11-09-2024, 10:48 AM
(This post was last modified: 11-09-2024, 10:49 AM by soirini. Edited 1 time in total. Edited 1 time in total.)
পাঁচ
কাকু বলে - আচ্ছা তুমি যে মেয়েকে ছাড়িয়ে দিল ,মেয়ে এক কথায় ছেড়ে দিল? বায়না করতো না? মানে যখন কোনকোন দিন তোমাকে কাছে পেত | মা বলে-হ্যাঁ প্ৰথম প্রথম করতো, কিন্তু আমি তো আগেই ছাড়াবো বলে ঠিক করে ছিলাম । তাই দুপুরে আর রাতে ওকে মাই দেওয়ার আগে বাথরুমে গিয়ে টিপে টিপে বার করে ফেলে দিতাম । ও মুখে দিত কিন্তু পেতনা , আস্তে আস্তে ছেড়ে দিল । কাকু বলে -এই ভাবেই কি মায়েরা ছেলে মেয়েদের মাই ছাড়ায়? আসলে আমার তো আর ছেলে মেয়ে হয়নি তাই আমি জানি না । মা বলে -হ্যাঁ অনেকেই এই ভাবে ছাড়ায় । আসলে বাচ্চারা অল্প অল্প ভাত মাছ খাওয়া শুরু করলে তো আর বুকের দুধের দরকার হয়না ,ওরা যাস্ট নেশায় বায়না করে । এছাড়া কৌটোর দুধ তো আছেই । কাকু হাঁসে মার কথা শুনে -বলে বুঝেছি , খাওয়ানোর আগে টিপে টিপে বার করে ফেলে দিলে বাচ্চারা খাওয়ার সময় চুষে চুষে পায়না, তখন আস্তে আস্তে ছেড়ে দেয় । মা হাঁসে বলে -ঠিক | অনেকের ছেলে মেয়েরা তো তাও ছাড়তে চায়না , তখন ওই রবারের নিপিল মুখ দিতে হয় । আমার বড়টাকে তো ছাড়াতে আরো অনেক বেগ পেতে হয়েছিল , ও তো ক্লাস ওয়ানে ওঠার আগে পর্যন্ত আমার মাই খেয়েছে । কাকু বলে - ওরে বাবা সে তো মানে প্রায় ছয় বছর বয়স পর্যন্ত । মা বলে -হ্যাঁ প্রায় পাঁচ, সাড়ে পাঁচ বছর পর্যন্ত । কাকু বলে -বাবা, ছেলেকে অতদিন দিলে কেন ? মা বলে -আসলে তখন আমার শাশুড়ি বেঁচে ছিল তো। তখনকার দিনের মানুষ, ছাড়াতে দেয়নি তাড়াতাড়ি । আমার বড়টা তো শেষের দিকেও দিনে তিনবার চারবার করে খেত আমাকে ।
কাকু বলে -তাহলে বড়টাকে ছাড়ালে কি ভাবে ? মা হেঁসে বলে -বাবা ও কিছুতেই ছাড়বেনা আমাকে । মায়ের বুকে দিনে দু তিনবার করে মুখ দিতে না পারলেই তার বায়না শুরু হয়ে যাবে । শেষে ওর জন্য নিপিলে কালমেঘ এর রস লাগিয়ে রাখতাম আমি , মুখ দিলে তেঁতো তেঁতো লাগতো , আস্তে আস্তে ছেড়ে দিল ।
কাকু আবার হাঁসতে শুরু করে মায়ের সাথে । তারপর কাকু বলে - তখনো কি বেসিনে ফেলতে? মা হাঁসে কাকুর কথা শুনে, বলে -ওরে বাবা , তখন তো বয়েস কম ছিল বলে হতোও অনেকটা করে । আমি একটা ব্রেস্ট পাম্প কিনে এনে ছিলাম , ওই সাকার নিপিলে লাগিয়ে পাম্প করে করে দুধ বার করতে হত । পিঙ্কি তো আমার অনেক বেশি বয়েসে হয়েছে , তাই খুব বেশি একটা হতনা আমার । কাকু বলে - ছেলের বেলায় কতটা করে দুধ হত তোমার ? মা বলে -ওরে বাবা, তখন তো এক একবারে একেকটা ফিডিং বোতল ভরিয়ে দিতাম আমি । কাকু বলে -আর পিঙ্কিকে ছাড়ানোর আগে কতটা করে বেরতো? মা হাঁসে বলে -ধ্যাৎ অসভ্ভো । কাকু বলে -আঃ বলনা বাবা , জানতে ইচ্ছে করছে খুব ? মা হেঁসে বলে -আমার সব গোপন কথা একদিনেই জেনে নেবে দেখছি তুমি । কাকু বলে -তোমার বুক দুটোই যখন দেখে নিয়েছি তখন আর লজ্জা করে কি হবে ? বলোইনা,সব খুলে ।
