Thread Rating:
  • 64 Vote(s) - 2.56 Average
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প
#11
ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প
(প্রথম পর্ব)

গ্রীষ্মের এক পড়ন্ত বিকেল। রাস্তার পাশে চায়ের দোকানে বসে সিগারেট টানছে কাশিম। কাশিমের বয়স বাইশ। গতবছরই কলেজ শেষ করে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়েছে সে। ফলে পাড়ার বখাটে ছেলেদের নামের খাতায় নতুন নাম কাশিম। তবে পাড়ার চায়ের দোকানে বসে বন্ধুদের সাথে বসে আড্ডা, আর রাস্তায় মেয়ে দেখা ছাড়া একটা কাজ যা সে খুব দায়িত্ব নিয়ে করে, তা হলো প্রতিদিন জিমে গিয়ে দুঘন্টার কঠিন ওয়ার্কআউট। এমনকি ওয়েট লিফটিংয়েও তার সমকক্ষের জুড়ি মেলা ভার। আর তার ফলও সে পেয়েছে হাতেনাতে। খুব পেশীবহুল না হলেও, পেটানো, কঠিন চেহারা তার। এদিকে উচ্চতাতে প্রায় ছয় ফুট সে, গায়ের রং চাপা শ্যামবর্ন। ফলে পাড়ার বাকি ছেলেরাও তাকে একটু সমঝে চলে।

আজ তার বন্ধুরা আসেনি এখনো। চায়ের দোকানে একাই বসে ফেসবুক স্ক্রল করতে করতে সিগারেটে সুখটান দিচ্ছিলো সে। হটাৎ রাস্তার দিকে তাকাতেই তার চোখ আটকে গেলো। সে দেখলো ফুটপাথে রাস্তা পার করার জন্য দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছে এক ফর্সা, লম্বা-চওড়া ,স্বাস্থ্যবতী মহিলা। অন্যদিকে মুখ করে থাকায় মহিলাটির মুখ সে দেখতে পাচ্ছে না ভালো করে। মহিলার পরনে একটা কালো-সাদা প্রিন্টের স্লিভলেস চুড়িদার আর সাদা স্কিনটাইট লেগিংস। 

এখানেই বলে রাখা ভালো গত দু-তিন বছর ধরে কাশিমের জীবনে একটা পরিবর্তন এসেছে। তবে তার চরিত্রের এই গোপন দিকটার কথা সে ছাড়া আর কেউই জানে না। আজকাল কচি মেয়েদের বদলে মাঝবয়সী মহিলাদের প্রতি প্রবল আকর্ষণ অনুভব করে সে। বিশেষত ভদ্র, সম্ভ্রান্ত ঘরের বাঙালি চল্লিশোর্ধ গৃহিণীদের ভারী শরীরের প্রতিটা খাঁজ যেন তাকে পাগল করে দেয়। দোকানে বসে বাকি বন্ধুরা যখন হা করে দেখতে থাকে রাস্তায় হেঁটে যাওয়া স্কার্ট পরিহিতা কোনো হাইস্কুলের মেয়ের শরীরের খোলা ফর্সা,পা দুটিকে; তখন কাশিমের চোখ ঘুরে বেড়ায় পাশে হাঁটতে থাকা মেয়েটির মায়ের থলথলে পেটিতে, ফুলে থাকা বুকে আর ভারী পাছায়। গত দুবছরে প্রায় প্রতিরাতেই তার কল্পনায় নগ্ন হয়েছে তার পরিচিত কোনও না কোনও নিষ্পাপ, মধ্যবয়স্কা মহিলা - পাড়ার কাকিমা, কলেজের প্রফেসর, কলেজের বন্ধুর মা -কাউকেই ছাড়েনি সে।

একটু ভালোভাবে দেখার জন্য কাশিম সিগারেটটা ফেলে একটু এগিয়ে গেলো মহিলার দিকে। পরনের চুড়িদারটি স্লিভলেস হওয়ায় চকচক করছে মহিলার ফর্সা, পুরুষ্টু, নিটোল নগ্ন বাহু। এর মধ্যেই একবার হাত তুলে চুল ঠিক করতে লাগলেন মহিলা, আর তখনই কাশিমের চোখে পড়লো তার লালচে আভা যুক্ত, হালকা বালে ঢাকা, ঘামেভেজা বগলটি।

