকে। বিট্টু বলল---মা, দাদা না লাট্টুকে বকেছে...
সুচি তখন শাড়িটা গা থেকে খুলে সায়া ব্লাউজ পরে দাঁড়িয়ে। বলল---কেন? আমি দাদাকে বকে দেব।
জয়ন্ত লক্ষ্য করল আচমকা লাট্টু আনন্দে লাফিয়ে উঠে বলতে লাগলো---মা...দু..দু....মা...দু..দু
জয়ন্তে সুচির দিকে তাকাতেই বুঝতে পারলো লাট্টুর অমন আনন্দের কারণ। সুচি সবে গায়ের ব্লাউজটা খুলে বদল করতে। ও' এই মুহূর্তে শুধু কালো সায়াটা পরে রয়েছে। ফর্সা গায়ে ঘামে ভিজে রয়েছে ওর গা। তাতেই জয়ন্ত দেখলে এক ঝলক তার বাইশ বছরের দাম্পত্য সঙ্গিনীর পরিচিত স্তনজোড়ার এক অপরিচিত রূপ। জয়ন্ত বিস্মিত হয়ে দেখল দুগ্ধবতী হওয়ায় সুচিত্রার স্তনজোড়া বেশ ভারী ও বড় হয়ে নুয়ে আছে। মোটেই তার বহু পরিচিত সেই ছোট ছোট স্তন দুটি নেই। বরং সুচির পাতলা চেহারায় ঐ দুটো যেন অত্যধিক বৈসাদৃশ্য সম্পন্ন ঠাসা দুটি পেঁপে। সুচি ওভাবে এদিক ওদিক গেলে পরে দুলছে ঐ দুটো ক্রমাগত।
সুচি একটা সুতির ঘরোয়া নাইটি চাপিয়ে নেওয়ার মুহূর্তে জয়ন্ত দেখল সুচির যেন স্তনের বোঁটাটি চেপে ঢুকে গেছিল সেটিও বেরিয়ে আছে খাড়া হয়ে। শুধু স্তন নয়, দুটো স্তনবৃন্ত তার যেন বাচ্চাদুটির চোষনে বেশ ছাগলীর মত বেড়ে উঠেছে। যেন এখুনি দুটো বাচ্চা মিলে ব্যাপক চোষাচুষি করে এখন উদ্ধত করে দিয়েছে লালচে বাদামী বোঁটা দু'খানি।
নিজের স্ত্রীকে এভাবে জয়ন্ত দেখেনি এর আগে। সুচির স্তনের আকার বেড়েছে আগেও টের পেয়েছিল সে। ব্রাহীন নাইটি পরলে বোঝাই যায় কাজের তালে দুলতে থাকা তার বুক দুটির সৌজন্যে। কিন্তু এখন যেন মনে হচ্ছে আরো বড় হচ্ছে বুক দুটি। রোগা পাতলা চেহারার মহিলাদের যা সমস্যা, এক্ষেত্রে সুচিত্রারও তাই; পাতলা দেহে স্তন বড় হলে মনে হয় যেন বুক উঁচিয়ে হাঁটছে রমণী। কিংবা পাতলা রমণীর বৃহৎ স্তন নজরেও আসে বেশি।
জয়ন্ত সুচিকে পর্যবেক্ষণ করছিল ড্রয়িং রুম হতেই বেডরুমের দরজা দিয়ে। নাইটিটা পরেই সুচিত্রা দরজাটা ভেজিয়ে দিল। জয়ন্ত বুঝতে পারছে সুচি এখন বিট্টু-লাট্টুকে বুকের দুধ খাওয়াবে। এমনিতে সে এমন দরজায় খিল দিয়ে বাচ্চা দুটোকে দুধ খাওয়ায় না, আসলে পাশের ঘরে অংশুর হোম টিউটর রয়েছেন। ছুটি করে বার হলে এদিক দিয়েই তিনি সিঁড়ি পথে যাবেন।
***