মা মিটি মিটি লজ্জা লজ্জা হাঁসি দিয়ে নিচু গলায় বলে -পিঙ্কি যখন ছোট ছিল তখন তো অনেকটা করে হত, ছাড়ানোর আগে ওই ধরে নাও সকালে বড় এক কাপ আর বিকেলে বড় এক কাপ । কাকু হাঁসে, মায়ের ঠোঁটে চুক করে এখন মিষ্টি চুমু এঁকে দিয়ে বলে - এই বয়েসেও তো ভালোই বের করতে । মা হেঁসে বলে -আমার বয়েসে আমার চেনা আর যাদের বাচ্চা হয়েছিল তাদের তো অনেকের বাচ্চার দু বছর বয়েস হতে না হতেই শুকিয়ে বন্ধ হয়ে গেছিল । সেখানে আমি তো দেড় দুমাস আগেও দিনে দু কাপ করে করেছি । এখন তো ছাড়িয়ে দিয়েছি তাই কমে এসেছে , এক বছর আগেও পিঙ্কি যখন আমাকে দিনে তিন চার বার করে খেতো তখন তো সারা দিনে ছোট বাটির তিন বাটি করে হত ।
কাকু বলে -আর এখন কতটা করে আসে বুকে । মা লাজুক হেঁসে বলে , এখন আর বেশি আসেনা , ধরে নাও আধ কাপেরও কম । দু মিনিট টিপলেই চিড়িক চিড়িক করে সব বেরিয়ে যায় ।
কাকু বলে -আজকে দুধ ফেলেছো ? মা হাঁসে, বলে -না, আজ আসলে এত ক্লান্ত হয়ে ছিলাম যে বাথরুমেও যাওয়া হয়নি, গাও ধোয়া হয়নি , আর এত বৃষ্টিতে গা ধুতে ইচ্ছেও হচ্ছিল না । কাকু দুস্টু হাঁসি হেঁসে বলে - আজ আর ফেলবেনা ? মা বলে -না থাক, এখন বুকে তেমন ভার ভার লাগছে না , আর একটু জমুক বুকে । কাল সকালে মুখ ধোয়ার যাওয়ার সময় ফেলে দেব । কাকু বলে -এখন একটু দুধ বার করনা বাবা আমি একটু দেখি । মা বলে -ধ্যাৎ এখানে কোথায় ফেলবো, বিছানায় পরবে তো । বললাম না আমি বাথরুমে ফেলি । কাকু বায়না করতে মা বলে - আচ্ছা কাল সকালে যখন বাথরুমে টিপে টিপে বার করবো তখন দেখ, তোমার সামনেই ফেলবো । কাকু শোনেনা, বলে -না প্লিজ এখন একটু বার করনা ? মা বলে -ধ্যাৎ এখন ভাল লাগছে না , বেশি হয়নি এখন | কাকু শোনেনা বাচ্চার মত বায়না করে । মা শেষে বলে - উফ বাবা, ঠিক আছে, একবারে বাচ্চা হয়ে গেছ তুমি । নাও তোমার যখন এত আমার দুধ দেখার ইচ্ছে তখন নিজেই টিপে টিপে বার কর | কাকু হেঁসে মায়ের একটা স্তন হাতের চেটোয় খামচে ধরে আস্তে আস্তে টিপতে থাকে । মা বলে -আস্তে আস্তে টেপ না হলে কিন্তু এদিক ওদিক ছিটকোবে । কাকু টেপে কিন্তু তাও দুধ বেরোয় না । মা আদুরে গলায় বলে -অসভ্ভো লোক একটা , বন্ধুর বৌয়ের মাই টিপে টিপে দুধ বার করছে । কাকু হেঁসে বলে - ইশ তোমার স্বামী যদি দেখতে পেত কেমন ওর বৌয়ের মাই টিপছি । মা কাকুর কথা শুনে খিক খিক করে হাঁসে, বলে - এবাবা , কি খারাপ তুমি । কাকু হাঁসে , কিন্তু থামেনা, উল্টে বলে -আঃ কি নরম , কি মোলায়েম । তোর বৌয়ের মাই টিপতে কি মজা রে প্রবাল । মা শেষে বলে - ইশ কি শয়তান লোক । ব্যাস, হয়ে গেছে, হয়ে গেছে | এবার নিপিলটা দু আঙুলে নিয়ে অল্প করে করে টেপ | দেখ দুধ বেরবে, একবারে এসে গেছে বোঁটায় । কাকু তখন দুই আঙ্গুল দিয়ে মায়ের একটা থ্যাবড়া নিপিল অল্প একটু টিপে ধরতেই , মায়ের বোঁটায় একটা দুধের ফোটা স্পষ্ট হয়ে ফুটে ওঠে ।