মহিলার কোমরের নীচে নেমে চুড়িদারটি থাই বরারব দুভাগে ফাঁড়া, সাধারণ চুড়িদার যেমন হয় আরকি। এর ফলে সহজেই চোখে পড়ছে সাদা লেগিংসে ঢাকা মহিলার চওড়া, মাংসল উরু বা থাই। এর মধ্যেই হালকা হওয়ায়একটু উড়ে গেল চুড়িদারের ঝুলতে থাকা কাপড় আর এক পলকের জন্য কাশিমের চোখে পড়লো মহিলার সুবিশাল মাংসল নিতম্বের কিছুটা। এত ভরাট নিতম্বের অধিকারিণী এই এলাকায় কেউ আছে বলে তো তার জানা ছিলো না। 

আশে পাশে একবার তাকিয়ে পকেট থেকে ফোন বের করলো কাশিম। এরকম তাগড়া জিনিসের একটা ভিডিও করে রাখা দরকার। রাতে তার কাজে আসবে সেটা। ফোনে ভিডিওক্যামেরা অন করে ফোনটা হাতে ধরে কানে ইয়ারবাডস লাগিয়ে কথা বলতে বলতে এমনভাবে হাঁটতে থাকলো সে, যেন যে কেউ দেখলে ভাববে সে ভিডিওকলে কথা বলছে। 

কিন্ত কিছুটা কাছে যেতেই মহিলাটি আচমকা ঘুরে তাকালো তার দিকে। আর সঙ্গে সঙ্গে কাশিমের বুকের ভেতরটা ধক করে উঠলো। এই মহিলাকে যে  সে খুব ভালোভাবেই চেনে। ইনি হলেন মিসেস ভূমিকা রায়, তার ছোটবেলার প্রিয়বন্ধু স্নিগ্ধজিৎ-এর মা!

ছোটবেলা থেকেই একই সাথে একই স্কুলে পড়ে বড় হয়েছে কাশিম ও স্নিগ্ধজিৎ। স্নিগ্ধজিৎ বরাবরই ভালো স্টুডেন্ট ছিলো কিন্ত কাশিম ছিলো বরাবরই লাস্টবেঞ্চার। কিন্ত বাড়ি একইজায়গায় হওয়ায় বরাবরই খুব ভালো বন্ধু ছিল তারা। একই স্কুলে পড়া, একই মাঠে খেলতে যাওয়া ,এমনকি স্নিগ্ধজিৎ-এর বাড়িতে দু-একটা টিউশনও পড়তে যেতো সে। আর এখানেই তার পরিচয় হয় স্নিগ্ধজিৎ-এর মায়ের সাথে।

এসব আজ থেকে প্রায় চার-পাঁচ বছর আগের কথা, মিসেস ভূমিকা রায়ের বয়স তখন প্রায় বিয়াল্লিশ। প্রায় পাঁচ ফুট সাত ইঞ্চি উচ্চতার ভারী দশাসই চেহারার মহিলা, গায়ের রং ফর্সা। স্নিগ্ধজিৎ-এর বাবা সুনির্মলবাবু সরকারি অফিসের বড় পোস্টে চাকরি করেন, তাই স্নিগ্ধজিৎ-এর মায়ের শরীরে আভিজাত্যের ইঙ্গিত স্পষ্ট। 

তবে স্নিগ্ধজিৎ-এর মায়ের ব্যাপারে যেটা না বললেই নয় তা হল মহিলার প্রবল ব্যক্তিত্ব। ভদ্রমহিলা একটু রাশভারী, রাগী স্বভাবের - এটা কাশিমরা সকলেই জানতো। চাপা স্বভাবের জন্য এলাকার কারোর সাথে খুব একটা ভাব নেই মহিলার, বরং সবাই তাকে সম্মান আর শ্রদ্ধার চোখেই দেখে। কাশিমও তাই বেশ ভয় পেতো স্নিগ্ধজিৎ-এর মাকে। 