( চলবে )
কাকু বলে - আচ্ছা তুমি যে মেয়েকে ছাড়িয়ে দিল ,মেয়ে এক কথায় ছেড়ে দিল? বায়না করতো না? মানে যখন কোনকোন দিন তোমাকে কাছে পেত | মা বলে-হ্যাঁ প্ৰথম প্রথম করতো, কিন্তু আমি তো আগেই ছাড়াবো বলে ঠিক করে ছিলাম । তাই দুপুরে আর রাতে ওকে মাই দেওয়ার আগে বাথরুমে গিয়ে টিপে টিপে বার করে ফেলে দিতাম । ও মুখে দিত কিন্তু পেতনা , আস্তে আস্তে ছেড়ে দিল । কাকু বলে -এই ভাবেই কি মায়েরা ছেলে মেয়েদের মাই ছাড়ায়? আসলে আমার তো আর ছেলে মেয়ে হয়নি তাই আমি জানি না । মা বলে -হ্যাঁ অনেকেই এই ভাবে ছাড়ায় । আসলে বাচ্চারা অল্প অল্প ভাত মাছ খাওয়া শুরু করলে তো আর বুকের দুধের দরকার হয়না ,ওরা যাস্ট নেশায় বায়না করে । এছাড়া কৌটোর দুধ তো আছেই । কাকু হাঁসে মার কথা শুনে -বলে বুঝেছি , খাওয়ানোর আগে টিপে টিপে বার করে ফেলে দিলে বাচ্চারা খাওয়ার সময় চুষে চুষে পায়না, তখন আস্তে আস্তে ছেড়ে দেয় । মা হাঁসে বলে -ঠিক | অনেকের ছেলে মেয়েরা তো তাও ছাড়তে চায়না , তখন ওই রবারের নিপিল মুখ দিতে হয় । আমার বড়টাকে তো ছাড়াতে আরো অনেক বেগ পেতে হয়েছিল , ও তো ক্লাস ওয়ানে ওঠার আগে পর্যন্ত আমার মাই খেয়েছে । কাকু বলে - ওরে বাবা সে তো মানে প্রায় ছয় বছর বয়স পর্যন্ত । মা বলে -হ্যাঁ প্রায় পাঁচ, সাড়ে পাঁচ বছর পর্যন্ত । কাকু বলে -বাবা, ছেলেকে অতদিন দিলে কেন ? মা বলে -আসলে তখন আমার শাশুড়ি বেঁচে ছিল তো। তখনকার দিনের মানুষ, ছাড়াতে দেয়নি তাড়াতাড়ি । আমার বড়টা তো শেষের দিকেও দিনে তিনবার চারবার করে খেত আমাকে ।
কাকু বলে -তাহলে বড়টাকে ছাড়ালে কি ভাবে ? মা হেঁসে বলে -বাবা ও কিছুতেই ছাড়বেনা আমাকে । মায়ের বুকে দিনে দু তিনবার করে মুখ দিতে না পারলেই তার বায়না শুরু হয়ে যাবে । শেষে ওর জন্য নিপিলে কালমেঘ এর রস লাগিয়ে রাখতাম আমি , মুখ দিলে তেঁতো তেঁতো লাগতো , আস্তে আস্তে ছেড়ে দিল ।
কাকু আবার হাঁসতে শুরু করে মায়ের সাথে । তারপর কাকু বলে - তখনো কি বেসিনে ফেলতে? মা হাঁসে কাকুর কথা শুনে, বলে -ওরে বাবা , তখন তো বয়েস কম ছিল বলে হতোও অনেকটা করে । আমি একটা ব্রেস্ট পাম্প কিনে এনে ছিলাম , ওই সাকার নিপিলে লাগিয়ে পাম্প করে করে দুধ বার করতে হত । পিঙ্কি তো আমার অনেক বেশি বয়েসে হয়েছে , তাই খুব বেশি একটা হতনা আমার । কাকু বলে - ছেলের বেলায় কতটা করে দুধ হত তোমার ? মা বলে -ওরে বাবা, তখন তো এক একবারে একেকটা ফিডিং বোতল ভরিয়ে দিতাম আমি । কাকু বলে -আর পিঙ্কিকে ছাড়ানোর আগে কতটা করে বেরতো? মা হাঁসে বলে -ধ্যাৎ অসভ্ভো । কাকু বলে -আঃ বলনা বাবা , জানতে ইচ্ছে করছে খুব ? মা হেঁসে বলে -আমার সব গোপন কথা একদিনেই জেনে নেবে দেখছি তুমি । কাকু বলে -তোমার বুক দুটোই যখন দেখে নিয়েছি তখন আর লজ্জা করে কি হবে ? বলোইনা,সব খুলে ।