কখনো কোনোদিনই স্নিগ্ধজিৎ-এর মায়ের ব্যাপারে কোনো নোংরা চিন্তা করেনি কাশিম, তাই আজ এই অবস্থায় তার দিকে ভূমিকাদেবী তাকাতেই অপ্রস্তুত হয়ে পরে কাশিম। কি করবে বুঝে উঠতে না পেরে ফোন পকেটে ঢুকিয়ে হটাৎ ভূমিকাদেবীর সামনে  গিয়ে সে বলে ওঠে," কাকিমা চিনতে পারছেন আমাকে?"

এদিকে ভূমিকাদেবী কাশিমের এই হটাৎ আগমনে একটু চমকে ওঠে, তারপর ভ্রু কুঁচকে একটু গম্ভীর স্বরে বলে, "না, ঠিক চিনতে পারলাম না তো।"

" আমি কাশিম কাকিমা, স্নিগ্ধজিৎ-এর বন্ধু, মৈনাক স্যারের অঙ্ক টিউশন পড়তে যেতাম আপনার বাড়িতে..",কাশিম বললো।
ভূমিকাদেবী যেন একটু মনে করার চেষ্টা করলেন । তারপর মনে পড়েছে এমন একটা মুখভঙ্গি করে বলনেন," ও হ্যাঁ, কাশিম, মনে পড়েছে। তা কেমন আছো?"

"এইতো আপনাদের আশীর্বাদে ভালোই আছি কাকিমা," বলেই কাশিম ঝুঁকে প্রনাম করতে গেলো ভূমিকাদেবীকে; আর তখনই তার চোখে পড়লো ভূমিকাদেবীর মোটা পায়ের ফর্সা, পরিষ্কার পাতাদুটি, হালকা গোলাপি রঙের নেইলপলিশ লাগানো নখগুলোতে। 

ভূমিকাদেবীও "আরে কি করছো" বলে , একটু পিছিয়ে গেলেন। তারপর মুখে একটা মিথ্যে হাসি এনে কাশিমের মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললেন, "বড় হও বাবা"।

তারপর সামনের রাস্তা ফাঁকা হতেই ভূমিকাদেবী বললেন," আমি চলি। একটু তাড়া আছে। স্নিগ্ধজিৎ- এর বাবার জন্য কটা ওষুধ নিতে হবে।"

কাশিমও হাসিমুখে বিদায় জানালো। ভূমিকাদেবী রাস্তা পার করার জন্য পা বাড়ালেন। ভূমিকাদেবী হেঁটে যাওয়ার সময় কাশিমের চোখ অনিচ্ছাকৃতভাবে আটকে গেলো তার বন্ধুর মায়ের ভারী নিতম্বের দুলুনি আর চওড়া, মাংসল উরুর উত্তাল কম্পনের দিকে। কাকিমার সুগঠিত,মোটা পা আর ভারী উরুর গড়ন নগ্ন অবস্থায় কেমন দেখাবে তা যেন পরিষ্কার উদ্ভাসিত হয়ে উঠছে এই সাদা লেগিংসে। 

স্নিগ্ধজিৎ- এর মাকে নিয়ে নোংরা চিন্তা করতে চায় না কাশিম , তাই একটু পাপবোধ হলো তার। কিন্ত দূরে চলে যাওয়া স্বাস্থ্যবতী মহিলার ভারী পাছার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে কাশিম বুঝতে পারলো কখন যেনো তার প্যান্টের ভেতরে শিরা উপশিরা ফুলিয়ে ফুঁসতে শুরু করে তার সাত ইঞ্চি লম্বা মোটা,কালো অশ্বলিঙ্গটি।
Like Reply


Messages In This Thread
RE: ভূমিকাদেবীর সর্বনাশ - একটি শিকারের গল্প - by Momhunter123 - 07-05-2024, 03:49 PM
Free relationships, no obligations - by Bencarlos - 21-05-2024, 11:56 PM



Users browsing this thread: 44 Guest(s)