মা মিটি মিটি লজ্জা লজ্জা হাঁসি দিয়ে নিচু গলায় বলে -পিঙ্কি যখন ছোট ছিল তখন তো অনেকটা করে হত, ছাড়ানোর আগে ওই ধরে নাও সকালে বড় এক কাপ আর বিকেলে বড় এক কাপ । কাকু হাঁসে, মায়ের ঠোঁটে চুক করে এখন মিষ্টি চুমু এঁকে দিয়ে বলে - এই বয়েসেও তো ভালোই বের করতে । মা হেঁসে বলে -আমার বয়েসে আমার চেনা আর যাদের বাচ্চা হয়েছিল তাদের তো অনেকের বাচ্চার দু বছর বয়েস হতে না হতেই শুকিয়ে বন্ধ হয়ে গেছিল । সেখানে আমি তো দেড় দুমাস আগেও দিনে দু কাপ করে করেছি । এখন তো ছাড়িয়ে দিয়েছি তাই কমে এসেছে , এক বছর আগেও পিঙ্কি যখন আমাকে দিনে তিন চার বার করে খেতো তখন তো সারা দিনে ছোট বাটির তিন বাটি করে হত ।
কাকু বলে -আর এখন কতটা করে আসে বুকে । মা লাজুক হেঁসে বলে , এখন আর বেশি আসেনা , ধরে নাও আধ কাপেরও কম । দু মিনিট টিপলেই চিড়িক চিড়িক করে সব বেরিয়ে যায় ।
কাকু বলে -আজকে দুধ ফেলেছো ? মা হাঁসে, বলে -না, আজ আসলে এত ক্লান্ত হয়ে ছিলাম যে বাথরুমেও যাওয়া হয়নি, গাও ধোয়া হয়নি , আর এত বৃষ্টিতে গা ধুতে ইচ্ছেও হচ্ছিল না । কাকু দুস্টু হাঁসি হেঁসে বলে - আজ আর ফেলবেনা ? মা বলে -না থাক, এখন বুকে তেমন ভার ভার লাগছে না , আর একটু জমুক বুকে । কাল সকালে মুখ ধোয়ার যাওয়ার সময় ফেলে দেব । কাকু বলে -এখন একটু দুধ বার করনা বাবা আমি একটু দেখি । মা বলে -ধ্যাৎ এখানে কোথায় ফেলবো, বিছানায় পরবে তো । বললাম না আমি বাথরুমে ফেলি । কাকু বায়না করতে মা বলে - আচ্ছা কাল সকালে যখন বাথরুমে টিপে টিপে বার করবো তখন দেখ, তোমার সামনেই ফেলবো । কাকু শোনেনা, বলে -না প্লিজ এখন একটু বার করনা ? মা বলে -ধ্যাৎ এখন ভাল লাগছে না , বেশি হয়নি এখন | কাকু শোনেনা বাচ্চার মত বায়না করে । মা শেষে বলে - উফ বাবা, ঠিক আছে, একবারে বাচ্চা হয়ে গেছ তুমি । নাও তোমার যখন এত আমার দুধ দেখার ইচ্ছে তখন নিজেই টিপে টিপে বার কর | কাকু হেঁসে মায়ের একটা স্তন হাতের চেটোয় খামচে ধরে আস্তে আস্তে টিপতে থাকে । মা বলে -আস্তে আস্তে টেপ না হলে কিন্তু এদিক ওদিক ছিটকোবে । কাকু টেপে কিন্তু তাও দুধ বেরোয় না । মা আদুরে গলায় বলে -অসভ্ভো লোক একটা , বন্ধুর বৌয়ের মাই টিপে টিপে দুধ বার করছে । কাকু হেঁসে বলে - ইশ তোমার স্বামী যদি দেখতে পেত কেমন ওর বৌয়ের মাই টিপছি । মা কাকুর কথা শুনে খিক খিক করে হাঁসে, বলে - এবাবা , কি খারাপ তুমি । কাকু হাঁসে , কিন্তু থামেনা, উল্টে বলে -আঃ কি নরম , কি মোলায়েম । তোর বৌয়ের মাই টিপতে কি মজা রে প্রবাল । মা শেষে বলে - ইশ কি শয়তান লোক । ব্যাস, হয়ে গেছে, হয়ে গেছে | এবার নিপিলটা দু আঙুলে নিয়ে অল্প করে করে টেপ | দেখ দুধ বেরবে, একবারে এসে গেছে বোঁটায় । কাকু তখন দুই আঙ্গুল দিয়ে মায়ের একটা থ্যাবড়া নিপিল অল্প একটু টিপে ধরতেই , মায়ের বোঁটায় একটা দুধের ফোটা স্পষ্ট হয়ে ফুটে ওঠে ।
( চলবে )